নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কস্তুরী খুঁজে ফিরে তার সুবাস..হায় মৃগ, যদি জানত গন্ধ কার! পাখিও খুঁজে ফিরে শিস--হায়, যদি সে জানত! সুর থাকে ভেতরে, অন্তরে.। চুপটি করে এই তো এখনো ডাকে, ব্যকুল হয়ে - ডাকে আর ডাকে ।।

রাবেয়া রাহীম

মানব মন বুঝে, সাধ্য আছে কার ! কখনো আবেগী গাঁথুনিগুলো যেন নিরেট কনক্রিট কখনো আবার গভীরে সাজানো আবেগগুলো- সৌরভে সুবাসিত হয়ে আনন্দে লীন !

রাবেয়া রাহীম › বিস্তারিত পোস্টঃ

দীর্ঘ লকডাউনের সময় গুলো

১৪ ই মে, ২০২০ সকাল ৮:৩১



প্রাণোচ্ছল শহরটি মরনব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে এক মৃত্যুপুরিতে পরিনত হলো। সুদীর্ঘ বছর এই শহরে বাস করে শহরটির একটি দৈনন্দিন ব্যস্ততার চিত্র মননে মগজে স্থির হয়ে আছে। দীর্ঘ লকডাউনে হঠাত করেই তার ছন্দ পতন । "ঘরে থাকুন সুস্থ থাকুন" এই কথাটিই আমরা এখন বিশ্বাস করছি। না করেও কি কোন উপায় আছে? যেদিন সি এন এনের ক্যামেরা আকাশে নির্ভীক ভাবে উড়ে বেড়ানো শকুনের ছবি দেখাচ্ছিল সেদিন সত্যিই ভীষণ আতঙ্কে শক্ত হয়ে গেছি। ততদিনে আমেরিকায় মৃতের সংখ্যা ৪০ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। তার কিছুদিন পরেই ব্রুক্লীন হাসপাতালে গলিত মৃত দেহের পচা গন্ধে নিউইয়র্কের বাতাস ভারী হয়েছে।

আজকে দেখলাম আমেরিকায় মৃতের সংখ্যা ৮৪ হাজার ছাড়িয়েছে। এই সংখ্যা আরও বাড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।

পবিত্র রমজান মাস শুরু হওয়াতে লকডাউনে সময় কাটানো কিছুটা সহনীয় হয়েছে।

লকডাউনের আগের সময়ে হলিডে গুলোতে ঘরে রান্না তেমন করা হত না। একবেলা বাইরে খেয়ে পরেরবেলার জন্য একটা আইটেম সাথে করে নিয়ে আসতাম। এখন রেস্টুরেন্টে যাওয়া হয় না অনেকদিন। সমস্ত রেস্টুরেন্টের চেয়ার গুলো টেবিলের উপর তুলে রেখে দিয়েছে যাতে কেউ বসতে না পারে।

সোশ্যাল ডিস্ট্যান্স মেনে চলতে বলা হচ্ছে সব জায়গায়। দরকারি কেনাকাটার জন্য বড় বড় চেইন সুপার শপ গুলোতে গেলে লম্বা লাইনে দাড়িয়ে থাকতে হয়। প্রথমে বিশ জন করে ভেতরে ঢুকতে দেয়। এমন করে ভেতরে প্রবেশ করতে যেয়ে প্রায় এক ঘণ্টার বেশী সময় লাইনে দাঁড়াতে হয়। লাইনেই দাঁড়াতে হয় ছয় ফিট দূরে দূরে।

পৃথিবী যখন সুস্থ ছিল সেই সময় গুলোতে ইয়ং ছেলে মেয়ে থ্যাঙ্কস গিভিং ও ব্ল্যাক ফ্রাইডের সুপার সেল থেকে কেনাকাটা করার জন্য এমন লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতো। আমরা বলতাম ভীষণ ভীড়। কখনোই আমরা ওই সময়ে কোন শপিং মলে যেতাম না। তবে এখন আশ্চর্যজনকভাবে এমন পরিস্থিতিতে মানিয়ে নিয়েছি। আসলেই মানুষকে সব কিছুই পারতে হয়। করতে হয়। বেঁচে থাকাটাই যে ভীষণ প্রিয় ।

এই ভয়ঙ্কর প্রাণঘাতী ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে পালানোর কোন উপায় নেই। আমাদেরকে টিকে থাকতে হবে এটার সাথে যুদ্ধ করে। "খুব প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হওয়া মোটেও উচিত না। ঘর থেকে বের হওয়ার সময় উপযুক্ত প্রটেকশান নিয়েই বের হতে হবে"-- এমন সাবধান বানী এখন পৃথিবী বাসীর জন্য।

বাংলাদেশ থেকে নিউইয়র্ক দীর্ঘ প্লেন ভ্রমণের সময় প্লেনের সীট আর বাথরুম যাওয়া আসা করতে হয় । এই লকডাউনে দীর্ঘ সময় ঘরের ভেতর অবস্থান করতে যেয়ে একটা ব্যাপার গভীরভাবে খেয়াল করলাম তা হোল সকালে বিছানা থেকে উঠে সোফা খাবার টেবিল রান্না ঘর আর বাথরুম পর্যন্ত যাতায়াত সীমিত। একেক সময় মনে হয় প্লেনের ভেতরেই যেন বসে আছি। একেক সময় মাথা খারাপ হওয়ার জোগাড়! তবে মাথা খারাপ করলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে যায়।

যেহেতু যুদ্ধ করে টিকে থাকার নামই মানব জীবন তাই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করার উপায় গুলির উপর গুরুত্ব দিতে হবে।

১) পজিটিভ ভাবনা ও কাজ করা।

২) শরীরীক পরিশ্রম বাড়াতে ব্যায়াম করা।

৩) ভিটামিন সি, জিঙ্ক ও এন্টিঅক্সিডেন্ট সম্মৃদ্ধ খাবার খাওয়া।

৪) মহান রবের সাহায্য কামনায় ইবাদত করা।


মানসিক সুস্থতায় আরও কিছু টিপস যে কেউ কমেন্ট বক্সে এড করতে পারেন।

সবাই অনেক ভাল থাকবেন। নিজেদের যত্ন নিবেন।


মন্তব্য ৩১ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৩১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই মে, ২০২০ সকাল ৮:৫৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সঠিক।

১৪ ই মে, ২০২০ দুপুর ১:৫৪

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

২| ১৪ ই মে, ২০২০ সকাল ১০:০৪

সোহানী বলেছেন: আসলেই প্লেনের অবস্থা এখন। আগে যেখানে পারলে তিনবেলাই খাবার বাইরে খেতাম এখন চারবেলা রান্না করি পারলে.....। তবে আমি খুব এনজয় করছি সময় কারন জীবনের এ প্রথম এতোটা সময় বাচ্চাদেরকে দিতে পারছি। আর বাচ্চারাও মহা খুশি।

১৪ ই মে, ২০২০ দুপুর ১:৫৮

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: বাচ্চাদের সাথে কাটানো তোমার সময় আরও আনন্দময় হোক । আমার বাচ্চাটা বড় হয়ে গেছে। তাই আমার এখন বিস্তর সময়।

রান্না ঘরে সময় কাটানো সব সময়ই বিরক্তিকর লাগে আমার কাছে। এদিক দিয়ে আমি মোটেও বাঙ্গালী রমনী নই। হা হা হা হা।

তারপরেও রান্না করতেই হয়।

ভালো থেকো । সবাইকে নিয়ে সুস্থ থেকো ।

৩| ১৪ ই মে, ২০২০ সকাল ১০:০৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ইয়া আল্লাহ! রক্ষা করো।

ভাবা যায়? বিস্ময়কর ঘটনা! নিউইয়র্কের আকাশে শকুনের আনাগোনা!!!
কি ভীষন রকম আতংকিত হবার মতো দৃশ্য!
মৃতের সৎকারে লোকবল বা ব্যবস্থাপনা বাড়ানো হয়নি? লাশের পঁচা গন্ধে বাতাস ভারীর কথায় মনে হলো।

এখনোতো কমার কোন খবর পাচ্ছি না্ দিনকে দিন বেড়েই চলছে।
ভাগ্যিস আমেরিকায় আমাদের মতো সীমিতকরণের ধারনার মতো হাইড এন্ড সিক চেতনা নেই!
এটলীষ্ট যাই ঘটছে মানুষ জানতে পারছে। প্রশ্ন করতে পারছে। দেখাতে পারছে।
এবং সবাই মিলে প্রতিকারের চেষ্টা করছে।

আমাদের আক্রান্তের গতি লকডাউন শিথিলের পর যেভাবে বাড়ছে ... আতংকে আছি
কবে না ঢাকার আকাশে শকুনের দৃশ্য দেখতে হয়!
আত্মঘতি বাঙালী দিব্য হেসে খেলৈ শপিংযে যাচ্ছে! তায় আবার বাচ্চা কাচ্চা সহ!!!!!!!
কল্পনা করা যায়?

ভাল থেকো বুবু। আমাদের জন্যে দোয়া করো।
আল্লাহ যেন সবাইকে এই মহামারীর গজব থেকে মুক্তি দান করেন।

১৪ ই মে, ২০২০ দুপুর ২:০২

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: মৃতের সৎকারে লোকবল বা ব্যবস্থাপনা বাড়ানো হয়নি? লাশের পঁচা গন্ধে বাতাস ভারীর কথায় মনে হলো।

প্রিতিদিন তিন/চার হাজার করে মানুষ মারা গেছে। এত এত মৃত দেহ রাখার মতন ফ্রিজ গাড়ী ছিল না হাসপাতালে /ফিউনারাল হোমে। মহামারী সময়্যে এমন হয়েছে। ট্রাম্প প্রশাসন খুব বেশী ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে এই মহামারী সময়ে।

মহান আল্লাহ আমাদের সবাইকে এই মহামারীর গজব থেকে মুক্তি দান করুন। আমিন


৪| ১৪ ই মে, ২০২০ সকাল ১০:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


টিকার জন্য অপেক্ষা করতে হবে; আমেরিকা ও নিউইয়র্ক শহর ফেব্রুয়ারী মাসের ২০ তারিখে লকডাউন না করে, এই ভয়ংকর অবস্হার সৃষ্টি করেছে ট্রাম্প ও গভর্ণরেরা

১৪ ই মে, ২০২০ দুপুর ২:০৮

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: করোনা পরিস্থিতি নিয়ে শুরু থেকেই আপনি যতটা সচেতন ছিলেন ট্রাম্প প্রশাসন যদি তার অর্ধেকও সাবধান থাকতো তাহলে আজকে আমেরিকার মানুষ এত এত লাশের স্তুপ দেখত না। ( আমি কিন্তু মজা করে বলিনি সত্যি সত্যি বলছি)

টিকা আসতে আরও এক বছরের কম সময়ে না মনে হচ্ছে। আমেরিকার অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে ২০২১ সাল প্রায় পুরো সময় জুড়েই লকডাউন চলবে। গতকাল দেখলাম ক্যালিফোর্নিয়ার কলেজ গুলো ফল সিজনের সব ক্লাস বাতিল করেছে ।

নিউ ইয়র্কেও লকডাউন যদিও জুন মাসে শিথিল করা হলেও অনেক বেশী সতর্ক হয়ে আমাদের চলতে হবে। এখন তো ফেস কভার করা বাধ্যতামুলক করেছে।

৫| ১৪ ই মে, ২০২০ সকাল ১১:৩৮

মীর আবুল আল হাসিব বলেছেন: মানসিক সুস্থতায় কমেন্ট বক্সে টিপস এড করা??? তার থেকে মৃত ঘোড়ার জন্য ঘাস কেটে রাখা ভালো।


বলতে খারাপ লাগলেও বলতে ক্ষতি নেই যে, আমরা (ঢাকাবাসী) খুব শিগ্রী নিউইয়র্ককেও ছাড়িয়ে যাব।

ইতিহাসের পাতায় জ্বলজ্বল করবে একটা লেখাঃ বাজার করতে গিয়ে ধ্বংস হয়ে গেছিল বাঙালি নামক একটি জাতি।

বোধদয় হোক এসব তরকারী ব্যাবসায়ীদের।

১৪ ই মে, ২০২০ দুপুর ২:১০

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: মহান রব রহমত নাজিল করুক স্বদেশের উপর স্বজাতির উপর।

এখন প্রার্থনাই এক্মাত্র পথ। আপ্নারা সাবধানে থাকবেন।

৬| ১৪ ই মে, ২০২০ দুপুর ১২:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের দেশের অবস্থা একই রকম।
এই ঘর আর ঐ ঘর করি সারাদিন।
জীবন ছোট হয়ে আসছে।

১৪ ই মে, ২০২০ দুপুর ২:১২

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: জীবন তো ছোটই ! এই ছোট জীবনে বড় একটা পথ পাড়ি দিতে হয়।

যার যার জায়গা থেকে সাবধানে থাকবেন। ভাল থাকবেন।

৭| ১৪ ই মে, ২০২০ দুপুর ১:০২

নেওয়াজ আলি বলেছেন: গ্রামে বাজার গুলিতে মহিলাদের উপড়ে পড়া ভিড় দেখলাম । কেউ মানছে না কিছু

১৪ ই মে, ২০২০ দুপুর ২:১৩

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আসলে অশিক্ষা আর অজ্ঞানতা মানুষকে অবুঝ করে রাখে।

যার যার জায়গা থেকে সাবধানে থাকবেন । ভাল থাকবেন।

৮| ১৪ ই মে, ২০২০ দুপুর ১:৩০

ঢাবিয়ান বলেছেন: আপনার পোস্টটা স্টিকি করা হলে ভাল হত। ঢাকার অবস্থা নিউইয়র্কের মত হবার আশংকা হচ্ছে। হয়ত গরমের কারনে মৃত্যূহার কিছুটা কম হতে পারে কিন্ত যারাই মরবে তারা কারো না কারো প্রিয়জন। আর সেই মৃত্যূ হবে দেশের সরকারের আজকের এই উদাসীনতার জন্য।

১৪ ই মে, ২০২০ দুপুর ২:১৮

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: চেনা জানা কয়েকজনের মৃত্যু খবর শুনে খুব বেশী আহত হয়েছি। ভাবতেও অবাক লাগে কি অল্প সময়ে একজন মানুষ নাই হয়ে যায়। দশ বারো দিন আগে যে মানুষ হেসেছে পরিবারারের সাথে সময় কাটিয়েছে এমন কি ফেসবুকে স্টাটাস দিয়েছে সেই মানুষ কয়েকদিনের ব্যবধানে প্রিথিবী থেকে নাই হয়ে গেলো।
এমন মৃত্যু সত্ততিই খুব বেশি মর্মান্তিক ।

আমার মনে হয় না স্টিকি হবার মতন পোস্ট আমি লিখেছি। এখন যে পোস্ট স্টিকি হয়ে আছে সেটাই অনেক বেশী তথ্য নির্ভর পোস্ট ।

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৯| ১৪ ই মে, ২০২০ দুপুর ২:১৩

রাফা বলেছেন: নিজেকে এখন খাঁচায় বন্দী বন্য প্রাণী বলে মনে হোচ্ছে আমার।চুলগুলো হয়ে গেছে হিপ্পীদের মত। মনে হয় কত যুগ পার হয়ে গেলো আকাশ আর নদীর ঢেউ না দেখে।এপার্টমেন্টের খুদ্র পরিসরটা'কে মনে হয় জেলখানা।মুক্তি চাই ,মুক্তি-আহা কবে ফিরবো আবার ম্যানহাটানের সেই ব্যাস্ত সময়ে। এ্যম্বুলেন্সের সাইরেন'কে এখন শুধুই ভয়।

ধন্যবাদ,রা.রাহী.। ভালো থাকলেই ভালো রাখা যায়।ভালো থাকার প্রর্থণা করছি মানব জাতির প্রতিটি সদস্যের জন্য।

১৪ ই মে, ২০২০ দুপুর ২:২২

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: মুক্তি চাই ,মুক্তি-আহা কবে ফিরবো আবার ম্যানহাটানের সেই ব্যাস্ত সময়ে।

আসলেই এবার মুক্তি আসুক। ড্রাইভ করার সময় গাড়ির গ্লাস নামিয়ে মুক্ত আকাশ দেখতে যে কি ভালো লাগে! জানালা দিয়ে ব্বাইরে ঝক ঝকে রোদের দিকে তাকালে মনে হয় গায়ে রোদ লাগিয়ে আসি। কিন্তু একবার ঘর থেকে বের হলে ঘরে প্রবেশ করে এত বেশী পরিচ্ছন্ন করত্তে হয় নিজেকে সেই ঝামেলায় আর বাইরে যাওয়া হয় না। চেরি ফুল গুলো সব ঝরে এখন গাছে গাছে সবুজ পাতা।
আল্লাহপাক এই বছর আমাদেরকে চেরি ফুলের সৌন্দর্য দেখার অনুমতি দিলেন না,।

ভালো থাকবেন। স্যানিটাইজের সব নিয়ম মেনে চলবেন। এখন এটাই একমাত্র বাচার উপায়।

১০| ১৪ ই মে, ২০২০ বিকাল ৪:১৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন।
বুবু তুমিও নিরাপদে থেকো।

২৮ শে মে, ২০২০ ভোর ৫:২০

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: মহান আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেফাজতে রাখুন এই মহামারী থেকে।

আপ্নিও নিরাপদে থাকবেন। সাবধানে থাকবেন।

১১| ১৪ ই মে, ২০২০ বিকাল ৫:১৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: রাবেয়া রাহীম,




এক সময় না এক সময় মানুষকে সবকিছু সয়ে নিতে হয়। সময়ই মানুষকে অভিযোজিত করে তোলে।

এই ক্রান্তিকালে সবাই, যে যেখানে আছেন ভালো থাকুন। থাকুন আনন্দে এই খামবন্দি জীবনেও!

২৮ শে মে, ২০২০ ভোর ৫:১৮

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: মানুষকে সয়ে নিতে হয়। এছাড়া আর কিছুই ত করার নেই। হয় বাচা নয়ত মৃত্যু ।

আপনিও সাবধানে থাকবেন। নিরাপদে থাকবেন।

১২| ১৪ ই মে, ২০২০ রাত ৮:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: আমার মন্তব্যের উত্তর দেওয়ার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।

১৩| ১৪ ই মে, ২০২০ রাত ৯:৫০

ডার্ক ম্যান বলেছেন: আপনি ভাল আছেন জেনে ভাল লাগছে । ভাল থাকবেন

১৪| ১৪ ই মে, ২০২০ রাত ১০:১৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: লকডাউন এর প্রয়োজন ছিল, তাই যতই খারাপ লাগুক, একে সন্তুষ্টচিত্তে মেনে নিয়েছি। তবে প্রলম্বিত লকডাউনের অর্থনীতিক প্রতিক্রিয়ার কথা ভেবে আমি শঙ্কিত।

২৮ শে মে, ২০২০ ভোর ৫:২০

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: ঘর থেকে বের হতেই এখন ভয় লাগে।

এতটা শঙ্কার মধ্যে দিয়ে দিন পার করতে হচ্ছে এখন।
নিরাপদে থাকবেন। সাবধানে থাকবেন।

১৫| ১৫ ই মে, ২০২০ সকাল ৮:৩৩

জাফরুল মবীন বলেছেন: করোনা মহামারীতে গৃহবন্দি মানুষের অনুভূতি আপনার লেখায় সুন্দরভাবে ফুটে উঠেছে।ধন্যবাদ আপনাকে।

সামাজিক দূরত্ব বা লকডাউন কোনটাই করোনা মহামারী ঠেকাতে পারেনা, কেবল তার ছড়িয়ে পড়ার গতি কমাতে পারে।কিন্তু আমরা যদি আমাদের নাক-মুখ-চোখ এই তিন পথকে ঠিকমত পাহারা দিতে পারি তাহলেই কেবলমাত্র আমাদের দেহে করোনার প্রবেশ ঠেকাতে পারব ইং শায়া আল্লাহ।আমাদের চিন্তা-ভাবনা কেন্দ্রিভূত হওয়া উচিৎ করোনা ভাইরাসের এই তিন প্রবেশদ্বারকে কীভাবে পাহারা দেব সে বিষয়ে। এ বিষয়ে আমি একটা পোস্ট লিখেছিলাম যদি সময় সুযোগ পান তাহলে তা পাঠের আমন্ত্রণ রইলো- করোনা মোকাবেলায়- যা জানা জরুরি

আপনার ও পরিবারের সুস্বাস্থ্য এবং সুখি জীবন কামনা করছি।

১৬| ২৭ শে মে, ২০২০ সকাল ৮:১৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এখন আমেরিকায় মৃত্যুর সংখ্যা লাখ খানেক। দুঃস্বপ্নের মতো মনে হয়।

২৮ শে মে, ২০২০ ভোর ৫:১৭

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: এত এত মৃত্যুর ভেতর কেমন করে যেন বেচে আছি। শুক্রিয়া জানাই মহান আল্লাহপাকের দরবারে।

১৭| ১০ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১২:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনাকে ব্লগে লগইন করা দেখলাম; আশাকরি ভালো আছেন।

১০ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১২:২৫

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
হ্যা ভালো আছি। ব্যস্ততায় ছিলাম তাই পোস্ট লেখা হয়না অনেক দিন।

আশা করছি আপনিও সুস্থ আছেন। নিউ ইয়র্ক নিউ জার্সি কভিড কন্ট্রোলে আছে। আমার প্রটেকশান নিয়ে সবই করতে পারছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.