নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষের জীবন প্রতিদিন তার বেঁচে থাকার লাইসেন্স নবায়ন করে ।প্রকৃতি এটা নিয়ন্ত্রন করে,যেদিন নবায়ন হবেনা,সেদিন মৃত্যু অনিবার্য ।

স্বপ্নের শঙ্খচিল

আমার মনের মাঝে শঙ্খচিল ডানা মেলে প্রতিদিন,ভুলতে পারিনি সেই অভিমান আবার ফিরে আসা তোমার কাছে !

স্বপ্নের শঙ্খচিল › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশে একটাও বৃদ্ধাশ্রম থাকতো না - পর্ব: ২

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:২৫

একটি মেয়ে ফেসবুকে পোস্ট করেছিলো,
যদি মা, বাবার দায়িত্ব মেয়েদের দেওয়া হত,তাহলে অাজ,
বাংলাদেশে একটাও বৃদ্ধাশ্রম থাকতো না,
ঐ মেয়েটির পোস্টে একটা ছেলে কমেন্ট করলো!
যদি প্রত্যেক-টা মেয়ে তার শ্বশুড় শ্বাশুড়ি কে মা,বাবার মর্যাদা দেয় তাহলে শুধু বাংলাদেশ কেন!
গোটা পৃথিবীতে বৃদ্ধাশ্রম থাকবে না৷৷
এখন আপনারাই বলুন কার কথাটা ঠিক??? ১// মেয়েটির. ২// ছেলেটির

,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,

আইনে বাবা-মা’র ভরণ-পোষণ না দিলে বা তাদের প্রতি অর্পিত দায়িত্ব
পালন না করলে সন্তানদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়ার বিধান রয়েছে

,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,

২০১১ সালে জনসংখ্যা ১৫০ মিলিয়ন ধরে এক সমীক্ষায় দেখা যায় যে, ২০৫০ সালে খুবই জ্যামিতিক হারে বয়োবৃদ্ধের সংখ্যা বেড়ে যাবে তখন বৃদ্ধাশ্রমের চিত্রটা কি হবে ? আমরা কি অনুমান করতে পারছি ?? আমাদের সামাজিক অর্থনৈতিক অবস্হা ই বা কেমন থাকবে??? সরকার কি কোন প্রস্ততি গ্রহন করবে!!!

: ২০১১ সাল : ৭.৪% > বয়োবৃদ্ধের সংখ্যা : ১,১১,০০০,০০.০০ জন
: ২০২০ সাল : ৮.০% > বয়োবৃদ্ধের সংখ্যা : ১,২০,০০০,০০.০০ জন
: ২০৩৫ সাল : ১১.৯% > বয়োবৃদ্ধের সংখ্যা : ১,৭৮,৫০০,০০.০০ জন
: ২০৫০ সাল : ১৭.০% > বয়োবৃদ্ধের সংখ্যা : ২,৫৫,০০০,০০.০০ জন







আসুন প্রথমে কিছু বাস্তব ঘটনা তুলে ধরি, যা কিছু দিন যাবত পত্র পত্রিকায় প্রকাশিত হচ্ছে
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
কেইস ষ্টাডি : ০১
৩ ছেলে পুলিশের কর্মকর্তা , মেয়ে স্কুল শিক্ষিকা তবুও বৃদ্ধ মায়ের দু’বেলা মিলে না খাবার !!
October 7, 2017 | Bangladesh, Religious And Life

বৃদ্ধার তিন ছেলে, একজন পুলিশের কর্মকর্তা। একজন অবসরে গেছে, অন্য দু’জন এখনও কর্মরত। বাকি দুই ছেলের একজন ব্যবসা করে, অন্যজন ইজিবাইক চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করে। একমাত্র কন্যা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা। তারপরও বৃদ্ধার জীবন চলছিল অর্ধাহারে-অনাহারে। বয়স সত্তর বছরের ঊর্ধে। বাড়ি বরিশাল জেলায়,ভিক্ষা করে জীবন ধারণ করতেন বৃদ্ধা।তিন বছর আগে সাধারণ কৃষক স্বামী মারা গেছেন।নিষ্ঠুর পরিহাস, ছেলেমেয়েরা প্রতিষ্ঠিত হলেও বাবা মারা যাবার পর কেউ তাদের মায়ের খোঁজ নেয়নি।
সংবাদ মাধ্যমে বৃদ্ধার এ মানবেতর জীবন-যাপনের খবর প্রকাশিত হওয়ার পর বরিশাল-৩ আসনের সংসদ সদস্য এ বৃদ্ধা মহিলার ভরণ-পোষণেরও দায়িত্ব নেন।

কেইস ষ্টাডি : ০২
ফেসবুক স্ট্যাটাস থেকে জানা যায় যে, ঢাকার উত্তরায় এক হতভাগ্য পিতার কথা।ভদ্রলোক ছিলেন উচ্চ পদস্থ সরকারি কর্মকর্তা। পুত্র-কন্যাদের লেখাপড়া শিখিয়ে ‘মানুষ’ করেছিলেন। ঢাকার উত্তরায় ছিল তার পাঁচতলা বাড়ি। কিন্তু বৃদ্ধ বয়সে সে বাড়িতে বৃদ্ধের ঠাঁই হয়নি। অসুস্থ বৃদ্ধ লোকটি কখনো কোনো মসজিদের বারান্দায়, কখনো ফুটপাতে রাত কাটাতেন। একদিন মসজিদের সামনে তাকে দেখতে পেলেন মো:শা: (নাম সংক্ষিপ্ত করা হয়েছে)। গুরুতর অসুস্থ সে বৃদ্ধকে এনে ভর্তি করালেন নিজের হাসপাতালে। বৃদ্ধের কাছ থেকে জেনে নিলেন তার পরিচয়, ছেলেমেয়েদের ঠিকানা। শাহেদ সাহেব তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করলেন। কিন্তু বৃদ্ধের প্রতিষ্ঠিত পুত্ররা কেউ সাড়া দিল না। যোগাযোগও করল না। অগত্যা মো:শা: সাহেব নিজেই ভার নিলেন বৃদ্ধের চিকিৎসার। বৃদ্ধের হার্টের অবস্থা ছিল খুবই নাজুক। তার ওপর বার্ধক্যজনিত আরো কিছু রোগ তাকে চেপে ধরেছিল। দিন পনের পরে বৃদ্ধ ইন্তেকাল করলেন।মো:শা: সাহেব আবারও যোগাযোগ করলেন বৃদ্ধের পুত্রের সঙ্গে। জানালেন পিতার মৃত্যু সংবাদ। বললেন এসে পিতার লাশ দাফনের ব্যবস্থা করতে। উত্তরে ব্যবসায়ের কাজে অতি ব্যস্ত পুত্র জানালো, সে খুব ব্যস্ত। আসা সম্ভব নয়। তাহলে তার পিতার লাশের কী হবে জানতে চাইলে পুত্র বললো, লাশটা অঞ্জুমানে মুফিদুল ইসলামকে দিয়ে দিন। না, মো:শা: সাহেব সে লাশ আঞ্জুমানে মুফিদুল ইসলামকে দেননি। পরম মমতায় তিনি সযতে ভাগ্যাহত বৃদ্ধের লাশ দাফনের ব্যবস্থা করেছিলেন।

কেইস ষ্টাডি : ০৩
চ্যানেল আইয়ের অনুষ্ঠানে প্রচারিত ঘটনা :
আপনের চেয়ে পর ভাল, পরের চেয়ে বৃদ্ধাশ্রম। কঠিন এক সত্য। আর এ সত্যকে মেনেই এসব বৃদ্ধ মা-বাবা আশ্রয় নেন বৃদ্ধাশ্রমে। সন্তানের কাছে যাদের বেশি কিছু চাওয়ার নেই; শেষ বয়সে আদরের সন্তানের পাশে থেকে সুখ-দুঃখ ভাগ করবার ইচ্ছা এতটুকুই যা চাওয়ার । আর এ নিয়েই প্রতিটি পিতা-মাতা প্রহর গুনতে থাকেন দিবা-রজনী। কিন্তু অনেকেরই সেই সন্তানের কাছে আশ্রয় না হয়ে; আশ্রয় হয় আপনজনহীন বৃদ্ধাশ্রমে। শেষ বয়সে মস্ত ফ্লাটের ঘরের কোণেও জনমদুঃখী মা-বাবার এতটুকুও জায়গা মিলে না। ওদের ছুঁড়ে দেয়া হয় প্রবীণ নিবাসনামীয় নরকে । তবুও প্রতিবাদ দানা বাঁধে না; মন অভিশাপ দেয় না। নাড়ী ছেঁড়া ধন ওরা। তাই চুপ থাকেন...একেবারে চুপ। তবে এ নিষ্ঠুরতা তাদের কেবলই কাঁদায় ... এ কেমন নিয়তি ? ভাবি আমরা কতটাই না আধুনিক স্বার্থপর !

কেইস ষ্টাডি : ০৪

আমি যখন ( প্রায় ১৫ বৎসর পূর্বে )একটি সরকারী প্রতিষ্ঠানে নির্মান কাজের সাথে যুক্ত ছিলাম,
তখন একজন প্রকৌশলী অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে সবেমাত্র প্রধান প্রকৌশলী হয়েছেন
স্বাভাবিক ভাবেই সকলের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরী করার সময়।এমনি একসময়ে তিনি খুলনা এলেন
আমি যথেষ্ট আদর আপ্যায়ন করলাম এবং শালীর বাসায় বেড়ানোর জন্য গিফটও দিলাম।
আমি উনাকে ভালোই জানতাম।
ঢাকা আসার পর উক্ত সরকারী প্রতিষ্ঠানে কাজের জন্য গিয়ে কানাঘুষা শুনতে পেলাম, প্রধান প্রকৌশলীর
কৃষক বাবা এসে ছিলেন ছেলের সঙ্গে দেখা করার জন্য , তিনি তো দেখা করলেনই না, বাসায় পর্যন্ত
নিলেন না। অফিসের ই এক সুপার (প্রকৌশলী) কৃষক বাবা কে নিজ বাসায় নিয়ে যান এবং
দরকারী কাজ সেরে , টাকা পয়সা দিয়ে বাড়ী পাঠায়ে দেন। এরপর থেকে উক্ত প্রকৌশলীর
সঙ্গে দেখা করতাম না, প্রচন্ড ঘৃনা করতাম ।

একটি গল্প এখানে উল্লেখ করতে চাই। পুত্র শহরে থাকে স্ত্রী-সন্তান নিয়ে। বাবা-মা গ্রামে থাকেন। পুত্র দীর্ঘদিন বাড়ি আসে না। পিতা বারবার চিঠি লেখেন পুত্রকে বাড়ি আসতে। বেশ কয়েকটি চিঠি পাবার পর ব্যস্ত পুত্র বাড়ি এলো বাধ্য হয়ে। সে বাবা-মাকে বললো, তোমরা তো আমাকে আসতে বলো, কিন্তু খোকাকে রেখে তো আমি আসতে পারি না। খোকা ওই পুত্রের শিশু ছেলে। তখন একটি দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে পিতা বললেন, ‘বাবা, আজ তোমার খোকা হয়েছে, তাকে ছেড়ে তোমার আসতে কষ্ট হয়। তুমিও তো আমাদের খোকা। তোমাকে দেখতে কি আমাদের মন চায় না?’
একটি বিষয় লক্ষণীয়, যেসব সন্তান পিতা-মাতাকে অবহেলা করছে, খোঁজ-খবর রাখছে না, তারা কিন্তু নিজেদের সন্তানকে একই ভালবাসা দিয়ে লালন-পালন করছে। অবাক করা বিষয় হলো, নিজ সন্তানের জন্য উদয়াস্ত পরিশ্রম করার সময় তাদের এ কথাটি মনে হচ্ছে না যে, তাদের পিতা-মাতাও তাদেরকে এভাবেই লালন-পালন করেছে।
কিন্তু কেন এমন হচ্ছে? কেন কিছু সংখ্যক মানুষ তাদের জন্মদাতা বাবা ও জন্মদাত্রী মায়ের প্রতি এমন নিষ্ঠুর আচরণ করছে? তারা কি নৈতিক শিক্ষা পায়নি? তারা কি শোনেনি পিতা-মাতার প্রতি সন্তানের কর্তব্য সম্পর্কে ধর্ম কী বলেছে? প্রতিটি ধর্মেই পিতা-মাতার স্থান দিয়েছে সর্বোচ্চে। আমাদের ধর্মে তো পরিষ্কারই বলা আছে, মা’য়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেশত।

বৃদ্ধাশ্রম আমাদের দেশে সংস্কৃতির অংশ নয়, বরং কিছুটা প্রয়োজন এবং অনেকটাই মূল্যবোধের অবক্ষয়ের প্রকাশ। আমাদের এখানে যারা বৃদ্ধাশ্রমে থাকেন তাদের বেশিরভাগই যে স্বেচ্ছায় থাকেন তা নয়। অনেকেই সন্তানের অবহেলা বা অযত্নের কারণে, কখনও কখনও দুর্ব্যবহারের শিকার হয়ে আশ্রয় নেন এসব নিবাসে। আজ যারা বৃদ্ধ তারা নিজেদের জীবনের সকল সময়, ধন সম্পদ বিনিয়োগ করেছিলেন সন্তানের জন্য, নিজের জন্য রাখেননি কিছুই। কিন্তু বৃদ্ধ বয়সে সন্তানের কাছ থেকে এর একটি ক্ষুদ্র অংশও তারা পাচ্ছেন না। কখনও দেখা যায় সন্তান তার নিজের পরিবারের খরচ যোগাতে হিমশিম খাচ্ছে, তাই পিতা-মাতাকে মনে করছে বোঝা। নিজে স্ত্রী-সন্তান নিয়ে একটু ভাল থাকার জন্য বাবা-মার ঠাঁই করে দিয়েছেন বৃদ্ধাশ্রমে। আবার এমনও দেখা যায় যে সন্তানের টাকা পয়সার অভাব নেই, কিন্তু পিতা-মাতাকে নিজের কাছে রাখার প্রয়োজন বোধ করছেন না, বা বোঝা মনে করছেন। হয় নিজেই পাঠিয়ে দিচ্ছেন বৃদ্ধাশ্রমে, নয়ত অবহেলা দুর্ব্যবহার করে এমন অবস্থার সৃষ্টি করছেন যেন তাদের পিতা-মাতা নিজেরাই সরে যান তার সাধের পরিবার থেকে। কেউ কেউ আবার এমনও বলেন, তার টাকার অভাব না থাকলেও সময়ের অভাব আছে, পিতা-মাতাকে দেখভাল করা বা তাদের সঙ্গে কথা বলার মতো পর্যাপ্ত সময় তার নেই। তাই বাবা বা মা একা একা নির্জন থাকার চেয়ে বৃদ্ধনিবাসে অন্যদের সঙ্গে একত্রে সময় কাটানোই তাদের জন্য ভাল। একবার বৃদ্ধনিবাসে পাঠাতে পারলেই যেন সকল দায়মুক্তি। এভাবে নানা অজুহাতে পিতা-মাতাকে দূরে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে। অনেক নামি দামি বুদ্ধিজীবী, শিল্পী, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, শিক্ষক, চাকরিজীবী যারা একসময় খুব বর্ণাঢ্য জীবনের অধিকারী ছিলেন, বৃদ্ধ বয়সে এসে নিজের সন্তানের দ্বারাই অবহেলা ও বঞ্চনার শিকার হয়ে বৃদ্ধাশ্রমের স্থায়ী বাসিন্দা হতে বাধ্য হচ্ছেন। অনেক সন্তান বা আত্মীয়স্বজন আর তাদের কোন খবরও নেন না। তাদের দেখতে আসেন না, এমনকি প্রয়োজনীয় টাকা-পয়সা বা জিনিসপত্রও পাঠান না। বাড়িতে কোন অনুষ্ঠানে বা ঈদের আনন্দের সময়ও পিতা-মাতাকে বাড়িতে নেন না। এমনও শোনা যায়, অনেকে পিতা বা মাতার মৃত্যুশয্যায় বা মারা যাওয়ার পরও শেষবার দেখতে যান না। বৃদ্ধনিবাসের কর্তৃপক্ষই কবর দেয়া বা যে কোন শেষকৃত্য করার সকল ব্যবস্থা করেন, অথচ তার প্রিয় সন্তানরাই কোন খবর রাখেন না। হয়তো এটাই নিয়তি।

দেশে বৃদ্ধাশ্রমের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। বিত্তশালী কিংবা সমাজসেবকরা অসহায় অশীতিপর বৃদ্ধ-বৃদ্ধাদের জন্য গড়ে তুলছে এসব আশ্রম। পুত্র-কন্যা, আত্মীয়-পরিজনহীন বৃদ্ধ-বৃদ্ধা ছাড়াও সেখানে আশ্রয় মিলছে ছেলে-মেয়ে কর্তৃক রাস্তায় ঠেলে ফেলে দেয়া অসহায় পিতা-মাতার। একশ্রেণির মানুষের আত্মকেন্দ্রিক চিন্তা-ভাবনা এবং একাই সুখ ভোগ করার অশুভ মানসিকতাই এর মূল কারণ।
কতিপয় মানুষের মধ্যে এই যে মূল্যবোধের অবক্ষয়, এ জন্য দায়ি কে বা কারা? কেউ হয়তো বলতে পারেন, অভিভাবকরা তাদের সন্তানদের সঠিক শিক্ষা দিতে পারেননি বলেই এ ধরনের ঘটনা ঘটছে। এ অভিযোগ সর্বাংশে সঠিক বা বেঠিক তা বলা যাবে না। আসলে মানবিক ও ধর্মীয় শিক্ষার অভাবজনিত কারণেই কতিপয় মানুষ প্রথমে আত্মকেন্দ্রিক, পরে স্বার্থপর হয়ে উঠছে। মানুষ হিসেবে প্রতিটি মানুষেরই যে অপরের প্রতি দায়িত্ব-কর্তব্য আছে, তা অনেকেই ভুলে যাচ্ছে। মানুষ যেন এখন যন্ত্রে পরিণত হয়েছে। আশপাশে তাকানোর সময় তাদের নেই। শুধু নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত তারা।

একদিন যে সন্তানের জন্য বাবা-মা ছিলেন স্নেহময়, যে সন্তান একটু আঘাত পেলেই বাবা হয়ে উঠতেন চিন্তিত। বৃদ্ধ ও অসহায় বলে তাদের ঠিকানা হয় বৃদ্ধাশ্রমে। বুড়ো বয়সে এসে তারা চায় একটু শান্তি, ভালোবাসা ও স্নেহ। এ বয়সে একটু আদর-যত্ন পেলেই তারা খুশি হন। মা-বাবা চান সন্তানরা যেন তার কথাগুলো মনোযোগ দিয়ে শোনে। আমাদের মনে রাখা উচিত আজ যিনি সন্তান, তিনিই আগামী দিনের পিতা কিংবা মা। বৃদ্ধ বয়সে এসে মা-বাবারা যেহেতু শিশুদের মতো কোমলমতি হয়ে যায়, তাই তাদের জন্য সুন্দর জীবনযাত্রার পরিবেশ তৈরি করাই সন্তানের কর্তব্য। যেন কখনো কোন পিতা-মাতার ঠিকানা বৃদ্ধাশ্রম না হয়, সেজন্য সামাজি ক আন্দোলন ও সচেতন পরিবেশ গড়ে তুলতে হবে। তাদের জন্য তৈরি করতে হবে একটা নিরাপদ ও সুন্দর পৃথিবী।


,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,

তাহলে আমাদের করণীয় কী ?
সময় এসেছে সময়োচিত সিদ্বান্ত গ্রহন করার,
নাহলে আপনার আমার জীবনেও ঘটবে এমন দু:খজনক ঘটনা।।।




আরও জানতে চাইলে ৩য় পর্বে ভিজিট করুন :-

মন্তব্য ৩৯ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৩৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আজকালকার বাংগালী মেয়েরা বউ হওয়ার ফলে বৃদ্ধাশ্মের দরকার হচ্ছে/

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:৩৯

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: বাঙালী মেয়েরা কি, মমতাময়ী জায়া-জননী হবে না?
সবখানেই কি শুধু মেয়েরা দায়ী ??
সন্তান যদি সঠিক জ্ঞান ও সুন্দর পরিবেশে বড় হয়
সে কি এধরণের আচরন করতে পারবে ???
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,

২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:৪১

বলেছেন: একমাত্র ধর্মীয় শিক্ষা ও সমাজ সচেতনতাই এসবের একমাত্র প্রতিকার।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩৪

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: জী আপনার চিন্তায় চেতনার মশাল জ্বলছে,
শুভ ব্লগিং , জাগ্রত হোক সকল চেতনা !
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,

৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:১৩

সনেট কবি বলেছেন: গভীর উপলব্ধির বিষয়।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩৬

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আপনার চিন্তায় চেতনার মশাল জ্বলছে,
শুভ ব্লগিং , জাগ্রত হোক সকল কবি ও কবিতার চেতনা !
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,

৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৩৪

এস এম ইসমাঈল বলেছেন: সহমত। জাগুক আমাদের বিবেক।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩৭

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: জী আপনার চিন্তায় চেতনার মশাল জ্বলছে,
শুভ ব্লগিং , জাগ্রত হোক সকল চেতনা !
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,

৫| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: আসলে একটা সংসার সারা জীবন ঠিকই থাকে। কিন্তু ছেলে মেয়ে গুলো যখন বড় হয়। তাদের বিয়ে হয় সমস্যা শুরু হয় তখন থেকে।
কেউ মানিয়ে নিতে পারে না। এটা খুব দুঃখজনক। কারো ই ছাড় দেওয়ার মানসিকতা নাই।
বৃদ্ধাশ্রম এর সংখ্যা আরও বাড়বে। এটা আমাদের জন্য অনেক লজ্জার।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩৯

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: জী আপনার চিন্তায় চেতনার মশাল জ্বলছে,
শুভ ব্লগিং , জাগ্রত হোক সকল কবি,
কবিতা ও ক্যামেরার পিছনের মানুষের চেতনা !
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,

৬| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অত্যন্ত উদ্বেগের বিষয়। মানবিকতা আজ বিপন্ন ।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪০

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আপনার চিন্তায় চেতনার মশাল জ্বলছে,
শুভ ব্লগিং , জাগ্রত হোক সকল কবি ও কবিতার চেতনা !
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,

৭| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৪৫

লাবণ্য ২ বলেছেন: আমাদের বিবেক জাগ্রত হোক।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৪৮

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: জাগ্রত হোক সকল কবি ও কবিতার চেতনা !

৮| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৪

সাইন বোর্ড বলেছেন: বেঁচে থাকতে খুব কম সন্তানই মা-বাবার মূল্য বোঝে, নগর সাংস্কৃতি, পারিবারিক ভাঙ্গন এবং সন্তানদের উপর অতিরিক্ত বিশ্বাস'ই এর মূল কারন ।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১৭

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: জী আপনার চিন্তায় চেতনার মশাল জ্বলছে,
শুভ ব্লগিং , জাগ্রত হোক সকল চেতনা !

৯| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১৬

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: জী আপনার চিন্তায় চেতনার মশাল জ্বলছে,
শুভ ব্লগিং , জাগ্রত হোক সকল চেতনা !
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,

১০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০২

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: আসল কথা হল আপনি কতটা দায় স্বীকার করেন।।
ছেলে হলেই যে ছেলের বউ দেখে বা মেয়েরা যে বাবা মাকে খুব সুখে রাখে এমন কোন কথা নাই।
এটা আপনার মানসিকতার উপর নির্ভর করবে।


আসল যেটা দরকার । সেটা হল দুই পক্ষ থেকে মূল্যায়ন পাওয়া।


আজকাল সমাজে আমরা ব্যস্ততা দেখাই। দায় এরিয়ে চলতে চাই।
মনে করুন ছেলের বউ শশুর শাশুড়ি কে দেখেনা। আবার মেয়েও বলে আমি কেন??

এটা দায়হীনতার পরিচয়।।।

আমি নিজে কতোটা মা বাবা কে ভালোবাসা দিবো সেটা একান্ত নিজের ব্যাপার ।
কে করলোনা আমি সেটা কেন দেখবো?


এক লোকের শুধু ছেলে আছে তো সে কোথায় যাবে?

অবশ্যই ছেলের সংসারে। আবার এক

লোকের শুধু মেয়ে আছে ছেলে নাই।

তবে শেষ বয়সে সে কার কাছে যাবে।

অবশ্যই মেয়ের বাড়ি থাকা উচিত।

আর এটা মেনে নেয়াটাও একটা বিষয়। কয়জন মেনে নেয়।

সেটা না দেখে নিজে ভালো হলে
সব ভালো।।।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:০৭

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আপনার চিন্তায় চেতনার মশাল জ্বলছে,
শুভ ব্লগিং , জাগ্রত হোক সকল কবি ও কবিতার চেতনা !
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,

১১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৫

রাকু হাসান বলেছেন: আপনার নতুন পোস্ট প্রত্যাশা করছি ।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৬

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: কবিতা বা গল্প প্রস্তত হচ্ছে ,
কিন্ত এটার ৩য় পর্ব না দিয়ে অন্য কিছু পূর্বে দেব কিনা
নিশ্চিত হতে পারছিনা ।
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
প্রত্যাশার জন্য ধন্যবাদ
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,

১২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৫০

সূচরিতা সেন বলেছেন: ভালো লিখেছন।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:১১

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন:
ধণ্যবাদ

১৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৩০

টুটুল বলেছেন: নিজের সন্তানের জন্য নিজের শ্রম আর ত্যাগটুকুর সাথে মা-বাবার ত্যাগ-তিতিক্ষার তুলনা করে অনুধাবন করতে পারলেই, আর এতো বেশি বৃদ্ধাশ্রমের প্রয়োজন পড়বেনা।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২৯

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আপনার চিন্তায় চেতনার মশাল জ্বলছে,
শুভ ব্লগিং , জাগ্রত হোক সকল চেতনা !

১৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০৬

তানভীর তুর্য্য বলেছেন: গভীর তাৎপর্যপূর্ণ লেখা।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১৪

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: শুভ ব্লগিং , জাগ্রত হোক সকল চেতনা !

১৫| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০২

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ২নং ছেলেটির কথা ঠিক।

যারা বাবা মাকে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠায় তারা নিজেরাও একদিন সেখানে যাবে।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১১

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: শুভ ব্লগিং , জাগ্রত হোক সকল চেতনা !
আমাদের বিবেক জাগ্রত হোক।

১৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৯

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
একেক জন একেক রকম মতামত দিয়েছে তাই উত্তরটাও ভিন্না হওয়া উচিৎ ছিল।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৪

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: সহমত
তবে অন্তরের বিবেক জাগ্রত হোক
এটাই মূল উদ্দেশ্য

,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,

১৭| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৭

ওমেরা বলেছেন: আপনার লিখা পড়ে যাচ্ছি , আপনার শেষ পর্বে বিস্তারিত কমেন্ট করব ।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৩৩

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: এই দুই পর্বে শেয়ার করলে আমি বেশি লাভবান হতাম,
সেই আশায় তো বসেছিলাম,
বুঝেছি আপনার আস্হা এখনও অর্জন করতে পারি নাই,
এটা আমার ব্যর্থতা !!!
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
কেউ পুড়ছে বলেই
কেউ কেউ আলো পায়!
কেউ পূর্ণ শুধু
কারো কারো শূন্যতায়
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,

১৮| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:১৫

চোখেরে কাঁটা বলেছেন: ছেলে-মেয়ে উভয়ের কথাই ঠিক। তবে মা বাবার দায়িত্ব মেয়েলে দেওয়া সম্ভব নওয়। এতে সামাজিক সিস্টেম নস্ট হবে, অশান্তি বাড়বে।
একমাত্র সামাজিক সচেতনতাবোধ। নৈতিক শিক্ষা, মানবতাবোধ'ই প্যাঁরে এসব সমস্যা সমাধান করতে।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:১৩

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: সহমত
সামাজিক সচেতনতাবোধ, নৈতিক শিক্ষা, মানবতাবোধ
কবে আমরা অর্জন করব ???

,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,

১৯| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১৭

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: আমি যদি বলি,আমাদের সকলের মন-মানসিকতা এবং চিন্তা-ধারাকে পরিবর্তন করতে হবে। তাহলে আমি পুরোটাই ভুল। কারণ এটি যার যার পারিবারিক ব্যাপার। আমরা শুধু আমাদের নিজ জায়গা থেকে একটু চেষ্টাই করতে পারি এমন শত বাবা-মা কে নিজেদের ভালোবাসা দিতে।
সর্বপ্রথম আমরা যদি আমাদের নিজ ধর্মের কথা চিন্তা করে বড় হয়ে উঠি তাহলে অবশ্যই প্রত্যেক বাবা-মা হবেন খুশি,থাকবেন খুশি।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১২

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আজকে একটি স্হানে পোষ্টার দেখেছি,
ওখানে লিখা আছে,
"বাবা মা হিসাবে আপনার সন্তানের যত্ন নিন
আপনার বৃদ্ধ বয়সে সেও আপনাকে সন্তানের মত যত্ন নিবে ।"

,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
আমাদের নিজ নিজ স্হান থেকে এভাবেই সচেতনা বাড়বে ।



২০| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৩৪

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: সুন্দর পোস্ট,
আমি ছেলেটির কথায় একমত হবো,
দুনিয়ার সমস্ত সুখ শান্তি নারীর কাছে, যদি সে নারীই হয়

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৪৬

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ধন্যবাদ,
তবে আমরা সময় থাকতে
আমাদের সমাজকে বিনির্মাণ করতে চাই,
যেখানে বাহিরের সংস্কৃতি আমাদের তরুন সমাজকে
বিভ্রান্ত না করে ।

.............................................................................................................

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.