নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পরিবেশ বন্ধু *** আমি কবি হতে আসিনি , কবি হয়েই জন্ম নিয়েছি । ।\n

পরিবেশ বন্ধু

আমি এক ঐতিহাসিক নব সৃষ্টি / মুক্ত লিখি দুর্বার দৃষ্টি

পরিবেশ বন্ধু › বিস্তারিত পোস্টঃ

মানুষের চাঁদে অভিযান সত্য নাকি মিথ্যা , রাফায়েল সিদ্দিকির খুড়া যুক্তি খণ্ডন ও সত্য কথা

১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৯

মানুষের চন্দ্রবিজয়- সত্যি নাকি মিথ্যা?

****************



একটি জটিল বিষয় নিয়ে আলোচনায় বসেছি।আমি জানি পক্ষে বিপক্ষে অনেক মতামত থাকবে আর সেটাই স্বাভাবিক।আর আমি সেটাই চাই।কারন কোন জিনিসকে আমি অন্ধভাবে বিশ্বাস কিংবা অবিশ্বাস করতে পারি না।আমার যুক্তিতে অনেক ত্রুটি থাকতে পারে যা ভিন্নমত কিংবা সহমতের লোকের মাধ্যমে আমি সচেতন হতে পারি।

আমার আলোচনাটি LANDING ON THE MOON নিয়ে।আমি আমার সহজ যুক্তিবাদী চেতনায় মানুষের ১৯৬৯ সালের চন্দ্রবিজয়কে অবিশ্বাস করি।তবে আমি বিশ্বাস করি মানুষ শুধু চন্দ্র নয় আন্যান্য সব গ্রহ নক্ষত্র এমনকি সুর্যকে জয় করার ক্ষমতা রাখে। LANDING ON THE MOON এর প্রতি অবিশ্বাসটাও চির অবিশ্বাস নয়।উপযুক্ত যুক্তির মাধ্যমে প্রমানিত হলে সেটাকে আমার মেনে নিতে কোন আপত্তি নাই।

অনেকগুলা বিষয় এসেছে এই ব্যাপরে যে মানুষের চন্দ্র অভিযানের ইতিহাসটি মিথ্যা ছিল।যে থিউরীগুলো সর্বপ্রথম এই LANDING ON THE MOON এর বিপরীতে দেয়া হয়েছিল





শুধুমাত্র এইসকলকিছু কারনেই যে আমি conspiracy theory কেবিশ্বাস করি তা নয়,তখনকার সময়ে আমেরিকার জন্য বিজ্ঞানের জয়ের থেকে রাজনীতিক জয়েরস্পৃহা স্পষ্ট ছিল।রাজনৈতিক বিষয়টা ঢালাওভাবে আনছি না কারন এই ব্যাপরে লেখতে গেলেআরো এখটা নোট লেখ যাবে।আমার মনে হয় সম্পুর্ন রাজণৈতিক দুরভিসন্ধির কারনেই পৃথিবী একটিমিথ্যাকে আজও বিশ্বাস করে যাচ্ছে।নীল আর্মস্ট্রং,বায আলড্রিন মাইকেল কলিন্সের পরেওনাকি আরো কিছু নভোচারী চাদে গিয়েছিল যদিও আমি তা জেনেছি মাত্র কিছুদিন আগে।সে যাইহোক মজার ব্যপার হচ্ছে প্রথম চন্দ্রবিজয়েরপর আর যাদেরকে চন্দ্রবিজয় করতে শুনেছি তারাও প্রায় সমসাময়িক সময়ে বিশেষত আমেরিকারপ্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সনের সময়ে করেছিলেন।এর পরে আর কখনো হল না কেন সেটাও মাঝেমাঝে প্রশ্ন জাগে?..







১৪৬ বার পঠিত



১২টি মন্তব্য



ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: ভাবার বিষয়.......





লেখক বলেছেন: ভাবতে থাকেন।নতুন কিছু পেলে জানাতে ভুলবেন না কিন্তু।





পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: যেহেতু চাঁদে বাতাস নেই সেহেতু অক্সিজেন বিহিন সব বস্তু ওজন

বিহিন । জগতে স্বাভাবিক ভর বা বস্তুর ধারন ক্ষমতা জিনিসের চাইতে

৬ গুন আর বাতাস বিহিন ঐ চাঁদের নিকট বস্তুর ওজন ৬ ভাগের ১ গুন ।।

তাই যাই সেথায় রাখা হবে তা হবে স্থুল বা বস্তুর আকরিক ।।

এক্রেত্রে পতাকা দুল্বেনা বা পড়ে যাবেনা যেভাবে স্থাপন করা যায় সেভাবেই থাকবে ।



আর চন্ত্র অভিযানের ব্যায়ভার নাসার তথ্য মতে কয়েক শত ডলার

খরচ হয়েছিল যা দেশটির ১০ বছরের বাজেট সমপরিমান ।।

এর পরেও অনেক দেশ নভোযান ভূগর্ভে পাঠান ,অনেকেই সফল ।।



ভাবতে অবাক লাগে নিল আরমস্রং চাঁদে প্রায় ৭০ মিনিট ছিল ।।

তার তথ্যকথা আমাদের সবার জানা কিন্তু অবিশ্বাসী হলেও সত্য

তিনি ইসলামের কিছু নিদর্শন পাবার আগ্রহে , দেখতে পান চাঁদে

টিক মধ্যমা অক্ষরেখায় সমান ভাগে একটি রেখা চাঁদকে দ্বিখণ্ডিত করে ।।

এটা আল্লাহর নবী হযরত মুহাম্মদ সা এর মুজেজা তিনি জগতে থাকার সময় চাঁদকে দ্বিখণ্ডিত করেছিলেন ক্ষুত্রতি ক্ষমতায় ।।

আবার দুটি পাথর বা শিলালিপিতে আল্লাহু এবং মুহাম্মাদ নাম লেখা দেখতে পায় ।

শুধু তাই নয় সেখানে মধুময় আযানের সুর শুনতে পায় ।।

তিনি এসব নিদর্শন সত্য জেনে দুনিয়ায় ফিরেই মুসলমান

হয়ে গিয়েছিলেন ।।



আসলে বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের এত রহস্য যে কিয়ামত অবধি তার উম্মচন

বা আবিস্কার শেষ হওয়ার নয় ।।



বিধাতা যেখানে যা প্রয়োজন

তাই দিয়া করিল সৃজন

এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড তৈয়ার

যুগে যুগে মানিবে

আবিস্কার করিবে

রয় শুরু শেষ নাই তার ।।



সুন্দর পোষ্ট অসংখ্য ধন্যবাদ





লেখক বলেছেন: আপনার তথ্যগুলো ভুলে পরিপুর্ন।অনেক তথ্যই যেমন:-নিল আরমস্রং চাঁদে প্রায় ৭০ মিনিট ছিল, আর চন্ত্র অভিযানের ব্যায়ভার নাসার তথ্য মতে কয়েক শত ডলার

খরচ হয়েছিল। দুটি তথ্যই আমার কাছে অর্বাচীন মনে হচ্ছে।



৩.

িটউব লাইট বলেছেন: পতাকা পত পত করে উড়ছে। সব ভুয়া।



@পরিবেশ বন্ধু: আল্‌লাহ ত'লা ও নবি(রা:)'র নাম কি ইংলিশ এ লেখা ছিল না আরবিতে লেখা ছিল?





লেখক বলেছেন: ভাই পত পত করে পতাকা উড়লেই সব ভুয়া হবে বলে আমি মনে করি না।আর তার কারনেই আমার এই আলোচনা।



//আল্‌লাহ ত'লা ও নবি(রা:)'র নাম কি ইংলিশ এ লেখা ছিল না আরবিতে লেখা ছিল? //

আজানের বানী শুনা কিংবা চন্দ্র দিখন্ডিত অবস্থায় দেখার কোন সুযোগ আদৌ নেই।কারন চাদে বাতাস নেই সুতরাং বাইরের কোন স্থান থেকে কোন শব্দ চাদে পৌছার কোন যুক্তি নেই।আমি মনে করি এই ধরনের রিউমর ছড়ানো হয়েছে মুসলিম বিশ্বে চন্দ্রবিজয়কে গ্রহনযোগ্য করার জন্য।আর তারা সেখানে বলতে গেলে শতভাগ সফল হয়েছিল।



কামাল উদ্দিন ফারুকী জুয়েল বলেছেন: "পরিবেশ বন্ধু: --------।এর পরেও অনেক দেশ নভোযান ভূগর্ভে পাঠান ,অনেকেই সফল ।।"



ভূগর্ভে নভোযান!!!!!!



লেখক বলেছেন: //ভূগর্ভে নভোযান!!!!!!// আসলেই ইন্টারেস্টিং।কাল মনে হয় আকাশে জাহাজ উড়বে।



শামীম আহমেদ ইভ বলেছেন: পরিবেশ বন্ধু বলেছেন, দেখতে পান চাঁদে

টিক মধ্যমা অক্ষরেখায় সমান ভাগে একটি রেখা চাঁদকে দ্বিখণ্ডিত করে ।।

এটা আল্লাহর নবী হযরত মুহাম্মদ সা এর মুজেজা তিনি জগতে থাকার সময় চাঁদকে দ্বিখণ্ডিত করেছিলেন ক্ষুত্রতি ক্ষমতায় ।।

আবার দুটি পাথর বা শিলালিপিতে আল্লাহু এবং মুহাম্মাদ নাম লেখা দেখতে পায় ।

শুধু তাই নয় সেখানে মধুময় আযানের সুর শুনতে পায় ।।

তিনি এসব নিদর্শন সত্য জেনে দুনিয়ায় ফিরেই মুসলমান

হয়ে গিয়েছিলেন ।।



এর কোন প্রমাণ দেখাতে পারবেন?





লেখক বলেছেন: আজানের বানী শুনা কিংবা চন্দ্র দিখন্ডিত অবস্থায় দেখার কোন সুযোগ আদৌ নেই।কারন চাদে বাতাস নেই সুতরাং বাইরের কোন স্থান থেকে কোন শব্দ চাদে পৌছার কোন যুক্তি নেই।আমি মনে করি এই ধরনের রিউমর ছড়ানো হয়েছে মুসলিম বিশ্বে চন্দ্রবিজয়কে গ্রহনযোগ্য করার জন্য।আর তারা সেখানে বলতে গেলে শতভাগ সফল হয়েছিল।





পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: মূর্খের মত কথা নাজেনে উক্তি করা টিক নয় , ভাল করে জানুন

ইসলামে নবীজী সা এর চন্ত্র দ্বিখণ্ডিত করার ইতিহাস একদম সত্য ,

এবং সেই নিদর্শন সত্য প্রমানের জন্যই নাসা কোটি কোটি ডলার

ব্যয় করে বিজ্ঞানিদের পাটিয়েছিলেন , এবং সত্য প্রমান পেয়ে

নীল আরমত্রং মুসলিম হয়েছিলেন ।।





পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: : নুর নবী হযরত মোহাম্মদ সা চাঁদ কে ইশারায় দু টুকরা করেছিলেন ।

******************************

ঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁ



ইসলাম প্রাথমিক পর্যায়ে নবীজীর চাচা আবুজাহেল গোড় পুত্তলিক

ছিলেন , তার অত্যাচার যুলুম নবীজী ও ইসলামের উপর যেমন দিন দিন বাড়তে লাগল তেমনি

নবীজীর অনুসারিও বৃদ্ধি পেতে লাগল ।



আল্লাহ জিব্রাইল আ এর মাধ্যমে জানিয়ে দিলেন দেশের বাইরেও

ইসলামের দাওয়াত যথাযত পৌঁছে যাক ।

নবীজী আরও অনেকের মত দুত মারফত মিসরের বাদশা সালামত কে নবীজীর সীলমোহর অংকিত পত্র দাওয়াত দিলেন ।



বাদশা নবীজীর সত্য বানী উপলব্দি করে কয়েক হাজার আমির ওমরা

সহ মক্কায় অবস্থান করলে , কুরাইশ সরদার আবুজাহেল বাদশাকে

আপ্যায়নের ব্যবস্থা করেন এবং মক্কার প্রধান প্রধান নেতৃস্থানীয়

লোকদের নিয়ে শাহি বৈঠকে বসেন ।



সংবাদ পেয়ে নবীজী সভাস্থলে উপস্থিত হলে মিশরের বাদশা সম্মান

জানিয়ে নবীজীকে তাজিমের সহিত বিশিষ্ট আসনে বসার আমন্ত্রন জানান , বাদশার সাথে সাথে সমস্ত আরব মিসর ও বানিজ্য করতে আসা বহু দেশের জ্ঞানি গুনিজন দাড়িয়ে সম্মান জ্ঞাপন করেন ,

আবু জাহেল ও বসে থাকেনি ।



নবীজী মধুর সুরে কয়েকটি কোরআনের আয়াত পাঁট করেন এবং

আল্লাহর একত্ত বাদ সম্পর্কে বুঝান ।

আবুজাহেল রাগে কম্পমান হয়ে প্রস্তাব করে বসে যদি তুমি সত্য

নবী হয়ে থাক তাহলে আকাশের ঐ চাঁদকে আকাশে হাজির কর

এবং দুই টুকরা করে দেখাও , আমি কসম করে বলছি আমি আবুজাহেল মুসলমান হয়ে যাব ।



নবীজী আনন্দিত হয়ে আল্লাহর দরবারে শক্রিয়া আদায় করেন

এবং আকাশে পূর্ণিমার চাঁদ দেখা দেয় ,

চাদের দিকে শাহাদাত অংগুলি মোবারক দিয়ে ইশারা করেন ।

সঙ্গে সঙ্গে চাঁদ দুই ভাগ হয়ে একটি দক্ষিন এবং অন্যটি উত্তরে

অবস্থান নেয় ।



তখন কার সময়ে লক্ষ লক্ষ দুনিয়া বাসি এ আশ্চর্য ঘটনার সাক্ষি

আবুজাহেল বেঈমান লাফ দিয়ে চিৎকার জুড়ে দেয় মুহাম্মদ একজন শক্ত যাদুগর , নাউযুবিল্লাহ মিন যালেক ।



মিশরের বাদশা সহ শত শত লোক নবীজীর নিকট পবিত্র কলমা

পাট করেছিলেন । লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুররাছুলুল্লাহ ।

সবাই কন ছুবহান আল্লাহ ।

আবুজাহেল্ নবীজীর সাথে ২৩ বার এরুপ বেইমানি করেছেন ,



অবশেষে আল্লাহ পাক বলেন হে আমার প্রিয় হাবিব তার এক হাতে চাঁদ আরেক হাতে সূর্য এনে দিলেও সে দিনে আসবেনা বস্তুত

তার হৃদয় মোহর অংকিত সেথা শয়তানের বাস ইসলামের আলো

সেথা পৌঁছ বেনা ।



সমাজে এখনও আবুজাহেলের মত বহু লোকের সন্ধান মিলবে ।

আল্লাহ আমাদের সত্য সুমতে ইসলামের জুতিতে সবার জিন্দেগি

কে হেদায়েত স্বরূপ রহমত দিন , আমিন , [চলবে ]

ইসলাম নিয়ে ভ্রান্ত ধারনার জবাব এবং নবীজীকে জিন্দা জানা ইমানদারের পরিচয় ।





প্রিয় নবী সা এর মহব্বতই প্রকৃত ঈমান ।

কোরআনের আয়াত , হে নবী নিশ্চই আমি আপনাকে প্রেরন করেছি

উপস্থিত'' পর্যবেক্ষক '' হাজির নাজির করে , সুসংবাদ দাতা এবং

সতর্ক কারী রূপে , এবং আল্লাহর প্রতি তার নির্দেশে আহবান কারী

আর আলোকোজ্জ্বল কারী সূর্য রূপে । যে নবুয়তের নুর আল্লাহ পাক

তার প্রিয় হাবিব সা কে দান করেছেন তা লক্ষ কোটি সূর্যালোক হইতে

উত্তম । হাদিস সংকলন থেকে ।।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:০৮

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: সুরা কমর প্রথম আয়াত
িকয়ামত নিকটে এবং চন্ত্র দ্বিখণ্ডিত হইয়াছে , আর যদি তারা কোন মুজেজা দেখে এবং বিভান্তি করে বলে সেত প্রকাশ্য যাদু , বস্তুত তারা
যালিম ।।
আলকোরআন ।।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:২৭

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: গঠন মূলক সমালোচনা বন্ধুর পরিচয়
ধন্যবাদ ভাল কমেন্টে ।।

২| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:০৮

ফুরব বলেছেন: কস কি মমিন মানুষ চাদে যায় নাই??

১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:১৩

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: অবশ্যই গিয়েছিল এবং তা সত্য প্রমানিত , যে মিথ্যা ভ্রান্তি
ছড়াচ্ছে আসলে সে এ বিষয়ে অজ্ঞ ।
ধন্যবাদ

৩| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:২১

গরম কফি বলেছেন: পুরাই বিনোদন ।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:২৬

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: তাই নাকি ঈদ মোবারক

৪| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:১১

এম আর মোহাম্মদ হোচেন আলি বরকত হোসেন লোকমান বলেছেন:
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: মূর্খের মত কথা নাজেনে উক্তি করা টিক নয় , ভাল করে জানুন
ইসলামে নবীজী সা এর চন্ত্র দ্বিখণ্ডিত করার ইতিহাস একদম সত্য ,
এবং সেই নিদর্শন সত্য প্রমানের জন্যই নাসা কোটি কোটি ডলার
ব্যয় করে বিজ্ঞানিদের পাটিয়েছিলেন , এবং সত্য প্রমান পেয়ে
নীল আরমত্রং মুসলিম হয়েছিলেন ।।

.... সেই নিদর্শন সত্য প্রমানের জন্যই নাসা কোটি কোটি ডলার
ব্যয় করে বিজ্ঞানিদের পাটিয়েছিলেন ,
এবং সত্য প্রমান পেয়ে
নীল আরমত্রং মুসলিম হয়েছিলেন ।।



ভোদাই।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:২৬

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: বন্ধু গোসসা হইলা । কোরআনে বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের এমন কোন রহস্য
নাই যে সেথা সংরক্ষিত নয় আর কোরআন থেকেই বিজ্ঞানের
উৎপত্তি ।।

৫| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:১৪

এম আর মোহাম্মদ হোচেন আলি বরকত হোসেন লোকমান বলেছেন:
পূর্বে সব ধর্মইতো বিজ্ঞানের বিরোধিতা করতো।
আজ বিজ্ঞানের জয়ে ধর্ম ন্যাংটো হতে চলছে।
ন্যাংটো হওয়ার হাত থেকে বাঁচতে আজ ধর্ম বিজ্ঞানের পিছে ঘুরছে।

১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:২২

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আজ যদি সৃষ্টিকর্তা হয় তাহলে দেখা যায় ব্রহ্মাণ্ডের সব কিছু
ধংশ প্রাপ্ত , এমনকি বিজ্ঞান ও কিন্তু আল্লাহর বানী কখনও
ধংশ হবেনা ।।

ধর্ম অর্থ কি ?
যিনি ধার্মিক , যে খোদার প্রেম ভয় এবং তার সমুচিত যাবতীয় কল্যান কে দৃঢ় ভাবে ধারন করে সেই ধার্মিক ।।

আর ধার্মিকের সত্য বিশ্বাস ই ধর্ম ।।
ধর্ম হতে বিজ্ঞানের উৎপত্তি , বিজ্ঞান হতে ধর্ম নয় ।।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.