নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার মনের মাঝে শঙ্খচিল ডানা মেলে প্রতিদিন,ভুলতে পারিনি সেই অভিমান আবার ফিরে আসা তোমার কাছে !
একটি মেয়ে ফেসবুকে পোস্ট করেছিলো,
যদি মা, বাবার দায়িত্ব মেয়েদের দেওয়া হত,তাহলে অাজ,
বাংলাদেশে একটাও বৃদ্ধাশ্রম থাকতো না,
ঐ মেয়েটির পোস্টে একটা ছেলে কমেন্ট করলো!
যদি প্রত্যেক-টা মেয়ে তার শ্বশুড় শ্বাশুড়ি কে মা,বাবার মর্যাদা দেয় তাহলে শুধু বাংলাদেশ কেন!
গোটা পৃথিবীতে বৃদ্ধাশ্রম থাকবে না৷৷
এখন আপনারাই বলুন কার কথাটা ঠিক??? ১// মেয়েটির. ২// ছেলেটির
বৃদ্ধাশ্রম আমাদের দেশে এখনও সু প্রতিষ্ঠিত , সার্বিক ধারনার মধ্যে আসে নাই।
অনেকে এটাও ভাবতে শুরু করেছে যে, ঝামেলা হচ্ছে, বাবা/মা বা শ্বশুর /শ্বাশুরী কে বৃদ্ধাশ্রম পাঠায়ে দাও।
আমাদের মতো মধ্যম আয় এর মুসলিম দেশে , বিষয়টি অনেক জটিল এবং আবেগ প্রবন।
আসুন খুজেঁ দেখি বৃদ্ধাশ্রম কি এবং কেন আমাদের দেশে এর প্রয়োজনীতার স্বপক্ষে জনমত তৈরী হচ্ছে :--------
১. বৃদ্ধাশ্রম এর ধারণা এবং উৎপত্তি পশ্চিমা দেশে, সেখানের সামাজিক,অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক
প্রেক্ষাপটে এর অস্তিত্ত বিদ্যমান।
২. ইউরোপ ,আমেরিকার দেশে বৃদ্ধাশ্রম এর বাসিন্দার বয়স : ৫৫ থেকে ৬৫ শুরু এবং মৃত্যু পর্যন্ত ( আমাদের দেশে ৬০)
৩. ইউরোপ ,আমেরিকার দেশে বৃদ্ধাশ্রম শুধু মাত্র থাকার আশ্রয় স্হল নয়, সেখানে মানসম্মত বাসস্হান, স্বাস্হ্য, আহার, বিনোদন,
চিকিৎসা এবং অর্থনৈতিক বিষয় গুলি গুরত্ব সহকারে বিবেচনায় রাখা হয়।
৪. সেখানে বৃদ্ধাশ্রম এর প্রস্তুতি ডাটা বেইজ থাকে,অর্থনৈতিক সংস্হার সার্পোট থাকে,এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রে অর্থ পরিশোধে র মাধ্যমে
সেবা গ্রহন করতে হয়।
৫. বিদেশে সবাই বৃদ্ধাশ্রম যায় এমন নয়, সামাজিক ভাবে যে সকল পরিবারে দেখাশুনার কেউ থাকে না ,
বা পারিবারিক বন্ধন অত্যন্ত শিথিল বা অর্থনৈতিক সমস্যা আছে , সেখানে বয়:বৃদ্ধ মানুষের ('elderly' or older person)
নিজ থেকে প্রস্তুতি থাকে, সঠিক সময়ে AARP সদস্য কার্ড সংগ্রহ করে । এই সদস্য পদ ২ ধরণের ।
ক) নিয়মিত সদস্য যাদের বয়স ৫০ বা তদূর্ধে বাৎসরিক চাঁদা $16
খ) সহযোগী সদস্য যাদের বয়স ৫০ এর কাছাকাছি বা নিম্নে বাৎসরিক চাঁদা $12.50
প্রতিষ্ঠাতা Dr. Ethel Percy Andrus ১৯৫৮ সালে এই AARP ( American Association of Retired Persons )
স্হাপন করেন যাহার বর্তমান সদস্য ৪০ মিলিয়ন এর উপর। ইহা অলাভজনক, অরাজনৈতিক একটি প্রতিষ্ঠাতা।
৬. এই সদস্য কার্ডের মাধ্যমে বয়:বৃদ্ধ মানুষদের দেশের সর্বত্র বিশেষ সামাজিক মর্যাদা প্রদান করা হয় এবং
আর্থিক প্রতিষ্ঠান সমূহ সুবিধাজনক ডিসকাউন্ট দিয়ে থাকে।
আমাদের এসব এর কিছুই গড়ে উঠে নাই বা আমরা কোন প্রকার প্রস্তুতি র মধ্য দিয়ে যাচ্ছি না, ব্যস মনে হলো বা বনিবনা হলো না ,
বৃদ্ধাশ্রম-এ দিয়ে আসো এটাই আমাদের কারও কারও জীবনের মুক্তি।। অথচ আমাদের ইসলাম সমাজ ব্যবস্হা বিষয়টি কে এভাবে
সমর্থন করে না।
আসুন একটি ছোট্ট হাদিসের উদ্ধৃতি দিয়ে শুরু করতে চাই, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘মানুষের মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে মানুষের তিনটি কাজ ব্যতিত সকল আমলের দরজা বন্ধ হয়ে যায়। এ তিনটি মধ্যে একটি হলো- নেক সন্তান রেখে যাওয়া। মৃত্যুর পর যদি সন্তান পিতা-মাতার জন্য দোয়া করে, তবে এ সৎ সন্তানের দোয়া পিতা-মাতার আমলের সঙ্গে যোগ হয়।
তাই সন্তানদের প্রতি পিতা-মাতার রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। হজরত ইবরাহিম ও ইসমাইল আলাইহিস সালামের মাধ্যমে যে দায়িত্ব পালনের পদ্ধতি শিখিয়েছেন স্বয়ং আল্লাহ তাআলা। তুলে ধরা হলো সন্তানের প্রতি পিতা-মাতার দায়িত্বের সংক্ষিপ্ত রূপ-
প্রত্যেক পিতা -মাতার উচিত সন্তানের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে চিন্তা-ভাবনা করে উত্তম পদক্ষেপ নেয়া। তারা যেন আল্লাহ তাআলার বিধানের আনুগত্য করে তাঁর সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারে। পিতা-মাতা সন্তানকে যে বিষয়গুলোর প্রতি জোর তাগিদ দিবেন, তা হলো-
ক. সন্তানদের দ্বীনি ও সঠিক শিক্ষা দেয়ার প্রতি গুরুত্বারোপ;
খ. দুনিয়ার জীবন-যাপনে নীতি-নৈতিকতার সঠিক পন্থাসমূহ শিক্ষা গ্রহণের তাগিদ দেয়া;
গ. পরকালীন চিরস্থায়ী জিন্দেগির সাফল্যের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণের প্রতি উদ্বুদ্ধ করা;
ঘ. আল্লাহর নিকট ক্ষমা প্রার্থনার মানসিকতা গঠনের প্রতি তাগিদ দেয়া। কারণ যার মধ্যে ক্ষমার মানসিকতা গড়ে ওঠে, সে হয়ে
ওঠে বিনয়ী। বিনয়ী ব্যক্তির দ্বারা ইহ ও পরকালীন জীবনের কোনো বিষয়ে অন্যায় সংঘটিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।
ঙ. বিনয়ী ও নীতি-নৈতিকতার সঠিক পন্থাসমূহ শিক্ষা গ্রহণকারী কোন সন্তান বাবা বা মাকে বৃদ্ধাশ্রমে থাকতে দিবে না।
অথচ বর্তমান যুগে সন্তান-সন্তুতির দুনিয়ার স্বল্পকালীন জীবনের ভবিষ্যৎ নিয়ে সকল পিতা-মাতা চিন্তায় অস্থির,
পরকালীন চিরস্থায়ী জীবনের সাফল্য লাভের বিষয়ে কোনো চিন্তা-চেতনাই পরিলক্ষিত হয় না। যা মানুষকে চূড়ান্ত ক্ষতির দিকেই ধাবিত করে।
বাবা-মায়ের প্রতি সন্তানের কর্তব্য:
ইসলামের দৃষ্টিতে পিতা-মাতাকে কষ্ট দেয়া কোনোভাবেই বৈধ নয়। সন্তান যদি একনিষ্ঠতার সঙ্গে আল্লাহ তাআলার ইবাদাত করার পাশাপাশি পিতা-মাতার সেবাযত্ন, খেদমত এবং উত্তম আচরণ করে; তবে সে দুনিয়া ও পরকালে মহাসফলতা লাভ করবে। আর যদি পিতা-মাতার সঙ্গে অসদাচরণ করে অথবা সন্তানের কোনো কাজের কারণে পিতা-মাতা অসন্তুষ্ট হন, তবে তার জন্য জাহান্নাম সুনিশ্চিত। পিতা-মাতার সঙ্গে উত্তম ব্যবহারের বিষয়ে কুরআন ও হাদিসের কথা সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো-
আল্লাহ তাআলা তাঁর ইবাদতের পর সন্তান-সন্ততির জন্য পিতা-মাতার আনুগত্য করার প্রতি অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়েছেন। পিতা-মাতাকে সম্মান করা, তাঁদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার, কোমল আচরণ করাকে আবশ্যক করেছেন। এ জন্য তাঁর ইবাদাতের সঙ্গে সঙ্গে পিতামাতার প্রতি উত্তম আচরণের নির্দেশ দিয়েছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন-
‘তোমার পালনকর্তা আদেশ করেছেন যে, তাঁকে (আল্লাহ) ছাড়া অন্য কারও ইবাদাত কর না এবং পিতা-মাতার সাথে ভালো ব্যবহার কর। তাদের মধ্যে কোনো একজন অথবা উভয়েই যদি তোমার জীবদ্দশায় বার্ধক্যে উপনীত হয়; তবে তাদেরকে ‘উহ’ শব্দটিও বল না এবং ধমক দিও না এবং তাদের সঙ্গে শিষ্ঠাচারপূর্ণ কথা বল।’ (সুরা বনি ইসরাইল : আয়াত ২৩)
এ কারণেই হাদিসে এসেছে, হজরত আবু উমামা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, এক ব্যক্তি রাসুলে আরাবিকে জিজ্ঞাসা করলেন, সন্তানের ওপর পিতা-মাতার হক কী? উত্তরে বিশ্বনবি বললেন, তাঁরা উভয়েই তোমার জান্নাত অথবা জাহান্নাম। অর্থাৎ যারা পিতামাতার প্রতি যথাযথ দায়িত্ব পালন করবে, তারা সফলকাম। আর যারা তাদের অবাধ্যতায় লিপ্ত হবে তাদের জন্য লাঞ্ছনা।
হাদিসে আরো এসেছে- যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে পিতা-মাতার আনুগত্য করে তার জন্য জান্নাতের দুটি দরজা খোলা থাকবে; আর যে ব্যক্তি তাদের অবাধ্য হয় তার জন্য জাহান্নামের দুটি দরজা খোলা থাকবে। এ কথা শুনে এক ব্যক্তি বিশ্বনবিকে প্রশ্ন করলেন, হে আল্লাহর রাসুল! (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) জাহান্নামের এ শাস্তির বাণী কি তখনো বলবৎ থাকবে? পিতা-মাতা যখন এ ব্যক্তির প্রতি জুলুম করে। উত্তরে রাসুলে আরাবি বলেন, এই শাস্তির বিধান হয়তো তখনো প্রযোজ্য হবে।
কোনোভাবেই পিতামাতকে কষ্ট দেয়া যাবে না। তাদের অবাধ্য হওয়া যাবে না। আর কুরআন ও হাদিসের বিধানও তাই। সুতরাং সর্বপ্রথম আল্লাহ তাআলার ইবাদাত (হুকুম-আহকাম) করা; তারপরই পিতা-মাতার খেদমত করা, তাদের সঙ্গে উত্তম আচরণ করাই সকল মানুষের একান্ত কর্তব্য। সর্বোপরি এমন কোনো কাজ না করা, যাতে তাদের মনে সামান্যতম কষ্টও হয়।
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে আল্লাহর ইবাদাত-বন্দেগির পাশাপাশি পিতা-মাতার প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া, তাদের প্রতি সহনুভূতিশীল হওয়া এবং তাদের সার্বিক তত্ত্ববধান গ্রহণ করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
বিশ্ব প্রবীন দিবসের প্রাক্কালে আমি খতিব আব্দুল জাহিদ মুকুল আপনাদের জানাচ্ছি বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালবাসা। দুঃখজনক হলেও সত্য যে পিতামাতার অপরিসীম ত্যাগ তিতিক্ষার বিনিময়ে সমাজে প্রতিষ্ঠিত, সচ্ছল অনেক সন্তানেই বৃদ্ধ পিতা মাতাকে অবজ্ঞা করছে, তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করছে। যা সত্যই কাম্য নয়।আমরা কি বদলাতে পারি না? অবশ্যই পারি।আমি অত্যান্ত আশাবাদী একজন মানুষ। আমার আশা আগামী প্রজন্মের কাছে। বিংশ শতাব্দির এই ত্রিমাত্রিক জগতে দাঁড়িয়ে, হে নবীন তোমাদের বলছি আজ থেকে হাজার হাজার লাইক হোক পিতামাতার জন্য, সেলফি হোক পিতামাতার হাসির মুখ আঙ্গুল নয় হৃদয় এর স্পশেই যেন জানতে পারো বাবা - মার প্রয়োজন। পৃথিবীর যেখানেই থাকো না কেন Facebook নয় পিতামাতার প্রশান্তি ময় Face হউক দিন শুরুর অনুপ্রেরণা। সন্তান ও পিতামাতার ভালোবাসায় সিক্ত হউক বাংলাদেশ। প্রচন্ড শক্তিশালী পারিবারিক বন্ধনে আবদ্ধ হোক আগামীর বাংলাদেশ।
পরিশেষে সবার প্রতি আমার আকুল আবেদন, যে সমস্ত প্রবীনদের আল্লাহ ছাড়া পৃথিবীতে কেউ নেই তাদেরকে অবহেলা করবেন না। আমাকে এই অসহায় প্রবীনদের সেবা করার সুযোগ দিন।আমি আমার “বয়স্ক পুনর্বাসন কেন্দ্র” এ আমৃত্যু বিনা খরচে অন্ন, বস্ত্র, চিকিৎসা ও বিনোদন এর ব্যবস্থা করে আসছি এবং ভবিষ্যতেও তাদের জীবন সুখময় করে তুলতে সচেষ্ট থাকব। ইনশাল্লাহ।
তাহলে আমাদের করণীয় কী ?
সময় এসেছে সময়োচিত সিদ্বান্ত গ্রহন করার,
নাহলে আপনার আমার জীবনেও ঘটবে এমন দু:খজনক ঘটনা।।।
আরও জানতে চাইলে ২য় পর্বে ভিজিট করুন :-
২| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:৫৬
মোঃ আল মামুন শাহ্ বলেছেন: অসাধারণ অনেক সুন্দর লিখেছেন। এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়। ইসলামী আবেগ বৃদ্ধাশ্রম কে দূরে রাখতে অনেকটা সহায়তা করে। তবে এর সাথে সাথে যদি কোন আইন করা সম্ভব হত যে ছেলেরা তাদের বৃদ্ধ পিতা-মাতার দায়িত্ব নিতে বাধ্য। তাহলে খুব ভালো হতো। শুনেছিলাম এইরকম আইন পাস হবে। হয়েছে কিনা বলতে পারি না
২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৮
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আপনার চিন্তা চেতনা অবশ্যই সমাজ থেকে উঠে আসবে,
আইন করে কি হবে ???
বৃদ্ধাশ্রম =পর্ব ২ তে আরো ভয়াবহ তথ্য পাবেন প্রস্তুতি চলছে,
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ, মূল্যবান সহমতের জন্য
৩| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:২৬
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আপনার চিন্তা চেতনা অবশ্যই সমাজ থেকে উঠে আসবে,
আইন করে কি হবে ???
বৃদ্ধাশ্রম =পর্ব ২ তে আরো ভয়াবহ তথ্য পাবেন প্রস্তুতি চলছে,
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ, মূল্যবান সহমতের জন্য
....................................................................................................................................................................
৪| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৫১
শায়মা বলেছেন: আমাদের দেশে এখনও এত বিবেকহীন ছেলে মেয়েরা জন্ম নেয়নি তাই বৃদ্ধাশ্রম আজও কম আছে। ছেলেমেয়েদের প্রতি ভালোবাসা যতদিন থাকবে ততদিন বৃদ্ধাশ্রমেও বাবা মায়েরা কম যাবে। তবে ইদানীং দেখা যায় মাতার হাতে পুত্র খুন, পুত্রের হাতে বাবা খুন এসবই হয়তো একদিন কাল হয়ে দাঁড়াবে।
তবে বৃদ্ধদের জন্য বিনোদন বা তাদের জন্য উপযোগী কিছু সময় কাটাবার কাজ দরকার। আমি দেখেছি একটা সময় কর্মপটু মানুষের জীবনও অকর্মন্য হয়ে পড়ে শাররিক ডিসাবিলিটির জন্য। তাদেরকে সময় দেওয়া মানুষের বড় অভাব এই কর্মব্যাস্ত যুগের দিনে।
২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:৪৯
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: বৃদ্ধাশ্রম =পর্ব ২ তে আমি আমার জানা ঘটনার বিবরন দিব আরও
থাকবে কি হারে বৃদ্ধাশ্রম গড়ে উঠার প্রেক্ষাপট তৈরী হচ্ছে।
ব্লগে আসার জন্য আন্তরিক ধণ্যবাদ রইল।
৫| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:১২
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: বৃদ্ধাশ্রম =পর্ব ২ তে আমি আমার জানা ঘটনার বিবরন দিব আরও
থাকবে কি হারে বৃদ্ধাশ্রম গড়ে উঠার প্রেক্ষাপট তৈরী হচ্ছে।
ব্লগে আসার জন্য আন্তরিক ধণ্যবাদ রইল।
....................................................................................................................................................................
৬| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৩০
প্রথমকথা বলেছেন: বৃদ্ধাশ্রমের দরকার আছে বলে আমি মনে করিনা, কারণ প্রত্যেক ছেলেমেয়ে যদি মনে করে আমি বাবা মায়ের সন্তান, বাবা মায়ের কারণে পৃথিবীতে এসেছি , মায়ের রক্ত খেয়ে বড় হয়েছি, বাবা মায়ের স্নেহে যত্নে লালন পালনে এতটুকু হয়েছি তা হলে কখনো। বাবা মাকে বৃদ্ধাশ্রমে যেতে হবেনা।
মেয়ের ফেসবুকে স্ট্যাটাস অত্যন্ত সুন্দর এবং বাস্তব যদি মেয়ের কোন রকম সামর্থ্যও থাকে, আর অর্থনৈতিক সামর্থ্য না থাকলেও কখনো মেয়েরা বাবা মাকে ফেলে দেয়না। মেয়েরা বাবা মায়ের খুব ভক্ত। এইটা আমার ব্যক্তিগত মতামত।
আর ছেলের ফেসবুকে যে মন্তব্য করেছেন তা সম্পূর্ণ রূপে সত্য নয় কিছু সময়ে কিছু ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। ছেলেরাই বাবা মাকে অনেক সময় দূরে সরিয়ে দেয়, মনে করে বাবা মা একসাথে থাকলে স্ত্রী সাথে বনিবনা হবে না তা আবার বাবা মা মেনে নেয়। কিন্তু ছেলের যে দায়িত্ব বাবা মা কে দেখার তা যদি সামান্যতম সহযোগিতা করে তাহলে বাবা মা রা কখনো বৃদ্ধাশ্রমে যেতে হয়না।
বিতর্কে না গিয়ে সকল সন্তানেরা একটু মানবিক এবং কৃতজ্ঞ হলে বাবা মাকে কখনো বৃদ্ধাশ্রম নামক কঠিন কারাগারে যেতে হবেনা, শেষ বয়সে বাবা মা ছেলে বউয়ের নাতি নাতনী নিয়ে থাকতে চায়। এই চাওয়াটা স্বাভাবিক।
২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:৩৬
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আপনার ব্যক্তিগত মতামত, অত্যন্ত আন্তরিক এবং আমার ও কাম্য,
কিন্ত বাস্তবতা ভিন্ন দিকে এগিয়ে চলছে, সে কারনে এই বিষয়ের অবতারনা।
সঙ্গে থাকুন এবং পরবর্তী পর্ব -২ তে অংশ নিন।
....................................................................................................................................................................
সম্বভত এই প্রথম আমার ব্লগে আপনার আগমন, এজন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
.............................................................................................................................................................
৭| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৫৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: অতি গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয় নিয়ে অসাধারণ একটা পোস্ট লিখেছেন, এজন্য প্রথমেই আপনাকে আন্তরিক অভিনন্দন জানাচ্ছি।
পোস্টটা খুব ভাল লেগেছে। + +
প্রতিটি সন্তানের অবশ্য কর্তব্য মা বাবা যতদিন জীবিত থাকেন, তাদের দেখভাল করা। কিন্তু এর পরেও কিছু কথা থাকে। কিছু বয়োবৃ্দ্ধ মা বাবা থাকতে পারেন যাদের সকল সন্তানেরা জীবিকার সন্ধানে প্রবাসী জীবন যাপন করে, যাদের পক্ষে সম্ভব হয় না মা বাবাকে শারীরিক উপস্থিতি দিয়ে সাহচর্য দেয়া। অনেক আত্মাভিমানী মা বাবাও আজকাল চান না, বৃ্দ্ধ বয়সে সন্তানের সংসারে থাকতে। এমতাবস্থায় দেশে যদি সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনায় বৃ্দ্ধাশ্রম পরিচালিত হয়, যেখানে বয়োবৃদ্ধদের জন্য থাকবে খাদ্য, চিকিৎসা আর মানসিক বিনোদেনের মানসম্মত ব্যবস্থা, এবং তাদের এই সেবা গ্রহণের মূল্য পরিশোধের দায়িত্ব যদি প্রবাসী সন্তানেরা নিয়ে থাকেন, তবে সেটা হবে মন্দের ভাল। আদর্শ পরিস্থিতি হবে মা বাবাকে সন্তানের নিজের কাছে রাখা। সেটা যদি মোটেই সম্ভব না হয়, তবেই মানসম্মত বৃদ্ধাশ্রমের প্রয়োজন দেখা দিতে পারে। অনেক সময় দেখা যায়, সন্তানেরা মা বাবাকে দেখভালের দায়িত্ব কোন নিকটাত্মীয় বা দূর সম্পর্কের আত্মীয় স্বজনের উপর ন্যস্ত রেখে বিদেশে চলে যান এবং সেখান থেকে তাদের কাছে টাকা পাঠাতে থাকেন, কিন্তু তারা সেগুলো যথাযথভাবে ব্যবহার না করে নিজের কাজে লাগান। এদের কাছে রাখার চেয়ে বৃ্দ্ধাশ্রমে রাখা অনেক ভাল। আপন শিশু সন্তানকে অনেকে যেমন বাধ্য হয়েই ডে কেয়ার সেন্টারে রেখে যান, এটাও অনেকটা সে ধরণেরই ব্যবস্থা।
২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:৪৫
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আপনার সময়োচিত মতামত, অত্যন্ত আন্তরিক এবং আমার ও কাম্য, মা বাবা যতদিন জীবিত থাকবে,
তাদের দেখভাল সন্তানরা করবে ।
কিন্ত বাস্তবতা ভিন্ন দিকে এগিয়ে চলছে, সে কারনে এই বিষয়ের অবতারনা।
আমাদের দেশে বৃদ্ধাশ্রমের প্রয়োজন দেখা দিয়েছে বিধায় এবং বেশ কিচ্ছু পরিচালিত হচ্ছে ।
সঙ্গে থাকুন এবং পরবর্তী পর্ব -২ তে অংশ নিন।
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
সম্ভবত এই প্রথম আমার ব্লগে আপনার আগমন, এজন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
৮| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:৪৫
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: মন খারাপের মত এবং অসহায়ের মত একটি বাস্তবতা মেনে নেয়ার বিষয়ে পোস্ট। খায়রুল আহসান ভাই অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ মন্তব্য করে গেছেন। আমরা বাস্তবতার কাছে জিম্মি হয়ে আমাদের শিশুরা এবং বৃদ্ধরা অসহায় হয়ে গেছে। শিশুরা তাও মনোযোগ পায়, অন্তত দিন শেষে মা-বাবাকে দেখে, টাকা পয়সার অভাব হয় না। কিন্তু বৃদ্ধরা যেন সবচেয়ে নিষ্ঠুর ব্যবহার পায়। বোঝা হয়ে ওঠে। অনেক বিদেশী ছবিতে বৃদ্ধাশ্রমে বৃদ্ধদের হাসি আনন্দে দিন কাটাতে দেখি। ইদানীং কলকাতার কিছু ছবিতেও দেখি। 'মুন্না ভাই ২' এবং 'এক ভিলেন' ছবিতে বৃদ্ধাশ্রমে হাসি আনন্দে বৃদ্ধদের সময় কাটাতে দেখা গেছে। তার কারণ সেটাই পোস্টে আপনি যা লিখেছেন। চিকিৎসা, খাবার, বিনোদন সবকিছু সুচারুভাবে পাওয়া। সমাজের অনেক নিয়ম কানুন, সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গিসহ অনেক কিছুই বদলানো দরকার আমাদের।
২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:৫৫
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: বাস্তবতা ভিন্ন দিকে এগিয়ে চলছে, সে কারনে এই বিষয়ের অবতারনা।
সবার মতামত চাই, পর্ব-২ তে আরও বাস্তব তথ্য প্রদান করতে চাই।
ব্লগে আপনার আগমন, এবং মূল্যবান মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ,
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
৯| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:১০
ওমেরা বলেছেন: আপনার লিখা খুব ভাল হয়েছে বলতেই হবে। আপনার ২য় পর্ব পড়ে কমেন্ট করব।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:৪৬
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ব্লগে আপনার প্রথম আগমন,
এবং মূল্যবান মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ,
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
২য় পর্ব প্রস্তুতি চলছে , আশা করি দু এক দিনের মধ্যে প্রকাশ হবে।
১০| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:৪৬
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ব্লগে আপনার প্রথম আগমন,
এবং মূল্যবান মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ,
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
২য় পর্ব প্রস্তুতি চলছে , আশা করি দু এক দিনের মধ্যে প্রকাশ হবে।
১১| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:১২
রোকনুজ্জামান খান বলেছেন: আপনি একজন প্র রি শ্র মি ব্লগার। ভাল লিখেছেন আপনার লিখা সার্থক।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:১৪
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: সবার মতামত চাই, পর্ব-২ তে আরও বাস্তব তথ্য প্রদান করতে চাই।
ব্লগে আপনার আগমন, এবং মূল্যবান মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ,
১২| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৩৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অসাধারণ! ভীষণ ভালো লাগলো পোস্টটি। হৃদয় ছুঁয়ে গেল। তবে একটু জানতে ইচ্ছা করছে এমন পোস্টের পাঠক ও কমেন্টে সংখ্যা দেখে যে আপনি কী প্রথম পেজে স্থান পাননি? এনিওয়ে,
শুভেচ্ছা নিয়েন ।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:০৫
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ব্লগে আপনার প্রথম আগমন, এবং মূল্যবান মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ,
আপনার অনেক লেখা, মতামত, আমি অনেক দিন যাবত পড়ছি,
কিন্ত নবীন ব্লগার হিসাবে মন্তব্য করি না,
সম্প্রতি কিছু কিছু ব্লগার এর পাতায় অংশগ্রহন করতে শুরু করেছি ।
যথার্থ ই বলেছেন নবীন ব্লগার এর লেখা কজনার নজর কাড়ে ???
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
নবীন ব্লগার এর মর্যাদা " ব্লগার কর্তৃপক্ষ " রাখবেন এটাই আমার বিশ্বাস
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
সবার মতামত চাই, পর্ব-২ তে আরও বাস্তব তথ্য প্রদান করতে প্রস্তুতি চলছে।
ব্লগে আপনার আগমন আমাকে অনেক আনন্দিত করেছে, এবং আমার বিশ্বাসপর্ব-২ তে মূল্যবান মতামত প্রদান করে
আমার প্রচেষ্টা কে ফলপ্রসু করতে সহায়তা করবেন ।
১৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:১৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রতিমন্তব্যে আবার আসা, ভাইজান আপনি নবীন কী করে হলেন? একবছর আট মাস ব্লগিং করছেন। ব্লগিংএ আমার চেয়ে অনেক সিনিয়র আপনি। জানিনা আপনার এ অবস্থার রহস্য কি। তবুও বলবো পোস্টের সঙ্গে কমেন্টও বেশি বেশি করুন। আপনি যদি আমার পোস্ট পড়ে থাকেন তাহলে আপনার মতামত ও তার পরিপ্রেক্ষিতে লাইক আমার প্রাপ্য নয়কি? ঠিক একই ভাবে আমার কমেন্ট ও লাইক প্রদান আপনার অধিকার। আসুন আমরা একে অপরের সঙ্গে এক আত্মিক সম্পর্ক গড়ে তুলি।
শুভকামনা আপনাকে।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৯
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: বিভিন্ন কাজের চাপে আমি সময় খুব কম পাই,
ঠিক একই ভাবে কমেন্ট ও লাইক প্রদান করাও সব সময়ে
হয়ে উঠে না, তাছাড়া বাংলা টাইপ করার অনেক সময় লাগে,
তথাপি চেষ্টা করছি আপনাদের সঙ্গে থাকার,
ঢাকার বাহিরে (মাসে কমপক্ষে ১০ দিন) ট্যুর অবস্হায়, লগ ইন করা যায় না।
তবে প্রথম পাতায় লেখা আসলে হয়তো গতি , উৎসাহ আরো বেগোবান হতো
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
শুভ কামনা থাকল , আবার ও সহমর্মিতা জানানোর জন্য....................................
১৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:১৮
সনেট কবি বলেছেন: অনেক সুন্দর লিখেছেন।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:৩৩
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আপনাদের সহযোগিতা আমার উৎসাহ,
প্রথম পাতায় লেখা আসেনা বিধায় আলোচনা বেগবান হয়নি,
প্রচুর সময় ব্যয় করতে হচ্ছে, তবুও আমি ২য় পর্ব লিখব ,
যেখানে আমাদের সমাজের চিত্র ফুটে উঠবে ।
....................................................................................................................................................
১৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৮
লাবণ্য ২ বলেছেন: অতীব ও গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে সুন্দর আলোচনা করেছেন।বৃদ্ধ বয়সে বাবা_মাকে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠানো মানসিকতা সম্পন্ন সন্তানের সংখ্যা এখনো নগন্য।তবে সারাদিনের কর্মব্যস্ততার জন্য সময় দিতে না পারায় কেউ কেউ বৃদ্ধ বাবা-মাকে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠিয়ে দেন হয়তো।এর বাইরে ভিন্ন মানসিকতার মানুষ যে নেই তা নয়।তবে এই দায় নারী পুরুষ উভয়েরই।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৪৭
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: কেউ কেউ বৃদ্ধ বাবা-মাকে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠিয়ে দেন হয়তো।এর বাইরে ভিন্ন মানসিকতার মানুষ যে নেই তা নয়।তবে এই দায় নারী পুরুষ উভয়েরই।
বক্তব্যে বাস্তবতা থাকলেও আমাদের সমাজ এখন
তার জন্য কোন প্রস্তুতি গ্রহন করে নাই ।
পর্ব -২ অচি রে ই প্রকাশ হবে আশা করি বাস্তব আরও কি ছু জানাতে
আমন্ত্রন থাকল।
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
ব্লগে আপনার আগমন, এবং মূল্যবান মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ,
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:২৭
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: