![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কারবালার প্রান্তরে কে কার সঙ্গে যুদ্ধ করেছিল? ইসলাম ধর্ম দুনিয়ায় আগমনের উদ্দেশ্যই হলো শান্তি প্রতিষ্ঠা করা। একমাত্র শান্তির পথই হলো ইসলাম। এই বুলিগুলোর মুখে এক প্রচন্ড চপেটাঘাত হলো কারবালার মর্মান্তিক ঘটনা। কোন ইহুদী-খ্রিস্টান বা মূর্তি উপাসক প্যাগনদের সঙ্গে আল্লার নবীর দৌহিত্রর যুদ্ধ বাঁধেনি, বেধেছে ইসলামের বিখ্যাত সাহাবীর পূত্র ইয়াজিতের সঙ্গে। লড়াইটা কোন মহৎ উদ্দেশ্য বা লক্ষ্যের জন্যও নয়, ক্ষমতায় বসার জন্য। এখন ইয়াজিত স্বৈরাচার, অগণতান্ত্রিক আর পক্ষান্তরে ইমাম হোসেন মসনদের ন্যায্য দাবীদার, গণতন্ত্রপন্থি ইত্যাদি কথামালা কপচিয়ে শাক দিয়ে কি মাছ ঢাকা যাবে?
ইসলামের চার খলিফার তিনজনই খুন হন এই ক্ষমতার কামড়াকামড়ির জেরে। এই চারজনের সবাই ক্ষমতাকে আঁকড়ে থেকেছেন শত আন্দোলন সংগ্রামের মুখে। তাদের ক্ষমতার লোভ ইসলামের সিংহাসনকে করেছে রক্তাক্ত, কলঙ্কিত। শান্তির ধর্ম ইসলাম হয়েছে সোনার পাথর বাটি। ইসলাম হচ্ছে ভাইয়ের হাতে ভাইয়ের হত্যার ইতিহাস। ইসলামের ইতিহাস প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের ইতিহাস। শান্তির ধর্মের আড়ালে রাজনীতি ও ক্ষমতার যে বিষবৃক্ষ একদিন আরবের বুকে জন্ম নিয়েছিল তার ভয়ংকর ফল হলো কারবালা।
নবী মুহাম্মদ রাজনীতি করেছেন। রাষ্ট্র ক্ষমতার অধিকারী হয়েছেন। শাসনদন্ড হাতে নিয়েছেন। রাজ্য বিস্তারে মনোনিবেশ করেছেন। তিনি প্রিন্স, শাসক, আইনপ্রণেতা, সর্বচ্চ ক্ষমতার অধিকারী। এত সব কিছুর আগে তিনি প্রফেট। যেন তেন কোন প্রফেট নন, দাবী করা হয় তাঁর জন্যই দুনিয়া সৃজন করা হয়েছে। এই বিচিত্র বিপুলা পৃথিবীর সৃষ্টির কারণ খুঁজতে, ঈশ্বরের মনোবাসনা বুঝতে যখন যুগে যুগে দার্শনিকরা উচ্চমার্গের ভাববাদী কথা আওড়িয়েছেন তখন সিম্পলি বলে দেয়া হয়েছে, এই বসুন্ধরা কেবল মুহাম্মদের উদ্দেশ্যে নিবেদিত! আর কিচছু না! ৫৭০ খ্রিস্টাব্দে আরবের পৌত্তলিক গোত্রে জন্ম নেয়া এই মানুষটি মৃত্যুর পর ১৫০০ বছর কেটে গেছে। তারপরও পৃথিবীর ঘুরে চলেছে তার কক্ষপথে অবিরাম। পৃথিবী একবারের জন্যও থেমে থাকেনি এই মানুষটির জন্য। মানব সভ্যতার অগ্রগতি বিষ্ময়কর গতিতে ছুটে চলেছে। কালের বিচারে তুল্যমূল্য চলছে আজ তাকে নিয়েও। তার রাজনীতি, রাষ্ট্রনীতির সুদূর প্রসারী প্রতিক্রিয়া, তার ধর্ম, ধর্মগ্রন্থ আজকের বিশ্বে যে প্রভাব বিস্তার করে চলেছে তার নিমর্ম সমালোচনা যতই তার ভক্তদের অসহ্য লাগুক তা সামনে চলে আসবে বার বার ঘটনায়, দিবসে, আচারের প্রাসঙ্গিকতায়। যেমন এই আশুরায়। কেন পালিত হয় আশুরা?
কারবালার মর্মান্তিক ঘটনা আমাদের তাহলে কোন সত্যর মুখোমুখি করে তোলে? ইসলাম যদি ন্যায় প্রতিষ্ঠার জন্য দুনিয়াতে এসে থাকে তাহলে ইমাম হোসেনের প্রতি কথিত অন্যায় কেমন করে সম্ভব হলো? ইসলাম আরব ভুখন্ডে ন্যায় ও শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য এসেছে। আরবের বিদ্যমান অন্য ধর্মগুলোকে অশান্তি ও বিবাদের জন্য দায়ী করে ইসলাম ইহুদী, খ্রিস্টান আর মূর্তি পূজারীদের মেরে ধরে খেদিয়ে নিজেকে নিষকংকট করেও শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারলো না! ক্ষমতার কি নোংরা আর কুৎসিত রূপ ধারন করলে শাশুড়ি জামাতা পরস্পর যুদ্ধে নামে? নবী মুহাম্মদের কন্যাকে সপরিবারে পুড়িয়ে মারার মত ধৃষ্ঠতা দেখায় ইসলামের অঘোষিত নবী ওমর! নবী বংশকে রাষ্ট্রীয়ভাবে বঞ্চিত করার জন্য রাষ্ট্রীয় ফরমান জারি করা হয়। ইতিহাসের এই নির্মম সত্যগুলোকে লুকানোর সব রকম চেষ্টাই করা হয়েছে। তাই আশুরাকে তাই চিত্রিত করা হয়েছে স্বৈরাচারী, অত্যাচারী শাসকের বিরুদ্ধে গণতান্ত্রিক (!) নেতার আত্মত্যাগ। এমন কি ইয়াজিদকে কাফের বলতেও দ্বিধা করেননি অনেক ইসলামিস্ট! তবু শেষ রক্ষা হবে কি?
একজন সাধারণ মুসলমান যখন কারবালা নিয়ে কৌতূহলী পড়াশোনা শুরু করবে তখন সে দেখবে ইসলামের শান্তি আর ন্যায় প্রতিষ্ঠার বেলুন মুসলমানের হাতেই ফেঁটে চুপসে গেছে! দেখবে নবী মুহাম্মদের প্রতিষ্ঠিত সাম্রাজ্যর উত্তরাধীকার নিয়ে ভয়াবহ সংঘাত আর রক্তপাত। ইসলাম কেমন করে তাহলে দুনিয়াতে শান্তি স্থাপন করবে? আবু বকর যা পারেনি, ওরম, আলী, ওসমান যা পারেনি তা পারবে শফি-মফি-মাদানী-পাদানী... পীর সাহেব চরমনাই? এরা কি আলীর চেয়ে শ্রেষ্ঠ? শান্তি প্রতিষ্ঠায় এরা চার খলিফার চেয়ে দক্ষ?
আশুরা শিয়াদের সেই শোকাবহ দিন যেদিন তারা বঞ্চিত হয়েছিল চুড়ান্তভাবে। শিয়ারাই চিরকাল আশুরাকে সামনে এনে জগতবাসীকে দেখাবে তারা বঞ্চিত হয়েছিল। তাদের রক্তে সিক্ত হয়েছিল কারবালার প্রান্তর। ইসলামের সুমহান ভ্রাত্রিত্ব আর শান্তি প্রতিষ্ঠার মুখে এহেন চুনকালি তার রাজনৈতিক চরিত্রটিকেই পরিস্ফুটিত করে তুলবে। সুন্নি মুসলমান তাই আশুরাকে নব সাজে পালনের তোড়জোর শুরু করেছে কয়েক বছর থেকে। ভারতীয় উপমহাদেশে এই আশুরা বা মহরমকে চিরকাল কারবালার বেদনাবিধুর শোকাবহ ঘটনা স্মরণে পালিত হয়ে আসছে। গত কয়েক বছর থেকে দেখছি এই আশুরাকে ইমাম হোসেনের হত্যা দিবস হিসেবে নয়, মুসা নবীর ফেরাউন থেকে নাজাতের স্মরণে, ইউনুস নবীর জেল থেকে মুক্তি দিবস স্মরণে পালন করছে। কারবালা আউট! আমি নিজে অনেক ব্যক্তিকে দেখেছি নবী মুহাম্মদের মৃত্যু, তিন খলিফার অস্বাভাবিক মুত্যু ও কারবালার ঘটনা বিস্তারিত জেনে ইসলাম সম্পর্কে সন্দিহান হয়ে পড়েছে যে এটা আসলেই কোন ঈশ্বর প্রেরিত ধর্ম কিনা? বেশির ভাগ লোকে জানে না এসব ঘটনা। জানে না কারবালার ঘটনায় জড়িয়ে আছে নারী কেলেঙ্কারির মত অনুসঙ্গ। নবী দৌহিত্র অন্যের ভাবী বধূকে জেনেশুনে কেমন করে বিয়ের প্রস্তাব পাঠায়? এতটা বেয়াক্কেল কেমন করে হতে পারে বেহেস্তে শহীদদের সর্দার!
সুন্নিরা রাখঢাগ করে আশুরাকে যেভাবেই প্রমাণ করতে চাক শেষ রক্ষা হবে না। কারণ সত্য প্রতিষ্ঠা হবেই। ইসলামের ইতিহাস ক্ষমতা ও পেশিবলের ইতিহাস যা এসেছে রক্তাক্ত পথ বেয়ে। যারা এই দেশে ইসলাম কায়েম করতে চান তারা কারবালার মর্মান্তিক পরিণতির জবাব না দিয়ে কোন্ সোনার খেলাফতের স্বপ্ন দেখান আমাদের? নতুন করে কোন বিষবৃক্ষ ফলাতে চান? ইতিহাস তো বলেই দিচ্ছে তার ফল কতটা করুন মর্মান্তিক...।
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৫
সুষুপ্ত পাঠক বলেছেন: সাহাবীদের সম্বন্ধে যা বলা হয়েছে তা মিথ্যা কিনা বলেন? আমি যা লিখেছি তা ইতিহাস, হাদিস থেকে নেয়া। মিথ্যা তো বলিনি। সাহাবীরা অন্যায় করলে কেন তার সমালোচনা করা যাবে না?
২| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৪
অকপট পোলা বলেছেন: ভাই কি শিয়া নাকি?
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫২
সুষুপ্ত পাঠক বলেছেন: আমি কে তারচেয়ে বড় কথা আমি যা লিখেছি তা কি মিথ্যা?
৩| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪১
মো ঃ আবু সাঈদ বলেছেন: ইসলাম রক্ত নেওয়ার চেয়ে রক্ত দিয়ে ইসলাম প্রতিষ্ঠিত..
আল্লাহ সব মানুষের কাছে হেদায়তে র দওয়াত দিয়ে থাকনে...
কেউ হেদায়েত গ্রহন করে ,কেউ করে না, আবার কেই হেদায়েতের সঠিক দিক উপল্বধি না করে মাথা ঠোকায় মাজারে আর পীরের কাছে..
আল্লাহ আমাদের সঠিক পথের দিশারী করুন...
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৩
সুষুপ্ত পাঠক বলেছেন: আমি যা লিখেছি তা কি মিথ্যা?
৪| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৭
জাহিদ ২০১০ বলেছেন: লেখাটি পড়ার আগে লেখকের পরিচয় টা জানা সবার আগে জরুরী। কেননা এই পোষ্টে কারবালার প্রসঙ্গ নিয়া মহানবী (সাঃ) কে অত্যন্ত কঠোর ভাবে কটাক্ষ করা হয়েছে। শুধু যে আমাদের মহানবী (সাঃ) কে কটাক্ষ করা হয়েছে তাই না পুরো ইসলাম ধর্ম কে হেয় করার জন্য লেখক মহোদয় উক্ত পোষ্ট খানা প্রসব করছেন।
মিঃ মডু হাউ আর ইউঃ????? পোষ্ট খানা অতি দ্রুত মুছে ফেললে খুশি হইতাম।
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৪
সুষুপ্ত পাঠক বলেছেন: মানুষ যুক্তি ও সত্যর কাছে হেরে গেলে গায়ের জোরে সব কিছু করতে চায়। পারলে আমার লেখা মিথ্যা বা অসত্য প্রমাণ করুন।
৫| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৬
দিশার বলেছেন: কিছু মর্মাহত "শান্তি" বাদী মর্দে মুমিন এখন আপনার কল্লা চাইবে।
কিন্তু এদের মাথায় এক ফোটা প্রশ্ন শক্তি বা যুক্তিবাদ থাকলে এরা চিন্তা করত, কেন কারবালার মাঠে নবীর প্রিয় নাতির বিরুদ্ধে হাজার হাজার নবীর প্রতক্ষ সাহাবা যুদ্ধে নেমেছিল ? কেন নবীর অতি অতি প্রিয় বালিকা বধু আয়েশা আর নবীত কলিজার তুমরা হজরত আলীর যুদ্ধ হয়েছিল . এগুলা নাকি ইহুদি ক্রিষ্টান দের ষড়যন্ত্র ! হাহা
বল প্রশ্ন রেখেছেন , তিন খলিফা কিন্তু কাফির দের হাতে খুন হন নাই . অনন্য মুসলিম এর হাতে খুন হয়েছে।
শান্তির ধর্ম কি ভাবে তলোয়ার এর মাধ্যমে প্রচার হইসে ই প্রশ্নে এরা চুপ মেরে যাবে .
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৯
সুষুপ্ত পাঠক বলেছেন: ইসলাম এক চির অশান্তির এক বিষবৃক্ষ।
৬| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪২
এস বাসার বলেছেন: ধরে নিলাম আপনার কথা মতোই ইসলাম তলোয়ারের ধর্ম। তাহলে ক্রীস্টান,ইহুদী এদের উৎপট্তি বা ইতিহাসটা কি? কতটা ভয়াবহ? ক্যাথলিক/প্রটেস্টান্ট দের রক্তের খেলাটা কি ভুলে গেছেন?
কিংবা হিন্দু ধর্ম? কুরুক্ষেত্র বা সীতা হরন কিংবা শ্রীকৃষের লীলা?
কোনটা কি?
প্লিজ একটু জানাবেন আশা করি!
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৪
সুষুপ্ত পাঠক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। আপনার কথা সঠিক। যে সব ধর্মের কথা উল্লেখ করলেন তারা বহু আগে আঘাতে আঘাতে আজকের দাঁত-নখহীন হয়ে পড়েছে। খ্রিস্টান ধর্ম নিয়ে যা লেখা হয়েছে তা পড়লে আপনার মাথা খারাপ হয়ে যাবে। নেটে একটু সার্চ দিলেই জানতে পারবেন। ইসলাম সবে আঘাত পেতে শুরু করেছে। রাজৈনতিক ইসলাম আজ পুরো বিশ্বকে আজ অস্থির করে তুলেছে। এই ইসলামেক থামাতে হলে তাকে নিয়ে লিখতেই হবে। এটা মনে করার কারণ নেই যে শুধু ইসলামেক নিয়েই এসব লেখা হচ্ছে। অতীতে বড় বড় সব ধর্মের গোমড়ই এভাবে ফাঁস করা হয়েছে।
৭| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪২
শাহ আজিজ বলেছেন: লেখক যা লিখেছেন তা ইতিহাসে বহু পূর্বেই লেখা হয়ে আছে ।
খুব দূরে যেতে হবে না । ঠিক এই মুহূর্তে দেশে যা চলছে তার একটা যুক্তি সঙ্গত ব্যাখ্যা দিন না , সেটাই আপনার প্রশ্নের উত্তর হয়ে যাবে ।
৮| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৩
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন:
শুধু ইসলাম কেন? সব ধর্মই মানুষের ক্ষতি করছে উপকারের তুলনায়। আচ্ছা শয়তানের সৃষ্টিকর্তা কে? যে শয়তান সৃষ্টি করে তিনি কেমন??
দুনিয়ায় সবচেয়ে বড় বড় অশান্তির মূলে রয়েছে ধর্ম। আমার একটি প্রশ্ন ব্লগের ওলামাদের প্রতি:
দুনিয়ায় অশান্তির জন্য আসলে দায়ী কে?
Click This Link
৯| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৭
দিশার বলেছেন: দুনিয়া তে অশান্তির অনেক কারণ আছে। কিন্তু এটা অস্বিকার করার কোনো কারণ নাই যে, দুনিয়া তে বড় বড় অপরাধ ধর্মের দোহাই দিয়ে করা হয়েছে, হচ্ছে হবে। দাস প্রথা টিকিয়ে রাখার পিছনে ধর্ম কে বেবহার করা হয়েছে। নারী কে দমন করবার জন্য ধর্ম বেবহার হচ্ছে . খোদার নাম গলা কাটা, হয়েছে , হচ্ছে ! মাদ্রাসা, গির্জা তে কত লক্ষ্য লক্ষ্য শিশু, হুজুর আর পাদ্রীদের হাতে বলতকার হয় জানেন প্রতিদিন?
কুরু ক্ষেত্রর মত কাল্পনিক, গোজামিল দেয়া , গাজা খুরি মহাভারত এর প্রসংগ এখানে কেন টানলো এই লোক কে জানে ! বাংলায় মুসলমান, কোথায় কোথায় হিন্দু রে পুন মারতে পারলে খুশি হয়। হাহা . এক কালে আমিও এমন ছিলাম।হাহা
১০| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২২
জনাব মাহাবুব বলেছেন: পোষ্ট রিপোর্টেড
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৫
সুষুপ্ত পাঠক বলেছেন: @জনাব মাহবুব, গোস্বা ক্যান?
১১| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭
ড. জেকিল বলেছেন: ইসলামে যুদ্ধ, হত্যা, রাজ্যদখল ক্ষমতা দখল হয়েছে ............... ইসলাম খুবই খারাপ, পরিত্যাগ করা উচিত এই ধর্ম।
আমার এলাকার একজন, জীবনে নামাজ পরেনি, মসজিদে যায়নি। অন্য কোন ধর্মের সাথে সংশ্লিষ্টতা ছিলোনা। নষ্ট ইসলাম কে সে পরিত্যাগ করেছে। খুব বিচক্ষন ব্যাক্তি। সেদিন শুনলাম সে নাকি একজনকে খুন করেছে। এইডা কি তার নাস্তিকতার দোষ ?
এখন আমি কি করমু ? কোন দিকে যামু ? দুইডাই খারাপ! মইরা যামু নাকি ?
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৭
সুষুপ্ত পাঠক বলেছেন: @ড. জেকিল, লেখার প্রসঙ্গে কথা বলুন। নাস্তিক ভাল না আস্তিক ভাল সেটা আপনার ব্যাপার। এখানে মিথ্যা কিছু লেখা হয়েছে কি? পারলে খন্ড করুন।
১২| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৬
দিশার বলেছেন: খাইসে রে কেও আমারে ধর, একটা নাস্তিক পাওয়া গেসে, জেকিল সাহেবের পরিচিত, যে একটা খুন করসে। আরে ই কমেন্ট লিখতে লিখতে কয়টা ধার্মিক , কিতা ধার্মিক এর কল্লা ফালায়ে দিসে বলেন তো? যুক্তির বলিহারি।!
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৮
সুষুপ্ত পাঠক বলেছেন: @দিশার, এরা এমনই হয়ে থাকে। প্রসঙ্গ ছাড়া আবলতাবল বকে।
১৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৩৬
সবুজ সংকেত বলেছেন: ইসলাম সম্পর্কে ভালভাবে জানুন,পড়ুন ৷ শুধু নেটে সার্চ আর ভাষা ভাষা জ্ঞান দিয়ে ইসলাম বুঝতে গেলে হবে না!
ইসলামের প্রকৃত শিক্ষা জানতে হলে এর সাথে সংশ্লিষ্ট যারা তাদের কাছে যান ৷ আর যে ভ্রান্ত যুক্তিগুলো দিয়ে কলংকিত হয়েছেন এগুলো ১৪০০ বছর যাবত অনেকেই দিয়ে আসছে কিন্তু ইসলামের কিছু হয়নি,হবে ও না!
ব্লগে কয়জন আলেম আছে যাদের সময় আছে এসব প্রশ্নের জবাব দেয়ার? সরাসরি কোন আলেমের সাথে যোগাযোগ করে প্রশ্নগুলো করুন দেখেন সঠিক উত্তর পান কিনা?
১৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৪১
সবুজ সংকেত বলেছেন: আর জনৈক ব্লগার যে পাদ্রীদের নামের সাথে মাদরাসাকে এনেছেন জানামতে এ সংখ্যা লাখে একটা ৷ এবং ভালবাসার নামে যে পরিমাণ ফিজিক্যালি রিলেশন হচ্ছে তার থেকে ও কম আবার স্কুল কলেজের শিক্ষক কর্তৃক ছাত্রী,ছাত্র কর্তৃক ছাত্রী যে পরিমাণ যৌন নির্যাতনের শিকার হচ্ছে তার থেকে ও কম! তাহলে যে সংখ্যা এত কম সেটা নিয়ে তার মাথা এত ব্যথা কেন?
অবশ্য ভুক্তভোগী হলে বলার কিছু নেই!
১৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৪১
দিশার বলেছেন: @সবুজ সংকেত, নেটে হুজুর রা ব্লগ দিয়া ইন্টারনেট চালাইতে না পাইরা এখন নেটের দোষ দিয়া তো কোন লাভঃ নাই। নেটে রেফেরেন্স দেখাইলে যে হুজুর গো লুঙ্গি খুলিয়া মাথা ঢাকা লাগে। তাই এখন নেট খুব খারাপ। যখন সানি লিওন রে দেইখা হুজুর গুলা মাদ্রাসার ছাত্র বলতকার করে তখন নেট খুব ভালো।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩০
নিজাম বলেছেন: ভাই, আপনি কোন ধর্মের লোক? যদি মুসলমান হন, তবে তওবা পড়ুন। আপনি সাহাবা (রাঃ) গণের কঠোর সমালোচনা করেছেন। তাও প্রধান চার সাহাবার তিন জনকেই। মহানবী (সাঃ) এর নামের পর দরুদ (সাঃ) লিখেন নই। আল্লাহ আপনাকে দুনিয়া ও আখিরাতের মঙ্গল দান করুন।