নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কস্তুরী খুঁজে ফিরে তার সুবাস..হায় মৃগ, যদি জানত গন্ধ কার! পাখিও খুঁজে ফিরে শিস--হায়, যদি সে জানত! সুর থাকে ভেতরে, অন্তরে.। চুপটি করে এই তো এখনো ডাকে, ব্যকুল হয়ে - ডাকে আর ডাকে ।।

রাবেয়া রাহীম

মানব মন বুঝে, সাধ্য আছে কার ! কখনো আবেগী গাঁথুনিগুলো যেন নিরেট কনক্রিট কখনো আবার গভীরে সাজানো আবেগগুলো- সৌরভে সুবাসিত হয়ে আনন্দে লীন !

রাবেয়া রাহীম › বিস্তারিত পোস্টঃ

হিজামা চিকিৎসা ও আমার অভিজ্ঞতা

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ভোর ৬:৫১




"হিজামা" কি? ----আমরা বাংলায় বলে থাকি ‘শিঙ্গা লাগানো"। আর আরবিতে বলা হয় ‘হিজামা’। আরবি ‘আল হাজম’ থেকে এ শব্দের উৎপত্তি। এর অর্থ চোষা বা টেনে নেওয়া। হিজামা হল এমন একটি প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতি, যে পদ্ধতিতে শরীরের নির্দিষ্ট কিছু অংশ থেকে সুচের মাধ্যমে নেগেটিভ প্রেশার দিয়ে (টেনে/চুষে) নিস্তেজ প্রবাহহীন রক্ত বের করে ফেলা হয়। এই পদ্ধতিতে শরীর থেকে রক্তের টকসিন বের করা হয়। এতে শরীরের মাংসপেশী সমূহের রক্ত প্রবাহ দ্রুততর হয়। পেশী,চামড়া, ত্বক ও শরীরের ভিতরের অরগান সমূহের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়। ফলে শরীর সতেজ ও শক্তিশালী হয়।

এটি মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা) নির্দেশিত একটি চিকিৎসাব্যবস্থা। হযরত আবু হুরাইরা (রা) থেকে বর্ণিত : রাসূল (সা) বলেছেন, “জিবরীল (আ) আমাকে জানিয়েছেন যে, মানুষ চিকিৎসার জন্য যতসব উপায় অবলম্বন করে, তম্মধ্যে হিজামাই হল সর্বোত্তম।” আল-হাকিম, হাদীছ নম্বর : ৭৪৭০

হিজামাকে নবীর দেখানো বা বলা চিকিৎসা পদ্ধতি বলা হয়। হজরত রাসূলুল্লাহ (সা) হিজামার উপকারিতা সম্পর্কে উম্মতকে অবহিত করেছেন। তিনি নিজে এ পদ্ধতির চিকিৎসা ব্যবহার করেছেন এমনকি অন্যকে হিজামা পদ্ধতির চিকিৎসা নিতে উৎসাহিতও করেছেন। হিজামার ব্যবহার রাসূলুল্লাহ (সা) ও সাহাবাদের মাঝে ব্যাপকভাবে প্রচলিত ছিল।

আমাদের দেশে আঞ্চলিক ভাষায় "শিঙ্গা লাগানো’ বলতে বুঝি কাঁধে ঝোলা ঝুলিয়ে বেদে সম্প্রদায়ের মহিলাদের হাতে গরুর শিঙয়ের মাধ্যমে এক প্রকার চিকিৎসা ব্যবস্থা। বাংলাদেশের গ্রাম এবং শহরের অনেকেই এই ব্যবস্থার সাথে পরিচিত হয়ে থাকবেন। আমার কৈশোর কালেও দেখেছি আমার আব্বা ও আম্মা কে পিঠে ব্যথা, হাটু ব্যথা ও কোমর ব্যথা কমানোর জন্য বেদে সম্প্রদায়ের মহিলাদের দিয়ে শিঙ্গা লাগিয়ে চিকিৎসা নিতে। আমার আম্মার বয়স এখন ৮০ বছর। খুব অবাক হয়ে লক্ষ্য করছি যে, এতটা বয়সে এসেও আমার আম্মার শরীরেএখন কোন ব্যথা নেই।

এদিকে আমি বেশ কয়েক বছর ধরে কাঁধ ও ঘাড়ের ব্যথায় অসয্যকর যন্ত্রণার মধ্যে ছিলাম। দুই দফা "এম আর আই" করার পর বেশ কয়েক দফা ফিজিওথেরাপি নিয়ে নিয়ম করে প্রতিদিন এক ঘন্টা এক্সারসাইজ করে ব্যথা কিছুটা সহনীয় হয়েছিল। তবে পুরোপুরি সেরে উঠিনি। পরিচিত অনেকের কাছ থেকে জানতে পারলাম যে ঢাকাতে বেশ কয়েকটি জায়গায় হিজামা কাপিং থেরাপি দেওয়ার সেন্টার চালু হয়েছে। আমার খুব কাছের কিছু আত্মীয় এই থেরাপি নিয়ে বেশ ভালো আছেন। তারাই আমাকে পরামর্শ দিলো এই থেরাপি নেওয়ার জন্য।

হিজামা কিভাবে করতে হয় -----

আরামদায়ক অবস্থায় শুইয়ে অথবা বসিয়ে যে স্থানে হিজামা করতে হবে শরীরের সে জায়গা জীবাণুমুক্ত করতে হবে। হাতে গ্লাভস পরে নিয়ে জীবাণুমুক্ত কাপগুলো এক এক করে শরীরের নির্দিষ্ট জায়গায় বসিয়ে নিতে হয়। অতঃপর হিজামার স্থানে ধারালো সুঁচ বা ব্লেডদ্বারা চামড়ার উপর হালকাভাবে ছিদ্র করে নিতে হয়। ছিদ্র করার সময় হাল্কা আঁচড়ের মতন ব্যথা অনুভব হয়। তবে ব্যথা তেমন কিছুনা। তারপর কাপ সেট করে কয়েক মিনিট অপেক্ষা করতে হবে। এভাবে দূষিত রক্ত বের হয়ে কাপে জমতে থাকবে। কোনো স্থানে কাপ সাধারণত পাঁচ থেকে দশ মিনিটের বেশি রাখা হয় না।

হিজামার পর ঐ স্থানে গোল চিহ্ন বা ফোলা অনুভব হয়। যা সর্বোচ্চ দুই বা তিনদিন থাকতে পারে। এটা দূষিত রক্ত বের হওয়ার চিহ্ন।

খ্রিষ্টপূর্ব ১৫৫০ অব্দে মিশরীয়রা কাপিং পদ্ধতি ব্যবহার করতো। অনেকেই কাপিংকে চীনের চিকিৎসা পদ্ধতি আকুপাংচারের সাথে মিশিয়ে ফেলছেন, যা আসলে কিন্তু একই না। আকুপাংচার পদ্ধতিতে সূঁচ ফুটানো হলেও কাপিং পদ্ধতিতে কাপের মাধ্যমে রক্ত শুষে নেয়া হয়। এই পদ্ধতিতে বিশেষভাবে তৈরি কাপ কাঁচের তৈরি হয়ে থাকে। যা শরীর থেকে রক্ত শুষে নেয়। হিজামার পর ত্বকে গোলাকার লালচে অস্থায়ী কিছু দাগ দেখা দেয়।রক্ত শুষে নেওয়াতে এই দাগ হয়। এই দাগ দুই/তিন দিন পর চলে যায়।

সিভিয়ার পেইন থাকলে ব্যথার জায়গায় দুই থেকে তিন বার হিজামা নিতে হয়।
আমার কাঁধের আর ঘাড়ের ব্যথা একবার হিজামা করিয়েই প্রায় ৯০ ভাগ ভালো হয়েছে। আমি ফেব্রুয়ারির দুই তারিখে নিউইয়র্ক ফিরে আসি। তাই বাংলাদেশে আর নিতে পারিনি।

জানুয়ারি মাসের ২৪ তারিখে আমার কাধে আর ঘাড়ে ১৫টি কাপ লাগিয়ে হিজামা করাই। প্রতি কাপের দাম ১০০ টাকা করে ১৫ টি কাপের হিজামা খরচ আসে ১৫শত টাকা। মহিলাদের জন্য মহিলা থেরাপিস্ট থাকেন। আমার এই লেখার উদ্দেশ্য একটাই যে অনেক পুরনো এই চিকিৎসা পদ্ধতির নতুনরুপ সম্পর্কে সবাইকে জানানো।

ব্লগার নীল আকাশের করা মন্ত্যব্যর প্রেক্ষিতে আমি বেশ কিছু পয়েন্ট খুজে পেলাম। ধন্যবাদ নীল আকাশ গুরুত্বপূর্ণ কিছু পয়েন্ট তুলে ধরার জন্য।

এখন আপনি কেমন ফীল করছেন?

উত্তর-- আমার ছিল সিভিয়ার পেইন। ডান হাত দিয়ে আমি তেমন কিছুই করতে পারতাম না। ডান হাতে ১৩ বার ও বাম হাতে ও ঘাড়ে নয় বার অত্ত্যাধুনিক ফিজিওথেরাপি নেওয়ার পর ব্যথা কিছুটা কমেছিল। তবে প্রতিদিন রুটিন করে আমাকে এক ঘন্টা এক্সারসাইজ করতে হত। কাজের চাপে বা অন্য কোন কারনে যদি ব্যায়াম করতে ভুলে যেতাম তবে খুব পেইন শুরু হত কাধে আর ঘাড়ে। ব্যথায় ঘুমাতে কষ্ট হত। শোয়ার সময় সটান শুয়ে থাকতে হত। ডান বা বাম পাশ ফিরে শুতে পারতাম না।

ডান দিকে ব্যথা বেশী হওয়াতে ডান কাতে কখনোই শুতে পারতাম না। ঘুমের ভেতর কখনো ডান পাশ করলে ব্যথায় সাথে সাথে ঘুম ভেঙ্গে যেত। তবে এখন আল্লাহর রহমতে এই অবস্থা থেকে মুক্তি মিলেছে। জানুয়ারির ২৪ তারিখের পর থেকে এই পর্যন্ত একদিনও ব্যায়াম করতে হয়নি। সে হিসেবে বলবো আমি আগের তুলনায় এই থেরাপি নিয়ে অনেক ভালো আর হাল্কা ফিল করছি।

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন স্টেরয়েডের কথা সেটা আসলে ঠিক না। পুরো ব্যাপারটা আমার সামনেই হয়েছে। আমার সাথে আমার বড় বোন ছিলেন । তেমন কিছু ইঞ্জেক্ট করলে অবশ্যই তার বা আমার নজরে আসতো ।

হিজমা করার জায়গাগুলির স্কীন কী এখন ঠিক হয়ে গেছে?

উত্তর-- হিজামা করার জায়গার স্কিন তিন দিন পরেই আগের মতই হয়ে গেছে।

আপনার ব্যাথা কী কমেছে?

উত্তর-- আগের তুলনায় অনেক ভালো আছি। হাতের ব্যথায় হাতে চুড়ি বা ঘড়ি পরতে সমস্যা হত । এখন চুড়ি আর ঘড়ি পরাতে কোন সমস্যা হচ্ছেনা। তাই মনে হচ্ছে ব্যথা নেই।

আপনি কী এই চিকিতসা নিয়ে সন্তুষ্ট?

উত্তর--আমি শতভাগ সন্তুষ্ট এই চিকিতসায় ।

এই চিকিতসা কী আপনি আবার নিতে চান?

উত্তর-- আবার নিলে মনে হয় শরীরের ভারি ভারি ভাব পুরোপুরি কমবে। আমি আরেকবার নিতে চাই। নিয়ম হোল ব্যথার জায়গায় দুইবার হিজামা করানো । আমি এখন বাংলাদেশে নেই তাই খুব সহজে এই পদ্ধতিতে চিকিতসা নিতে পারছিনা। তবে অনলাইন সার্চ করে নিউয়রকের ব্রুকলিন এলাকায় এমন কয়েকটি সেন্টারের ঠিকানা পেয়েছি। আমি ব্রুকলিন সেন্টারের সাথে যোগাযোগ করবো ।

১০ এর মধ্যে একে আপনি কত রেটিং দিবেন?

উত্তর-- দশে আমি দশ দিতে চাই। কারন আমি শতভাগ সন্তুষ্ট





মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৭:৫৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
অপরিক্ষিত, অবৈজ্ঞানিক চিকিৎসা না নেয়াই ভাল।
এধরনের টোটকা চিকিৎসায় আপনাকে গোপনে সামান্য এলোপেথিক স্টেরয়েড ইঞ্জেক্ট করে দেয়। এতে ১৫ দিন ব্যাথা থাকে না।
কিন্তু স্টেরয়েড একটি শেষ পর্যায়ের জীবন রক্ষাকারি ঔসধ।
কোন পাস করা ডাক্তার সাধারন ব্যাথা উপসমে এত মারাত্মক পর্যায়ের ঔসধ দেয় না। দিবে না।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৮:১৭

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: এই চিকিত্সা পদ্ধতি অপরিক্ষিত মনে হয়নি কখনো। কারন আমি আমার আব্বা আম্মার নিতে দেখেছিলাম শিংগার মাধ্যমে। আর এখন কাপিং থেরাপি চালু হয়েছে। একই রকম ব্যাপার।

সটেরয়ডের কথা মাথায় আসেনি। ব্রুকলীনে হিজামা সেনটারের খোঁজ পেয়েছি। অবৈজ্ঞানিক হলে আমেরিকায় প্র্যাকটিস করার জন্য অনুমতি মিলতো না মনে হয়।

অনেক ধন্যবাদ হাসান কালবৈশাখি

২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৮:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:

বাংলাদেশ, ইরান, রুমানিয়ার বেদেদের (জিপসী ) সাথে বেদুইনদের মিল থাকা সম্ভব।

শরীরে 'দুষিত রক্ত' বলতে কিছু নেই; হার্ট হয়ে রক্ত শরীরে প্রবাহিত হওয়ার সময় রক্ত অক্সিজেন ও পুষ্টি বহন করে নিয়ে যায়, হার্টে ফিরে আসার সময় কার্বন-ডাই-অক্সাইড ও সেল থেকে বজ্য ব হন করে নিয়ে আসে, যা ফুসফুস ও কিডনীতে ফিল্টার হয়।

আপনি ভুল ধারণা প্রচার করছেন।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৮:২৬

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: নানা রকম মানসিক চাপ ও শারীরিক ক্লান্তিতে শরীরে টকসিন তো জমা হয় । টকসিন থেকেই রক্তে ইউরিক এসিডের পরিমান বেড়ে শরীরে ব্যাথার সৃষ্টি হয়। হিজামায় টকসিন বের করা হয় ।

এটি অনেক প্রাচিন চিকিত্সা ব্যবস্থা । ভূল ধারনা নয়।

অনেক ধন্যবাদ

৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৮:৫৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: শিঙ্গার কথঅ জানা থাকলেও আরবীতেই তাই যে হিজামা জানা ছিল না।
আবার সেই হিজামা এখন আধুনিক কাপিং পদ্ধতিতে হচ্ছে- তাও বাংলাদেশেও আমেরিকতাতেও

অনেক কিছু জানা হলো :)

এখন বিষয়গুলো দৃষ্টি ভঙ্গির।
একজন বিশ্বাসীর কাছে নবীর কথা শতভাগ শ্রদ্ধার সাতে পালনীয়। অবিশ্বাসের কোন কারনই নেই। কারণ তিনি আল আমিন নবী।
যিনি সারা জীবনেও একটাও মিথ্য বলেন নি যা উনার পরম শত্রুরাও মাথা নত করে মেনে নিয়েছে- সেই সত্যবাদী নবীর কথায় অবিশ্বাস করা হয় অজ্ঞতা, নয় শত্রুতা।

অন্যদিকে কর্পরোটে কোম্পানী গুলো যখন চিকিৎসা ব্যবসায় এলো- তাদের বনািজ্যের স্বার্থেই প্রচলিত চিকিৎসা পদ্ধতিতে আঘাত করতে হলো। নইলে শত কোটি টাকার বিনিয়োগ জলে যায়! তাই যুগ যুগ ধরে চলা দারুন কর্যকর চিকিৎসাকেও কু সংস্কার, অবৈজ্ঞানিক, অপরিক্ষীত বলে কোনঠাসা করে নিজেরা বাজার দখল নিলো।
তারাও কিন্তু ভেষজ কাচামালের উপাদান আর ক্যামিক্যাল দিয়েই এলোপ‌্যাথি তৈরী করছে। কিন্তু প্রকৃত ভেষজ চিকিৎসাকেই তারা বাতিল করে দিলো স্রেফ বানিজ্যিক স্বার্থে।

আজো ভেষজ চিকিৎসার সাইড ইফেক্ট বিহীন প্রতিকার ব্যবস্থা কিন্তু চমকিত করার মতো। কিন্তু তা মানবো কেন?
ঐযে বানিজ্যে বসতি লক্ষী। যাকগে
অনেক ধন্যবাদ শেয়ার করায়।


১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৬

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: একজন বিশ্বাসীর কাছে নবীর কথা শতভাগ শ্রদ্ধার সাতে পালনীয়। অবিশ্বাসের কোন কারনই নেই। কারণ তিনি আল আমিন নবী।


আমি বিশ্বাসি। তাই শতভাগ বিশ্বাস নিয়ে আমি এই চিকিতসা পদ্ধতি নিয়েছি। আমি আমার বিশ্বাসের সুফল পেয়েছি।

অন্যদিকে কর্পরোটে কোম্পানী গুলো যখন চিকিৎসা ব্যবসায় এলো- তাদের বনািজ্যের স্বার্থেই প্রচলিত চিকিৎসা পদ্ধতিতে আঘাত করতে হলো। নইলে শত কোটি টাকার বিনিয়োগ জলে যায়! তাই যুগ যুগ ধরে চলা দারুন কর্যকর চিকিৎসাকেও কু সংস্কার, অবৈজ্ঞানিক, অপরিক্ষীত বলে কোনঠাসা করে নিজেরা বাজার দখল নিলো।
তারাও কিন্তু ভেষজ কাচামালের উপাদান আর ক্যামিক্যাল দিয়েই এলোপ‌্যাথি তৈরী করছে। কিন্তু প্রকৃত ভেষজ চিকিৎসাকেই তারা বাতিল করে দিলো স্রেফ বানিজ্যিক স্বার্থে।


বাংলাদেশে এখনো আধুনিক চিকিতসার পাসশাপাশি বাসক পাতা , থানকুনিপাতা, তেলাকুচা পাতা, নিমপাতা, এমন অনেক রকমের ভেষজ চিকিতসা প্রচলিত আছে।

খুব সুন্দর করে সত্য তুলে ধরার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:১২

রাজীব নুর বলেছেন: আমি আধুনিক চিকিৎসায় বিশ্বাসী।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩১

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: অত্যাধুনিক একটি দেশে বাস করে নিরাময়যোগ্য চিকিতসায় আমি বিশ্বাসী।

আধুনিক ফিজিওথেরাপি আমার ব্যথা কমাতে পারেনি তাই বাধ্য হয়ে আমাকে বিকল্প পথ খুজতে হয়েছে।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:১১

খাঁজা বাবা বলেছেন: জানলাম, তবে বিশ্বাস এখনো অনেক দূর।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩২

রাবেয়া রাহীম বলেছেন:
জানার জন্য ধন্যবাদ।

খুজতে থাকুন বিশ্বাস ধরা দিতেও পারে।

আপনার জন্য শুভ কামনা।

৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:২১

ইসিয়াক বলেছেন: ভালো লাগলো জেনে।
শুভকামনা।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩২

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আপনার জন্যও রইল অফুরান শুভ কামনা।

৭| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:২৫

নীল আকাশ বলেছেন: রাবেয়া আপা,
খুব ভালো লিখেছেন। আপনার ব্যক্তিগত মতামতই যথেষ্ঠ আমার কাছে।
এখন আপনি কেমন ফীল করছেন?
হিজমা করার জায়গাগুলির স্কীন কী এখন ঠিক হয়ে গেছে?
আপনার ব্যাথা কী কমেছে?
আপনি কী এই চিকিতসা নিয়ে সন্তুষ্ট?
এই চিকিতসা কী আপনি আবার নিতে চান?
১০ এর মধ্যে একে আপনি কত রেটিং দিবেন?

ধন্যবাদ।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৫

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আপনার করা কমেন্টগুলোতে অনেক কিছু খুজে পেলাম।

অনেক অনেক ধন্যবাদ নীল আকাশ। আপনার করা কমেন্টগুলোর উত্তর পোস্টে এড করে পোস্ট টি নতুন মাত্রা পেয়েছে যেন।

অনেক শুভ কামনা আপনার জন্য।

৮| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:৩৬

সুপারডুপার বলেছেন: কাপিং থেরাপি যে স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী, তা কোন বৈজ্ঞানিক প্রমাণ সমর্থন করে না (ডিটেইল : উইকি Cupping therapy) । এইগুলোই আজ আধুনিক যুগেও মানুষকে কুসংস্কারাচ্ছন্ন করে রাখছে।

শিক্ষিতরা -ই যদি ভুল চিকিৎসা নেয় ও প্রচার করে, অশিক্ষিতরাতো আরও বেশি বেশি ভুল চিকিৎসা নিবে ও প্রচার করবে।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৭

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আমি আমার অভিজ্ঞতার কথাই লিখেছি মাত্র।

পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: কোরআন, ধর্ম, হাদীস কারো অসুখ বিসুখ ভালো করে দিতে পারবে না।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৮

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: দোয়া করি আপনার জন্য যে এমন কোন অসুখ আপনার বা আপনার পরিবারের কারোরও না হয় যাতে কোরআন, ধর্ম, হাদীসের দ্বারস্থ হতে হয়।

শুভ কামনা আপনার জন্য।

একজন বিশ্বাসী হিসেবে আমি সব কিছুই বিশ্বাস করি।

১০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৪৬

অজ্ঞ বালক বলেছেন: হোমিও, হিজামা - এগুলা একইরকম অসমর্থনযোগ্য চিকিৎসা পদ্ধতি। এগুলা বর্জন করাটাই বেটার।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০০

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: হোমিও কে আপনি তাচ্ছিল্য করতে পারেন সেটা আপনার ইচ্ছা তবে নিউইয়র্কে র জ্যাক্সন হাইটসে হোমিওপ্যাথির অনেক বড় একটি ফার্মেসি আছে। সেখানে একজন সারটিফাইড ডাক্তারও আছেন। তার ওষুধে আমি অনেক উপকার পেয়েছি।
হিজামাতেও আমি উপকার পেয়েছি।

১১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৪৯

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
কোথায় নেওয়া যায় এই থেরাপী। হাসপাতালে ?

মনে হচ্ছে কার্যকর এবং ভালই উপায় ব্যথা কমানোর।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০১

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: ঢাকার বেশ কয়েকটি জায়গায় এই থেরাপি নেওয়া যায়। বাড্ডা , কল্যানপুর ডেমরা ধান্মন্ডিতে। আমি বাড্ডা তে গিয়েছিলাম।

১২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি কুসংস্কার ও ভুল ধারণাকে ধারণ করেন, ইহা আপনার পোষ্টগুলোতে আপনার অজান্তেই প্রকাশিত হয়েছে।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৩

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আমি আমার নবী (দ) এর সুন্নাহ কে অনুসরন করেছি মাত্র আর সুফল ভোগ করছি।

বয়স হলে শরীরে ব্যথা বেদনা বাসা বাঁধবেই । পরীক্ষা মুলক আপনিও একবার এই ব্যবস্থা ট্রাই করে দেখতে পারেন ।

তখন আপনার ভুল ধারনা কাটতেও পারে।

১৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের আধুনিক হতে হবে। কুসংস্কার থেকে দূরে থাকতে হবে।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১১

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আমেরিকা আসার পর প্রথম আমি জৈন সজ পাতা দেখি। বাংলাদেশে কখনো ঢাকার বাজারে এই পাতা দেখিনি। শুধু জৈনসজ পাওয়া যায় ঢাকার বাজারে ।

আমেরিকায় প্রথমবার দেখে খুব অবাক হয়েছিলাম। পরে জানতে পারলাম আমেরিকানদের খুব প্রিয় হোল এই পাতা দিয়ে রান্না স্যামন মাছ। জৈনসজ কে ইংরেজিতে বলে ডিল। স্যামন উইথ ডিল। বেকড পটেট উইথ ডিল । তারা এই পাতা কেন খায় জানেন ? তারা খায় পেট ঠান্ডা রাখতে। পেটের সমস্যার জন্য।

বাংলাদেশের ৯০ ভাগ মানুষ গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ খায়। আমেরিকাতে খুব সহজে গ্যাস্ট্রিকের অশুধ দেওয়া হয় না। জৈন পাতাই গ্যাস্ট্রিক অশুধের কাজ করে।

আধুনিকতা মানে শরীরে ক্যামিকেল প্রবেশ করানো নয়।

১৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৪২

সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: এই জিনিসটার নাম যে হিজমা তা জানা ছিলনা।চিকিৎসা যত প্রাচীন ই হোক যদি তা কাজ করে এবং কোনো সাইড ইফেক্ট না থাকে তবে তা নিতে তো সমস্যা নেই।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৩৪

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আপনার কথায় সহমত জানাই ।

অনেক ধন্যবাদ

১৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৫১

সোহানী বলেছেন: খুব ছোট বেলায় একবার সিঙ্গার ফুঁ এর পাল্লায় পড়েছিলাম। সে গল্প একদিন হবে তবে এখনো যে এধরনের চিকিৎসা আছে তা জানা ছিল না। ভালোলাগলো নতুন কিছু জেনে।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৩৩

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: এই ধরনের চিকিতসার কথা আমারও কোন ধারনা ছিলনা সোহানী । হাত আর কাধের ব্যথায় যখন শয্যাশায়ী তখন আম্মাই আমাকে মনে করিয়ে দিল যে তারও এই ধরনের ব্যথা হয়েছিল তিনি শিঙ্গা লাগিয়ে উপকার পেয়েছিলেন। আমাকে বলেছিলেন এবার ঢাকা গেলে বেদে মহিলা খুজে বের করবেন শিঙ্গা লাগানোর জন্য। কিন্তু আমার ভাগ্য ভালো তাই এর মধধেই হিজামার খোঁজ পেয়ে যাই।

তবে শিঙ্গার চেয়ে হিজামা অনেক বেশী হাইজেনিক । তাদের সেবার ধরনও খুব আন্তরিক ।

ধন্যবাদ সোহানী ।

১৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:২৩

তারেক ফাহিম বলেছেন: সিঙ্গা নাম শুনেছি আরবি নামটা জানা ছিল না।

অনেক কিছুই জানলাম।

সিঙ্গা বিষয়ে আমার কৌতুহল ছিল।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:২৮

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: ঢাকা তে বেশ কয়েকটি হিজামা সেন্টার হয়েছে। তারা খুব আন্তরিকতার সাথে ও হাইজেনিক উপায়ে সেবা দিয়ে থাকে।

অনেক ধন্যবাদ।

১৭| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৭:২৮

সুপারডুপার বলেছেন: আমার পরিচিত একজনের গা জ্বালা পড়া করতো। হুজুর বললো বান মারছে। পানি পড়া খেলে ভালো হবে। পানি পড়াতে ওনার অগাধ বিশ্বাসের ফলে , হুজুরের পানি পড়া খেয়ে উনার ভালো অনুভব হতো। যাকে বলে বিশ্বাসে মেলায় বস্তু, তর্কে বহুদূর। কিন্তু শেষে ডাক্তারকে দেখানোর পর ক্যান্সার ধরা পড়লো। তখন হুজুরের পানি পড়া আর কাজে এলো না।

হারবাল মেডিসিন ও হোমিওপ্যাথির সাথে টোটকা চিকিৎসা মেলানো ঠিক না। কিছু অসুখ হারবাল ও হোমিওপ্যাথি মেডিসিনে সম্পূর্ণ সেরে যায়। কিন্তু আসলেই কাজ করছে কি না দেখার জন্য সবসময় চেকআপ করতে হয় ।

কাপের রক্ত ও আপনার শরীরের রক্ত আলাদা ভাবে টেস্ট করাতে যদি কাপের রক্তে টকসিন পাওয়া যায় , তাহলে প্রমাণিত হবে "হিজামায় টকসিন বের করা হয় "। ঘামকে যেন আবার টকসিন না বলা হয়। ব্যায়াম করলে বা একটু গরমে থাকলেই ( যেমন: সাউনা ) ঘাম বের হওয়ার পরেও ভালো লাগে।

আপনি যেহেতু আমেরিকায় থাকেন। ডাক্তারকে বলে সহজেই কাপের রক্ত ও আপনার শরীরের রক্ত আলাদা ভাবে টেস্ট করাতে পারেন। কাপের রক্তে যদি টকসিন পাওয়া যায়, তাহলে আপনার অভিজ্ঞতা বা কাপিং থেরাপি সত্য প্রমাণিত হবে।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৩:৩২

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আমি কিন্তু বলিনি যে এটাই এক মাত্র চিকিৎসা। আমি সরবাধুনিক চিকিতসা নেওয়ার পরেও পুরোপুরি সুস্থ হইনি ফলে বিকল্প চিকিতসা হিসেবে আমি এই চিকিতসা নিয়ে থাকি। আমি অনেক উপকার পেয়েছি তাই নতুন একটা বিষয় তুলে ধরেছি মাত্র।

আপনি যেহেতু আমেরিকায় থাকেন। ডাক্তারকে বলে সহজেই কাপের রক্ত ও আপনার শরীরের রক্ত আলাদা ভাবে টেস্ট করাতে পারেন। কাপের রক্তে যদি টকসিন পাওয়া যায়, তাহলে আপনার অভিজ্ঞতা বা কাপিং থেরাপি সত্য প্রমাণিত হবে।

কাপের রক্ত ত তখনি ফেলে দিয়ে এসেছি। সাথে করে আমেরিকা আনার কথা মনে ছিল না। যদি ইমিগ্রেশন ফাকি দিয়ে আনতে পারতাম পারতাম তাহলে না হয় এত সব কাহিনি করা যেত।

১৮| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৮:৩৫

নীল আকাশ বলেছেন: রাবেয়া আপু,
আপনার লেখা পড়েই আমার মনে হলো এই পোস্ট নিয়ে অনেক আলতু ফালতু প্রশ্ন অবশ্যই আসবে। যেইগুলির সদুত্তোর পোস্টে যথাযথ ভাবে দেয়া হয় নি। আমি ইচ্ছে করেই এইসব প্রশ্ন করেছি যেন এর উত্তর দেয়ার পর আপনি সেইগুলি বাকিদের'কেও রেফারেন্স হিসেবে দিতে পারেন।

ব্লগে এখন ধর্মীয় সামান্য সংশ্লীট কোন কিছু দেখলেই অনেকের প্রচন্ড গাত্রদাহ শুরু হয়। এখানে বেশ কয়েকজনের মন্তব্য পড়ার মনে হয়েছে আজকে যদি আপনি হিজমা'র পরিবর্তে এখানে আকুপাংচার নিয়ে লিখতেন এদের কেউ মন্তব্যই করতো না।
আপনি ভালো আছেন এটাই সবচেয়ে ভালো কথা। আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আপনাকে পুরোপুরি সুস্থতা দান করুন, আমীন।
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইলো।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৩:৩৩

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আমার কাঁধের ব্যথা আগের তুলনায় অনেক ভাল। মহান আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন।

অনেক শুভ কামন আপনার জন্য।

১৯| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ভোর ৪:৪৩

সুপারডুপার বলেছেন:



আপনি বলেছেন, "ব্রুকলীনে হিজামা সেনটারের খোঁজ পেয়েছি"। তাই, আপনি আমেরিকাতেও হিজমা করাতে পারেন। আমেরিকাতে হিজমা করে, সেখানেই টেস্ট করাতে বলেছিলাম। বাংলাদেশে হিজমা করে রক্ত আমেরিকাতে নিয়ে যেয়ে টেস্ট করান, এটা বোঝাতে চাই নি।

২০| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৫৩

আরোগ্য বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।

মন্তব্য পড়ে বুঝা যাচ্ছে, নবীজীর ﷺ হাদিসে উল্লেখ আছে বলে অনেকে এটা অগ্রহণযোগ্য চিকিৎসা বলছেন। অথচ এটা আরো বহু শতাব্দী পুরাতন চিকিৎসা পদ্ধতি। বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা পদ্ধতি প্রাচীন কাল থেকে প্রচলিত ছিল। নবীজী ﷺ হিজামা করতে উৎসাহ দিয়েছেন এবং এটা বেশ ফলপ্রসূও বটে যার প্রমাণ আপনি নিজে। আমি যতদূর জানি দীর্ঘদিনের কোন রোগ বা ক্রনিক সমস্যায় হিজামা বেশ কার্যকর ভূমিকা রাখে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.