নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কস্তুরী খুঁজে ফিরে তার সুবাস..হায় মৃগ, যদি জানত গন্ধ কার! পাখিও খুঁজে ফিরে শিস--হায়, যদি সে জানত! সুর থাকে ভেতরে, অন্তরে.। চুপটি করে এই তো এখনো ডাকে, ব্যকুল হয়ে - ডাকে আর ডাকে ।।

রাবেয়া রাহীম

মানব মন বুঝে, সাধ্য আছে কার ! কখনো আবেগী গাঁথুনিগুলো যেন নিরেট কনক্রিট কখনো আবার গভীরে সাজানো আবেগগুলো- সৌরভে সুবাসিত হয়ে আনন্দে লীন !

রাবেয়া রাহীম › বিস্তারিত পোস্টঃ

সুফিবাদ বা সুফী দর্শন একটি ইসলামি আধ্যাত্মিক দর্শন (চতুর্থ পর্ব)

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৫২



সুফিবাদের মর্মকথা:

"হৃদয়ে তোমার চলে যেন আলিফের (আল্লাহ) খেলা। পবিত্র দৃষ্টি দিয়ে যদি তুমি জীবনকে দেখতে শেখো, তুমি জানবে আল্লাহর নামই যথেষ্ট " -------আল্লাহ প্রেমময় ও সৌন্দর্যময়। তিনি অনন্ত, অবিনশ্বর ও সর্বত্র বিরাজমান। প্রেম ও ভক্তির পথে আধ্যাত্মিক সাধনার মাধ্যমেই তাঁকে পাওয়া যায়। আল্লাহতে অনুগত বা লীন হওয়া সুফি সাধকের চরম লক্ষ্য।

আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন "তুমি যেখানে তিনিও (আল্লাহ) সেখানে আছেন (সুরায় হাদিদ ৪ নং আয়াত)"
যদি মনে আসে আল্লাহ আমার সঙ্গেই আছেন বা আমার সাথী হয়ে আমার সাথেই আছেন তবে কি খুব ভুল বলা হবে? না ভুল হবেনা উক্ত আয়াত মতে।

তবে অপর আরেকটি আয়াতে আল্লাহ বলেন ‘বরং মহান আল্লাহ তোমাদের নিকট ঈমানকে প্রিয় করে তুলেছেন এবং সেটাকে সৌন্দর্য মন্ডিত করেছেন তোমাদের হৃদয়ের গহীনে।” [সূরা আল-হুজুরাত ৪৯:৭]

স্রষ্টা সৃষ্টির মাঝে প্রবেশ করেন না এবং স্রষ্টাকে ধারণ করার মত এত বিশাল কোনো সৃষ্টিও নেই। বর্তমান পৃথিবীতে কোটি কোটি মানুষের কোটি কোটি কলব বা অন্তর রয়েছে। প্রতি কলবে আল্লাহ থাকলে আল্লাহর সংখ্যা কত হবে? যদি বলা হয় সত্যকামী সাধকের কলব আয়নার মত। তাহলে বলব, আয়নায় তো ব্যক্তি থাকে না, ব্যক্তির প্রতিচ্ছবি থাকে। সুতরাং সত্যকামী মানবের কলবে মহান আল্লাহর প্রতি গভীর ভালবাসা আর আনুগত্য থাকে। সেই ভালবসা থেকে বিচ্ছুরিত আলোক রশ্মির মাঝেই স্রস্টা বিরাজমান।

ক্বলব কি

ক্বলব হোল মানব দেহের মুল অংশ, যার মাধ্যমে রূহ দেহের সাথে সংযুক্ত হয়। কলবের সংজ্ঞা প্রসংগে রসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেন : নিশ্চয়ই মানুষের দেহে এক টুকরা গোশত আছে, যখন তা পবিত্র হয় তখন সমস্ত দেহই পবিত্র হয়ে যায়, আর যখন তা অপবিত্র হয়ে যায় তখন সমস্ত দেহই অপবিত্র হয়ে যায়, আর জেনে রাখ তা হল ক্বলব। (বুখারী ও মুসলিম)

ক্বলব মানব শরীরের খুব গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। হাদিস শরিফে ক্বলব কে "মুদগাহ" অর্থাৎ স্পর্শযোগ্য বস্তু বলা হয়েছে,

যদি জানতে চাই ‘ক্বলব’ শরীরের কোথায় অবস্থিত?

১) যদি বলি--- এটা হলো রুহ (আত্মা, প্রাণ বা জীবন), কিন্তু এটা সঠিক হতে পারে না। কারণ রুহের কোনো নির্ধারিত আকার নেই এবং শরীরের মধ্যে তার কোন সুনির্দিষ্ট স্থান বা অবস্থানও নেই। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘তারা যদি আপনাকে রুহ সম্পর্কে প্রশ্ন করে, আপনি বলুন, রুহ আমার রবের নির্দেশ হতে; আর তোমাদের সামান্য জ্ঞানই দেয়া হয়েছে।’ (সূরা বনি ইসরাঈল : ৮৫)।


২) আবার যদি বলি--- এটা হলো নাফছ (রিপুগুলো), কিন্তু আমার মতে এটাও সঠিক না। কেননা নাফছেরও কোনো নির্ধারিত আকার নেই এবং শরীরের মধ্যে তার কোনো সুনির্দিষ্ট স্থান বা অবস্থানও নেই।

পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেন, আর আমি আমার নাফছকে নির্দোষ বলি না, নিশ্চয় নাফছ (রিপুগুলো কাম, ক্রোধ, লোভ, মোহ, হিংসা ও ঘৃণা) অবশ্যই মন্দ কাজের প্রতি নির্দেশ করে, আমার রব যাকে রহমত করেন তাকে ছাড়া; নিশ্চয় আমার রব ক্ষমাশীল ও দয়ালু। (সূরা ইউছুফ : ৮৫)।

৩). আরও বলতে পারি--- এটা হলো আকল (জ্ঞান, বিবেক বা বুদ্ধি), । কিন্তু আমরা জানি জ্ঞান, বিবেক বা বুদ্ধি স্পর্শযোগ্য বস্তু নয়, আকলেরও কোনো নির্ধারিত আকার নেই, যদিও শরীরের মধ্যে তার নির্দিষ্ট স্থান বা অবস্থান রয়েছে।

সুতরাং মস্তিষ্ক বা মগজ যেখানে জ্ঞান, বিবেক বা বুদ্ধি থাকে তাকেই কলব বলা উচিত হবে। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘বধির, বোবা ও অন্ধ, সুতরাং তারা বিবেচনা করে না।’ (সূরা বাকারা : ১৮)। যেহেতু হাদিস শরিফে রাসূলুল্লাহ (সা.) ‘মুদগা’ ও ‘কলব’ শব্দ ব্যবহার করেছেন ।

পবিত্র কোরআনে এ বিষয়ে ১২৬টি আয়াত রয়েছে, যেসব আয়াতে কলবের কর্মকান্ড - সম্পর্কে সবিস্তারে বর্ণিত হয়েছে।

যেমন- ‘তাদের কলবগুলোতে রোগ আছে।’ (সূরা বাকারা : ১০)।

‘তাদের কলব আছে কিন্তু তারা তদ্বারা বুঝে না।’ (সূরা আরাফ : ১৭৯)।

‘তবে যদি তাদের কলব থাকত যা দ্বারা তারা বিবেচনা করবে।‘(সূরা হজ : ৪৬)।

হাদিস শরিফে এসেছে, জেনে রাখ! মানবদেহে এমন একটি ‘মুদগা’ রয়েছে, যা সুষ্ঠু হলে সমগ্র দেহ সুষ্ঠু হয়; আর তা ক্ষতিগ্রস্ত হলে সমগ্র দেহই ক্ষতিগ্রস্ত হয়; জেনে রাখ! তা হলো ‘কলব’। (সহিহ বোখারি)।

আপন চেতনার আলোতে নিজেই নিজের অন্তরের মানুষটি হয়ে ওঠার একটি পথ হয় সুফিজম এটা আমার নিজস্ব ধারনা থেকে বলছি।
যদি জানতে চান চেতনার আলোই বা কি? চেতনা মনের একটি ধর্ম বা বৈশিষ্ট্য যেমন,আত্বমাত্রিকতা,আত্বচেতনা,অনুভূতিশীলতা ।

'চেতনা' শব্দটির আভিধানিক অর্থ : চৈতন্য, সংজ্ঞা, হুঁশ; জ্ঞান, অনুভূতি; সজ্ঞান বা জাগ্রত অবস্থা; প্রাণ, জীবন। যদি বলি নিজের অনুভূতিশীলতাকে উত্তম জ্ঞান আর প্রজ্ঞার মাধ্যমে জাগিয়ে তোলার নামই চেতনার আলো। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই মানুষ ষড় রিপুর কাছে পরাজিত হয়ে আত্ম অহংকারের-কাছে বলি হয়ে নিজের চেতনার আলোতে পৌঁছতে পারেনা । নিজেই নিজের অন্তরের মানুষটি হয়ে ওঠতে পারেনা। ষড় রিপু দমনের মাধ্যমে ক্বলব বিশুদ্ধ করা যায়। বিশুদ্ধ ক্বলব নিজেকে শুদ্ধ আমিতে পৌঁছে দিতে পারে।


রুহ কি ---

রুহ হল আরবি শব্দ।এর বাংলা অর্থ হল আত্মা।এটা আল্লাহ প্রদত্ত এক বিশেষ কুদরত।সম্পুর্ন শূন্যতা বা অস্তিত্বহীন থেকে শক্তির মাধ্যমে তিনি যেভাবে সৃষ্টিকে অস্তিত্বে আনেন, তেমনি অতিরিক্ত আরেকটি শক্তির মাধ্যমে নিষ্প্রাণ পদার্থে তিনি প্রাণের উন্মেষ ঘটান।সে অতিরিক্ত শক্তিই হল রুহ বা আত্মা বা জীবনী শক্তি ।

রূহ ও নফসের মধ্যে প্রকৃত অর্থে কোন পার্থক্য নেই। যদিও পারিভাষিক অর্থে পার্থক্য আছে। যেমন প্রাণীকে ‘নফস’ বলা হয়। কিন্তু ‘রূহ’ বা আত্মা বলা হয় না। আল্লাহ বলেন, প্রত্যেক প্রাণী মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করবে(আলে ইমরান ১৮৫)। এতে বুঝা যায় যে, দেহ ও আত্মার মিলিত সত্ত্বাকে ‘নফস’ বলা হয়। আর শুধুমাত্র আত্মাকে ‘রূহ’ বলা হয়।

ঘুম যদি টেম্পোরারি ডেথ হয় তাহলে আবার রূহ কিভাবে জীবনী শক্তি হয়? আসলে এটা এমন কিছু যা সম্পর্কে আমাদের জ্ঞান অতি অল্প। মানুষ যখন সৃষ্টি হলো তখন ছিলো শুধুই মাটির একটি মূর্তি। সেখানে রুহ সেট করার সাথে সাথেই মানুষ সচল হলো। আবার মৃত্যুর পর মানুষ অচল।

পৃথিবীতে এত এত মানুষ সবার জন্য পৃথক রুহ। রুহ হলো প্রাণ শক্তি কিন্তু মানুষের মগজ হলো সেই সিস্টেম যা মানুষকে পাপ পূণ্যের পথে পরিচালনা করে থাকে। আল্লাহ রুহকে পবিত্র বলেছেন কারণ এই প্রাণ শক্তি যা আল্লাহর হুকুমে মানুষকে সচল রাখে। বাকি সব মানুষের ব্রেন নিয়ন্ত্রণ করে। আর এই ব্রেন সচল থাকে চালিকা শক্তি রুহের মাধ্যমে।


শুধু মাত্র হজরত আদম আঃ আর হযরত ঈসা আঃ এর সৃষ্টির কথা যখন এসেছে তখনই রূহ এর কথা এসেছে !!

বাকি আলোচনা আবারো কোন এক তুষার ঝড়ের দিন করবো ।


বিঃ দ্রঃ ---- (ফিল লাইক মাইনাস ২২ ডিগ্রী টেম্পাচারে ঘরে প্রায় বন্দী অবস্থায় থেকে হঠাত আত্মা সম্পর্কে জানার গভীর আগ্রহ থেকেই এই পর্বের সুচনা )

ছবি --আমার নিজের ক্যামেরায় তোলা

আগের পর্ব গুলি ---
সুফিবাদ বা সুফী দর্শন একটি ইসলামি আধ্যাত্মিক দর্শন ( ১ম পর্ব)
সুফিবাদ বা সুফী দর্শন একটি ইসলামি আধ্যাত্মিক দর্শন (দ্বিতীয় পর্ব)

মন্তব্য ৪৩ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৪৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



শীত পড়লে মানুষ আজগুবি সব আবিস্কার করে বসে।

মুরগীর স্যুপ খান, সোমবারে কাজে যেতে পারবেন।

কলব মলব থাকলে এনাটোমী ও ফিলিওলোকজীর লোকেরা বের করে ফেলতো; ফিজিলোজীততে মানুষ এমনিতে নোবেল পাচ্ছেন না।

২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:০৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: খুবই গুরু্ত্বপুর্ণ তথ্য সমৃদ্ধ লেখা ।
পোষ্টটি প্রিয়তে গেল ।

শুভেচ্ছা রইল

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:১৪

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ

ভাল থাকবেন।

৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:১০

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপু আশা করছি ভালো আছেন !!

আপনার লেখা ভালো লাগলো ; আমার পড়তে ভালোই লাগে তবে অত গভীর ভাবে বুঝতে বা আপনাদের মত করে বোঝাতে পারি না । অনেক অনেক শুভ কামনা ।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:১৩

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: তুমি তো কবি , কবিদেরই অসীম ক্ষমতা থাকে হৃদয়ের অতলে যাওয়ার। হৃদয়ের আরও গভীরে প্রবেশ করো ঠিক তোমার কবিতার মতন করে । দেখবে সব কিছু সচ্ছ দেখা যাচ্ছে ।

অনেক শুভ কামনা তোমার জন্য । ভাল থেক

৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:১৮

মাইনুল ইসলাম আলিফ বলেছেন: সুফিবাদ আসলে জটিল বিষয় ।
তবে কেউ কেউ শুধু দিলে দিলে(মনে মনে) সব এবাদত সেরে ফেলে,এটা কিন্তু ইসলাম নয়।
শুভ কামনা।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:২০

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: দিলে দিলে(মনে মনে) সব এবাদত সেরে ফেলে, --- আপনার এই কথাটি খুবই মুল্যবান
সুফিবাদে অবশ্যই ইসলামী তরিকায় হতে হবে। রাসুল (সাঃ) এর দেখানো পথেই হতে হবে ।

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপনাকে

৫| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:২৪

নতুন বলেছেন: মানুষের এই কালব, রুহু আর শরীরের সাথে কম্পিউটারের সাথে মিল পাই...

শরির<<< হাডওয়ার...
রুহ<<< সপ্ফটওয়ার...
কালব<< হাডডিক্স...

একদিন হয়তো আমাদের এই কম্পিউটারের সাথে আমাদের যোগযোগ সম্ভব হবে... তখন অনেক রহস্যের সমাধান হবে...

কিন্তু এখন সুফিবাদ আর পীরেরা যেই সব আমল/তরিকা/ধ্যান যাই করুক বা যাই তারা বিভিন্ন স্তরে দেখা বা উপল্বধী করুন তা একরকমের মেডিটেসনই....

এটা আমার মনে হয়না সৃস্টিকতার সাথে কোন সম্পক` আছে....

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:০৬

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: একদিন হয়তো আমাদের এই কম্পিউটারের সাথে আমাদের যোগযোগ সম্ভব হবে... তখন অনেক রহস্যের সমাধান হবে

হয়ত একদিন অনেক দুরের পথ । আমিতো এখনি যোগাযোগ করার চেষ্টায় আছি। =p~

মিস্টিসিজম , ধ্যান, বা মেডিটেশন যাই বলেন না কেন সবটাই নিজের সাথে নিজের যোগাযোগের চেষ্টা , অনেকে সফলও হয় বলেই এতে মানুষের আগ্রহ অনেক বেশী । সব রকম রিপু মুক্ত হয়ে আত্মা পরিশুদ্ধের মাধ্যমে নিজের সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব বলে আমি মনে করি।

অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

৬| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:২৬

অাব্দুল্লাহ অাল কাফি বলেছেন: গভীর চিন্তার বিষয়। জ্ঞানগর্ভ রচনা।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:০২

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ

৭| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৬:৩৭

মরুচারী বেদুঈন বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:০০

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ

৮| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৪১

আটলান্টিক বলেছেন: বর্তমান পৃথিবীতে দেড়শত কোটি মানুষের দেড়শত কোটি কলব বা অন্তর রয়েছে
তথ্যে একটু ভূল রয়েছে। বর্তমান পৃথিবীতে ৭০০ কোটির ও বেশি মানুষ রয়েছে।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫৬

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: তথ্যগত ভুল সংশোধন করে দিলাম। অনেক কৃতজ্ঞতা জানাই

ভাল থাকবেন

৯| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: ধর্মীয় ব্যাপার নিয়ে লিখতে ভয় লাগে, পড়তেও ভয় লাগে। আবার মন্তব্য করতেও ভয় লাগে।

ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫৭

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: নির্ভয়ে পথ চলুন , পাশেই থাকবো সব সময় ।

অনেক ধন্যবাদ

১০| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৭

নতুন নকিব বলেছেন:



প্রিয় বিষয়ের আলোচনা। সময় নিয়ে পাঠের ইচ্ছে। অনেক ভাল থাকুন।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:০১

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আপনিও খুব ভাল থাকবেন, অনেক ধন্যবাদ

১১| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৮

জাহিদ অনিক বলেছেন:

সুফিবাদ বা ঐশ্বরিক প্রেমে যে একবার মজে যেতে পারে তার নির্বান নিশ্চিত।
সাধক হতে হয়, সাধনা করতে হয়।
সাধনা করা সবার কাজ না। সবার হাতে সে পোষ মানে না।

সুফিবাদ ইসলামী টার্ম হলেও সব ধর্মেই এরকম সুফিবাদ জাতীয় কিছু না কিছু আছে।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:১১

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: সুফিবাদ ইসলামী টার্ম হলেও সব ধর্মেই এরকম সুফিবাদ জাতীয় কিছু না কিছু আছে।

সুফিজমে বহুল প্রচলিত চর্চা হোল মিস্টিসিজম। এর বাংলা অর্থ মরমি সাধক বা মরমিয়া, সুফি, মুর্শিদ, দরবেশ, সাধু, সন্ন্যাসী, গুরু ইত্যাদি। ইংরেজি Mysticism এসেছে গ্রিক শব্দ myste থেকে যার অর্থ চোখ বন্ধ করা। মরমি সাধকেরা চোখ বন্ধ করে অন্তর্দৃষ্টি ও গভীর চিন্তা-তন্ময়তার মাধ্যমে সত্য ও সুন্দরকে উপলব্ধি করার প্রয়াস পান। এই প্রয়াসে মনীষা ও ভাবাবেগের এক প্রকার সংমিশ্রণ ঘটে।

আমার ক্ষুদ্র জ্ঞাণ দিয়ে যা বুঝি তাহলো সব ধর্মের ভীত মুলত একটাই সেতা হোল স্রষ্টার সন্ধাণ। তাই সব ধর্মেই এই দর্শনের প্রচলন রয়েছে ।

তোমার জন্য অনেক শুভ কামনা ।



০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৩৩

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: রাসূল সাল্লাল্লাহ্’র সময়কালের অনেক আগে আসহাবে ক্বাহাফ বা গুহাবাসী ধ্যানীদের কথা তুলে আল্লাহ্ সূরা কাহাফে বলছেন, হে প্রিয়, আপনিতো দেখেছেন ওই গুহাবাসীদের কোন দিক দিয়ে সূয্য উঠে আসত আর ছায়া পড়ত কত লম্বা...
একই কাহিনি আমরা পাই তূর পাহাড়ে। সুফিদের মতে, আমাদের দৃশ্যমান জগৎ অবাস্তব, একমাত্র সৃষ্টিকর্তাই বাস্তব। তাই তো তুর পাহাড়ে যখন হজরত মুছা (আ.) মহান প্রভুর সাক্ষাতে তুর পাহাড়ে গমন করেন, তখন আল্লাহর নূরের তাজাল্লিতে পাহাড় জ্বলেপুড়ে ছারখার হয়ে যায়, হজরত মুসা (আ.) অজ্ঞান হয়ে মাটিতে পড়ে যান। এখানে সুফিদের ব্যাখ্যা, একমাত্র আল্লাহই বাস্তব। আর সবই অবাস্তব। তাই বাস্তব আল্লাহর উপস্থিতিতে অবাস্তব তুর পাহাড় ধ্বংস হয়ে যায়। কিন্তু বিস্ময়কর ব্যাপার, সে অগ্নিতেজে পাহাড় পুড়ে ছাই হয়ে গেলেও অক্ষত থেকে গেলেন হজরত মুসা (আ.)। এর কারণ আল্লাহর প্রেম, মহব্বত। আল্লাহর প্রতি হজরত মুসা (আ.) এর যে প্রেম, সেটাই তাঁর অস্তিত্বের অবস্থিতির কারণ।

------তোমার জন্য আরও কিছু তথ্য

১২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:১৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মন্সুর হাল্লাজের জীবনী পড়েছিলাম। আমি বলতে আর কিছুই নাই । আপনিই প্রথম , আপনিই শেষ, আপনিই প্রকাশ্য, আপনিই গোপন এবং আপনিই সকলের খবর জানেন । আল্লাহতে অনুগত বা লীন হওয়া সুফি সাধকের চরম লক্ষ্য।
আল্লাহতে এরূপ বিলীন হয়েছিলেন মন্সুর হাল্লাজ।
সুন্দর, ব্যতিক্রমী একটা পষ্ট করেছেন, ধন্যবাদ নিন।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:১৫

রাবেয়া রাহীম বলেছেন:
আপন চেতনার আলোতে নিজেই নিজের অন্তরের মানুষটি হয়ে ওঠার একটি পথ হয় সুফিজম । ষড় রিপুর দোষ থেকে মুক্ত হতে পারলেই নিজেকেই নিজের মধ্যে আয়নার মত সচ্ছ দেখতে পারবেন। আমরা কিন্তু কথায় কথায় বলে থাকি ---- আমার মন পরিশকার একদম আয়নার মত। যদিও কথাটা কথার কথা নিজেকে নির্দোষ মনে করা কিন্তু এই কথাটির ভেতরেই নিগুড় অর্থ লুকিয়ে আছে ।

অনেক ধন্যবাদ লিটন ভাই । ভাল থাকবেন

১৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৩

মলাসইলমুইনা বলেছেন: অনেক কিছু জানা হলো | প্রশ্নও এলো মনে সুফিইজম বা অধ্যাত্মবাদকে কি মেইনস্ট্রিম ইসলামের অংশ হিসেবে গণ্য করা হয় ? যেমন সুফিইজম -এর প্রথম দিকের অন্যতম কন্ট্রিবিউটার মনে হয় মনসুর হেল্লাজকে বলা যেতে পারে | কিন্তু মনসুর হেল্লাজ সম্পর্কে আমি কিন্তু অন্য ধরণের কথাও পড়েছি | তাকে কি ঠিক ইসলামী জ্ঞানে বিজ্ঞ মানুষ বলা যাবে ?

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:২১

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: ইস্লামে সুফিজমের সূচনা মহানবী (সাঃ) করেছিলেন। তাঁর মাত্র ৬৩ বছরের কায়িক অবস্থানের চার ভাগের একভাগই চলে গেল জন-অরণ্যের বাইরে। পনের বছর চার মাস! ধ্যানমগ্ন বা আরবীতে বলা হয়--মোরাক্বাবা। বাংলায় যদি বলি--- সারা দিন-রাত গুহায় একতালে বসে থেকে শুধু ভাবনা চিন্তা আর হিসাব মিলানো। পনের বছরের ফলাফল?----পড়ুন! আপনি পড়ুন আপনার স্রষ্টার নামে, যিনি শিক্ষা দিয়েছেন মানবকে কলমের দ্বারা... (সুবাহানাল্লাহ)।

প্রথম সুফি হিসেবে হযরত হাসান বাসরি কে ধরা হয়ে থাকে।
মনসুর হেল্লাজকে অনেকেই বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারি সুফি হিসেবে মনে করে থাকেন। যদিও তিনি আপন সাধনায় অনেক উঁচু পর্যায়ে পৌঁছতে সক্ষম হয়েছিলেন।

অনেক ধন্যবাদ মুল্যবান মন্তব্যের জন্য

ভাল থাকবেন।

১৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৬:৩৭

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
সুফিবাদ নিয়ে জ্ঞানগর্ভ মূলক আলোচনার জন্য ধন্যবাদ। তবে কেন জানি মনে হচ্ছে, কিছু সজ্ঞা নেট বিনা অর্থে কেনে আনা।


শুভকামনা থাকলো আপনার জন্য।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৫২

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: শুভ কামনা আপনার জন্যও অনেক

১৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৫৫

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: কাকু বিনে না ভরসা
ডরে প্রায় কাঁপু কাঁপু;
আমারো সে একি কথা
যা কয়েছে মনিরা'পু।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪৬

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: যিনি সৃজন করেছেন পাঠ করো সেই পবিত্র সত্ত্বার নামে
তবেই না জানতে পারবে ভান্ডার গুপ্ত জ্ঞানের

১৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:১২

রিদওয়ান হাসান বলেছেন: তুমি কি দেখেছ, পৃথিবীতে বপিত হয়েছে একটা বীজ
যেটা জেগে ওঠেনি নতুন এক জীবন নিয়ে?
-কেন তুমি একটা মানববীজের উঠে আসাতে সন্দেহ করবে?
কিংবা দেখেছ, কুপে নোয়ানো কোনো বালতি
ফিরে এসেছে খালি?
-কেন একটা আত্মার জন্য বিলাপ করো যদি তা ফিরে আসতে পারে
যেভাবে ইউসুফ ফিরে এসেছে ‍কুপ থেকে!
—মাওলানা জালালুদ্দীন রুমী

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪৪

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: তুমি যদি তোমার হৃদয়ের আলোকবরতিকা হও তবে তুমি সে বারীর পথ চেনো
তুমি যদি খোদা ভিরু হও জেনে রেখো , আমিই তোমার জীবন গ্রামের সরদার

—- জালালুদদীন রুমি

অনেক দিন পর আপনাকে আমার ব্লগে পেয়ে ভালো লাগলো।

কেমন আছেন ? ছেলে ভালো আছে? হাটতে শিখেছে?

১৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৪৩

রিদওয়ান হাসান বলেছেন: সপরিবারে ভালোই আছি আলহামদুলিল্লাহ। ছেলে হাটতে পারে না, বসতে পারে। দোয়া করবেন।

আপনাদের প্রতিও রইলো আন্তরিক দোয়া। ছেলের বিয়ের দাওয়াত পাইনি- সেই রাগ কিন্তু একদমই নাই। সত্যি বলছি।

১৮| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৩২

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: সুফিবাদ, বৌদ্ধ দর্শন আর বৈষ্ণববাদ এই তিনটি হলে একই ডালের তিনটি পাতা। ফানাফিল্লাহ, নির্বাণ আর অচিন্ত্য ভেদাভেদ তত্ত্ব এই ডালের ফল।

১৯| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৩৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: *কুনোব্যাঙ* বলেছেন: সুফিবাদ, বৌদ্ধ দর্শন আর বৈষ্ণববাদ এই তিনটি হলে একই ডালের তিনটি পাতা। ফানাফিল্লাহ, নির্বাণ আর অচিন্ত্য ভেদাভেদ তত্ত্ব এই ডালের ফল
রূহ হলো মহান আল্লাহ তায়ালার হুকুম এর ..চেয়ে পারফেক্ট সংজ্ঞা খুজে বের করা দুরূহ ।

২০| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৯

আইনুল বারী বলেছেন: অসাধারণ বিষয় নিয়ে লিখেছেন। তবে নফস ও রূহ এক নয়। রুহ সম্পর্কে আমরা কমই জানি। এর অর্থ 'নির্দেশ', আল্লাহ'র নির্দেশ। নফসের প্রতি আল্লাহ খেয়াল রাখতে বলেছেন। কেননা নফস আমাদেরকে বিভ্রান্ত করতে পারে। ক্বলব বলেও একটি জিনিস আছে, যাকে বলি অন্তর।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:১৮

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আল্লাহ বলেন, প্রত্যেক প্রাণী মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করবে(আলে ইমরান ১৮৫)। এতে বুঝা যায় যে, দেহ ও আত্মার মিলিত সত্ত্বাকে ‘নফস’ বলা হয়। আর শুধুমাত্র আত্মাকে ‘রূহ’ বলা হয়।

মানুষের কুপ্রব্রিত্তির সমষ্টিই নাফস । দেহ না থাকলে কু প্রবৃত্তি চরিতার্থ করা সম্ভব না ।

অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য

২১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২২

এম.এ.জি তালুকদার বলেছেন: ইমাম গাজ্জালী(রহ:)-এর কিমিমায়ে সাদাত কিতাব পড়েছি,কিন্ত তা হৃদয়ে ধারন করতে পারি না। বল স্বরুপ কোথায় আমার সাধের পিয়ারী---------

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:২০

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: হৃদয়ে আমার চলে যে আলিফের খেলা --- এটা আত্মস্থ করতে পারলেই ধারন করা সম্ভব হয়।

অনেক ধন্যবাদ মুল্যবান মন্তব্যের জন্য

২২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:২৮

এম.এ.জি তালুকদার বলেছেন: কিভাবে আত্মস্থ করতে হবে,দয়ে করে বলবেন কী?

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৫৮

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: নামাজ মুসলমানদের দৈনন্দন ফরজ ইবাদতটি আসলে ধ্যান ও যোগাাসনের উপযোগিতা। আমরা যখন নামাজ পড়ি, দুনিয়ার সকল কোলাহল থেকে দূরে সরে গিয়ে নিবিষ্ঠচিত্তে স্রষ্ট্রার কাছে আত্মনিবেদন করি। হয়তো স্রষ্ট্রাকে দেখছি না শুনছি না কিন্তু তিনি আমাকে দেখছেন, আমাকে শুনছেন এই যে, নিবিষ্ঠচিত্তে কল্পনা, একাগ্রচিত্ততা এটাই ধ্যান । এমন ধ্যানের মাধ্যমে আবার এক মনে জিকিরের মাধ্যমেও "আত্মস্থ " আয়ত্ত করা যায়। জিকিরের সময় আল্লাহ বা “লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ এক মনে জিকিরের মাধ্যমেও" আত্তস্থ" আয়ত্ত করতে পারবেন। আলিফের খেলা তখন রিদয় বুঝে নিবে ।

আগ্রহের জন্য অনেক ধন্যবাদ

২৩| ০২ রা জুলাই, ২০১৮ সকাল ৭:০১

মোঃ আবু বকর ছিদ্দিক বলেছেন: আসসালামুয়ালাইকুম।আপনার লেখা আমার অনেক ভালো লাগে আপু।আমি আপনার মতাদর্শের সাথে পুরোপুরি সহমত করি।।আমার ব্লগের লিখা আপনার ভালো লাগবে বলে আমার বিশ্বাস আমন্ত্রিত আমিও সুফিবাদ;আধ্যাত্বিকতা সম্পর্কে লিখতে চাই,কিন্তু তা সবার কাছে তথা কারো কাছেই পৌছে দিতে পারছিনা। কারন আমি প্রথম পাতার জন্য নির্বাচন হতে পারছিনা।তিন দিন অবজারবেশনে রেখে প্রথম পাতায় লেখার সুযোগ দেওয়ার কথা।এখন চারদিন পেরোলো।তাও কেনো মডারেটররা কথা রাখছেনা বুজছিনা।আপনার সহযোগিতা কামনা করি আপু,আমি প্রথম পাতায় সুযোগ পাওয়ার জন্য সাহায্য করুন,চির কৃতজ্ঞ থাকবো আপু।

২৪| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৭:২৭

সনেট কবি বলেছেন: ভাল লিখেছেন তাতে কোন সন্দেহ নেই। তবে আপনার মনে কখন যে কি ঘটে বলা মুশকিল!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.