নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এস. দেওয়ান

আমি একজন ব্লগার । ব্লগিং হলো আমার নেশা । আমি আমার দেশ, জাতি, সংস্কৃতি ও ভাষাকে সব চেয়ে বেশি অগ্রাধিকার দিয়ে থাকি ।

এস. দেওয়ান › বিস্তারিত পোস্টঃ

মাদ্রাসা শিক্ষ-ব্যবস্থা চিরতরে বন্ধ করে দেওয়া উচিৎ

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৩



মাদ্রাসা শিক্ষার ফলে দেশে ভিন্ন মতের মানুষ সৃষ্টি হচ্ছে যেই মানুষ গুলো দেশের রাজনীতি ও অর্থনীতির জন্য বিপদ জনক । মাদ্রাসা গুলোতে ইসলাম ধর্ম শিক্ষার নামে শিক্ষার্থীদেরকে মানবতা বিরোধী দিক্ষায় দিক্ষিত করা হচ্ছে । যার প্রমাণ এই মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা আজ মানবতা বিরোধী অপরাধীদের সব চেয়ে কট্টর সমর্থক । যদিও এই তরুণদের মুক্তিযুদ্ধের সাথে সরাসরি কোনো সম্পর্ক নেই । তারপরও তাঁরা পাগলের মতো স্বাধীনতা বিরোধী তথা মানবতা বিরোধীদের পেছনে দৌড়াচ্ছে ।

দেশের মূল স্রোত থেকে মাদ্রাসা শিক্ষা তরুণদেরকে দূরে সরিয়ে দিচ্ছে । মাদ্রাসার শিক্ষকরা ধর্ম শিক্ষার পাশাপাশি জেহাদের জন্য শিক্ষার্থীদের মগজ ধোলাই করে থাকেন অর্থাৎ ভিন্ন মতাবলম্বিদের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের খেপিয়ে তোলেন, যার ফলশ্রুতিতে এঁরা জঙ্গিবাদের দিকে পা বাড়ায় । এই ইসলামী জঙ্গিবাদ সারা পৃথিবীকে বৈষম্যের মুখে ঠেলে দিয়েছে, যেই বৈষম্যের শিকার সব চেয়ে বেশি মুসলমানরা । তার মানে হলো, জেহাদী জঙ্গীদের কারণে মুসলিমরাই অনেক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ।

সকল ধর্মই বিদেশি, বিদেশিদের বুনা ফসল আজ আমাদের কাটতে হচ্ছে । তবুও যেহেতু দেশের প্রায় সব মনুষই কোনো না কোনো ধর্ম মানেন তাই বিজ্ঞান ও ইতিহাসের মতো ধর্ম বিষয়টাও স্কুল কলেজে ঠিক করে পাড়ানো যেতে পারে । নামে মাত্র ধর্ম না পড়িয়ে ভালো ভাবে পড়ানো উচিৎ । এবং উচ্চ শিক্ষার জন্য আর্টস, কমার্স, বিজ্ঞানের পাশাপাশি ধর্ম বিষয়ও রাখা যেতে পারে । সরকার দ্বারা অনুমোদিত ধর্মীয় বই পড়ে শিক্ষার্থীরা সঠিক পথেই থাকবে বলে আমার বিশ্বাস । ধর্ম শিক্ষা হতে হবে পুরোপুরি সরকারি নজরদারিতে ।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২৬

দ্যা ব্যাকডেটেড বলেছেন: আলেম-ওলামা না থাকলে পথ দেখাবে কে ভাই???????হক্কানী আলেম ওলামারাই আমাদের সঠিক পথ দেখাতে পারেন। আর আমি যতদূর জানি , মাদ্রাসাগুলোই আলেম তৈরীর কারখানা। শুনেন ভাই, মুসলিম মানেই জঙ্গী নয়, আর আই এস মানেই ইসলাম নয়। তাই এই ব্যাপারগুলো গুলিয়ে ফেলে মাদ্রাসা শিক্ষার দোষারোপ আর নয়।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৩

এস. দেওয়ান বলেছেন: আমি ধর্মী শিক্ষা বন্ধ করতে বলিনি । ঠিক করে পড়ে দেখুন বিকল্প ব্যবস্থাও লিখে দিয়েছি । কলেজে পড়ে যদি ডক্টর হওয়া যায় তাহলে আলেম কেন হওয়া যাবে না ?

২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪১

আজাদ মোল্লা বলেছেন: মন গড়া কথাবার্তা বলেদিলেন , আই এস আই আর ইসলাম সম্পর্কে আপনার মতামত অনেক নিচু মানের ,আই এস আই
ইসলাম মানে কতোটুকু ? ওরা ইসলামের নামে ধান্দা বাজ নয় কি ?মাদ্রাসার শিক্ষাথী মানেই জঙ্গী হাসি পাবার মতো কথাবার্তা নয় কি ? আর জেনারেল লাইনের ছাত্র মানে আলেম নয় কি ?
ভাই সব শেষে একটি কথা সব জায়গায় খারাপ ভালো আছে , খারাপ ভালো মিলেই এই পৃথিবী ।
ভালো থাকবেন ।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৭

এস. দেওয়ান বলেছেন: ধর্মীয় শিক্ষকরা যদি স্কুল, কলেজ, ভার্সিটিতে পড়ান তাহলে কি ধর্ম ধিক্ষা হবে না ?

৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫২

দ্যা ব্যাকডেটেড বলেছেন: আপনার বিকল্প ব্যবস্থার প্রসংগে না হেসে পারলাম না , একটি মুসলিম দেশের ধর্মীয় শিক্ষার(স্কুল-কলেজ) বইগুলোর পুরুত্‌বটা আপনি অবলোকন করেছেন কি????????/ তাও গুটিকয়েক পৃষ্ঠা দিয়ে পাঁচটি ভাগ। এই দিয়ে আপনি বানাতে চান আলেম?????? প্রশ্ন রেখে গেলাম, আশা করি পাঠ্যপুস্তক ঘেটে যথাযথ উত্তর দিবেন।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০১

এস. দেওয়ান বলেছেন: সেটা আমি জানি বলেই ক্লাস নাইনে গিয়ে ধর্ম নামক একটা এক্সট্রা গ্রুপের কথাও আমি বলেছি ।

৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৮

আজাদ মোল্লা বলেছেন: একজন হাফেজ স্কুল থেকে বানাতে পারবেন ? যেখানে একটি কবিতা মুখস্থ করতে লাগে দশ দিন , 30পারা কোরাআন হবে কতো দিন বলতে পারবেন ?সব শিক্ষা সব সবজায়গায় হয়না ।
ধন্যবাদ আপনাকে

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০৮

এস. দেওয়ান বলেছেন: একটা হাফেজ তো মসজিদে যে মক্ত্যব থাকে সেখানেও বানানো যায় । বাংলাদেশে এমন অনেক হাফেজ আছেন, এমনকি আমার চোখে দেখা । চিকিৎসা সাস্ত্র এবং আইনের বই কিন্তু কম বড় না সেগুলিও ওই বিভাগের শিক্ষাররীরা মুখস্ত করছে । একটা কথা মনে রাখবেন, ইচ্ছে থাকলে সবই করা যায় ।

৫| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৬

ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: @আজাদ মোল্লা -বর্তমান যুগে অর্থবিহীন কোরাআন শরীফ আরবীতে মুখস্ত করে রাখার দুই একটা উপকারিতা বলেন আজাদ মোল্লা তারপর মন্তব্য করি

৬| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:১৯

বিজন রয় বলেছেন: হা হা হা

৭| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪২

আমিজমিদার বলেছেন: থিউরি ভাল। কিন্তু আপ্নে যা বলতাসেন সেইটা বাংলাদেশে সম্ভব না। এইখানে নব্বুই ভাগ মানুষ এক ধর্মের, তিনটা সন্তান হইলে ফিফটি পারসেন্ট মানুষ একটারে 'আল্লার পথে' দিয়া দেয়; সুতরাং আলাদা একটা সিস্টেম থাকবে এইটাই স্বাভাবিক। সরকার যদি বলে যে শিক্ষাব্যবস্থায় ধর্মের এইরাম ইন্টিগ্রেশন করি আসেন তাইলে না মানবে জেনারেল টিচাররা, না মানবে আলেম/ওলামা/হুজুরগন। একটা শিক্ষাগত গৃহযুদ্ধ শুরু হয়া যাবে।

৮| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৯

আমিজমিদার বলেছেন: আর বাই দা ওয়ে, মাদ্রাসায় জঙ্গিবাদের উৎপত্তি ও বিকাশ-- এইসব ভুল ধারনা না ছড়াইলেও পারেন। মাদ্রাসার পোলাপান স্বাধীনতার পর থিকাই নানাভাবে ইউজড, স্কেপগোট বানান হয় এগোরে, বিভ্রান্ত করে দেওয়া হয়। 'তরা জঙ্গি তরা অশিক্ষিত' বলে আঙ্গুল দেখাইলে কোনদিন মিলমিশ হবে না। বিদ্বেষ না ছড়ায়া মানবতা দেখান, সহনশীলতা দেখান। রিয়ালিস্টিক সমাধানে আসেন। ইসলাম এইটাই ত শিক্ষা দেয়, নাকি?

আর পাঁচ নাম্বার কমেন্টের কথাটা ভাল লাগল না। এইসব কমেন্ট হইতাসে ঝগড়া লাগানি কমেন্ট। ফাও।

২৩ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৭

এস. দেওয়ান বলেছেন: বাংলাদেশ মুসলিম সংখ্যা গরিষ্ঠ তা জানি । আমি ধর্ম শিক্ষ্যা ব্যবস্থাটা পরিবর্তন করতে বলেছি, বন্ধ করতে বলিনি ।

৯| ২৩ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৩

আব্দুল্লাহ তুহিন বলেছেন: হা হা, হাস্যকর কথা বললেন। আপনার বাড়ির পাশের মাদ্রাসা থেকে কয়টা জঙ্গি তৈরী হইছে? শুধু শুধু মনগড়া কথাবার্তা বলবেন না!

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২৯

এস. দেওয়ান বলেছেন: মগজে জঙ্গিবাদের পোকাটা ইসলামী গোঁড়ামি থেকেই ঢোকে । তবে মাদ্রাসার অধিকাংশ শিক্ষার্থীই জঙ্গী হয় না এবং সব মাদ্রাসা দুষিত নয় ।

১০| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৩৫

এই আমি রবীন বলেছেন: “ধর্ম শিক্ষা হতে হবে পুরোপুরি সরকারি নজরদারিতে” । সরকারি নজরদারিতে থাকলেই হবে? যেমন তৈমুর লং, একজন স্রেফ লুটেরা। তাকে আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থায় হিরো বানিয়ে ছেড়েছে।
বাবর? কে ছিল? এই উপমহাদেশে জন্মগ্রহণকারী? না।
মরেছে এই উপমহাদেশে? না।
তহলে কে বাবর, লুটেরা? না, সম্রাট! হা হা হা।
রাস্তার উপর বুড়ির কাঁটা বিছানোর গল্পে মহম্মদের ক্ষমার উদাহরণ, এ রুপ কয়েকটা গল্প ছাড়া মহানবীর পুরা জীবনী কয়জন পড়েছে?

তবু আলোচনার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.