![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জ্বলে পুড়ে মরে ছাড়খার তবুও মাথা নোয়াবার নয়......
দেখেন সবার আগে আমার পরিচয় আমি মানুষ। তারপরের প্রশ্ন আমি আস্তিক না নাস্তিক। আস্তিক হলে আমার লাভ আর নাস্তিক হলে আপনার লাভ। বলতে পারেন ক্যামনে , হ্যা বিষয়টা হলো নাস্তিক হলো এই নিয়ে আপনারা রাজনীতি করতে পারবেন, একটা হরতাল, একটা লংমার্চ দিতে পারেন। কিন্তু আমি আস্তিক হলে কিন্তু আপনারা কেউ ই বলবেননা এই ভাই আস্তিক আসুন একজন আস্তিকের বিপদে পাশে দাড়াই।। আবার কেউ কেউ আল্লাহ খোদা কিছুই বিশ্বাস করেনা কারণ তারা মনে করে তারা প্রচুর মার্ক্সবাদ লেনিনবাদ জানে। তাই আল্লাহ’র অস্তিত্ব তারা স্বিকার করতে চায়না। এরা হলো শিক্ষিত নাস্তিক।।
আরেক ধরনের মানুষ আছে যারা ছিটেফোটা দিয়ে একটু লাইম লাইটে আসতে চায়। যখন আপনি যেকোন ধর্মের বিরুদ্ধে লিখবেন বা কথা বলবেন তখন কিন্তু আপনার স্রোতামন্ডলির অভাব হবেনা। ভার্চুয়াল দুনিয়ায় এধরনে ক্রিয়াকলাপের ফিডব্যাকটা তাৎক্ষানিক পাওয়া যায় বলে ঘরের কোনে বসে আল্লাহর বিরুদ্ধে বা রাসূল(সা এর বিরুদ্ধে একটা কিছু লিখে হাজারখানেক কমেন্টস পাওয়ার আশায় রাত জেগে থাকে।
এ দু’ধরনের মানুষ মানে নাস্তিক ছাড়াও একধরনের নাস্তিক আছে যারা ধর্মের আদ্যপ্রান্ত না জেনেই ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করে। তারাও এক ধরনের নাস্তিক।। কারণ তারাই ধর্মের সবচেয়ে বড় ক্ষতিটা করছে।
সাম্প্রতিক সময়ে ব্লগাদের নিয়ে বেশ হৈচৈ হচ্ছে। কারণে বলা হচ্ছে ব্লগাররা আল্লাহ ও রাসূল (সা নিয়ে ব্যঙ্গ করছে, অসম্মানজনক লেখা লিখছে। হ্যা একজন মুসলমান হিসেবে যারা এসব করে তাদের দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি চাই।। কারণ রাসূল(সা
নিয়ে বিদ্রুপকারী কোন অংশেই ক্ষমার যোগ্য নয়। সে ব্লগারই হোক আর যাই ই হোক, তাকে উপযুক্ত শাস্তির আওতায় আনতেই হবে; তবে এও জানতে হবে যাদের বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযোগ উঠছে তার যর্থার্থতা কতোটুকু।। আমি একটি কথাই বলবো আমি আগে মানুষ তারপর মুসলাম তারপর ব্লগার।। তাই ধর্ম নিয়ে কুস্সা রটনা কোন সুস্হ ও বিবেকবান মানুষের কর্ম হতে পারেনা।। যারা করে তারা কীট সমাজের শান্তি বিনষ্টের জন্যই করে।।
©somewhere in net ltd.