![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সব সহ্য করতে পারি শুধুমাত্র ছাগুদের ম্যাৎকার ছাড়া !
কিছু উক্তি শুনুনঃ
১) " শেখ মুজিব নিজে বাড়িতে বসে থেকে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেছিলেন।"
২) "স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতৃত্ব দেয়ার কোনো ক্ষমতা তখন তার ছিল না।"
৩)" রাজনৈতিক দল হিসেবে সেই আক্রমণ প্রতিরোধের কোনো লাইনই আওয়ামী লীগের ছিল না"
৪)"শুধু তাই নয়, ঢাকায় তার স্ত্রী ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রীসহ পুত্র-কন্যাদের ভরণপোষণ ও নিরাপত্তার দায়িত্বও নিয়েছিল ইয়াহিয়ার সামরিক সরকার।"
কথা গুলো আমার নয় । একথাগুলো বলেছেন তথাকথিত মহান বদর উদ্দীন উমর। এগুলো কি ইতিহাসের বিকৃতি নয়?যারা হুমায়ূন আহমেদের 'দেয়াল' উপন্যাসের দুটি অধ্যায়ের জন্য হুমায়ূন আহমেদকে যাচ্ছে তাই বলে গালি-গালাজ করেছিলেন, হুমায়ূন আহমেদ রাজাকার গেলমান অপবাদ দিয়েছিলেন তারা আজ কি বলবেন?
ধিক্কার এই বদরুদ্দিন উমর কে ইতিহাসের জঘন্যতম বিকৃতির জন্য।
বিস্তারিত
৩১ শে মে, ২০১২ রাত ১০:৫৬
গরম সিঙ্গাড়া বলেছেন: কোথায় পেলেন? আর কাউকে তো কোনদিন বলতে শুনলাম না।
৩১ শে মে, ২০১২ রাত ১০:৫৮
গরম সিঙ্গাড়া বলেছেন: সেই সময় ডঃকামাল হোসেন কোথায়ছিলেন জানেন?বা তাজউদ্দীন, নজরুল ইসলাম ? আপনি কি চান ওনারা ও মাঠে নেমে যুদ্ধ করুক? অবাক করলেন ভাই!
২| ৩১ শে মে, ২০১২ রাত ১০:৫৫
সাইফুল আলী বলেছেন: জামাত আর আধা-শিক্ষিত ছাত্রলীগেরাই একমাত্র হুমায়ুন আহমেদকে অপমান করতে পারে
৩১ শে মে, ২০১২ রাত ১১:০০
গরম সিঙ্গাড়া বলেছেন: হুমায়ূন আহমেদের দেয়াল উপন্যাসের ঐ দুই অধ্যায় প্রকাশিত হবার পর কিছু বাম নাস্তিক খুব লাফালাফি করছিল। তারা আবার কথায় কথায় বদর উদ্দীন উমরের রেফারেন্স টানে। তারা আজ চুপ।
৩| ৩১ শে মে, ২০১২ রাত ১০:৫৮
লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: বদরুদ্দিন উমর মানুষ আছিল কবে , সে তো ছাগুদের গডফাদার
৩১ শে মে, ২০১২ রাত ১১:০২
গরম সিঙ্গাড়া বলেছেন: আসলেও তাই। তার দাড়ি টুপি লেবাস নাই আর মুখে জামাতে ইসলামীর বোল নাই বইলা বিভ্রান্ত হোয়ার কোন সুযোগ নাই। ঐ সমস্ত লেবাস না থাকলেও যদি ছাগুদের মত মন মানসিকতা থাকে তাহলেও তাকে ছাগু বলা যায়। সেই হিসাবে বদরুদ্দীন উমর ও একজন ছাগু।
৪| ৩১ শে মে, ২০১২ রাত ১১:০২
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: ইতিহাস আর গল্পগাতার মধ্যেকার তফাত যারা ধরতে পারে না তাদের সমালোচনার Time নাই।
৩১ শে মে, ২০১২ রাত ১১:০৩
গরম সিঙ্গাড়া বলেছেন: ঠিক তাই।
৫| ৩১ শে মে, ২০১২ রাত ১১:১১
বিকারগ্রস্থ মস্তিস্ক বলেছেন: হেহেহেহে !!
ইকারুসের ডানায় ভর করে আমাদের স্বপ্নময় চোখ , যে চোখ স্বপ্ন দেখানো উড়তে তাকে কিভাবে মাটিতে নামাই !!
স্বাধীনতার আশ্বাস বিশ্বাসের কথামালায় সাজিয়ে যে গন জাগরন দিয়েছিল তা তো মিথ্যে নয় !!
যাই হোক !! ইতিহাস কে খাতায় রেখে এখন বর্তমানকে সুন্দর করেন !!
৩১ শে মে, ২০১২ রাত ১১:১৮
গরম সিঙ্গাড়া বলেছেন: আপনি কি বলতে চান কোনটা সঠিক ইতিহাস আর কোনটা বিকৃত ইতিহাস সেটুক ও জানার দরকার নেই?ইতিহাস যদি আপনার কাছে গুরুত্বপূর্ণ না হয় তাহলে তা খাতায়ই বা লিখে রাখার কি দরকার?আসেন সবাই মিলে ভুলে যাই। আর যদি প্রয়োজনীয়ই হবে তাহলে কি যারা ইতিহাস বিকৃত করছে তাদের আলাদা করে চেনার ও প্রয়োজন নেই?সবাই সমান? ইতিহাসের খলনায়কেরা বর্তমানে এসে বিষ্ঠা সরাবে আর আপনি তাদেরকে হাইলাইট না করে হাসিমুখে সেই বিষ্ঠা শুধু সরিয়েই যাবেন? বিষ্ঠাত্যাগীরা আপনার স্বগোত্রীয় নয়ত?
আর এই প্রশ্নটি করার পেছনে আপনার উদ্দেশ্যটা কি সেটা কি একটু খোলাসা করে বলবেন?
৬| ৩১ শে মে, ২০১২ রাত ১১:১৬
অপ্রিয়তেমষূ বলেছেন: আজ থেকে ঠিক দু’বছর আগে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন তথাকথিত মহাজোট সরকারের পুলিশ দৈনিক আমার দেশ পত্রিকা অফিসে হামলা চালিয়ে পত্রিকাটির সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে গ্রেফতার করেছিল এবং পত্রিকার প্রেসে তালা ঝুলিয়ে দিয়েছিল। আওয়ামী লীগ স্বাধীন বাংলাদেশে ক্ষমতাসীন হওয়ার পর থেকে দেখিয়ে দিয়েছে জনগণের ওপর নির্যাতন, অপহরণ, গুম খুন, সংবাদপত্রের ওপর হামলায় তারা কতখানি পারদর্শী। কাজেই এসব ক্ষেত্রে তাদের অভিজ্ঞতা এবং কৌশলগত দক্ষতা অন্য যে কোনো দলের থেকেই বেশি। যদিও শাসক শ্রেণীর অন্য দলও ক্ষমতায় থাকার সময় একই ধরনের কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে চেষ্টার ত্রুটি রাখে না।
১৯৭৪ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি শেখ মুজিব বাংলাদেশে জরুরি অবস্থা জারি করে জনগণের ওপর নির্যাতনের যে স্টিমরোলার চালিয়েছিলেন, সেটা তার শাসনকে কলঙ্কিত করেছিল এবং সেটাই তার উত্খাতের প্রধান কারণ ছিল। শেখ মুজিব সংবাদপত্রের কণ্ঠরোধ যেভাবে করেছিলেন তার তুলনা একমাত্র প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খানের ১৯৭১ সালের নয় মাসের শাসন ছাড়া পাকিস্তান আমলে এবং আজ পর্যন্ত যত সরকার এসেছে তার কোনোটির আমলেই পাওয়া যাবে না। স্বাধীনতার লড়াইয়ের পর জনগণকে এভাবে যে ‘স্বাধীনতা’ শেখ মুজিবের নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ দান করেছিল, ঐতিহাসিক রেকর্ড থেকে সেটা মুছে ফেলা কারও পক্ষে সম্ভব নয়। দুষ্ট প্রকৃতির মতলববাজ লোক ছাড়া এ চিন্তা করাও কারও পক্ষে সম্ভব নয়।
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ ইয়াহিয়ার সামরিক বাহিনী আমাদের জনগণের ওপর ব্যাপক ও নিষ্ঠুর আক্রমণ পরিচালনা শুরু করার সময় শেখ মুজিব নিজে বাড়িতে বসে থেকে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেছিলেন। স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতৃত্ব দেয়ার কোনো ক্ষমতা তখন তার ছিল না। রাজনৈতিক দল হিসেবে সেই আক্রমণ প্রতিরোধের কোনো লাইনই আওয়ামী লীগের ছিল না। তারা শেখ মুজিবকে ধরে নিয়ে পাকিস্তানে চালান দিয়েছিল। দেশের লাখ লাখ মানুষ জীবন দান থেকে নিয়ে হাজার রকম নির্যাতনের শিকার হতে থাকার সময় তার নিরাপদ জীবনের দায়িত্ব নিয়েছিল পাকিস্তান সরকার। শুধু তাই নয়, ঢাকায় তার স্ত্রী ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রীসহ পুত্র-কন্যাদের ভরণপোষণ ও নিরাপত্তার দায়িত্বও নিয়েছিল ইয়াহিয়ার সামরিক সরকার। অন্যদিকে ২৫ মার্চের পর স্বাধীনতার আওয়াজ তুলে আওয়ামী লীগের সর্বস্তরের নেতানেত্রীরা দেশের জনগণকে পাকিস্তানিদের বর্বরোচিত আক্রমণের মুখে ফেলে দেশ ছেড়ে প্রাণভয়ে যথাসাধ্য দ্রুততার সঙ্গে ভারতে পলায়ন করেছিলেন। ওই কাপুরুষতা ও দেশের জনগণের প্রতি কলঙ্কজনক আচরণের জন্য তাদের যে ব্যাখ্যা থাকা দরকার ছিল, সে ব্যাখ্যা তারা আজ পর্যন্ত কোনোদিন দেয়নি। দেশের মাটিতে দাঁড়িয়ে লড়াই না করে আওয়ামী লীগ নেতৃত্ব নিজেরা ভারতে নিরাপদ অবস্থানে থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন করার দায়িত্ব অর্পণ করেছিলেন ভারতীয় সরকারের কাছে! ভারত সরকার দক্ষতার সঙ্গে সে দায়িত্ব পালন করেছিল!! এই যাদের অবস্থা ছিল, তারা ১৯৭১ সালের মার্চ মাসে দেশ স্বাধীন করতে চেয়েছিল, তার পরিকল্পনা করেছিল ও তার জন্য ডাক দিয়েছিল—এর থেকে হাস্যকর কথা আর কী হতে পারে? কিন্তু যা হাস্যকর তারই পতাকা আজ বাংলাদেশে উড়ছে। অন্যদিকে দেশের হাজার হাজার তরুণ ও যুবক দেশ স্বাধীন করার জন্য এগিয়ে এসেছিল। তারা আওয়ামী লীগের বা তার কোনো অঙ্গ সংগঠনের সদস্য ছিল না। দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়েই তারা বাংলাদেশের ভেতরে এবং ভারত থেকে বাংলাদেশের মধ্যে এসে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সঙ্গে লড়াই করেছিল। অগণিত সংখ্যক এই যোদ্ধা অকাতরে নিজেদের জীবন দিয়েছিলেন। কিন্তু যারা এভাবে জীবন দিয়েছিলেন তারা কোনো স্বীকৃতি পাননি, তাদের পরিবার এবং যারা এই যুদ্ধে নানাভাবে শরিক ও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলেন তারা ১৯৭১-এর ১৬ ডিসেম্বরের পর কিছুই পাননি। যারা কলকাতায় বসে ছিল এবং যারা দেরাদুনে ভারতীয় জেনারেল ওভান্দের তদারকিতে ভারতীয় এজেন্ট হিসেবে ট্রেনিং লাভ করেছিল তারাই দেশে ফিরে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে নিজেদের ঢেঁড়ি পিটিয়ে মাখন-রুটির ব্যবস্থা করেছিল। লুটপাট করে দেশকে ছারখার করেছিল। শেখ মুজিব পাকিস্তানিদের হেফাজত থেকে ঢাকায় এসে স্বাধীন বাংলাদেশের জনগণের দণ্ডমুণ্ডের কর্তা হয়েছিলেন। কিন্তু এমনভাবে তারা স্বাধীন বাংলাদেশে নিজেদের শাসন পরিচালনা করেছিলেন যাতে মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায় প্রায় সমস্ত পরিবারসহ শেখ মুজিব নিজে নিষ্ঠুরভাবে নিহত হয়েছিলেন এবং আওয়ামী লীগ সরকারই শুধু নয়, সংগঠনও এমনভাবে বিলুপ্ত হয়েছিল যাতে মুজিব হত্যা ও নিজেদের সরকার উত্খাতের বিরুদ্ধে সামান্যতম কোনো প্রতিবাদ ও প্রতিরোধই তাদের পক্ষে সম্ভব হয়নি। চরম প্রতিক্রিয়াশীল একটি সামরিক চক্র মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ’র সহযোগিতায় শেখ মুজিব এবং আওয়ামী লীগকে এভাবে হত্যা ও নিশ্চিহ্ন করলেও এর মূল দায়িত্ব সেই সামরিক চক্রের ঘাড়ে চড়িয়ে দেয়া একেবারেই সঠিক হচ্ছে না। সেটা কোনো যোগ্য ঐতিহাসিকেরই কাজ নয়। এজন্য আওয়ামী লীগকে নিজের দায় অবশ্যই স্বীকার করতে হবে।
কিন্তু সে দায় স্বীকার করার মতো নৈতিক ও রাজনৈতিক সততা তাদের না থাকায় বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম এবং ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাসকে তারা ১৯৭২ সাল থেকেই বিকৃত করতে থাকে। ইতিহাস রচনার ক্ষেত্রে তাদের এই ভূমিকার জন্য বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাস বিকৃতকরণের যত রকম চেষ্টা হয়েছে, তার পথিকৃতের গৌরব আওয়ামী লীগেরই প্রাপ্য।
বাংলাদেশে আজ সমগ্র জনগণ ও সেই সঙ্গে সংবাদপত্র ও বৈদ্যুতিক সংবাদ মাধ্যমের ওপর যেভাবে সরকারি আক্রমণ চলছে, একে এর ঐতিহাসিক পরিপ্রেক্ষিতে উপস্থিত করার উদ্দেশ্যে ওপরের এত সব কথা বলার প্রয়োজন হলো। শুধু আওয়ামী লীগই এসব করছে, তার জন্যই এর প্রয়োজন নয়। আওয়ামী লীগ ছাড়া ১৯৭৫ সালের পর প্রত্যেকটি সরকারই পরিস্থিতি অনুযায়ী একই কাজ করেছে। এ বিষয়টি ভুলে গিয়ে শুধু আওয়ামী লীগের সমালোচনার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকলে তার কোনো গণতান্ত্রিক তাত্পর্য থাকবে না। কিন্তু এ সত্ত্বেও যা বলা দরকার তা হলো, ১৯৭২-৭৫ সালের আওয়ামী বাকশালী শাসন আমলে জনগণের ওপর নির্যাতনের যে ঐতিহ্য শুরু হয়েছিল, সেই ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতা রক্ষা করেই অন্যান্য সরকার অভিন্ন শাসক শ্রেণীর পক্ষে একইভাবে একই কাজ করেছে। কাজেই সংবাদপত্র এবং বৈদ্যুতিক সংবাদ মাধ্যমের ওপর আক্রমণ শুধু আওয়ামী লীগেরই কাজ নয়। বিএনপি, জাতীয় পার্টি কেউই এদিক দিয়ে নিজেদের সরকারের আমলে হাত গুটিয়ে বসে ছিল না।
দুই বছর আগে দৈনিক আমার দেশ-এর ওপর বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের আক্রমণ প্রসঙ্গে ফিরে এসে বলা দরকার যে, এই পত্রিকাটি সরকারবিরোধী রিপোর্ট ও নানা তথ্য প্রকাশ করার জন্য যেভাবে পুলিশ তার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছিল, এখন সে আক্রমণ আরও ব্যাপক আকারে দেশজুড়ে চলছে। এমনকি যে রিপোর্ট ও তথ্য প্রকাশিত হয়নি কিন্তু প্রকাশের মুখে ছিল, তা বন্ধ করার জন্য সাংবাদিক হত্যাও এখন শুরু হয়েছে! সেই হত্যাকাণ্ডের কোনো প্রকৃত তদন্ত যে আজ পর্যন্ত হচ্ছে না, এর কারণ বোঝার অসুবিধা কোনো সত্ লোকের আছে?
বাংলাদেশে সংবাদপত্র ও সাংবাদিকদের ওপর আক্রমণ এখন প্রায় প্রতিদিন এমনভাবে হচ্ছে যাতে একে এক নিয়মিত ব্যাপার হিসেবে গণ্য করা চলে। মারপিট, অপহরণ, গুম-খুন সবকিছুই যেমন সাধারণ রাজনৈতিক বিরোধীদের ক্ষেত্রে হচ্ছে, তেমনি তা হচ্ছে সাংবাদিকদের ক্ষেত্রেও। অবস্থা এখন এমন দাঁড়িয়েছে যে, এই আক্রমণ শুধু সরকারবিরোধী সাংবাদিকদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই। নানা ধরনের বিক্ষোভ সমাবেশের সংবাদ সংগ্রহের জন্য সরকার সমর্থক পত্রিকার সাংবাদিকরাও পুলিশের আক্রমণের শিকার হচ্ছেন।
দৈনিক আমার দেশ সরকারের আক্রমণের বিশেষ লক্ষ্যস্থল এ কারণে যে, এই পত্রিকাটি যথেষ্ট তথ্য সহকারে সরকারের নানা দুষ্কৃতির সংবাদ জনগণকে সরবরাহ করে থাকে। এই পত্রিকাটির বিক্রি এবং প্রচারও যথেষ্ট। কাজেই এর বিরুদ্ধে শুধু পুলিশি আক্রমণ নয়, পরোক্ষভাবে বিজ্ঞাপন বন্ধ করে একে আর্থিকভাবে পঙ্গু করার ব্যবস্থাও সরকার করেছে। এই পরিস্থিতিতে শুধু সরকারি বিজ্ঞাপনই নয়, বেসরকারি বিজ্ঞাপন থেকেও এরা বঞ্চিত হচ্ছেন। কারণ সরকারের এই বিজ্ঞাপননীতি লঙ্ঘন করে বিজ্ঞাপন দিলে বিজ্ঞাপনদাতারা সরকারি রোষ এবং হয়রানির শিকার হওয়ার ভয় করেন। ভয় করারই কথা। সবশেষে এখানে বলা দরকার যে শুধু আমার দেশ পত্রিকাটিই নয়, দেশজুড়ে সংবাদপত্র ও সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে এখন যে সরকারি আক্রমণ প্রায় প্রতিদিন নিয়মিতভাবে চলছে, তার বিরুদ্ধে জোরদার সংগ্রাম সাংবাদিকরা করছেন না। তারা যেভাবে সংগ্রাম করছেন সেটা দাঁড়াচ্ছে সংগ্রাম সংগ্রাম খেলার মতো। এজন্য তারা মানববন্ধন, অনশন, ঘরোয়া সভা, দলবাজি ইত্যাদি করলেও এখনও পর্যন্ত তাদের ঢাকা এবং অন্যত্র কোনো বড় সমাবেশ ও মিছিল করতে দেখা যায়নি। মিছিল ছাড়া কোনো আন্দোলন শক্তিশালী হওয়ার নয়। মিছিল হলো রাস্তার লড়াইয়ের এক অপরিহার্য অনুষঙ্গ। অন্যদের কর্মসূচির তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে তারা মার খাচ্ছেন। কিন্তু নিজেদের কর্মসূচি নিয়ে রাস্তায় নেমে যখন তারা পুলিশের মার খাবেন, তখনই বোঝা যাবে যে সংবাদপত্র কর্মীরা নিজেদের বিরুদ্ধে আক্রমণ প্রতিরোধ ও নিজেদের পেশাগত স্বাধীনতা রক্ষার সংগ্রাম সঠিক পথে ও যথাযথভাবে শুরু করেছেন।
৩০-০৫-২০১২
৭| ৩১ শে মে, ২০১২ রাত ১১:২১
dream111rocks বলেছেন:
আপনি আল-বদর-উদ্দিন-উমর আর হুআ কে এক পাল্লায় ঊঠালেন নাকি?
হুআ'র বার্তা আর পতিত চিনা বাদাম এখন ভেকধারী মগবাজারীর বার্তা একই গুরুত্ব বহন করে না বলেই মনে করি। চিনা বাদাম গুলান তো মুক্তিযুদ্ধের আগে থেকেই অপলাপ করে আসছে, এদের কেউ বেল দেয় নাই এখনও দেয় না, তাই কোন চিনা বোকাচোদা কি কইল না কইল তাই নিয়ে লুঙ্গি উচা কইরে দৌড়ানোর প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না। কারণ তার পাঠক গোষ্ঠী সীমাবদ্ধ আর এ দিয়ে মিথ্যা তেমন প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব না।
আর হুআ'র পাঠক গোষ্ঠীর অধিকাংশ এক লেখকের পাঠক এবং তা আশংকাজনক ভাবে বেশি (রসময় গুপ্তের মত আরকি। এদের পাঠক সব সময় বেশী থাকে), তাই হুআ যে মিথ্যা ইতিহাস ছড়াবে তা অনেক নবিশ পোলাপান ধ্রুব হিসেবে নিবে কারণ এদের বেশির ভাগেরই যাচাই করার মত ইচ্ছা বা ক্ষমতা নাই, তাই হুআ'র অখাদ্য লেখার সমালোচনা করা ঠিক আছে।
নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: ২ নম্বরটা বাদে বাকি তিনটায় তো কোন ভুল দেখছি না।
বিম্পি কর ঠিকাছে, বাট বোকাচোদার মত কথা এড়াইয়া চলবা, ঠিক্কাছে!
৩১ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৩৩
গরম সিঙ্গাড়া বলেছেন: আমি শুধু এটুকুই জানতে চাই কিছু সংখ্যক চীনা পন্থী বাম যারা হুমায়ূন আহমদকে রাজাকার আখ্যা দিয়েছিল তারা আজ বদর উদ্দীন উমর কে কি বলবে? মাননীয় আদালত কি তাকে পাকড়াও করবে তার এই ইতিহাস বিকৃতির জন্য?
হুমায়ূন আহমেদের লেখার আলোচনা বা সমালোচনা এই পোস্টের উদ্দেশ্য না।
৮| ৩১ শে মে, ২০১২ রাত ১১:২৫
বেঈমান আমি বলেছেন: বদর উদ্দীন উমর তো ছাগু গো মুখপাত্র ।ওরে টাইম আছে নি?
৩১ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৩৫
গরম সিঙ্গাড়া বলেছেন: সেটাই। দেখবেন অনেকেই বিভিন্ন জায়গায় বদর উদ্দীন উমর কে 'কোট। করে (যদিও তারা এখন চুপ মেরে গেছে), দেখলেই গিয়ে ধরবেন। প্রকাশ করে দিবেন যে বদরউদ্দীম উমর নিতান্তই এক ছাগু ছাড়া আর কিছু না,
৯| ৩১ শে মে, ২০১২ রাত ১১:২৮
আবার তোরা মানুষ হও বলেছেন: নাহিয়ান বিন হোসেন @আপনার দোষ নাই ।আপনারা তো ব্রেইন ওয়াসড তাই এরকম মনে হইতেই পারে।
৩১ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৩৭
গরম সিঙ্গাড়া বলেছেন: আসলে উনি মনে হয় শুনে শুনে ইতিহাস শিক্ষা করেছেন তাই এই অবস্থা। ঐ সময়ের প্রকৃত ইতিহাস নিয়ে একটু জানাশোনার চেষ্টা করলেই উনি বুঝতেন যে কত বড় ভুলের মাঝে উনি আছেন।
১০| ৩১ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৩১
dream111rocks বলেছেন:
আল-বদর বুলাইছেনঃ
দেশের লাখ লাখ মানুষ জীবন দান থেকে নিয়ে হাজার রকম নির্যাতনের শিকার হতে থাকার সময় তার নিরাপদ জীবনের দায়িত্ব নিয়েছিল পাকিস্তান সরকার।
কত বড় বুকচোদ হইলে এই কথা কইতে পারে যে মুজিব রে নিরাপদে রাখার জন্য পাকিস্তানে ধইরে নিছিল। খাপো তাহলে তোর পাকি বাপরা কি কারণে বাংলাদেশ এ হামলা চালাইল, কে তখন বাংলাদেশ এর নেতা ছিল, কাকে দমাতে হামলা চালাইছিল, চিনাবাদাম গুলান ইতিহাস বিকৃতিতে অপ্রতিদন্দ্বি, গরু ঐ সময় কি করছিল জানতে মুঞ্চায়, মাচো সে কথা না বইলে মগবাজারি কাউ কাউ করে, গলা একটু বেশি ভিজলে যা হয় আর কি!
৩১ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৩৮
গরম সিঙ্গাড়া বলেছেন: পড়ে আমার মাথায় রক্ত চড়ে গিয়েছিলো। এত পাকি প্রেম?!!!
১১| ৩১ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৩১
ফয়সাল তূর্য বলেছেন: বদর উদ্দীন উমরটা আবার কে? নয়া আ াল নাকি??
৩১ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৪২
গরম সিঙ্গাড়া বলেছেন: উনি হচ্ছেন বাম পন্থীদের এক ধরনের আধ্যাত্মিক গুরু বলতে পারেন।
১২| ৩১ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৩৫
নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: ১। শেখ মুজিবকে মাঠে নেমে যুদ্ধ করতে হবে তা আমি বলি নাই। এটা প্রমানিত সত্য যে শেখ মুজিব নিজ ইচ্ছায় আত্ব সমর্পন করেছিলেন। আমি এটাকে কিন্তু দোষ বলছি না। কিন্তু এটা সত্য।
৩। আওয়ামীলিগের বেশিরভাগ রাজনৈতিক নেতাই যে তখন ভারতে পালিয়ে গিয়েছিলেন ( বিশেষত তোফায়লের মত সুবিধাবাদী চোরেরা। তাজউদ্দিন -নজরুলদের অনুগ্রহ করে এর সাথে মিলাবেন না) তা সকল মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক বর্ননার বইতে দেখা যায়। প্রতিরোধটা গড়েছিলো নিতান্ত সাধারন মানুষেরাই। আওয়ামীলীগের এই পালিয়ে যাওয়া ভীতু , বদমাশ গুলাই ৭২- ৭৪ এ দেশ লুটপাট করেছে, শেখ মুজিবকে ডুবিয়েছে। সুতরাং বদরুদ্দীন উমর যা বলেছেন তাতে অসত্য কিছু দেখছি না।
৪। শেখ মুজিবের পুরো পরিবার যে পাকিস্তানি বাহিনীর নিরাপত্তা হেফাজতে ছিলো তাতো শেখ হাসিনা নিজেও অনেকবার বলেছেন! এই কথাকে কেন আপনার অসত্য মনে হলো কে জানে!
শেখ মুজিবের প্রাপ্য মর্যাদা দিতে চাই বলেই বলেছি যে দুই নং এ দ্বিমত।
খুবই দুঃখ লাগল যখন দেখলাম যে আপনি আর দশজন দলীয় আওয়ামীলীগ সমর্থকের মত এখানে একজনের সাথে সুর মিলিয়ে বদরূদ্দীন উমরকে ছাগু বলছেন। আপনার কাছ থেকে এটা আশা করি নাই। আওয়ামীগারদের সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে তাদের যার কথাই ভালো লাগে না তাকেই আক্রমন করে, তার নামে নোংরা কথা বলে। তাইতো কখনো হুমায়ুন, কখনো কাদের সিদ্দীকি কখনো বা বদরুদ্দীন উমর ছাগু। আপনাদের এরকম বিষদগারে কিন্তু এই মানুষগুলার গ্রহনযোগ্যতা সাধারন মানুষের কাছে কমে না। বরং আপনারাই মানুষের কাছে আরো বিরক্তিকর, লাগামহীন কথা বার্তার ফালতু ব্যক্তি হিসেবে চিহ্নিত হন। যাকে পছন্দ না, যার কথা ভালো না তাকেই ছাগু- রাজাকার বানিয়ে দিয়ে এভাবে আপনার আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের মত বিষয়কে হাল্কা করে দিচ্ছেন। সেই সাথে রাজাকার শব্দটার প্রতিও সচেতন শিক্ষিত সমাজের একটা গুরুত্বহীন মনোভাব তৈরি করছেন। মানুষ এখন ধরেই নিচ্ছে, সরকারের যাকে পছন্দ হবে না তাকে নিয়েই রাজাকার গল্প বানানো হবে, যখনি মন্ত্রী ব্যর্থ হবে , মানুষ গুম-খুন হবে তখনই এসে "যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচাল" এই ঘ্যানঘ্যানানি টাইপ মন্তব্য দেয়া হবে। মানুষ এতে বিরক্ত হয়, অতিষ্ঠ হয়। আর চামে সুযোগ পায় রাজাকারেরা। এই সত্য যতদিন না বুঝবে আওয়ামীলীগ এবং তার সমর্থকেরা ততদিন তাদের পতন চলতে থাকবে, এখন যেমন চলছে।
৩১ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৫১
গরম সিঙ্গাড়া বলেছেন: শেখ মুজিবর রহমান পালিয়ে যাননি - এটাই সত্য। পাকিস্তানী বাহিনীর আক্রমণ কে উনি থোড়াই কেয়ার করেছিলেন। কি নিশ্চয়তা ছিলে পাক বাহিনী ওনাকে মেরে ফেলবে না?
যাই হোক। বলতে গেলে লম্বা চূড়া ইতিহাস হয়ে যাবে। তোফায়েল আহমেদের রাজনৈতিক ইতিহাস জানুন। ১৯৭১ পূর্বে তার ভূমিকা জানুন। যুদ্ধের সময় তিনি মুজিব বাহিনী গড়ার পেছনে ছিলেন। একটা গুগল সার্চ যদি দিতেন তাহলেই তোফায়েল পালিয়ে গেছে বলতে পারতেন না। এই দেখুন উইকিপিডিয়া লিঙ্ক।View this link একটু পড়ে দেখুন ব্রাদার।
আর আপনার কথায় তথ্য নেই শুধুই আবেগ।তাই আর বেশী কিছু বলছি না। যদি স্পেসিফিক বিষয় (যেমন তোফায়েল) জানতে চান তাহলে এনি টাইম ওয়েলকাম।
৩১ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৫৪
গরম সিঙ্গাড়া বলেছেন: আওয়ামী লিগার রা বদর উদ্দীন উমরকে ছাগু বললে আমি বলতে পারবো না তার তো কোন মানে নেই। এই দেশ আওয়ামীলিগের কোন দলীয় দেশ না। এই দেশ আমাদের বাপ চাচারা স্বাধীন করেছে। এই দেশ আমাদের। তাই এই দেশ নিয়ে যে কোন মিথ্যা অপবাদ রুখে দেওয়ার দায়িত্ব আমাদের।
১৩| ৩১ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৩৮
নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: মাল্টি নিক থেকে বিরক্তিকর আক্রমন! ব্লগে ভদ্র ভাষায় কথা বললে এই এক সমস্যা!
১৪| ৩১ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৩৯
বিকারগ্রস্থ মস্তিস্ক বলেছেন: মামলায় মামলায় ...আর বিচারে বিচারে ... আর অভিযোগে অভিযোগে দেশ তো তলিয়ে গেলো গেলো !!!
যারা ছাগু বলছে তারাই আবার অনার উক্তি ব্যবহার করে প্রয়োজনে হাহাহা !!
ছুডু অভিজ্ঞতা শেয়ার করি !!
আমার ফ্রেন্ডু সেইদিন কইতাছে একদিন তারাও জিয়ার মৃত্যু তে শোক দিবস পালন করবে !!!
>> আমিঃ একদিন এক চিচার বাচ্চাদের ক্লাস নিচ্ছিল !! প্রশ্ন করলো বলোতো আমাদের শোক দিবস কবে ?
----বাচ্চাদের থেকে একটা পাক্কনা পোলা উইডা কইলো আগে কন এইডা কোন সরকার ( হাহাহাহ ) যদিও বাচ্চারা নাবলক !!
স্বাধীনতার ঘোশনা পরিবর্তন হয় রাজনীতি পরিবর্তনের সাথে সাথে !! উফফফফফফফফফফফফফফফফ !!
পরিবার তন্ত্র থেকে যে বার হইতে পারবে কে জানে !!
৩১ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৫৮
গরম সিঙ্গাড়া বলেছেন: আপনার আলোচনা এখানে অপ্রাসংগিক।
১৫| ৩১ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৪৫
ফারযানা বলেছেন: নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: "আওয়ামীগারদের সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে তাদের যার কথাই ভালো লাগে না তাকেই আক্রমন করে, তার নামে নোংরা কথা বলে। তাইতো কখনো হুমায়ুন, কখনো কাদের সিদ্দীকি কখনো বা বদরুদ্দীন উমর ছাগু। আপনাদের এরকম বিষদগারে কিন্তু এই মানুষগুলার গ্রহনযোগ্যতা সাধারন মানুষের কাছে কমে না। বরং আপনারাই মানুষের কাছে আরো বিরক্তিকর, লাগামহীন কথা বার্তার ফালতু ব্যক্তি হিসেবে চিহ্নিত হন। যাকে পছন্দ না, যার কথা ভালো না তাকেই ছাগু- রাজাকার বানিয়ে দিয়ে এভাবে আপনার আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের মত বিষয়কে হাল্কা করে দিচ্ছেন। সেই সাথে রাজাকার শব্দটার প্রতিও সচেতন শিক্ষিত সমাজের একটা গুরুত্বহীন মনোভাব তৈরি করছেন। মানুষ এখন ধরেই নিচ্ছে, সরকারের যাকে পছন্দ হবে না তাকে নিয়েই রাজাকার গল্প বানানো হবে, যখনি মন্ত্রী ব্যর্থ হবে , মানুষ গুম-খুন হবে তখনই এসে "যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচাল" এই ঘ্যানঘ্যানানি টাইপ মন্তব্য দেয়া হবে। মানুষ এতে বিরক্ত হয়, অতিষ্ঠ হয়। আর চামে সুযোগ পায় রাজাকারেরা। এই সত্য যতদিন না বুঝবে আওয়ামীলীগ এবং তার সমর্থকেরা ততদিন তাদের পতন চলতে থাকবে, এখন যেমন চলছে। "
---সহমত
০১ লা জুন, ২০১২ রাত ১২:০৯
গরম সিঙ্গাড়া বলেছেন: আনেকের মত আমিও একসময় অনেক ভুলের মধ্যে ছিলাম। পরে দেখলাম সবই প্রপাগান্ডা।নিজে ইতিহাস জানার জন্য পড়ুন অনেক ভুল ভেঙ্গে যাবে।
১৬| ৩১ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৫৭
গরম সিঙ্গাড়া বলেছেন: আরো জানার জন্য পড়ুন এই বিষয়ে অমি পিয়ালের ফেইসবুক স্ট্যাটাস তাহলেই ক্লিয়ার হতে পারবেন বদর উদ্দীন উমর ছাগু কি না?
"স্বাধীনতাবিরোধী বলতে যারা শুধু জামাতে ইসলামী, মুসলিম লীগ, নেজামে ইসলামী এবং পিডিপির মতো ধর্মভিত্তিক দলগুলো বোঝেন তারা কম জানেন। এই তালিকায় একদল বামও ছিলো যারা পাকিস্তানের মিত্র চীনের পক্ষে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে অবস্থান এবং সক্রিয় সহযোগিতা করছে। স্বাধীনতার পর ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ হয়, কিন্তু কম্যুনিস্ট পার্টিগুলোর উপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয় যা ১৯৫৫ সালে পাকিস্তান সরকার আরোপ করছিলো। অনেক রাজাকার আলবদর এবং ধর্মীয় রাজনীতিতে দীক্ষা নেওয়া লোকজন এই সুযোগ নেয়, কেবলা বদলায়। একমাত্র সিপিবি ছাড়া বাকিগুলা এই দেশের স্বাধীনতা মেনে না নিয়ে জনমানুষের সত্যিকার মুক্তির মতো এক বিভ্রান্তিকর বিপ্লবের স্বপ্ন দেখিয়ে শুরু করে দেশবিরোধী কর্মকাণ্ড। পাটের গুদামে আগুন, ব্যাংক লুট, সরকারী কর্মচারী ও মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যা করতে শুরু করে তারা। যারা ভয়ঙ্কর যুদ্ধাপরাধীদের অন্যতম কাদের মোল্লার বয়ান পড়েছেন, তারা জানেন এই লোক নিজেকে বিপ্লবী ছাত্র ইউনিয়ন এবং পরে জাসদ করেছেন বলে বিভিন্ন পত্রিকায় সাক্ষাতকার দিয়েছে। এরকম হাজারো কাদের মোল্লার স্বাধীনতা পরবর্তী সহায় ছিলো এই সব বখে যাওয়া বামরা।
আজকে জামাত শিবির করে না, কিন্তু ছাগুদের মতো কথা বলে এক শ্রেণীর বাম। এবং লোকজন মনে করে এদেরও ছাগু ডেকে ছাগু কথাটারে সস্তা বানায়া ফেলা হইতেছে কারণ এইগুলা তো শিবির করে না। আপনাদের জ্ঞাতার্থে জানাই, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু হওয়ার পর ইসলামী লেবাস আর কাজে আসতেছে না, তাই পুরানো বন্ধুদের সহায় নিতেছে এই সব খুনী ধর্ষকরা। মাঠে নামছে বদরুদ্দিন উমরের মতো চুদির ভাইরা। এদেরও সমানভাবে প্রতিরোধ করা জরুরী, সমান লাথি উষ্টা প্রাপ্য। মাথায় টুপি, গালে দাড়ি মানেই রাজাকার না, যারাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিরোধী এবং মুক্তিযুদ্ধ নিয়া মিথ্যা কথা বলে মিথ্যা গল্প বানায় সব রাজাকার, পয়সার জন্য নিজেকে বিক্রি করে। কেউ মওদুদী কেউবা মার্কস কিংবা মাওয়ের সাইনবোর্ড লাগায়া। সাধু সাবধান..."
১৭| ০১ লা জুন, ২০১২ রাত ১২:১২
বিবেকহীন বলেছেন: ১ম মন্তব্যের জবাবে লেখক বলছেন "কোথায় পেলেন? আর কাউকে তো কোনদিন বলতে শুনলাম না।"। কোথাও না শুনে বা না পেয়ে থাকলে বলতেই হচ্ছে, যে আপনার এন্টেনা শুধু বিশেষ ধরনের বার্তাই গ্রহন করে। যদি ডঃ কামাল হোসেন, তাজউদ্দিনদের পূর্ব পরিকল্পনা থেকেই থাকতো তাহলে তাতে শেখ মুজিব কেন তাতে যোগ দিয়ে স্বাধীনতার ঘোষনা দিলেন না, বিশেষ করে ৭ই মার্চের মত সুযোগ পেয়েও? যদি কোন স্ট্র্যাটেজিক কারনে শেখ মুজিব আত্মসমর্পন করেই থাকেন, তাহলে স্ট্র্যাটেজিটা কি ভুল ছিলো না? আমি শুধু এটা বলতে চাই যে ৭১-এ আওয়ামী-বাম যে রাজনৈতিক ইতিহাস দাবী করে থাকে তাতে বড় ধরনের ফাঁকি আছে।
০১ লা জুন, ২০১২ রাত ১:৫৯
গরম সিঙ্গাড়া বলেছেন: ৭ ই মার্চে স্বাধীনতার ঘোষণা হইলে কি হইত? হয়নি যে তাতেই বা কি কম পড়েছে?নয় মাসে একটা সফল মুক্তিযুদ্ধ শেষে আমরা কি স্বাধীনতার স্বাদ পাইনি?
১৮| ০১ লা জুন, ২০১২ রাত ১২:১৪
নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: পিায়াল সাহেবের কাছ থেকে জানতে হবে ইতিহাসের ছবক! হা হা হা হা ! নিজের মা আর বোনের গোপন ভিডিও দেখানো পর্ন ব্যবসায়ীর কাছ থেকে আমাকে ইতিহাস শিখতে হবে!!! যার সাথে কারো ঝামেলা বাধলেই ছাগু বইলা চিল্লাপাল্লা শুর করে, তার কাছ থেকে আমারে জানতে হবে ইতিহাস! সত্যি মজার ব্যাপার!
পাকিস্তানীরা আমাদের মা -বোনদের ধর্ষন করেছিলো। আর পিয়াল আমাদের মা-বোনদের সবার সামনে উলঙ্গ করে আরো ভয়াবহ করে দিচ্ছে তাদের জীবন। বলতে পারেন, পিয়াল আর জামাত-পাকিস্তানের পার্থক্য কোথায়??? আমার কাছে কোন পার্থক্য নেই। এমন লোকের কাছ থেকে আমাকে ইতিহাস জানতে হবে? পাকিস্তানীদের আমি যতটা ঘিন্না করি ততখানি ঘিন্না করি পিয়ালদের।
আমার মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এত ঠুনকো নয় যে একটা বিকারগ্রস্থ আহাম্মকের কাছ থেকে আমার মুক্তিযদ্ধের ইতিহাস শিখতে হবে। আমার মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এতখানি সস্তা না যে নিজের মা -বোনের গোপন ভিডিও দেখিয়ে সেই চেতনাকে জাগাতে হবে। ক্লিয়ার??
তোফায়েল কিসের আগে-পরে ছিলেন তা নিয়ে আমার আগ্রহ নাই। তার কাজই প্রমান করেছে কিসের আগে-পিছনে কতখানি কে ছিলো! এখন তো দল-লীগ করলে এলাকার আবুল রাজাকার ও " বীর মুক্তিযোদ্ধার" সার্টিফিকেট নিয়ে ঘুরে। চোখের সামনেই তো দেখছি! তোফায়েলরা যে ৭২-৭৪ এ এই দেশকে নিঃস্ব করেছেন তা এদেশের কোটি কোটি মানুষ জানে। শেখ মুজিব ও জানতেন। তারা যে শেখ মুজিবকে ডুবিয়েছে তাও খুব ভালোমতই জানি।
মুক্তিযুদ্ধের প্রতি আপনাদের যা আছে তা হচ্ছে দলভিত্তিক ভালোবাসা। দুঃখিত , আমার ভালোবাসাটা সেরকম না। আমি মুক্তিযদ্ধের চেতনাটাকে যে কোন দলের বহু উপরেই রাখি। আপাতত বিদায়।
০১ লা জুন, ২০১২ রাত ২:০৯
গরম সিঙ্গাড়া বলেছেন: এগুলোর নাম হচ্ছে কপি পেস্ট মন্তব্য। শুনা করার উপর ভিত্তি করে তৈরী হওয়া একধরনের মানসিকতা আপনি এখানে উগড়ে দিচ্ছেন। একবার বললেন তোফায়েল পালিয়ে গিয়েছিলেন। এটার বিপক্ষে প্রমাণ দিলাম । পরে বললেন তোফায়েল কিসের আগে পরে ছিলেন সেটা নিয়ে আগ্রহ নেই। তারপর আবার বললেন তোফায়েলরা যে ৭২-৭৪ এ এই দেশকে নিঃস্ব করেছেন তা এদেশের কোটি কোটি মানুষ জানে। আপনি আসলে কি বলতে চান তা আসলে আপনার নিজের কাছে ক্লিয়ার না।
শুরু করেছিলাম মুক্তিযুদ্ধের সময় চীনপন্থি বাম দলের একটা বিশাল অংশের যারা মুক্তিযুদ্ধকে দুই কুকুরের লড়াই বলে আখ্যা দিয়েছিল তাদের কথা দিয়ে। বদর উদ্দীন উমর তাদের ই প্রতিনিধিত্ব করেন। আর আপনি শুরু করলেন টিপিক্যাল এন্টি আওয়ামীলিগ এটিচিউড। এখানে বিতর্কটা হচ্ছে স্বাধীন বাংলাদেশ বনাম বামদের রাজাকারী এটিচিউড।মানে জামাতীরা না বামরাও রাজাকারী আচরন করে ছাগুতে রুপান্তরিত হতে পারে। আশা করি এরপর কন্টেক্সট বুঝে আলোচনায় অংশগ্রহন করবেন।
১৯| ০১ লা জুন, ২০১২ রাত ১২:২৭
প্রমিথিউস আনবাউন্ড বলেছেন: কয়েকটি বিচ্ছিন্ন উক্তিকে নিয়া বদরউদ্দিন ওমর কে ছাগু বানায়া দিলেন! বেশ তোহ দলবাজীতে অন্ধ হয়ে নীতি নৈতিকতার কোন ধার- ধারার প্রয়োজন মনে করেন নাই- ভালো।উনার বক্তব্য সঠিক না হইতে পারে। তাই বইলা এই জনপদের সকল জনগোষ্ঠীর মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস কোন একক ব্যাক্তির বা দলের কুক্ষিগত করার প্রচেস্টাও ইতিহাস বিকৃতি এইডা সত্য।
০১ লা জুন, ২০১২ রাত ২:১৭
গরম সিঙ্গাড়া বলেছেন: কয়েকটি বিচ্ছিন্ন উক্তিকে নিয়া বদরউদ্দিন ওমর কে ছাগু বানায়া দিলেন!
জ্বি দিলাম। কারন আপনি জানেন কিনা জানি না বদর উদ্দিন উমর চীনপন্থী বামদের একটা বিশাল অংশ যারা মুক্তিযুদ্ধকে দুই কুকুরের লড়াই বলে ডিফাইন করসিল তাদেরকে প্রতিনিধিত্ব করে।
প্রসংগে ফিরে আসি। হুমায়ূন আহমেদের দেয়াল উপন্যাসে ইতিহাসের বিকৃতি দেখে যারা তাকে রাজাকার আখ্যা দিয়েছিল তারা কি আজ তাদের গুরু বদরুদ্দিন উমর কে রাজাকার বলবে?
(বিঃদ্রঃ মুক্তিযুদ্ধকে দুই কুকুরের লড়াই এই অংশটুকু কপি করে গুগুলে সার্চ দেন অনেক কিছু পাবেন যাতে এদের চরিত্র সবার সামনে আসবে)
২০| ০১ লা জুন, ২০১২ রাত ১২:৫৪
কাকপাখী বলেছেন: অনেক কিছু বলার ছিল বলতে ইচ্ছা করছে না ।
দেশে এখনও মুক্তিযোদ্ধা বেচে আছে । আমার বাবাও বেচে আছে তার কাছে গল্প শুনি মুাক্তযুদ্ধের । কিন্তু নাহিয়ান কিংবা বদরের সাথে মিলাতে পারি না ।
বিন্পি জাময়াত করবেন ঠিক আছে তাই বলে ইতিহাসকে এভাবে ধর্ষন করবেন না ।কে জানে সামনের প্রজন্মকে হয়ত আপনারা শিখিয়ে যাবেন শেখ মুজিব ছিল রাজাকার আর গোলাম আযম ছিল স্বাধীনতার ঘোষক ।আর বড়জোড় ১৫ বছর পর দেশে কোন মুক্তিযোদ্ধা বেচে থাকবে না ।সময় খুব অল্প ।তাদের কাছ থেকে জেনে নিন শুনে নিন ,বুঝে নিন ।মনে রাখবেন ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করে না ।
০১ লা জুন, ২০১২ রাত ২:২৩
গরম সিঙ্গাড়া বলেছেন: ইতিহাস বিকৃতির অপরাধের জন্য বউউ এর মত বাম পন্থি ছাগুদেরও বাংলার মাটিতে বিচার করা উচিত। আসলে বিএনপি জামাত আমার মনে হয় না বাংলাদেশের জন্মের পূর্বাপর ইতিহাসের প্রতি আগ্রহী, তারা শুধু আগ্রহী জিয়াউর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক ডিক্লেয়ার দিতে।
আফসোস!
২১| ০১ লা জুন, ২০১২ রাত ২:০২
গোয়েন্দাপ্রধান বলেছেন: তবে কিছু কথা নিয়ে যৌক্তিক কিছু বিশ্লেষণ দাবি করছি ব্লগারের কাছে
২৫ মার্চের আগে থেকেই পাকিরা সেনা-অস্ত্র এদেশে নিয়ে আসছিল
দেশের সাধারণ মানুষও বুঝতে পারছিল যে এবার এদের রুখতে হবে
আর মুজিব ভায়া ইয়াহিয়ার সাথে ২৫ মার্চের আগ পর্যন্ত আলোচনা চালিয়ে গেলেন। দক্ষ রাজনীতিক হলে তিনি কেন দাবি তুললেন না এসব সেনা সমাবেশ বন্ধ করার জন্য।
দেশের স্বাধীনতা চাইলে ইয়াহিয়াদের সাথে ২৫ মার্চ পর্যন্ত আলোচনা চালালেন কেন?কোন ঐতিহাসিক মুক্তিযুদ্ধের ব্যাপারিরা তো এটা নিয়ে কোন ব্যাখা দেয় না কেন?
যত দূর মনে পরে সালিক আলির মুক্তি যুদ্ধ নিয়ে লেখা বইয়ে আছে ২৫ মার্চ সার্চলাইট শুরু হওয়ার আগে অর্থাৎ রাত ১১ দিকে মুজিব কামাল হোসেনের কাছে জানতে চান জেনারেল পীরজাদা ফোন করেছিলেন কি না?কারণ ইয়াহিয়ার বৈঠক শেষে জানানো হয়েছিল ইয়াহিয়ার উপদেষ্টা পীরজাদা মুজিব কে ফোন করে সিদ্ধান্ত জানাবেন।
মুজিব পীরজাদার ফোনের অপেক্ষা করছিলেন কিসের জন্য যখন দেশ একটা বিপর্যয়ের মুখে?
০১ লা জুন, ২০১২ রাত ২:৩৮
গরম সিঙ্গাড়া বলেছেন: যদিও অফটপিক এনেছেন তারপরো বলছিঃ
আমি মোটামুটি ২৫ শে মার্চের আগে পরে কি হয়েছিল বিভিন্ন বয়ানে তা জেনেছি( কলাম,ব্লগ,বিবিসি বাংলার প্রোগ্রাম, ইত্যাদি ইত্যাদি)।
সেখানে কোথাও পীরজাদার কোন বয়ান আমি পাইনি।এই হচ্ছে প্রথম। তারপর হচ্ছে এই সালিক আলী ভদ্রলোক কে? আমি তার নাম কোথাও শুনি নি।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ এক দিন পট্ করে হয়ে যায়নি। ৬০ এর দশক থেকে এর অগ্রযাত্রা শুরু। তো পীরজাদা বা সালিক আলীর ভূমিকা ৬০ এর দশক থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলোতে কি ছিল বলতে পারবেন?
যেখানে আমি বলতে পারব আব্দুর রাজ্জাক, তোফায়েল, শাহজাহান সিরাজ, আব্দুর রব ওনাদের অবদানের কথা।
২২| ০১ লা জুন, ২০১২ রাত ২:০৯
আবার তোরা মানুষ হও বলেছেন: নাহিয়ান বিন হোসেন @বাংলাদেশ স্বধীন হইছে কোন দলের নেত্রীত্তেআপনার বিএনপি এবং জামাতের কি ভুমিকা ছিলো?দুইদিনের বৈরাগি ভাতেরে কয় অন্ন।এরা নাকি আবার শিক্ষিত।ধিক আপনাদের শিক্ষায়।
০১ লা জুন, ২০১২ রাত ২:৪৯
গরম সিঙ্গাড়া বলেছেন: সত্যি বলতে কি ওনার কাছ থেকে এই ধরনের মন্তব্য পেয়ে আমি নিজেও একটু হচকচিয়ে গেছি।
২৩| ০১ লা জুন, ২০১২ রাত ২:১৬
তীর্থযাত্রী বলেছেন: নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: ২ নম্বরটা বাদে বাকি তিনটায় তো কোন ভুল দেখছি না।
২ নম্বরটায় দ্বিমত । বাকিগুলো তিক্ত কিন্তু সত্য কথা।
যে ব্লগার বাংলাদেশের স্বাধীনতা নিয়ে টিজ করে তার পোস্ট ইভটীজিং প্রতিরোধ স্টিকি হয় কিভাবে?
০১ লা জুন, ২০১২ রাত ২:৪০
গরম সিঙ্গাড়া বলেছেন: আমি আসলে ওনার কাছ থেকে এই ধরনের মন্তব্য আশা করিনি।
২৪| ০১ লা জুন, ২০১২ রাত ২:২৫
বেঈমান আমি বলেছেন: যে ব্লগার বাংলাদেশের স্বাধীনতা নিয়ে টিজ করে তার পোস্ট ইভটীজিং প্রতিরোধ স্টিকি হয় কিভাবে?
হায়রে সামু?
০১ লা জুন, ২০১২ রাত ২:৪০
গরম সিঙ্গাড়া বলেছেন:
২৫| ০১ লা জুন, ২০১২ রাত ২:২৬
গরম সিঙ্গাড়া বলেছেন: ভাই আলোচনা পোস্টের কন্টেক্সটের মধ্যে সীমবদ্ধ রাখুন।প্লিজ ভায়েরা আমার! আপনারা দয়া করে হুমায়ূন আহমেদ, বদর উদ্দীন উমর, স্বাধীনতার ইতিহাস, ইত্যাদি কী ওয়ার্ডগুলোর দিকে মনোযোগী হোন
২৬| ০১ লা জুন, ২০১২ রাত ২:৪৪
আবার তোরা মানুষ হও বলেছেন: নাহিয়ান বিন হোসেন @বালচেট জিয়ারে উপরে উঠাইতে যাইয়া মুজিবরে টানিস?স্কুলের দপ্তরি আর হেডমাস্টার কি এক?
# রাজাকারদের কে কেন পুনর্বাসন করেছিল মেজর জিয়া ?
# রাজাকার শাহ আজিজুর রহমান কে প্রধাণমন্ত্রী করেছিল কেন ?
# কর্ণেল তাহের ঘটনায় জিয়ার ভূমিকা কি অস্বীকার করবেন ?
# বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ড সম্পর্কে কর্ণেল রশীদ বলেছিলেন এই হত্যাকান্ডে জিয়ার মৌখিক স্বীকৃতি ছিল । আপনার মতামত কি ?
# জিয়ার শাসনামলে প্রায় হাজারের উপর সেনা সদস্য কে গোপন ফাঁসি দেওয়ার কারণ কি ??
যে কর্ণেল তাহের মেজর জিয়াকে দ্বিতীয় জীবন দিয়েছিল আপনাদের প্রাণপ্রিয় সেই নেতাই কেন তার জীবনদাতার প্রান নিল ???
২৭| ০১ লা জুন, ২০১২ রাত ৩:১১
আবার তোরা মানুষ হও বলেছেন: ছাগুয়ান বিন হোসেন
২৮| ০১ লা জুন, ২০১২ রাত ৩:১৫
আশফাকুল তাপস বলেছেন: এগুলি ইতিহাস বিকৃতি না।এটাকে বলা হয় ইতিহাসের ইন্টারপ্রিটেশন যেটা একেকজন একেকভাবে করবে।পৃথিবীর যেকোন ইতিহাসকেই বিভিন্ন ব্যক্তি বিভিন্ন ভাবে নিজস্ব চিন্তাভাবনা প্রয়োগ করে ইন্টারপ্রেট করে।এর মধ্যে দোষের কি আছে?যেমন ঐতিহাসিকভাবে সত্য যে শেখ মুজিবের পরিবার আর্মির তত্ত্বাবধায়নে ছিল।শেখ হাসিনা নিজে টিভিতে এ কথা বলেছেন এবং একটা বানরের গল্পও শুনিয়েছেন।এটা হল ইতিহাস।এখন আপনি এটাকে দুইভাবে ব্যাখ্যা করতে পারেন।এক,শেখ মুজিবের পরিবার আর্মির হাতে আটক ছিল।দুই,শেখ মুজিবের পরিবার আর্মির ভরনপোষন বা নিরাপত্তায় ছিল।ইতিহাসের ইন্টারপ্রিটেশনের পার্থক্যের জন্য ইতিহাসের বিকৃতি হয় না।কে কিভাবে কোন ঘটনাকে ইন্টারপ্রেট করবে সেটা আপনি ডিক্টেক্ট করতে পারেন না।
০১ লা জুন, ২০১২ রাত ৩:২০
গরম সিঙ্গাড়া বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধ দুই কুকুরের যুদ্ধ ছিল এই ইন্টারেপ্রেটেশন্টা আপনার কেমন লাগে?@ আশফাকুল তাপস
০১ লা জুন, ২০১২ রাত ৩:২৯
গরম সিঙ্গাড়া বলেছেন: জনপ্রিয় ঔপন্যাসিক হুমায়ূন আহমেদের বিভিন্ন বইয়ে এর আগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রসঙ্গ এলেও ১৯৭৫-এর ১৫ অগাস্ট তার হত্যাকাণ্ড এবং পরবর্তী ঘটনাবলী নিয়ে এবারই পূর্ণাঙ্গ উপন্যাস লিখছেন এই কথাসাহিত্যিক।
দেয়াল উপন্যাসে ১৯৭৫ সালে স্বপরিবারে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহামানের হত্যাকাণ্ডের একটি বিবরণ রয়েছে। অ্যাটর্নি জেনালে গতকাল হাইকোর্টে বলেন, তিনি এক জায়গায় লিখেছেন ‘বঙ্গবন্ধুর দুই পুত্রবধূ তাদের মাঝখানে রাসেলকে নিয়ে বিছানায় জড়াজড়ি করে শুয়ে থরথর করে কাঁপছিল। ঘাতক বাহিনী দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকল। ছোট্ট রাসেল দৌড়ে আশ্রয় নিল আলনার পেছনে। সেখান থেকে শিশু করুণ গলায় বললো, তোমরা আমাকে গুলি করো না। শিশুটিকে তার লুকানো জায়গা থেকে ধরে এনে গুলিতে ঝঁঝরা করে দেয়া হলো।’
এ প্রসঙ্গে অ্যাটর্নি জেনারেলের ভাষ্য হলো, ‘বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় ঘটনার একটি স্বীকৃত বিবরণ রয়েছে। তাতে দেখা যায়, বঙ্গবন্ধুর বাড়ির কাজের ছেলে রমার কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে গিয়ে রাসেলকে হত্যা করা হয়।’
আপনি কি হাইকোর্টের এই রায় সম্পর্কে অবগত আছেন? নিজের মনের মাধুরী মিশিয়ে তালগাছ মার্কা বয়ান দিয়ে ইতিহাসের পরিবেশনার দিন এই বাংলাদেশে শেষ আশা করি বুঝতে পারছেন। হুমায়ূন আহমেদ অজ্ঞাতসারে এই ভুলটুকু করেছিলেন। আদালত তাকে শুধরে দেয়ার ফলে তিনি আবার তা সংশোধন করে দেয়াল প্রকাশ করবেন বলে কথা দিয়েছেন। যারা সেই সময় হুমায়ূন আহমদেকে ছাগু বলেছিলে সেই বামপন্থীরা আজ বদরুদ্দীন উমর কে কি বলবে?জবাব দিয়ে যাবেন আশা করি @ আশফাকুল তাপস
০১ লা জুন, ২০১২ রাত ৩:৩৩
গরম সিঙ্গাড়া বলেছেন: ১) ২) ৩) বিষয়ে আপনার মন্তব্য কি? বিকৃতি না মিথ্যাচার?
২৯| ০১ লা জুন, ২০১২ রাত ৩:৩২
বেঈমান আমি বলেছেন: আশফাকুল তাপস @দেশের প্রধান নেতার ফ্যামিলিরে এইটা দেবে না তো কারে দেবে।আপনার কাছে মুজিব যাই হোক না কেনো মুজিব তখন নির্বাচনে জিতে ফাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পথে জানেন তো?মুজিব কিন্তু কোনো মেজর ছিলেন না।মুজিব ছিলেন ফাকিস্তানের ভাবি প্রধানমন্ত্রী।
৩০| ০১ লা জুন, ২০১২ সকাল ৮:০৭
নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: @লেখক, বামদের একটা অংশ যে চীনাপন্থী ছিলো তা ক্লাশ টু এর একটা বাচ্চাও জানে। এটা জানার জন্য চটি পিয়ালের কাছে যাইতে হয় না। শুধু বাম বা জামাতী না আরো বেশ কিছু গ্রুপ এই দেশে স্বাধীনতার বিরোধী ছিলো। আমি শুধু বলতে চেয়েছি যে এসব ইতিহাস জানার জন্য আমার পিয়াল সাহেবের কাছে যাওয়া লাগে না। আমার প্রশ্নের উত্তর দেন না কেন??? পিয়াল সাহেবের সাথে আপনি কি পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর নরপশু গুলার কোন পার্থক্য খুঁজে পান????? যাই হোক , জানি আপনে জবাব দেবেন না।
চমৎকার! আপনার পোষ্টে আমাকে জঘন্য ব্যক্তি আক্রমন করা হলো , কিন্তু আপনি নীরব এবং সরব সমর্থন দিয়ে গেলেন। ভেবেছিলাম সামুতে আপনি অন্যতম একজন লিগের ব্লগার যিনি ভিন্নমত নিয়ে সুন্দর ভাবে, যুক্তিপূর্ন ভাবে কথা বলতে আগ্রহী। কিন্তু না,আমার বোঝায় ভুল ছিলো। ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার এই পোষ্টে আর আসার রুচি থাকল না। আপনার এখান থেকে ভিত্তি করে স্টিকি পোষ্টে এত গুরুত্বপূর্ন একটা ইভেন্টকে পর্যন্ত আক্রমন করা হচ্ছে। অবশ্য আমুতে চটি ভাষায় সামুর বিরুদ্ধে লেখা আর এখানে মাল্টিদের ডিউটি , দুই দুই এ চার মিলাতে খুব একটা অসুবিধা হয় না!
যারা যারা আমাকে ছাগু টাগু বলে মাল্টি (পিয়াল সাহেবের জন্য ডিউটি দেয়া যারা পবিত্র মনে করেন যেমন মনে করে গোআর ঘেটু পুত্ররা!) থেকে প্রানপাত করে ফেলছেন , তাদের উদ্দেশ্যে বলি যে আমার ব্লগটা আশা করি ঘুরে আসবেন! তারপর নাহয় আমাকে ছাগু ট্যাগ দেয়ার সাহসিকতা দেখিয়েন!
০১ লা জুন, ২০১২ সকাল ৮:৫০
গরম সিঙ্গাড়া বলেছেন: দেখুন আমি উপরে একবার সকল ব্লগারের কাছে আবেদন করেছি আলোচনা প্রাসংগিক রাখার জন্য। তার পরও কোন কোন ব্লগারের আচরনে আপনি মনে কষ্ট পেয়ে থাকলে আমি দুঃখিত। আমার এখানে আসা ব্লগারদের সম্মান রক্ষার্থে কমেন্ট ডিলিট ইজ দ্যা লাস্ট থিং দ্যাট আই ওয়ান্ট টু ডু। আপনি নিজেও দেখে থাকবেন আমি ট্যাগিং এর সাপোর্ট দেইনি। আর আমার উদ্দেশ্য হচ্ছে একটি বিষয়বস্তু কেন্দ্রিক আলোচনা। দুই ব্লগারের কমেন্টের মধ্যে নিজেকে জড়িয়ে আমি পোস্টের আলোচনার গতি রোধ করতে চাইনি। আর এটা করেছি মূলত ক্যাচাল এড়ানোর জন্য।আর আমি আশা করি আপনি আপনাকে ডিফেন্ড করতে পারার মর যথেষ্ট যোগ্য। আর আপনার ব্লগে আপনাকে কেউ ছাগু বললে আপনি যেভাবে নিজেকে ডিফেন্ড করতেন আপনি এখানেও ঠিক সেভাবেই নিজেকে ডিফেন্ড করতে পারেন। নো প্রবলেম ব্রাদার।
আর আপনি ও কিন্তু যাবার আগে ঘেটু, পিয়ালের মাল্টি, আমার ব্লগ সম্পর্কে বিষেদাগার ইত্যাদি করে গেলেন। যা আসলে আপনার পূর্ববর্তী অবস্থানের সাথে যায় না।একবার ভাবুন আমি যদি এসবের উওর দিতে যাই তাহলে তা পোস্টের প্রাসংগিকতাকে নষ্ট করবে।
যাই হোক মূল প্রসংগে ফিরে আসি।অমি পিয়ালের কোট এখানে করেছি কারন উনি খুব সুন্দরভাবে এখানে চিনাবাদাম দের জামাতী আচরন তুলে ধরেছেন। একজন ব্লগার জানতে চাইছিলেন কেন ব উমর কে ছাগু বলা হলো সেই বিষয়ে।
ব উমরের এই বক্তব্ব্যের পরে খুব কম সুশীলকেই দেখেছি এ নিয়ে উচ্যবাচ্য করতে। অমি পিয়াল ই প্রথমে এটা নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছে। আপনিই আমাকে সহজ প্রশ্নের উওর দিন, হুমায়ূন আহমেদের দেয়ালের পর স্ট্যাটাস আর পোস্টের বন্যায় ফেবু ব্লগ ভেসে গিয়েছিল এইবার তেমনটি হলো না কেন বলতে পারেন? লেখার মাঝে ব উমর এমনো বলেছিলেন যে ভারতীয়রা এসে এদেশ স্বাধীন করে দিয়ে গেছে! ভাবা যায় এই ধরনের কথা বার্তা কোন স্বাধীন দেশের মানুষ এসে বলছে? এটা কি আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পরিপন্থী নয়? কই অমি পিয়াল ছাড়া কাউকে তো আর কথা বলতে দেখলাম না।কারন সুশীলরা যখন সুশীলদের গা বাচাঁতে ব্যস্ত তখন কিন্তু আপনাদের ভাষায় চটি লেখকরাই সাধারনের মনের কথা তুলে আনে।আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
এসব ইতিহাস জানার জন্য আমার পিয়াল সাহেবের কাছে যাওয়া লাগে না। আমার প্রশ্নের উত্তর দেন না কেন??? পিয়াল সাহেবের সাথে আপনি কি পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর নরপশু গুলার কোন পার্থক্য খুঁজে পান?????
দেখুন এখানে অমি পিয়াল নেই।তার বিরুদ্ধে কোন কথা আপনি বললে তার ডিফেন্ড করার সুযোগ নেই। তারপরো আপনি যা তা বলে গেছেন। তাকে ব্যক্তিগত আক্রমণ ও করেছেন। আমি তার চরিত্রে ডিফেন্ড করে আপনার বিরুদ্ধে যাইনি। সেইক্ষেত্রে আপনার উপস্থিতিতে আপনাকে ছাগু বললে আপনার উচিত ছিল এখানে তা ডিফেন্ড করে যাওয়া।আমি অমি পিয়াল সম্পর্কে নয় বরং তার লেখা সম্পর্কে আপনি আলোচনা করলে বেশী খুশি হতাম আর তা প্রাসঙ্গিক ও হতো বটে।
বাধ্য করার কারনে বলছিঃনা অমি পিয়ালের সাথে নরপশুর কোন মিল আমি খুঁজে পাই না। বরং মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষ শক্তিরা মিল খুঁজে পায়।তারা চায় অমি পিয়াল্কে ব্যক্তি আক্রমণ করে তাকে বসিয়ে দিতে যাতে মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষ শক্তির প্রসার বাধা প্রাপ্ত হয়। অনেক হাজার লক্ষ লোক আছে যারা পর্ণ সাইটে যায় না, আপনার ভাষায় মা বোনের নগ্ন ছবি আপলোড করে না কিন্তু তারা যদি হয় শিবির/স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি তাহলে তাদের দিয়ে আমার কি লাভ? অমি পিয়াল নিজে স্বীকার করেছে সে আগে কিছু সময়ের জন্য প্রাপ্তবয়স্ক সাইটে ছিল। কিন্তু এখন আর নাই। সে এখন যা করছে তা এককথা অসাধারণ। প্রতিদিন আমরা মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক নিত্য নতুন জিনিস জানতে পারছি তার কাছে থেকে। তরুন প্রজন্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ছড়িয়ে দেয়ার ক্ষেত্রে তার অবদান অপরিসীম।
৩১| ০১ লা জুন, ২০১২ সকাল ১০:৪৯
শয়তান বলেছেন: চারপাশে আজকাল পচুর গিয়াঞ্জাম ।খালি কন্সপিরেসী থিউরী :-<
০১ লা জুন, ২০১২ সকাল ১১:৫৬
গরম সিঙ্গাড়া বলেছেন:
৩২| ০১ লা জুন, ২০১২ দুপুর ১২:৩৬
ভুলোমন বলেছেন: আমরা আর সামনে আগাইতে পারলামনা
৩৩| ০১ লা জুন, ২০১২ দুপুর ১:৫০
নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: কিছু থার্ড ক্লাশ মাল্টি ( যারা আবার সিল মারা রাজনৈতিক ব্লগার ,এর ভেতর দুইটা আবার সিল মারা ভাদা) , এদের সামনে আমার নিজেকে ডিফে্ন্ড করতে হবে!! হাস্যকর! তবু ও আমি এদের প্রতি করুনা করেই বলে গিয়েছি যে , আমার ব্লগটা দেখে আসতে।
শুধু আপনার উদ্দেশ্যে বলি, আমার ব্লগটা ঘুরে দেখবেন, গল্প লেখা আমার পছন্দের। অন্তত চারটা গল্প পাবেন মুক্তিযুদ্ধের উপর ভিত্তি করে। "আমার বন্ধু রাশেদ" মুভিটার উপর লেখাটাও দেখে নিবেন। এছাড়া আরো বিভিন্ন লেখায় তো বিচ্ছিনভাবেই মুক্তিযুদ্ধ এসেছেই। এবার বলুন, সেই আমাকে কিছু সস্তা ট্যাগ মারা ব্লগার(!) দের কাছে নিজকে ডিফেন্ড করতে হবে??? মজা!
অমি পিয়ালের ব্যাপারে আপনার সাথে আর কিছু বলব না। কারন তার ব্যাপারে আমার আর আপনার ভিউ মিলবে না। শুধু একট কথাই বলি, পিয়াল ছাড়াও আমার মুক্তিযুদ্ধের চেতনা খুব ভালোমতই জাগে। আমার মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পিয়ালের উপর নির্ভর করে না। পিয়াল ছাড়া বাকি সবাই মুক্তিযুদ্ধের কিচ্ছু জানে না, এমন উৎকট ধারনা আমার নাই। উপরন্তু পিয়ায়ল সাহবেদের দলবাজিতেই মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বেশ বারোটা বাজতেছে সেইটা আমি জানি।
যেই সকল মাল্টিরা আমাকে গালাগাল করে দেশ উদ্ধার করতেছো, পোষ্টের বাইরে গিয়া তাহের, রাজাকার পুনর্বাসন, সোইন্য মারা এসব নিয়ে লাফাচ্ছো তাদের উদ্দেশে বলি, তোমাদের প্রত্যেকটা টপিক্স এর উপর দাসত্ব এর পোষ্ট আছে। সেইখানে তুমাদের দেখি না কেন?????? মুরোদ থাকলে ওইখানে আসো, যুক্তি আর তথ্য খন্ডন কইরা যাও।
গালির ব্যাপারে একটু সাবধান। নাহিয়ান সুশীল না। সে যা কয় নিজের নিক থিকাই কয়। সো খেয়াল কইরা।
@ লেখক, দুঃখিত। বাধ্য হয়েই আপনার পোষ্টের বাইরে গিয়ে আমাকে কিছু বলতে হয়েছে।
৩৪| ০১ লা জুন, ২০১২ বিকাল ৩:৪৩
লুথা বলেছেন:
জয় বাংলা
আপনারে যদি গুম না করে, তাইলে আপনি ভাগ্যবান কারণ সরকার এখন গুমনীতিতে ভরসা করে চলতেছে !!
৩৫| ১৫ ই জুন, ২০১২ বিকাল ৪:১৭
মুদ্দাকির বলেছেন: আমারতো মনে হয় বদর উদ্দিন সাহেব ঠিক কথাই বলেছেন
৩৬| ০৬ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:৪০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: হারিয়ে গেলে নাকি?
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে মে, ২০১২ রাত ১০:৫১
নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: ২ নম্বরটা বাদে বাকি তিনটায় তো কোন ভুল দেখছি না।
২ নম্বরটায় দ্বিমত । বাকিগুলো তিক্ত কিন্তু সত্য কথা।