![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রাজীব এর নৃসংশ হত্যায় আমি শোকাহত হতে চাই না। শোকের বদলে প্রতিশোধ চাই।অবিলম্বে বিচার কাজ শেষ করার সাথে সরকার কে শিবিরের রাজনীতি বন্ধ করে দিয়ে তাদের একে একে নিশ্চিন্হ করে দিতে হবে যাতে আমাদের আবার ২৫ সে মার্চ বা ১৪ই ডিসেম্বর দেখতে না হয়। আর যদি এমন কিছু ঘটে তাহলে কসম আল্লাহর , দেশে দ্বিতীয় ৭১ নিয়ে আসব আমরা।
আমি জানি না ঠিক তবে অনেককেই বলতে শুনছি ব্লগার রাজীব এর ধর্মীয় অবস্থান নিয়ে আলোচনা করতে। কেউ বলছেন তিনি নাস্তিক ছিলেন আর এটা নিয়ে নাকি ধর্মপ্রাণ মুসলমান ( আসলে সব ধর্মান্ধ) এবং শাহবাগ আন্দোলনকারীর বা তরুনদের মধ্যে বিভেদ দেখা দিয়েছে।
একটিবার ভাবুন। এই মানুষটি আপনার পাশে দাড়িয়ে স্লোগান দিয়েছে। জয় বাংলা বলে আকাশ বাতাস কাপিয়েছে। ন্যায়বিচার এর জন্য রাস্তায় নেমেছে।আর আপনি আজকে তাকে তার ধর্মীয় চিন্তা দিয়ে বিচার করে তার মৃত্যু কে হালকা করে দেখছেন ? তাহলে আপনার আর শিবির এর মধ্যে পার্থক্য কোথায় ?
একজন মানুষ নাস্তিক হলেও ন্যায়বিচার এর পক্ষে সবসময় কথা বলতে এবং তাকে সমর্থন করতে ইসলাম ও বলেছে।
ইসলাম যা বলেঃ
“কুরআনে বলা হয়েছে : কোন সম্প্রদায়ের শত্রুতা যেন তোমাদের কখনো প্ররোচিত না করে ন্যায়বিচার বর্জন করতে । ন্যায়বিচার করবে । ন্যায়বিচার করাই তাকওয়ার নিকটতম ( সুরা মায়িদা ; আয়াত ৮ ) ”
“‘তারা আল্লাহ তায়ালার বদলে যাদের ডাকে, তাদের তোমরা কখনো গালি দিয়ো না, নইলে তারাও শত্র“তার কারণে না জেনে আল্লাহ তায়ালাকেও গালি দেবে, আমি প্রত্যেক জাতির কাছেই তাদের কার্যকলাপ সুশোভনীয় করে রেখেছি, অতঃপর সবাইকে একদিন তার মালিকের কাছে ফিরে যেতে হবে, তারপর তিনি তাদের বলে দেবেন, তারা দুনিয়ার জীবনে কে কী কাজ করে এসেছে’ (সূরা আল আনআম-১০৮)। ”
“‘যারা দ্বীনের ব্যাপারে তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেনি এবং কখনো তোমাদেরকে তোমাদের ঘরবাড়ি থেকে বিতারিত করেনি তাদের প্রতি দয়া দেখাতে ও ন্যায় আচরণ করতে আল্লাহ তায়ালা কখনো নিষেধ করেনি, অবশ্যই আল্লাহ তায়ালা ন্যায়পরায়ণদের ভালোবাসেন’ (সূরা আল মোমতাহেনা-৮)।
দেশপ্রেম ঈমানের অঙ্গ। ছোটবেলায় ৯ম শ্রেণীতে ইসলাম শিক্ষায় পড়েছিলাম এই হাদিসটি। রাসুল (স যখন মক্কা কে মদিনার হামলাকারীদের থেকে রক্ষা করতে চেয়েছিলেন তখন শুধু মুসলমানরাই ছিল না ; বরং ইহুদি, খ্রিস্টান এবং অন্যান্য ধর্মের মানুষরা মুসলমানদের সাথে একসাথে মক্কার হয়ে মদিনার বিপক্ষে যুদ্ধ করে। সেই যুদ্ধে মুসলমান ছাড়া যারা নিহিত হয়েছিলেন তাদেরকেও শহীদের মর্যাদা দেয়া হয়।
এই তরুণ প্রজন্মের উচিত নিজের বিবেক কাজে লাগান। একটিবার ভাবুন।রাজীব ভাই এর মত আপনার অবস্থা হতে পারে।আপনি ধর্মের দোহাই দিয়ে চুপ করে বসে থাকবেন ? নাকি বিচার চাইবেন ; প্রতিশোধ নিবেন ? সিদ্ধান্ত আপনার।
আমি জানি না রাজীব ভাই আস্তিক না নাস্তিক। সেটা আমার জানার ও প্রয়োজন নেই। সেই বিচার আল্লাহ করবেন। সবকিছুর সময় আল্লাহ নির্ধারণ করেন এবং হিদায়াত ছাড়া কিছু হয় না। আমি এই লিখাটা লেখলাম কারণ ফেইসবুক এ নিয়ে সবাই দেখি আলোচনা করছে। । দয়া করে কাউকে কখনো তার ব্যক্তিগত জীবন দিয়ে বিচার করবেন না। বিচার করুন সে আপনার জন্য কি করছে, মানুষের জন্য কি করছে, দেশের জন্য কি করছে।
জয় বাংলা।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৮
অসীম মুহূর্ত বলেছেন: খোচা দিলাম কিন্তু কাজ হল না ! স্থগিত বা বাতিল করা হয়েছে !
২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৬
তাবারুকাত্ বলেছেন: বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন , যেদেশের মানুষ জমি বেচে হজ্জে যায়, সেদেশে পক্ষ থেকে ওআইসি সে যোগ না দিয়ে পারিনা।
যতই বলেন ভাই লাভ নাই। পাবলিক সেন্টিমেন্ট বুঝেন আগে। বাংরাদেশের ৮০% এর বেশী মানুষের প্রথম পরিচয় তারা মুসলমান এর পরে বাঙ্গালী। কিন্তু আমারা যারা ব্লগে আছি তারা প্রথমে বাঙ্গালী পরে মুসলামান। আমরা ভাবি সবাই আমাদের মত হবে, বাস্ততা সেটা নয়।
রাজীব হিন্দু হোত, বুদ্ধ হত, খ্রিস্টান হত, দেখতেন কেউ কিছুই বলত না। ৭১ তেও আমরা তা করেছি। কিন্তু সে তার কর্মের মাধ্যমে একটি বিশেষ গোষ্ঠীকে আঘাত করেছে প্রতিনিয়ত যা অন্যায়। একটি অন্যায় ও একটি ভালকাজের মধ্যে ভালকাজের বিপক্ষে অন্যায়ের পাল্লাটাই ভারী হয়েছে। আপনি আমি চাইলেও কাউকে বোঝাতে পারবনা। কারণ ইব্রাহিম (আ) অনুসারীরা বিশ্বাসের জন্য নিজ পুত্রকেও কোরবানী করে, আপনি আমি আর আমাদের বক্তব্য সব বাকওয়াস।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৯
অসীম মুহূর্ত বলেছেন: পাবলিক সেন্টিমেন্ট এর থেকে বড় ব্যাপার হল এখন ফেসবুকের তরুণদের।
৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০০
সবুজ ভীমরুল বলেছেন: কেউ বলছেন তিনি নাস্তিক ছিলেন আর এটা নিয়ে নাকি ধর্মপ্রাণ মুসলমান ( আসলে সব ধর্মান্ধ) এবং শাহবাগ আন্দোলনকারীর বা তরুনদের মধ্যে বিভেদ দেখা দিয়েছে।
রাজীব নাস্তিক হইলে কোন সমস্যা ছিলনা, সে মুহাম্মদ (সঃ) ও সাহাবীদের নোংরা কুৎসিত ভাষায় গালাগালি করে ব্লগিং করত। সেই কুলাঙ্গারটাকে নিয়া ফালাফালি করার (জানাজা পড়া, শহীদ বানানো, দ্বিতীয় মুক্তি যুদ্ধের শহীদ বানানো, রাজীব স্কয়ার ঘোষনা করা) জন্যই এই আন্দোলন প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে, যার পুরো সুযোগ নিয়েছে জামাত শিবির। একজন মুসলিম আর যাই হোক মুহাম্মদ (সঃ) এর অপমানকারীদের জন্য শোক করতে পারেনা।
আপনারা রাজীবকে নিয়ে শোক প্রকাশ করা, রাজীব স্কয়ার ঘোষনা করা বন্ধ করুন। নাস্তিক ব্লগারদের মঞ্চ থেকে লাথি মেরে বের করে দিন। সাধারন মানুষ ছুটে আসবে শাহবাগে।
সেক্যুলারিজমের মন্ত্র দিয়ে সাধারন পাবলিককে কখনও কাছে টানতে পারবেন না।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৪
অসীম মুহূর্ত বলেছেন: নাস্তিকদেরকে লাথি মেরে বের করে দিতে ইসলাম বলেনি। দুখিত ! একই দাবি নিয়ে সবাই এক কাতারে এসেছি।নাস্তিকের শাস্তি আল্লাহ করবে। আমি নিজেও অবিরাম নাস্তিকদের যুক্তি খন্ডন করতে করতে ক্লান্ত ছিলাম। কিন্তু এখন প্রসঙ্গ ভিন্ন।একটা বিচারের দাবিতে এখানে সবাই এসেছে। কিন্তু আপনি আল্লাহর বাণী কে সেক্যুলারিজমের মন্ত্র বলতে পারেন না! কারণ উপরের বাণী গুলো পরে দেখুন। যাই হোক !
৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১২
নির্ভীক আহসান বলেছেন: আপনার লেখার এক জায়গায় ইমো ইউজ করেছেন। এর কারণটা জানতে পারি কি?
৫| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩০
নির্ভীক আহসান বলেছেন: হাদিস থেকে জেনে নিন।
আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রঃ) বর্ণনা করেন ঃ
একজন অন্ধ ব্যক্তি যার অধীনে একজন দাসী ছিল, যার নাম ছিলো উম্মু ওয়ালাদ। উম্মু ওয়ালাদ হচ্ছে একজন আবদ্ধ নারী, যে তার মনীবের বাচ্চা বহন করেন। তাই তাকে উম্মু ওয়ালাদ বলা হত এবং তার ক্ষেত্রে বিশেষ বিধি প্রযোজ্য হয়। এই ব্যক্তি তার উম্মু ওয়ালাদ থেকে দুজন সন্তান বহন করেন। কিন্তু এই মহিলা আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে অভিশাপ দিতেন। এবং তাকে তিনি তা না করার জন্য সাবধান করার পরেও সে বিরত হতো না! এক রাতে সে আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে অভিশাপ দিয়েই যাচ্ছিলো। তখন তিনি একটি ছুরি নিয়ে তার পেটে বিদ্ধ করলেন এবং ভিতরে চাপ দিতে থাকলেন যতক্ষণ না তার মৃত্যু হয়!
সকালে আল্লাহর রসূলের নিকট খবর পৌঁছল। আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম লোকজনকে একত্র করে বললেন, আমি আল্লাহর নামে তোমাদের আদেশ করছি যে কাজটি করেছো উঠে দাড়াও। অন্ধ ব্যক্তিটি উঠে দাঁড়ালেন এবং হেঁটে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর সামনে এসে বসে পড়ে বললেন,“হে আল্লাহর রসূল! আমিই সেই ব্যক্তি যে কাজটি করেছে। সে আপনাকে অভিশাপ দিতো এবং তাকে বিরত থাকার কথা বলার পরও সে বিরত হতো না! তার হতে আমার মুক্তার মতো সন্তান আছে এবং সে আমার প্রতি খুব সদয় ছিলো। কিন্তু গত রাতে সে আপনাকে অভিশাপ দিতে লাগলো। তাই আমি একটি ছুরি নিয়ে তাকে আঘাত করলাম এবং তাকে মেরে ফেললাম!”
রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, “জেনে রেখো যে তার রক্তের কোন মূল্য নেই।” (আবু দাউদ হাদিস ৪৩৮৪)
(In English)
Narrated Abdullah Ibn Abbas (r :
A blind man had a slave-mother who used to abuse the Prophet (peace_be_upon_him) and disparage him. He forbade her but she did not stop. He rebuked her but she did not give up her habit. One night she began to slander the Prophet (peace_be_upon_him) and abuse him. So he took a dagger, placed it on her belly, pressed it, and killed her. A child who came between her legs was smeared with the blood that was there. When the morning came, the Prophet (peace_be_upon_him) was informed about it.
He assembled the people and said: I adjure by Allah the man who has done this action and I adjure him by my right to him that he should stand up. Jumping over the necks of the people and trembling the man stood up.
He sat before the Prophet (peace_be_upon_him) and said: Apostle of Allah! I am her master; she used to abuse you and disparage you. I forbade her, but she did not stop, and I rebuked her, but she did not abandon her habit. I have two sons like pearls from her, and she was my companion. Last night she began to abuse and disparage you. So I took a dagger, put it on her belly and pressed it till I killed her.
Thereupon the Prophet (peace_be_upon_him) said: “Oh be witness, no retaliation is payable for her blood.” (Abu Dawud Hadith no.4384)
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৬
অসীম মুহূর্ত বলেছেন: আপনার হাদিস টি সঠিক নয় ! দুখিত আমি যে ৪৩৮৪ এ এইরকম কোনো হাদিস নেই।আমি চেক করলাম এই মাত্র।দয়া করে আরেকবার দেখুন
৬| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৫
নির্ভীক আহসান বলেছেন: ৪ নং মন্তব্যের জন্য দুঃখিত
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৫
অসীম মুহূর্ত বলেছেন: বুঝলেন তাহলে ?
৭| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫১
মুক্ত আকাশ বলেছেন: সব কিছুতেই আমাদের মাতামাতিটা একটু বেশি। ফাকে দিয়ে আসল জিনিষ থেকে আমরা সরে যাই। থাবা বাবা মানুশটা যেম্নই হোক না কেন, এমন মৃত্যু কোনভাবেই মেনে নেয়া যায়না। আমাদের উচিত যে কোন হত্যাকান্ডের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া, সে যেই হোক না কেন।
অপ্রাধি যদি কী হয়, তবে তার বিচারের মাধ্যমে শাস্তি হোক, কিন্তু কোনভাবেই এমনভাবে মৃত্যু নয়।
৮| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩২
নির্ভীক আহসান বলেছেন: টাইপ করতে মিস্টেক হয়ে গেছে ৪৩৪৮ হবে ৪৩৮৪ এর পরিবর্তে Click This Link এই বইটা নামিয়ে এর ২ নং পৃষ্ঠায় দেখুন, ইনশাআল্লাহ পেয়ে যাবেন।
এই পেজটাও আপনাকে কিছু বলবে ইনশাআল্লাহ Click This Link
৯| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৭
নির্ভীক আহসান বলেছেন: দুঃখিত ২ নং লিঙ্কটি কাজ করছে না এইটা দেখতে পারেন Click This Link
১০| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৩
নির্ভীক আহসান বলেছেন: এই পেজে দেখুন
১১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৮
নির্ভীক আহসান বলেছেন: নাহ নেট প্রবলেম এর কারণে লিঙ্কটা অ্যাড ই করতে পারলাম না, দুঃখিত। উপরেরটাতেই কাজ হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।
ধন্যবাদ।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০২
অসীম মুহূর্ত বলেছেন: বলেছেন: এই হাদিস টি কুরআনের আয়াতের সাথে সাংঘর্ষিক। আমি গতকাল অনেক পড়াশুনা করলাম এই ব্যাপারে। আমি আপনাকে পরামর্শ দিব আপনি হাদিস দেখার আগে আগে আল্লাহ কুরআনে কি তা দেখুন।হাদিস নবীজির প্রায় ২০০ বছর পরে সংগ্রহ করা হয়েছে এবং ৬টি সহীহ হাদিস থাকলেও এর মধ্যে এখনো অনেক ভেজাল হাদিস রয়ে গিয়েছে। যেমন বুখারী তে একটি হাদিস আছে এইরকম যে আলী রা: এর কাছে একজন কাফের ধরে আনা হল এবং তিনি তাকে পুড়িয়ে মারলেন। এ কথা যখন উমর রা: জানলেন তখন তিনি বললেন পুড়িয়ে মারা ঠিক হয় কারণ ইটা আল্লাহর দেয়া শাস্তি।আমি হলে সেই কাফের কে তরবারী দিয়েই শেষ করতাম !!
একবার চিন্তা করে দেখুন এই হাদিস ইসলাম যে শান্তির ধর্ম তার সাথে কতটা সাংঘর্ষিক ! এইরকম হাদিস এর কারণে তালেবান আর জঙ্গি সৃষ্টি হচ্ছে। আপনি এই ব্যাপারে পড়াশুনা করে দেখুন। তাছাড়া এই হাদিস এর ঠিক পরেই ৪৩৫০ হাদিস তা দেখুন। আগের হাদিসটা বর্ণনা করেছেন আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস কিন্তু এর পরেরটা আবু বকর রা:.. পড়ে দেখুন - তিনি বলেছেন - Narated By AbuBakr : AbuBarzah said: I was with AbuBakr. He became angry at a man and uttered hot words. I said: Do you permit me, Caliph of the Apostle of Allah (pbuh), that I cut off his neck? These words of mine removed his anger; he stood and went in. He then sent for me and said: What did you say just now? I said: (I had said Permit me that I cut off his neck. He said: Would you do it if I ordered you? I said: Yes. He said: No, I swear by Allah, this is not allowed for any man after Muhammad (pbuh).
এখানে আল্লাহর নাম কসম করে রাসুল এর নাম কাওকে আঘাত করা বা হত্যা করতে নিষেধ করা হয়েছে। তাহলে আগের ৪৩৪৮ এর সাথেও এটা সাংঘর্ষিক। তাই ভেবে দেখুন এবং কুরআন পড়ুন।কোরানে কোথাও নাস্তিক হত্যা করতে বলে নাই। তাই হাদিসে আর আগে যেকোন কিছুর সমাধান পেতে কোরান পড়ুন।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৩
অসীম মুহূর্ত বলেছেন: এবং আর একটি ব্যাপার হল ৪৩৪৮ হাদিস এ রাসুল স: বলেছেন অভিসম্পাতকারীর রক্তের মূল্য নেই। ঠিক আছে কিন্তু এটা তো বলেননি যে যে ব্যক্তি হত্যা করল তার কোনো বিচার হবে না ? এবং এটাও বলেননি যে এইরকম ব্যক্তিকে(যারা আমাকে অভিশাপ দেয়) তোমরা হত্যা কর ? এই ব্যাপারে কোনো মন্তব্য নেই হাদিস এ।এর মানে তো এই নয় যে কোনো ব্যক্তি চাইলে যে কোনো নাস্তিক বা রাসূল স: বিদ্বেষী কে হত্যা করতে পারবে ? আপনার কি মনে হয় ইসলামী আইন তা বলে ? তাই হাদিস এর মনগড়া ব্যাখ্যা দেয়া আসলেই ভয়ানক।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৩
এ.িট.এম. েমাসেলহ্ উিদ্দন জােবদ বলেছেন:
আপনার এই লিখার উত্তরে আমি একটি লিংক শেয়ার করলাম। এইখানে খোঁচা দিন।