নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এ আজাদি ঝুটা হ্যায়, লাখো ইনসান ভুখা হ্যায়

শৃঙ্খল হতে মুক্তির লড়াইয়ে যুক্ত থাকতে চাই

এস আর সজীব

এস আর সজীব › বিস্তারিত পোস্টঃ

জাতীয় ছাত্রদল শাবপ্রিবি শাখার সভাপতি রিয়াজ মোহাম্মদ খান, সাধারণসম্পাদক যোগেশ দাস

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৪১

জাতীয় ছাত্রদল শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শাখার ৯ম কাউন্সিল গতকাল ২৩ ডিসেম্বর ’১০ শাবিপ্রবি র মিনি অডিটোরিয়ামে সম্পন্ন হয়। কাউন্সিলের প্রথম অধিবেশন উদ্বোধন করেন প্রবীণ রাজনীতিবিদ ও সিলেট ল’ কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ এডভোকেট মনির উদ্দিন আহমদ। কাউন্সিলের উদ্বোধন শেষে লাল পতাকা র‍্যালিসহ মিনি অডিটোরিয়ামে কাউন্সিলররা প্রবেশ করে আলোচনা সভায় যোগ দেন। আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন জাতীয় ছাত্রদল শাবিপ্রবি শাখার সভাপতি অঞ্জন সিনহা এবং সভাটি পরিচালনা করেন সাধারণ সম্পাদক রিয়াজ মোহাম্মদ খান। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় ছাত্রদল কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি বেলায়েত হোসেন নয়ন। প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি চৌধুরী আশিকুল আলম। সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ট্রেড ইউনিয়ন সংঘ সিলেট জেলা শাখার সভাপতি নুরুল হুদা সালেহ।

প্রধান অতিথি তাঁর বক্তব্যে বলেন,

বাংলাদেশ একটি নয়া উপনিবেশিক রাষ্ট্র হওয়ায় এদেশের রাষ্ট্র ক্ষমতায় যারা আসীন হন তারা সাম্রজ্যবাদের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করে চলেন। সেই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে সাম্রাজ্যবাদী সংগঠন বিশ্বব্যাংকের নির্দেশে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন প্রণয়ন করে বাংলাদেশের উচ্চ শিক্ষার কৌশলপত্র। এই কৌশলপত্রে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সরকারি ভর্তুকি তুলে নেয়া এবং আভ্যন্তরীণ আয়ের খাত থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের যাবতীয় ব্যয় বহনের প্রস্তাব করা হয়েছে। আভ্যন্তরীণ আয় বৃদ্ধির অংশ হিসেবে প্রতি সেশনে ২৫%-৩০% হারে বেতন ফি বৃদ্ধির প্রস্তাব করা হয়েছে। বর্তমান শিক্ষানীতির মাধ্যমেও এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করে চলেছে সাম্রাজ্যবাদের দালাল গোষ্ঠী। শিক্ষা ব্যবস্থা রাষ্ট্র ব্যবস্থা থেকে বিচ্ছিন্ন কিছু নয়। শিক্ষা ব্যবস্থার এই সংকট নিরসনের জন্য প্রয়োজন জাতীয় মুক্তি, স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামকে অগ্রসর করা।

আলোচনা সভার পর কাউন্সিলের দ্বিতীয় অধিবেশনে রিয়াজ মোহাম্মদ খানকে সভাপতি ও যোগেশ দাসকে সাধারণ সম্পাদক করে ২১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির অন্যান্যরা হলেন, সহ-সভাপতি রেজাউর রহমান রানা ও প্রদীপ দত্ত, সহ-সাধারণ সম্পাদক মিঠুন গোস্বামী ও সৈকত শুভ, সাংগঠনিক সম্পাদক অনিক দাস, অর্থ সম্পাদক কংকন দাশ, প্রচার সম্পাদক এস. আর. সজীব, দপ্তর সম্পাদক আক্তার হোসেন, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক বিপ্লব দাশ, পাঠচক্র সম্পাদক জাহিদ হাসান, সম্মানিত সদস্য অঞ্জন সিনহা, সদস্যবৃন্দ হলেন রায়হান আমিন, দেবাশীষ লস্কর, উজ্জ্বল রবি দাস, মাইকেল দান্দালী, এখলাস মিয়া, মাজহারুল হক এবং মুরাদ প্রমুখ।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-১

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:১২

সায়েমবিপ্লবি বলেছেন: ভাল কথা !
ভ্রাতৃপ্রতিম ছাত্রসংগঠন সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা !!

২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:১৫

সায়েমবিপ্লবি বলেছেন: প্রচার সম্পাদককেও বিপ্লবি লাল শুভেচ্ছা !!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.