![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাধারণ মানুষ আমি, অপরাধ দেখলে প্রতিবাদ কঅঅরি। এই আর কি
গত সোমবার থেকেই কাতার উপর ৬ টি দেশ সর্ম্পক চিন্ন করে, তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে মিশর।
সৌদি বাদশা সালমান বিন আবদুল আজিজ এর ইসারায় হয় এইসব
এই কেন কাতারের সাথে সর্ম্পক চিন্ন করল?
শুধু কি উগ্রবাদিদের কে সাহায্য করে বলেই?
আমি মনে করি না। এর ভিতর অনেক মারপ্যাচ আছে।
আমি একটি মারপ্যাচ দেখাইলাম।
যারা গাজার নিয়ে জানেন তারা হয়তও জানেন হামাসকে। মিশর হচ্ছে এমন যারা কিনা ফিলিস্তিনের সাইনাই মরুভূমিস্থ দক্ষিণ সীমান্তা দখল করে আছে। যা ফিলিস্তিনের ভূমি।
তাছাড়া ১৯৪৮ থেকে ১৯৬৭ সাল পযর্ন্ত পুরো ভূখন্ড মিশরে দখলে ছিল। কিন্তু এই হামাজ প্রতিষ্ঠার পর থেকে ইসরাইল এবং মিশরের কপালে ভাটা পড়ে। এই হাজাম ফিলিস্তিনিদের মুক্তির পথ দেখাছে। এরা ক্ষুদ্র হলেও অনেক সাহসীকতার দেখিয়েছে। মাএ ৭৫ মিলিয়ন ডলার ও টানা কয়েকবছর অবরুধ এর মধ্য থেকেও গাজার মানুষদের সাহায্য করে গেছে।
ফিলিস্তিনিদের বাঁচানোর জন্য বিশেষ করে অবুঝ শিশুদের জন্য কাতার এগিয়ে আসে। এতে হামাজ কিছুটা শক্তিশালী হয়। এখনও কাতার সাহায্য করে যাছে। কিন্তু এটা মিশর এর জন্য সুভ্যখর নয়। তারা ভয় পাচ্ছে যদি হামাজ তাদের ভূখন্ড নিয়ে নেয়।
সৌদি আরব যখন কাতারকে পাকরাও করেছে এই সুযোগে তাই মিশর কাতারের সাথে সর্ম্পক চিন্ন করেছে।
আমার অন্যদিকে মনে হয় এইসব ট্রাপের কৌশল কেননা রমজানের আগে আরব আমেরিকান সম্মেলন এ তো কাতারকে নিয়ে কেউ কিছু বলে নি। এই সোমবার থেকে ট্রাপ অনেকগুলো টুইট করেছে সে কাতারকেই দোষী করছে। এমনকি সে নিজেও জানতো যে কাতারের সাথে এমন ব্যাবহার কঅরা হবে তাও মুখ বন্ধ রেখছিল।
তাছাড়া ট্রাপ এই সম্মেলনে সুন্নী ও শিয়ার মধ্যে প্যাচ লআগিয়ে চলিয়ে গেছেন।
বিনা করণ দেখিয়ে ট্রাপ আর সৌদি বাদশা সালমান বিন আব্দুল আজিজ ইরান নিয়ে খারাপ কথা বলে গেছেন।
এখানে বড় ধরনের রাজনৈতিক খেলা চলছে। সবাই সবার সার্থ দেখছে। ইনশাল্লাহ এই প্ররিস্থি দ্রুত অবসান হবে।
০৮ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১:০১
সিয়াম আল মাহমুদ বলেছেন: কথাটা কিছু সত্য, দোষ একনায়কতন্ত্র বা রাজতন্ত্র এর উপর হয় বরং যারা এই আসনে আছে তাদের নিয়ে সমস্যা বেশি
২| ০৮ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:২০
স্বতু সাঁই বলেছেন: বাংলাদেশের মুসলমানরা আরবের কোন রাষ্ট্রের নীতি অনুসরন করে থাকে? প্রশ্নটা এই কারণে করছি যে আরবদের নিজেদের মধ্যে যুদ্ধ বাধলে বাঙালী মুসলমানেরা কোন রাষ্ট্রকে সমর্থন জানাবে?
০৮ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১:০৪
সিয়াম আল মাহমুদ বলেছেন: বাংলাদেশ ভয় যদি তাদের জনশক্তি হারায়। তাহলে দেখা যাচ্ছে সরকার কাকে সমথন দিবে তা নিয়ে কনফিউস। তাছাড়া মুসলিমদের জন্য কাবা ঘর ও মদিনা শরীফ রয়েছে। তাই বাংলাদেশ চুপ চাপ আছে। কিছুটা চিন্তাও আছে
৩| ০৮ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১:২৭
স্বতু সাঁই বলেছেন: তার মানে মুসলমান কেউ কারো নয়, এরা সরকারের মর্জির উপর মুসলমানী দেখায় অথবা হুদুরের মর্জির উপর।
০৮ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৭
সিয়াম আল মাহমুদ বলেছেন: প্রত্যেকে প্রত্যেকের জন্য। কিছু খারাপ মানুষ তো থাকবেই
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:১০
খরতাপ বলেছেন: সৌদির রাজতন্ত্র, আমিরাতের আমীর শাহী আর মিশরের একনায়কতন্ত্র যেদিন ধ্বংস হবে, ইসলামী দুনিয়ায় সত্যিকারভাবেই সেদিন একতা কায়েম হবে। এই তিন দেশের নতজানু নীতিই মুসলিম বিশ্বকে পুরো বিশ্বের কাছে মাথা নিচু করে রেখেছে।