![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানব মন বুঝে, সাধ্য আছে কার ! কখনো আবেগী গাঁথুনিগুলো যেন নিরেট কনক্রিট কখনো আবার গভীরে সাজানো আবেগগুলো- সৌরভে সুবাসিত হয়ে আনন্দে লীন !
তাহের সাহেব গভীর মনযোগ দিয়ে শীলার কোমরের দিকে চেয়ে আছেন। তার মোটা দুই ভুরুর মাঝখানে চিকন ভাঁজ । সিগারেটে পোড়া পুরু ঠোঁটের কোণে ঝুলে আছে কাম তৃষ্ণা। তিনি জীভ দিয়ে চেটে শুষ্ক ঠোঁট ভেজানোর চেষ্টা করেন।
দুই মাস আগে শীলা যখন জয়েন করেছিল তখন তাঁর কোমর বেশ ছিপছিপেই ছিলো। কামিজের নীচে সরু কোমরের ছন্দ তুলে সে যখন তার রুম থেকে বের হয়ে যেতো নিজের চেয়ারে বসে পিছন থেকে শীলার কোমরের ঢেউ তোলা দুলুনী তিনি কামাতুর দৃষ্টি দিয়ে উপভোগ করতেন।
তিনি বেশ কয়েকবার আকার ইঙ্গিতে বুঝিয়েছেন যে তার সাথে তিনি অন্তরঙ্গ সময় কাটাতে চান কিন্তু কোন এক অদ্ভুত কারনে মেয়েটি তাকে এড়িয়ে চলছে।
তবে কোমরে মেদ জমলেও লাবন্য যেন চুইয়ে পরছে মেয়েটির শরীর বেয়ে।
তাহের সাহেবের লোভাতুর চকচকে দৃষ্টি শীলার শরীরজুড়ে ঘুরে বেড়ায়। তিনি অশ্লীল আত্মতৃপ্ত লাভ করেন।
ছিপছিপে গড়নের আটাশ বছর বয়সী শীলা তাহের সাহেবের নতুন অফিস এডমিনিস্ট্রেশন অফিসার।
শীলার আগে ওই পোস্টে ছিলো দীপা। উচ্চাভিলাষী দীপা তাহের সাহেবের প্রথম ইশারায় শয্যা সংগীনি হয়েছিলো। অবশ্য এতে তাকে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। দুই বছরেই সে ঢাকা শহরে ফ্ল্যাট গাড়ীর মালিক হয়েছিল । যদিও সে আজ তাহের সাহেবের নাগালের বাইরে। কিন্তু নিশুতি রাতে দীপার পেলব শরীর তাহের সাহেবকে জাগিয়ে রাখে। দীপাকে ভূলে যাওয়ার জন্য তিনি নিজে সিভি বাছাই করে দীপার চেয়ে সুন্দরী যোগ্যতা সম্পন্ন মেয়েকে নিয়োগ দিয়েছেন।
অফিসের সব রকম কাজে শীলা যথেষ্ট পারদর্শী হলেও কি এক অজানা কারনে তার কাছ থেকে দূরত্ব বজায় রেখে চলছে। তাহের সাহেব হিসেব মেলানোর চেষ্টা করেন। তবে মেয়েটি খুব আন্তরিক।
গাজিপুরে তিনি দুই বিঘা জমি কিনেছেন একটি মোটেল বানিয়ে ভাড়া দিবেন বলে। আজকে তিনি ইচ্ছে করেই শীলাকে তার সাথে গাজীপুর নিয়ে এসেছেন । কন্সট্রাকশনের কাজ দেখার বাহানায় শীলাকে যদি কিছুটা কাছে পাওয়া যায় সেটাই আসল উদ্দেশ্য। তার উত্তরা অফিস থেকে গাজীপুর যেতে সময় খুব কম লাগে। রাস্তায় ট্রাফিক জ্যাম পার হয়ে প্রায় দুই ঘন্টা। গাড়ীতে ওই সময়ে ড্রাইভারের সামনে তিনি শীলার সাথে খুব ফরমাল কথাই বলেছেন।
শহরের কোলাহল মুক্ত চারিদিকে বাউন্ডারি দেওয়াল দিয়ে ঘেরা জায়গাটি খুব মনোরম। এই জমিটি কেনার পর তাহের সাহেব শাল ও মেহগনি গাছের চারা লাগিয়েছিলেন সীমানা প্রাচির ধরে। গাছগুলো কয়েক বছরে বড় হয়েছে অনেকটা। প্রতিটি গাছে পাতার সমাহারে এই জায়গাটিতে মায়াবী পরিবেশ বিরাজ করছে যেন।
মোটেলের কাজ প্রায় শেষের দিকে। ছাদ ঢালাই হয়ে গেছে। মোটেলের পাশে কিছুটা জায়গা জুড়ে কর্মচারীদের থাকার জন্য অস্থায়ী টিনশেড একটি ঘর। তাহের সাহেব আর শীলা যখন এখানে এসে পৌঁছান তখন প্রায় দুপুর। অবশ্য শীলা আগের দিন কেয়ারটেকার কে বলে রেখেছিল দুপুরের খাবারের কথা। তাজা সব্জী , টাটকা মাছ এসব কিছুই তাহের সাহেবের পছন্দ ।
তাহের সাহেব গাড়ি থেকে মোটেলের কাজের অগ্রগতি দেখে সন্তুষ্ট চিত্তে শীলার দিকে চেয়ে বলেন " দুপুরের খাবারের কি আয়োজন ?"
"স্যার, আমি গতকাল কেয়ারটেকারকে বলে রেখেছিলাম আপনার পছন্দের খাবারের কথা। নিশ্চয় সে সবই রান্না করিয়ে রাখবে তারপরেও আমি একবার দেখে আসি" ---এই বলে শীলা গাড়ী থেকে নেমে অস্থায়ী টিনশেড ঘরটির দিকে এগিয়ে যায়।
তাহের সাহেব আবারও বিরক্ত বোধ করেন শীলার উপর। তিনি ঠিক ধরতে পারেন না এই মেয়েটি কেন তার আশে পাশে বেশীক্ষণ থাকতে পছন্দ করেনা। তবে কি তিনি বুড়িয়ে গেছেন! ৫২ বছর বয়সেও তিনি যথেষ্ট পেটানো শরীরের অধিকারী। বাইশ বছরের তার জমজ কন্যা আছে তাকে দেখলে কেউ বুঝতে পারেনা। বয়সের তুলনায় অনেক বেশী তারুন্য ধরে রেখেছেন। তাঁর মোটা মোটা জোরা ভ্রু আবার কুঁচকে যায়।
তাহের সাহেব পকেট থেকে লাইটার হাতে নিয়ে কিছুক্ষণ দাড়িয়ে রইলেন । সিগারেটের প্যাকেট খুলতে ইচ্ছে করছেনা। দূর থেকে শীলার খিলখিল হাসি দেখে মেজাজ বিগড়ে গেছে তার। কার সাথে এত হাসাহাসি তিনি ঠিক ধরতে পারছেন না। শীলা দাঁড়িয়ে আছে বারান্দার মত খোলা জায়গাতে। যার সাথে কথা বলছে সে ঘরের ভেতর। তিনি হাত ইশারায় ইদ্রিস আলীকে ডাকলেন। ইদ্রিস আলী এই জায়গার কেয়ারটেকার। আজ সকাল থেকেই তাঁর ছোটাছুটি বেড়ে গেছে বড় সাহেব ঢাকা থেকে আসবে বলে। আশেপাশের খোলা জায়গায় হাল্কা ঠান্ডায় শীতের আমেজ এনে দেয়। কিন্তু বড় সাহেবের ইশারায় তাঁর কপালে বিন্দু বিন্দু ঘাম জমে উঠে । সে ত্রস্ত পায়ে ছুটে সামনে এসে দাঁড়িয়ে বিনয়ের সাথে বলল " জী স্যার"
তাহের সাহেব শীতল গলায় জানতে চাইলেন --- " ঘরের ভেতর কে"?
ইদ্রিস আলীর ত্বরিত উত্তর --- " ইঞ্জিনিয়ার শামস স্যার, আপনি আজ আসবেন তাই তিনিও এসেছেন কাজের তদারকি দেখতে"
তিনি হাত ইশারায় ইদ্রিস আলীকে চলে যেতে বললেন।
দূর থেকে তাঁদের হাসি দেখে তাহের সাহেবের বেশ রাগ লাগছে। মোটেলের কাজ শেষ হলেই তিনি শামস ছেলেটিকে বরখাস্ত করবেন এই কঠিন প্রতিজ্ঞায় তাঁর চোয়াল শক্ত হয়ে যায়।
দুপুরের খাবার পর্যন্ত তাহের সাহেবের মেজাজ যথেষ্ট পরিমাণ খারাপ থাকে। দুপুরের খাবারের সময় শীলা তাকে নিজ হাতে বেড়ে খাইয়েছে। তিনি এই সময় অবাক হয়ে লক্ষ্য করেন মেয়েটি খুব মায়াবতী। তার অশান্ত মেজাজ এ কারনে এখন কিছুটা শান্ত । ফরসা সুডৌল কবজির উপর কালো বেল্টের গোল ডায়ালের ঘড়ি পরা হাতে শিলা পানির গ্লাস তার দিকে এগিয়ে দেয়। তিনি আবারও শিলার প্রতি তীব্র আকর্ষণ অনুভব করছেন।
খাবার শেষ করে ইঞ্জিনিয়ার শামস চলে যেতেই তাহের সাহেব সিগারেটে আগুন ধরিয়ে একটা টান দিয়ে ধোঁয়া ছেড়ে বললেন, ‘শীলা , তোমার সাথে আমার গুরুত্বপূর্ণ কথা আছে’। শীলা ততক্ষণে শামস এর গাড়ি পর্যন্ত এগিয়ে গেছে । কিছুটা দূর থেকে সে তাহের সাহেবের দিকে পেছন ফিরে তাকিয়েই বললো, ‘জ্বি, বলুন স্যার’।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:০৫
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: ??
২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:১৬
বিপ্লব06 বলেছেন: উপলব্ধিঃ
তাহের সাহেব একজন হারামি টাইপের লোক।
শীলা একজন ভদ্রমহিলা। মেরুদন্ড আছে উনার। বাউন্ডারি বজায় রাখার জন্য তাকে সাধুবাদ।
আর দিপা উচ্চাভিলাসি (পড়তে হবে ধোয়া তুলসি পাতা)
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:০৬
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: উপলব্ধি ভাল হয়েছে।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ
৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:১৯
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: শুভ সকাল
প্রথম পর্বে ভালো লাগা জানিয়ে দ্বিতীয় পর্বের নিমন্ত্রণ নিয়ে গেলাম।
শুভকামনা গল্প ও লেখিকার প্রতি।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:০৬
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: শুভ কামনা আপনার জন্যও
অনেক ধন্যবাদ
৪| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:১৬
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
একজন চরিত্রহীনের গল্প । এমন অনেকেই বহাল তবিয়তে করপোরেট লাইফে এসব কাজকর্ম করে যাচ্ছেন । এসবের কোন আইন আদালত নেই ।
লেখা ভালো হয়েছে । চলুক...
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:২৭
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আল্লাহর আইনে কিন্তু ঠিকই বিচার হয়। যদিও অনেক দেরিতে হয়।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য
৫| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:২০
চাঁদগাজী বলেছেন:
৪০/৪৫ বছরের পর পুরুষেরা নারীদের সৌন্দয্যকে নতুন করে আবিস্কার করে; আপনি সেটাকে রূপায়িত করতে পারেননি; বাংলাদেশের চলমান কথায় গা ভাসিয়ে দিয়েছেন; খুবই দুর্বল প্লট হবে।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:২৫
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: নারীর শরীরে ঘুরে বেরানো কামাতুর দৃষ্টি কখনো কি সৌন্দর্য্য খুঁজে থাকে। কামুক পুরুষের কাছে নারী কেবলি এক খন্ড শরীর আর কিছুই না।
মন্তব্য করার জন্য অনেক ধন্যবাদ
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪২
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: জীবন যখন যেমন (প্রথম পর্ব)
শেষ পর্বে আপনার মুল্যবান মন্তব্য আশা করছি ।
৬| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:২৫
নতুন নকিব বলেছেন:
গল্প একচুয়ালি পড়া হয়ে ওঠে না। সময় বাঁচানোর চেষ্টা অথবা অলসতা বলতে পারেন এটাকে। অনেক দিন পরে আপনার গল্পের এই পর্বটি এক নি:শ্বাসে শেষ করলাম। প্লাটফর্মটা ভাল করেই বানাতে পেরেছেন। বাস্তবতার ছোঁয়া রয়েছে গল্পের মূল প্রতিপাদ্যে। সমাজ-সংসারের এ আরেক আঁধার। আল্লাহ পাক আমাদের রক্ষা করুন।
আপনার সুস্বাস্থ্য কামনা করছি। ভাল থাকবেন।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৩৩
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: খুব সুন্দর মনতব্যে অনেক ভালো লাগা।
আমি আগের চেয়ে অনেক ভালো আছি । আলহামদুলিললাহ
আপনিও খুব ভালো থাকবেন
অনেক ধন্যবাদ
৭| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:২৫
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: দারুণ লাগলো, প্রথম পর্বের ভাল লাগার রেশ নিয়ে দ্বিতীয় পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৩০
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: পাঠ ও মনতব্যে অনেক কৃতজ্ঞতা
ভালো থাকবেন
৮| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:১৯
শার্লক_ বলেছেন: ভাল, দেখি শেষ পর্যন্ত কি হয়। শুভকামনা রইলো।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৪
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ । শুভ কামনা আপনার জন্যও রইলো
৯| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:২৩
সাইফুর রহমান খান বলেছেন: মোটামুটি ভালো লেগেছে
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৪
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: মন্তব্যর জন্য অনেক ধন্যবাদ
১০| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৩৮
পালক পালক বলেছেন: একদম বাস্তব চিত্র তুলে ধরেছেন। আমরা মেয়েরা অনেকেই এমন বিব্রতকর পরিস্থিতির সম্মুক্ষিন হই। কিন্তু জীবিকার তাগিতে এই সব অসভ্য লোকেদের মাঝেই কাজ করে যেতে হয়। ২য় পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৮
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মূল্যবান মতামতের জন্য।
খুব ভালো থাকবেন সবসময়
১১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২৩
মরুচারী বেদুঈন বলেছেন: আমার মনে হয় শেষ পর্যন্ত লোকটা ভালো হয়ে যাবে!
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৬
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আপনার মন্তব্যে একটা কথা মনে এলো— কয়লা ধুইলে না যায় ময়লা ।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ
১২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: সমাজে তাহের সাহেবের লোকের বহু আছে।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৯
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: হ্যা আছে বলেই এমন করে লিখতে হয়। তবে যাদের সাথে মিলে যায় তাদের গায়ে জালা ধরে
অনেক ধন্যবাদ মূল্যবান মতামতের জন্য
১৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
লেখক বলেছেন, " নারীর শরীরে ঘুরে বেরানো কামাতুর দৃষ্টি কখনো কি সৌন্দর্য্য খুঁজে থাকে। কামুক পুরুষের কাছে নারী কেবলি এক খন্ড শরীর আর কিছুই না। "
-পুরুষের ভেতর কামনা না থাকলে, ভালোবাসার জন্মই হতো না; বছরের কোন এক সময় নারী কাছে আসতো, তারপর অনেক প্রাণীর মতো একটা বাচ্ছা জন্ম নিতো।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫১
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: কামাতুর দৃষ্টি আর ভালোবাসার দৃষ্টির ভেতর তফাত অনেক
তাহের সাহেবের মত লোকদের দৃষ্টি প্রেমিকের দৃষ্টি নয়। তাহের সাহেবেদের মত মানুষের দৃষ্টি মেয়েদের নরক যাতনায় রাখে।
আপনি নিজের ভালো দিয়ে সবাইকে বিচার করছেন বলে গুলিয়ে ফেলছেন। নারী হয়ে জন্ম নিলে এমন লোভাতুর দৃষ্টির কষ্ট বুঝতে পারতেন ।
অনেক ধন্যবাদ
১৪| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২১
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: টাকা,ক্ষমতা পেলে অনেকেই জানোয়ার হয়ে যায়।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২০
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: সুন্দর বলেছেন
অনেক ধন্যবাদ
১৫| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৯
কলাবাগান১ বলেছেন: "মানুষ জাগবেই" অনেক দিন হয়ে গেল গাড়ীতে পতাকা উঠে না....
কর্পোরেট জানোয়ারদের প্রতি ধিক্কার
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২০
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
১৬| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৪
জাহিদ অনিক বলেছেন:
জীবন যখন যেমন (প্রথম পর্ব) - আপাতত ইদ্রিস আলীর মত সবকিছু দেখে যাচ্ছি।
পরের পর্বগুলোতে আশা করি মন্তব্য করব।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৭
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: ইদ্রিস আলীরাই জগতের জটিল জটিল ব্যাপার গুলো প্রত্যেক্ষ করার দুর্ভাগ্য নিয়ে জন্ম নেয় ।
ভালোবাসা রইলো ।
১৭| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
গল্পটা জমে উঠেছে মনে হচ্ছে ... চলুক।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৯
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পাশে থাকার জন্য
১৮| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: নারীদের কর্মক্ষেত্র পুরুষদের তুলনায় অনেক বেশি চ্যালেঞ্জিং । অনেক প্রতিবন্ধকতা। দারুন লিখেছেন। কঠিন বাস্তবতা মিশে আছে আছে । তাহের সাহেবদের জন্য্ই পৃথিবী। বাস্তব ঘটনায় তাহের সাহেব জিতে যেতেন। দেখি আপনার গল্পের শেষটা কেমন হয়।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৮
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: বাস্তবে তাহের সাহেবরা কখনো জিতে গিয়েও ভীষণভাবে হেরে যায়
অনেক ধন্যবাদ মূল্যবান মন্তব্যর জন্য।
ভালো থাকবেন
১৯| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: বেশ দেখি কি ঘটছে !
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৩
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আচ্ছা
২০| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: প্রথম পর্বেই জমিয়ে দিয়েছেন, দেখি পরের পর্ব গুলি পাঠককে কোথায় নিয়ে যায় !
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৩
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ লিটন ভাই
সাথে থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা
২১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৬
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: আপা, গল্প পড়ে ভালো লাগা রেখে গেলাম।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৪
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
২২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩২
যুক্তি না নিলে যুক্তি দাও বলেছেন: এক নিঃশ্বাসে পড়েছি,ভালো লাগলো, দ্বিতীয় পর্ব পাওয়ার ত্বর সইছে না।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৩৮
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: ২য় পর্ব প্রায় শেষ পরযায়ে ।
অনেক ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য
২৩| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:১০
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: পড়ে গেলাম।।
আমাদের সমাজের বাস্তবতারই প্রতিরূপ।। কারন গল্পের প্লট থাকে বাস্তবেরই।। দক্ষতা কে কতটা ফুটয়ে তুলতে পারে।।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৩৭
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: মূল্যবান মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা জানাই
২৪| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৪৫
বিদ্যুৎ বলেছেন: খুব ভাল। এক লাইন পড়লে পরের লাইন পড়তে ইচ্ছা করে। মনে হয় এর পরে আরও গভীরতা আছে। হয়ত খুব শীঘ্রই তাহের সাহেবের গুরুত্বপূর্ণ কথাটি পড়তে পারব। ধন্যবাদ।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৩৪
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
২৫| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:২০
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: গল্প ভালো লাগল , পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম ।
এই ধরনের তাহের সাহেবের জন্য মেয়েদের জন্য কর্মক্ষেত্র গুলো এতো কঠিন রূপ ধারণ করে ।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৩৪
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ
২৬| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৩২
অঞ্জন ঝনঝন বলেছেন: এহন পর্যন্ত পুরা কমন কাহিনী। অনেক গল্পের লেখক এই গ্যাঁজানি অনেক জায়গায় গ্যাঁজাইছেন। যাক আপনের প্রেজেন্টেশন ভাল। তাহের সাহেবের লাইগা খারাপ লাগতেছে
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৩
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: জীবন যখন যেমন (প্রথম পর্ব)
শেষ পর্ব পড়ার অনুরধ রইল
২৭| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৫১
খায়রুল আহসান বলেছেন: ধারণা করছি, জীবনের পথ চলতে গিয়ে দেখা এবং/কিংবা শোনা বা অনুমান করা ঘটনাবলী নিয়েই জীবন যখন যেমন রচিত হচ্ছে। প্রথম পর্বটা ভালই লেগেছে। শীলা তার ব্যক্তিত্বের জোড়ে তাহের সাহেবের শিকাড়ে পরিণত হবেনা বলেই মনে হচ্ছে।
গল্পে শীলার নামের বানান কখনো 'শীলা', আবার কখনো 'শিলা' লেখা হয়েছে। দীপার বানানও বোধকরি 'দীপা'ই হবে, দিপা নয়।
একটু সময় করে সম্পাদনা করে নিলে ভাল হয়।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২১
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: খায়রুল ভাই সালাম জানবেন। অনেক দিন পর আপনাকে পেয়ে ভালো লাগলো
আচ্ছা ঠিক করে নিচ্ছি
২৮| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৫৭
আটলান্টিক বলেছেন: কতক্ষণ সিরিজটা চালাতে পারেন দেখি।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৪
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: জীবন যখন যেমন (প্রথম পর্ব)
শেষ পর্ব পড়ার অনুরধ রইল
২৯| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৯
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: পুরাতন কাহিনী।
তবে নতুন করে নিজের করেছে মাত্র
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২০
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: জন্ম বিয়ে মৃত্যু সবই তো পুরানা কাহিনী তারপরেও নতুন আংগিকে ঘটে থাকে সবার সাথেই।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যর জন্য
৩০| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৫
আখেনাটেন বলেছেন: সমাজে ভ্রষ্ট তাহের সাহেবদেরই জয়জয়কার।
প্লট গতানুগতিক হলে বর্ণনার জন্য দশে সাত পাচ্ছেন।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:২৬
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: দশে সাত অনেক নাম্বার । আমি খুশি ।
ধন্যবাদ জানবেন । ভালো থাকবেন
৩১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৫০
ইমরান নিলয় বলেছেন: সুন্দর হয়েছে। পরের পর্বের অপেক্ষায়।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:৪২
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক সাথে থাকার জন্য
৩২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৫৯
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: গল্প পাঠে ভালো লাগলো। পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৭
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: সাথে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ
৩৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৫৯
স্বপন চবি বলেছেন: Though it was a reality based story,but I repeatedly fall LOVED with the way you describe the scene!
Thanks for its taste!
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৮
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: সুন্দর মনতব্যে অনেক ভালো লাগা।
কৃতজ্ঞতা রইলো
৩৪| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৫২
মলাসইলমুইনা বলেছেন: চেনা প্লটেই শুরুটা হলো | আমি কিন্তু আশা করে আছি আপনি খুবই অন্য ধরণের একটা গল্প শোনাবেন | কখনো শোনা হয়নি এমন একটা গল্প আশা করছি নতুন বছরে সামনের নতুন পর্বগুলোতে |
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪২
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: জীবন যখন যেমন (প্রথম পর্ব)
শেষ পর্ব পড়ার অনুরধ রইল
৩৫| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৩
জাহিদ হাসান রানা বলেছেন: আপু সবাই তো সমস্যা নিয়েই লিখে।সমাধান নিয়ে কি লেখা যায় না?ডাক্তাররা যেমন চায় রোগীর সংখ্যা বাড়ুক আমরা লেখকরাও কি চাই সমাজ এমনভাবে রোগাক্রান্ত হোক যাতে আমরা লেখার প্লট পাই?পচন কি শুধু সমাজেই লেখকদের মধ্য নেই???
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৫
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: শেষ পর্ব পড়ার অনুরধ রইল
জীবন যখন যেমন (প্রথম পর্ব)
৩৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২৮
যাযাবর রাজা রিটার্নস বলেছেন: গতানুগতিক, তবে পড়তে খারাপ লাগেনি।
৩৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৯
সৈয়দ ইসলাম বলেছেন: বর্তমান পরিস্থিতির বাস্তব চিত্র তুলে ধরেছেন, ধন্যবাদ। কিন্তু এই হারামি তাহেররা সর্বক্ষণ তাদের হালতেই থাকবে, ইচ্ছে পূরণ না হলে শীলাদের দূরে ঢেলে দেওয়া হবে, ডেকে আনা হবে আরেক নিতুন দিপাকে। আর এভাবেই চলবে যুগের কাঁটা। শুভ বুদ্ধির উদয় হোক ঐ শ্রেণির জিবের।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৫
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: মুল্যবান মতব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ
শেষ পর্ব পড়ার অনুরধ রইল
৩৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৬
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
কর্মক্ষেত্রে নারী... একটি চিরায়ত দৈনিক সংগ্রামের নাম। সমাজ অনেক বদলেছে, তবু এখনও সব বদলায় নি। একটি গুরুত্বপুর্ণ বিষয় নিয়ে লেখতে শুরু করেছেন। শেষটুকুতে পরের পর্বের রেশ রেখে দিয়েছেন। দারুণ!
চলতে থাকুক। কিন্তু আমি চালিয়ে যেতে পারি না। না লেখা, না পড়া!
নতুন বছরের আগাম শুভেচ্ছা
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৬
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: নতুন বছরের শুভেচ্ছা আপনাকেও
শেষ পরব পড়ার অনুরধ রইল
৩৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৫৮
asas বলেছেন: শেষে বসের কল্পনায় হয়ত পরিতৃপ্ত রাত পোহাবে,সামছ নামক পৃতিবীর মধয থেকে
৪০| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৩
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: ক্যান জানি আমারো তাহেরসাবের লিগা মায়া লাগতাছে,
শীলাই বা ইট্টু পর্দা কৈরা চল্লে প্রব্লেম্টা কি বাবা? হেরে কৈলেই পারো.............বাপের বয়েসি বসের সামনে এম্নে ঢেং ঢেং কৈরা চলনতো ঠিক না।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৫:১৮
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: হা হা হা হা ----সঠিক বলিয়াছেন ।
৪১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৫১
এজেপি অর্ক বলেছেন: চলুক...
৩য় পর্বের অপেক্ষায়...
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:৫৯
তালগাছ বলেছেন: