নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষ ভজলে সোনার মানুষ হবি\nমানুষ ভজলে সোনার মানুষ হবি

সূফি বরষণ

ানু মানুষ ভজলে সোনার মানুষ হবি

সূফি বরষণ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্লগাররা ষড়যন্ত্রের শিকার দেশের নতুন প্রজন্মকে মুক্ত বুদ্ধি চর্চার নামে ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিক বানানো হচ্ছে ....,

২৫ শে মে, ২০১৫ রাত ১২:০৮

ব্লগাররা ষড়যন্ত্রের শিকার
দেশের নতুন প্রজন্মকে মুক্ত বুদ্ধি চর্চার নামে ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিক বানানো হচ্ছে ....,
সূফি বরষণ
মুক্ত বুদ্ধি চর্চার নামে ব্লগাররা শুধু মাত্র মুসলিম নবী মুহম্মদ সাঃ এবং ইসলাম ধর্মের বিরুদ্ধে
মিথ্যা কল্পকাহিনী রচনার মাধ্যমে অপপ্রচার করে ???
যাকে কোনো ভাবেই মুক্ত বুদ্ধি চর্চা বলেনা ॥ মাঝ খানে ব্লগাররা চক্রান্তকারীদের বলিরপাঠা হচ্ছে ॥ আর বাংলাদেশ কে চিহ্নিত করা হচ্ছে কৌশলে উগ্রবাদী রাষ্ট্র হিসেবে ॥ এই সব জ্ঞানপাপী ব্লগাররা মনে করছে নাস্তিক হলেই বুঝি সালমান রূশদীর মতো মহা খ্যাতি মিলবে??!!!॥ তাই ব্লগাররা কোনো সময় অন্য ধর্মের ভুল বা অসংগতি নিয়ে কিছুই বলে না ॥
তাদের টার্গেট শুধু ইসলাম ॥
অথচ অন্যান্য ধর্মের মধ্যে অসংখ্য অবৈজ্ঞানীক বর্ণনা এবং ভুল কল্প কাহিনীতে ভরপুর॥
আর করা হয়েছে হত্যাকান্ড ও যৌনাচারকে উৎসাহিত॥
॥ নিচে হিন্দু ধর্মের দুটি ঘটনা তুলে ধরছি.....,

১. রাধা আর কৃষ্ণ লীলার কাহিনী কারোর অজানা নয়॥
রাধা, রুক্মিণী, সত্যভামা, জাম্ববতী, সত্য, লক্ষ্মণা, কালিন্দী, ভদ্রা, মিত্রাবিন্দাসহ কৃষ্ণের ছিল ১৬১০০ স্ত্রী ????!! পৌরাণিক অন্য সূত্র বলে, রাধিকা বা রাধা ছিলেন আয়ান ঘোষের স্ত্রী এবং সম্পর্কে কৃষ্ণের মামি। 
কৃষ্ণের নেতৃত্বে কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধেউভয় পক্ষের ৩৯,৩৬,৫৮৮ জন সৈন্য নিহত হয় যাদের মধ্যে বিরোধী পক্ষের সৈন্য সংখ্যা ছিল ২৪,০৫,৬৯৬ জন। গীতাতেও এই হত্যাযজ্ঞের সত্যতা পাওয়া যায়। কোনো কোনো বর্ণনায় দুই পক্ষের প্রায় দুলাখ মানুষ নিহত আহত হয়॥ শুধু মাত্র যুদ্ধের বর্ণনা নিয়ে মহাভারত রচিত ???? অথচ কোরআনে কিছু আয়াতে যুদ্ধের বর্ণনা আছে কিন্তু কোথাও কৃষ্ণের মতো মানুষ হত্যা করার সরাসরি নির্দেশ আল্লাহ পাক এবং মুহাম্মদ সাঃ দেন নাই ॥ ইসলামের জিহাদের পদ্ধতি ও শর্ত নির্ধারণ করে দিয়েছে ॥

২. সবস্বতী জন্মদাতা বাবা হলো হিন্দুদের প্রধান দেবতা ব্রহ্মা ॥
ব্রহ্মা মেয়ের সাথে যৌনাচার করে॥
সরস্বতী-পুরাণ বলে, ঊর্বশীকে দেখে স্বমেহন (কবিরাজি বাংলায় হস্তমৈথুন) করতেন ব্রহ্মা। তাঁর শুক্রাণু জমা হত একটি পাত্রে সেই পাত্রে জন্ম হয় ঋষি অগস্ত্য এবং অগস্ত্য জন্ম দেন সরস্বতীর। এই সূত্র অনুযায়ী সরস্বতী ব্রহ্মার নাতনি আবার অন্য সূত্র বলে, ব্রহ্মার শুক্রাণু থেকে সরাসরি জন্ম হয় সরস্বতীর। কিন্তু আত্মজার রূপ দেখে মুগ্ধ হন প্রজাপতি। তিনি তাঁর সঙ্গে যৌন সঙ্গম করতে চান। জন্মদাতার কামনা থেকে বাঁচতে পালিয়ে যান সরস্বতী। কিন্তু শেষ অবধি হার মানতে হয় ব্রহ্মার কামনার কাছে। ব্রহ্মা এবং সরস্বতী স্বামী-স্ত্রীর মতো থাকেন পদ্ম ফুলে। প্রায় ১০০ বছর ধরে। তাঁদের পুত্রের নাম 'স্বায়ম্ভুব মনু' এবং কন্যা 'শতরূপা'। কিন্তু এরপরেও ব্রহ্মার বিকৃত যৌন কামনা কমেনি। এতে বিদ্যা এবং জ্ঞানের দেবী সরস্বতী অভিশাপ দেন ব্রহ্মাকে। বলেন, দেবতাদের মূলস্রোতে থাকবেন না প্রজাপতি ব্রহ্মা। অর্থাৎ তিনি পূজিত হবেন না। সত্যি হিন্দু দেবতাদের মূলধারার মধ্যে পড়েন না ব্রহ্মা। তাঁর রাজস্থানের পুষ্কর ছাড়া তাঁর মন্দির এবং অর্চনা বিরল। কুপিত হয়ে সরস্বতী তাঁকে ছেড়ে চলে যান। দেবী থেকে রূপান্তরিত হন নদীতে। সেখান থেকেই বৈদিক যুগের ‘সরস্বতী নদী’ কৃষিপ্রধান সভ্যতার মূলে থাকা উর্বরতার উৎস এই নদীর উৎসমুখ ও প্রবাহ নিয়ে এখনও চলে গবেষণা।"
মুক্ত বুদ্ধি চর্চা কেন্দ্র থেকে
সূফি বরষণ

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.