০৩ রা এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:১৬

সুফিয়া বলেছেন: মায়ের প্রতি ভালবাসার গভীরতা পরিমাপ করা যায় না।

০৩ রা এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:২৩

সুফিয়া বলেছেন: আমার মা ও প্যারালাসিস এ আক্রান্ত হয়ে সাড়ে চার বছর বিছানায় পড়েছিল। মায়ের চারপাশ থেকে ভাল থাকার সমস্ত উপকরণগুলো দূর হয়ে গিয়েছিল তখন। অসহায়ের মতো তাই তাকিয়ে দেখতাম আমরা। খোদার কাছে কত আরজি জানিয়েছি। খোদা আমাদের সব কিছুর বিনিময়ে আমার মাকে সুস্থ করে দাও। কিন্তু শুনেননি বিধাতা। উল্টো আমাদের সমস্ত চেষ্টাকে তুচ্ছ করে পৃথিবী থেকে তুলে নিয়ে গেলেন আমার মাকে। বুঝলাম বিধাতার ইচ্ছের কাছে আমরা কত অসহায়। শুধু মনে মনে বললাম, আজও বলি। কি ক্ষতি ছিল, এভাবেই না হোক বেঁচে থাকত আমার মা। অন্তত মায়ের মুখটা তো দেখতে পেতাম।
দোয়া করি আপনার মাকে বিধাতা সুস্থ করে তুলুক। আমার মায়ের আত্মার শান্তির জন্যেও দোয়া করবেন।

০৩ রা এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:২৪

সুফিয়া বলেছেন: যত ডাকবেন তত মধুর মনে হবে। আজ আমার কাছে সেই ডাকটা কেবলই স্মৃতি।

০৩ রা এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:২৫

সুফিয়া বলেছেন: সেই শ্রদ্ধা ও ভালবাসার আধারটা আমার কাছ থেকে চিরদিনের মতো হারিয়ে গেছে। তাই নিজকে আজ কাঙালের মতো মনে হয়।

০৩ রা এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:৩০

সুফিয়া বলেছেন: পিতামাতার জন্য সন্তানের দোয়ার বরকত অনেক। অথচ আমরা অনেক সময় নিজের বাবা-মায়ের জন্য এটুকুও করি না।

দোয়া করি পৃথিবীর সব মার জন্য অন্তরের অন্তস্থল থেকে, ভাল থেকো তোমরা ।

০৩ রা এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:৩৩

সুফিয়া বলেছেন: পৃথিবীর সবচেয়ে গর্বিত উচ্চারণ হচ্ছে মা। সন্তানের কাছে পৃথিবীর শ্রেষ্টতম সুখের আস্বাদন হচ্ছে মা শব্দটি। যত বেশী উচ্চারণ করা যায় তত মধুর মনে হয়।

আপনার লেখাটা পড়ে এলাম। যথেষ্ট তথ্যসমৃদ্ধ।
ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

০৩ রা এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:৩৯

সুফিয়া বলেছেন: আপনার লেখাটা আগে চোখে পড়িনি। একজন অসহায় মায়ের পাশে দাঁড়ানোর দায়বদ্ধতা আমাদের সকলের মাঝে থাকা উচিত। ধন্যবাদ আপনাকে সেই দায়বদ্ধতার কথা স্মরণ করিয়ে দেয়ার জন্য।

আসুন আমরা সকলে মিলে ঐ মায়ের পাশে দাঁড়াই। তার শিশু সন্তানকে তার কোলে ফিরিয়ে দিই।

বিশ্ব মা দিবসে আসুন না আমরা সকলে সাহায্যের হাত বাড়াই একটি অসহায় শিশুর দিকে, একজন মায়ের সুখকে ধরে রাখতে।

০৩ রা এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:৪০

সুফিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ শোশমিতা আমার অনুভূতিটুকু ভাগ করে নেয়ার জন্য।