নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার একটি দুঃখ আছে, নাম তার \'সুখ\' ! যার পেছনে দৌঁড়াতে দৌঁড়াতে হচ্ছি আমি নিত্যি বেহুশ !!( [email protected] )

কথাকথিকেথিকথন

আমি একজন পরীক্ষার্থী...

কথাকথিকেথিকথন › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্প: একজন ইশিকা।

০৭ ই মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১:২৬

সে এমন কাউকে কিংবা এমন কিছুকে হারায় নি। বরং তার প্রিয়জন নেহাত কম নয়। অথচ সে খুব একা,অসহায়। যে একাকীত্বে কারো প্রবেশ ঘটে না, যে অসহায়ত্বের কোন সহায় নেই। তার চোখে এবং হৃদয়ে আনাগোনা করা চারপাশের প্রিয়জনরা তার নিকট জড়পদার্থের ন্যায় অবয়ব মাত্র। তাদের মধ্যে এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া যায় না যে এই বিষাদময় অতল গহবর থেকে তাকে টেনে তুলে আনবে। কিন্তু তার প্রত্যাহিক জীবনযাপণ এমন ছিলো না। অনাকাংখিত কিছু ঘটনা, হতে পারে সেটা বেখেয়ালের ইচ্ছেপ্রণোদিত কোন আকষ্মিক দূর্ঘটনা- যে সব অঘটন দুঃস্বপ্নেও কখনো আশা করা হয় না, অথচ জীবনের মধ্যে হঠাত করে এমন ভাবে ঢুকে পড়ে হয়তো সেখানে থেকে বের হওয়ার পথ খুব দুর্গম হয়ে উঠে, অথবা সেখানে কোন পথই নেই! এটা এমনই একজন মানুষের জীবনের গল্প।

সেদিন গুটি কয়েক ধর্ষণের ঘটনা পত্রিকার পাতা ঘেটে পাওয়া গিয়েছিলো। এর মধ্যে একটি ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছিলো কানিহার শহরে। শহরটা ছোট কিন্তু বেশ সমৃদ্ধ। সেই ধর্ষণের শিকার হয় এক কলেজ ছাত্রী। তিন যুবক সে রাতে তার জীবনে অন্ধকার নামিয়ে দেয়। সেই মেয়ের নাম ইশিকা। নিত্তনৈমিত্তিক রুটিনমাপিক পড়াশোনার বিভিন্ন পাঠ শেষ করে ক্লান্তি নিয়ে সে বাড়ি ফিরছিল। মাঝপথে তাকে তিনজন যুবক চোখ বেঁধে তুলে নিয়ে যায়। তখন মাগরিবের আযান মাত্র শেষ হলো। সে বুঝে উঠতে পারে নি হঠাত তার সাথে কী হয়ে গেলো! তাকে পরদিন সকালে বিচ্ছিন্ন এক জনপদ থেকে উদ্ধার করা হয়। তখনো তার চোখ বাঁধা। তাকে হসপিটালে নিয়ে যাওয়া হয়। সতেরো দিন সার্বক্ষণিক পরিচর্যার পর সে বুঝতে পারে সে বেঁচে আছে। তখনও পুলিশ কাউকে গ্রেফতার করতে পারে নি। ফরেনসিক রিপোর্টে ধর্ষকরা মাতাল অবস্থায় ছিলো এমন আলামত পাওয়া যায়। সন্দেহভাজন কাউকে ছাড় দেয়া হয় নি কিন্তু তাদের মধ্যে ধর্ষকদের খুঁজে পাওয়া যায় নি। এদিকে কলেজগুলো উত্তাল হয়ে ওঠে, ধর্ষকের বিচার চেয়ে মানববন্ধন গড়ে উঠে। সারাদেশের স্কুল কলেজগুলোও ধীরে ধীরে প্রতিবাদে যোগ দিতে থাকে।

আকিফ ইশিকার ঘনিষ্ট সহপাঠি। তারা একসাথে পড়াশোনা করে, কোচিং করে, গ্রুপ স্টাডি করে, লাইব্রেরিতে কাটায়। সে কখনো ভাবে নি ইশিকার সাথে এমন ভয়ংকর কিছু ঘটবে। আকিফ দূর্বল চিত্তের মানুষ এবং বেশ নরম প্রকৃতির। ইশিকার এই অবস্থায় সেও খুব ভেংগে পড়ে। তাই তাকে নিয়ে তার মা বাবা ইশিকাকে হসপিটালে দেখতে আসে। আকিফ চমকে উঠে ইশিকার স্থির চোখ দেখে। চোখ বাঁধার সেই দাগ এখনো মুছে নি। চোখের চারপাশে কালো দাগ হয়ে আছে। দাগের মাঝখানে বড় বড় শান্ত চোখগুলো ফুটে আছে। আকিফের পেট গুলিয়ে আসে। সে বেরিয়ে যায় ভয়ে। তার মা বাবাও তার পিঁছু ছুটতে থাকে। ইশিকার সাথে ঘটে যাওয়ার ঘটনা শোনার পর থেকে এই সতেরো দিনে আকিফের মনের মধ্যে যে যন্ত্রণা জমেছিলো তা যেন মুহুর্তেই ফুলে ফেঁপে কয়েকগুণ বেড়ে যায়। তার এই মানসিক শক কেউ মেনে নিতে পারছে না।

ইশিকা শারিরীকভাবে ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠে। ইতিমধ্যে তার মানসিক চিকিৎসার জন্য কাউন্সিলিংয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তাকে বিভিন্ন এক্সারসাইজ দেয়া হয়েছে। সে নিয়মিত মেডিটেশন এবং ইয়োগা করছে। তার মা বাবা সার্বক্ষণিক তাকে প্রেরণা দিয়ে যাচ্ছে। মাঝে মাঝে তাদের বাড়িতে পুলিশের আনাগোনা ছিলো। কিন্তু ইশিকা কাউকে চিহ্নিত করতে পারে নি কারণ তার চোখ বাঁধা ছিলো। পুলিশ তাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু বিভিন্ন সময় বিভিন্নজনকে জিজ্ঞাসাবাদ এবং পরীক্ষা নিরীক্ষা করে কোন সুরাহা করতে পারছে না। তারা ধারণা করছে ধর্ষকরা সেদিন শহরের বাইর থেকে এসেছিলো এবং ঘটনা ঘটিয়ে চলে যায়। এক্ষেত্রে তারা কোন ট্র‍্যাক খুঁজে বের করতে পারে নি। ইশিকার বাবা তাদের অনুরোধ করেছে এ বিষয়ে আর কোন আলোচনা তার মেয়ের সাথে যেন না করে এবং তাদের ঘরে না আসে। তাদেরকে বলে দিয়েছে তারা নিজের মত করে ইনভেস্টিগেশন চালিয়ে যেতে। ইসিকার বাবা চান না তার মেয়ে সেই দূর্বিষহ ঘটনার মধ্যে ঘুরেফিরে থাকুক।

ইসিকা কলেজে যাওয়া শুরু করে। তার কাছে সবকিছু ঘটনার পূর্বের মতই লাগে। তার সমাজ, তার কলেজ, তার সহপাঠিরা তার সাথে স্বাভাবিক আচরণ করে যেন তারা কেউই তার সাথে ঘটে যাওয়া এমন ভয়ংকর ঘটনা সম্পর্কে অবগত নয়! এ বিষয়ে কলেজ কতৃপক্ষের একটা নির্দেশ ছিলো। এর পরিপ্রেক্ষিতে ইশিকাও ধীরে ধীরে ভাবতে শুরু করে এটা একটা স্বাভাবিক দুঃস্বপ্ন ছিলো মাত্র, বাস্তবে এমন কিছু ঘটে নি। তার প্রত্যহিক কাজকর্ম স্বাভাবিক হতে থাকে। তখন আকিফকে তার মনে পড়ে। কলেজে আসার পর থেকে আকিফকে সে দেখছে না। খবর নিয়ে জানতে পারে আকিফ দীর্ঘদিন অসুস্থ।

আকিফের প্রতি ইসিকার এক ধরণের মায়া ছিলো। যা অনেকদিন কাছাকাছি থাকার ফলে ধীরে ধীরে তৈরী হয়। ইসিকা খুব কষ্ট পায়। সে আকিফের বাসায় যায়। আকিফের বাবা মায়ের সাথে হালকা কথাবার্তা বলার পর ইসিকা আকিফের কথা জিজ্ঞেস করে। আকিফ তার রুমে আছে, তোমার ঘটনার পর... কথাটুকুর পর আকিফের মা কেঁদে উঠে। ইসিকার মুখ কালো হয়ে যায়। আকিফের বাবা ইসিকার পাশে গিয়ে তার কাঁধে হাত রেখে বলে, আকিফ রুমে আছে, যাও। ইসিকা সিড়ি বেয়ে ধীরে ধীরে উঠতে থাকে, সিড়ি বেয়ে উঠতে তার খুব কষ্ট হতে থাকে, তার মন খুব ভারী হয়ে উঠে। সে আকিফের রুমের দরজা খুলে ভেতরে ঢোকে, আকিফ চেয়ারে বসে আছে, শরীরের মাংস শুকিয়ে হাড় বের হয়ে গেছে। ইসিকা তার সামনে গিয়ে ফ্লোরে পা গুছিয়ে বসে। আকিফ তুমি কেমন আছো? ইশিকা জিজ্ঞেস করে। আকিফ ধীরে ধীরে ইশিকার মুখের দিকে তাকায়, তার চোখ দিয়ে কয়েক ফোটা জল গড়িয়ে পড়ে। ইশিকার খুব কষ্ট হতে থাকে। হঠাত আকিফ ইশিকার হাত দু'টো তার দু'হাত দিয়ে মুঠ করে চেপে ধরে আর কাঁদতে থাকে। ইশিকা চমকে উঠে। আকিফের বাবা মা দরজার বাইর থেকে উঁকি দিয়ে দেখছে। তারা দেখতে চাইছে আকিফ কেমন আচরণ করে ইশিকাকে দেখে। আকিফের কাউন্সিলিং চলছে। নিয়মিত ডাক্তার এসে তার দেখাশোনা করছে। ইশিকা হঠাত দরজা দিয়ে বেরিয়ে যায়। তাদের মধ্যে কী কথা হয় তা স্পষ্ট বোঝা যায় নি তবে ইশিকার প্রস্থাণ দেখে বোঝা যাচ্ছে সে আকিফের এমন সান্নিধ্য আর সহ্য করতে পারে নি। তাই চোখের অশ্রু ঢেকে সে বেরিয়ে যায়।

এর কিছুদিন পর বিকেলে ইশিকা আবারও এসেছিল আকিফদের বাসায়। আধাঘন্টার মত ইশিকা সময় কাটিয়েছিলো আকিফের সাথে। সেদিন আকিফকে অন্যদিনের থেকে বেশ স্বাভাবিক মনে হয়েছিল। ইশিকা চলে যাওয়ার একঘন্টা পর আকিফকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায় তার রুমে। সে বিষ খেয়ে আত্মহত্যা করেছিলো। আকিফের সতকারে ইশিকাও এসেছিলো তার বাবা মায়ের সাথে। ইশিকা চেহারায় খুব গভীর বিষণ্ণতা ভর করেছিলো। সে তাকিয়ে আছে দূর থেকে সাদা কাপড়ে মোড়ানো আকিফের দেহের দিকে। আকিফকে কবরে ঢুকিয়ে দেয়া হচ্ছে। আকিফের সাথে ইশিকার কখনো প্রেম ছিলো না কিন্তু আজ ইশিকার কলিজা ছিঁড়ে যাচ্ছে। সে নিজেকে খুব শক্ত করে ধরে রেখেছে।

আকিফের মৃত্যুর এক বছর হয়ে গিয়েছে। ইশিকা ধীরে ধীরে নিজেকে সারিয়ে তুলেছে। এই সময়ের মধ্যে ধর্ষক তিনজন ধরা পড়েছে এবং তাদের যাবজ্জীবন কারাবাসের শাস্তি হয়েছে। এদের ধরতে পুলিশকে ইশিকা সাহায্য করেছিলো। ইশিকা স্বাভাবিক হয়ে উঠার পর সে সন্দেহ করতে পারে এই তিনজনকে। তাকে যে কাপড় দিয়ে চোখ বাঁধা হয়েছিলো সে কাপড়ের মাঝ বরাবর কাপড়টা পাতলা হয়েছিলো। ইশিকা আবছাভাবে তাদের আন্দাজ করতে পেরেছিলো। ইশিকা তেমন আভাস দেয় পুলিশকে। সে আভাসের ভিত্তিতে তাদেরকে ধরে আনে পুলিশ এবং ফরেনসিক রিপোর্টের সাথে তাদের বায়োলজিক্যাল ক্রস ম্যাচ করে মিল খুঁজে পায় পুলিশ। তখন থেকে তাদের বিচারকাজ শুরু হয়। বিচারকাজ শেষে তাদের যাবজ্জীবন কারাগারে পাঠানো হয়। ইশিকা বারবার শিউরে উঠে এই ভেবে, সে তিনজন ইশিকার সহপাঠী। তাদের সাথে আকিফেরও বন্ধুত্ব ছিলো। কিন্তু তারা এভাবে খারাপ পথে পা বাড়াবে কেউ তা কল্পনা করে নি। ইশিকাও কখনো করতো না।

ইদানিংকালে ইশিকার সময় কাটে পড়াশোনায় আর অবসরে ডায়েরি লেখাতে। সে মূলত অবসর সময়ে নিজেকে ব্যাস্ত রাখার জন্য ডায়েরি লেখে। দুঃসময়ের কিছু স্মৃতিকে ভুলে থাকার জন্য তার কিঞ্চিত চেষ্টা। সে কী ভুলে থাকতে পারে? সেটা শুধু সে নিজেই জানে। কিছুদিনের মধ্যে কলেজের পাঠ চুকিয়ে যাবে। তাদের বিদায়ী সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তার একটা বক্তব্য রেখেছে কলেজ কতৃপক্ষ। সেখানে তাকে ব্যাখ্যা করতে বলা হয়েছে কীভাবে সে ঘুরে দাঁড়িয়েছে তার ফেলে আসা ভঙুর জীবন থেকে।

ইশিকা একদিকে ধর্ষনের শিকার হয়েছে, অন্যদিকে তার একজন কাছের বন্ধুকে হারিয়েছে, এবং তার সহপাঠীরা তার সাথে এমন জগণ্য কাজ করবে সে কখনো ভাবে নি। এতসব অনাকাংখিত ভয়ংকর অভিজ্ঞতা থেকে ইশিকার উত্তরণ এক বড় উদাহরণ। ইশিকা তার কলেজের বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের বক্তৃতায় উল্লেখ করেছে, তার সহপাঠীদের ঘৃণিত কাজের আক্ষেপ এবং তার বেদনায় তার এক বন্ধুর জীবন উৎসর্গকে। এই ছোট্ট বয়সে ইশিকার বয়স এতো বেড়ে যাবে কে জানতো! সে চোখের অশ্রু ধরে রেখে একজন দুঃসাহসী নারীর মত তার বক্তৃতা দিয়েছে।

ইশিকা তার ফ্যামেলির সাথে ব্যাগ নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে স্টেশনে। তারা অন্য শহরে পাড়ি জমাচ্ছে। সে পেঁছনে ফেলে যাচ্ছে দীর্ঘসময় কাটানো অনেকগুলো চমৎকার স্মৃতি এবং টুকরো হয়ে যাওয়া তার জীবনের কিছু ইতিহাস। সে কাকে প্রাধান্য দিয়ে রয়ে যাওয়া জীবন পাড়ি দেবে? চমৎকার স্মৃতিগুলোকে? অথবা দুঃস্বপ্নগুলোকে? তা আমার জানা নেই।

ও, আচ্ছা। আমার পরিচয় তো এখনো দেই নি! আমি একজন সাইকোলজিস্ট। আকিফের চিকিৎসায় তার মৃত্যুর আগ পর্যন্ত নিয়োজিত ছিলাম। আকিফ সবসময় প্রলাপ বকতো যেন ইশিকার হাতে তার মৃত্যু ঘটে। আকিফ তার সংকীর্ণ অবস্থার উত্তরণ সে নিজেই বেছে নিয়েছিলো। তবে আমার জানা নেই এতে আকিফ জিততে পেরেছে নাকি ইশিকা তাকে জিতিয়ে দিয়েছে। কারণ আমি এবং ইশিকাই শুধু জানি সেখানে ধর্ষক চারজন ছিলো।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: ইশিকার গল্প ভালো লাগলো। এই সমাজে লক্ষ কোই ইশিকা আছে।

০৯ ই মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৮

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:



মন্তব্যে ভাললাগা রইলো ।

অসংখ্য ধন্যবাদ ।

ভাল থাকুন ।

২| ০৭ ই মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:১২

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: আইন কেবল প্রশাসনিক ইশিকাদের জন্য আছে ,সাধারন ইশিকাদেরর জন্য নেই।তাই সাধারন ইশিকারা দিনের পর দিন ধর্ষিত হয়েই চলেছে।

০৯ ই মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৫:৪০

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:




হ্যাঁ, সাধারণ ইশিকারা অসহায় ।

মন্তব্যে অসংখ্য ধন্যবাদ ।

শুভ কামনা থাকলো ।

৩| ০৭ ই মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:২৩

ম্যাড ফর সামু বলেছেন: ফিকশন, দারুণ লেখা! বাস্তবতা বড়ই নির্মম।

০৯ ই মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৫:৪০

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:


হ্যাঁ, বাস্তবতা খুব নির্মম ।

মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ ।

ভাল থাকুন ।

৪| ০৭ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১১:৩৭

সুমন কর বলেছেন: নিশিকা

০৯ ই মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৫:৪১

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:



হ্যাঁ, ঠিক করে দিয়েছি । কৃতজ্ঞতা রইলো ।

শুভ কামনা রইলো ।

৫| ০৮ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১২:৫২

নীল আকাশ বলেছেন: নায়িকার নাম একদম প্রথমে নিশিকা এসেছে ইশিকার জায়গায়। ঠিক করে দিন।
মেয়েদের মনে তৃতীয় একটা চোখ থাকে। সেই চোখে মেয়েরা প্রেমে পড়ার বিষয়গুলি চট করেই বুঝে ফেলে।
ইশিকা নিজেও আকিফার প্রেমে পড়েছিল দেখে ওর নাম না বলে বাকী ৩ জনের কথা বলেছিল। আর প্রায়শ্চিত্ত সহ্য করতে না পেরে..
থ্রিলারটা ভাল লেগেছে।

০৯ ই মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৩

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:




হ্যাঁ, বানানটা ঠিক করে দিয়েছি ।

আপনার মনোযোগী পাঠ মুগ্ধ করলো । অনেক ভাললাগা রইলো ।

অসংখ্য ধন্যবাদ ।

ভাল থাকবেন ।

৬| ০৯ ই মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫০

আহমেদ জী এস বলেছেন: কথাকথিকেথিকথন,




এরকম দূর্ঘটনার অনেকটাই ঘটে থাকে কাছেপিঠের লোকজন দ্বারা।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৭

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:



হ্যাঁ, আগেপিঠের লোকজনরাই এখন ভয়ংকর।

অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যে ।

৭| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:৪১

জুন বলেছেন: +

৮| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:২৯

নীলপরি বলেছেন: খুব ভালো লিখেছেন । ++

শুভকামনা

৯| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:৪৬

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: সুন্দর লেখা। আসলে একেই বলে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা। আজ সমাজের এ পচনকালে যেটা হয়ে গেছে নিত্তনৈমিত্তিক।

আপনার লেখায় আকিফের এবং ইশিকার মনস্তাত্ত্বিক বর্ণনা সুন্দর ভাবে ফুটে উঠেছে।

শুভকামনা নিরন্তর :)

১০| ১৪ ই জুন, ২০১৯ রাত ১১:০৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: সুন্দর গল্প লিখেছেন। + +
এত কিছুর পরেও, জীবনকে বড় ভালবাসি!
হে মায়াময় জগত, তোমাকে বড় ভালবাসি!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.