নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাধারণ মানুষ আমি। বিপদে অন্যকে সাহায্য করতে পছন্দ করি। এই আর কি

সিয়াম আল মাহমুদ

সাধারণ মানুষ আমি, অপরাধ দেখলে প্রতিবাদ কঅঅরি। এই আর কি

সিয়াম আল মাহমুদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

এক ভাইয়ের কষ্টের কথাগুলো, যেন না শুনার কেউ নেই........

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৫৯


- যেদেশে ১৭ বছর পড়ালেখা করে পড়ালেখার পাঠ চুকিয়ে চাকরির আবেদন করতে গিয়ে বেকার যুবক শোনে "অভিজ্ঞতা ছাড়া চাকরি দেয়া হয়না", তখন প্রশ্ন জাগে তাহলে ১৭বছর ওয়ার্কশপে কাজ শিখলেই হতো!
.
- যেদেশে পাশ করার ৪ বছরের মধ্যে বিয়ে করতে গেলে পাত্রীর মা "প্রতিষ্ঠিত পাত্রের" দোহাই দিয়ে বিদায় করে দেয় সেখানেও প্রশ্ন আসে ১৭ বছর পড়ালেখা না করে তো ব্যবসার চিন্তা করলেই হতো, কাড়ি কাড়ি টাকা থাকতো !
.
- এদেশে কি সার্টিফিকেট আর ২ টাকার পুরোনো নোটের মধ্যে আদৌ কি কোন পার্থক্য থাকছে? ১৭ বছর পড়াশোনা করে যদি ১২হাজার টাকা বেতনে সকাল ৯টা টু রাত ৯টা ডিউটির অফার আসে তাহলে নামের আগে ওই "ইঞ্জিনিয়ার/ গ্রেজুয়েট" শব্দের দরকার কি? সিএনজি চালিয়েও ১৫হাজারেরও বেশী ইনকাম করা যায়!
.
তারুণ্যের হতাশা হাজার মোটিভেশনাল বাণী শুনিয়ে দূর করা যায়না। রাতারাতি বদলে দেয়াও যায়না।
.
প্ল্যান কী আপনাদের? আগামী দশ বছর পর যে আরো কয়েক লাখ যুবক বেকার হবে তাদের জন্যে পরিকল্পনা কি এখন থেকেই করে রাখা উচিত না? নাকি পাশ করে বের হলেই কোন এক সমাবেশে মোটিভেশনাল স্পীচ দিয়ে দায় সারবেন। পেটে ভাত না থাকলে মোটিভেশন পিছন দিয়ে পালাবে.

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:০৮

হাসান ইমরান বলেছেন: শুধু প্রধানমন্ত্রী একা নয়...তার আশেপাশের নেতাবৃন্দ অথবা রথী মহারথীরা কি এসব নিয়ে আদৌ ভাবেন??
আমার মনে হয় না। এসব ওনাদের ভাবনার জগতের বাইরে।
ভালো লাগলো লেখাটা।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:১২

সিয়াম আল মাহমুদ বলেছেন: না ভাবলেও আমাদের তা দেখাতে হবে। আর আমাদের মানসিকতা পরিবতন করতে হবে।

২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:১৭

একটি পেন্সিল বলেছেন: মাঝে মাঝে মনে হয়, কোন দেশে আমার জন্ম

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২৩

সিয়াম আল মাহমুদ বলেছেন: মনে হয় অবাংলাদেশে জন্ম

৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:১৭

রুপালী কাবিন বলেছেন: প্রতি বছরই লক্ষ লক্ষ গ্রাজুয়েট বের হচ্ছে আর শিক্ষিত বেকারের সংখ্যাও বেড়ে চলেছে। আর সেই সাথে বাড়ছে হতাশা! সরকার কি এদের নিয়ে কোনো কার্যকরি ব্যাবস্থা নিবেনা নাকি নিজেদের পকেট ভরার দিকেই মনযোগ অভ্যাহত রাখবে?

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২৮

সিয়াম আল মাহমুদ বলেছেন: মন্রীরা শিক্ষাকে নয়, অর্থকে সম্পদ ভাবে

৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২১

সামিয়া বলেছেন: ((১৭ বছর পড়াশোনা করে যদি ১২হাজার টাকা বেতনে সকাল ৯টা টু রাত ৯টা ডিউটির অফার আসে তাহলে নামের আগে ওই "ইঞ্জিনিয়ার/ গ্রেজুয়েট" শব্দের দরকার কি? সিএনজি চালিয়েও ১৫হাজারেরও বেশী ইনকাম করা যায়, ))

এই ভাবে চিন্তা করলে তো বেকারত্ব দূর হবেনা, কাজ করার ইচ্ছা থাকতে হবে তো, আমি গ্রাজুয়েশন করা আমি এত ছোট কাজ কেন করবো এত কম বেতনে কেন কাজ করবো এত বেশি সময় কেন কাজ করবো এই ধরনের চিন্তাই আমাদের দেশে বেকারত্ব দিন দিন বারিয়ে দিচ্ছে। এখন আমাদের দেশ যেমন তেমন ভাবেই তো বাঁচতে হবে, সবাই তো আর বিত্তবান ঘরে জন্মায় না তারা সেভাবেই পরিশ্রম করে যুদ্ধ করে বড় হয়। তেমনি আমাদের দেশে কি অবস্থা নানা বৈষম্য জানা কথা কিন্তু এর সাথে যুদ্ধ করেই তো চেষ্টা করতে হবে তাই না। আমি মনে করি পরিশ্রম করার মানসিকতা থাকলে কেউ বেকার ত্থাকে না। আস্তে আস্তে মানুষ বড় হয় সবাই তো আর সোনার চামিচ মুখে নিয়ে জন্মায় না।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৪১

সিয়াম আল মাহমুদ বলেছেন: আপনার কথাও বানলাম। কিন্তুু পরিস্তিটা আর সেরম নেই। কেননা এখন মানুষ এর টাকা দরকার। আপ্নিও চান আপনার বউ বাচ্চা যেন সুখে থাকুক। তাদের জেন কষ্ট না হয়। এজন্য তারা পড়ালেখা করছে। কিন্তু যখন আপনি চাকুরির জন্য আবেদন করবেন তখন আপনার অভিজ্ঞতা, ঘুম চাইবে। ১৭ বছর পড়ালেখা করে কি এইসব দিয়ে চাকুরির জন্য করলাম। তাহলে বিনা পড়ালেখাই ঘুষই ভালো। আর বলছেন পরিশ্রম এর কথা, আপননি কষ্ট করবেন, ভালো বেতন পাবেন না, তখন? আজ গামেন্স এর কমীরা কেন রাস্তাই নামে। তারা কি কম কাজ করে। তিলে তিলে কাজ করে । তারপড়েও তো আর হয় না? মনোবল আর ইচ্ছা থাকলেই হয়। বেকারত্ব দূর করতে নানা পথ খুলে দিতে হবে।

৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৩৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: সিয়াম আল মাহমুদ ,



২২ লাখ সরকারী চাকুরীজীবীর বেতন বারংবার বৃদ্ধি না করে কোটি কোটি শিক্ষিত বেকারের জন্য ঘুষ বিহীন চাকুরীর ব্যবস্থা করুন --- মাননীয়া প্রধানমন্ত্রী ।

২২ লাখ সরকারী চাকুরীজীবীর বেতন বারংবার বৃদ্ধি না করে কোটি কোটি শিক্ষিত বেকারের জন্য ঘুষ বিহীন চাকুরীর ব্যবস্থা করুন --- মাননীয়া প্রধানমন্ত্রী ।

২২ লাখ সরকারী চাকুরীজীবীর বেতন বারংবার বৃদ্ধি না করে কোটি কোটি শিক্ষিত বেকারের জন্য ঘুষ বিহীন চাকুরীর ব্যবস্থা করুন --- মাননীয়া প্রধানমন্ত্রী ।



৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৪০

প্রামানিক বলেছেন: বোন সামিয়া আপনার কথাটা যুক্তিযুক্ত নয়, কারণ একই যোগ্যতায় কেউ দেড় লাখ টাকা বেতন পাবে আরেকজন সেই যোগ্যতায় তার চেয়েও বেশি পরিশ্রম করে ১২হাজার টাকা বেতন পাবে এই বৈষম্য কোন দিনই দেশের জন্য শুভ নয়। একই যোগ্যতায় বেতনের সামান্য কমবেশি মেনে নেয়া যায় কিন্তু আকাশ পাতাল পার্থক্য মেনে নেয়া যায় না। সব চেয়ে বড় কথা হলো এদেশে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি করতে হবে। পর্যাপ্ত পরিমাণ কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা থাকলে কাজের চাহিদার কারণেই বেতন বৈষম্য অটোমেটিকেলি কমে যাবে। কর্মসংস্থান না থাকার কারণেই অধিক যোগ্যতা অর্জন করার পরও বেকারদেরকে অসম্মানজনক বেতনের প্রস্তাব দেয়া হয়।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৪৮

সিয়াম আল মাহমুদ বলেছেন: আপনারটাও মানলাম। সরকার বেতন বাড়ালো, তা ভালো কথা। কিন্তু আপনি দেখুন বেতন বাড়ালোর পর আর বাড়ালোর আগে আপনার কি কোনো পরিবতঅন হয়সে। হবে না, কারন বাত্ন বাড়লেও আপপ্নার ক্রয়ক্ষমতা কি বাড়ছে। না, বাড়ে নাই। তাহলে এই বেত্ন বাড়িয়ে কি হলো, শুধু লোক দেখানো। আর আমি বলছি। ২২ মানুষ এর যে টাকা বাড়ানো হয়েছে তা দিয়ে বেকারত্বদের জন্য কিছু পথ যেন করে দিতেন

৭| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৪৯

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: কর্মমুখী শিক্ষার ওপর জোর দেওয়া উচিত ছিলো ।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৫২

সিয়াম আল মাহমুদ বলেছেন: কথাটা খারাপ না

৮| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৫০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ভাল আলোচনা হচ্ছে , দেখে গেলাম ।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৫৩

সিয়াম আল মাহমুদ বলেছেন: :-)

৯| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৫৫

সামিয়া বলেছেন: আমার বউ বাচ্চা মানে !!? আমি তো পুরুষ না , ইতি নাম ছেলেদের ও হয় নাকি? আমি আমার দৃষ্টিকোন থেকে বলেছি আমার নিজের লাইফ থেকে বলেছি, আমি এইচ এইচ সির পর থেকে চাকরী করছি, সদ্য এইচ এস সি করা আমাকে এস এস সির ছেলে মেয়েরা কিছুতেই মানতে চাইতো না ওদের শিক্ষক হিসেবে। তখন আমার আমার বেতন ছিল ২০০০ টাকা, মাত্র হাহাহা

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:০২

সিয়াম আল মাহমুদ বলেছেন: আমি ওবাভে বলি নাই। just example করলাম। ভুল হলে মাফ করলাম। তারা আপনাকে বআআনতে চাইতো না, এটা তাদের মানসিকতা জন্য হয়ে পারে। কিন্তু আমাদের তা থেকে মুক্তি পেতে হবে। আর ২০০০টাকার বেতন। এটা আপনার ব্যক্তিগত ইচ্ছা যে, আমননি এটা গ্রহণ করবেন কি না

১০| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৫৭

সামিয়া বলেছেন: হুম তা তো ঠিকই প্রামানিক ভাইয়া

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:০৩

সিয়াম আল মাহমুদ বলেছেন: বুঝলাম না

১১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:০৩

রঙিন মানব বলেছেন: এ জেন জন্মগত পাপ

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:০৪

সিয়াম আল মাহমুদ বলেছেন: মানুষ জন্ম থেকে পাপি হয় না, জন্মের পর পাপ কাজ করে পাপি হয়

১২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:২৫

সামিয়া বলেছেন: আমার বেতন এখন ৪০ হাজার, ২০০০ টাকায় শুরু না করলে আজ এত কম বয়সে এই পর্যায়ে আসতে পারতাম না। তাই বলেছি শুরু করতে হবে কম দিয়ে হলেও। তারপর উপরে ওঠার সিঁড়ি আপনি আপনি তৈরি হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।। আমার ক্লাসের অনেক ছেলে মেয়ে বেকার তারা প্রায় সবাই আমাকে তাদের চাকরী দিতে বলে তখন যদি আমি সামান্য একটা প্রেজেন্টেশন তৈরি করতে বলি তাও পারেনা। excel এর কাজ তো দূর, নিজেকে ও তো ভালো চাকরী করার জন্য তৈরি হতে হবে তাই না। চাকরী জীবন অনেক বিশাল অনেক বড়, শুধু ঘুষ আর সরকারী তৎপরতায় সবাই ভালো ভালো কাজ পায় যে তা নয়, আমার মত অনেকেই আছে বিনা ঘুষে বিনা দুর্নীতিতে শুধু মাত্র নিজের যোগ্যতায় টিকে আছে।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৩৩

সিয়াম আল মাহমুদ বলেছেন: আপনার কথাটা শুনে ভলো লাগলো। এটা বলুন কয়জন এর কম্পিউটার আছে। আর আমাদের দেশে প্রশিক্ষণ এর ব্যবস্তা কইটা আছে। আর যা আছে সবগুলোর অবাস্থা আপ্নে জানেন।

১৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৩৯

প্রামানিক বলেছেন: আপনি শুধু বেকারদের কথা চিন্তা করলেন। বেতন বাড়ানোর পর এদেশের কৃষকদের কি অবস্থা হয়েছে একবার ভাবুন। ধানের মণপ্রতি উৎপাদন খরচ সাড়ে পাঁচ শত টাকা থেকে ছয় শত টাকা অথচ ধান কাটার সময় বিক্রি করেছে মাত্র সাড়ে তিন শত টাকা থেকে চার শত টাকায়। তাহলে কৃষকের কি অবস্থা একবার ভাবুন।
সরকারী কর্মচারীদের বেতন বাড়ার সাথে সাথে সব জিনিষের দাম বেড়েছে। পরিবহনের ভাড়াও বেড়েছে। তেতুলিয়া থেকে একজন কৃষকের ছেলে যদি ঢাকায় চাকুরীর ইন্টারভিউ দিতে আসে তাকে কমপক্ষে সাত থেকে আট শত টাকা বাসের ভাড়া গুণতে হয়। আট শত টাকা যোগাড় করতে দুই মণ ধান বিক্রি করতে হয় তাহলে আসা যাওয়ায় চার মণ ধান এবং থাকা খাওয়ার জন্য আরো ছয় মণ ধান। একটা কৃষকের ছেলে ঢাকায় চাকুরীর জন্য প্রতি ইন্টারভিউয়ে যদি দশ মণ ধান বিক্রি করতে হয় তাহলে সেই কৃষকের ছেলে বছরে কয়টা ইন্টারভিউ দিতে পারবে? আর ইন্টারভিউ দেয়া মানেই তো চাকুরী হওয়া নয়। অনেকের জীবনে দুই একশ' ইন্টারভিউ দেয়ার পরও চাকরী হয় নাই। কাজেই সব পরিবারের বেকার যেন সহজেই চাকুরী পায় সেদিকে সরকারকে নজর দিতে হবে। তা না হলে বেকারত্বের অভিশাপে একসময় দেশে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হবে।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪৭

সিয়াম আল মাহমুদ বলেছেন: আমি আগেই বলেছি বেতন বাড়লেও ক্রয়ক্ষমতা বাড়ে নাই। আমার আপনার মতো যদি সরকারের মাথা ব্যাথা থাকতো তাহলে আর এই অভিশাপ বহন করতে হইতো না

১৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪৪

প্রামানিক বলেছেন: বোন সামিয়ার কাথা আমি মেনে নিতে পারলাম না। আমার জানা মতে একটি স্কুলের শিক্ষক পদে মাস্টার ডিগ্রি পাশ একটি ছেলে ইন্টারভিউয়ে প্রথম হয়েছিল, কিন্তু তাকে চাকুরী দেয়া হয় নাই, চাকুরী দেয়া হয়েছে কয়েক লক্ষটাকার বিনিময়ে যে ছেলেটি ইন্টারভিউয়ে ছয় নম্বর হয়েছিল। এইখানে কি যোগ্যতার মূল্যায়ন করা হয়েছে?

১৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১৫

সামিয়া বলেছেন: আমি তো স্কুলের চাকরী আজীবন করেই ধপ করে কোম্পানি জব পাইনি, ওটা আমার শুরু ছিল, পরিশ্রম ছিল খুব বেশি। লেখাপড়া করেছি ইকোনমিক্সে রেজাল্ট ভালো ছিল সবসময় এখন এম,বি,এ পড়ছি ওটাও প্রায় কমপ্লিট কেবল ইন্টার্নি বাকী। আপনার কথা ঠিক আছে, তবে সব ক্ষেত্রে নয় আমাদের বংশের ছেলে মেয়েরা ঘুষ ঘাঁটটা দিয়ে কেউ চাকরী নেয়নি আমরা সত্যিকার অর্থেই পরিশ্রমী । যারা লক্ষ্ টাকা ঘুষ দিয়ে চাকরী নেয় তারা গাধা। আর যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও যারা চাকরী পায়নি তাদের জন্য sympathy @ প্রামানিক

১৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪৮

মাহিরাহি বলেছেন: ইতি সামিয়া সবাই আপনার মত পরিশ্রমী এবং সৌভাগ্যবান নয়।


collectively চিন্তা করলে পরিস্থিতি হয়তবা ভিন্নতর বলে প্রতীয়মান হয়।

যোগ্যতা থাকলেও স্বজনপ্রীতি কিংবা বড় অংকের ঘুষের জন্য, যোগ্যতার মুল্যায়ন কি সবক্ষেত্রেই সম্ভব হচ্ছে?


আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.