নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষের জীবন প্রতিদিন তার বেঁচে থাকার লাইসেন্স নবায়ন করে ।প্রকৃতি এটা নিয়ন্ত্রন করে,যেদিন নবায়ন হবেনা,সেদিন মৃত্যু অনিবার্য ।

স্বপ্নের শঙ্খচিল

আমার মনের মাঝে শঙ্খচিল ডানা মেলে প্রতিদিন,ভুলতে পারিনি সেই অভিমান আবার ফিরে আসা তোমার কাছে !

স্বপ্নের শঙ্খচিল › বিস্তারিত পোস্টঃ

আসুন আমরা সবাই মাসে একবার করে বাড়িতে ঝগড়া শুরু করি

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৫৯

স্ত্রীর সাথে ঝগড়া করে সুবিধা পাবেন .........................

1) ঘুমের মধ্যে কোনো বাধা-বিঘ্ন আসে না যেমন... শুনছো লাইট বন্দ করো, পাখা বন্দ করো, চাদর টা এদিকে দাও,
এদিকে মুখ করো ইত্যাদি --এই টাইপের কোনো কথা হয় না !
2) টাকা বাঁচে : ঝগড়া চলা কালীন সময়ে কোনো খরচ করতে হয় না ! কোনো সংসারের কাজ করতে হয় না !
3) টেনশন থেকে মুক্তি.. কথা বন্ধ থাকার দরুন কিচ কিচ হয় না আর স্বামী টেনশন থেকে মুক্ত থাকে
4) আত্ম নির্ভরতা আসে.. যে কাজ নিজে করতে পারি সেই কাজ করি স্ত্রী র অপেক্ষা না করে! ঝগড়া চলা কালীন সময়ে সেই সব ছোট মোট কাজ যেমন জল নিজে নিয়ে খাওয়া, চান করে নিজে কাপড় নিয়ে পরা, নিজে চা তৈরী করে খাওয়া ইত্যাদি !
5) অপিসের কাজে ব্যাঘাত হয় না ! ঝগড়া চলা কালীন সময়ে স্ত্রীর অযথা কল যেমন ওগো কি করছো, আজকে ভীষণ গরম,একলা একলা মন লাগছেনা... ইত্যাদি না আসার জন্য আপনি নিজের কাজ মনো যোগ সহকারে করতে পারবেন !
6) তাড়াতাড়ি বাড়ি ফেরার চিন্তা থেকে মুক্তি : বেশির ভাগ স্বামীদের অপিসে ছুটি হওয়ার সাথে সাথেই ফোন আসতে শুরু করে তাড়াতাড়ি বাড়ি ফেরবার জন্য ! ঝগড়া চলা কালীন সময়ে এই যন্ত্রনা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় !
7) আপনার মূল্য বৃদ্ধি করে : এটা মনোবৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা যে জিনিস টার অভাব হতে থাকে তার দাম বাড়ে ! যেমন বাজারে এখন পেঁয়াজ কম আর তার দাম বেশি ! আপনার উপস্থিতি কম হলে স্ত্রী আপনার মূল্য অনুভব করতে পারবে !
কিন্তু একটু সাবধান-বিনা পেঁয়াজে রান্নাও হয়।
8) ভালোবাসা বাড়ে : স্বামী-স্ত্রীর ঝগড়াতে ভালোবাসা বৃদ্ধি পায়, কেননা দেখা গিয়েছে যে এক পশলা বৃষ্টির পর আবহাওয়া মনোরম হয়ে যায় !
------------------------------------------------------------------------------------------------------
যদি একমত থাকুন তবে আসুন আমরা সবাই মাসে একবার করে বাড়িতে ঝগড়া শুরু করি,
কিন্তু সাবধান !!! এ রহস্য যেন প্রকাশ না হয় আর ঝগড়া আরম্ভ করার জন্য কোনো ফর্মুলা নেই,
তবে একটা প্রবাদ আছে --দুষ্টের ছলনার অভাব হয় না ---- বিশেষ নির্দেশনা : -
১)ঝুঁকি এবং তার সম্ভাব্য ফলাফলের জন্য লেখক দায়ী নয় তবে যুদ্ধ বিরতির পর একটা পার্টি তো হতেই পারে ।
২)পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার জন্য লেখক দায়ী নয়।
৩] বীর এবং বীরাঙ্গনারা নিজের সামর্থ অনুযায়ী যুদ্ধ করবেন
অহেতুক নিজের ক্ষতি করবেন না।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৪২

সোহানী বলেছেন: হাহাহাহাহাহা.......... বুদ্ধিটা মন্দ না।

২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:২৬

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আমি কিন্ত প্রয়োগ করে সফলতা পেয়েছি ............................হিহিহিহিহিহিহিহিহিিহি
..........................................................................................................

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.