নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানব মন বুঝে, সাধ্য আছে কার ! কখনো আবেগী গাঁথুনিগুলো যেন নিরেট কনক্রিট কখনো আবার গভীরে সাজানো আবেগগুলো- সৌরভে সুবাসিত হয়ে আনন্দে লীন !
প্রিয় বাবা,
ঐ দূর আকাশে রাতের অসংখ্য তারার মাঝে তোমাকে প্রতিদিন খুঁজে বেড়াই, তুমি কোন তারাটি, বাবা? মরণের ওপারে মানুষ কেমন থাকে কেউ জানতে পারেনা তারপরেও খুব জানতে ইচ্ছে করে, বাবা, কেমন আছো তুমি"?
জানো বাবা, আমি ভালো নেই। কনকনে ঠাণ্ডা হাওয়া দিয়ে রাত নামে পৃথিবীর সবচেয়ে ব্যস্ততম আধুনিক শহরে। রাস্তা কখনোই যেন ফাঁকা হয় না এই শহরে। ব্যস্ততা শব্দ করে মানুষের কোলাহল আর গাড়ির চাকায়।
রাত গভীরতর হয়। প্রতিবেশীর বাড়ীর বাতি নিভে আসে- তাদের আদরের কুকুর দুটিও ঘুমায় অকাতরে। টিকটিক করে বেজে চলে পুরাতন ঘড়ি। শোনা যায় পেট্রোল গাড়ীর অবিরাম ছুটে চলা।তোমার স্নেহ-মমতা চ্যুত এই আমি ,তোমার একটু ভালোবাসার জন্য আকুল হয়ে আমিও জেগে থাকি ।
সাত সাগর পেরিয়ে বিশাল আকারের বিমানটি যখন রানওয়ে স্পর্শ করে--মনে হয়েছিল আকাশ ছোঁয়ার সাফল্য গেলাম। আকাশ তাঁর বিশালত্ব নিয়ে ঠায় দাঁড়িয়ে আমিই কেবল শুন্য হয়ে গেলাম। জীবনের গন্তব্য-আমি পৌঁছতে পেরেছি কিন্তু সম্পর্কের গন্তব্য বুঝতেই পারিনা। সবই তো আছে তবু বুকটা কেন এতো শূন্য বলো তো বাবা?
এই সময়ে তোমার কথা খুব মনে পড়ছে। তুমি বলতে---জীবনকে ভালবাসবি তবেই আনন্দে থাকবি" । আজকাল কিছুতেই আর আনন্দ খুঁজে পাইনা। ছোট বেলায় একবার খেলতে যেয়ে কপাল কেটে রক্তারক্তি। তুমি সেকি অস্থির হয়েছিলে! আমাকে কোলে তুলে ছুটে ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলে । যাওয়ার সময় আমি তোমার কাঁধে মুখ গুঁজে তোমার শরীরের ঘ্রাণ শুঁকেছিলাম । আজ খুব ইচ্ছে করে সেই ঘ্রাণটা পেতে। তোমার ছোঁয়া পেতে খুব ইচ্ছা করে বাবা।
জনারণ্য নিউয়র্কের রাস্তায়- আজকাল খুব একা লাগে। অচেনা, নানান দেশের মানুষের ভিড়ে নিজেকে আরও বেশী একা লাগে। কথা হয় অনেকের সাথে কিন্তু অন্তরের টান পাইনা কারোর সাথে। অনুভবগুলিও কেমন যেন মন মরা, তোমার অকাতর ভালোবাসা পেয়ে কেমন অভ্যাস হয়ে গিয়েছিল। ধরেই নিয়েছিলাম ভালোবাসা বুঝি এমনই হয়। জানো বাবা, আমি একদম ভুল। বাবা, কেন তোমার ভালোবাসা কখনো কম হতনা ?
গেলো বছর যখন বাংলাদেশ গেলাম, তোমার কবরের পাশে অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে ছিলাম আমার চোখের পানিতে কি তোমার কষ্ট হয়েছিলো ? তোমার কাছে খুব চলে যেতে ইচ্ছে করে ,সব যন্ত্রণার অবসান ঘটিয়ে দূর আকাশের তারা হয়ে তোমার পাশে জ্বল জ্বল করবো; এতো ছটফট কেন করি বাবা?
ইতি
তোমার মেয়ে
২৫ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৬:২৫
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আপনার ভালো লাগায় আনন্দ পেলাম
অনেক ধন্যবাদ আপনাকেও
২| ২৫ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৬:১২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আজকাল আপনার কবিতাগুলো কম পড়ছি; পড়লে, মনে হয় বেদনার সাগরে ক্রমেই ডুবে যাচ্ছি।
২৫ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৬:২৫
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
৩| ২৫ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৬:২৫
সম্রাট৯০ বলেছেন: আপনি অনেক ভালো কবিতা লেখেন।
২৫ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৬:২৬
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
৪| ২৫ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৬:৫০
বিজন রয় বলেছেন: তোমাকে প্রতিদিন খুঁজে বেড়াই, তুমি কোন তারাটি, বাবা?
মরণের ওপারে মানুষ কেমন থাকে কেউ জানতে পারেনা
আর কিছু বলা লাগে না।
অনেক হৃদয়গ্রাহী।
২৫ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৭:০০
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
৫| ২৫ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৭:৩০
শায়মা বলেছেন: মনে হয় বাবা যেন বলছে আমায়.....
আয় খুকু আয় ......
২৫ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৭:৪৩
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: ঠিক তাই আপুনি
ভালো থেকো
৬| ২৫ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৯:৩৭
শেষ খেয়া বলেছেন: অনেক সুন্দর
২৫ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৪
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
৭| ২৫ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১০:২০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বাবার জন্যে কষ্টের মহাকাব্য!
গভীর অনুভব যখন জীবনকে ছুঁয়ে যায় তকণ বাজ্য জীবনের অর্থহীনতা এমন বাঙময় হয়ে উঠে। কেবলই সাজানো আনুষ্ঠানিকতার জীবন তখন স্রেফ মাথাগুজে সময় পার করা মাত্র- আককুলতা সেই পরম সত্যের কাছে- যার সন্ধান দিয়েছিল বাবা....
২৫ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৭
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: এতো সুন্দর মন্তব্যের জন্য দ্বীগুন উৎসাহ লাগছে। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইলো
৮| ২৫ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:১৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বাবাকে নিয়ে হৃদয়ছোঁয়া একটি কবিতা ।
অভনন্দন নিন কবি ।
২৫ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৫
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
৯| ২৬ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:৩৫
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আপনার বাবার জন্য দোয়া রইল।
২৬ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:৪৪
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: সব বাবাদের জন্য দোয়া রইলো ।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
১০| ২৬ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:০২
আব্দুল্লাহ তুহিন বলেছেন: অনেক সুন্দর আপু,,
ভালো লাগা রেখে গেলুম।।
২৬ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৪:০৬
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
১১| ২৬ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৫:০৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক কথার মরণ হলে হুদয় যে কথা বলে
আর বাবার জন্য অনেক ভালবাসা জমা
থাকলে এমন কবিতায় তা কথা বলে
অনেক ভাল লাগল একবিতা খানি
সেই সুদুরে বসেও বাবার জন্য
এমন ভালবাসা হৃদয়ের টান
গভীর দুখে থেকেও করে
সুখময় স্মৃতির অন্বেশন ।
সাত সমুদ্র আর তের নদীর পারে
থাকায় পারিনি বাবার মুখের
মুখের শেষ হাসি দেখতে
এ কবিতায় হল কিছু
তার স্মৃতি রূমন্থন
কবির প্রতি রইল
এক রাশ উঞ্চ
অভিনন্দন।
২৬ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৭:২৮
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
১২| ২৬ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৮:১৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আপনার প্রতিও রইল ধন্যবাদ ।
১৩| ৩০ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৮
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: তোমার কাছে খুব চলে যেতে ইচ্ছে করে বাবা,
সব যন্ত্রণার অবসান ঘটিয়ে দূর আকাশের তারা হয়ে
তোমার পাশে জ্বল জ্বল করবো;
এতো ছটফট কেন করি বাবা?
খুব ভালো লাগলো ।
ভালো থাকুন
১৫ ই জুলাই, ২০১৬ ভোর ৬:৫৮
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ । আপনিও খুব ভাল থাকুন।
১৪| ৩০ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: পাগলী আমার!
এখনো সেই মেয়ে বেলাটির মতোই রয়ে গেলি।
রাতা জেগে যখন তারাদের ভীরে আমায় খুঁজিস
খুব খুব ভাল লাগে- আমার প্রাণে আমার স্মরণ দেখে
আবার বেশি রাতেও যখন বসে কাদিস
খুব কষ্ট হয়! বকে দেই বেশ করে..কিন্তু তুই শুনেত পাসনা।
আমি ভাল আছিরে সোনা- তোর দু:খি মুখটা খুব ভাবায়!
তোর জন্মের পর গনক ঠাকুর বলেছিল
তুই বিদেশ যাবি! সেদিন কি আবেগে যে তোকে বুকে জড়িয়ে
কেঁদেছিলাম--- খুব! তোর মাতো অবাক-এতো খুশির খবর!
কাঁদে কেউ? বোঝাতে পারিনি আমার অবোধ মনকে!
তারপর থেকে কোন বায়না অপূর্ণ রাখিনি
কি যে এক শূণ্যতা সবসময় ঘিরে রাখতো
মেয়েটা এমন আদর পাবেতো?
তার মা-অভিমান আহলাদ বুঝবেতো তার মতো করে!
কনকনে ঠাণ্ডা হাওয়া দিয়ে নামা রাতে
পৃথিবীর সবচেয়ে ব্যস্ততম আধুনিক শহরে
তোর শূন্য রাতজাগা দেখে বড় অসহায় লাগেরে
একটু ভালোবাসার জন্য, আকুলতায়।।
সবাইতো খুশিতে আত্মহারা ছিল
স্বপ্নের দেশে যাচ্ছিস...
কতজনের কত বাহারী বায়না, স্বপ্ন
আমি কি সত্যি দেখেছিলাম-তোর বিষন্ন চোখ দু'টি
যেন নাড়ী ছিড়ে যাওয়া কোন বৃন্তচ্যুত ফুল!
তোর স্বপ্নের আকাশটাতি সত্যিই মুঠোয় পুরতে পারলি?
তোর কথাগুলো----
"আকাশ-টা আকাশেই রয়ে গেলো,
হাতের মুঠিটি শুন্য হয়ে গেলো
" জীবনের গন্তব্য-আমি পৌঁছতে পেরেছি, বাবা
কিন্তু সম্পর্কের গন্তব্য বুঝতেই পারিনা--সবই তো আছে
তবু বুকটা কেন এতো শূন্য বলো তো ?"
কথাগুলো- হৃদয়টা চীরে দেয় করাত কলের
সাইসাই চলা করাতের মতো এফোর ওফোর করা গাছের গুড়ি
যেন জীবনের সব স্বপ্ন সাধ-ফালা ফালা হয়ে যায়!!!
বাহ্যত তোদের ছেড়ে এসেও কি ছাড়তে পারছি কই?
নিত্য যাতনারা কুড়ে কুড়ে খায়-
সুখ, দু:খ আনন্দ বেদনার ঢেউ এসে লাগে এখানেও
বলেছিলাম- জীবনকে ভালবাসবি তবেই আনন্দে থাকবি"
কথা কিন্তু মিছে নয়....
বোধের জঞ্জালে ছুড়ে ফেল চলতি দায়, দেনা মোহ সার্বজনীনতায়
দেখবি আনন্দের ফল্গুধারা ছুটছে- নায়াগ্রার প্রপাত সম
অফুরন্ত অন্তহীন সকলের কল্যানে!
ভালোবাসা বুঝি এমনই হয়রে পাগলী
তুই একদম একদম ভুল নস..
শুধু সম্পর্কটার ব্যবচ্ছেদ জানতে হয়
বাবার মতো হৃদয় তো শুধূ বাবারই হয়
তাই পাওয়া পাওয়ার অনুপাত টুকু
পাত্র ভেদে কমিয়ে রাখলেই সুখ।
পাবার আকাংখায় যত যাতনা
নি:শেষে বিলিয়ে গেলেই শান্তি! প্রত্যাশাহীন।
বাবার ভালবাসা কখনো কমে ?
কোন জীবনে?
কারো ভালোবাসাই কমে যায় না,
যে ভালবাসা বোঝেইনা তার কাছে প্রত্যাশা শূণ্যে রাখো।
দেখবে -মরুদ্যানে ফুলের মতো একটুকু
ভালবাসাই বেশি সূখি করবে
বাবা তো ভালবাসার বীজ বুনে যায় -ভবিষ্যতের ফুল ফোটাবি বলে!
স্মরণেই তো আমি আছি পাগলি
ভাল করে স্মরণ করে দেখ
সেই ছেলবেলার গ্রান আজো তোর সাথেই বিরাজে
আমি, তোর মা, ভাই-বোন...
কবরের পাশে কিংবা তোর আঁধার ঘরের বিছানা
নিরবে ফেলা অশ্রু- সবই আমাকে কাঁদায়
তোর দু:খই যে আমার দু:খ-
কাদিসনে সোনা! কাঁদলে হেরে যেতে হয়!
আমার স্বপ্নগুরো পূরণ করে
আরেকটি ভালবাসার বীজ বুনে
চলে আসিস সৃষ্টির নিয়মে-সেই ছোট্ট বেলাটির মতো
তোকে নিয়ে খুব খুনসুটি করব- তারার মালায়
তোর বেনীতে ঝুলিযে দেব লন্ঠন ফুলহার
গ্যালক্সি ছায়াপথ বেয়ে তোর পছন্দের নিল তারাটির কাছে
নিয়ে যাবো তোকে
যেভাবে ঝিলের পাড়ে লাল শাপলা দেখতিস
কোন কষ্ট বুকে পুষে রাখতে নেই সোনা
খিলখিল করে হেসে ওঠে- যেমনটি হাসতে
ঘাসের ডগায় ছোট্ট বনফুলটি ছিড়ে দিলে।।
৩০ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৭
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: অপূর্ব !!
১৫| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:২৯
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আমার মেয়েকে নিয়ে আমি লিখে ছিলাম যখন সে কথা বলতে শিখেনি আপনার কবিতায় আবার তা’মনে করিয়ে দিল-
আমার ছোট্ট একটি মা
আমার ছোট্ট ফাহিমা
এই হৃদয়ে মাগো তোমার
নেইতো উপমা।
আমার লক্ষ্মী মায়ের হাসি
লাগে বড় ভালো।
সেই হাসিতে মাগো মনে,
সুখের প্রদীপ জ্বালো
আমার নয়নমনি মা,
কথা বলতে পারোনা।
তবু দেখি মাগো আমায়
ভুলতে পারোনা।
# বাবাদের চোখে মেয়েরা বুঝি এমনি হয়!
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ২:৩১
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন। আপনার মেয়ে অনেক ভাগ্যবতি যে আপনার মত বাবা পেয়েছে।
অনেক ভালো থাকুন।
১৬| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:৩৩
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: এমন কবির পাল্লায় পড়লে নিরস মন থেকেও কবিতা বেরিয়ে আসে।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ২:৩১
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: লিখতে থাকুন, আমি অনেক উৎসাহ পাই
ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৫:৪৯
কালনী নদী বলেছেন: বাবা কে নিয়ে পড়া আমার জীবনে এমন একটি কবিতা এটা বোন যেখানে মন্তব্য করতে ভাষা খোজে পাচ্ছি না। সেটা হয়তো কবিতাথে যে শূন্যতা বোধ করেছি সেটার প্রভাব। আপনার আব্বু পরকালে অনেক সুখি হোন শুধু এই কামনাই করি।
অনেক সুন্দর বলে এই কবিতা পাঠের অনুভূতি ব্যাক্ত করতে পারছি না, মনে হচ্ছে এই কবিতাটা অমর!
অসংখ্য ধন্যবাদ বোন।