নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পরিবেশ বন্ধু *** আমি কবি হতে আসিনি , কবি হয়েই জন্ম নিয়েছি । ।\n

পরিবেশ বন্ধু

আমি এক ঐতিহাসিক নব সৃষ্টি / মুক্ত লিখি দুর্বার দৃষ্টি

পরিবেশ বন্ধু › বিস্তারিত পোস্টঃ

নবীজীর মুজেজা এবং আউলিয়া কেরামগনের কারামত আল্লাহর পক্ষ থেকে মানব মুক্তির দিশা ।

১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:৪৪

আল্লাহর ক্ষুত্রত নবীজী ও আউলিয়াদের রূহানী শক্তি মুসলমানদের জন্য মস্তবড় রহমত ।

********************************



আল্লাহর বন্ধুর সাথে শত্রুতায় আল্লাহর যু্দ্ধ ঘোষণা





عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ، قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِنَّ اللَّهَ قَالَ مَنْ عَادَى لِي وَلِيًّا فَقَدْ آذَنْتُهُ بِالْحَرْبِ وَمَا تَقَرَّبَ إِلَيَّ عَبْدِي بِشَيْءٍ أَحَبَّ إِلَيَّ مِمَّا افْتَرَضْتُ عَلَيْهِ وَمَا يَزَالُ عَبْدِي يَتَقَرَّبُ إِلَيَّ بِالنَّوَافِلِ حَتَّى أُحِبَّهُ فَإِذَا أَحْبَبْتُهُ كُنْتُ سَمْعَهُ الَّذِي يَسْمَعُ بِهِ وَبَصَرَهُ الَّذِي يُبْصِرُ بِهِ وَيَدَهُ الَّتِي يَبْطِشُ بِهَا وَرِجْلَهُ الَّتِي يَمْشِي بِهَا وَإِنْ سَأَلَنِي لَأُعْطِيَنَّهُ وَلَئِنْ اسْتَعَاذَنِي لَأُعِيذَنَّهُ وَمَا تَرَدَّدْتُ عَنْ شَيْءٍ أَنَا فَاعِلُهُ تَرَدُّدِي عَنْ نَفْسِ الْمُؤْمِنِ يَكْرَهُ الْمَوْتَ وَأَنَا أَكْرَهُ مَسَاءَتَهُ .

আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন: আল্লাহ্ তা’আলা বলেন: যে ব্যক্তি আমার অলীর সাথে শত্রুতা করে, আমি তার সাথে যুদ্ধ ঘোষণা করছি। আমার বান্দার প্রতি যা ফরয করেছি তা দ্বারাই সে আমার অধিক নৈকট্য লাভ করে। আমার বান্দা নফল কাজের মাধ্যমেও আমার নৈকট্য লাভ করতে থাকে। অবশেষে আমি তাকে ভালবেসে ফেলি। যখন আমি তাকে ভালবাসি, তখন আমি তার কান হয়ে যাই যা দিয়ে সে শোনে, তার চোখ হয়ে যাই যা দিয়ে সে দেখে, তার হাত হয়ে যাই যা দিয়ে সে ধরে এবং তার পা হয়ে যাই যা দিয়ে সে চলাফেরা করে। সে আমার কাছে কিছু চাইলে, আমি তাকে তা দেই। সে যদি আমার নিকট আশ্রয় কামনা করে, তাহলে আমি তাকে আশ্রয় দেই। আমি যা করার ইচ্ছা করি, সে ব্যাপারে কোন দ্বিধা-দ্বন্দ্বে ভুগি না কেবল মুমিনের আত্মার ব্যাপার ছাড়া। সে মৃত্যুকে অপছন্দ করে আর আমি তার মন্দকে অপছন্দ করি। [বুখারী: ৬৫০২]



নবীজীর আদর্শ জীবনী ও মুজেজা থেকে

শিক্ষা

******************************

মুজেজা নবীজীর প্রতি আল্লাহর মহত্ত্ব ।

*******************************



মহানবী হযরত মোহাম্মদ সা সাহাবিদের নিয়ে মদিনায় পরিখা

খননে ব্যস্ত , শত শত সাহাবি প্রানান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে মাটি

মাথায় বহন করে শক্ত বাধ নির্মাণ এবং মদিনাকে শত্রুদের হাত

থেকে রক্ষা করতে খাল খননে ব্যস্ত ।



নবীজীর প্রিয় সাহাবী লক্ষ্য করলেন নবীজীর পেটে পাথর বাধা ,

পেট মোবারক ইশদ কুঞ্জিত ।



সাহাবী নবীজীর শুকনো মুখ মোবারকলক্ষ্য করে বাড়ি চলে আসে



একমাত্র সম্ভল মেষ ছাগ জবাই করে স্ত্রীকে কিছু যব পিষে খামি

বানাতে তাগদা দেয় ।

নবীজীর কানে কানে দাওয়াত দেয় সাহাবী , নবীজী তাৎক্ষনিক

সব সাহাবাকে দাওয়াত দিতে তাগদা দেন ।



সাহাবী দাওয়াত দেন সবাইকে

যথা সময়ে দলবল লয়ে নবীজী ঐ সাহাবীর বাড়িতে উপস্থিত ।

আবুআইয়ুব আনসার রা এর স্ত্রী হতবাক , খাবার মাত্র ২/৩ জনের

আর লোক ৪ হাজারের অধিক হবে ।



নবীজী রান্না করা মাংস এবং খামির মধ্য কিছুটা থুথু মোবারক

মিশিয়ে দিয়ে পরিবেশন করতে বললেন ।



সাহাবী তাই করলেন এবং সমস্ত সাহাবিদের মধ্য বিতরন করার

পরও আরও খাবার বারন্ত রইল ।



এবার সাহাবীকে ডাকলেন দয়াল নবীজী তোমার ২ সন্তান কোথায়

ডেকে নিয়ে এস । উল্লেখ্য আবু আইয়ুব রা এর ২ ছেলে কে নবীজী খুব স্নেহ করতেন এবং যখনি আসতেন তারা দূর থেকে

নবীজীর নিকট দৌড়ে যেতেন ।

সাহাবীর মৌনতা দেখে নবীজী কিছু আচ করতে পেরে ডাক দিলেন

হে নাতি ইব্রাহিম ও সাদি তোমরা আমার নিকটে এস । আমি তোমাদের রেখে কখন ও কিছুই মুখে দেয়নি । ডাকের সাথে সাথে

ঘরের কোনে চাদর দিয়ে মৃত দুভাই জিন্দা হয়ে নবীজীর

পাশে চলে এল এবং জবাব দিল আনন্দে নবীজীর ললাট মোবারকে খুশি প্রকাশ পাইল ।



ঘটনা ক্রমে দুভাই পিতার মেষ জবাই দেখে চুরি লয়ে পাশের জংগলে চলে যায় এবং একে অপর জনকে ছাগল জবাই করার মত খেলাচ্ছলে চুরি চালিয়ে দেয় এবং জবাই করে বসে ।

অন্য ভাই ভয় পেয়ে ঘরের ছাঁদে আশ্রয় নেয় এবং সেখান থেকে ভয় ও অনুসুচনায় লাফিয়ে সেও মারা যায় । অথচ

কেমন সাহাবা ছিল শুধু নবীজীকে রাজি খুশি রাখার জন্য

এতবড় শোক ভুলে ছেলেদের লাশ চাদর দিয়ে ঢেকে রেখেছিলেন

ঘরের কোন এক স্থানে ।

নবীজী তাদের নাম ধরে ডাক দেওয়ার সাথে সাথে তারা দিব্বি

জিন্দা হয়ে নবীজীর সাথে বসে খানা খায় এবং কথা বলেন ।



আল্লাহু আকবার / ছুবহান আল্লাহ বলুন



নবীজী দাওয়াত খেয়ে আবার পরিখার কাজে চলে গেলেন তার

প্রিয় সমস্ত সাহাবাদের নিয়ে ।

আর আশ্চান্নিত হলেন অনেকেই ।



পরের দিন ১০০ শত নব্য সাহাবি কালমা পাঠ করেন ।

লাইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুররাছুলুল্লাহ ।



মুজেজা নবিজিরপ্রতি আল্লাহর মহত্ত্ব ।

হাদিস সংকলন থেকে ।



<



************

হজরত বড় পীর অলিকুল শিরমনি শাহ সৈয়দ সুলতান আব্দুল

কাদির জিলানী রা এর কেরামত থেকে যা পাই

*********************************





হযরত বড় পীর শাহ সৈয়দ সুলতান আব্দুল কাদের জিলানি রা

তার আত্তাধিক রুহানি শক্তি প্রাথমিক সময় এত টুকু প্রবল ছিল

অপবিত্র কুটিল মনে কেহ দূর থেকে তার বিরুদ্ধে বেয়াদবি করলে

সাথে সাথে বেয়াদবের শীর আল্লাহর ক্ষুত্রতে মস্তক হইতে আলাদা

হয়ে যেত ।



একদিন আল্লাহর পক্ষ থেকে গাইবি আওয়াজ আসল হে আমার প্রিয় খাস বান্ধা তুমি কি জান একটা জীব সৃষ্টি করতে আমার কি পরিমান ক্ষুত্রতি কৌশল প্রয়োজন পড়ে , তুমি এহেন তাজাল্লি

কাণ্ড বন্ধ করে তাদের নিকট সহজ ভাবে হেদায়াত পৌঁছে দাও

মুলত তারা অজ্ঞ /



একদিন বালক আব্দুল কাদির প্রাত কালে নদী তিরে গমন করলে ।

এক বৃদ্ধাকে রোধন করে কাদতে দেখে , জিজ্ঞাসে হে বুড়ি কাদ কেন ?

বাবা বার বছর আগে আমার একমাত্র আদরের দুলাল কে বিয়ে

করানোর উদ্দ্যশ্য অনেক বড় যাত্রি সহ আনন্দ উৎ সব পরিবেশে

এই নদীতে শ্বশুরালয়ে পাটিয়েছিলাম , কিন্তু ভাগ্যর কি পরিহাস

বউ লয়ে আসার সময় ঝড়ের কবলে সবাই সলিল সমাধি

লাভ করে ।

ৎবালক আব্দুল কাদির কান্না সহ্য করতে না পেরে

সিজদায় পড়ে আল্লাহর নিকট হাত তুলে হে আল্লাহ বুড়ীর ছেলেকে ফিরিয়ে দাও । অদৃশ্য আওয়াজ এল , তারা কবেই পানিতে

মাটিতে মিশে গেছে তাদের অস্তিত্ত নাই ।

হে আল্লাহু তোমার ক্ষুত্রত অসিম তোমার গোপনীয়তা আমি জানি কোটি কোটি বছর পড়ে হাসরের মাঠে নিশ্চিহ্ন মানুষকে

ক্ষুত্রতি কৌশলে যদি একত্র করতে পার তবে সামান্য বিষয় নিয়ে

আমার ও বুড়ির ফেরেসান দূর করা তোমার জন্য সামান্য । যদি আরজি না শুনবে ততক্ষণ আমি তোমার দরবার হইতে মাথা উত্তোলন করবনা ।



আল্লাহর লিলা বুঝা বড় দায়

বার বছর পূর্বে যেভাবে বুড়ি সাজায়ে নাও পাটাইয়েছিল বড় যাত্রি সহ আনন্দ ঘন পরিবেশ টিক

সেভাবেই জীবন্ত হয়ে গেল সব । বুড়ি তার ছেলে সদ্য বিবাহিত বউ ও সবাইকে

লয়ে ঘরে ফিরল ।



এমন বহু ঘটনা অলি আউলিয়াগনের জীবনীতে পাওয়া যায়



আর বর্তমান সময়

কারও মানুষের প্রতি এত টুকু সহমর্মিতা নেই যে

তারা অন্যকে বাচাবে । বরং নিজেদের প্রান নিয়েই টানাটানি ।



আউলিয়া কেরাম ও মুমিনদের প্রকৃত ক্ষমতা একমাত্র আল্লাহর নিকট থেকে

আসে । আল্লাহ সকলকে বুঝার তাওফিক ও হেদায়েত দিন

আমিন ।





মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:৫৭

বাংলাদেশী দালাল বলেছেন:
আল্লাহু আকবার / ছুবহান আল্লাহ

১৫ ই মে, ২০১৩ সকাল ৭:০৭

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ

২| ১৫ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:৩০

নতুন বলেছেন: বন্ধু যুক্তির কথা মুইছা দিলা?

১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:৫৯

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: যুক্তি আর বাস্তব ইসলামী কিতাবি প্রমান এক নয় ।
ধন্যবাদ

৩| ১৬ ই মে, ২০১৩ রাত ১২:১৩

নতুন বলেছেন: কিন্তু আবদুল কাদের জিলানী কে নিয়ে কাহিনি গুলি একটু বাড়া বাড়ী নয়কি?

যেখানে রাসুল সা: কে পাথর মেরে রক্তাক্ত করলো, রাসুল সা: কে যুদ্ধের সময় দাত ভেঙ্গে দিলো...যাদু করলো এবং তার পরে সুরা নাজিল হলো...

সেই খানে আবদুল কাদের জিলানী রা: কে দুর থেকে মনে মনে কিছু করলে >>>

অপবিত্র কুটিল মনে কেহ দূর থেকে তার বিরুদ্ধে বেয়াদবি করলে
সাথে সাথে বেয়াদবের শীর আল্লাহর ক্ষুত্রতে মস্তক হইতে আলাদা
হয়ে যেত ।


তার মাথা আলাদা হয়ে যেত....>> এখন বলেন যেই মানুষ দুর হতে মনে মনে বেয়াদবি করলো আর তার মাথা আলাদা হয়ে গেলো তার কথা আপনি কিভাবে যানলেন????

আপনি পড়েছেন বইতে? ঐ বই যে লিখেছে তিনি কিভাবে জানলেন???

একটু বাক্সের বাইরে চিন্তা করলেই এই ভুয়া গল্প গুলি বুঝতে পারবেন....

একটু কমন সেন্স এর ব্যবহার করতে হবে বন্ধু...

মনে কস্ট নিয়েন না... ধন্যবাদ..

১৩ ই জুন, ২০১৩ রাত ২:০১

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আল্লাহ বলেন আমার বন্ধুদের সঙ্গে যারা বেয়াদবি করে আমি তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করি
আল্লাহর পক্ষ থেকে এমন হতেই পারে > ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.