নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডার্ক ম্যান সুজা

আমি এক ভাঙ্গা বাড়ীর ভাঙ্গা ঘরের ভাঙ্গা বারান্দা,আমি পথের মাঝে খুঁজে পাওয়া টাকা আধখানা..........................................................................

ডার্ক ম্যান সুজা › বিস্তারিত পোস্টঃ

হেফাজতের একটা দফা

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪২

২০০৬ বা ২০০৭ সালে RAB ঢাবির একদল ছেলে মেয়েকে আটক করেছিল "অবাধ মেলামেশা" র দায়ে আর তা পত্রিকায় ছাপা হয়েছিল।"অবাধ মেলামেশা" শব্দটা খেয়াল করুন।

"মেলামেশা" আর "অবাধ মেলামেশা"র মধ্যে পার্থক্য রয়েছে আর "অবাধ মেলামেশা" খারাপ বলেই RAB ঐসময় তাদের গ্রেপ্তার করেছিল।হেফাজতের একটা দফা নিয়ে কিছু নাস্তিক খুব চেচামেচি করছে। তা হল- নারী পুরুষের অবাধ বিচরন বন্ধ করা। কিছু নাস্তিক প্রচার

চালাচ্ছে এর মানে নাকি হল নারী-পুরুষ একসাথে অফিসে কাজ করতে পারবেনা, একসাথে হাটতে পারবেনা ইত্যাদি।আরে খবিশের বাচ্চারা, তোরা বিচরন আর অবাধ বিচরনের মধ্যে পার্থক্য আসলেই বুঝসনা নাকি বুইঝাও লাফাস?

অবাধ বিচরনের প্রকৃত অর্থ বোঝতে বোটার্নিকাল গার্ডেন, ধানমন্ডির লেক, রিক্সার ভিতরে দেখতে হবে.....





মন্তব্য ৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪৫

সৃজনশীলপ্রয়াস বলেছেন: নারীর পূর্ণ অধিকার না সমআধিকার এবং কমোন জেন্ডারকে ইসলাম কি সমর্থন করে?

নারী ও পুরুষের একত্রে বিচরণ বা কমোন জেন্ডারকে ইসলাম সমর্থন করে। ইসলামই একমাত্র ধর্ম যেখানে নারীর অধিকার নিশ্চিত করার হয়েছে ।যারা হজ্জ পালন করেছেন তারা জানেন যে, সেখানকার এবাদত টি কমোন জেন্ডার বা নারী ও পুরুষ একসাথে পালন করে থাকে। আবার আবদুল্লাহ ইবনু মাসউদ (রঃ) এর কাছে অন্য সাহবীদের স্ত্রীরা শিক্ষাগ্রহন করতে আসতেন সেখানেও কমোন জেন্ডার বা নারী ও পুরুষ একসাথে শিক্ষাগ্রহন করেছেন বলে জানাযায়। কিন্ত ইসলাম নারী ও পুরুষের একত্রে অবাধ মেলামেশাকে সমর্থন করে না বেপর্দা, বেহায়াপনা, অশ্লীলতাকে সমর্থন করে না।

ইসলাময়ে নারীর আধিকার বলতে কি বোঝানো হয়েছে?
যদি কোন স্থানে প্রকৃতিক দুর্যোগে অথবা যেকোন কারনে মহা বিপর্জয় ঘটে শুধুমাত্র একজন নারী্‌ ও একজন পুরুষ জীবিত থাকে সে অবস্থায় যদি একটুকরা কাপড় পাওয়া যায় তাহলে সেটা কিভাবে বন্ঠন করা হবে? অবশ্যয় সেটার সম্পূর্ন ভাবে নারীকে বন্ঠন করা হবে। এটা-ই নারীর অধিকার।

একজন নারীর যে শারীরিক অক্ষমতা রয়েছে সেটাকে বিবেচনা করে সমঅধিকারের পরিবর্তে ইসলাম নারীর পূর্ণ অধিকার নিশ্চিত করেছে। কর্মক্ষেত্রে যেমন নারীর পৃথক বাথরুম থাকা, পৃথক কমনরুম থাকা নারীর অধিকার, নিরাপত্তার ক্ষেত্রে শারীরিক অক্ষমতা বিবেচনা পূর্বক বিশেষ নিরাপত্তার ব্যবস্থাকরা নারীর অধিকার।

যে সকল মানুষের ইসলামী জ্ঞাননেয় তিনারা এবং মিডিয়া হেফাজতে ইসলাম ঘোষিত ১৩ দফা দাবীর বিরুদ্ধে অত্যন্ত নগ্নভাবে অপপ্রচার চালাচ্ছে যা অতন্ত দুঃখ্ জনক। আল্লাহপাক আমাদের সঠিক বুঝ দানকরুন আমিন।

২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪৫

সৃজনশীলপ্রয়াস বলেছেন: নারীর পূর্ণ অধিকার না সমআধিকার এবং কমোন জেন্ডারকে ইসলাম কি সমর্থন করে?

নারী ও পুরুষের একত্রে বিচরণ বা কমোন জেন্ডারকে ইসলাম সমর্থন করে। ইসলামই একমাত্র ধর্ম যেখানে নারীর অধিকার নিশ্চিত করার হয়েছে ।যারা হজ্জ পালন করেছেন তারা জানেন যে, সেখানকার এবাদত টি কমোন জেন্ডার বা নারী ও পুরুষ একসাথে পালন করে থাকে। আবার আবদুল্লাহ ইবনু মাসউদ (রঃ) এর কাছে অন্য সাহবীদের স্ত্রীরা শিক্ষাগ্রহন করতে আসতেন সেখানেও কমোন জেন্ডার বা নারী ও পুরুষ একসাথে শিক্ষাগ্রহন করেছেন বলে জানাযায়। কিন্ত ইসলাম নারী ও পুরুষের একত্রে অবাধ মেলামেশাকে সমর্থন করে না বেপর্দা, বেহায়াপনা, অশ্লীলতাকে সমর্থন করে না।

ইসলাময়ে নারীর আধিকার বলতে কি বোঝানো হয়েছে?
যদি কোন স্থানে প্রকৃতিক দুর্যোগে অথবা যেকোন কারনে মহা বিপর্জয় ঘটে শুধুমাত্র একজন নারী্‌ ও একজন পুরুষ জীবিত থাকে সে অবস্থায় যদি একটুকরা কাপড় পাওয়া যায় তাহলে সেটা কিভাবে বন্ঠন করা হবে? অবশ্যয় সেটার সম্পূর্ন ভাবে নারীকে বন্ঠন করা হবে। এটা-ই নারীর অধিকার।

একজন নারীর যে শারীরিক অক্ষমতা রয়েছে সেটাকে বিবেচনা করে সমঅধিকারের পরিবর্তে ইসলাম নারীর পূর্ণ অধিকার নিশ্চিত করেছে। কর্মক্ষেত্রে যেমন নারীর পৃথক বাথরুম থাকা, পৃথক কমনরুম থাকা নারীর অধিকার, নিরাপত্তার ক্ষেত্রে শারীরিক অক্ষমতা বিবেচনা পূর্বক বিশেষ নিরাপত্তার ব্যবস্থাকরা নারীর অধিকার।

যে সকল মানুষের ইসলামী জ্ঞাননেয় তিনারা এবং মিডিয়া হেফাজতে ইসলাম ঘোষিত ১৩ দফা দাবীর বিরুদ্ধে অত্যন্ত নগ্নভাবে অপপ্রচার চালাচ্ছে যা অতন্ত দুঃখ্ জনক। আল্লাহপাক আমাদের সঠিক বুঝ দানকরুন আমিন।

৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪৬

গোলাম মোর্শেদ বলেছেন: বঝেনা না সে বঝেনা.........।।

একটা গানের লাইন মনে পড়ল

৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৫

শোয়াইব আহেমদ বলেছেন: ভাই যারা এটা নিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছে তাদের মনমানসিকতা যে কতটা নোংরা সেটা তাদের ভাষা দেখলেই বুঝাযাচ্ছে।
জেগে থেকেও যারা ঘুমানোর ভান করে তাদের ঘুমভাঙ্গানোর ক্ষমতা কারো নাই।

৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:২২

চোরাবালি- বলেছেন: ঠেলায় যখন পর তখন ভাই বনে যায়। নারীরা অর্ধউলঙ্গ হয়ে রাস্তায় বের হওয়া বন্ধ হলে তো এদের সমস্যা কারণ চক্ষু ক্ষুধা পূর্ণ হবে না।

৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৯

হাসান নাঈম বলেছেন: মানুষ যখন ভীত থাকে তখন দড়ি দেখলেও সাপ ভেবে আৎকে ওঠে। ওদের অবস্থা হয়েছে সেইরকম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.