![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানব মন বুঝে, সাধ্য আছে কার ! কখনো আবেগী গাঁথুনিগুলো যেন নিরেট কনক্রিট কখনো আবার গভীরে সাজানো আবেগগুলো- সৌরভে সুবাসিত হয়ে আনন্দে লীন !
২০০১ সালের ১১ই সেপ্টেম্বর সন্ত্রাসী হামলায় ধসে পড়ে নিউইয়র্কের টুইন টাওয়ার খ্যাত বিশ্ব বাণিজ্য কেন্দ্রের গগনচুম্বী দুটি ভবন। এই ঘটনার জের ধরে দুনিয়া জুড়ে ঘটে যায় আরও অনেক অনেক প্রাণহানির ঘটনা।
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে নতুন করে আবার নির্মিত হয়েছে ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার বা বিশ্ব বাণিজ্য কেন্দ্র।
নতুন ভবনটি মাথা তুলে দিয়েছে আকাশের দিকে তার ১০৪ তলা উচ্চতা নিয়ে।
নতুন এই বিশ্ব বাণিজ্য কেন্দ্রের ভবন এখন একটি। আগের ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার ছিল টুইন টাওয়ার অর্থাৎ দুই ভবনের।
নতুন নির্মিত ১০৪ তলার (১,৭৭৬ ফুট) এই ভবন আনুষ্ঠানিকভাবে খুলে দেওয়া হয়েছে। নিউ ইয়র্কের ম্যানহাটন স্কাইলাইনকেও (প্লাজা) ছাড়িয়ে গেছে এই ভবন। এটিই এখন যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে উঁচু ভবন। এটি নির্মাণ করতে সময় লেগেছে আট বছর। ব্যয় হয়েছে প্রায় ৪০০ কোটি মার্কিন ডলার।
মেঘে ঢাকা নতুন টাওয়ার
মেঘের ভেতরে ডুবে যাওয়া নতুন টাওয়ার
এ দিনটিতে সন্ত্রাসী হামলায় ২ হাজার ২,৭৪৯ জনের প্রাণহানি ঘটে। আহত হয়েছে ছয় হাজারের বেশি মানুষ। যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে নিজ ভূখণ্ডে এর আগে এমন হামলা আর প্রাণহানির ঘটনা ঘটেনি। বিশ্ব বাণিজ্য কেন্দ্রের স্থানটিতে গড়ে উঠেছে সেপ্টেম্বর ১১ মেমোরিয়াল।
সেপ্টেম্বর মেমোরিয়াল মনুমেন্ট বিভিন্ন এঙ্গেল থেকে তুলেছি।
২০০১ সালের ১১ই সেপ্টেম্বর যুক্তরাস্ট্রে সন্ত্রাসী আক্রমণে নিহতদের সম্মানে নিউইয়র্কে নির্মিত হয় ‘ন্যাশনাল সেপ্টেম্বর-১১ মেমোরিয়াল মিউজিয়াম । নাইন ইলেভেনের সন্ত্রাসী হামলায় মারা গিয়েছিল ২,৭৪৯ জন৷
৭০ কোটি ডলার খরচ করে বিগত কয়েক বছরের নির্মাণের পর যাদুঘর এবং মেমোরিয়াল প্লাজা দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয় যাতে সেদিনের ঘটনার ভয়াবহতা সম্পর্কে দর্শনার্থীরা পরিস্কার ধারনা পায়।
পাথরে ৯/১১ এর হামলায় নিহতদের নাম খোদাই করে লেখা দুটি জলাধার নির্মাণ করা হয়েছে । অনবরত পাথর গড়িয়ে পানির ধারা দেখলে মনে হয় প্রকৃতি বুঝি অশ্রু বিসর্জন দিয়ে চলেছে নিহতদের স্মরণে
মন খারাপ করা এক বিকেল।
টুইন টাওয়ারের ভিত্তিটা যেখানে ছিল সেটা চিহ্নিত করে রাখার জন্য ঠিক ঐ জায়গায় জলাধার তৈরি করা হয়েছে৷
পাথরে খোদাই করা নিহতদের নাম
ওখানে যাওয়ার পর কেমন এক বিষণ্ণ সময় ছেয়ে থাকে
এই ফুল টি দেখে ভীষণ মন খারাপ হয়ে যায়
প্রিয়জনের ছোঁয়া
প্রিয়জনের ভালোবাসা
মোহাম্মাদ শাজাহান বাংলাদেশের সিলেটের সন্তান ছিলেন।
বাংলাদেশী দম্পতি নুরুল হক মিয়া শাকিলা ইয়াসমিন ।
জলাধারের চারপাশে চারশো ওক গাছ লাগানো হয়েছে
ওক গাছের ছায়ায় বসে আমিও কিছুক্ষণ জিরিয়ে নিলাম
নতুন টাওয়ারের আশে পাশে গ্রাঊন্ড জিরোর আরও কিছু ছবি
গ্রাঊন্ড জিরো নর্থ পোল
দূর থেকে মনুমেন্টের উইং
নতুন টাউয়ারের সামনে নতুন শপিং মল। উল্লেখ্য এই শপিং মল টুইন টাওয়ারের সময় ছিলনা। নতুন টাওয়ারের গুরুত্ত বাড়াতে এই শপিং মল সহ আশেপাশের আরও অনেক স্থাপনা তৈরী করা হয় ।
গ্রাউন্ড জিরো সাউথ পোল
কিছুটা দূর থেকে গ্রাউন্ড জিরো
( আমার ছবি দুটি বাদে সবগুলো ছবি আমি নিজে তুলেছি)
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৯:৪০
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: রাজনীতির নোংরা খেলায় সাধারন মানুষ খুব অসহায় ।।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৯:৩১
ইসিয়াক বলেছেন: ছবিগুলো খুবই সুন্দর । বিস্তারিত পড়ে আবার মন্তব্যে আসবো।
ধন্যবাদ ।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:২৫
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও । ভাল থাকবেন
৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১০:১৩
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: মেধে ঢাকা টাওয়ারের ছবি দেখে মনে হচ্ছে এই বুঝি একটা প্লেন এসে আছড়ে পড়বে...
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:২৬
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আসলেও এখন এই জায়গাটি এত বেশী সুন্দর করেছে যে এই টাওয়ারের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় সবারই ইচ্ছে করবে একটি ছবি তুলি ।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যর জন্য
৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১১:১২
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ধন্যবাদ , স্মৃতির ফিরে দেখা
...................................................
কিন্ত তাদের কূটচালে জাপানের বোমা বর্ষন থেকে
ভিয়েতনাম, আফগানিস্হান, লেবানন, সিরিয়া ইরাক সহ
কত প্রান ঝরে গেল তার স্মৃতিস্তম্ভ কোথায় পাব ???
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:২৮
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: কিন্ত তাদের কূটচালে জাপানের বোমা বর্ষন থেকে
ভিয়েতনাম, আফগানিস্হান, লেবানন, সিরিয়া ইরাক সহ
কত প্রান ঝরে গেল তার স্মৃতিস্তম্ভ কোথায় পাব ???
তাদের স্মৃতি স্তম্ভ থাকবে সাদারন মানুষের মনে। এই যে আমি আর আপনি স্মরন করছি তাদের ।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ঘরে বসেই নতুন টুইন টাওয়ার দেখে নিলাম।
ভালো লাগলো ছবি ব্লগটি।
এরকম ব্লগ আরো দিবেন।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৩২
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: এই দেশের প্রত্যেকটা শহর আলাদা রকমের সুন্দর। যে শহরে যাই সে শহরের সৌন্দর্য দেখে অনেক ছবি তুলি । ব্যস্ততায় ছবি ব্লগ বানানো হয়ে উঠেনি আগে কখনো । নিউইয়র্ক শহরে অনেক বছর ধরে আছি । কত কত ছবি । এখানে মাত্র কিছু দিলাম।
ভাল থাকবেন । অনেক ধন্যবাদ
৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ২:০২
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: সুন্দর ছবিব্লগ! খুব ভালো লাগল!
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৩০
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: ভাল থাকবেন । অনেক ধন্যবাদ
৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:০২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সুন্দর ছবিব্লগ!
এই ছবিগুলোও খুবই সুন্দর উঠেছে আইফোনে।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:২৯
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ হাসান কালবৈশাখী ।
ভাল থাকবেন
৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৩
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: সুন্দর ছবির ব্লগ।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:২৮
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: ভাল থাকবেন । অনেক ধন্যবাদ
৯| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:১৪
আমি তুমি আমরা বলেছেন: সুন্দর ছবিব্লগ ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৯:১৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আধীপত্যবাদী, নব্য সাম্রাজ্যবাদীতা, সহিংসতা, আর হানাহানির নোংরা রাজনীতির এক স্মরক হয়ে রইল টুইন টাওয়ার!
নিহতদের আত্মার জন্য শুভ কামনা ।
বিশ্ব মোড়ল পনা আর ধ্বংস ও বিদ্বেষের রাজনীতি কতটা ক্ষতিকর, ভয়ংকর তার জ্বলন্ত বাস্তবতা।
ইরাক, আফগানিস্তান আর সিরিয়ায় লাখো, লাখো মানুষ, নিরপরাধ নারী শিশুদের মৃত্যু, তাদের সজানো নগর, বন্দর সব ধ্বংসস্তু!
এসবের জন্য হয়তো হবেনা কোন স্মৃতি স্তম্ভ! কিন্তু প্রকৃতি বুঝী আপন নিয়েমই খেলে!
অথবা ভিন্ন কিছূ। ফরাসী সাংবাদিকের অনুসন্ধানী প্রতিবেদন!! কে জানে কোনটি প্রকৃত সত্য!
আপনার চোখে আবার নতুন করে দেখা হলো । জানা হলো।
স্মৃতি পোষ্টে ++++