নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কস্তুরী খুঁজে ফিরে তার সুবাস..হায় মৃগ, যদি জানত গন্ধ কার! পাখিও খুঁজে ফিরে শিস--হায়, যদি সে জানত! সুর থাকে ভেতরে, অন্তরে.। চুপটি করে এই তো এখনো ডাকে, ব্যকুল হয়ে - ডাকে আর ডাকে ।।

রাবেয়া রাহীম

মানব মন বুঝে, সাধ্য আছে কার ! কখনো আবেগী গাঁথুনিগুলো যেন নিরেট কনক্রিট কখনো আবার গভীরে সাজানো আবেগগুলো- সৌরভে সুবাসিত হয়ে আনন্দে লীন !

রাবেয়া রাহীম › বিস্তারিত পোস্টঃ

অতি প্রাকৃতও হতে পারে

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:৪১



ভয়ংকর ঠান্ডা দিয়ে ফেব্রুয়ারী মাস শুরু হয়েছে । আমেরিকার নিউইয়র্কে এখন রাত সাড়ে ৭টা। আজ সারা দিন অবিশ্রান্ত তুষার ঝরেছে। গত কয়েকদিনের চেয়ে আজ শীত অনেক বেশী। এই মুহূর্তে তাপমাত্রা মাইনাস ৮ ডিগ্রি । কিন্তু অনুভূত হচ্ছে মাইনাস ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কয়েক প্রস্থ গরম কাপড় গায়ে না চাপিয়ে বাড়ীর বাইরে বের হওয়ার কথা ভাবনাতেই কারোর আসবেনা এখন।

আজ বুধবার উইক ডে। অফিস ফেরত মানুষের স্রোত এই সময়ে অনেক কমে আসে। প্রোজেক্টের কাজ শেষ করতে দেরি হয়ে যায় শিউলির। শিউলি আহমেদ বাংলাদেশ থেকে স্টুডেন্ট ভিসায় আমেরিকায় এসেছে কয়েক বছর আগে। লেখাপড়া শেষ করে ম্যানহাটনের একটি আইটি কোম্পানিতে এসিস্ট্যান্ট প্রোগ্রামার হিসেবে গত মাসে জয়েন করেছে। তাই এই শহরে চেনা জানা মানুষ তেমন একটা নেই।

পায়ে ওলের মোজার উপর ফোমের বুট জুতা । প্লাস্টিকের ভেতর মোটা ফোম মোড়ানো লং কোট গায়ে চাপিয়ে, মাথায় ওলের টুপি মাফলার দিয়ে ভালো করে পেঁচিয়ে কোটের হুডি মাফলারের উপর তুলে নিউইয়র্ক মেট্রো রেল স্টেশনের দিকে ব্যস্ত পায়ে এগিয়ে যায় সে। বিকাল পাঁচটা থেক ছয়টা পর্যন্ত মেট্রোরেল খুব ব্যস্ত থাকে। তবে এই সময়ে ট্রেন কিছুটা বিরতি নিয়ে আসে। পায়ের নীচে ঝম ঝম ট্রেনের শব্দ শুনে মেট্রো কার্ড চটজলদি পাঞ্চ করতে যেয়ে বা হাতের ঘড়ির কাটায় সময় দেখে নেয় সে।

ট্রেন স্টেশন থেকে বাড়ী যেতে তাকে বাস ধরতে হয়। বাসের সময়সুচির সাথে হাত ঘড়ির সময় ঠিক আছে। নাহ! দেরী হবেনা পরবর্তী বাসের জন্য। আপন মনে বলে শিউলি।

গন্তব্য স্টেশনে পৌঁছে দৌড়ে সাবওয়ে ষ্টেশনের সিঁড়ী দিয়ে নেমে আসার সময় মনে মনে প্রার্থনা করে বাসটা যেন মিস না হয়।

কুয়াশা ঝুলে আছে রাস্তার পাশের গাছপালার ভীড়ে। রাস্তার নিয়ন বাতির আলোয় চারপাশ দিনের মত পরিষ্কার দেখা যাচ্ছে। সাবওয়ে স্টেশনের নীচে রাস্তার পাশেই বাস স্ট্যান্ড। অবশ্য হেঁটেও বাড়ী অব্দী যাওয়া যায়।

বাড়ী যাওয়ার পথেই হাডসন নদী। হাডসনের তীর ধরে হাঁটতে তার ভীষণ ভাল লাগে। তবে কখনো সকালের তাড়াহুড়া বা প্রচন্ড ঠাণ্ডা এড়াতে মাঝে মধ্যে বাস নিতে হয়। আজকের ভয়ংকর ঠান্ডায় মনে মনে বাসের প্রার্থনাই করছিল সে। বাস স্ট্যান্ডে যেয়ে বুঝতে পারে কিছুক্ষণ আগেই বাস চলে গিয়েছে। পরের বাস আসবে আরও ১৫ মিনিট পর।

মাইনাস ৮ টেম্পারেচারে ১৫ মিনিট দাঁড়িয়ে থাকা মানে ঠান্ডায় জমে যাওয়া । তারচেয়ে হাঁটাই ভাল। বাড়ী আসার পথে হাডসন নদীর উপর বিশাল লোহার ব্রীজ। ব্রীজের উপর দিয়েই সব রকমের যান চলাচল করে। তার এক পাশে পায়ে হাঁটার মসৃণ রাস্তাও আছে। শিউলি কিছুক্ষণ গভীর চিন্তা করে --কি করবে ? হাঁটবে না দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করবে বাসের জন্য?

রাস্তা একদম নির্জন কোন মানুষজন নেই। তাছাড়া ব্রীজের উপর বাতাসের বেগে ঠাণ্ডা আরও বেশি হতে পারে। প্রচন্ড ঠান্ডা রাতের অন্ধকারকে আরও বেশী নিকষ করেছে । সাহসী মেয়ে শিউলি । তারপরেও দমে যায় সে। ঠান্ডা আর অজানা শঙ্কায় কেঁপে উঠে শিউলি।

গত কয়েকদিন ধরে তার সাথে কিছু অদ্ভুত ঘটনা ঘটে চলেছে। যদিও সে জানে এমন ঘটনার কোন বিজ্ঞান সম্মত ব্যাখ্যা নেই। তারপরেও তার খুব ভাল লাগে।

ঘটনা হোল যখন সে একা থাকে বা খুব গুরুত্বপূর্ণ কাজের সময় কোন রকম বিপত্তির আশংকা দেখা দেয় তখন সে তার আশে পাশে একটি ছায়া মানব দেখতে পায়। চোখ বন্ধ করে তাকে অনুভব করতে পারে। আর তখনি তার সমস্ত আশংকা, সব রকমের ভয় কেটে যায়। সেই ছায়া মূর্তিটি ত্রাণকর্তা হয়ে তার পাশে থাকে সবসময়।

শিউলি মৃদু হেসে চোখ বন্ধ করে। কিছু মুহূর্ত ছায়া মানবকে গভীরে স্মরণ করে । হঠাত দেখতে পায় সে একা নয় । কেউ একজন ব্রিজের উপর তাঁর সাথে হাঁটছে। মনে প্রচন্ড শক্তি পায় সে । অদেখা ছায়া মানবকে গভীরে স্মরণ করে হাঁটা দেয়।

ব্রীজের কাছে আসার পর অদ্ভুত ঘটনা ঘটে যায়। যদিও এটাতে তার অবাক হওয়ার কথা ছিল কিন্তু সে মোটেও অবাক হয়না কারন এই লোকটিকেই সে দেখেছে কিছুক্ষণ আগে। কালো লং কোটে আফ্রিকান-আমেরিকান একজন সাইকেলের উপর বসে।

তাকে দেখতে পেয়ে লোকটি বলল ---- "ব্রীজের উপরে ঠান্ডা নেই আমি ওদিকেই যাচ্ছি আমার সাথে এসো" লোকটি সাইকেল থেকে নেমে আরও বলল Do not be scared.

প্রচন্ড ভাল লাগায় মন ভালো হয়ে যায় তাঁর। অচেনা পথচারীর সাথে গল্প করতে করতে বাড়ির দিকে আসতে থাকে শিউলি। সে জানে অদৃশ্য থেকে একজন তাকে পাহারা দিয়ে রাখে সারাক্ষণ। অশুভ কোন কিছু তার সাথে কখনোই ঘটতে দিবে না সেই অদেখা আপনজন।


(ছবিটি আমার তোলা নিজের ক্যামেরায় )

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:১৩

নীল-দর্পণ বলেছেন: গল্পটি সুন্দর, ছবিটিও সুন্দর।
ভাললাগা।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪২

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ

২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৪৮

নতুন নকিব বলেছেন:



গল্প মোহনীয়। আপনি কেমন আছেন?

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৮

রাবেয়া রাহীম বলেছেন:
আসসালমু আলাইকুম

অনেক দিন পর আমার ব্লগে আপনাকে পেয়ে ভালো লাগলো

শরীর খুব একটা ভালো নেই । আমার সুস্থতার জন্য দোয়া চাইছি

আপনি ভালোআছেন তো ?

৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:০৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সেই যে আমার চিরদিনের চির আপন জন
মাঝে মাঝে মন ঘুরে যায়
বিশ্বাসেরই গোলক ধাধায়
ভুলতে গেলেও মনেই সে রয় গহন আপন :)

গল্প দারুণ
+++

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৯

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: কবিতা ভালো হইছে

মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ

৪| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:২১

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: গল্প ভাল লেগেছে।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৬

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ

৫| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:২১

রাজীব নুর বলেছেন: আমেরিকা আমার খুব প্রিয় একটা দেশ। কোনোদিন যেতে পারব কিনা জানি না।
আর হ্যা ছবিটা ভালো তুলেননি। ছবি আরও ভালো করে তুলতে চেষ্টা করুন।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৭

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: ছবি আরও ভালো করে তোলার কোন টিপস জানা থাকলে দিতে পারেন।

অনেক ধন্যবাদ

৬| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



এটাও তা'হলে গল্প? কেহ একজন ট্রেনে আসছে, যাচ্ছে, শীত পড়ছে, এটুকু একটা গল্প হয়ে গেলো? মাথা আছে, পা নেই লেজ নেই; কিন্তু গল্প হয়ে গেলো! ভালো

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২৬

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আপনার করা ম্যাও ম্যাও তীর্যক কমেনট পাঠক পছন্দ করে।
আনন্দ পায়। সুতরাং চালিয়ে যান
ধন্যবাদ

৭| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১১

এলিয়ানা সিম্পসন বলেছেন: Good.

"African kalo" is not good wording.

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৯

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আপনি সঠিক । আপনার কথায় এডিট করে নিলাম।
গঠনমূলক মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ
ভালো থাকবেন

৮| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৬

কামরুননাহার কলি বলেছেন: সুন্দর লেখেছেন। ছবিটাও সুন্দর তুলেছেন।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১০

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: ভালোবাসা রইলো

অনেক ভালো থাকবেন

৯| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৫

জাহিদ অনিক বলেছেন:

পথচারী পথ পার করে নিরাপদে, ভেতরের মানুষটা যেন থমকে গিয়ে বলে ওঠে-
শীত নেই, কুয়াশা নেই। চলো হেঁটে যাই।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২৭

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: এই মন্তব্যর জন্য অপেক্ষায় ছিলাম

হ্যা চলো হাটতে থাকি অনন্ত লোকের পথ ধরে

ভালোবাসব রইলো

১০| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন বুবু।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২৩

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। শুভকামনা অন্তহীন

১১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৮

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: আপনি ভালো গল্প ও কবিতা দুটাই ভালো লিখতে পারেন।




শুভ কামনা রইল, আপা।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২৪

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আপনার লেখাগুলিও হৃদয় ছোয়া হয়

অনেক ধন্যবাদ ভালো থাকবেন

১২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ব্যাখ্যাহীন গল্প...

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২৫

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: জীবনে অনেক কিছুর ব্যাখ্যা থাকেনা তাই হয়ত এমন ভাবনা

অনেক ধন্যবাদ
ভালো থাকবেন

১৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩৩

মনিরা সুলতানা বলেছেন: মন ভালো করে দেয়া গল্প বুবু !!!

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:২৬

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: তোমার মব ভাল হওয়ায় আমি ভীশণ আনন্দ পেলাম।
অনেক ভাল থেক সব সময়
ভালবাসা রইল।

১৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৩৭

নতুন নকিব বলেছেন:



অআলাইকুমুসসালাম অরহমাতুল্লাহ।

অবশ্যই আপনার জন্য দোআ করছি। আল্লাহ পাক আপনাকে পরিপূর্ন সুস্থতা দান করুন। ছেলে-মেয়ে, আত্মীয়-স্বজন সকলকে নিয়ে ঈমান-আমলের সাথে পরিচ্ছন্ন জীবন যাপন করার সৌভাগ্য অর্জন করুন।

আলহামদুলিল্লাহ। আমরা দিব্যি আরামে আছি। ধারনাতীত সুখ-শান্তির ভেতর দিয়ে স্বপ্নের মত দিনগুলো পার করে চলেছি। মহান মালিকের অফুরন্ত নেয়ামতে যেন আকন্ঠ নিমজ্জিত! মাঝে মাঝে এগুলো ভাবি। ভাবি, আর মহান মালিককে মনে মনে বলি- 'আল্লাহ, আপনি এত কিছু দিলেন, বেহিসাব, অকাতরে দিয়ে যাচ্ছেন, হিসাব যদি সত্যি চেয়ে বসেন, তাহলে বুঝি আর বাঁচার উপায় থাকবে না!' প্রিয় নবীজীর শেখানো দোআ পড়ি তখন- 'আল্লাহুম্মা হা-সিবনী হিসাবাইইয়াসিরা-।' অর্থ- 'মালিক হে! আপনি আমার হিসাবকে সহজ করে দিয়েন।'

কৃতজ্ঞতা, অধমকে মনে রাখায়। আপনাদের কাছেও ঈমান-আমলে অটুট থাকার জন্য দোআ কামনা করি।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:২৪

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: কৃতজ্ঞতা জানাই।

মহান রাব্বুল আলামিন আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন --আমিন

১৫| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২৯

তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: গল্পে ভাল লাগা :)

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:২৩

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

১৬| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩১

সকাল রয় বলেছেন:
আমি ভাবছিলাম আরও বড় হবে। জমিয়ে পড়বো।
তবুও ভালো লাগা।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:২৫

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আমার ব্লগে আপনাকে পেয়ে অনেক ভাল লাগলো ।

আপনার ভাল লাগায় এই থিমের উপর আরও লেখার আগ্রহ পেলাম
অনেক ক্রিতজ্ঞতা জানাই
ভাল থাকবেন।

১৭| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:০৬

বিপ্লব06 বলেছেন: সুন্দর!!!

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৫৩

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ

১৮| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৭

সোহানী বলেছেন: আমরা যারা শীতপ্রধান দেশে থাকি তাদের জন্য নিত্য দিনের চিত্র তাই হয়তো গাজী ভাইয়ের এমন রাগী কমেন্ট। তবে যারা দেশে থাকে তাদের জন্য অবশ্যই নতুন কিছু।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৫৬

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আপা আপনি ঠিক বলেছেন --আবহাওয়ার যে চিত্র একেছি এটা শিতকালে শীতপ্রধান দেশের নিত্য চিত্র । কিন্তু গল্পটায় কিছুটা প্রাকৃতিক আবহ আছে। মেয়েটির সাথে কেউ একজন সব সময় থাকে যে তাকে সব অবস্থায় পথ দেখায়। চাদ্গাযী মনে হয় ওই জায়গাটা বাদ দিয়ে পড়েছেন ।

মন্তব্যর জন্য অনেক ধন্যবাদ
ভাল থাকবেন

১৯| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:১৭

মিরোরডডল বলেছেন:

মনে হচ্ছে চাঁদের আলোর রিফ্লেকশন পানিতে । তাহলেতো নিকষ কালো অন্ধকার হবার কথা না ।
পড়তে ভালো লাগলো । ছবিটা খুব সুন্দর ।

২০| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৩২

আখেনাটেন বলেছেন: ভালোই তো.......সাথে এরকম একজন অচেনা পাহারাদার থাকলে তো আর ভয়-টয়ের বালাই নেই। :D

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.