নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কস্তুরী খুঁজে ফিরে তার সুবাস..হায় মৃগ, যদি জানত গন্ধ কার! পাখিও খুঁজে ফিরে শিস--হায়, যদি সে জানত! সুর থাকে ভেতরে, অন্তরে.। চুপটি করে এই তো এখনো ডাকে, ব্যকুল হয়ে - ডাকে আর ডাকে ।।

রাবেয়া রাহীম

মানব মন বুঝে, সাধ্য আছে কার ! কখনো আবেগী গাঁথুনিগুলো যেন নিরেট কনক্রিট কখনো আবার গভীরে সাজানো আবেগগুলো- সৌরভে সুবাসিত হয়ে আনন্দে লীন !

রাবেয়া রাহীম › বিস্তারিত পোস্টঃ

কর্মজীবি ডিভোর্সি মায়ের গল্প ( ২য় ও শেষ পর্ব )

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩০

কর্মজীবি ডিভোর্সি মায়ের গল্প] ( ১ম পর্ব)

কর্মজীবি ডিভোর্সি মায়ের গল্প


তাহের সাহেবের ডান হাত প্যান্টের পকেটে মুঠি করে রাখা। বাম হাতে সিগারেট ধরে আছেন। দৃঢ় সংকল্পে তার চোয়াল কিছুটা শক্ত । কোন সিদ্ধান্তে যাওয়ার পূর্বে এটা তাঁর স্বভাবগত অভ্যাস। তিনি আজ শীলার কাছে ফাইনাল কিছু জানতে চাইবেন। এতোটা ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করার মানুষ তিনি নন । বিশেষ করে তার পোষা কর্মচারি থেকে। পেছন ফিরে তাকানোর সময় শীলার চোখে তাচ্ছিল্যের ভাব ছিল তিনি টের পেয়েছেন।

শামস গাড়ীর দরজা বন্ধ করে দিয়েছে। শামসের গাড়ীটি গেট দিয়ে বের হয়ে যাওয়া পর্যন্ত তিনি অপেক্ষা করলেন। এখন এই পুরো বাংলোতে তিনি ব্যতিত শীলা আর ইদ্রিস আলী। যদিও ইদ্রিস আলীর কাছে এমন ঘটনা নতুন কিছু নয়। তিনি সিগারেট ধরা হাতে ইশারায় শীলাকে তার কাছে আসার জন্য ডাকলেন।

নভেম্বর মাসে দিনের আলো খুব তাড়াতাড়ি কমতে থাকে। কাছেই মাইকে মাগরিবের আজান ভেসে এলো। পাখিদের ঘরে ফেরার কোলাহল বাড়তে থাকে। পাখিদের কোলাহল নির্জনতা বাড়িয়ে দিয়ে আলো-আধারিতে ঢেকে যেতে থাকে চারিদিক। তাহের সাহেবের শীতল দৃষ্টির দিকে তাকিয়ে শীলা আরও বেশী নির্জনতা অনুভব করলো যেন! অজানা আতংকে তাঁর গায়ে কাঁটা দিয়ে ঊঠে। হূৎস্পন্দন থেমে যাওয়ার মতন ঘাবড়ে যায় সে । শুকনা গলায় ঢোক গিলে বলে “ জী স্যার আসছি” ।

চাকরি তে জয়েন করার কয়েকদিন পর থেকেই সে লক্ষ্য করছে তাহের সাহেবের গা ঘেঁষা স্বভাব। স্ত্রী আর দুটি মেয়ে নিয়ে তার একটি পরিবার আছে। বাইরে থেকে তাদের ভীষণ সুখি পরিবার বলে মনে হয় । স্ত্রী সন্তানদের অজান্তে লোকটার কি অচেনা মুখ! পাকা অভিনেতা একজন !

ইন্টারভিউয়ের দিন তাহের সাহেবের আন্তরিকতা দেখে তাঁর নিজের মৃত বাবার মুখটিই মনে এসেছিলো শীলার কাছে। যদিও সে খুব ভালো করেই জানে "বাবার মতন" বলে কিছু নেই পৃথিবীতে। কিছু সুযোগসন্ধানী পুরুষ সুযোগ পেলেই নখ দাঁত বসিয়ে দিতে দ্বিধা করেনা। অফিসে নিয়মিত হওয়ার কয়েকদিন পর থেকেই বুঝতে পারছে তাহের সাহেবের আন্তরিকতার মুখোশের আড়ালে লুকিয়ে আছে একটি লোভাতুর কামুক মুখ।

এখানে আসার আগে অফিস ম্যানেজার টিপু সুলতান তাকে সাবধান করে দিয়েছিলো। সব রকম মানসিক প্রস্তুতি নিয়েই সে এসেছে । তাকে এখানে আসতে হয়েছে কারন হুট করে চাকরি ছেড়ে দেওয়ার মত অবস্থায় সে নেই। চাকরিটা তার খুব দরকার। সাত বছরের একটি ছেলে সন্তান নিয়ে তাঁর সংসার।

স্বামীর সাথে ডিভোর্স হয়েছে আরও পাঁচ বছর আগে। ডিভোর্সের পর দুই বছরের শিশু সন্তান নিয়ে ভাইয়ের সংসারে আশ্রয় মিলে তাঁর। অনেক কাঠ খড় পুড়িয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের গন্ডি পার হতে পারে। বাবা মারা যাওয়ার পর ভাই আর ভাইয়ের বউয়ের খবরদারিতে হাপিয়ে উঠে। এম এ পাশ করে ঢাকার বাহিরে একটি বেসরকারি এনজিওতে তার চাকরি হয় কিন্তু ছেলের লেখাপড়ার কথা চিন্তা করে ঐ চাকরিটা বেশীদিন করতে পারেনি। ছয় মাসের অভিজ্ঞতা নিয়ে সে এই অফিসে পঁচিশ হাজার টাকা বেতনে জয়েন করে। এটা একটি ওষুধ কোম্পানির কাঁচামাল সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান। অফিসে মোট ৫০ জন কর্মচারী। বিদেশী সংস্খার সাথেও অনেক রকমের ডিল করতে হয়। সব মিলিয়ে অফিসে প্রচুর কাজের চাপ। তাহের সাহেবের কামুক দৃষ্টি কৌশলে উপেক্ষা করে সব কাজ সামলাতে তাকে গলদঘর্ম হতে হয়।

পঁচিশ হাজার টাকার দশ হাজার টাকা চলে যায় রুম ভাড়ায়। উত্তরা ১৪ নাম্বার সেক্টরের শেষের দিকে পরিচিত একজনের সাথে এক রুম সাবলেট নিয়েছে। পাঁচ হাজার টাকা ছেলের লেখাপড়ার খরচ। বাকি দশ হাজার টাকায় সংসার আর হাত খরচ। সেখান থেকে প্রতি মাসে এক হাজার টাকা করে জমিয়ে রাখছে বিপদ আপদের জন্য।

অনেকে জানতে চায়, ডিভোর্সের পর ছোট একটি বাচ্চা নিয়ে একা থাকে কেমন করে? এ প্রশ্নের কোনো জবাব তার জানা নেই । তবে এটি তাঁর কাছে অবাক করা কোনো ব্যাপারও নয়। বিশ বছর বয়স থেকেই সে জীবনের কঠিন বাস্তবতার সাথে লড়াই করতে শিখে গেছে। পেছন দিকে যত দূর মনে পড়ে, অপদার্থ এডিকটেড স্বামী থাকার চেয়ে শিশু সন্তানের হাত ধরে একাকী জীবন অনেক বেশী স্বস্তির। তবে আশেপাশের বিশাল সুখী পরিবার দেখে তারও এমন ইচ্ছে করেনা যে তা নয় । কিন্তু সেসব তার কাছে প্রায় রূপকথার মত লাগে। সাত বছরের ছেলে নিয়ে এই জীবনটাই তার খুব চেনা। ছেলেকে বুকের সাথে আঁকড়ে ধরে নিরবে চোখের পানি ফেলে। এমন চোখের পানি তাকে আরও বেশী লড়াকু করে তোলে ।

রাজ্যের উৎকণ্ঠা আর চাপ চাপ অস্বস্তি নিয়ে গুটি গুটি পায়ে এসে তাহের সাহেবের পাশে দাঁড়ায় শীলা ।

তাহের সাহেব গম্ভীর হয়ে জানতে চাইলেন “ তোমার বেতন কত”

শিলা ভাবলেশহীন উত্তর করলো “ আপনি জানেন স্যার”

তাহের সাহেব মোটা জোড়া ভ্রু কুঁচকে প্রায় ধমকের স্বরে বললেন ---"আমি সরাসরি উত্তর পছন্দ করি" ।

"পঁচিশ হাজার টাকা স্যার" --- শীলার গলা কিছুটা ধরে আসে।

"এই টাকায় তোমার সংসার চালাতে সমস্যা হওয়ার কথা " --- শীলার দুঃখভরা কাহিনী জানার আগ্রহ নিয়ে তিনি তাঁর মুখের দিকে চেয়ে রইলেন।

শীলা শঙ্কতি উত্তর করে--- "কিন্তু আমার পোস্টে বেতন স্কেল এটাই"-

--"তুমি চাইলে বেতন তিনগুন বেড়ে যেতে পারে"----তাহের সাহেব বিজয়ীর মত বলে উঠেন । তাঁর ঠোঁটের কোণে চাপা হাসি ফুটে উঠে

শীলা কোন কথা বললো না। সে চুপচাপ নখ খুঁটে যাচ্ছে। ভেতরে প্রচণ্ড চাপ অনুভব করলো। তার কপালে বিন্দু বিন্দু ঘাম জমছে । এই মানুষ হজম করা কঠিন। কিন্তু সে প্রাণপণ চেষ্টা করে যাচ্ছে তাকে হজম করতে। তার মাথার ভেতরটা চিনচিন করছে।

আচমকা তাহের সাহেব এক ঝটকায় শীলার হাল্কা শরীরটাকে তাঁর কাছে নিয়ে আসে। নিকোটিনের ঝাঁঝালো গন্ধে শীলার নি:শ্বাস বন্ধ হয়ে যাওয়ার উপক্রম। হাল্কা আলোতে তাহের সাহেবের দাঁতের সারিতে লেগে থাকা নিকটিনের হলুদাভ দাগ দেখে ভীষণ ভয় পেয়ে যায় সে। চোখ বন্ধ করে সেকেন্ডের জন্য । ততক্ষণে জ্বলন্ত সিগারেট ধরা বাম হাতে দিয়ে শীলার পিঠে ঠিক ব্রেসিয়ারের হুকের উপর হাত রেখে তাঁকে তার বুকের কাছে জাপ্টে ধরে রাখেন।

ঘটনার আকস্মিকতায় হতভম্ব শীলা বাকরুদ্ধ হয়ে যায়। কয়েক মূহুর্ত কিভাবে কেটে গেল বুঝতে পারেনা সে। জলন্ত সিগারেটে সিল্কের কামিজ পুড়ে পিঠের চামড়ায় জলুনি শুরু হওয়াতে সম্বিত ফিরে পায় শীলা, এভাবে পুড়ে আত্মসমর্পণ করার জন্যই কি সে গত পাঁচ বছর ধরে লড়াই করে চলেছে! এভাবে পুড়তে নয়! ওকে কিচ্ছু একটা করতে হবে ।

এই সময়টার জন্য সে প্রস্তুতই ছিলো। ঘটনা ঘটার জন্য শুধু অপেক্ষা। ঘাবড়ে গেলেও নিজেকে সামলে নিয়ে সর্ব শক্তি দিয়ে জোরে ধাক্কা দেয় সে। অপ্রত্যাশিত আচরণে তাহের সাহেব কিছুটা টলে গিয়ে আরো শক্ত করে তাকে জড়িয়ে ধরে। এইবার শীলার অঝোর কান্নার বেগ দমকে উঠে । কান্নার সাথে শরীরে যতটা শক্তি আছে সমস্ত প্রয়োগ করে জোরে ---- ভীষন জোরে এক চিৎকার দিয়ে উঠে। চিৎকারের তীব্রতায় তাহের সাহেব দমে যান । বাউন্ডারির ওপারেই মুরগির একটি ফার্ম আছে। সেখানে আলো জলছে। সেদিকে চোখ যায় তার। শীলাকে ছেড়ে দেন তিনি।

শীলা ছুটতে থাকে সোজা গেটের দিকে। গেটের এক কোণে ইদ্রিস আলী দাঁড়িয়ে ছলছল চোখে গেট খুলে দেয় তার জন্য। এইবার সে ছুটতে থাকে। দিগ্বিদিক জ্ঞাণ শূন্য যেন সে এখন। আসার সময় ভালো করে লক্ষ্য করেছিলো মেইন রোড থেকে মোটেলের দুরত্ব বড়জোর আড়াইশত গজ। শীলা ছুটতে থাকে দ্রুত ---এখানে আসার সময়ের একমাত্র চেনা পথ ধরে। অদূরেই গাজীপুর টু ঢাকার বাস স্ট্যান্ডের আলো দেখা যাচ্ছে। তাঁর চোখের সামনেটা ঝাপসা হয়ে কীভাবে সময় কেটে যাচ্ছে সে জানেনা । চারদিকে শুনশান নিরবতার ভেতর ছুটতে ছুটতে ঘরে অপেক্ষমাণ সাত বছরের ছেলের নিষ্পাপ মুখটি ভেসে উঠে আবারও ফুঁপিয়ে কেঁদে উঠে।



বিঃ দ্রঃ শীলারা ছুটতেই থাকে। শীলাদের এমন ছুটে চলা বন্ধ হয় কবরে যাওয়ার পর ।



মন্তব্য ৫৫ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৫৫) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৮

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: শেষ???? !!!! :|| B:-)

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৮

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: হ্যাঁ ।

২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৯

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: তাই বলে এভাবে? মাত্র দুই পর্বে! আরোও আশা করছিলাম।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০১

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: নেক্সট কোন শীলার গল্প শোনাবো আবার =p~

৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০৪

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: তাহলে এক পর্বের গল্প বইলেন। কারণ শুনাতে হলে অনেক কথা বলতে হবে। বেশি পর্ব হলে আপনার মুখ ব্যাথা হয়ে যাবে। :P

৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০৮

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: জীবন যেখানে বাঁধা পড়ে থাকে।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪৬

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আবার কখনো বা বাঁধা মুক্ত

অনেক ধন্যবাদ

৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমার মতে দুর্বল প্লট!

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪৫

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: পাঠে ও মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ

৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:২৫

জাহিদ হাসান রানা বলেছেন: হায় অভাগা নারী...এই তাহের সাহেবরা আর ড্রাগ এডিক্টেট পুরুষরাই তোমাদের নারী অধিকার শিখায়।উদ্দেশ্য তোমাদের শরীর,উদ্দেশ্য তোমাদের হাতের কামাই।
অথচ আল্লাহ তাআলা তোমাকে রাণী করে বানিয়েছিল।উনি তোমাদেরকে দুর্বল করে বানিয়েছেন।কোমল,স্নেহময়ী করে বানিয়েছেন।সন্তান গর্ভধারণের কষ্ট তোমাদের,হায়েজ নেফাসের কষ্ট তোমাদের,শক্তিতে দুর্বলতা তোমাদের।কিন্তু আল্লাহ তাআলা তোমাদেরকে দিয়েছিল সবচেয়ের সম্মানের স্থান,মা। পুরুষদের শারীরীক শক্তি এবং এসব সমস্যা থেকে মুক্ত করে তাদেরকে তোমাদের জন্য করেছিল হাতিয়ারের মত।হাদীসের রেওয়াতে আসছে-সেই পুরুষ উত্তম যে তার স্ত্রীর কাছে উত্তম।
আফসোস কখন বোন তোমাদের ঘুম ভাঙবে?আজ তো চাকরী হারিয়েও নিজের ইজ্জতকে বাঁচাতে পারল শীলা।কিন্তু তুমি পারবে তো???
আমি আমার মাকে সবসময় আমার পাশে চাই।আমার জীবনের সব অর্জনের পেছনে আমার মা দুনিয়ার সবচেয়ে ভূমিকা পালন কারী।আমার মা গৃহিণী।আমার মা ঘরে ছিল।চাকরী পেয়েও করে নি।কারন রানীদের কোন কষ্ট করতে হয় না।তারা সংসারকে সাজায়।আমার আব্বা চাকরী করেন কিন্তু কেউ যদি বলে আমাদের ফ্যামিলিতে কার অবদান বেশী?চোখ বন্ধ করে বলব মা।আমার মা।
কক্ষনো ন।আমি আমার মাকে এমন পরিস্থিতিতে পরতে দেব না।এবং আমার বাচ্চার মা কেও না যতক্ষন দেহে আছে প্রান (যদিও বিবাহিত নই)।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫১

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আশাবাদী হলাম এই ভেবে যে আপনার আশেপাশের সব মেয়েরাই নিরাপদ থাকবে।

মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

৭| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৫০

কুকরা বলেছেন: ফেমিনিজমের প্রভাব + লুইচ্চা বদমাইশদের জন্য শরিয়া-আইনের ইকুভ্যালেন্ট শাস্তি না থাকা + পরিবারে ইসলাম না থাকা (যার কারণে শীলার ভাই বউ এর কদর করে কিন্তু বোনের কদর করে না) = এই গল্পের পরিনতি।

আসেন আমরা আধুনিকতার জয়গান গাই। /:)

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৩

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: ইউরোপ আমেরিকার আধুনিকতাকে কিন্তু বাংলাদেশ ছাড়িয়ে যায়নি । মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তনের সাথে কঠিন আইন প্রয়োগ করতে হবে।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে

৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৫৪

আটলান্টিক বলেছেন: সিরিজ শেষ হয়ে গেছে???এতো তাড়াতাড়ি??? যায়হোক আমার কাছে এই ২য় পর্বটাই ভাল লাগছে।একদম সহজ সরল লেখা কোন প্যাঁচাল নেই।ভাল হয়েছে।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৫

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: মন্তব্যে অনেক ভাল লাগা।

ধন্যবাদ জানবেন

৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৫৫

মলাসইলমুইনা বলেছেন: এটাই মনে হয় আমাদের আর দেশের আয়রনি যে, যেই ব্যাপারগুলো আমরা আমাদের অফিসে, সমাজে বা দেশেই দেখতে চাই না সেগুলোই দেদারসে হয়ে যাচ্ছে অফিসে, সমাজে আর দেশে |আপনার গল্পে তারই ছায়া|দেশে হরহামেশা ঘটে ঘটনাগুলোরই বর্ণনা | গল্পের সুন্দর লিখনি, শিলার দৃঢ় চারিত্রিক কাঠামো এতো সবের পরও তাই একটা কষ্ট আর যাচ্ছে না মন থেকে | দুটো পার্ট-ই খুবই গোছালো | মনে হয়েছে কোনো অপ্রয়োজনীয় কোনো কথা নেই |বাহুল্য বর্ননা নেই |তাই খুব ছিমছাম সুন্দর হয়েছে দুটো পার্ট-ই | অনেক ধন্যবাদ নেবেন সুন্দর গল্পের |

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৮

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আপনার মুল্যবান মন্তব্য আমার লেখার আগ্রহ বাড়িয়ে দিল কয়েকগুন।
কৃতজ্ঞতা রইল।
খুব ভাল থাকবেন।
আসছে নতুন বছরের শুভকামনা

১০| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:০৭

নতুন নকিব বলেছেন:



গল্পের লিখনি সুন্দর।

শিলার দৃঢ় চারিত্রিক কাঠামো শিক্ষনীয় এবং অনুসরনীয় মডেল হিসেবে উপস্থাপিত হয়েছে। চারিত্রিক সৌন্দর্য্যের প্রতীক এই শিলাদের জন্য টলটলায়মান ঘূনে ধরা সমাজ হয়তো বেঁচে থাকবে আরও কিছু কাল। বেঁচে থাকুক শিলারা।

ধন্যবাদ।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০২

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: বেঁচে থাকুক শীলারা । উন্নতি হোক মানুষ নামধারী তাহের সাহেবের মত মানুষের মুল্যবোধের

আপনার মুল্যবান মন্তব্য আমার লেখার পথ কে সুগম করবে নিশ্চিত।
অনেক উতসাহ পেলাম

আসছে নতুন বছরে মহান রাব্বুল আলামিন আপানাকে ও আপনার পরিবাবের সবাইকে ভাল রাখুন এই কামনায় ।

নব বর্ষের শুভেচ্ছা

১১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: এই দুনিয়াটা আর এই আমি...
কিছুতেই যেন এই দুইয়ের যোগটা খুঁজে পাই না!

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৭

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: তাই বুঝি সব কিছুতেই এত বেশী ফাঁকি থাকে।

অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য

১২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২১

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:


হঠাত শেষ হয়ে যাওয়াটা চমকে দিলো তবে একটা গভীর অর্থও দিয়ে গেল ।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৪

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন।
মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা

১৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৮

জাহিদ অনিক বলেছেন:
গল্পটা শেষ হয়ে গেল।
শীলা ছুটে যাচ্ছে।

শীলারা ছুটতেই থাকে----------- এইটুকু লেখক বলে দিয়েছেন।

যেটা বলেন নি; সেটা ইদ্রিস আলী বলবেন।

শীলা চলে যাওয়ার পর তাহের সাহেবের একটা ধাক্কা লাগার কথা। তার কাছে টাকাই সব। অভাবে পোড়া মেয়ের কাছে তিনগুন বেতন বাড়িয়ে দিলে সে খুশী মনেই রাজী হবে নিজেকে বিকিয়ে দিকে; এমন ধারণা নিয়েই তাহের সাহেব আজীবন কাটিয়েছেন। এর আগে অন্য কোন মহিলা কর্মচারী হয়ত তাকে এভাবে প্রত্যাখ্যান করেনি।

সবচেয়ে বড় কথা, তাহের সাহেব এর আগে ইদ্রিস আলীকে কখনও দেখেনি ছলছল চোখে গেট খুলে দিতে।

গল্পের প্লট আমাদের আশেপাশের জীবন থেকেই নেয়া হলেও গল্প তো জীবন থেকেই নেয়া হয়।
কর্পরেট জীবন কেন, সব ধরনের জীবনেই হিংস্র পুরুষ থাকে- তাদের চোখে কামাতুর নেশা থাকে।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৩

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: যেটা বলেন নি; সেটা ইদ্রিস আলী বলবেন।

শীলা চলে যাওয়ার পর তাহের সাহেবের একটা ধাক্কা লাগার কথা। তার কাছে টাকাই সব। অভাবে পোড়া মেয়ের কাছে তিনগুন বেতন বাড়িয়ে দিলে সে খুশী মনেই রাজী হবে নিজেকে বিকিয়ে দিকে; এমন ধারণা নিয়েই তাহের সাহেব আজীবন কাটিয়েছেন। এর আগে অন্য কোন মহিলা কর্মচারী হয়ত তাকে এভাবে প্রত্যাখ্যান করেনি।

সবচেয়ে বড় কথা, তাহের সাহেব এর আগে ইদ্রিস আলীকে কখনও দেখেনি ছলছল চোখে গেট খুলে দিতে।


ইদ্রিস আলীর উপলব্ধি খুব ভাল হয়েছে। কারন উপলব্ধিকৃত ইদ্রিস আলী যে কবি তাই সে কাব্যিক মন দিয়ে জীবন সুন্দর করে গুছিয়ে নিতে চাইছে ।

বাস্তব জীবনের ইদ্রিস আলীর ভাবনা এইরুপ ----- ইদ্রিস আলী ছল ছল চোখে গেট খুলে দিলেও অন্ধকার ঘনিয়ে আসায় বড় সাহেবের চোখ এড়িয়ে যায় তা। মটেলের কাজ পুরো শেস হয়নি এখনো তবে মটেলের পাশেই অস্থায়ী একটি রুম করা যেখানে বড় সাহেব মাঝে মাঝে আসার পর বিশ্রাম করেন। সেখানে বিদেশী মদেরও ব্যবস্থা তিনি করে রাখেন। শীলার চলে যাওয়ার পর তিনি কয়েক পেগ খেয়ে ঢাকায় ফিরবেন তবে বাড়ি যাবেন না। কারন এমন মানুষের জন্য নারী সাপ্লাই দেওয়ার জন্য কিছু এজেন্ট থাকে। এক জন গেছে তো সমস্যা নেই তিনি ফোন করে তাঁর জন্য ব্যবস্থা করে রাখতে বলবেন। ------

প্রিয় ইদ্রিস আলী --- এটা জীবনের একটা অন্ধকার দিক। খুব কম মানুষ পারে আলোতে ফিরে আসতে ।

তবে তোমার মন্তব্য সবস অময় সেরা । ভাল্বাসা রইল

নতুন বছরের শুভেচ্ছা

১৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১০

বিজন রয় বলেছেন: বিদায় ২০১৭, স্বাগতম ২০১৮,......... নতুনের শুভেচ্ছা রইল।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৫

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আপনাকেও নতুন বছরের অনেক শুভেচ্ছা ।

খুব ভাল থাকবেন আগামী বছরে

১৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৫

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: পুরোই অপ্রাপ্তির গল্প,,,
শীলা আর ইদ্রিস আলীর চাকরি গেলো, ওদিকে তাহের সাহেবের না পাওয়ার হতাশা, অধিনস্তের সামনে অপমান, গ্লানি...........বেচারার সবি গেলো, আফসোস।
পাঠককূলের যে বিপুল ইতিবাচক/নেতিবাচক উভয় প্রকার ঈর্ষণীয় সাড়া পেলেন তা-ই প্রমান করে লেখক হিসেবে আপনি কতটা সফল................আপ্নাকে ওয়ার্কিট এবং গাস্পুলের শুভেচ্ছা।

ভালো কথা, শীলা কি পার্স নিয়ে বেরুতে পেরেছে? নাইলে বাস ভাড়া কি করে দেবে?

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৫

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: পাঠককূলের যে বিপুল ইতিবাচক/নেতিবাচক উভয় প্রকার ঈর্ষণীয় সাড়া পেলেন তা-ই প্রমান করে লেখক হিসেবে আপনি কতটা সফল................আপ্নাকে ওয়ার্কিট এবং গাস্পুলের শুভেচ্ছা।

আপনাকেও লাল গুলাপের পাপড়ির শুভেচ্ছা ।

ভালো কথা, শীলা কি পার্স নিয়ে বেরুতে পেরেছে? নাইলে বাস ভাড়া কি করে দেবে?

জানতাম , তোমার মাথা দিয়া ইরাম চিন্তাই বাইর হইব । তাই আগেই ক্লিয়ার করছিলাম । আবার পইড়া দ্যাখো নীচ থেকে দুই নাম্বার প্যারাতে।

শীলা এমন সমুয়ের জন্য প্রস্তুত ছিল তাছাড়া অফিস ম্যানেজার তাকে সাবধান করে দিয়েছিল :-B

১৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৯

জাহিদ অনিক বলেছেন: ভালো কথা, শীলা কি পার্স নিয়ে বেরুতে পেরেছে? নাইলে বাস ভাড়া কি করে দেবে? --- এই প্রশ্নটা আমারও ছিল। লিখতে ভুলে গেছিলাম।
এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৫

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: জাহিদ অনিক বলেছেন: ভালো কথা, শীলা কি পার্স নিয়ে বেরুতে পেরেছে? নাইলে বাস ভাড়া কি করে দেবে? --- এই প্রশ্নটা আমারও ছিল। লিখতে ভুলে গেছিলাম।
এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন।

হা হা হা হা---- কখনো কখনো বাস ড্রাইভারের মনেও দয়ার উদ্রেক হয় । আর নইলে মেয়েদের হাতে গলায় কিছু জুয়েলারি থাকে যা বিপদে কাজে লাগে

১৭| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৪

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ছুটতে থাকা জীবনের গল্প নিপুন ভাবে তুলে ধরেছেন ।

আমি আশা হরে ছিলাম ইঞ্জিনিয়ার আশে পাশে কোথাও অপেক্ষা করবে ,একা শীলা কে রেখে যেতে পারে না ।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৫

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: ইনজিনিয়ার টাইপ লোকরা কেবল হাসাহাসির অংশ হয়। কঠিন সময় বা জীবনের না। সিনেমাতে অবশ্য দেখা যায় পাশের ঝোপে লুকিয়ে অপেক্ষা করে নায়িকার জন্য। আসলে দর্শক তেমন করে দেখতে পছন্দ করে বলে।

জীবনের কঠিন সময়ে নিজেকে একলাই ছুটতে হয়। যদি তুমি ভাগ্যবতী হও তবে গন্তব্য পেয়ে যাবে নইলে রাস্তায় শিয়াল কুকুর খেয়ে নিবে।

তোমার মনতব্যে অনেক ভালো লাগা
ভালোবাসা রইল

১৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: রাবেয়া রাহীম ,



কারো কারো জীবনের গল্প এমনই ! শীলারা ছুটতেই থাকে ।
সবটাই পড়েছি । যদিও গল্পটির গল্প গতানুগতিক কিন্তু লেখার গুনে তা হৃদয়ের গহীন কোন ছুঁয়ে যাবার মতো ।

মলাসইলমুইনা , নতুন নকিব এর মন্তব্য ভালো লেগেছে ।
সবচেয়ে ভালো হয়েছে আপনার বেশ কিছু প্রতিমন্তব্য ।

শুভেচ্ছা নববর্ষের ।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৫:২৫

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: যদিও গল্পটির গল্প গতানুগতিক কিন্তু লেখার গুনে তা হৃদয়ের গহীন কোন ছুঁয়ে যাবার মতো ।

জীবনটাই কি গতানুগতিক নয়?
আপনার ম্যল্যবান মন্তব্যে অনেক বেশী উৎসাহ পেলাম।

ইংরেজী নতুন বছরের অনেক শুভেচ্ছা

১৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৮

জাহিদ অনিক বলেছেন:
কখনো কখনো বাস ড্রাইভারের মনেও দয়ার উদ্রেক হয় । আর নইলে মেয়েদের হাতে গলায় কিছু জুয়েলারি থাকে যা বিপদে কাজে লাগে


- মেয়েদের অলংকারের দিকে আমার খুব একটা নজর যায় না। কখনোই মনে হয়নি ওগুলো কারও সৌন্দর্য্য বাড়াতে পারে কমানো ছাড়া।
এখন থেকে খুচরো পয়সার অভাব হলে নাহয় কারও হাতের দিকে, গলার দিকে কিংবা কানের দিকে তাকাবো।

একই প্রশ্নের উত্তরে জেশন ভাইকে দেয়া উত্তর ও আমাকে দেয়া উত্তরের বৈচিত্রময় ভিন্নতায় মুগ্ধ হলাম।

হ্যাপি নিউ ইয়ার।
আজ প্রায় সব ব্লগারকেই অনলাইনে দেখতে পাচ্ছি। দেখেতেও ভালো লাগছে।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৫:২৮

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: মেয়েদের অলংকারের দিকে আমার খুব একটা নজর যায় না। কখনোই মনে হয়নি ওগুলো কারও সৌন্দর্য্য বাড়াতে পারে কমানো ছাড়া।
-----ভাইরে এই কথা বইলা কিন্তু পার পাইবা না । বউরে কিন্তু অলংকার দেওয়াই লাগবো। =p~

তবে নারী তাঁর আপন সৌন্দর্য অনেক বেশী সুন্দর । জুয়েলারী একটা আপেক্ষিক বিষয়

হ্যাপি নিউ ইয়ার।
নতুন বছরে তোমার জন্য অনেক বেশী শুভ হোক

২০| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৫

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: শীলা এমন সমুয়ের জন্য প্রস্তুত ছিল তাছাড়া অফিস ম্যানেজার তাকে সাবধান করে দিয়েছিল

হাতেতো পার্স নাই, থাকলেও তাহের সাবের লগে ধস্তাধস্তিতে পৈড়া যাওনের কথা, তাইলে টেকা রাখছে কৈ? :P

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৫:৩০

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: হাতেতো পার্স নাই, থাকলেও তাহের সাবের লগে ধস্তাধস্তিতে পৈড়া যাওনের কথা, তাইলে টেকা রাখছে কৈ? :P
----বজ্জাতি না?
টাকা লুকিয়ে রাখার জন্য গোপন ব্যাঙ্ক থাকে মেয়েদের ।

ওড়নার আচলে গিঁঠ দিয়ে রেখেছিল =p~

২১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৭

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: হা হা হা হা---- কখনো কখনো বাস ড্রাইভারের মনেও দয়ার উদ্রেক হয় ।

বাস ড্রাইভারের দয়ার চাইতে কি তাহের সাহেবের ভালোবাসা উত্তম ছিলোনা? (স্রেফ কৌতূহল, অত কি ছাই বুঝি?)

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৫:৩১

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: তোমার মাথায় যত কুচিন্তা --- =p~

২২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:৪৬

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন:


পর্বটি পড়া হয়নি নতুন বছরের শুভেচ্ছা দিতে এলাম শুধু। পর্বপাঠের গল্পের উপলব্ধি জানাতে আবার অাসবো।




০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৫:২৩

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: নতুন বছরের শুভেচ্ছা আপনাকেও

২৩| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৫:৪৩

সোহানী বলেছেন: অনেক অনেক ভালোলাগলো। একেবারেই বাস্তব চিত্র।++++

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৫:৪৭

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: ইংরেজী নতুন বছরের শুভেচ্ছা আপনাকে

খুব ভাল থাকবেন।

২৪| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:০৬

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: ওড়নার আচলে গিঁঠ দিয়ে রেখেছিল =p~

তোমার প্রেজেন্স অফ মাইন্ড দেখে আমি চমৎকার হৈছি.......................

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:২১

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: তোমার বুদ্ধি দেইখা আমিও চমৎকৃত =p~

২৫| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:১৫

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:





শুভ ভোর ২০১৮ !

জীবনের সকল অলিগলি বাহারী রঙের সুখে সাজুক ....

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:২৩

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আমার এখন রাত ৯টা ২২ মিনিট । বাইরে ফ্রিজিং ঠান্ডা -১২ ডিগ্রী

ইংরেজী নতুন বছর আসতে আরও বাকী

আপনাকে ইংরেজী নতুন বছরের শুভেচ্ছা

২৬| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৪০

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: সোহানী বলেছেন: অনেক অনেক ভালোলাগলো। একেবারেই বাস্তব চিত্র।++++

কেমনে বুঝলো সোহানীপু?
জীবন থেকে নেয়া না ছবি তারে ঘটনাটা কৈছিলো?

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:২৯

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: তুমিই নো সোহানীপুরে ডাক্তার সোহানী বানাইছো । ডাক্তার রা সব বুঝতে পারে =p~

ছবি কইতেও পারে । খারাও ছবিরে জিগাইয়া লই

২৭| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৪৩

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:



ওহ, দুঃখিত।

তাহলে ক্ষণিকের জন্য আমাদের দেশে আছেন ভেবে নিন !

২৮| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৫৪

পালক পালক বলেছেন: কষ্ট হচ্ছে বলতে যে আমি সেই শিলাদের একজন। জীবনে খুব বেশি কিছু চাওয়ার নাই শুধু একটু শান্তিতে বাচতে চাই। কিন্তু তাহের সাহেবদের এই সমাজে বেচে থাকাটাই কষ্টকর ।

২৯| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৬

আমি ৎৎৎ বলেছেন: ভাল লেগেছে অনেক, লেখায় আপনার শাব্দিক ভালবাসা বুঝতে পারলাম।

গুন থাকলেই নাকি জ্ঞানী বলে, প্রমান মিলল।

ভাল থাকুন, সবসময়।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৮

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আপনার ভালোলাগা আনন্দ দিয়েছে

অনেক ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.