নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্বপ্ন, পরিবর্তন এবং বিপ্লব !!

অসীম মুহূর্ত

অসীম মুহূর্ত › বিস্তারিত পোস্টঃ

আল্লামা শফীর “তেঁতুল তত্ত্বে” র পর শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের “লালা ঝরা তত্ত্ব”!!!

১৮ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৫২

শফি সাহেব হয়ে গেলেন এখন বিজ্ঞানী শফি হেফাজত সমর্থক এবং ছাগুদের কাছে !



শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক কিছু সুন্দরী যুবতী মেয়ের সাথে কিছু যুবক ছেলের মুখোমুখি বসে পাঁচ মিনিট কথা বলার উপর বাস্তব রিসার্চ চালিয়ে এই তথ্য প্রদান করেন যে,



“কোন পুরুষ কোন সুন্দরী বা আকর্ষণীয় মেয়ের সংস্পর্শে আসলে ব্রেন স্বয়ংক্রিয়ভাবে মেসেজ পাঠাতে থাকে পিটুইটারী গ্ল্যান্ডে, যার ফলে পুরুষের শরীরে টেস্টোস্টেরন হরমোন নিঃসরিত হতে থাকে বেশি মাত্রায় এবং এর ফলে মুখের স্যালিভা (লালা) বেড়ে যায়।



এ সময় ছেলেদের আচার আচরণেও ব্যাপক পরিবর্তন লক্ষ করা যায় যা স্বাভাবিক আচার আচরণ থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন। গবেষণায় অংশ নেয়া মেয়েরা জানান যে, এসময় ছেলেরা নিজেদের এমনভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করে যেন, তারা খুব রোমান্টিক।”-(খবরঃ-ডেইলি মেইল, স্বাস্থ্য পাতা)



কিছু জানোয়ার ন্যায় যুবকদের সুন্দরীর সামনে বসিয়ে যেটা প্রমাণ করা হয়েছে; তাও আবার রসের পত্রিকা ডেইলি মেইল এ; এই পরীক্ষা প্রমাণ করে যে জন্তু জানোয়ারের ন্যায় এগুলার লেজ কখনও সোজা হয় না। শুধু জিহবে কেন, এদের পরীক্ষা করলে দেখা যাবে গপোনাঙ্গ দিয়েও এদের লালা ঝড়ে।



"তেঁতুল দেখলে আপনার জিভে জল আসে কেন? তেঁতুল দর্শনের অনুভূতি প্রক্রিয়াজাত করে আপনার মস্তিস্ক জিহ্বার লালাগ্রন্থিগুলোকে খুঁচিয়ে রাগিয়ে দেয় বলেই জিভে জল আসে। কিন্তু মস্তিস্ক কি আর হাতে ধরে লালাগ্রন্থিকে খোঁচাতে পারে? পারে না। খোঁচাখুঁচির জন্য মস্তিস্কের রয়েছে খোঁচানো রাসায়নিক। খোঁচাখুঁচি করার মস্তিস্কের এসব রাসায়নিককে বলে নিউরোট্রান্সমিটার। নিকোটিন মস্তিস্কে অ্যাসিটাইলকোলিন নামের এক নিউরোট্রান্সমিটার ছাড়তে অনুপ্রাণিত করে। খটোমট নামের এই কচুটার কাজ হচ্ছে আপনার মস্তিস্ক এবং শরীরকে উত্তেজিত করা। কোনো গুরুত্বপূর্ণ কাজের জন্য সতর্ক করা। পাগলা কুকুরে তাড়া করলে দৌড়াবার যে উত্তেজনা, সেইরকমের উত্তেজনা।"( তেঁতুল বিষয়ক এই লিখাটি সংগৃহীত)



পিটুইটারি গ্ল্যান্ডে মস্তিষ্ক একমাত্র তখনই বার্তা পাঠায় যখন সেই জিনিসটা নিয়ে অই মানুষের একটা দুর্বলতা থাকে। যেমন তেঁতুল খেতে সবাই কম বেশি পছদ করে বলে এটা দেখলে পিটুইটারি গ্ল্যান্দে বার্তা চলে যায় এবং এটা জিহবা কে খোঁচায় এবং লালা নিঃসরণ করে। এতে বুঝা যায় যে পুরুশের নারী দেখলে লালা আসবে সে নারীকে সম্মানের চোখে দেখে না, সে দেখে নোংরা আঙ্গিকে, দৃষ্টিভঙ্গিতে এবং মোদ্দা কথা হল তাদের কাছে নারী খাবার জিনিস।



নারী কি খাওয়ার জিনিস ?



যারা শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের এহেন আজাইরা গবেষণায় জাপরনাই উত্তেজিত তারা আসলে নারীকে খাবার জিনিস মনে করে। তাদের কাছে নারী মানে sex toy ! যারা একে সমর্থন দেয় তাদেরকেও মনে হয় সুন্দরীর সামনে বসিয়ে দিলে আপনরাও লালা ঝরবে ; তাই না ? কি ঈমান আপনাদের ! বাহ বা।



তবে সুন্দরী দেখে লালা না ঝরলেও কচি কচি ছেলেদের দেখে শফি সাহেবের দীক্ষায় দীক্ষিত কওমি শিক্ষকদের খুব লালা ঝড়ে।

সেইদিন দেখলাম এক হাফেজ ৮ বছরের বাচ্চাকে ধর্ষণ করল। এইরকম হাফেজ থেকে তো নাস্তিক ও ভাল। এরপর দেখি আর এক কাহিনি। ধর্ষণ করতে গেলে রাজি না হওয়াতে কি এক পিটুনি দিল।



এই রোযার মাসেও এই মুমিন বান্দাগুলার এত লালা কোথা থেকে আসে শিশুদের যৌন নিপীড়ন করার ?



সমকামী কওমি-শিক্ষক গ্রেপ্তার



সমকামি কওমিতে হেফাজতি খুন



মন্তব্য ১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:০৪

সাধারণ মুসলমান বলেছেন: তেতুল নিকরিস্ট জিনিস, ছলনা করতে জানেনা, প্রতারনা করতে জানেনা। ছি:।
উনি কাজের লোক হলে এত বাজে উদাহরণ না দিয়ে ছাত্রলীগের মত ১০০ ধশশন করে নারিদের সম্মানিত করতেন। ছি: ছি: ছি:।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.