![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কেবলই স্বপন করেছি বপন বাতাসে--- তাই আকাশকুসুম করিনু চয়ন হতাশে। ছায়ার মতন মিলায় ধরণী, কূল নাহি পায় আশার তরণী, মানস প্রতিমা ভাসিয়া বেরায় আকাশে। কিছু বাঁধা পড়িল না কেবলই বাসনা-বাঁধনে। কেহ নাহি দিল ধরা শুধু এ সুদূর-সাধনে। আপনার মনে বসিয়া একেলা অনলশিখায় কী করিনু খেলা, দিনশেষে দেখি ছাই হল সব হুতাশে।।
মা ও মেয়ে (১ম পর্ব)
পারস্পরিক নির্ভরতাঃ
চাকরী বা জীবনসঙ্গী নির্বাচন সম্পর্কে কোন সংশয় দেখা দিলেও মেয়ে- মায়ের উপর নির্ভর করে। তেমনই মায়ের জীবনের কোনও নতুন সমস্যা, নতুন বাঁক, কিংবা মিডলএজ ক্রাইসিস শুরু হলে সেখানেও মেয়ের সঙ্গ, সাধ্যমত সহায়তা এবং ইমোশনাল সাপোর্ট খুবই জরুরী হয়ে পড়ে। বিয়ের পর মেয়ের যখন নতুন জীবন শুরু হয়, তখনও বড় বিষয়ে যেমন, তেমনই সাংসারিক খুঁটিনাটিতেও মায়ের দীর্ঘ অভিজ্ঞতাপ্রসুত পরামর্শ আর সহায়তা দরকার হয়ে পড়ে মেয়ের।
অনেক মেয়েরই রান্নাবান্না, ঘরগেরস্থালি চালানোর অভিজ্ঞতা থাকেনা। মা সেখানে উপযুক্ত সমাধান বাতলে দেন। সংসারের ঊনকোটি সমস্যার সামনে মেয়ে ভেঙ্গে পড়লে তাকে সাহস জোগানো এবং সমাধানের উপায় শিখিয়ে দেয়ার কাজটাও মা-ই করেন। মায়ের সহায়তা আর গাইড্যান্স কাজে লাগিয়েই প্রথম মা হওয়ার অভিজ্ঞতা লাভ করে মেয়ে। ক্যারিয়ার বা সংসারের শত ঝামেলায় মেয়ে হিমশিম খাওয়ার সময়ে তার বাচ্চাকে দেখ ভাল করা ও শিশুপালনের হাজারো খুঁটিনাটি মেয়েকে শেখানোর কাজটিও করেন মায়েরাই। মায়ের বয়স হওয়ার পর চিকিৎসা ও সেবাযত্নের ব্যবস্থা, সান্নিধ্য ও সহায়তা দিয়ে মাকে চাঙ্গা করে তোলার ব্যাপারেও মাকে নির্ভর করতে হয় মেয়ের উপরই। এভাবেই মা-মেয়ের পারস্পরিক নির্ভরতার বৃত্তটি থাকে অটুট।
মা-মেয়ের বন্ধুত্বঃ
মা-মেয়ের মধ্যে বন্ধুত্বও অনিবার্য একটি দিক। বন্ধুদের ক্লোজ ডোর সিক্রেট, স্কুল-কলেজের টিচারদের নিয়ে গসিপ, এমনকি নতুন বয়ফ্রেন্ডের কথা বলার মত বন্ধু মা ছাড়া আর কে হতে পারে! অবশ্য এ জন্য মাকেই প্রথম বন্ধুত্বের উষ্ণ হাত প্রসারিত করতে হবে। আমার মেয়ে যখন বারো/তেরো বছরের কিশোরী, তখন তাকে একদিন বললাম, “আচ্ছা, রাস্তা-ঘাটে বা অন্য কোথাও ছেলেরা যখন তোমায় সুন্দর বলে, শুনে তোমার ভালো লাগেনা? মেয়ে লজ্জায় লাল হয়ে মাথা নেড়ে মানা করলো। আমি তা না দেখার ভান করে বললাম, তোমার মত বয়সে আমায় কোন ছেলে সুন্দর বললে শুনতে আমার খুব ভালো লাগতো। কারন এটাই স্বাভাবিক। আর যদি তুমি বলো তোমার ভালো লাগেনা, তবে তো চিন্তার বিষয়, কারন এটা অস্বাভাবিক। এমনি করেই মেয়ের জড়তা কাটাতে সাহায্য করেছি। তারপর থেকে সে তার সব কথা আমার সাথে শেয়ার করতো। শুধু শেয়ারই নয়, সমান তালে পরামর্শ আদান-প্রদান বা লেটেস্ট কোন বিষয় নিয়ে হইচই, তর্কও।
বাড়িতে একদল বন্ধু এলে বাবা যেখানে রাশভারী মুখে বেশ কিছুটা দূরে থাকেন, মা সেখানে বন্ধুদের সঙ্গে সহজেই মিশে যেতে পারেন। আসলে সে জন্যই বোধহয় মা-মেয়ের সম্পর্ক এতো স্পেশাল!
নতুন সিনেমা রিলিজ হয়েছে, সঙ্গী হলেন মা। বুটিক বা বইয়ের দোকানে মা। কফিশপে আড্ডা? সেখানেও মা। মেয়ে একটু বড় হলে সব মায়েরাই বোধহয় তার মাঝে নিজের ছায়া দেখতে পান। তাই মেয়ের কাছে মন খুলতে মায়েরও কোন বাধা থাকেনা। গল্পচ্ছলে শেয়ার করতে পারেন ছেলেবেলার সেই সব স্মৃতি, যা হয়তো কখোনোই বলা হয়নি কাউকে। আবার সমস্যা যেখানে জটিল, ক্ষত যেখানে গভীর, সেখানেও মা বা মেয়ের মতো পরস্পরকে প্রলেপ আর কেউ দিতে পারেননা। এতো ঘনিষ্ঠ আর নিঃস্বার্থ সম্পর্ক আর হয়না। শ্বশুরবাড়িতে কোন সমস্যা হলে মা কিন্তু স্বামীর থেকেও বেশী আশ্রয় খোঁজেন তাঁর মেয়ের কাছে। মায়ের বন্ধুত্বের হাত ধরেই জীবনের ব্যর্থতাগুলো হয়ে ওঠে মেয়ের জীবনযাপনের রীতিনীতি শেখার সোপান। তবে সব বন্ধুত্বের মতই এখানেও থাকে মতবিরোধ। ঝগড়া, মতান্তর, রাগ, অভিমান এবং শেষ পর্যন্ত গলা জড়াজড়ি, অশ্রু-বিসর্জন, হাসাহাসি।
মা-মেয়ে ও অন্যরাঃ
অনেক চাওয়া সত্ত্বেও পরিবারের সব সম্পর্কগুলো মধুর হয়না। বাড়ির মেয়ে আর বাড়ির বউয়ের তফাতটা মেটেনা কিছুতেই। মা এবং বউয়ের বিরোধে পতিদেবতা কারও পক্ষ না নিয়ে নীরব দর্শকের ভুমিকা পালন করেন। মেয়ের পক্ষে মায়ের এই পারিবারিক অবস্থান মেনে নেয়া সহজ হয়না। যার হাত ধরে প্রথম হাঁটা শেখা, সেই মায়ের ডিফেন্সের ভারটাও কিন্তু মেয়ে স্বেচ্ছায় নিজের কাঁধে তুলে নেয়। শুধু পারিবারিক অশান্তি নয়, সব কিছুতেই মা-মেয়ে পরস্পর পরস্পরকে সাপোর্ট দিয়ে চলেন। মেয়ের সাথে মায়ের এই অবিচ্ছেদ্য বন্ধন, তার সাথে তুলনা চলেনা কিছুরই। নিজেদের সমস্যাগুলো নিজেদের মাঝে আলোচনা করে নিজেদের মাঝে তাঁরা গড়ে তোলেন এক জোরদার সাপোর্ট সিস্টেম। এখানেই পরিবারের সবার সঙ্গে মায়ের তফাত। পরিবারের অন্য মানুষ, যতই কাছের হোন না কেন, মা বা মেয়ের মতো পরস্পরের চারিদিকে এরকম নিরাপত্তা বলয় তৈরি করতে পারেননা।
মা-কে রোল মডেলঃ
যে কোন মেয়েই ভাল করে জ্ঞান হওয়ার সময় থেকে তার মাকেই সবচেয়ে বেশী লক্ষ্য করে। তার অবচেতন মনে ছবি আঁকা হয়ে যেতে থাকে মায়ের হাবভাব, চলাফেরা, কথা বলা কিংবা কাজ করার ধরন। ফ্রক পরা বয়সেই অনেক মেয়েকে দেখা যায় নিজের অজান্তেই তার প্রিয় বিনোদন হয়ে উঠেছে “মা” সাজা। বালিকা লক্ষ্য করে তার মা, বাড়ির গৃহিনী, দাদ-দাদীর বউমা, বাবার বউ, চাচা-ফুফুদের ভাবীকে। খেলাঘরে নিজেকেও সে সেই ভুমিকায় দেখতে পছন্দ করে। তাই ফ্রকের উপরেই ওড়না, গামছা-টাওয়েল, চাদর জড়িয়ে অপটু হাতে শাড়ি পড়ে, মায়ের মত টিপ, দুল পড়তে চায়। পুতুলদের সে মা হয়, এবং খেলাঘরে যে গৃহিনীপনা সে করে, তা মাকে অনুকরন করেই। খুদে বাসনপত্রে রান্না করা, পুতুলদের খাওয়ানো কি পড়ানো থেকে বিয়ে দেয়া সবই কিন্তু মাকে অনুকরন করে করা। বিশ্বখ্যাত মনস্তত্ববিদরা এই ব্যাপারটিকে নানাভাবে ব্যাখ্যা করেছেন, কারন বিশ্লেষন করেছেন। জিনবিজ্ঞানীদের দেয়া প্রচুর ব্যাখ্যা ও তত্ত্বও আছে। কারন যাই থাক, এটাই যে সবদিক থেকে স্বাভাবিক, সেটা মুটামুটি প্রমানিত। এই অনুকরন প্রবনতা সেই বালিকা বয়স থেকে শুরু হয়, থেকে যায় অনেক বেশী বয়স পর্যন্ত। শিশু বয়সের অপরিনত ভাব বয়স বাড়ার সাথে সাথে দূর হয়, শুরু হয় সচেতন ভাবেই মাকে রোল মডেল হিসেবে গ্রহন করা। তখন সে মায়ের মত করে কথা বলে, ভাবে, চলাফেরা করে, সাজগোজ করে, এমনকি রাগ বা দুঃখ প্রকাশের ভঙ্গিতেও আসে মায়ের ছাপ। একটা বয়সে যখন তার নিজের সংসারে গৃহিনী হয়, তখন সে তার মায়েরই সংস্করন হয়ে ওঠে। খুব ছোটবেলা থেকে মনের গভীরে মাকে শ্রদ্ধা, প্রিয় আর আদর্শ নারীর আসনে বসানোর ফলেই এটা হয়ে থাকে।
তাই মায়েদের চিন্তা ভাবনা করে দেখতে হবে নিজেকে কেমন ভাবে চালিত করলে মেয়ের ভবিষ্যৎ আলোকিত হবে।
২৪ শে মে, ২০১০ রাত ১০:৩৭
সুরঞ্জনা বলেছেন: পুত্তুম ধইন্যা সোহামনি।
২| ২৪ শে মে, ২০১০ রাত ৯:২০
কিবর বলেছেন: মা ও মেয়ে।
২৪ শে মে, ২০১০ রাত ১০:৩৮
সুরঞ্জনা বলেছেন: মা ও মেয়ে।
৩| ২৪ শে মে, ২০১০ রাত ৯:২২
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন:
সুন্দর লেখা, সুন্দর করে লেখা।
২৪ শে মে, ২০১০ রাত ১০:৩৯
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ জীবনানন্দের ছায়া।
৪| ২৪ শে মে, ২০১০ রাত ৯:৩০
বিপ্লব কান্তি বলেছেন: আর ! যাদের মা নেই ?
২৪ শে মে, ২০১০ রাত ১০:৪৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: কি যাতনা বিষে বুঝিবে সে কিসে কভু আসি বিষে দংশেনি যারে।
ভাই বিপ্লব কান্তি আমি আমার অভিজ্ঞতা ও বিভিন্ন পত্র পত্রিকার সাহায্য নিয়ে এই পোস্টটি লিখেছি। মা-মেয়ের সম্পর্ক নিয়ে কেউ যদি সামান্যতম উপকৃত হন এই আশায়।
ধন্যবাদ।
৫| ২৪ শে মে, ২০১০ রাত ৯:৩১
রাজসোহান বলেছেন: লেখাটা ভালো লেগেছে .
২৪ শে মে, ২০১০ রাত ১০:৪৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ সোহামনি।
৬| ২৪ শে মে, ২০১০ রাত ৯:৩৪
ভাঙ্গন বলেছেন: আপু, আমার মনে হয় যারা অলরেডি মাতা এবং যারা তরুণী মাতা-প্রত্যেকের এই লেখাটা পড়া উচিত। এত সুন্দর করে মা ও মেয়ের সর্ম্পকের রসায়নগুলো বিবৃত হয়েছে,সত্যি, আজকের সচেতন মা ও মেয়েদের জন্য অবশ্য পাঠ্য।
.......
অনেক সুন্দর,সত্যি!
২৪ শে মে, ২০১০ রাত ১০:৪৭
সুরঞ্জনা বলেছেন: ভাঙ্গন, তোমার কথা যদি সত্যি হয়, আমার এ লেখায় যদি একজন মানুষেরও উপকার হয়, তবেই আমি এ লেখার সার্থকতা মনে করবো।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
৭| ২৪ শে মে, ২০১০ রাত ৯:৩৮
রাত্রি২০১০ বলেছেন: ভাল লেগেছে। প্রতিদিনকার জীবনের কথা এত সহজে এত সুন্দর করে গুছিয়ে লিখেন কি করে?
২৪ শে মে, ২০১০ রাত ১১:১৭
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রাত্রি। তোমরা ভালবেসে পড় তো, এ জন্যই সুন্দর লাগে।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
৮| ২৪ শে মে, ২০১০ রাত ৯:৪০
আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: +++
২৪ শে মে, ২০১০ রাত ১১:২০
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ আল মনসুর।
৯| ২৪ শে মে, ২০১০ রাত ৯:৫৪
সোহানুর রহমান বলেছেন: ভাল লাগলো আপু।
২৪ শে মে, ২০১০ রাত ১১:২৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১০| ২৪ শে মে, ২০১০ রাত ৯:৫৬
ক্যামেরাম্যান বলেছেন: দু'টো লেখাই পড়লাম। বেশ সাবলিল লেখা। বিয়ের পর মা তার মেয়েকে কিভাবে সাহায্য করতে পারে সেটাও ঠিক আছে। তবে মায়েদের বোধহয় খূব বেশী মাত্রায় মেয়ের সংসারে সাহায্য করতে যাওয়া ঠিক না। বিশেষ করে মেয়ে যদি একান্নবর্তি পরিবারের বৌ হয়। এতে অনেক সময় অহেতুক ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়। আর মেয়েরও উচিত সব ব্যাপারেই নিজের মাকে ডেকে না আনা।
এই প্রসঙ্গে আমি আমার একটা পোষ্ট শেয়ার করতে চাই। এটা আমার এক বন্ধুর কাহিনী। ছেঁড়া পাতা (২) এ সারিয়া আর শ্রাবণসন্ধ্যা'র কমেন্ট দু'টিও (৬ এবং ১৩)পড়বেন। আপাত বিপরীতমূখী কমেন্ট হলেও দুজনেই কিন্তু ঠিক।
চমৎকার একটি লেখার জন্য ধন্যবাদ।
২৪ শে মে, ২০১০ রাত ১১:৩০
সুরঞ্জনা বলেছেন: আপনার কথার সাথে আমি একমত ক্যামেরাম্যান। এ বিষয়টি নিয়ে ভবিষ্যতে লিখার ইচ্ছে আছে। শাপমোচন ছবিটি( পুরোনো ভারতিয়) দেখেছেন? কিংবা হিন্দী কোরা কাগজ? এ দুটো ছবিতেই কিন্তু এই বাস্তব ঘটনাটি উঠে এসেছে। তা ছাড়া আমাদের আশে-পাশে হরহামেসাই এ ধরনের ঘটনা ঘটছে। এখানেই কিন্তু মায়ের অতিরিক্ত ভালবাসা কাজ করে। অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো না।
অনেক ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
১১| ২৪ শে মে, ২০১০ রাত ১০:০২
শোশমিতা বলেছেন: মা-মেয়ের বন্ধুত্ব সত্য সুন্দর করে গুছিয়ে লিখেছেন চমৎকার অনেক ভালো লাগলো আপু
২৪ শে মে, ২০১০ রাত ১১:৩২
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শোশমিতা। ভালো থেকো।
১২| ২৪ শে মে, ২০১০ রাত ১০:০৩
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: সুন্দর লেখা ++++
২৪ শে মে, ২০১০ রাত ১১:৩৬
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শূণ্য উপত্যকা।
১৩| ২৪ শে মে, ২০১০ রাত ১০:৪৫
অগ্নিলা বলেছেন: অনেক ভালো লাগল আপু।
কিছুদিন ধরে একটা কথা ভাবছি, আমি কোনদিন আম্মুর মত মা হতে পারব কি না? আমার কি সময় হবে আবার মেয়ের প্রতিটা শ্বাস হিসাব করার? ইন্সটেন্ড নুডুলস না দিয়ে সেমাই পিঠা বানাবার? কেন যেন মনে হয় কাজটা অনেক কঠিন।
যতই নিজে সেই পথে যাচ্ছি ততই মনে হচ্ছে, অনেকটা কাজ অনেকটা পথ আম্মু একা একা পাড়ি দিয়েছেন।
আমি মনে হয় এত ভাল হতে পারব না
২৪ শে মে, ২০১০ রাত ১১:৪৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: কেনো পারবেনা অগ্নিলা? নিশ্চয়ই পারবে। কারন তোমার মনে যে মায়ের ছাপ পড়েছে তা তুমি মুছবে কি করে? তবে যুগ বদলেছে, আগের মত মায়েরা তো আর শুধু সংসার নিয়েই থাকছেনা। তারা বাইরের জগতের সাথেও তাল মিলিয়ে চলছে। এই চলার কারন কিছুটা হলেও তো সন্তানের মঙ্গল কামনা করেই। তাই নাইবা পিঠে বানিয়ে খাওয়ালে, তাতে ভালবাসার কোন অদলবদল হবেনা। তোমায় অনেক অনেক ধন্যবাদ। আর অনেক অনেক দোয়া ও শুভকামনা।
১৪| ২৪ শে মে, ২০১০ রাত ১১:৩৩
দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: যে পরিবারে বাবা-মা-ভাই-বোন সবাই বন্ধু হতে পারে, তাদের চেয়ে সুখী পরিবার আর হতে পারে না।
লেখা যথারীতি A+।
২৪ শে মে, ২০১০ রাত ১১:৪৬
সুরঞ্জনা বলেছেন: ঠিক বলেছো দুরন্ত। সবাই সবাই কে সহানুভুতি ভালবাসা দিয়ে বুঝে নিলে সুখ তো অবধারিত।
অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো থেকো।
১৫| ২৪ শে মে, ২০১০ রাত ১১:৪৭
কথক পলাশ বলেছেন: চমৎকার আপু।
আপনার সহজ উপস্থাপনায় আবারো মুগ্ধ হলাম।
২৪ শে মে, ২০১০ রাত ১১:৫৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই পলাশ। আগ্রহ নিয়ে পড়েছো, আমি খুব খুশী হয়েছি। ভালো থেকো।
১৬| ২৫ শে মে, ২০১০ রাত ১২:০৭
ফুল পরী বলেছেন: এটাও ঝটপট পড়ে ফেললাম অঞ্জনা রঞ্জনা। ঠিক আমার আম্মুটার কথাই তুমি লিখেছো মনে হচ্ছে। অনেক ভাল হয়েছে লেখাটা।
২৫ শে মে, ২০১০ রাত ১২:৩৪
সুরঞ্জনা বলেছেন: ওরে আমার ফুলপরীটা! এটা তো সব আম্মু আর ফুলপরীদের কাহিনী। তাই তো মিলে গেলো।
অনেক করে ভালো থেকো ফুলপরী।
১৭| ২৫ শে মে, ২০১০ রাত ১২:৩৪
দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: আমাদের পরিবারে সবচেয়ে বড় সম্পদ হলো এই যে আমরা সবাই বন্ধুর মতো। সবচেয়ে ছোটভাইটাকেও তার বান্ধবী নিয়ে ক্ষ্যাপাই আমরা।
বাবা-মা ভাই বোন সব এক জায়গা বসে চলে আড্ডা। আমি মাঝে মাঝে সেগুলো ভিডিও-ও করি।
পারস্পারিক বিশ্বাস ও ভালোবাসা ছাড়া আসলে সুখ পাওয়া যায় না কোথাও।
২৫ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:০৯
সুরঞ্জনা বলেছেন: ঠিক বলেছো দুরন্ত। তোমার পরিবারের প্রতি শুভকামনা।
১৮| ২৫ শে মে, ২০১০ সকাল ৮:৪২
জুন বলেছেন: সুরন্জনা সত্যি অপূর্ব লিখছো।আমার মনের কথাগুলো।
হয়ত ছেলের বৌকে মেয়ের মত দেখতে চাইলাম, সে হয়ত আমাকে মা নাও ভাবতে পারে!
তুমি সাত পাকে বাধা পড়নি!যার হিন্দী সিনেমাটাই হলো কোরা কাগজ।
বইটা পড়ো অনেক টাচি।আমি কেদেছি যত বার পড়েছি।
লিখে যাও।++++++
২৫ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:২৪
সুরঞ্জনা বলেছেন: জুন, তোমার ছেলে যেমন তার শ্বাশুড়িকে মা ডাকলেও মা মনে করবে না, ছেলের বৌ এর ক্ষেত্রেও একই কথা খাটে। আমি কিন্তু আমার ছেলের বৌ এরও ভালো বন্ধু হতে চাই। তাই যদি বেঁচে থাকি তবে বলবো, নিজের সংসার সাজাতে। আমি নিজেই সাজিয়ে দিবো। যানি, বলা যত সহজ, করা কঠিন, তবুও এই কঠিন কাজটি করে আসছি, করবো। সব মেয়েরই নিজের সংসার সাজানোর শখ থাকে।
সাতপাকে বাঁধা পড়িনি? বল কি তুমি? ঐ বই আমার কাছেই আছে। নামটা ভুলে গিয়েছিলাম। সাতপাকে বাঁধা, আর কোরা কাগজ এ দুটোই আমার খুব প্রিয় ছবি।
নেট প্রবলেমের কারনে অনেক কষ্ট করে লেখাটা পড়ে, কমেন্ট করেছো। সত্যি আমি কৃতজ্ঞ বন্ধু। অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১৯| ২৫ শে মে, ২০১০ সকাল ৯:২১
জুল ভার্ন বলেছেন: আপু, প্রথম পর্বও আমি আজ এখনই পড়েছি। আমার মনে হচ্ছে-প্রথম পর্বে যে গতিশীলতা, যে সাবলীল রিদম ছিল ২য় পর্বে এসে তারকিছুটা ছন্দ পতন হয়েছে। তবে লেখার "শানে নজুল" এবং "স্বারমর্ম" অটুট থাকায় পাঠকদের কাছে এই সিরিজ মাইল ফলক হয়ে থাকবে। আমি আরো মনে করি-আমাদের সকল পরিবারের সব মা-বোন এবং অবশ্যই ভাইদের এই সিরিজ পড়া থাকলে পরিবার গঠনে, জীবনকে সাজাতে একটা বিষেশ কল্যাণী ভুমিকা রাখবে।
+
২৫ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:৩২
সুরঞ্জনা বলেছেন: ভাইয়া আপনি ঠিক বলেছেন। এই লেখাটি লিখতে যেয়ে আমাকে এতোবার উঠতে হয়েছে যে তাতে মনসংযোগ নষ্ট হয়েছে, তাতেই এই ছন্দপতন। তবে "শানে নজুল" অটুট থাকলে পাঠক আমাকে ক্ষমা ঘেন্না করেও দিতে পারে।
অসুস্থ শরীরে আপনি আমার লেখাগুলো পড়েছেন, আমি ধন্যবাদ জানানোর ভাষা খুজে পাচ্ছিনা। অনেক অনেক ভালো থাকবেন। শুভকামনা।
২০| ২৫ শে মে, ২০১০ সকাল ১১:৪২
মুকুট বিহীন সম্রাট বলেছেন: তোমরা আমাকে একটি সুরঞ্জনা দাও, আমি তোমাদের সন্ধ্যায় আরেকটি সূর্য্য দেব...
গ্রেট আপু।
২৫ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:৩৪
সুরঞ্জনা বলেছেন: , তোমরা আমায় লজ্জা দিচ্ছো কিন্তু.........
২১| ২৫ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:৩৯
রেজোওয়ানা বলেছেন: মা আর মেয়ের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কটাই মনে হয় সবচেয়ে বড় কথা, এতে অনেক সমস্যারও সামধান হয়.......
২৫ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:৪৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: ঠিক কথা রেজোয়ানা। তবে অনেক সময় যে সমস্ত সমস্যা দেখা দেয়, তার কারন আর প্রতিকার সম্মন্ধে আগামি পর্বে লেখবো। ভালো থেকো আপুসোনা।
২২| ২৫ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:৪০
সোমহেপি বলেছেন: মন্তব্য করতে মন চাইতেছে না
মা ও ছেলে নিয়ে লিখলে মন্ত্যব্য করুম হু
ওহ! মা ও মেয়ে দুইটাই ম দিয়া!
ছেলেরে ফালাইছেন ক্যান?
২৬ শে মে, ২০১০ দুপুর ১২:২৮
সুরঞ্জনা বলেছেন: ওমা, ছেলেকে ফেলবো কেন? আমার ছেলে আছে না? ছেলে কে নিয়ে আগে একটা পোস্ট লিখেছি, দেখোনি? ঠিক আছে, আবার লিখবো। এখন একটা পিলাচ দিয়ে দাও।
২৩| ২৫ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩২
বড় বিলাই বলেছেন: অনেক সুন্দর করে বলেছেন আপু। খুব সত্যি কথা।
২৬ শে মে, ২০১০ দুপুর ১২:৩১
সুরঞ্জনা বলেছেন: খুব ভয়ে ভয়ে ছিলাম বিলাইমনি, কথাগুলো গুরুগম্ভীর হয়ে গেলো কিনা ভাবছিলাম।
গুরুগম্ভীর কথা-বার্তা আমার আবার আসেনা। অনেক অনেক ভালো থেকো।
২৪| ২৬ শে মে, ২০১০ ভোর ৬:৪৪
করবি বলেছেন: মা-মেয়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কটাই আসল।এটা থাকলে বেড়ে যায় পারস্পরিক নির্ভরতা। অন্যদের সাথে সম্পর্কটাও হয়ত আরো সহজ হয়ে যায় তাতে । আর তখনই একজন মা হয়ে উঠেন মেয়ের কাছে রোল মডেল।
আপু অনেক সুন্দর করে তুলে ধরলে সব কয়টা দিক।
২৬ শে মে, ২০১০ দুপুর ১২:৩২
সুরঞ্জনা বলেছেন: ঠিক বলেছো করবিসোনা। পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আর ভাল লাগার জন্য একগুচ্ছ ভালবাসা।
২৫| ২৬ শে মে, ২০১০ বিকাল ৫:৩৩
নীল মুদ্রা বলেছেন: সত্যি ধাপে ধাপে সম্পর্কের যে বিশ্লেষণ আপনি দিয়েছেন তা আসাধারণ, খুব সহজ করে অনেক গভীর কথাগুলো আপনি বলেছেন, হৃদয় ছুয়ে গেলো...
আমিও ঠিক এমনি করে পাশে থাকবো আমার মেয়ের....
দোয়া করবেন
ভালো থাকুন
২৬ শে মে, ২০১০ রাত ৯:০৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: দোয়া করি তুমি যেনো খুব ভালো একজন মা হতে পারো। অনেক অনেক শুভকামনা।
২৬| ২৬ শে মে, ২০১০ রাত ১১:১৯
প্লেটো বলেছেন: মা ও মেয়ে মহান প্লেটোর অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা গ্রহন করুন।
২৭ শে মে, ২০১০ রাত ১২:৪৭
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ মহামান্য প্লেটো।
২৭| ২৭ শে মে, ২০১০ রাত ১২:০০
সমুদ্র কন্যা বলেছেন: আপু তোমার দুটো লেখাই পড়লাম। অনেক সুন্দর করে লিখেছো। মা ও মেয়ের মধ্যে বন্ধুত্বপুর্ণ একটা সম্পর্ক, পারস্পরিক সমঝোতা অনেক অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এখন খুব ফিল করি ব্যাপারটা।
কারণ আমার আর আমার মামনির সম্পর্কটা এমন ছিল না কখনো। বিশেষ করে কৈশোরে আমার যখন খুব দরকার ছিল। আমাদের সম্পর্কটা অনেকটা এমন
Click This Link
তবে এখন পরিবর্তন এসেছে। বয়স হয়েছে, বড়বোনটাও নেই। মামনি অনেকখানি নির্ভর করে আমার ওপর। তোমার লেখাটা অনেক ভাল লাগল আপু।
২৭ শে মে, ২০১০ রাত ১২:৫৪
সুরঞ্জনা বলেছেন: আমার মায়ের সাথেও আমার সম্পর্ক বন্ধুত্বপুর্ন ছিলো না। মা কে আমার মনে হতো, অনেক দুরের মা। ভাইয়া আর ছোট বোনটাকেই বেশী ভালবাসেন, এমনটি মনে হতো। নিজে যখন মা হয়েছি, তখন বুঝেছি, মা আমায় ঠিকই ভালবাসতেন, কিন্তু সেটা প্রকাশ পেতোনা, কিংবা অভিমানী আমিই বুঝতে পারতাম না। তখন থেকেই ঠিক করেছিলাম আমার সন্তানের সাথে আমার সম্পর্ক হবে বন্ধুর মত। ওদের সব চাইতে প্রিয় বন্ধু হবো আমি। আল্লাহের অশেষ রহমতে আমি তা হতে পেরেছি। তোমার লিঙ্কটা দেখবো।
অনেক অনেক ভালবাসা সমুদ্র।
২৮| ২৭ শে মে, ২০১০ রাত ১২:২৭
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: এতো সুন্দর ও তাৎপর্যময় লেখা, আপু, কোথাও কোনো ফাঁক নেই। বর্ণনা ভঙ্গিও অনেক সুন্দর। আরেকটি বিষয়, লেখাটি কেবল মা ও মেয়ের কাহিনি নয়, মা ও মেয়ের যাপিত জীবন কেমন হয়? তাদের যাপিত জীবন জানার মধ্য দিয়ে আমরা বুঝতে পারি মা ও মেয়ের সম্পর্ক কেমন হলে ভালো হয়? কেমন হওয়া উচিত?
মায়ের প্রভাব আসলে সর্বত্র এবং খুবই শক্তিশালি, ছেলে সন্তানের উপরেও, এবং তাঁর হাজবেন্টের উপরেও; সর্বোপরি সংসার/পরিবারের উপর।
২৭ শে মে, ২০১০ রাত ১:০০
সুরঞ্জনা বলেছেন: রাশেদীন লেখাটির শিরোনাম মা-মেয়ে হলেও এটা কিন্তু সন্তানের সাথে মায়ের যাপিত জীবনেরই কথা। তবে একটা সময় ছেলে-মেয়ে উভয়েই অন্য জীবন নিয়ে ব্যাস্ত হয়ে পড়ে মার কাছ থেকে বেশ দূরে সরে যায়। মেয়েরা তবুও বিভিন্ন কারনে মায়ের উপর নির্ভর করে, যেটা ছেলেদের করতে হয়না। আগামীতে মা-মেয়ের সম্পর্কের নাটাপোড়ন, সমস্যা নিয়ে লিখবো।
অনেক অনেক ভালো থেকো। অনেক শুভকামনা।
২৯| ২৭ শে মে, ২০১০ রাত ১২:৫২
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: মেয়ে বা মা পিচ্চিদের সাথে বাবাদের খাতির বেশি হয়। আমার পিচ্চির সাথে আমার যে খাতির সেটা খুবই কম মা-মেয়ে, বাপ-পিচ্চির মাঝে আছে।
২৭ শে মে, ২০১০ রাত ১:০৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: ঠিক বলেছেন সাঈফ, তবে একটা বয়সে এসে সেই পিচ্চি কিন্তু মায়ের সাথেই বেশী সাচ্ছন্দ বোধ করে। ধন্যবাদ লেখাটি পড়ার জন্য।
৩০| ২৭ শে মে, ২০১০ রাত ২:১৮
সায়েম মুন বলেছেন: আপু, মা মেয়ের সম্পর্ক খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। প্রথম পর্বটা আগেই পড়েছিলাম। আজকে এ পর্বটাও সুন্দর হয়েছে।
২৭ শে মে, ২০১০ সকাল ১১:৩০
সুরঞ্জনা বলেছেন: আগ্রহ নিয়ে লেখাটি পড়েছো দেখে সত্যি আমি অভিভুত। অনেক ধন্যবাদ সায়েম।
৩১| ২৭ শে মে, ২০১০ সকাল ৯:২৭
ইসতিয়াক আহমদ আদনান বলেছেন: চমৎকার লিখছেন আপু। অনেক ধন্যবাদ লিখাটি শেয়ার করার জন্য।
২৭ শে মে, ২০১০ সকাল ১১:৪২
সুরঞ্জনা বলেছেন: লেখাটি পড়ে ভালো লেগেছে জেনে অনেক খুশী হলাম। অনেক ধন্যবাদ আদনান।
৩২| ২৭ শে মে, ২০১০ দুপুর ১২:১৬
মোহাম্মদ লোমান বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন। বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে মা-মেয়ের সম্পর্ক হয় বন্ধুত্বের। বাপ-ছেলের তেমন সম্পর্ক খুবই কম।
২৭ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৯
সুরঞ্জনা বলেছেন: আজকাল তো দেখি বাপ-ছেলের সম্পর্কও অনেক বন্ধুত্বপুর্ন হয়েছে।
ধন্যবাদ লোমান।
৩৩| ২৭ শে মে, ২০১০ বিকাল ৫:৩০
শামীম শরীফ সুষম বলেছেন: Click This Link
২৭ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫১
সুরঞ্জনা বলেছেন: সাথে সাথেই পড়েছি সুষম। মন্তব্যও করেছি। বাস্তব কথা তুলে ধরেছো।
অনেক ধন্যবাদ তোমায়।
৩৪| ২৭ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৪
নৈশচারী বলেছেন: লেখাটা আগে খেয়াল করা হয়নি! দুটো পর্বই পড়লাম! খুব সুন্দর করে লিখেছেন আপু! সম্পর্কের সবগুলো দিকই খুব ভালোভাবে উঠে এসেছে! তবে আমার মনে হয় এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হলো,মা-মেয়ের বন্ধুত্বের ব্যাপারটা! শুধুমাত্র এই জিনিসটার অভাবের কারণে অনেক বেশি ভালবাসা আর স্নেহ মমতা থাকা সত্বেও মা মেয়ের মধ্যে মানসিক দূরত্ব বেড়ে যায় যোজন যোজন আর সম্পর্কটাও হয়ে পড়ে ফাক্যাশে! আপনি আমার মনের কথাগুলি লিখেছেন! এমন বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কই তো হওয়া উচিত! মায়ের চাইতে বড় বন্ধু আর কে হতে পারে?
২৭ শে মে, ২০১০ রাত ৮:৪৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: লেখা দুটো তোমার ভালো লেগেছে জেনে খুব ভালো লাগলো।
অনেক ঘটনা দেখেছি, মা-মেয়ের দুরত্বের কারনেই ঘটেছে।
বন্ধুত্বপুর্ন সম্পর্ক হলে ঐসব অবাঞ্ছিত ঘটনা এড়ানো যেতো।
আমার এই লেখা কারো যদি সামান্যতম উপকারে আসে, আমি
নিজেকে ধন্য মনে করবো।
অনেক অনেক ধন্যবাদ তোমায়। ভালবাসা নিরন্তর।
৩৫| ২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:২৮
মেহবুবা বলেছেন: ভাল প্রয়াস ।
এই সব পোষ্ট অনেকের জন্য কাজে আসবে ।
আমার মেয়ে তার চেহারায় আচরনে বাবার মত ।
অথচ কয়েকদিন আগে দেখছি সে আমার পছন্দের গানগুলো পছন্দ করতে শুরু করেছে একটু অবাক হয়েছি । আমার মেয়ে হল আমার বুড়ী মা ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে মে, ২০১০ রাত ৯:১৮
রাজসোহান বলেছেন: পুত্তুম পিলাচ