নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কস্তুরী খুঁজে ফিরে তার সুবাস..হায় মৃগ, যদি জানত গন্ধ কার! পাখিও খুঁজে ফিরে শিস--হায়, যদি সে জানত! সুর থাকে ভেতরে, অন্তরে.। চুপটি করে এই তো এখনো ডাকে, ব্যকুল হয়ে - ডাকে আর ডাকে ।।

রাবেয়া রাহীম

মানব মন বুঝে, সাধ্য আছে কার ! কখনো আবেগী গাঁথুনিগুলো যেন নিরেট কনক্রিট কখনো আবার গভীরে সাজানো আবেগগুলো- সৌরভে সুবাসিত হয়ে আনন্দে লীন !

রাবেয়া রাহীম › বিস্তারিত পোস্টঃ

নৈঃশব্দ্যের নোনাজল

০৯ ই মে, ২০১৬ সকাল ৭:০৪

"কবিতাটিতে আবেগী ভাব বেশী লাগছে--ভাষার গভীরতা রেখে যদি আরও একটু সংক্ষেপ করা যেত",
এই বলে কবিতার খাতায় কিছু একটা লেখার চেষ্টায় ব্যস্ত হয়ে পড়তে চায় অনি।
পুরোনাম অনিকেত--চশমার নীচে অনেকটা ঢেকে যাওয়া কালির রেখা,
রাত্রী জেগে থাকা লাল দুটি চোখে অবাক করা ভাল লাগা নিয়ে তাকায় সে,
শীতের মিষ্টি বিকেলের আবেশ ছড়িয়ে থাকে যেন তাঁর অবয়বে সারাক্ষণ।

এক সময় প্রচুর সিগারেট খেত তাই ঠোঁটে নিকোটিনের কালো দাগ আলাদা একটা মাধুর্য এনে দেয়।
চুপচাপ বিষাদী মেঘ আর অস্ফুট কিছু বিষন্নতায় শেষ বিকেল গড়িয়ে পড়েছে সন্ধ্যার বুকে।
নিভু নিভু আলোতে এই আবছায়া সময়টা বড়ই অদ্ভুত--আর আমি রন্ধ্রে রন্ধ্রে কেঁপে যাই অবাক শিহরণে!

অনি আর আমি একই কবিতা ক্লাবের মেম্বার
দুজনেই সমবয়সী,
বয়সের হিসেব আর নাইবা করলাম;
তবে দুর্দান্ত--উচ্ছল যৌবন পেরিয়েছি অনেক আগেই সেটা নির্দ্বিধায় বলা যায়।

কবিতার সাথে বন্ধুত্ব আমাদের দুজনের।
মাস খানেকের পরিচয়।

সন্ধ্যে নামছে ল্যাম্পপোস্ট ছুঁয়ে প্রাণোচ্ছল এই শহরে;
ধিকিধিকি শ্বাসে জেগে থাকা এই আমি নিজেকে ছুঁড়ে ফেলি
চাওয়া পাওয়ার হিসেবের ভেতরে
তারপর কেটে যায় কিছু বিনিদ্র রাত।

পোড় খাওয়া দুজনের জীবনে আর গদ্য আনতে সাহস করি না কেউ।
চেপে যাই----অনেক না বলা কথা।
বহুদিন আবৃত্তি শুনেছি তাঁর ভরাট কন্ঠে
'বাতাসের ওপারে বাতাস--আকাশের ওপারে আকাশ।......'
অনি কবিতা ভালোবাসতো,
আর আমি অনি কে ।

কবিতা ক্লাবের পাশেই তির তির করে বয়ে যাওয়া স্বচ্ছ জলের শান্ত নদী।
দুজনেই নিজেদের গাড়ী চালিয়ে আসি দু'কিলোমিটার পথ মাত্র—
দুজনের ভেতরেই যেন না বলা অনেক কথা গুমরে উঠে ।

একদিন অকারনেই দুজনেই নদীর তীর ধরে হাঁটতে থাকি
অনি কি কিছু বলতে চায়?
আমি কি কিছু শুনতে চাই?
হঠাত অনি আমার হাতটা নিজের হাতে তুলে নেয়।
শেষ রাতের কয়েক পশলা বৃষ্টি নামার প্রশান্তি অনুভুত হয়,
কেমন যেন ভিজে গেলাম আমি। ঘোর লাগা আমি তাঁর ঠোঁটে আঙ্গুল ছুঁয়ে বুঝলাম
তাঁর বুকেও ডাকছে মেঘ, এবার বুঝি বৃষ্টি নামবে।

সেদিন উচ্ছল চোখে তাঁর মুখের দিকে মুগ্ধ চেয়ে বলেছিলাম
"তোমার চোখে সময়কে যদি আটকে দিতে পারতাম"
অনি হেসে বলেছিলো-- "পাগলী--সময়কে কিভাবে আটকাবে!"

---হ্যাঁ সে ঠিক বলেছিলো। সময় আটকানো যায় না । আমরা পারিনি।

মোহাবিষ্ট আমি আপন মনে শুধু বলতে পারলাম তুষার ঝরুক
সূর্য উঠুক হিমেল হাওয়ায় ধরনী কেঁপে যাক
তাতে কি বা আসে যায় যদি তোমাকে পাশে পাই।

আত্মসমর্পণ অনিবার্য ছিল বুঝেছিলাম তাঁর গভীর আবেগীয় দৃষ্টিতে ।।

আচমকা শহর ছেড়ে চলে যেতে হলো, অনির সাথে দ্যাখা নেই প্রায় দশ বছর।
মানুষের জীবনের পরিসীমা খুব সামান্য—
আরও কি দশ বছর কেটে যাবে বা
তারও বেশী কিছু বা জীবনের শেষ সময়!

তাকে বলা হয়নি কখনো—
তাঁর ভরাট গলায় আমি আবিষ্ট হয়ে পড়তাম।

তাকে বলা হয় না অসাবধানতাবশত শার্টের বোতাম খোলা থাকলে
তাঁর রোমশ বুক দেখে আমি অপ্রস্তুত হয়ে পড়তাম।

কিংবা কি যেন! আমার কাছেই কেবল অদ্ভুত লাগত তার সব কিছু!

মাঝে মাঝে আমার সন্ধ্যেগুলো এতোটা বিমর্ষ হয় বিস্তীর্ণ আকাশ জুড়ে যেন এক গাঢ় শূন্যতার হাহাকার!
তখন মধ্যরাতের এই বিশাল নিঃসঙ্গ নিস্তব্দ আকাশটাকে খুব আপন মনে হয়!
ইচ্ছে করে দু'হাত বাড়িয়ে জড়িয়ে ধরি!
আষ্টেপৃষ্ঠে বুকের সাথে মিশিয়ে ফেলে চিৎকার করে কাঁদি
খুব কাঁদি...!

"অনি আর আমি" এই নামে একটি কবিতা লিখব কিন্তু শেষ করা হয় না।

তুমিও কি এভাবেই আমাকে নিয়ে লিখতে চাও, অনিকেত?

আমার কবিতার সবটাই তো একেকটা চিঠি,
ছন্দহীন গদ্য সব!
তোমাকে না বলা সব কথা !

বলছি শুধু তোমায় অনি--
কবিতার খাতা তোমার নামে করে দিলাম
পাতায় পাতায় ছোঁয়া তোমার স্পর্শ আমার হবে বলে
তোমার আঙুলে জড়িয়ে থাকব ভালবাসার পরশে।।

মন্তব্য ৩৫ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৩৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই মে, ২০১৬ সকাল ৭:৪১

মার্কোপলো বলেছেন:


একান্ত নিজের কথা?

০৯ ই মে, ২০১৬ সকাল ৮:১৩

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: =p~ =p~ =p~
নিজেই কি নিজের ? সবার কথা ।
অনেক ভাল লাগা রইল। শুভেচ্ছা ।

২| ০৯ ই মে, ২০১৬ সকাল ৭:৫৫

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: রোমান্টিক কথোপকথনধর্মী কবিতা।অনবদ্য

০৯ ই মে, ২০১৬ সকাল ৮:১৪

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক। ভালবাসা রইল।

৩| ০৯ ই মে, ২০১৬ সকাল ৮:১১

জুলহাস মাজহারুল বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন..

০৯ ই মে, ২০১৬ সকাল ৮:১৪

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক। ভালবাসা রইল।

৪| ০৯ ই মে, ২০১৬ সকাল ৮:৪৪

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: চমৎকার লিখনি।

০৯ ই মে, ২০১৬ দুপুর ২:৩১

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: প্রতি ধন্যবাদ জানাই

৫| ০৯ ই মে, ২০১৬ সকাল ৯:৪৬

রাফা বলেছেন: হুম..অনি'কে নিয়ে গদ্য কবিতা ভালোই লাগলো..

ধন্যবাদ,রা রাহীম।

০৯ ই মে, ২০১৬ দুপুর ২:৩২

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও

৬| ০৯ ই মে, ২০১৬ দুপুর ১২:৩১

আলোরিকা বলেছেন: অসাধারণ ! কাব্য-উপন্যাস পড়লাম মনে হল :)

০৯ ই মে, ২০১৬ দুপুর ২:৩৩

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ

৭| ০৯ ই মে, ২০১৬ দুপুর ২:৩১

মুসাফির নামা বলেছেন: চমৎকার গদ্য কবিতা।

০৯ ই মে, ২০১৬ দুপুর ২:৩৩

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ

৮| ০৯ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৪১

আমিই মিসির আলী বলেছেন: সন্ধ্যে নামছে ল্যাম্পপোস্ট ছুঁয়ে প্রাণোচ্ছল এই শহরে;
ধিকিধিকি শ্বাসে জেগে থাকা এই আমি নিজেকে ছুঁড়ে ফেলি
চাওয়া পাওয়ার হিসেবের ভেতরে তারপর কেটে যায় কিছু বিনিদ্র রাত।


চমৎকার।
ভালো লাগলো।
+

০৯ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৮

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: ভালোবাসা রইলো

৯| ০৯ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৪:০৩

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: কবিতাই মনে হল আবার অনু গল্পও।যাই হোক খুব ভাল হয়েছে

০৯ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৩

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ

১০| ০৯ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যদি আবেগই প্রকাশিত না হয়-কবিতায় আর লাভ কি বলো?
যদি কাব্যেকরণ অনেক কিছু চায় - থাকনা।
মাঝে মাঝে অনিয়মে কবিতার কিইবা বয়ে যাবে!
উত্তর কাব্যে নিমগ্ন রাধা

রাধিকা। কৃষ্ণেরইতো হবার কথা। মোটা ফ্রেমের চশমায় প্রথম
মাষ্টারনি মনে হলেও-গভির দৃষ্টিতে মেলে প্রশান্ত নীলহ্রদের প্রশান্তি
স্বপ্নের কাজল যেন জন্ম থেকেই এঁকে দেয়া কমনীয় চেহারায় ব্যাক্তিত্বের আড়ালেও
ভালবাসার ফল্গুধারা । চঞ্চলা ঝর্ণার মতো, পাইন বনের আড়ালে;
হালকা প্রসাধনীতে কি যে মাদকতা, লাভ এট ফার্ষ্ট সাইট কি একেই বলে?
যেন কত দিনের চেনা আপনার চেয়েও আপন - ফাগুন বনে আগুন লাগা জ্বলন বিহীন!

বিষন্ন শেষ বিকেল নিবু নিবু আলোতে সময়টা বড়ই অদ্ভুত--চোখে চোখ পড়তেই
আচমকাই বহু যুগ পর যেন আমি রন্ধ্রে রন্ধ্রে কেঁপে উঠেছিলাম অবাক শিহরণে!
মেয়েটিকে দেখেছি। কবিতা ক্লাবের মেম্বারই বোধ করি
কাছাকাছিই হবে বয়স হয়তো কিছু কম, হিসেব নাইবা করলাম;
তবে দুর্দান্ত--উচ্ছল যৌবন পেরিয়েছে অনেক আগেই সেটা চোখবুজে বলা যায়।
কবিতার সাথে বন্ধুত্ব আমাদের ধীরে ধীরে কাছে টেনে আনে

আবৃত্তির সময়গুলো তার মুগ্ধ চেয়ে থাকা -আবেগে রং ছড়াত
প্রগাঢ় বোধে তার দৃষ্টির আবেগটুকুকে ছড়িয়ে দিতাম আবৃতিতে-হালকা হাসি কি খেলে যেত ঠোটে?
রাধা কি বুঝে ফেলতো আমার এই আবেগের কারিগরি! কি জানি?
শেষবেলাতে আর কষ্ট পেতে মন চায় না।
তাই বিভ্রম ভেবেই পাশে রেখে চলি।
চাওয়া পাওয়ার হিসেবের ভেতরে আর কত লড়াই! সমাজ, সামাজিকতা, ধর্ম
পোড় খাওয়া দুজনের জীবনে আর গদ্য আনতে সাহস করি না কেউ।
নিয়িমত আবৃত্তি চলে-মুগ্ধতার আবেশে রং চড়ে ভিন্ন ভিন্ন মাত্রায় !

একদিন। কি মনে করে- ফেরার তাড়াও ছিলনা।
তার নিরব চোখের আহবান -নিরবেই দুজন পাশাপাশি
ক্লাবের পাশেই স্বচ্ছ জলের শান্ত নদী তীর ধরে হাঁটতে থাকি
রাধা কি কিছু বলতে চায়? আমিও কি কিছু শুনতে চাই?
প্রকৃতি কি আগেই সাজিয়ে রেখেছ! কোন গোপন অভিসন্ধিতে
নইলে এমন হয়! যেন মোহনার টানে ঝর্ণার ছুটের চলার মতো
আমরাও কি না জানা কোন মোহনার সন্ধানেই হাটছি!
এই প্রথমবিশ্বের দুনিয়ায় এমনতো হবার নয়

সবই যেন ছকে বাঁধা, প্রেমটাও! ভালবাসা কটি শব্দে
কিছু দিবসে আর আনুষ্ঠানিকতায়। যুগ যুগান্তের অভ্যাসের বাইরে
এ কেমনতর অনুভব! একেবারে সেই কিশোর বেলার আবেগেই
হটাৎ তার হাতটা ছুঁয়ে হাটতে ইচ্ছে হলো। সকল সৌজন্যতার কবর দিয়েই!
যেন বিদ্যুৎ চমকে গেল দেহের কোষে কোষে প্রতিটি অনুতে আলোড়ন!
নিজেই চমকে যাই-যৌবনের প্রথম স্পর্শে কত কত যুগ আগে এমন হয়েছিল!

রাধা অদ্ভুত ঘোরলাগা চোখে তাকায়! বিস্ময়টা যেন স্বপ্ন পূরণের
তবে কি রাধাও অপেক্ষায়ই ছিল! সমপর্নের! কেবল আনুষ্ঠানিকতার অপেক্ষায় দুজনেই
ঘোর লাগা ঘোরে অনুভব করি তাঁর আঙ্গুল ঠোঁটে ছুঁয়ে
বুঝলাম তাঁর বুকেও শ্রাবণ বর্ষন, শুধু গঙ্গা স্নানের অপেক্ষা

সেদিন উচ্ছল চোখে তাঁর মুখের দিকে মুগ্ধ চেয়েছিলাম
"তোমার চোখে সময়কে যদি আঁটকে দিতে পারতাম" - রাধা হেসে বলেছিলে-
"পাগলী --সময়কে আটকে রাখা যায়!" আমার নির্বিকার জবাবে
দৃষ্টির তাচ্ছিল্য... যেন সময় তাঁর আঁচলে বাঁধা! ফুঁ দিয়ে উড়িয়ে দেয় সব!
সুখাবিষ্ট আমি আপন মনে শুধু বলতে পারলাম -তথাস্তু।
আত্মসমর্পণ অনিবার্য ছিল বুঝেছিলাম তাঁর গভীর সমপর্ণে ।।

আচমকাই হারিয়ে গেলাম দুজন। একই শহরে থেকেও দ্যাখা নেই কত দিন, মাস বছর
মানুষের জীবনের স্বপ্নের সীমানা আসলেই কন্টকাকীর্ণ।
হৃদয়ের মূল্য হারায় রীতি-নীতি, সামাজিকতার পাথর চাপায়
দুটো হৃদয় যেন শত জনম পর- এক পলকের মিলনে আবার বিচ্ছেদ শত জনমের।

তাকে বলা হয়নি কখনো—তাঁর মুগ্ধ শ্রোতৃতে আমি আবিষ্ট হয়ে পড়তাম।
বলা হয় না তাঁর অসাবধানতাবশত আবৃতিতে তন্ময় হয়ে আঁচল খসে গেলে
তাঁর দেবি রুপে আমি অপ্রস্তুত হয়ে পড়তাম
কিংবা কি যেন! আমার কাছেই কেবল অদ্ভুত লাগে তার সব কিছু!

মাঝে মাঝে আমার রাতগুলো এতোটা বিমর্ষ হয়
বিস্তীর্ণ হৃদয় জুড়ে যেন এক শূন্যতার হাহাকার!
মধ্যরাতের বিশাল নিঃসঙ্গ পাহাড়টাকে খুব আপন মনে হয়!
ইচ্ছে করে দু'হাত বাড়িয়ে জড়িয়ে ধরি!
গ্রীক দেবতাদের মতো উপড়ে ফেলে চিৎকার করি শিঙ্গানাদে।


রাধা-শুধু তোমায় বলছি -
আমার কবিতার খাতা তোমার নামে করে দিলাম
পাতায় পাতায় ছোঁয়া তোমার স্পর্শ আমার হবে বলে
তোমার সর্বাঙ্গে জড়িয়ে থাকব ভালবাসার পরশে।।

@তোমার কাব্যের মূল রসটা অক্ষুন্ন রেখেই শুধু অনিকেতের চোখে দেখা আর অনুভবকে প্রকাশের চেষ্টা।কেন হল?

১১| ০৯ ই মে, ২০১৬ রাত ৮:২৮

ফয়েজ উল্লাহ রবি বলেছেন: শুভেচ্ছা অভিনন্দন !!

০৯ ই মে, ২০১৬ রাত ৯:৪০

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: রবি, ভালোবাসা নিও

১২| ০৯ ই মে, ২০১৬ রাত ৯:৫০

অবনি মণি বলেছেন: ওয়াও!

১০ ই মে, ২০১৬ রাত ১২:০০

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ

১৩| ১০ ই মে, ২০১৬ রাত ১২:৪৮

প্রামানিক বলেছেন: অনেক ভাল লাগল।

১০ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২০

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক। ভালবাসা রইল।

১৪| ১০ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৮

জেন রসি বলেছেন: চমৎকার।

++

১০ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২১

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক। ভালবাসা রইল।

১৫| ১২ ই মে, ২০১৬ সকাল ৭:৫৫

ঈশান আহম্মেদ বলেছেন: চমৎকার লাগলো।সুন্দর সুন্দর। বিদ্রোহী ভাইয়ের লেখাটাও অসাধারণ।

১২ ই মে, ২০১৬ সকাল ১১:২৩

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আপনার ভাল লাগাতে আনন্দ পেলাম । অনেক ধন্যবাদ।

১৬| ১২ ই মে, ২০১৬ সকাল ১১:৪৬

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
অনবদ্য।++++ :)

আর কিছু বলতে পারছি নাহ। :( উপযুক্ত শব্দশূন্যতায় ভূগছি......।

১২ ই মে, ২০১৬ সকাল ১১:৫৩

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

১৭| ২৯ শে মে, ২০১৬ রাত ১:৫১

আমি অথবা অন্য কেউ বলেছেন: চোখ বুলিয়ে গেলাম। কালকে কথা হবে। :)

২৯ শে মে, ২০১৬ রাত ২:৪২

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: কালকের জন্য অপেক্ষায় রইলাম।

১৮| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:১৬

পথে-ঘাটে বলেছেন: কবিতা পড়তে পড়তে অন্যরকম আবেশে চলে গেলাম

১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৭

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.