নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেশে ধর্ষণের শাস্তি মৃত্যুদন্ড অসাংবিধানিক ঘোষণা ???!!!
প্রথম পর্ব
সূফি বরষণ
এবার বাংলাদেশের পালা॥ ধর্ষণের ভাইরাস ভারত পেরিয়ে এখন বাংলাদেশে চলে আসতেছে ॥ একজন হিন্দু প্রধান বিচারপতি এক রায়ের মাধ্যমে যে, ধর্ষণের শাস্তি মৃত্যুদন্ড অসাংবিধানিক??!!!
এই বিচারপতি ভালো করেই জানেন যে ইসলামে ধর্ষণের শাস্তি কি?? যে আইনের ধারাটি কে তিনি অসাংবিধানিক ঘোষণা করেছেন সেই আইনের ধারা গুলো আল কোরআনের বিধানের সাথে মিল পূর্ণ ॥ তাই একজন উগ্র হিন্দু কোনো ভাবেই আল কোরআনের আইন থাকতে দিবেন না এটাই স্বাভাবিক ॥ এই জন্যই তিনি সাধারণ রিট মামলাকে ঘুরিয়ে ওনার ব্যান্জে নিয়ে যায়॥
৯৫ ভাগ মুসলমানদের দেশে একজন হিন্দু বিচারপতি কোরআনের সাথে মিল পূর্ণ একটি আইন কে অসাংবিধানিক ঘোষণা করলো॥ আর সবাই চেয়ে চেয়ে দেখলো কেউ কিছুই বললো না॥ দালাল মিডিয়া প্রথমআলো সমকাল = ধর্ষণের শাস্তি মৃত্যুদন্ড অসাংবিধানিক না লিখে লিখেছে নারী নির্যাতনের ধারা অসাংবিধাকিক ঘোষণা করেছে আদালত!!!!??! ॥ এভাবেই আপনারা সবাই দেখবেন ইসলামী শরিয়াহ আইনের যে যে বিষয় গুলি দেশের প্রচলিত আইনের সাথে মিল পূর্ণ সেগুলো কে কৌশলে দিনে দিনে বাতিল করবে এই বিচারক॥ সিনহা সারা দেশের উপজেলা দেওয়ানী আদালত পর্যন্ত নিজস্ব নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছে ॥ দেশের ইতিহাসে যে কজন প্রধান বিচারপতি হয়েছে তাদের মধ্যে সবচেয়ে অযোগ্য এই সুরেন্দ্র কুমার সিনহা॥ এই সিনহা একজন উগ্র হিন্দুত্ববাদী এবং ভারতের গোয়েন্দা সংস্হা র এর এজেন্ট ॥
সে বিচারপতি হওয়ার আগে তার বাসায় র এর অফিসারদের দফায় দফায় বৈঠক হয়॥ র হাসিনাকে বাধ্য করে সিনহা প্রধান বিচারপতি বানাতে ॥
যখন ভারতের ধর্ষণের ঘটনা পৃথিবীজুড়ে আলোচিত হচ্ছে॥ আর সেই ভাইরাস কৌশলে দেশে ছড়িয়ে দেয়ার প্রথম দাপ শুরু !!॥॥
বাংলাদেশ পুলিশ দপ্তরের নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ সেলের অপরাধ পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত পাঁচ বছরে নারী নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে ৯৩ হাজার ৬৮৬টি। অধিকার ও পুলিশ সদর দফতরের দেওয়া তথ্যানুযায়ী, গত ৫ বছরে সারাদেশে ১৫ হাজার ৯৭১ নারী ও শিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছে। এর মধ্যে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ হয়েছিল ৩ হাজার ৫৬৩টি ধর্ষণের ঘটনা। প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী শুধুমাত্র ২০০৯ সালে ২ হাজার ৯৭৭টি ধর্ষণের ঘটনার মধ্যে প্রকাশ হয়েছিল ৪৫৬টি। ২০১০ সালে ৩ হাজার ২৪৩ নারী ও শিশু ধর্ষণের শিকার হলেও সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ হয়েছিল ৫৫৯টি ঘটনা। ২০১১ সালে ৩ হাজার ৩৪৪টি ধর্ষণের ঘটনার মধ্যে সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ হয়েছিল মাত্র ৭১১টি। আর ২০১২ সালে ৩ হাজার ৫১০ নারী ও শিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছিল যা পত্রিকায় প্রকাশ হয়েছিল মাত্র ১ হাজার ৮৩৭টি ঘটনা। মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থাগুলো দাবি করেছে, প্রকাশিত পরিসংখ্যান ধর্ষণসংক্রান্ত ঘটনার সুনির্দিষ্ট তথ্য নয়। প্রকাশিত এসব ঘটনার বাইরেও প্রচুর ঘটনা থেকে যায়, যা পরিবার এবং পারিপার্শিক কারণে অজানা থেকে যায়। পুলিশ সদর দফতরও এ বক্তব্য সমর্থন করে বলেছে, অধিকাংশ ধর্ষণের ঘটনা পরিবার থেকে গোপন করা হয়। আবার কিছু ক্ষেত্রে পারিবারিকভাবে আপস-মীমাংসাও করা হয়। এ কারণে কখনোই ধর্ষণের প্রকৃত পরিসংখ্যান জানা যায় না। মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থার তথ্যানুযায়ী, ২০১০ সালে গণধর্ষণ করা হয়েছিল ৯০ নারী ও শিশুকে এবং হত্যা করা হয়েছিল ৬০ জনকে। ২০১১ সালে গণধর্ষণ করা হয়েছিল ৭৩ নারী ও শিশুকে এবং ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছিল অন্তত ৭০ নারী ও শিশুকে। আর ২০১২ সালে ধর্ষণের পর ৫৫ নারী ও শিশুকে হত্যা করা হয়েছে। এ ছাড়া গণধর্ষণের শিকার হয়েছিল ৩৮ নারী ও শিশু। এসময় ধর্ষণের পর আত্মহত্যা করেছে প্রায় অর্ধশত নারী ও অপ্রাপ্তবয়স্ক মেয়ে। এসব পরিসংখ্যান দেখে শুধু এটুকু অনুমান করা সম্ভব, ধর্ষণের ঘটনা এই সমাজে কতটা মহামারী আকার ধারণ করেছে। প্রতিদিন গড়ে ৯ নারী ও শিশু ধর্ষণের শিকার হয়ে বিচারের আশায় থানায় মামলা করেন। এর মধ্যে গড়ে ৪টি ঘটনা সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ হয়। এবার বাংলাদেশের পালা। ধর্ষণ ভাইরাস ভারত পেরিয়ে এখন বাংলাদেশে চলে এসেছে॥ হিন্দু প্রধান বিচারপতি এক রায়ের মাধ্যমে যে ধর্ষণের শাস্তি মৃত্যুদন্ড অসাংবিধানিক??!!!
যখন ভারতের ধর্ষণের ঘটনা পৃথিবীজুড়ে আলোচিত হচ্ছে॥
ুক্ত॥ মুক্তবুদ্ধি চর্চা কেন্দ্র থেকে
সূফি বরষণ
©somewhere in net ltd.