নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পর্ব এক ক
স্বাধীনতার পর বাঙালীর প্রথম বুদ্ধিভিত্তিক দৈন্যদশা শুরু হয় জাতীয় সংগীত ও রবীন্দ্র পূজার মধ্য দিয়ে ॥
বিতর্কিত রবি বাবু আমার সোনার বাংলা গানটি চুরি করেছিলেন ॥
সূফি বরষণ
আমি এখন যে বিষয়ে লেখায় হাত দিয়েছি তা আমার জন্য রীতিমতো দুঃসাহস দেখানো মতো একটি কাজ॥ তারপরেও একটাই আশা মানুষের কাছে সত্য তুলে ধরার চেষ্টা ॥ এবং সেটা নিজের বিবেকের তাড়নার দায়বদ্ধতা থেকে ॥ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রতি কোনো প্রকার বিদ্বেষ হিংসা ক্রোধ বা রাগ_ অনুরাগের বশীভূত হয়ে নয় ॥ আমার ছোটোবেলা থেকেই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রতি ডাউট ছিল সেটা কবি নজরুলের প্রতি তাঁর বিরুপ আচরণ করার কারণে॥
আর সেই ডাউট থেকে কলেজে পড়ার সময়ে একদিন বাংলার অধ্যাপক ম্যাডাম কে দেখিয়ে দিলাম সোনার তরী কবিতার মধ্যে লাইন চয়নের মিল অমিল আর সেটা যে মাত্রাবৃত্ত ছন্দে যায়না !!?? তখন বাংলার ম্যাডাম আমার দিকে দীর্ঘক্ষণ তাকিয়ে বললেন এটা ভুলের মধ্যে পড়ে তুমি যা বলেছ আর আমি বলে দিলাম তুমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাবা ॥ যাক সে ভিন্ন এক ঘটনা প্রথমে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি নিজের পান্ডিত্য জাহির করার জন্য ॥ আমার মাত্রাতিরিক্ত জানার আগ্রহ আছে বিতর্কিত মানুষের সম্পর্কে ॥
সেই আগ্রহের সূত্র ধরেই এই লেখার অবতারণা॥ বাঙালী জাতির একটি আদি মুদ্রার দোষ হলো তাঁরা জ্ঞানী মানুষের যথাযোগ্য সম্মান করতে পারেনা বা জানে না!!??॥ আরও পারেনা গঠন মূলক বিশ্লেষণ বা সমালোচনা করতে ॥ তাদেরকে সমালোচনা করতে বললে শ্রব্য অশ্রাব্য ভাষা গালাগালি শুরু করে !! এভাবেই বাঙালীর যত শ্রেষ্ঠ সন্তান আছে তাদের প্রত্যেকেই বিতর্কিত করেছে খন্ডিত দৃষ্টি কোণ থেকে ॥ আর করা হয়েছে ধর্মের নামে এবং রাজনৈতিক মতাদর্শের নামে॥ সেই সংকীর্ণ দৃষ্টিভঙ্গি পরিচয় দিয়েছে আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত ও বামপন্থীরা( তৎকালীন মুসলিম লীগ) ॥ এবং উগ্র সাম্প্রদায়িক হিন্দু শিক্ষিত সমাজও বাদ যায়নি তারাও এই সব রাজনৈতিক দলের ছত্রছায়ায় বুদ্ধি ভিত্তিক দৈন্যদশার আগুনে ঘি ঢেলেছে ॥ আর কিছু বাঙালী আছে রবীন্দ্রনাথ নজরুলকে এক করে ফেলে ??
নিজেদের মধ্যে এতোই দীনতা যে তারা দুজনের মধ্যে পার্থক্য করেতে পারে না!?॥ এটা পরিষ্কার ভাবে বুঝতে হয়ে যে, বিতর্কিত রবীন্দ্রনাথ আর বিশুদ্ধ চির জাগ্রত বাঙালী জাতিসত্ত্বার মুসলিম চেতনার কবি নজরুল এক হতে পারে না কোনো কালেই॥ কারণ দুটি ভিন্ন সত্ত্বা দুটি ভিন্ন আদর্শ দুটি ভিন্ন চেতনা দুটি ভিন্ন আত্মা পরিচয় কোনো ভাবেই এক হতে পারে না আর হবেও না কোনো সময় ॥ আর বাঙালীর রাজনৈতিক ইতিহাসে গত একশত বছর ধরে সবচেয়ে বেশি বুদ্ধি ভিত্তিক দীনতার পরিচয় দিয়েছে মুসলিম শিক্ষিত সমাজ যার ফল বর্তমানেও তারা ভোগ করছে ॥ যদি তারা খন্ডিত দৃষ্টি ভঙ্গি থেকে বেরিয়ে না আসতে পারে তবে ভবিষ্যতেও ভোগ করতে হবে ॥
আমাদের কে শিখানো হয়েছে ৫২ আর ৭১ই একমাত্র ইতিহাস ॥
যে কারণে আমাদের মাঝে স্থায়ী বুদ্ধিভিত্তিক রাজনৈতিক চিন্তা চেতনার দৈন্যদশা সংকীর্ণতা সৃষ্টি হয়েছে ॥ বাঙালী মুসলমানদের নিজেদের আত্মা পরিচয় জানতে হলে ফিরে যেতে হবে বখতিয়ার, আলাদ্দিন হোসেন শাহ, শায়েস্তা খাঁ, শামসুদ্দিন ইলিয়াস শাহ, ফখরুদ্দিন মোবারক শাহ, ইশা খাঁ , নবাব সিরাজউদ্দোলা, তিতুমীর হাজি শরীয়তুল্লাহ, শাহ মাহদুম, শাহ জালাল, খান জাহান আলীসহ অসংখ্য বীর সেনানীদের কাছে॥ আরও জানতে হবে ১৭৫৭, ১৮৫৭, ১৯০৫, ১৯১১, ১৯৪৭, ১৯৫৪ এই সাল গুলোর সঠিক এবং প্রকৃত ইতিহাস তাইলে আমাদের দীনতা হীনমন্যতা সংকীর্ণতা অনেকটা দূর হয়ে যাবে॥
আমরা জানতে পারবো আমাদের আত্মা পরিচয়ের সঠিক ইতিহাস ॥
আমাদের দীনতা হীনমন্যতা সংকীর্ণতার কারণে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কবি ফররুখ আহমেদ, আল মাহমুদ, শেখ মুজিব, শহীদ জিয়া, গোলাম আযম কাউকেই বাদ দেয়নি বিতর্কিত করা
থেকে ॥ এবার আসি মূল আলোচনায় রবীন্দ্রনাথ প্রসঙ্গে॥ রবীন্দ্রনাথ সম্পর্কে একটি সুন্দর উপস্থাপনা করেছেন
নীরদ সি চৌধুরী ॥ তাঁর আত্মঘাতী বাঙালী গ্রন্থের দ্বিতীয় খন্ড ‘আত্মঘাতী রবীন্দ্রনাথ’-এর ভূমিকাতে লিখেছিলেন :
তাঁহার (রবীন্দ্রনাথের) সম্বন্ধে সত্য আবিষ্কারের চেষ্টা আজ পর্যন্ত হয় নাই। যাহা হইয়াছে তাহা একপক্ষে হিন্দুর মূর্তিপূজার মত, অন্য পক্ষে মুসলমানের মূর্তি ভাঙার মত। জীবিতকালে তিনি যেন হিন্দু হইয়া মুসলমানের রাজত্ব বাস করিয়াছিলেন, অর্থাৎ প্রধানত আক্রমণেরই লক্ষ্য ছিলেন। এই অবস্থার জন্য তাঁহার ব্যক্তিত্ব, মতামত ও রচনা সম্বন্ধে যেসব কথা বলা ও লেখা হইয়াছিল তাহাকে মিথ্যা নিন্দা ভিন্ন আর কিছু বলা যাইতে পারে না। আবার এই বিদ্বেষপ্রসূত নিন্দার পরিমাণ, তীব্রতা ও ইতরতা এমনই হইয়াছিল যে উহার ভারে ও ধারে বেশীর ভাগ বাঙালির কাছেই তাঁহার আসল রূপ চাপা ও কাটা পড়িয়াছিল।
পর্ব এক খ
অবশ্য ইহাদের প্রতিপক্ষও যে ছিল না তাহা নয়, অর্থাৎ ভক্তও তাঁহার জুটিয়াছিল। ইহারা বিদ্বেষীদের তুলনায় সংখ্যায় অনেক কম হইলেও দলে নিতান্তই অল্পসংখ্যক ছিল না। তবে ইহাদের দ্বারাও রবীন্দ্রনাথের হিত হয় নাই। ইহারাও তাঁহার যে রূপ প্রচার করিয়াছিল তাহা অন্ধ স্তাবকের প্রশস্তি ভিন্ন কিছু নয়। এমন কি এই রবীন্দ্রভক্তি এমনই বাক্যভঙ্গি ও আচরণে প্রকাশ পাইত যে, উহাকে হাস্যাস্পদ করা নিন্দাকারীদের পক্ষে খুবই সহজ হইত। ফলে, রবীন্দ্র ভক্তেরাও রবীন্দ্র বিদ্বেষীদের মতই মিথ্যারই প্রচারক হইয়াছিল।
বর্তমানে অবশ্য অবস্থাটা উল্টা হইয়াছে, অর্থাৎ রবীন্দ্র নিন্দুকেরা লোপ না পাইলেও রবীন্দ্রভক্তেরাই প্রবল হইয়াছে। কিন্তু না ভক্তি না নিন্দা, কোনটাই উচ্চস্তরে উঠে নাই। এখনও রবীন্দ্রনাথের সত্যরূপ আত্মপ্রকাশ করিতে পারিতেছে না।
নীরদ সি চৌধুরীর কথা গুলো আজ বাস্তব প্রমাণিত হয়েছে ॥ একদল সংকীর্ণমনা অন্ধ বিশ্বাসীরা রবীন্দ্রনাথকে দেবতা বানিয়ে পূজা করা শুরু করেছে ॥ রবীন্দ্রনাথের সামান্যতম সমালোচনা তাদেরকে ক্ষিপ্ত করে তুলে ॥ হিংস্র উন্মাদের মতো ঝাঁপিয়ে পড়তে চান সমালোচনাকারীদের উপরে॥ এই অন্ধ রবীন্দ্র বিশ্বাসীরা কোনো ভাবেই মানতে চান না যে রবীন্দ্রনাথ দেবতা নয় তিনি আমাদের মতো রক্তে মাংসে গড়া একজন মানুষ ॥
তিনিও চুরি করতে পারেন, তিনিও ভুল করতে পারেন, তাঁরও খ্যাতির প্রতি লোভ লালসা আছে ॥ তিনিও হিংসা বিদ্বেষ এবং মানবীয় দোষ গুণের ঊর্ধ্বে নয়॥ পরের পর্বে আসছে রবীন্দ্রনাথের প্রতারণা মিথ্যাচার নিয়ে ॥ বিশেষ দ্রষ্টব্য: এই লেখার সিরিজের শেষ পর্বে তথ্য সূত্র দেয়া হবে॥
মুক্তবুদ্ধি চর্চা কেন্দ্র থেকে
সূফি বরষণ
২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ ভোর ৬:৫৬
সূফি বরষণ বলেছেন: করুনা বলে কোনো শব্দের অর্থ নেই ॥ করুণা বলে শব্দ আছে অর্থও আছে ॥ আগে ভাষাগত জ্ঞান ঠিক করেন প্লীজ ॥ এক লাইন যদি শুদ্ধ করে না লিখতে পারেন তবে এটা কি দীনতা নয় আমার এবং আপনার জন্য ॥
২| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ ভোর ৬:৫২
সূফি বরষণ বলেছেন: আপনার জন্য শুভকামনা রইল ॥ আপনি তো না পড়েই মন্তব্য করেন এবার প্লীজ একটু কষ্ট করে পড়ে মন্তব্য করবেন
৩| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৭:০৭
ম.র.নি বলেছেন: ভালো পোস্ট।তবে ট্যাগোর স্যার এক্টা মাল ছিলেন।
২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৭:১৩
সূফি বরষণ বলেছেন: জি দাদা আপনি সত্য বলেছেন ॥ যাকে বলে মেধাবী চোর
৪| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৮:১৭
অদ্বিত বলেছেন: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর গান চুরি করে নি। ''আমার সোনার বাংলা'' গানের সুর চুরি করেছে, গান নয়। আর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কোন ভুল হতে পারে না। বাংলা সাহিত্যে তার অবদান এত বিশাল যে তিনি সমস্ত ভুল ত্রুটির উর্ধ্বে উঠে গিয়েছেন। যদি তাঁর ভুলও হয়ে থাকে, তবে ঐ ভুলটাই সঠিক কারণ ওটা তাঁর হাতে সম্পন্ন হয়েছে। অন্য কারোর হাতে সম্পন্ন হলে হয়ত ভুল হিসেবে বিবেচিত হত, কিন্তু তার হাতে সম্পন্ন হওয়ায় ভুলও সঠিক হয়ে যায় আর সঠিকটাই হয়ে যায় ভুল। আমি অত মাত্রাবৃত্ত-ফাত্রাবৃত্ত বুঝি না। যেটা বুঝি সেটা হল, সাহিত্যে যারা দিকপাল তাদের সম্মানে প্রয়োজন হলে ছন্দ তাল লয়ের প্রচলিত নিয়মও পরিবর্তন হয়ে যাবে। তিনি এমন একজন ব্যক্তি, নোবেল প্রাইজ পাওয়ার কারণে যার সম্মান বাড়ে নাই বরং উল্টা নোবেল প্রাইজের সম্মান বাড়ছে কেননা সে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের হাতে গেছে। রবিঠাকুরের সাহিত্যে কোন ভুল থাকতে পারে না। কেন পারে না ? কারণ সে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। ব্যাস, আর কোন কারণ থাকার প্রয়োজন নাই। আর যে ব্যক্তি রবীন্দ্র পূজাকে বুদ্ধির দৈন্যতা মনে করে, তার বুদ্ধি কিছুতেই একটা ছাগলের চেয়ে বেশী হতে পারে না।
২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৮
সূফি বরষণ বলেছেন: নীরদ সি চৌধুরীর কথা গুলো আজ বাস্তব প্রমাণিত হয়েছে ॥ একদল সংকীর্ণমনা অন্ধ বিশ্বাসীরা রবীন্দ্রনাথকে দেবতা বানিয়ে পূজা করা শুরু করেছে ॥ রবীন্দ্রনাথের সামান্যতম সমালোচনা তাদেরকে ক্ষিপ্ত করে তুলে ॥ হিংস্র উন্মাদের মতো ঝাঁপিয়ে পড়তে চান সমালোচনাকারীদের উপরে॥ এই অন্ধ রবীন্দ্র বিশ্বাসীরা কোনো ভাবেই মানতে চান না যে রবীন্দ্রনাথ দেবতা নয় তিনি আমাদের মতো রক্তে মাংসে গড়া একজন মানুষ ॥
তিনিও চুরি করতে পারেন, তিনিও ভুল করতে পারেন, তাঁরও খ্যাতির প্রতি লোভ লালসা আছে ॥ তিনিও হিংসা বিদ্বেষ এবং মানবীয় দোষ গুণের ঊর্ধ্বে নয়॥ পরের পর্বে আসছে রবীন্দ্রনাথের প্রতারণা মিথ্যাচার নিয়ে ॥
৫| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৮:২৫
আলী আকবার লিটন বলেছেন: ভালো লাগলো
চলুক...সত্য প্রকাশ হোক
২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:৪০
সূফি বরষণ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই॥ আপনার প্রতি অনেক শুভকামনা রইল॥
৬| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৮:৫১
মেমননীয় বলেছেন: এরকম ছোট-খাট চুরি সব কবি, সাহিত্যিক, সুরকার, নাট্যকার করেই থাকেন।
তবে চুরি করতেও বুদ্ধি লাগে যা সবার থাকেনা, ওনাদের ছিল।
আর আলুর দোষ তাদেরই বেশী থাকে। এটাই শিল্প কলার ধারা।
মাইন্ড কইরেন না।
নিজ গুণে ওনাদের ক্ষমা করে দিন, পারলে নিজে একটা নতুন ধারা শুরু করুন।
২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৫
সূফি বরষণ বলেছেন: ভাই অনেক ধন্যবাদ আপনি সুন্দর কথা বলেছেন ॥ কিন্তু আমার প্রশ্ন হলো চুরি করা বিদ্যা কি করে শিল্প সাহিত্যের অংশ হয়!!!!?? যে পরিমাণে বাংলা সাহিত্য রচিত হয়েছে তার পর কি আর কোনো নতুন ধারা তৈরী করার দরকার আছে কি???
৭| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:৫১
শ্রাবণধারা বলেছেন: রবীন্দ্রনাথ পড়ে বোঝার মগজ সবার নাই ।
কাল-প্রবাহে ভাল জিনিসটা টিকে থাকে । আপনার মত মুসলমান নামের কলঙ্ক এবং গোমূর্খরা মরে গেজে যাবে, তখনও রবীন্দ্রনাথের লেখা বেঁচে থাকবে । তার গানগুলো আরও বহু বছর, বাঙালী এবং বাঙালী মুসলমানদের অনির্বচনীয় আনন্দ জুগিয়ে যাবে ।
আপনার মত আগাছারাও জন্মাবে, মানুষের চড়, লাথি, অপমান আর করুনার পাত্র হবে ।
২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:৪০
সূফি বরষণ বলেছেন: নীরদ সি চৌধুরীর কথা গুলো আজ বাস্তব প্রমাণিত হয়েছে ॥ একদল সংকীর্ণমনা অন্ধ বিশ্বাসীরা রবীন্দ্রনাথকে দেবতা বানিয়ে পূজা করা শুরু করেছে ॥ রবীন্দ্রনাথের সামান্যতম সমালোচনা তাদেরকে ক্ষিপ্ত করে তুলে ॥ হিংস্র উন্মাদের মতো ঝাঁপিয়ে পড়তে চান সমালোচনাকারীদের উপরে॥ এই অন্ধ রবীন্দ্র বিশ্বাসীরা কোনো ভাবেই মানতে চান না যে রবীন্দ্রনাথ দেবতা নয় তিনি আমাদের মতো রক্তে মাংসে গড়া একজন মানুষ ॥
তিনিও চুরি করতে পারেন, তিনিও ভুল করতে পারেন, তাঁরও খ্যাতির প্রতি লোভ লালসা আছে ॥ তিনিও হিংসা বিদ্বেষ এবং মানবীয় দোষ গুণের ঊর্ধ্বে নয়॥ পরের পর্বে আসছে রবীন্দ্রনাথের প্রতারণা মিথ্যাচার নিয়ে ॥
৮| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৫৬
অেসন বলেছেন: "আমার ছোটোবেলা থেকেই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রতি ডাউট ছিল সেটা কবি নজরুলের প্রতি তাঁর বিরুপ আচরণ করার কারণে।"-
এতেই বুঝা যায় আপনি ছোটোবেলা থেকেই রবীন্দ্রনাথ বিরোধী মনোভাব নিয়ে বড় হয়েছেন। কবি নজরুলের প্রতি তাঁর বিরুপ আচরণ এর তথ্য কবি নজরুলের কোন লেখায় পেয়েছেন? এই চোর কবি শুধু বাংলাদেশ, ভারত নয় শ্রীলংকারও জাতীয় সংগীতেরও
রচয়িতা।
২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:৪১
সূফি বরষণ বলেছেন: নীরদ সি চৌধুরীর কথা গুলো আজ বাস্তব প্রমাণিত হয়েছে ॥ একদল সংকীর্ণমনা অন্ধ বিশ্বাসীরা রবীন্দ্রনাথকে দেবতা বানিয়ে পূজা করা শুরু করেছে ॥ রবীন্দ্রনাথের সামান্যতম সমালোচনা তাদেরকে ক্ষিপ্ত করে তুলে ॥ হিংস্র উন্মাদের মতো ঝাঁপিয়ে পড়তে চান সমালোচনাকারীদের উপরে॥ এই অন্ধ রবীন্দ্র বিশ্বাসীরা কোনো ভাবেই মানতে চান না যে রবীন্দ্রনাথ দেবতা নয় তিনি আমাদের মতো রক্তে মাংসে গড়া একজন মানুষ ॥
তিনিও চুরি করতে পারেন, তিনিও ভুল করতে পারেন, তাঁরও খ্যাতির প্রতি লোভ লালসা আছে ॥ তিনিও হিংসা বিদ্বেষ এবং মানবীয় দোষ গুণের ঊর্ধ্বে নয়॥ পরের পর্বে আসছে রবীন্দ্রনাথের প্রতারণা মিথ্যাচার নিয়ে ॥
৯| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৮:০১
জাতির গ্রান্ডপা বলেছেন: তুপি তাতু , তুপি তাতু , তাকুল আন্তেল তি তোমাতে তুতুল দিয়ে তামল তাওয়াইতিলো????? তুমি বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত বাদলে দালাও না???? ও আত্তা আত্তা , "তুমি তি পাত সাল দামিন হাগ বার" বাদলে দালাও?????
২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:৫৩
সূফি বরষণ বলেছেন: আপনি যদি কোনো চোরের ভক্ত হয় এতে আমার কিছুই বলার নাই॥ আবার চোরের পক্ষে উকালতি করতে পারেন এবং করছেনও তাতে আমার কিছুই যায় আসে না॥ আপনার সম্পূর্ণ স্বাধীনতা আছে ॥ শুধু সুর নয় একটি লাইন হুবহু কপি করেছে এবং বিশ্ব পরিচয় বইটি নিজে না লিখে আর একজনের বই নিজের নামে ছাপিয়েছে??!! আরও আছে ২৪৩টিও বেশি গান সুর কথা নকল করেছে হুবহু ??॥ তাহলে রবীন্দ্র সংগীত না বলে রবীন্দ্র গীত বা রবীন্দ্র গান বলতে পারেন কিন্তু সেটা কোনো ভাবেই সংগীতের মর্যাদা পেতে পারেনা ॥ এতো চোর কে আপনি বিশ্ব কবি বলতে পারেন!!?? কিন্তু আমি তাকে বিশ্ব ডাকাত বিশ্ব চোর হিসেবেই দেখি॥
১০| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৮:১৩
অদ্বিত বলেছেন: লেখক বলেছেন, ''রবীন্দ্রনাথের সামান্যতম সমালোচনা তাদেরকে ক্ষিপ্ত করে তুলে ॥ হিংস্র উন্মাদের মতো ঝাঁপিয়ে পড়তে চান সমালোচনাকারীদের উপরে॥''
আমি বলছি, ''কোথায় আমি ক্ষিপ্ত হলাম ? হিংস্র উন্মাদের মত কই আমি আপনার উপর ঝাপিয়ে পড়লাম। যারা ধর্মান্ধ মানুষ তারা ধর্মীয় মহাপুরুষের সমালোচনা শুনলে নাস্তিকদের উপর ঝাপিয়ে পড়তে চায়, কিন্তু যারা ধার্মিক ( ধর্মান্ধ নয় ) তারা পাল্টা যুক্তি দিয়ে ধর্মীয় মহাপুরুষের সম্মান প্রতিষ্ঠা করতে চায়। আমিও ঠিক ওরকমই কিছু করছি। আমি রবীন্দ্রনাথের ভক্ত বটে, তবে অন্ধ ভক্ত নই। যদি অন্ধ ভক্ত হতাম তাহলে এটাও স্বীকার করতাম না যে রবিঠাকুর গানের সুর নকল করেছে। কিন্তু আমি তো এটা স্বীকার করছি। ধর্মান্ধ মুসলিম তো শেষ নবীর নামে কোন সত্য অপবাদও সহ্য করতে পারে না। সেই জায়গায় আমি তো রবীন্দ্রভক্ত হবার পরেও ( অন্ধ ভক্ত নই ) স্বীকার করে নিছি যে তিনি নকল করেছেন। এ থেকে কি প্রমাণিত হয় ? এটাই যে আমি ক্ষিপ্ত হইনি, আপনিই হিংস্র উন্মাদ হয়ে গেছেন, আমি নই।''
২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:৫১
সূফি বরষণ বলেছেন: আপনি যদি কোনো চোরের ভক্ত হয় এতে আমার কিছুই বলার নাই॥ আবার চোরের পক্ষে উকালতি করতে পারেন এবং করছেনও তাতে আমার কিছুই যায় আসে না॥ আপনার সম্পূর্ণ স্বাধীনতা আছে ॥ শুধু সুর নয় একটি লাইন হুবহু কপি করেছে এবং বিশ্ব পরিচয় বইটি নিজে না লিখে আর একজনের বই নিজের নামে ছাপিয়েছে??!! আরও আছে ২৪৩টিও বেশি গান সুর কথা নকল করেছে হুবহু ??॥ তাহলে রবীন্দ্র সংগীত না বলে রবীন্দ্র গীত বা রবীন্দ্র গান বলতে পারেন কিন্তু সেটা কোনো ভাবেই সংগীতের মর্যাদা পেতে পারেনা ॥ এতো চোর কে আপনি বিশ্ব কবি বলতে পারেন!!?? কিন্তু আমি তাকে বিশ্ব ডাকাত বিশ্ব চোর হিসেবেই দেখি॥
১১| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৮:২০
অদ্বিত বলেছেন: লেখক বলেছেন, '' এই অন্ধ রবীন্দ্র বিশ্বাসীরা কোনো ভাবেই মানতে চান না যে রবীন্দ্রনাথ দেবতা নয় তিনি আমাদের মতো রক্তে মাংসে গড়া একজন মানুষ ॥ ''
আমি বলছি, ''আমি আগেই কমেন্টেই প্রমাণ করেছি যে আমি অন্ধ ভক্ত নই তবে ভক্ত অবশ্যই। হ্যা এটা মনে মনে বিশ্বাস করি যে, রবীন্দ্রনাথ সাহিত্যে ভুল করলেও সঠিক, তার মানে এই না যে আমি উনার অন্ধ ভক্ত। আমি কখনো রবীন্দ্রনাথকে দেবতা বলিনি। দেবতা বলে কিছু নাই, ঈশ্বর বলেও কিছু নাই। কিন্তু কর্মগুণে মানুষ দেবত্ব বা পশুত্ব লাভ করে বলে মানি। পৃথিবীর খুনী, ধর্ষণকারী, এসিড নিক্ষেপকারী তথা জঘণ্যতম অপরাধীরা কিন্তু পশু না, পশুতুল্য মানুষ। ঠিক সেরকম রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর দেবতা না, তবে দেবতাতুল্য মানুষ।''
বুঝাতে পেরেছি কি ?
২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:৫৩
সূফি বরষণ বলেছেন: আপনি যদি কোনো চোরের ভক্ত হয় এতে আমার কিছুই বলার নাই॥ আবার চোরের পক্ষে উকালতি করতে পারেন এবং করছেনও তাতে আমার কিছুই যায় আসে না॥ আপনার সম্পূর্ণ স্বাধীনতা আছে ॥ শুধু সুর নয় একটি লাইন হুবহু কপি করেছে এবং বিশ্ব পরিচয় বইটি নিজে না লিখে আর একজনের বই নিজের নামে ছাপিয়েছে??!! আরও আছে ২৪৩টিও বেশি গান সুর কথা নকল করেছে হুবহু ??॥ তাহলে রবীন্দ্র সংগীত না বলে রবীন্দ্র গীত বা রবীন্দ্র গান বলতে পারেন কিন্তু সেটা কোনো ভাবেই সংগীতের মর্যাদা পেতে পারেনা ॥ এতো চোর কে আপনি বিশ্ব কবি বলতে পারেন!!?? কিন্তু আমি তাকে বিশ্ব ডাকাত বিশ্ব চোর হিসেবেই দেখি॥
১২| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:৫৪
সূফি বরষণ বলেছেন: আপনি যদি কোনো চোরের ভক্ত হয় এতে আমার কিছুই বলার নাই॥ আবার চোরের পক্ষে উকালতি করতে পারেন এবং করছেনও তাতে আমার কিছুই যায় আসে না॥ আপনার সম্পূর্ণ স্বাধীনতা আছে ॥ শুধু সুর নয় একটি লাইন হুবহু কপি করেছে এবং বিশ্ব পরিচয় বইটি নিজে না লিখে আর একজনের বই নিজের নামে ছাপিয়েছে??!! আরও আছে ২৪৩টিও বেশি গান সুর কথা নকল করেছে হুবহু ??॥ তাহলে রবীন্দ্র সংগীত না বলে রবীন্দ্র গীত বা রবীন্দ্র গান বলতে পারেন কিন্তু সেটা কোনো ভাবেই সংগীতের মর্যাদা পেতে পারেনা ॥ এতো চোর কে আপনি বিশ্ব কবি বলতে পারেন!!?? কিন্তু আমি তাকে বিশ্ব ডাকাত বিশ্ব চোর হিসেবেই দেখি॥
১৩| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:২৭
অদ্বিত বলেছেন: কিছু কিছু জিনিস চুরি করলেও অন্যায় হয় না। যেমন ধরেন, এক বাচ্চার টাকা নাই স্কুলে পড়ার মত বা কোচিং সেন্টারে পড়ার মত। তো সে ক্লাসরুমে না ঢুকে বাহিরে জানালার পাশে দাঁড়িয়ে শিক্ষালাভ করছে অর্থাৎ টাকা খরচ না করেই শিখছে। এর মানে কি ? সে জ্ঞান চুরি করছে ? হাঃ হাঃ । এটা যদি চুরিও হয়ে থাকে তাতে কোন অন্যায় হয় নাই। আবার বই চুরি করলেও কোন অন্যায় হয় না।
ওরকম গানের সুর চুরিও অন্যায় বা অপরাধ কোনটাই না। নকল করা আর চুরি করা কি এক জিনিস ? ২৪৩ টা গানের সুর-কথা নকল করেছে, এর প্রমাণ কি ? রবীন্দ্রনাথ সুর নকল করলেও কথা নকল করেছে, ইহা বিশ্বাসযোগ্য নহে। হয়ত তাঁর সৃষ্ট কথার সাথে অন্য গানের কথা কাকতালীয়ভাবে মিলে গেছে। তার মানে কি এই যে তিনি নকল করছেন ? তাঁর মত সৃষ্টিশীল মানুষের মাথা দিয়ে সুন্দর ছন্দময় কথা আপনিই সৃষ্টি হওয়া সম্ভব, নকল করার প্রয়োজন নাই। বিশ্ব পরিচয় বই অন্য মানুষের লেখা ! আপনার মাথা ঠিক আছে তো ? আপনি পড়েছেন বিশ্বপরিচয় ? মনে তো হয় না। পড়লে তো, রবীন্দ্রনাথের অন্যান্য রচনায় তাঁর লেখার যে প্যাটার্ণ তার সাথে বিশ্বপরিচয় গ্রন্থের যে প্যাটার্ণ; উভয় প্যাটার্ণের মধ্যে মিল খুঁজে পাবার কথা। আপনার কথাবার্তা শুনলে থুড়ি দেখলে মনে হয় রবীন্দ্রনাথের প্রতি অাপনার ব্যক্তিগত অ্যালার্জি আছে। এইজন্য তাঁর দোষত্রুটি খুঁজে বের করার চেষ্টায় লিপ্ত হয়েছেন। অবশ্যই কিছু ত্রুটি তো আছেই। কিন্তু আপনি যেভাবে extreme পর্যায়ের ত্রুটির কথা লিখছেন ( যদিও কোথা থেকে খুঁজে পেয়েছেন আমার জানা নাই, যেখান থেকে পাইছেন সেখানে যে সঠিক লেখা আছে তারই বা গ্যারিন্টি কি ), তাতে মনে হয় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রতি বিদ্বেষ জাতীয় কিছু একটা হয়ত আপনার মধ্যে আছে। হয়ত সচেতন মনে নয়, অবচেতন মনে।
২৭ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ২:২৭
সূফি বরষণ বলেছেন: Click This Link
২৭ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ২:৩৪
সূফি বরষণ বলেছেন:
Download Shazam Free - theappzine.com
Addownload-shazam-free.theappzine.com/
Shazam the Best Song Identifier. Rea । ডাউনলোড shazam এবং রবীন্দ্রনাথের গান পে করে ধরেন shazam এর সামনে তখনই বুঝতে পারেন রবীন্দ্রনাথ কয়টি নকল বা চুরি করেছে॥
১৪| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ২:৩৫
সূফি বরষণ বলেছেন:
Download Shazam Free - theappzine.com
Addownload-shazam-free.theappzine.com/
Shazam the Best Song Identifier. Rea । ডাউনলোড shazam এবং রবীন্দ্রনাথের গান পে করে ধরেন shazam এর সামনে তখনই বুঝতে পারেন রবীন্দ্রনাথ কয়টি নকল বা চুরি করেছে॥
১৫| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৮:২৮
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: অনেকদিন ধরে আপনার এই লেখাটির জন্য প্রতীক্ষা করছিলাম
ভালো লেগেছে,চমৎকার হয়েছে এ সমস্ত বিশেষন ব্যবহার করবনা
পুরো ব্যপারটাই হলো জানার,জানছি এবং আগ্রহ বাড়ছে
চালিয়ে যান........
পাশে আছি
১৬| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:৩৯
যমুনার চোরাবালি বলেছেন:
আপনার লিখাটি শুরু থেকেই খুব আগ্রহ তৈরী করেছে। এই পর্বেই সবটুকুই পড়া হলো এবং পরের পর্বের জন্য আরও আগ্রহী হয়ে উঠলাম।
আপনি এমন একটি বিষয় নিয়ে লিখা শুরু করেছেন যে আপনাকে অনেক মন্তব্যের আঘাত সহ্য করতে হবে, কোন সন্দেহ ছাড়াই। তবে আমার কথা হলো সত্য জানবার প্রয়োজন আছে। আর আপনার কাছে অনুরোধ যে প্রমাণ ছাড়া বাড়তি/বানানো কোন ইতিহাস যোগ করবেন না দয়া করে।
আমিও অনেকবার শুনেছি এমন কথা। তবে এতোসব খোঁজ খবরের প্রয়োজন মনে করিনি। অনেকেই বলেন নজরুলের প্রতি অসম্ভব অন্যায় করা হয়েছে আর হচ্ছেও। আমাদের সাধারণের এতো সময় কই এসব নিয়ে গবেষনা করে সময় নষ্ট করবার। তবে যারা এসব নিয়ে পড়াশুনা করছেন বা গবেষণা করছেন তাদের উচিৎ সত্যকে সবার সামনে হাজির করা তা শত বছর পরে হলেও।
প্রতিটি বিষয়েই বাঙালীদের মাতামাতি সীমা অতিক্রম করে, যদিও সীমা একটি আপেক্ষিক ব্যাপার।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ ভোর ৬:৩৯
কলাবাগান১ বলেছেন: আপনার মানসিকতা দেখে করুনা হয়।