নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সূর্য শুভ

সূর্য শুভ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফার্স্ট ফিল্ম মেকার অব ইন্ডিয়ান সাব-কন্টিনেন্ট : হীরালাল সেন

২২ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৫৬

ভারতীয় উপমহাদেশের রাজনীতি থেকে খেলার মাঠ সব ক্ষেত্রেই বাঙালীদের ছিল অগ্রজ পদচারণা । ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন থেকে শুরু করে শিক্ষা, সমাজ সংস্কার, শিল্প -সাহিত্য-বিজ্ঞান চর্চা কিংবা চলচ্চিত্র সবক্ষেত্রেই বাঙালী ছিল তৎকালীন ভারতের অন্যান অংশের মানুষের চেয়ে অনেক এগিয়ে । যেমন, চলচ্চিত্রের কথাই যদি বলি – এরও সূচনা হয়েছিল একজন বাঙালী যুবকের হাত ধরে । তিনি আর কেউ নন আমাদের বাংলাদেশেরই সূর্য সন্তান হীরালাল সেন । কিন্তু সময়ের পরিক্রমায় তার নাম আমরা ক’জনই বা জানি ? অবশ্য এর জন্য আমাদের সাংবাদিকগণ কিছুটা দায়ী বলা যায় । কেননা, বেশির ভাগ পত্রিকার কলাম-উপসম্পাদকীয় ও প্রতিবেদনে তাকে প্রথম বাঙালী চলচ্চিত্রকার বলে উল্লেখ করা হয় । একথা সত্য যে, তিনি প্রথম বাঙালী চলচ্চিত্রকার এবং এই উপমাহদেশেরও বটে। কিন্তু হীরালাল সেনের কাজের স্বীকৃতি পৃথিবীর খাতায় তাকে শুধু “পাইওনিওর অব ইন্ডিয়ান সিনেমা” ট্যাগিং করে দেয়া হয়েছে। যা তাকে এবং তার কাজকে সংকীর্ন করে দেয়। কিন্তু তিনিই যে প্রথম ভারতীয় চলচ্চিত্রকার এর রয়েছে বহু প্রমান ।

পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম চলচ্চিত্র প্রদর্শন করে বিখ্যাত হয়ে যান ফ্রান্সের লুমিয়ের ভ্রাতৃদ্বয়। ১৮৯৫ সালের ২৮ ডিসেম্বর প্যারিসে তারা প্রথম চলচ্চিত্র প্রদর্শন করেন । এরপরই পৃথিবীর নানা প্রান্তে ছড়িয়ে যেতে লাগলো চলচ্চিত্রের দ্যুতি। তবে লুমিয়ের ভ্রাতৃদ্বয়ের এই আবিস্কারের আগে বিবেচনা প্রয়োজন ১৮৮৯’এ এডিনসনের ‘কাইনেটেসকোপ’ যন্ত্রের গুরুত্ব; যা দিয়ে ৫০ ফিট দৈর্ঘ্যে চিত্র নির্মাণ সম্ভব হয়েছিল। তবুও চলচ্চিত্রের জনক হিসেবে লুমিয়ের ভ্রাতৃদ্বয়ই পূজনীয়। লুমিয়ের অর্থ আলো। তেমনি আলোর মতই চলচ্চিত্রের হাঁতেখড়ি এই উপমহাদেশে হয় বাংলাদেশে মানিকগঞ্জের হীরালাল সেনের। তবে ভাগ্যের পরিহাসে হীরালাল সেন তার স্বীকৃতি থেকে আজ বঞ্চিত।

১৮৯৬ বা ১৮৯৭ সালে স্টিফেন্স ও ফাদার লাঁফো কলকাতায় প্রায় একই সঙ্গে চলচ্চিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করেন। ১৮৯৫ সালে চলচ্চিত্র দেখিয়ে সাফল্য লাভের পরে লুমিয়ের ভ্রাতৃদ্বয়ের এজেন্টরা ছড়িয়ে পড়ে পৃথিবীর অন্যান প্রান্তে। ১৮৯৬ সালের ১৭ মে লুমিয়ের ভ্রাতৃদ্বয়ের এজেন্টরা বোম্বেতে প্রথম চলচ্চিত্র (বায়োস্কোপ) প্রদর্শনীর আয়োজন করেন। এরই কয়েক মাসের ব্যবধানে স্টিফেন্স কলকাতার স্টার থিয়েটারে চলচ্চিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করেন। একই সঙ্গে আয়োজন করেছিলেন ফাঁদার লাফো। এই পাদ্রীর হাত ধরেই হীরালাল সেন চলচ্চিত্রে আসেন। হীরালাল সেন স্টিফেন কাছ থেকে পরামর্শ নিয়েছিলেন ।



বায়োস্কোপ নামাবলি গায়ে এসময় বাংলায় চলচ্চিত্র প্রদর্শনীর সূচনা হয়। আর এর কারিগর ছিলেন হীরালাল সেন। তিনি বিদেশ থেকে বায়েস্কোপের যন্ত্রপাতি জোগাড় করে এনে যথারীতি তা দেখাতে শুরু করেন। তাঁর সঙ্গে যোগ দেন ভাই মতিলাল সেন ও ভাগ্নে ভোলানাথ গুপ্ত। ১৮৯৮ খ্রিস্টাব্দে ৪ এপ্রিল তিনি গঠন করেন রয়াল বায়োস্কোপ কোম্পানি এবং কলকাতার ক্লাসিক থিয়েটারে প্রদর্শনী করেন। একই সালে বায়োস্কোপ দে খান ভোলার এসডিও’র বাংলোতে। ১৮৯৮ সালে হীরালাল সেনের তোলা স্থিরচিত্র ভারতীয় শিল্প ও কৃষি প্রদর্শনীতে স্বর্ণপদক পায়। সেই সঙ্গে শুরু হয় হীরালাল সেনের জয়যাত্রাও। ১৮৯৮ খ্রিস্টাব্দে ঢাকায়ও বায়েস্কোপ প্রদর্শিত হয় সদর ঘাটের ক্রাউন থিয়েটারে। রয়েল বায়েস্কোপ কোম্পানি পরে বাংলাদেশে আরো অনেক এলাকায় বায়োস্কোপ দেখায়। এর মধ্যে রয়েছে হীরালাল সেনের জস্থান বগজুরি, জয়দেবপুর রাজপ্রাসাদ (১৫ এপ্রিল, ১৯০০ খ্রিস্টাব্দ); ঢাকার নবাববাড়ি (২০ ও ২৪ মার্চ, ১৯১১ খ্রিস্টাব্দ) ।

কিন্তু হীরালাল শুধু বায়েস্কোপ দেখিয়ে ক্ষান্ত হননি। তিনি বায়েস্কোপ নির্মাণের কথাও ভাবেন। তাঁর বায়েস্কোপ নির্মাণের সন-তারিখ নিয়ে নানা মতভেদ রয়েছে। তবে সেকালের বিখ্যাত নটশ্রেষ্ঠ অমরেন্দ্রনাথ দত্ত (১৮৭৬-১৯১৬) কলকাতার ক্লাসিক থিয়েটারে যে চিত্রায়িত নাট্য দৃশ্য দেখান তাতে দেখা যায় ১৯০১ খ্রিস্টাব্দে হীরালাল বায়েস্কোপ বানিয়েছিলেন। তাঁর তোলা চিত্রায়িত নাট্য-দৃশ্য ১৯০১ খ্রিস্টাব্দে ৯ ফেব্রুয়ারি প্রদর্শিত হয়। প্রদর্শিত নাট্য-দৃশ্যের মধ্যে ছিল ‘ভ্রমর’, ‘আলীবা’, ‘হরিরাজ’, ‘দোল লীলা’ ‘বুদ্ধ’, সীতারাম’। হীরালাল সেন বায়েস্কোপের যন্ত্রপাতিও আনেন বিলেতের ওয়্যার-উইক ট্রেডিং কোম্পানি থেকে। এই যন্ত্র দিয়ে তিনি মুভি শট নেন ক্লাসিক থিয়েটারে মঞ্চস্থ নাটক ‘সীতারাম’ নাটক থেকে। অভিনয়ে ছিলেন অমরেন্দ্রনাথ দত্ত। হীরালাল সেন পরবর্তী মুভি শট নেন মঞ্চস্থ নাটক ‘আলীবাবা’ থেকে। তাঁরা তোলা দৃশ্যের মধ্যে ছিল পাহাড়ের গুহাতে দস্যুদের আগম-প্রস্থান, হুসেনের মণি-মুক্তা, জহরত দেখে আত্মহারা হয়ে যাওয়া এবং আবদাল্লা-মর্জিনার নৃত্যদৃশ্য। এসব দৃশ্যে অভিনয় করেন অমরেন্দ্রনাথ (হুসেন), নৃপেন্দ্র বসু (আবদাল্লা) এবং কুসুম কুমারী (মর্জিনা)। কুসুম কুমারী ছিলেন সেকালের বিখ্যাত নটী। কুসুম কুমারী ঢাকায় এসেও অভিনয় করেছেন। হীরালাল সেনের হাতে চিত্রায়িত দৃশ্যের মাধ্যমে কুসুম কুমারী (মৃত্যু ১৯৪৮) প্রথম চিত্রনায়িকা হিসেবে আবির্ভূত হন। চিত্রজগতে দ্বিতীয় নায়িকা হচ্ছেন প্রমদা সুন্দরী (‘ভ্রমর’ নাটক), তৃতীয় নায়িকা হচ্ছেন হরিদাসী (‘সরলা’ নাটক)। এরপরে রয়েছেন তারা সুন্দরী (১৮৭৮-১৯৪৭)।

হীরালাল সেনের মাধ্যমে চিত্রজগতে জন্ম নেন অনেক অভিনেতা, অভিনেত্রী, কুশলীও। এঁদের মধ্যে অন্যতম কুশলী ছিলেন তাঁর ভাই মতিলাল সেন (১৮৭০-১৯৪৯)। তিনি ১৯১৩ খ্রিস্টাব্দে এককবাবে রয়েল বায়েস্কোপ কোম্পানির কর্তৃত্ব গ্রহণ করেন এবং প্রদর্শন ব্যবসায়ে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন। ভাগ্নে ভোলানাথ গুপ্তকে তিনি নিজের হাতে গড়ে তুলেছিলেন। তিনি ছিলেন প্রথম বাঙালি সিনেমা অপারেটর। ভোলানাথ মামার কাছ থেকে টেকনিক শিখে আলাদাভাবে আরেকজনের সঙ্গে লণ্ডন বায়োস্কোপ গড়েন। হীরালালের অপর দুই শিষ্য অনিল চট্টোপাধ্যায় ও নলিনী চট্টোপাধ্যায় গড়ে তোলেন উম্পেরিয়াল বায়েস্কোপ। ওদিকে ১৯০১ খ্রিস্টাব্দে কলকাতায় জামসেদজী ফ্রামজী ম্যাডান নামে এক পার্সী ব্যবসায়ীও বায়োস্কোপ দেখাতে শুরু করেন। দীনেশচন্ দ্র সেন বলেছেন যে, হীরালালের ভাগ্নে ভোলানাথই ম্যাডানকে এই কাজে নামান।

হীরালাল সেন বিভিন্ন ধরনের চলচ্চিত্র করেন বলে বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায়। এর মধ্যে রয়েছে কাহিনীচিত্র (নাটকের খণ্ডদৃশ্য), তথ্যচিত্র, প্রামাণ্যচিত্র ও বিজ্ঞাপনচিত্র। এসব ছবির দৈর্ঘ্য ছিল ৫০ ফুট থেকে ২৫০ ফুট। তিনি প্রথম ঐতিহাসিক মূল্যের তথ্যচিত্র তৈরী করেন স্বদেশী আন্দোলনের গৌরবময় একটি ঘটনাকে কেন্দ্র করে। ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে ২২ সেপ্টেম্বর বঙ্গভঙ্গ বিরোদী আন্দোলনের সময় কলেজ স্কোয়ারে (কলকাতা) ফেস্টুন হাতে শোভাযাত্র ও টাউন হলে জনসভার দৃশ্য সমবলিত এই চলচ্চিত্রের কথা জানা যায় একটি বিজ্ঞাপন থেকে। এই বিজ্ঞাপন রয়েল বায়োস্কোপ কোম্পানিকে একমাত্র চলচ্চিত্র নির্মাতা প্রতিষ্ঠান হিসেবেও প্রমাণ করে। এর থেকে বোঝা যায় যে, ঢাকার হীরালাল সেন ছিলেন বাংলাদেশ তথা উপমহাদেশের প্রথম চলচ্চিত্র নির্মাতা। তিনি প্রথম বিজ্ঞাপনচিত্র নির্মাতাও। তাঁর নির্মিত বিজ্ঞাপনচিত্রের মধ্যে রয়েছে ‘জবাকুসুম তেল’, ‘সালসাপরিলা’ ও ‘এডওয়ার্ডস অ্যান্টি ম্যালেরিয়া স্পেসিফিক বটিকা’।

হীরালালের তৈরি তথ্যছবি "Anti-Partition Demonstration and Swadeshi movement at the Town Hall, Calcutta on 22nd September 1905" ভারতের প্রথম রাজনীতিক চলচ্চিত্র বলে গণ্য করা হয়। ১৯০৫-এর ২২শে সেপ্টেম্বর কলকাতার টাউন হলে বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনের একটি প্রতিবাদ সভা হয়েছিল, এ ছবিতে তাকেই ক্যামেরাবদ্ধ করা হয়। ১৯০৫-এ এ ছবির বিজ্ঞাপনে বলা হয়েছিল — "আমাদের নিজেদের স্বার্থে খাঁটি স্বদেশী সিনেমা"। ছবির শেষে গাওয়া হয়েছিল "বন্দে মাতরম"।

কিন্তু ভাগ্যের খেলায় হীরালাল সেনের ভাগ্যে কিছুই জোটেনি। ভারতীয় চলচ্চিত্রের জনক হিসেবে আখ্যায়িত হন বোম্বের দাদা সাহেব ফালকে। যদিও তিনি অনেক পরে ১৯১২ সালে চলচ্চিত্র নির্মাণ শুরু করে করেন এবং ১৯১৩ সালে তৈরী করেন “রাজা হরিশ্চন্দ্র”। তার পক্ষে যারা সাফাই গান ফালকেই প্রথম ভারতীয় যিনি কাহিনীচিত্র নির্মান করেন। এটাই যদি মানদন্ড হয় তবে , সেক্ষেত্রেও হীরালাল সেন এগিয়ে। কারন তিনি ১৯০৩ সালেই তৈরী করেছিলেন কাহিনীচিত্র নির্ভর “আলী বাবা ও চল্লিশ চোর”। অন্যভাবে যদি বলি লুমিয়ের ভ্রাতৃদ্বয় কোনও কাহিনীচিত্র প্রদর্শনা করেন নি তবুও, তারা প্রথম চলচ্চিত্রকার হিসেবে খ্যাত। এই বিবেচনায়ও হীরালাল সেনই হন উপমহাদেশের প্রথম চলচ্চিত্রকার।

১৯১৭ সালে এক অগ্নিকাণ্ডে তাঁর তৈরি সকল চলচ্চিত্র নষ্ট হয়ে যায় এবং সংগৃহীত নির্মাণ সামগ্রী পুড়ে ছাই হয়ে যায়। পুরে যায় তার সাধের স্টুডিও। পরে আর দাঁড় করাতে পারেননি কোনও স্টুডিও। এটাই তার স্বীকৃতির বড় অন্তরায়। তবে চলচ্চিত্র গবেষকদের মধ্যে কারও কারও ধারণা প্যারিস, লন্ডন বা আমেরিকার আর্কাইভগুলোতে খুঁজলে হয়তো এখনো পাওয়া যেতে পারে তার কোনও নির্মিত চলচ্চিত্র। তখন আর কোনও বাঁধা থাকবে না অকাট্য দাবি নাকচ করে দেয়ার। কেননা ঐ সময়ে চলচ্চিত্রে আমদানি-রপ্তানি হত হর-হামেশা সহজেই।


বাংলাদেশ তথা উপমহাদেশের চলচ্চিত্র শিল্পের জনক খ্যাত এই আনলাকি হিরো তিনি হীরালাল সেন। ১৮৬৬ সালে জন্মগ্রহণ করেন ঢাকার অদূরে মানিকগঞ্জের বগজুরি গ্রামে। ঢাকার জিন্দাবাহারে ছিল তাঁর দাদা গোকুলকৃষ্ণ সেন মুনশি ও চন্দ্রমোহন সেন মুনশির বাসাবাড়ি। তিনি ছিলেন ঢাকা কলেজিয়েট স্কুলের ছাত্র। ১৯১৩ খ্রিস্টাব্দে তিনি ভাই মতিলালের সঙ্গে মতদ্বৈততার কারণে রয়েল বায়োস্কোপ ছেড়ে যোগ দেন লণ্ডন বায়োস্কোপ কোম্পানিতে। সেখানে তিনি কাজ করেন একজন সাধারণ কর্মচারী হিসেবে। কিন্তু সেখানেও টেকেনি বেশিদিন। রামদত্ত নামে অপর এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে মিলে তিনি তৈরি করেন সিনেমা হল। কিন্তু এখানে তিনি চরম প্রতারণার শিকার হন। এসব ঘটনায় তাঁর মন ভেঙ্গে যায়। তিনি প্রবল আর্থিক সঙ্কটে পড়েন। শেষ পর্যন্ত তিনি তাঁর একমাত্র সম্বল দুটি ক্যামেরা আংটি মলিলক (পান্না বাবু) এর কাছে বন্ধক রেখে টাকা নেন। এর কিছুদিন পরই ১৯১৭ খ্রিস্টাব্দে হীরালাল সেন ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।

এভাবেই ইতিহাসের পাতায় ধীরে ধীরে হারিয়ে গেছে, যাচ্ছে ও যাবে হীরালাল সেনের স্বীকৃতি । আমাদের উচিৎ তাঁর কাজের যোগ্য মর্যাদার দাবি করা ও বিশ্ব চলচ্চিত্র মহল থেকে স্বীকৃতি আদায় করা। হীরালাল সেনই এই উমপহাদেশের প্রথম চলচ্চিত্রকার বা ফার্স্ট ফিল্ম মেকার...... এটা রাতের তারার ন্যায় ধ্রুব সত্য।




তথ্য সহায়তা:
১. ধ্রুপদী, নির্মল চলচ্চিত্র আন্দোলনের মুখপত্র
২. উইকিপিডিয়া
৩.এই বেলা পত্রিকার কলাম , লেখক: হাবিবুর রহমান সিজার ।



মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৩৬

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট

২৫ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:০৫

সূর্য শুভ বলেছেন: ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.