নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কস্তুরী খুঁজে ফিরে তার সুবাস..হায় মৃগ, যদি জানত গন্ধ কার! পাখিও খুঁজে ফিরে শিস--হায়, যদি সে জানত! সুর থাকে ভেতরে, অন্তরে.। চুপটি করে এই তো এখনো ডাকে, ব্যকুল হয়ে - ডাকে আর ডাকে ।।

রাবেয়া রাহীম

মানব মন বুঝে, সাধ্য আছে কার ! কখনো আবেগী গাঁথুনিগুলো যেন নিরেট কনক্রিট কখনো আবার গভীরে সাজানো আবেগগুলো- সৌরভে সুবাসিত হয়ে আনন্দে লীন !

রাবেয়া রাহীম › বিস্তারিত পোস্টঃ

লকডাউন শহর থেকে

২২ শে মার্চ, ২০২০ ভোর ৬:৫৭



সবাই একজোট হয়ে ভয়াবহ ভাইরাসের আক্রমণ মোকাবেলা করার যুদ্ধে নেমেছি ।শ্বাসরুদ্ধকর এই সময়ে কেমন যে আছি কিছুই বুঝতে পারছিনা। নিউইয়র্ক সিটি লকডাউন করলো।পৃথিবীর বড় বড় শহরগুলো থমকে গেছে ভাইরাসের ভয়ে। আজ সকালে প্রয়োজনীয় কিছু কেনাকাটা করার জন্য সুপারমার্কেট যেতে হোল। থমথমে পরিবেশে সবাই খুব আতঙ্কিত। কি নিয়ে আমরা এতো আতংক করছি ? মৃত্যু নিয়ে ? মৃত্যু তো অনিবার্য। তবে কি নিয়ে? মানসিকভাবে অসুস্থবোধ করছি। কেমন এক বিষাদময় সময়। সারাক্ষণ ধোয়ামোছা করছি । সাবান পানি দিয়ে হাত ধুয়ে নিচ্ছি। নইলে ক্লিঞ্জিং প্যাড দিয়ে হাত পরিষ্কার করে নিচ্ছি। কোন ফাঁক গলে পৃথিবীজুড়ে এমন মরণ ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ল ? বৈজ্ঞানিক কল্প কাহিনীতে ভাইরাসের তান্ডব নিয়ে এমন অনেক মুভি দেখেছি। চোখ বন্ধ করে যখন এসব ভাবি মনে হয় চোখ খুললেই দেখব আগের মতন স্বাভাবিক পৃথিবী। প্রাণ উচ্ছ্বাসে ভরপুর চারপাশ।


দীর্ঘ দুই মাস বাংলাদেশ কাটিয়ে ফেব্রুয়ারির তিন তারিখ ২০২০ সালের বিকেলে জেএফ কে ল্যান্ড করলাম। বাংলাদেশ থেকে ফিরে আসার বেশ কিছুদিন আগে থেকেই বিভিন্ন নিউজে জানতে পারলাম যে "করোনা" নামে এক মরনঘাতি ভাইরাস চীনের উহান শহরে মহামারী হিসেবে দেখা দিয়েছে। ব্যাপারটা তখন অব্দি চীন ও ইরানে ছড়িয়েছিল ।

ঢাকা থেকে ফিরে আসার তিন দিন পরেই ঠান্ডা কাশি জরে আক্রান্ত হই। টনসিলের ব্যাথা বেড়ে যাওয়াতে ডাক্তারের কাছে যেতে হয়। ডাক্তারকে বললাম যে আমি ঢাকা থেকে ফিরেই অসুথ হয়েছি । ডাক্তার আমার কাছে জানতে চাইল আমি চীন গিয়েছিলাম কিনা। জে এফ কে এয়ারপোর্টেও আমাকে এই একই কথা জিজ্ঞেস করেছিল। তারমানে তত দিন পর্যন্ত ভাইরাসটি শুধুমাত্র চীনেই ছিল। এই দেড় মাসে এমন একটি জটিল প্রাণঘাতী ভাইরাস সারা পৃথিবীজুড়ে কেমন করে ছড়িয়ে পড়ল!! আমেরিকার জন্য এই ভাইরাসটির ভয়াবহতা টের পাওয়া অসম্ভব কিছু ছিলোনা! তারপরেও কেন এমন গাফেলতি করলো ট্রাম্প প্রশাসন?

ঘরবন্দী সময়ে কত রকমের কত শত কথা যে মনে আসে! তবে খুব বেশী অসহায় বোধ করছি প্রিয় স্বদেশের কথা ভেবে। সৃষ্টিকর্তার কাছে কায়মনোবাক্যে একটাই প্রার্থনা "হে প্রভু, হে করুণাময় এই মরণ ব্যাধি থেকে আমাদের সকলকে নিরাপদ রাখো সুস্থ রাখো ।

রাবেয়া রাহীম
নিউইয়র্ক
২১/০৩/২০২০



মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ৭:৫২

সোহানী বলেছেন: বাজার করাও বন্ধ করতে হবে। আমাদের এখানে হ্যাল্প লাইন চালু করেছে। ফোন করলেই প্রয়োজনীয় জিনিসের একটা প্যাকেট পৈাছে দেয়। আমরা মোটামুটি হোম অফিস করছি। ঘর থেকে বের হওয়া বন্ধ প্রায় বন্ধ।

২২ শে মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৫

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আপুরে তোমার দুলাভাইকে ঘরে রাখা বড্ড সমস্যা। তাকে দিনে একবার বাইরে যেতেই হবে।
ঘরে থাকলে বাজার সদাই একটু বেশীই লাগে।

আজকে থেকে আমিও ঘরে কারফিউ জারি করে দিয়েছি যে ঘর থেকে বের হবে তার খাবার বন্ধ। দেখি কাজ হয় কিনা।

হেল্প লাইনের পাঠানো প্যাকেট কি ভাইরাস মুক্ত থাকবে? আমার এখন বাইরের সব কিছুতেই ভয় লাগছে।

২| ২২ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ৭:৫৪

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: আমরা যারা প্রবাসী তারা একদম স্বর্গরাজ্যে আছি বলে যারা ভাবেন তারা বোধহয় জানেন না আমরা কি পরিমান চরম অনিশ্চয়তায় বসবাস করছি | এই করোনা অনেক প্রবাসীর জন্যই চরম দুর্যোগ বয়ে আনবে | এই লকডাউনে অনেকের চাকরি চলে যাবে মর্টগেজ ও অটোলোন পরিশোধ করতে না পারার কারণে অনেকের বাড়ি গাড়ি যাবে | সুতরাং সরকারি সাহায্য সহায়তা সাময়িক স্বস্তি দিলেও এর শেষ পরিণতি কারো জন্যই খুব একটা ভালো হতে যাচ্ছে না বলেই অর্থনীতিবিদরা ধারণা করছেন

২২ শে মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৭

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: মহান রব আমাদের সকল কঠিন অবস্থা থেকে রক্ষা করুন।

৩| ২২ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ৮:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ট্রাম্প কমপক্ষে দেড়মাস দেরীতে পদক্ষেপ নিয়েছে; কুমোর উচিত ছিলো ১লা ফেব্রুয়ারী থেকে লকডাউন করা; সরকারের ভুলের জন্য আমেরিকা ১০ বছর ভুগবে।

২২ শে মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩১

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: এই রোগের শুরু থেকেই আপনি অনেক গুলো সচেতন মূলক গুরুত্তপূর্ণ পোষ্ট দিয়েছেন। আপনার পোষ্ট গুলো আমি মনযোগ দিয়ে পড়তাম। আপনি আমাকে আপনার এক পোস্টে পরামর্শ দিয়েছিলেন আমি যেন যতটা পারি সাবওয়ে এভয়েড করে চলি। সত্যিই এরপর থেকে আমি আর সাবওয়েতে যাইনি কোথাও।

সঠিক পরামর্শ দেওয়ার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।

আপনিও নিরাপদ থাকবেন। সুস্থ থাকবেন।

৪| ২২ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:০৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কোরআন সত্যি সত্যি এক অসীম মিরাকল।
আয়াতগুলো পড়ে সত্যিই ভীষন অবাক হলাম।

-সূরা আহযাব-৯
-৯/ আর তারপর আমি তোমাদের শত্রুদের বিরুদ্ধে পাঠিয়েছিলাম এক ঝঞ্ঝা বায়ু এবং এক বাহিনী । এমন এক বাহিনী যা তোমরা চোখে দেখতে পাওনি ।

-সূরা আন‌আম-৪২
-৪২/ তারপর আমি তাদের উপর রোগব্যাধি, অভাব, দারিদ্র্য, ক্ষুধা চাপিয়ে দিয়ে ছিলাম, যেন তারা আমার কাছে নম্রতাসহ নতি স্বীকার করে।

-সূরা ইয়াসীন-২৮-২৯
-২৮-২৯/ তারপর ( তাদের এই অবিচার মূলক জুলুম কার্জ করার পর ) তাদের বিরুদ্ধে আমি আকাশ থেকে কোনো সেনাদল পাঠাইনি । পাঠানোর কোনো প্রয়োজন‌ও আমার ছিল না । শুধু একটা বিস্ফোরণের শব্দ হলো, আর সহসা তারা সব নিস্তব্ধ হয়ে গেল ( মৃত লাশ হয়ে গেল )

-সূরা আ'রাফ-১৩৩
-১৩৩/ শেষ পর্যন্ত আমি এই জাতিকে পোকামাকড় বা পঙ্গপাল, উকুন, ব্যাঙ, রক্ত, প্লাবন ইত্যাদি দ্বারা শাস্তি দিয়ে ক্লিষ্ট করি ।

-সূরা বাকারা-২৬
-২৬/ নিশ্চয়ই আল্লাহ্ মশা কিংবা এর চাইতেও তুচ্ছ বিষয় দিয়ে উদাহরণ বা তাঁর নিদর্শন প্রকাশ করতে লজ্জাবোধ করেন না ।

-সূরা আ'রাফ-৯৪
-৯৪/ ওর অধিবাসীদেরকে আমি দূঃখ, দারিদ্র্য রোগ-ব্যধি এবং অভাব-অনটন দ্বারা আক্রান্ত করে থাকি । উদ্দেশ্য হলো তারা যেন, নম্র এবং বিনয়ী হয় ।

-সূরা মুদ্দাসসির-৩১
-৩১/ তোমার "রবের" সেনাদল বা সেনাবাহিনী ( কত প্রকৃতির বা কত রূপের কিংবা কত ধরনের ) তা শুধু তিঁনিই জানেন ।

-সূরা ইউনুস-১৩
-১৩/ অবশ্যই আমি তোমাদের পূর্বে বহু জাতিকে ধ্বংস করে দিয়েছি, যখন তারা সীমা অতিক্রম করেছিলো।

-সূরা বাকারা-১৪৮
-১৪৮/ নিশ্চয়ই আল্লাহ্ প্রতিটি বস্তুর উপর সর্ব বিষয়ে সর্বশক্তিমান, সব‌ই তাঁর নিয়ন্ত্রণাধীন ।

-সূরা বাকারা-৫৫
-৫৫/ আর আমি অবশ্যই তোমাদেরকে কিছু ভয়, ক্ষুধা, জান-মালের ক্ষতি এবং ফল-ফলাদির স্বল্পতার মাধ্যমে পরীক্ষা করব । তবে তুমি ধৈর্যশীলদেরকে জান্নাতের সুসংবাদ দাও।

-সূরা আন'আম-৪৪-৪৫
-৪৪-৪৫/ অতঃপর যখন আল্লাহর পক্ষ থেকে তাদেরকে উপদেশ এবং দিক-নির্দেশনা দেওয়া হলো, তারা তা ভুলে গেল ( আল্লাহর কথাকে তুচ্ছ ভেবে প্রত্যাখ্যান করলো ) তাদের এই সীমালংঘনের পর আমি তাদের জন্যে প্রতিটি কল্যাণকর বস্তুর দরজা খুলে দিলাম অর্থাৎ তাদের জন্যে ভোগ বিলাসিতা, খাদ্য সরঞ্জাম, প্রত্যেক সেক্টরে সফলতা, উন্নতি এবং উন্নয়ন বৃদ্ধির দরজা সমূহ খুলে দিলাম । শেষ পর্যন্ত যখন তারা আমার দানকৃত কল্যাণকর বস্তু সমূহ পাওয়ার পর আনন্দিত, উল্লাসীত এবং গর্বিত হয়ে উঠলো, তারপর হঠাৎ একদিন আমি সমস্ত কল্যাণকর বস্তুর দরজা সমূহ বা সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার দরজাসমূহ বন্ধ করে দিলাম । আর তারা সেই অবস্থায় হতাশ হয়ে পড়লো । তারপর এই অত্যাচারী সম্প্রদায়ের মূল শিকড় কর্তিত হয়ে গেল এবং সমস্ত প্রশংসা মহান আল্লাহর জন্যেই র‌ইলো, যিনি বিশ্বজগতের কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালনকারী বা সবকিছুর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণকারী "রব" ।

-সূরা ত্বা'হা-১৪
-১৪/ নিশ্চয়ই আমিই হলাম "আল্লাহ" । অতএব আমার আইনের অধীনে থাকো ।

-সূরা আলে-ইমরান-১৭৮
-১৭৮/ আমি জালিমদেরকে সুযোগ দিই বা বেঁচে থাকার সময় দে‌ই, তাদের পাপকে পাকাপোক্ত করার জন্য। ( এই বেঁচে থাকার সুযোগে তারা নিজেদের পাপের বোঝা বা পরিমাণকেই বৃদ্ধি করে থাকে ) অতঃপর তাদের জন্য রয়েছে কঠিন অপমানকর শাস্তি।

-সূরা ইব্রাহিম-৪২
-৪২/ জুলুমকারী বা ক্ষমতার অপব্যাবহার কারীদের সম্পর্কে তুমি কখনোও মহান আল্লাহকে উদাসীন মনে করবে না ।

-সূরা আন'আম-১৩৪
-১৩৪/ তোমরা আল্লাহকে কখনোও অক্ষম বা দুর্বল করতে পারবে না। তোমাদের জন্য নির্ধারিত সময় ঠিক করে রাখা কর্মফল দিবস অবশ্যম্ভাবী ।

-সূরা আ'রাফ-১৮৩
-১৮৩/ আমি (জুলুমকারী শক্তি গুলোকে) প্রচুর সময় সুযোগ দিয়ে যাচ্ছি, নিশ্চয়ই আমার কৌশল অত্যন্ত জটিল ।

-সূরা মার‌ইয়াম-৭৪
-৭৪/ আমিতো তাদের পূর্বে বহু মানব গোষ্ঠীকে ( তাদের সীমা লঙ্ঘনের কারণে ) সমূলে বিনাশ করে দিয়েছিলাম । তারা তাদের চাইতেও সম্পদে এবং জাঁক-জমকে শ্রেষ্ঠ ছিল ।

-সূরা হূদ- ১১৩
-১১৩/ তোমাদেরকেও জাহান্নামের আগুন স্পর্শ করবে, যদি তোমরা ক্ষমতার অপব্যবহার কারীদের বা অবিচারমূলক শক্তি প্রয়োগকারীদের সাথে সাথে থাকো কিংবা তাদের সহযোগী হও !!

-সূরা হজ্জ-৪৮
-৪৮/ আমি বহু জনপদকে এমন অবস্থায় বেঁচে থাকার সুযোগ দিয়েছিলাম যে তারা ছিল অপরাধী, সীমালংঘনকারী সম্প্রদায় । তারপর ( নির্ধারিত সময় শেষ হওয়ার পর ) আমি তাদেরকে পাকড়াও করি ।

-সূরা নং-৮৫, আয়াত-১৫-১৬
-১৫-১৬/ আমি "আল্লাহ্" আমার যা খুশি আমি তাই করি, আমিই আরশের মালিক ।

-সূরা মারইয়াম--৬৮ ও ৭২
-৬৭ ও ৭২/ আমি আল্লাহ্ জুলুম কারীদেরকে নতজানু অবস্থায় জাহান্নামের চতুর্দিকে উপস্থিত করাবই এবং নতজানু অবস্তায় তাদের এতে রেখে দেব ।

-সূরা ফালাক্-২
-২. আমি আরোও আশ্রয় চাচ্ছি তাঁর ( আল্লাহর ) সকল সৃষ্টির ক্ষতি বা অনিষ্ট থেকে যা তিনি সৃষ্টি করেছেন।

তোমরা স্থলে, জলে বা আকাশে আল্লাহকে কখনো অক্ষম বা দুর্বল করতে পারবে না, তিঁনি ব্যতীত হিতাকাঙ্খী অভিভাবকও পাবে না এবং পাবে না সাহায্যকারী। অতএব তাঁর শরণাপন্ন হও, সাহায্য প্রার্থনা করো তাঁর কাছে।

সূত্র: শাহিদা তানিয়ার পোষ্ট থেকে।

২২ শে মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৪

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: -সূরা আ'রাফ-৯৪
-৯৪/ ওর অধিবাসীদেরকে আমি দূঃখ, দারিদ্র্য রোগ-ব্যধি এবং অভাব-অনটন দ্বারা আক্রান্ত করে থাকি । উদ্দেশ্য হলো তারা যেন, নম্র এবং বিনয়ী হয় ।


এই মহামারীর পর আমরা যদি নম্র ও বিনয়ী হতে পারি। মহান রব আমাদের সকলকে ক্ষমা করুন।

৫| ২২ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:১২

নেওয়াজ আলি বলেছেন: হে প্রভু , হে করুণাময় । এই মরণ ব্যাথি থেকে আমাদের সকলকে নিরাপদ রাখো, সুস্থ রাখো। আমিন।

২২ শে মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৯

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: হে করুণাময় তোমার বিশেষ রহমতের ধারায় আমাদের সকলকে প্লাবিত করো।

এই মহামারি থেকে আমাদের সকলকে হেফাজতে রাখো । আমিন।

৬| ২২ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:১৩

মিরোরডডল বলেছেন: আপু আমিও বাসায় থেকে অফিস করছি ঠিকই কিন্তু সরকারিভাবে এখনও কেন যে লকডাউন করছেনা বুঝতে পারছিনা । ট্রাম্প এর ভুল থেকেও স্কট কেন যে শিক্ষা নিচ্ছেনা । এটা ভুল করছে । সেটাই । খুব ভয়াবহ একটা অবস্থার মধ্যে দিয়ে সবাই যাচ্ছি । শুধু তাই না এর পরিনতিটা আগামিতে কাটিয়ে উঠেতেও অনেক সময় লাগবে । সেইফ থাকুন ।

২২ শে মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫০

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আপনিও নিরাপদে থাকুন।
আন্তরিক শুভ কামনা রইল ।

৭| ২২ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: সাবধান থাকবেন।
সকালে খবরে শুনলাম- ৩৪০ জন মারা গেছেন।

২২ শে মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫১

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: হ্যা সংখ্যাটা বাড়ছে কেবল ।

আপনিও নিরাপদে থাকবেন।

৮| ২২ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:০৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
নিউইয়র্কে বেশিরভাগ করোনা আক্রান্ত লোকদের হাসপাতালে নেয়া হচ্ছে না।
স্বাসকষ্ট না থাকলে বাসায় রেখেই আইসোলেশন + হোমকয়ারেন্টিন। টেলিফোনে ট্রিটমেন্ট চলছে।
এভারেস্টজয়ী নিউইয়র্ক বাসি বাংলাদেশি পর্বতারোহী ওয়াসফিয়া নাজরীনকেও হাসপাতালে ভর্তি করেনি। তিনি লস অ্যাঞ্জেলসে করোনায় আক্রান্ত অবস্থায় চিকিৎসাধীন ও কোয়ারেন্টিনে রয়েছেন।

২২ শে মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৭

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: িউইয়র্কের কোন ডাক্তার রেগুলার কোন এপয়েন্টমেন্টও নিচ্ছে না।

সর্দি কাশি হলে টাইলিনল খেতে বলছে।

কিযে এক কঠিন সময় দেখতে হচ্ছে!! এই সময়ে কে বাঁচে কে মরে কেউ জানেনা।
গতকাল আমার গলাব্যথা ছিল। খুব ভয় পাচ্ছিলাম। টাইলিনল দুইটা খাওয়ার পর কমে গেলো। গরম পানির গারগল করার পর বেশ আরাম পেয়েছিলাম। আজ সকাল থেকে শরীর একটু হাল্কা বোধ করে ভালো লাগছে। কিছুটা স্বস্তি লাগছে যে আল্লহার রহমতে করোনা ধরতে পারেনি।

কি ভয়ংকর মানসিক চাপে যে দিন কাটছে!

নিরাপদে থাকবেন। ভালো থাকবেন।

৯| ২২ শে মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: নিরাপদে থাকুন বুবু।
আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন।

২২ শে মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫১

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: হে করুণাময় তোমার বিশেষ রহমতের ধারায় আমাদের সকলকে প্লাবিত করো।

এই মহামারি থেকে আমাদের সকলকে হেফাজতে রাখো । আমিন।

১০| ২৩ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৩:০০

শের শায়রী বলেছেন: সাবধানে থাকবেন বোন। আল্লাহ আপনাদের হেফাযত করুক। মৃত্যুভীতি আমার নেই। নেই মানে নেই। কিন্তু বার বার সন্তান দুটো ওর মা কে আড়চোখে আর নিজের মাকে দেখছি প্রান ভরে। এই মায়াটা কেন যেন কাটাতে পারছি না। শুধু রবের কাছে বলি, সে রকম কিছু হলে সে যেন আমাকে নিয়ে নেয় আমার পরিবারের সদকা স্বরূপ।

দোয়া রাখবেন। দোয়া রইল।

২৭ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৩:৩৬

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: মহান রব আপনাকে আপনার পরিবারের উপর রহমত হিসেবে পাঠিয়েছেন। পরিবারসহ আপনি খুব খুব ভালো থাকবেন এই প্রার্থনা রইল।

১১| ২৩ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: এলাকার সবগুলো ঔষধের ফার্মেসীতে খোঁজ করলাম কিন্তু হেক্সিসল পাওয়া গেলো না। সরকারী উদ্যোগে এগুলা ন্যায্য মূল্যে বিক্রির ব্যাবস্থা করা হোক।

২৭ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৩:৩৮

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: বাংলাদেশের কথা আর কি বোলব ! নিউ ইয়র্কের মতন শহরে কোথাও হ্যান্ড সানিটাইজার স্যানিটাইজার অয়াইখুজে পাইনি।
তবে আগে থেকেই এইসব ব্যভার করার অভ্যাস আছে বলে ঘরে সব সময় এগুলা মজুদ রেখেছিলাম তাই রখখা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.