নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কস্তুরী খুঁজে ফিরে তার সুবাস..হায় মৃগ, যদি জানত গন্ধ কার! পাখিও খুঁজে ফিরে শিস--হায়, যদি সে জানত! সুর থাকে ভেতরে, অন্তরে.। চুপটি করে এই তো এখনো ডাকে, ব্যকুল হয়ে - ডাকে আর ডাকে ।।

রাবেয়া রাহীম

মানব মন বুঝে, সাধ্য আছে কার ! কখনো আবেগী গাঁথুনিগুলো যেন নিরেট কনক্রিট কখনো আবার গভীরে সাজানো আবেগগুলো- সৌরভে সুবাসিত হয়ে আনন্দে লীন !

রাবেয়া রাহীম › বিস্তারিত পোস্টঃ

তাঁর কথা তাহাঁদের কথা

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৩৬

তাঁর কথা তাঁহাদের কথা ( ১ম পর্ব )
-----------------------------------------------
তাঁর সাথে আমার প্রথম দেখা অফিসের এলেভেটর থেকে বের হয়ে আসার সময়। দেখা হয়েছিল ঠিক সেটা বলা যায় না ।

সকালে অফিস আওয়ারে আমি অফিস ভবনের এলেভেটর থেকে বের হয়ে এসেছি । আর সে কালো কোটের সাইড পকেটের ভেতর দুই হাত ঢুকিয়ে ভাবলেশহীন মুখে দাঁড়িয়ে ছিল এলেভেটরে উঠার জন্য।

প্রথম দেখাতে তাঁকে খুব সাধারন বলেই মনে হয়েছিল।

সেদিন অফিসে ছিল আমার প্রথম দিন । তাই বেশ উত্তেজনা আর কিছুটা তাড়াহুড়াও ছিল আমার ভেতর ।

পনের তলা অফিস ভবনের দশ তলার এলেভেটর থেকে বের হওয়ার সময় তার সাথে শুধু চোখাচোখি হয়েছিল ওই সময়ে। সে অফিসেরই একটি কাজে বাইরে যাওয়ার জন্য নীচে নামার অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে ।

সে ছিলো নির্বিকার। প্রথম দেখায় আমার চোখে তাঁর কোন বিশেষত্ব ধরা পড়েনি।

নিউ জার্সির চেরিহিলের বানিজ্যিক এলাকায় অবস্থিত একটি গ্রুপ অব কোম্পানির আইটি সেক্টরে আমি এসিস্ট্যান্ট কিউ এ এনালিস্ট হিসেবে জয়েন করেছিলাম । সে ছিলো ঐ অফিসের কিউ এ এনালিস্ট।

বলা যায়, অফিসে সে অনেকটা আমার বস ছিলো । তাঁর কাছে আমার কাজগুলো জমা দিতে হতো । তবে কাজের শিডিউল বুঝে নিতে হতো না। ম্যানেজার আমাকে সব বুঝিয়ে দিতেন।

লাঞ্চের পর সকাল থেকে যতগুলো মডিউল টেস্ট করেছি সেগুলো একিউরেট হয়েছে কিনা তা চেক করার জন্য ম্যানেজারের কাছ থেকে মেইল পেলাম “অল টেস্ট মডিউল সেন্ড টু রিদোয়ান আহমেদ"। পাশে রিদওয়ান আহমেদের ইমেইল এডরেস।

ম্যানেজারের কথামত "রিদোয়ান আহমেদ" কে সব রিপোর্ট পাঠিয়ে পরের মডিউল টেস্টের জন্য মনযোগ দিয়েছি। প্রায় ঘন্টা খানেক পর রকিং চেয়ারের শব্দে ঘাড় ঘুরাতেই সকালের সেই চেনা মুখ ভরাট পৌরুষদীপ্ত কন্ঠে বলে উঠলো

“ প্রথম দিনেই খুব ভালো করেছেন— কংগ্রাস “

যেভাবে চেয়ার ঘুরিয়েছিলো সেভাবেই রকিং চেয়ারটা ঠেলে সোজা করে আবার নিজের কাজে মন দিলো।

ব্যাপারটা এতো তড়িৎ ঘটে গেলো যে আমার বোধগম্য হতে কিছুটা সময় নিলো। তাঁর পারফিউমের ঝাঁঝাল সুবাসে আচ্ছন্ন হয়ে কিছুক্ষণ তার দিকে চেয়ে রইলাম। এবার বেশ অবাক হলাম। সকালে এলেভেটর থেকে বের হয়ে প্রথমে তার সাথেই তো দেখা হয়েছিলো!

ঘুণাক্ষরেও তখন বুঝতে পারিনি যে দিনের ৮ ঘন্টা সময় তার সাথে পাশাপাশি চেয়ারে পার করবো।

তার ভরাট গলার ব্যাক্তিতসম্পন্ন কন্ঠ আমাকে আচ্ছন্ন করে দিলো। হয়ত আমার তাকিয়ে থাকাটা চোখে পড়ার মতন ছিল।

সে নিজের কম্পিউটার স্ক্রিনের দিকে চেয়ে কিবোর্ড চাপতে চাপতে বললো

“ এতো দেখলে আমি কমে যাবো, কাজে মনযোগ দেও। পরে কথা হবে”।

নিজের আচরণে লজ্জিত আমি শুধু বললাম “হুম”।

আগামী দুই সপ্তাহের বিভিন্ন কাজের সূচি ঠিক করতেই কখন বিকাল পাঁচটা বেজে গেলো টের পাইনি । ইনবক্সে ম্যানেজারের মেইল দেখতে পেয়ে চেক করি “ সাট ডাউন কম্পিউটার , গো হোম , টেক রেস্ট, কাম ব্যাক টুমরো মরনিং"।

"ওকে”---রিপ্লাই দিয়ে ঘাড় ঘুরিয়ে তাকে খুঁজি মানে রিদওয়ানকে।

কি আজব মানুষ! কিছু না বলেই বের হয়ে গেলো! কেমন একটা শুন্যতা ঘিরে ধরলো যেন । মন থেকে “ রিদওয়ান” নামটি ঝেড়ে ফেলার জন্য কাঁধ ঝাঁকিয়ে নিজেকে বলি "চলে গেলেই বা আমার কি”! কাঁধ ঝাঁকিয়ে তাকে ঝেড়েই ফেলে দিলাম বলা যায়। তবে ভাগ্য যখন নির্ধারিত হয়ে যায় তখন আমাদের হিসেবের ভেতর কিছুই থাকেনা । অথবা আমাদের নিয়ন্ত্রণ থাকেনা।

পরের দিন অফিসে আমার জন্য নির্ধারিত চেয়ারে বসতে যেয়ে তার দিকে চোখ যায়। আকাশী রংয়ের শার্ট গায়ে তার নিজের চেয়ারে বসে কমপিউটারের দিকে ঝুঁকে আছে। আমার চেয়ার টানার শব্দ পেয়ে ঠায় বসে বাংলায় বললো “সুপ্রভাত “

আমি উত্তরে বললাম "গুড মরনিং"।

আসলে আমেরিকায় আমরা গুড মরনিং বলাতেই অভ্যস্ত হয়ে যাই। সে যে সুপ্রভাত বলেছে এ ব্যাপারটা আমি খেয়াল করিনি মোটেও। চেয়ারটা কিছুটা পেছন দিকে ঠেলে শুস্ক আবার কিছুটা রুক্ষ ও গম্ভীর গলায় বলে উঠলো —

"আমি বাংলাতে বলেছিলাম, উত্তর বাংলাতেই আশা করেছিলাম"।

মাথা ভর্তি কাঁচা পাকা চুল চোখে প্লাস পাওয়ারের চশমার আড়ালে ভীষণ আবেগীয় দুটি চোখের কালো তারায় কি দুর্নিবার আকর্ষণ আমার ভেতরটা কাঁপিয়ে দিলো যেন। আমি তাকে কিছুই বুঝতে না দিয়ে “ সুপ্রভাত “ বলে নিজের কাজে মনযোগী হয়ে উঠলাম।

আজকে অফিসের দ্বিতিয় দিনে মডিউল টেস্টের লিস্ট বেশ দীর্ঘ ছিলো। কখন যে লাঞ্চ টাইম হয়ে গেছে বুঝতে পারিনি। সে নিজের চেয়ার ছেড়ে এসে আমার পাশে দাঁড়িয়ে বলে উঠলো —

"খাওয়ার সময় খেতে হয়ে। চলো আজ তোমাকে পিওর বাংলাদেশি খাবার খাওয়াবো।"

উইকডেতে ঘরে রান্না করা হয়ে উঠে না। তাছাড়া কোন কোন শনি রবিবার ঘরের অন্যান্য কাজে ক্লান্ত হয়ে পিজা অর্ডার করেই খাওয়া শেষ করি। তবে কখনো উইক এন্ডে বাংলাদেশি খাবার রান্না করতে পারি। আয়েশ করে বাংলাদেশী খাবার রান্না করার সময় বিদেশে আসার পর খুব কমই জোটে। তাই তার কথায় আমার জিভ লকলক করে উঠলো।

চেরি হিলের এই এলাকাটি ছিমছাম নিরিবিলি। এ এলাকায় বাংলাদেশী, ইনডিয়ান , পাকিস্তানি দেখা যায়। তবে সংখ্যায় খুব কম।

বেশ কিছু সুপার চেইন শপ আর ব্র্যান্ড নেম কোমপানির স্টোর নিয়ে বড় একটা শপিং মল আছে এখানে। তার পাশেই সাদামাটা একতলা একটা বিল্ডিংয়ের সামনের অংশ মোটা কাচের ওয়াল দিয়ে ঘেরা বাহারী ডিজাইনে লেখা ইন্ডিয়ান কুজিন । তবে রেস্টুরেন্টের মালিক বাংলাদেশি । কাঁচের ভারি দরজা ঠেলে ভেতরে প্রবেশ করতেই সুস্বাদু মুখরোচক বাংলাদেশী খাবারের গন্ধে ভীষণ ক্ষিধে পেয়ে গেলো।

মুখোমুখি চেয়ারে আমরা দুজন বসলাম। ততক্ষণে বেয়ারা সালাড আর রায়তা দিয়ে গেছে সাথে পাঁপড়। এতোটুকু খাবার দেখেই ক্ষুধায় পেট জ্বলতে লাগলো। আমি গোগ্রাসে সালাড আর পাঁপড় খেতে লাগলাম। আমার খাওয়ার ধরন দেখে রিদয়ান হেসে উঠে । গভীর মমতায় জানতে চায়— সকালে নাস্তা ঠিকমত করোনি না?

মুড়মুড়ে পাঁপড় কুড়কুড়িয়ে ভাংতে ভাংতে বলি --- "এক স্লাইস টোসট আর কফি"

"পাগলী এতো অল্প খেলে চলে! দুধ ডিম খাবে রোজ। এ দেশে অনেক কাজ করতে হয় । ঠিকমত না খেলে শরীর খারাপ করবে। ঘরে দেখার মত কেউ কি আছে"? —

কি অবলিলায় সে পাগলী কথাটা বলে দিলো কিন্তু শুনতে আমার কেনো যেন ভীষণ ভালো লাগলো।

পরেরদিন অফিসে আমার চেয়ারে বসতে যেয়ে রিদওয়ানের চেয়ারের দিকে চোখ যায় । গত দুইদিন তাকে পাশের চেয়ারে দেখে কেমন অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছিলাম। আজ তাঁর চেয়ারটা খালি, কম্পিউটারটি বন্ধ দেখে বুকের ভেতর কেমন এক শূন্যতা অনুভব করলাম। এখনো এসে পৌঁছায়নি? নাকি কফির জন্য গিয়েছে? হবে কিছু একটা। আমি আমার কাজে মন দেই।

কাজের ব্যস্ততায় লাঞ্চ টাইম হয়ে যায়। লাঞ্চের পর ম্যানেজারের কাছ থেকে মেইল পাই " অল টেস্ট মডিউল সেন্ড টু জেনিফার উইলিয়াম" --জেনিফারের নাম দেখে অবাক হলাম। তবে কি আজ রিওদয়ান অফিসে আসেনি? সে কি ছুটিতে আছে? শরীর খারাপ ? না অন্য কিছু ? এমন নানা ভাবনায় পেয়ে বসলো ।

ম্যানেজারের কথামত কাজ শেস করে ঘড়িতে দেখি পাঁচটা বাজে। কম্পিউটার বন্ধ করে আমার ডেস্ক থেকে উঠে আসতেই জেনিফারের সাথে দেখা। "হ্যালো রুবাবা" একগাল হাসি নিয়ে হাত বাড়িয়ে দিলো সে হ্যান্ডশেক করার জন্য। গতানুগতিক কাজের কথা হয় জেনিফারের সাথে কিন্তু ওইটুকু সময় রিওদয়ানের জন্য কৌতূহল আটকে রাখতে আমার কষ্ট হচ্ছিল খুব। তাই জানতে চাইলাম "রিওদয়ান কে আজ দেখলাম না - কোথায় কিছু জানো? "

-- " আগামী দুই দিনের জন্য রিওদয়ান বোস্টন অফিসে" কিছুটা ইঙ্গিত পূর্ণ হাসি দিয়ে জানতে চাইল --- "তুমি কি তাকে মিস করছ নাকি"?

আমিও হেসে বললাম -- "না, তেমন কিছুই না। শুধুই জানতে চাওয়া"।

অফিস থেকে ফিরে সন্ধেবেলা শরীরটা বিশেষ সুবিধার মনে হচ্ছিল না। কেমন যেন এক মন খারাপ ঘিরে ধরতে চাইছে। ডিসেম্বর মাসের শুরু, আস্তে আস্তে ঠান্ডা জেঁকে বসছে। অফিস ফেরত এই সময়টা কফি কাপ হাতে , গায়ে ওলের গাঊন চাপিয়ে জানালার পাশে বসে থাকতে বেশ লাগে । নিজের সাথে কথা বলার জন্যও এই সময়টি আমার খুব প্রিয়।

আজ শনিবার। সাপ্তাহিক ছুটির প্রথম দিনে সকালটা কেমন অন্যরকম লাগে! শীতের আমেজে পুরো পাড়া যেন কাথা কম্বলে মুড়ানো ঘুমন্ত এক নগরী। কারো কোন ব্যাস্ততা নেই । স্কুল বাসের সাইরেন নেই । গাড়ীর ছুটে চলার শব্দ নেই । বিছানায় গুটিসুটি কম্বল জড়িয়ে আমি ঘুম জড়ানো চোখে লেগে থাকে অলসতা । অসংখ্য এলোমেলো ভাবনা ।

আমেরিকায় এখন দুপুর ২ টা। ডিসেম্বর মাসে দিনের এই সময়কে বিকাল বলা যায়। এসময়ে সূর্য ডুবে যাবে সাড়ে চারটায়। কোনো এক কারণে আজ ঝকঝকে রোদ উঠেছে। চারিদিক আলোর মায়াবী ছোঁয়া।

গতকালও টিপ টিপ বৃষ্টির সাথে হাল্কা তুষার ঝরেছে। আমি রান্না ঘরে যেয়ে বুঝতে পারলাম ঘরের সাপ্তাহিক গ্রসারি শেষ হয়েছে। আমাকে সুপার মার্কেটে যেতে হবে।

মায়াবী এই রোদে ড্রাইভ করতে যেয়ে আমি স্মৃতি কাতর হয়ে যাই। আজওয়াদের জন্য বুকের ভেতর হুহু করে উঠে। আজওয়াদের বাবার সাথে সেপারেশানের পর থেকে উইকেন্ডগুলো আজওয়াদ তার বাবার সাথে কাটায়। দুটি দিন ছেলেকে দেখতে না পেয়ে আমি খুব অস্বস্তিতে থাকি।


মন্তব্য ৬২ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৬২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৫১

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: সম্মিলিত মেধা তালিকায় আগে ১ম স্তজান অধিকার কৈরা লই................পড়াপড়ি পরে হৈবো

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৫৪

রাবেয়া রাহীম বলেছেন:

লও দুইডা রসোগোল্লা খাও ।

২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৫৮

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: পড়ছি।
মনিরাপু,সোহানীপুরা আগে কি কয় দেইখ্যা লই, ওহহহ সাথে কাকুরটাও..................

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:০০

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: হা হা হা --তুমি যা কও !

ছবিরে দেখিনা অনেক দিন আমার পোস্টে । কবি শাহানাজ রে অইয়া বেশী ব্যস্ত মনে হয় /

৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:০৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: তাঁর কথা, তাহাঁদের কথা শুনিতে ভালই লাগিল। নিজের সহিত কথা বলিবার জন্য লেখিকার একটি আলাদা সময় রহিয়াছে, এই কথা জানিয়াও ভাল লাগিল। গল্প চলিবে, ইহা জানিয়াও...

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৪৭

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ খাইরুল ভাই।

আপনার কাব্যিকতা ভরা কমেন্ট অনেক ভাল লাগলো

৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:২৬

আটলান্টিক বলেছেন: খুব মনযোগ সহকারে পড়লাম।চমৎকার হয়েছে।শেষে এসে 'চলবে' লেখা দেখে কিছুটা চমকে উঠলাম।ভাবছিলাম এক লেখাতেই শেষ করে দিবেন।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৪৮

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আপনার ভাল লাগায় আনন্দ পেলাম ।

অনেক ধন্যবাদ

৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৪৫

মলাসইলমুইনা বলেছেন: ভালো লাগলো প্রথম পর্বের লেখাটা | খুব গোছানো বর্ণনা সব কিছুরই |আপনার অন্য সব লেখার মতোই | অনেক অপশন আছে লেখাটাকে সামনে এগিয়ে নেবার |সুখ -দুঃখ, মিলন-বিরহ সব কিছুই ওয়াইড ওপেন এই পর্বের পর | অপেক্ষায় থাকলাম কোন রাস্তায় আপনি আমাদের নিয়ে যান সেটা জানার জন্য | আমাদের সুবিধা হলো এ নিয়ে আমাদের চিন্তা করতে হবেনা | আমাদের প্রিয় লেখিকা সুন্দর সমাপ্তির বন্দরে আমাদের নিয়ে তার গল্পের তরী ভেড়াবেন সেটা নিশ্চিন্ত হয়েই পরের পর্বগুলোর অপেক্ষা করবো | ভালো থাকবেন |

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৪৯

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: উদ্দীপনামূলক মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা জানবেন।

পরের পর্ব শেষ করে ফেলছি প্রায়।

অনেক ধন্যবাদ

৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:০৩

নতুন নকিব বলেছেন:



'নিজের সাথে কথা বলা'টা অন্যরকম আনন্দের। ভাবুকরাই এটা পারে। জগত-জীবনের জটিল সব রহস্যের জট খোলার জন্য, নিজেকে পড়ার জন্য, আমার ভেতরের 'আমি', আর 'আমি'র ভেতরে লুকায়িত অপার রহস্য উদঘাটনের জন্য 'নিজের সাথে কথা বলা'র প্রয়োজন রয়েছে।

গল্প দারুন।
চলতে থাকুক।
ভাল থাকুন নিরন্তর।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৫০

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আমার আমির ভেতরে যে কে বাস করে তাঁর সন্ধাণেই হয়ত এত লেখা এতো সাধনা !

অনেক ভাল লাগা মন্তব্যে

সালাম জানবেন

আপনিও খুব ভাল থাকবেন।

৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:১২

কামরুননাহার কলি বলেছেন: খুব ভালো লেগেছে গল্পটি
বাকিটা অপেক্ষায় রইলাম আপ্পি।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৫১

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: অপেক্ষার জন্য কৃতজ্ঞতা রইল।

খুব ভাল থাকবেন।

৮| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি এখনো "খুকী", যাকে দেখেন, তার সাথে জড়ায়ে যান!

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৪

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আপনি একটা বুইরা বদমাইশ । মুখে যা আসে তাই বলেন। শালীনতা বুঝেন না। এ ধরনের মন্তব্য যে লেখার গতিশীলতা নষ্ট করে সেটা বোঝার মতন ঘিলু আপনার মাথায় নাই।

একজন লেখকে সমমান দিতে এতোটা কার্পণ্য কি কারনে? ঈর্ষা ? আপনি এমন লিখতে পারেন না বলে?

লেখকের কোন লেখাই ব্যক্তিগত নয়।

৯| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:২৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ভালো লাগার রইলো গল্পের জন্য।
আমি মনে করেছিলাম আপনার নিজের গল্প!
যা হোক চমৎকার লেখার হাত আপনার,
চলতে থাকুক................

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৫৩

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: লেখককে কখনো বিশ্বাস করতে নেই । তবে তাঁর লেখাকে বিশ্বাস করবেন।

লেখক নিজের চারপাশে যা কিছু দেখে তার মনে গেথে রাহে, সময়ে সেটা নিজস্ব আবেগ দিয়েই প্রকাশ করতে পারে বলেই সে লেখক। যে খুব ভাল ভাবে প্রকাশ করতে পারে সে ভাল লেখক হতে পারে।

আমি চেষ্টা করছি মাত্র ।

সুন্দর মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ।

১০| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৫১

জাহিদ অনিক বলেছেন:

আগেও পড়েছিলাম বোধহয় !
তারপর তো আর লিখলেন না !

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৫৬

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: হ্যা আগে দিয়েছিলাম , তবে পুরোটা না । এখন আবার এডিট করেছি।

তোমার করা আগেরটায় কমেন্ট সেভ করে রেখেছি। কারন তোমার কমেন্ট সবসময়য় ইউনিক ।

১১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৯

খাঁজা বাবা বলেছেন: মজা পাইলাম @ চাঁদগাজী ভাই :)

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৫৪

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: চাদ্গাজী নিজেই একটা ক্লাউন । ক্লাউনের সব কিছুই মজা দেখানোর জন্য

১২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২২

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি এখনো "খুকী", যাকে দেখেন, তার সাথে জড়ায়ে যান!


এখানেই কাকুর মাহাত্ম এবং স্বার্থকতা, যে কথা আমরা ছোটরা বলতে সাহস পাইনে কাকু তা অনায়াসে মুখের উপড় বলে দেন।
কাকুর ছায়ায় সাহস সঞ্চয় করে বুলন্দ স্বরে বলছি বুবু তুমি খুকী খুকী খুকী....................

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:০৬

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: তোমার আবার কি হইল? কবি শাহানাজের পিছে লাইগ্যা তুমিও তার বুদ্ধি পাইয়া গেছো ?

এখানে রুবাবা নামের মেয়েটি তার নিজের কথা বলছে ।

লেখার শুরুতেই যদি এমন বাঁধা আসা তবের লেখার গতিশীলতা নষ্ট হয়ে যায়। এ ধরনের লেখা লিখতে অনেক সময় ধরে ভাবনাদের ধরতে হয় । পাঠকের উৎসাহ ভাবনাদের ধরতে সাহায্য করে ।

১৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


পোষ্টি টি উত্তম পুরুষের মুখে বর্ণিত ( ফার্ষ্ট পারসন), লেখকই কখক; সেইজন্য আমার আগের কমেন্টে "আপনি" ব্যবহৃত হয়েছে; লিখতে থাকুন, একদিন পারসন, মারসন ঠিক হয়ে যাবে; প্লটও সুক্ষ্ম হবে।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:০২

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আগে আপনার মাথায় কিছু ঘিলুর জন্ম হোক তারপর আপনি সব কিছু পরিশকার বুঝতে পারবেন। পোস্টটি ফার্স্ট পারসনের মুখে বলা হলেও " রুবাবা" নাম ধরে তাকে ডাকতে দেখা যায় । তার মানে এটি রুবাবা নামের একটি মেয়ের কথা।

দয়া করে আগে ভাল করে পড়বেন তারপর মন্তব্য করবেন ।

১৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:২৭

জাহিদ অনিক বলেছেন:
চাঁদগাজী সাহেবের মন্তব্যে না হেসে পারলাম না।


চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি এখনো "খুকী", যাকে দেখেন, তার সাথে জড়ায়ে যান!


লেখকের বয়স কত, সে কি করেন, কোথায় থাকেন-- এসব যখন লেখার বিচার করার জন্য ধরা হয় তখন পাঠক হিসেবে আমার একটু খারাপই লাগে।
আমার কবিতায় সম্প্রতি তিনি বলেছেন- এত অল্প বয়সে প্রেম নিয়ে এত গভীর ধারণা কিভাবে এলো আমার!
কবিতার বিচার কবিতায় ব্যবহার করা শব্দের মধ্য থেকেই করা উচিত, কবির বয়স কত, সে কি করে সেসবে যাওয়া উচিত নয়।

গল্পের ক্ষেত্রেও তাই, গল্পটি প্রথম পুরুষে লেখা হলেই যে গল্পের ঘটনা লেখকের জীবনের সাথে মিল থাকতে হবে সেটা কোন কথা নয়।

তবুও-
চাদগাজীকে আমার ভালো লাগে। অন্তত তার মন্তব্যগুলো অন্য অনেকের, মত খুব সুন্দর লিখেছেন, ভালো হয়েছে, প্রথম হয়েছি বিস্কুট দিন, ভালোলাগা রেখে গেলাম এরকম রসকষ বিহীন হয় না।


যাইহোক, পরের পর্ব দিবেন আশা করি। এটা তো সেই ডিসেম্বরের লেখা !

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৫৭

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: বাংলাদেশের মানুষের মনের দৈন্যতা উল্লেখযোগ্য । এসব কমেন্টই তাঁর বড় প্রমাণ ।

তোমার লেখার ম্যাচুরিটি প্রশংসার দাবী রাখে সব সময় ।

১৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৩৪

শামচুল হক বলেছেন: চাঁদগাজী ভাইয়ের মন্তব্য আর আপনার প্রতি মন্তব্য পড়ে হাসতে হাসতে জান শেষ, এই রকম বিপদে আমাকেও পড়তে হয়। গল্পের বর্ননা নিজের মত করে দিলেই লোকে ভাবে এই ঘটনার নায়ক বুঝি লেখক নিজেই।
ধন্যবাদ বোন, আপনার গল্প ভালো লাগল। কারো মন্তব্যর উপর ভিত্তি করে লেখা থামাবেন না, আপনি আপনার মত লিখতে থাকেন।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৫৯

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আপনার কথা ভাল লাগলো । চোরের সাথ এরাগ দেখিয়ে কলা পাতায় ভাত খাওয়ার মত মানুষ আমি নই।

অনেক কৃতজ্ঞতা জানবেন ।

আসলে মেয়ে লেখকদের এম ধরনের অশ্লীল কমেন্ট করে অনেকেই বিকৃত আনন্দ পেতে চায় । সবটাই তাঁর বিকৃত মানসিকতার প্রকাশ ।

১৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:১০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: লেখক বলেছেন: লেখককে কখনো বিশ্বাস করতে নেই । তবে তাঁর লেখাকে বিশ্বাস করবেন।

লেখক তার বাস্তব অভিজ্ঞতা গল্পে ফুটিয়ে তোলেন,
যা তিনি তার চারপাশে ঘ্টতে দেখেন। এমন নজির
আছে প্রয়াত লেখক হুমায়ূন আহমদের ব্যক্তিগত অনেক
ঘটনা তার গল্পে বিবৃত হয়েছে। তিনি তা স্বীকারও করেছেন।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫৭

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: লেখক তার বাস্তব অভিজ্ঞতাই ফুটিয়ে তুলেন তবে নিজের আবেগ--অনুভুতি দিয়ে ।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে

১৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:২৬

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: গল্পটি ভালো লাগলো। পরের পর্বের অপেক্ষায়।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫৪

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ।
ভাল থাকবেন।

১৮| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:০৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভিন্ন ধাঁচের দারুন গতিময় লেখা :)

চলুক ভাবনার গাড়ি! এখানে ওখানে সেখানে রুবাবার ইচ্ছেমতো! অথবা প্রকৃতির খেয়ালে :)

+++++

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫৮

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
ভাল থেক।

১৯| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:১৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: পরের পর্বের অপেক্ষায় বুবু....

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫৮

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: চেষ্টা করছি রে বোন ।

অনেক ভালবাসা রইল।

ভাল থেক

২০| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৪৭

তাসবীর হক বলেছেন: এইরকম গল্প গুলো পড়ার জন্যই ব্লগে আসি।পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম...

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫৭

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: কৃতজ্ঞতা জানবেন ।

ভাল থাকবেন

২১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৫:৫২

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: ভালই লাগে ইদানিং, কি জানি মানুষের বয়স বাড়তে থাকলে, মনের বয়স কমে বলে শুনি!
সবমিলে দারুন প্রণয় হবে গল্পটির,

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫৯

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: খুব সুন্দর করে বললেন। আসলে বয়স বাড়ার সাথে সাথে অভিজ্ঞতার ঝুলিও পূর্ণ হয় কিনা তাই হবে হয়ত।

অনেক ধন্যবাদ সুন্দর কমেন্টের জন্য।

২২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৫৫

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: এ ধরনের লেখা লিখতে অনেক সময় ধরে ভাবনাদের ধরতে হয় । পাঠকের উৎসাহ ভাবনাদের ধরতে সাহায্য করে ।

ধরো তবে..............আছি
অগ্রীম ওয়ার্কিট আর গাস্পুলের শুভেচ্ছা

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:১৫

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: তোমারে জাডার বারির শুভেচ্ছা । X(

২৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৫৭

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: মনিরা সুলতানা বলেছেন: পরের পর্বের অপেক্ষায় বুবু....

আমিও............

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:০২

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: তুমি আইজ থেইক্কা চাদ্গাজীর লেখাই পড়তে থাকো । আমার লেখা পড়ার দরকার নাই X(

২৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৫৯

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: কাকু বিদ্বান হৈলেও পরিত্যাজ্য...................আমি আর নাই

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫১

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: সুমতির জন্য ধন্যবাদ ।

২৫| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:০৪

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: আজ থেকে সে অনিকাকু

অনিক বয়েসে গেদা
আকলে সে বুইড়া;
পুলাটার ধার দেখে
লাজে যাই মইরা।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:০১

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: শেখার জন্য নয় কেউ ছোট আর বড়
কখনো ছোটোরাও জ্ঞাণে গুণে হয় মহিরুহ

২৬| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:১৭

মোঃ ইয়াসির ইরফান বলেছেন: বর্ণনার গতিশীলতা চমৎকার লেগেছে।
আপনার লেখা আগে পড়িনি। তবে এটা পড়ে বুঝতে পারছি আপনার লেখনী-সত্ত্বা কতটা শক্তিশালী।
ব্লগে আসলে চেষ্টা করবো ঢুঁ মারার।

আশা করছি, পরের পর্ব খুব দ্রুতই দেবেন।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫৫

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আপনার উৎসাহমূলক কথায় আগ্রহ বেড়ে গেল ।

অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

২৭| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:০৫

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: লেখক বলেছেন: শেখার জন্য নয় কেউ ছোট আর বড়
কখনো ছোটোরাও জ্ঞাণে গুণে হয় মহিরুহ


বাজিয়ে দেখেছি খালি
কতটুকু বাজো;
অনিকের বস আমি
জেনে রেখো আজো। ;)

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:৪১

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: তোমার বাজানিতে খালি ঠনঠন
কে বা বস আর কেইবা চামুচ বুঝে সর্বজন

২৮| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:০৬

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: ২২নম্বরে উত্তর কৈ?
ওয়ার্কিট আর গাস্পুল ভাল্লাগে নাই?

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:৪৩

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: ওয়ারকিট আর গাসপুল চাদগাজীরে দিয়া হ্যাতের লগে গলাগলি করো

২৯| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:১৯

প্রামানিক বলেছেন: অনেক ভালো লাগল। ধন্যবাদ

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:৩৬

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও

৩০| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:২৬

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: লেখক বলেছেন: তোমারে জাডার বারির শুভেচ্ছা । X(

চিটাংইগ্যা বউ অই এন্ডইল্যা হতা!!!
তিও বদ্যারে হইর বেক................ :-B

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:৩৯

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: তুয়ার বদ্দারে আই ডরাইনি কুন! এইল্যা শতানি কইজ্যায় জাডার বারি টিক ওষুদ

৩১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:২৭

ধ্রুবক আলো বলেছেন: তাঁর কথা, তাহাঁদের কথা শুনিতে ভালো লাগলো। পরের অংশের জন্য অপেক্ষায় রইলাম।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৩৩

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ । ভাল থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.