নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দূরে থাকুন তারা যারা ধর্মকে পুঁজি করে জীবিকা নির্বাহ করেন। দূরে থাকুন তারা যারা ১৯৭১ থেকে অদ্যাবদি বাংলাদেশবিরোধী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত এবং সকল পাকিস্তানী প্রেমী , রাজাকার ও তাদের ছানাপোনা ।
জন সচেতনতার উদ্দেশে ইহা একটি সঙ্কলিত সংযোজিত পোস্ট।
যৌন নিপীড়নের সংজ্ঞায় আদালত বলেন, শারীরিক ও মানসিক যে কোনো ধরনের নির্যাতন যৌন হয়রানির পর্যায়ে পড়ে। ই-মেইল, মুঠোবার্তা (এসএমএস), পর্নোগ্রাফি, টেলিফোনে বিড়ম্বনা, যে কোনো ধরনের চিত্র, অশালীন উক্তিসহ কাউকে ইঙ্গিতপূর্ণভাবে সুন্দরী বলাও যৌন হয়রানির পর্যায়ে পড়ে। আর যেহেতু শুধু কর্মক্ষেত্র ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই যৌন হয়রানির ঘটনা ঘটে না, তাই রাস্তায় চলাচলের ক্ষেত্রে যে কোনো ধরনের অশালীন উক্তি, কটূক্তি করা কিংবা কারও দিকে খারাপ দৃষ্টিতে তাকানো ইত্যাদি যৌন হয়রানি হিসেবে গণ্য হবে। এই রায় অনুযায়ী, কোনো নারীকে ভয়ভীতি প্রদর্শন, যে কোনো ধরনের চাপ প্রয়োগ করা, মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে সম্পর্ক স্থাপন করা, দেয়াললিখন, অশালীন চিত্র ও আপত্তিকর কোনো ধরনের কিছু করা যৌন হয়রানির মধ্যে পড়ে। রায়ে আরও বলা হয়, যৌন নিপীড়ন ও শাস্তি সম্পর্কে সর্বস্তরের মানুষকে সচেতন করতে হবে। আদালত কার্যকর শাস্তির বিধান করে এ বিষয়ে আইন প্রণয়নের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
যৌন হয়রানি বলতে যা বুঝায় সেগুলো হলো—
১ নারীর ইচ্ছার বিরুদ্ধে
২ নারীর সম্মতি ছাড়া
৩ মৃত্যু বা জখমের ভয় দেখিয়ে
৪ নারীর সম্মতি নিয়েই, কিন্তু পুরুষটি জানে যে সে ওই নারীর স্বামী নয় এবং পুরুষটি তাও জানে, নারীটি তাকে এমন একজন পুরুষ বলে ভুল করেছে যে পুরুষটির সঙ্গে তার আইনসঙ্গতভাবে বিয়ে হয়েছে বা বিবাহিত বলে সে বিশ্বাস করে।
৫ নারীর সম্মতিসহ কিংবা সম্মতি ছাড়া যদি সে নারীর বয়স ১৬ বছরের কম হয়। অর্থাত্ ১৬ বছরের চেয়ে কম বয়সী মেয়ের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করলে তা ধর্ষণ বা যৌন হয়রানি বলে গণ্য হবে।
৬ অনাকাঙ্ক্ষিত যৌন আবেদনমূলক আচরণ(সরাসরি অথবা ইঙ্গিতে) যেমনঃ শারীরিক স্পর্শ বা এ ধরণের প্রচেষ্টা।
৭ প্রাতিষ্ঠানিক বা পেশাগত ক্ষমতা ব্যবহার করে কার সাথে যৌন সম্পর্ক স্থাপনের চেষ্টা করা।
৮ যৌন হয়রানি বা নিপীড়নমূলক কথা বলা।
৯ যৌন সুযোগ লাভের জন্য অবৈধ আবেদন।
১০ পর্ণগ্রাফি দেখানো।
১১ যৌন আবেদনমূলক ভঙ্গী।
১২ অশালীন ভঙ্গী, যৌন নির্যাতনমূলক ভাষা বা মন্তব্যের মাধ্যমে উত্ত্যক্ত করা, কাউকে অনুসারন করা বা পিছন পিছন যাওয়া, যৌন ইঙ্গিতমূলক ভাষা ব্যবহার করে ঠাট্টা বা উপহাস করা।
১৩ ব্লাক মেইল অথবা চরিত্র লঙ্ঘনের উদ্দেশ্যে স্থির বা চলমান চিত্র ধারণ করা।
১৪ যৌন নিপীড়ন বা হয়রানির কারনে খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক, প্রাতিষ্ঠানিক এবং শিক্ষাগত কার্যক্রমে অংশ গ্রহণ থেকে বিরত থাকতে বাধ্য হওয়া।
১৫ প্রেম নিবেদনে করে প্রত্যাখ্যান হয়ে হুমকি দেয়া বা চাপ প্রয়োগ করা।
১৬ ভয় দেখিয়ে বা মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে প্রতারনার মাধ্যমে যৌন সম্পর্ক স্থাপন বা স্থাপনে চেষ্টা করা।
১৭ এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকা
১৮ কারন ব্যাতিরেক উদ্দেশ্য মুলক কনুই দিয়ে খোঁচা দেয়া
১৯ হাসি ঠাট্টার ছলে হাত বা শরিরে বিভিন্ন স্থান স্পর্শ করা
২০ যৌন কামনা বা ইচ্ছা চরিতার্থ করার জন্য বলপ্রয়োগ।
২১ যৌন কামনা চরিতার্থে কোন অঙ্গ স্পর্শ।
২২ উদ্দেশ্যমূলক বা ইচ্ছাকৃতভাবে যৌনাঙ্গ প্রদর্শন।
২৩ কোন বস্ত্ত দ্বারা যৌন অঙ্গ স্পর্শ।
২৪ যৌন উদ্দেশ্য প্রণোদিত স্পর্শ।
২৫ শিস দেয়া
২৬ চোখ দিয়ে বা অঙ্গ ভঙ্গি দিয়ে ইশারা করা
২৭ অপরিচিতা কারো পাশে বসা অবস্থায় শরির দিয়ে স্পর্শ করা
২৮ কটূক্তি করা
উপরে আলোচিত কোন এক ধারা দ্বারা আপনি বা আপনার শিশু কন্যা সন্তান আক্রান্ত হলে নিচের উল্যেখিত উপায় ব্যাবস্থা নিন।
থানায় মামলা দায়েরঃ
উল্লিখিত যে কোনো ঘটনার শিকার হলে আপনার পার্শ্ববর্তী থানায় গিয়ে বিষয়টি জানান। বিষয়টি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এজাহার হিসেবে গণ্য করলে তিনি ঘটনাটি প্রাথমিক তথ্য বিবরণী ফরমে লিপিবদ্ধ করবেন। পরে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট এখতিয়ারসম্পন্ন হাকিম আদালতে প্রেরণ করবেন। এখতিয়ারাধীন হাকিম তা গ্রহণ করলে ওই মামলার আসামিদের আদালতের সামনে উপস্থিত হওয়ার জন্য একটি তারিখ ধার্য করবেন। এবং পরবর্তী সময়ে মামলাটি বিচারের জন্য উপযুক্ত আদালত তথা নারী ও শিশু নির্যাতন অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনালে পাঠাবেন। এরপর নারী ও শিশু নির্যাতন অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনাল মামলাটি বিচারের জন্য সাক্ষ্য গ্রহণের তারিখ ধার্য করলে সেই তারিখে মামলাটির বাদী ও অভিযুক্তকে আদালতের সামনে হাজির হয়ে সাক্ষ্য দিতে হবে এবং মামলার পরবর্তী কার্যক্রম চলতে থাকবে।
আদালতে মামলাঃ
কোনো কারণে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) যদি অভিযোগটি গ্রহণে অসম্মতি প্রকাশ করেন, তাহলে থানায় কারণ উল্লেখ করে মামলাটি গ্রহণ করা হয়নি মর্মে আবেদনপত্র সঙ্গে নিয়ে সরাসরি নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে মামলা করা যাবে।
এ ক্ষেত্রে মামলাকারী ব্যক্তি প্রথমে নারী ও শিশু নির্যাতন অপরাধ দমনে নিযুক্ত নারী ও শিশু পাবলিক প্রসিকিউটরের (পিপি নারী ও শিশু) কাছে প্রত্যয়ন ও সত্যায়িত করে মামলা করতে হবে। এ ছাড়া আবেদনটি বিচারকের সামনে হাজির করার সময় অভিযুক্তকে আদালতে উপস্থিত হয়ে জবানবন্দী দিয়ে মামলা করতে হবে। আদালত অভিযুক্তের জবানবন্দি শোনার পর মামলাটি আমলে নিয়ে পরবর্তী কার্যক্রম চালিয়ে যাবেন।
সরকারি আইনজীবীঃ
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের মামলায় বাদী নিজস্ব কোনো আইনজীবী নিয়োগের প্রয়োজন নেই। ফৌজদারি কার্যবিধির ৪৯২ ধারা অনুযায়ী তিনি সরকারের পক্ষ থেকে আইনজীবী পাবেন। তিনি মামলার সব তত্ত্বাবধান করবেন। যদি বাদী নিজে আইনজীবী নিয়োগ দিতে চান তাহলে সেই আইনজীবী সরকারি আইনজীবীর অধীনে কাজ করবেন। সরকারের পক্ষ থেকে নিয়োগ দেওয়া আইনজীবীকে কোনো খরচ দিতে হবে না।
বিচার প্রক্রিয়াঃ
দেশের প্রতিটি জেলায় একটি করে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল রয়েছে। এই আইনে ট্রাইব্যুনাল রুদ্ধদ্বার কক্ষে বিচার পরিচালনাও করতে পারেন। কোনো ব্যক্তির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বা স্বীয় বিবেচনায় উপযুক্ত মনে করলে বিচারক শুধু মামলার দুই পক্ষকে এবং তাদের নিয়োজিত আইনজীবীদের নিয়ে বিচার পরিচালনা করতে পারেন। তা না করলে বিধান মোতাবেক বিচার পরিচালিত হবে।
বিচারের মেয়াদঃ
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধিত আইন ২০১৩ অনুযায়ী ট্রাইব্যুনাল ১৮০ দিনের মধ্যে বিচারকাজ শেষ করবেন। ট্রাইব্যুনাল যদি ১৮০ দিনের মধ্যে মামলা নিষ্পত্তি করতে ব্যর্থ হয়, তাহলে তার কারণসংবলিত একটি প্রতিবেদন ৩০ দিনের মধ্যে সুপ্রিম কোর্টে দাখিল করবেন। যার একটি অনুলিপি সরকারকেও দিতে হবে। তা ছাড়া এ ক্ষেত্রে পাবলিক প্রসিকিউটর ও সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তা ৩০ দিনের মধ্যে সরকারের কাছে কারণ উল্লখপূর্বক প্রতিবেদন দাখিল করবেন। এ রকম দাখিলকৃত প্রতিবেদনগুলো যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক বিবেচিত হওয়ার পর নির্ধারিত সময়ের মধ্যে মামলা নিষ্পত্তি না হওয়ার জন্য দায়ী ব্যক্তি বা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এই আইন অনুযায়ী পুলিশ যদি অভিযোগ গ্রহণ না করে সে ক্ষেত্রে ট্রাইব্যুনাল সরাসরি বিচারের জন্য অভিযোগ নিতে পারেন। এই বিধানটি যদি বাস্তবে প্রয়োগ করা হয়, তবে জনগণের অভিযোগ করা অনেক সহজ হবে।
নিরাপত্তামূলক হেফাজতঃ
এই আইনের অধীন বিচার চলাকালে যদি ট্রাইব্যুনাল মনে করেন কোনো নারী বা শিশুকে নিরাপত্তামূলক হেফাজতে রাখা প্রয়োজন, তাহলে ট্রাইব্যুনাল ওই নারী বা শিশুকে কারাগারের বাইরেও সরকার কর্তৃক নির্ধারিত স্থানে বা যথাযথ অন্য কোনো ব্যক্তি বা সংস্থার হেফাজতে রাখার নির্দেশ দিতে পারেন। বিচার চলাকালে যদি অপরাধী মহল নির্যাতিত নারী বা শিশুকে আবার কোনো ধরনের আঘাত করে বা করতে চায়, তা থেকে রক্ষার জন্য এই বিধান। তা ছাড়া অভিযুক্তকে চিকিৎসা দেওয়ার জন্যও হেফাজতে রাখার নির্দেশ দিতে পারে ট্রাইব্যুনাল। তবে কোনো নারী বা শিশুকে নিরাপত্তা হেফাজতে রাখার আদেশ দেওয়ার ক্ষেত্রে ট্রাইব্যুনাল ওই নারী বা শিশুর মতামত গ্রহণ ও বিবেচনা করবেন।
তদন্তঃ
অভিযুক্ত ব্যক্তি হাতেনাতে পুলিশের হাতে আটক হওয়ার পর ১৫ দিনের মধ্যে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা তদন্ত শেষ করবে। আর অপরাধী ধরা না পড়লে তদন্তের নির্দেশ পাওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে তদন্ত শেষ করতে হয়। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তদন্ত সমাপ্ত না হলে তার কারণ ব্যাখ্যা করে সময় শেষ হওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ট্রাইব্যুনালকে জানাতে হবে। ট্রাইব্যুনাল ইচ্ছে করলে অন্য কর্মকর্তার ওপর তদন্তভার অর্পণের আদেশ দিতে পারেন। এই আদেশ দেওয়ার সাত দিনের মধ্যে তদন্ত শেষ করতে হবে।
আগাম জামিনের পথ বন্ধঃ
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনটি একটি বিশেষ আইন। এ মামলায় হাইকোর্টকে আগাম জামিন দেওয়ার এখতিয়ার দেওয়া হয়নি। বিশেষ আইনে জামিনের ক্ষেত্রে সাধারণত ফৌজদারি কার্যবিধির বিধানগুলো প্রযোজ্য হবে না। নারী ও শিশু নির্যাতন আইনের ১৯(২)(৩) ও (৪) উপধারায় জামিনের বিষয়ে ট্রাইব্যুনালের ক্ষমতার কথা বলা হয়েছে। ফৌজদারি কার্যবিধির কোনো বিধান ১৯ ধারায় প্রযোজ্য হয়নি। যদিও সামাজিক বাস্তবতার বিষয় চিন্তা করে কয়েক বছর ধরে হাইকোর্ট এ ধরনের মামলায় আগাম জামিন দিচ্ছেন।
শাস্তিঃ
বাংলাদেশ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০ সংশোধিত ২০১৩ অনুযায়ী এসব অপরাধ প্রমাণিত হলে অপরাধীর সর্বোচ্চ শাস্তি যাবজ্জীবন থেকে মৃত্যুদণ্ডও হতে পারে। এ ছাড়া রয়েছে অর্থদণ্ডের বিধান।
প্রতিকারের জন্য যারা সহযোগিতা করবেঃ
আপনি যদি মামলা করতে অসমর্থ হন বা কোনো হুমকির সম্মুখীন হন, তাহলে কয়েকটি মানবাধিকার সংগঠন রয়েছে যারা আপনাকে সহযোগিতা করবে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে জাতীয় মানবাধিকার সংস্থা, বাংলাদেশ মহিলা আইনজীবী সমিতি, বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড (ব্লাস্ট), আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক), বাংলাদেশ মহিলা আইনজীবী সমিতি, নারী নির্যাতন প্রতিরোধ সেল প্রভৃতি।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ, কেন্দ্রীয় কার্যালয় সুফিয়া কামাল ভবন, ১০/বি/১ সেগুনবাগিচা, ঢাকা-১০০০, ফোন -৭১৬৯৭০১,
ফ্যাক্স ৮৮-০২-৯৫৬৩৫২৯,
ই-মেইল[email protected]
ওয়েব http://www.mahilaparishad.org
আইন ও সালিশ কেন্দ্র, ৭/১৭, ব্লক-বি, লালমাটিয়া, ঢাকা
ফোন- ৮৮০-২-৮১২৬১৩৪, ৮১২৬১৩৭, ৮১২৬০৪৭
ফ্যাক্স ৮৮-০২-৮১২৬০৪৫,
ওয়েব- http://www.askbd.org/web
ই-মেইল[email protected]
২| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: গুড।
৩| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:১৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আপনার উদ্দেশ্য সফল হোক।+
৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:০৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: জন সচেতনতামূলক পোস্ট। প্রয়োজনে অনেকেরই কাজে আসবে বলে মনে করি।
তবে আইন কঠোর হলেও, এর প্রয়োগ যথাযথ না হলে কাজে আসবে না। আর তা ছাড়া, ধান্দাবাজ, মামলাবাজ উকিল ও মোড়লেরা গ্রামের মহিলাদেরকে ফুসলিয়ে তাদেরকে দিয়ে তাদের শত্রুদের বিরুদ্ধে নারী নির্যাতন তথা যৌন হয়রানির মামলা করিয়ে জামিনহীন এই আইনে শত্রুদের জেলের ভাত খাইয়ে ছাড়েন বলে শুনেছি।
৫| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: গুরুত্বপুর্ণ জন সচেতনতামুলক পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ । পোষ্টটি প্রিয়তে গেল ।
শ্রদ্ধেয় খায়রুল অআহসান ভাই এর মুল্যবান মন্তব্যটিও প্রনিধানযোগ্য । তিনি
মামলাবাজ উকিল ও মোরলদের যে চরিত্র তুলে ধরেছেন তা তাঁর সমাজসচেতনমুলক
গভীর পর্যবেক্ষন থেকেই এসেছে তাতে কোন সন্দেহ নেই । এ বিষয়টি বন্ধের প্রতিও
সকলের নজর দেয়া প্রয়োজন বলে আমিও মনে করি ।
ঈদ শুভেচ্ছা রইল ।
৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০১
বিজন রয় বলেছেন: খুবই সময়োপযোগি এবং সচেতনমূলক পোস্ট।
আইনের প্রয়োগের পাশাপাশি মানুষকে নৈতিকভাবে শিক্ষিত করা জরুরী হয়ে পড়েছে।
সামাজিক আন্দোলন দরকার।
৭| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৮
নাগরিক কবি বলেছেন: আমাদের ব্যক্তিগত মানসিক উন্নতি প্রয়োজন সবার আগে। তার উপর সামাজিক সচেতনতা ও মূল্যবোধ বাড়ানো উচিৎ
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৬
নতুন বলেছেন: নারীদের হয়রানির হাত থেকে রক্ষা করতে কম্পানি যদি একটু কঠর হয় তবেই সম্ভব।
হোটেল ইন্ড্রাস্টিতে কয়কটা বিষয়ে জিরো টলারেন্ট নিতি অনুসরন করে।
নারীদের হয়রানী
মারামারী
এলকোহল/ড্রাগস
এই সমস্ত অপরাধ প্রমানিত হলে তাকে অবশ্যই চাকুরীথেকে অব্যহতী দেওয়া হয়।
সে যেই পদেই থাকুক না কেন....
তাই বিশ্বের সব দেশেই ৫তারা হোটেল স্টাফরা এই সব কাজ থেকে বিরত থাকে... আর যদি এই গুলি করে তবে তাকে অবশ্যই বিদায় করে দেওয়া হয়।