নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষের জীবন প্রতিদিন তার বেঁচে থাকার লাইসেন্স নবায়ন করে ।প্রকৃতি এটা নিয়ন্ত্রন করে,যেদিন নবায়ন হবেনা,সেদিন মৃত্যু অনিবার্য ।

স্বপ্নের শঙ্খচিল

আমার মনের মাঝে শঙ্খচিল ডানা মেলে প্রতিদিন,ভুলতে পারিনি সেই অভিমান আবার ফিরে আসা তোমার কাছে !

স্বপ্নের শঙ্খচিল › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা :পৃথিবী আর আগের ছন্দে ফিরবে না!

১৫ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৪

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা :পৃথিবী আর আগের ছন্দে ফিরবে না!



বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান জানান, আগের মতো স্বাভাবিক ছন্দে ফেরার কোনো সম্ভাবনাই অদূর ভবিষ্যতে নেই!
যদি সমস্ত স্বাস্থ্যবিধি ঠিক মতো মেনে চলা না হয়,সে ক্ষেত্রে সমস্যা আরো বাড়বে বলেই জানিয়েছেন তিনি।
প্রতিদিন বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। দীর্ঘ হচ্ছে মৃত্যুর মিছিলও।

এমন পরিস্থিতিকে পেছনে ফেলে কবে আগের মতো স্বাভাবিক ছন্দে ফিরবে মানব সভ্যতা?

টেড্রস আধানম ঘেব্রেইসাস জানান, ছ'মাস ধরে বিশ্ব করোনার সঙ্গে লড়াই করছে। কিন্তু ছ'মাস পরেও কয়েকটি দেশে করোনা যে হারে ছড়াচ্ছে, তাতে আরো ভয়াবহ পরিস্থিতির দিকেই এগোচ্ছে গোটা বিশ্ব। বিশ্বের সামগ্রিক করোনা পরিস্থিতির ক্রমশ অবনতি ঘটছে। আমেরিকা আর দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলিতে করোনা পরিস্থিতি ক্রমশ ভয়াবহ হচ্ছে। তিনি মনে করেন
করোনা মোকাবেলার ক্ষেত্রে বেশ কয়েকটি দেশ ভুল পথেই এগোচ্ছে।

করোনাভাইরাসকে বায়ুবাহিত বলে মেনে নিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডাব্লিউএইচও)৷ এর আগে করোনাভাইরাস ড্রপলেটের মাধ্যমে ছড়ায়- এমনটাই দাবি করেছিল তারা৷ কিন্তু ৩২ দেশের ২৩৯ জন বিজ্ঞানী নিজেদের রিসার্চের পর সংস্থার কাছে করোনাভাইরাসের বায়ুবাহিত হওয়ার বিষয়টি খতিয়ে দেখার জন্য জোর দাবী করেছিলো৷প্রাথমিকভাবে সে তত্ত্ব মেনে নিয়ে সংস্থাটি জানিয়েছিল, সব খতিয়ে দেখার পর এ নিয়ে রায় দেবে৷ শুক্রবার তারা জানিয়ে দিল, বিশেষ পরিস্থিতিতে বিশেষ আবহাওয়ায় বাতাসে ভেসে ছড়ায় করোনাভাইরাস৷
নতুন গাইডলাইন দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা :
মানুষের জানা উচিত, হাওয়ায় ভেসে ছড়ায় করোনাভাইরাস৷ করোনাভাইরাস থেকে বাঁচতে এই তথ্য জানা থাকলে উপকৃত হবে মানুষ৷ কিছু বিশেষ এলাকায় বিশেষ পরিস্থিতিতে হাওয়ায় ভেসে ছড়ায় করোনাভাইরাস৷ কোনো ভিড়ে পরিপূর্ণ জায়গায় এরোসল ট্রান্সমিশনের পাশাপাশি হাওয়ায় ভেসেও ট্রান্সমিশন হয়৷
জায়গাগুলো হলো- জিমনেশিয়াম, রেস্টুরেন্ট। যেখানে একই হাওয়া চলে, সেখানেই এই সংক্রমণ ছড়ায়৷
যে নতুন গাইডলাইন জারি করেছে, তাতে ভিড়ে ভরা জায়গায় একেবারেই না যাওয়া ভালো৷ এ ছাড়া মাস্ক পরা
ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে৷
কোনো বদ্ধ জায়গায় করোনা সংক্রমিত ব্যক্তি যদি দীর্ঘক্ষণ থাকেন, তাহলে সে একই হাওয়ায় যদি অন্য মানুষ নিঃশ্বাস নেয়, তাহলে তাদের মধ্যেও সংক্রমণ ছড়ায়৷ তাই মানুষ যদি এ ধরনের জায়গা এ সময় এড়িয়ে চলে, তাহলে করোনা থেকে বাঁচতে পারে৷ এ ধরনের জায়গাগুলোর সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখে এ রকম জায়গায়ও না যাওয়াই ভালো৷



মাস্কও বিপজ্জনক হতে পারে :

করোনাভাইরাসের (কভিড-১৯) থেকে বাঁচতে মাস্ক পরতে হবে। তবে কোনো কোনো ক্ষেত্রে মাস্কও বিপজ্জনক হয়ে উঠতে
পারে বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।মাস্ক মুখে দিয়ে শরীরচর্চা, প্রাতঃভ্রমণ বা জগিং করলে শরীর পর্যাপ্ত অক্সিজেন গ্রহণ করতে
পারবে না। এ অবস্থায় অক্সিজেন কমে গিয়ে উল্টো তা স্বাস্থ্যের পক্ষে বিপজ্জনক হতে পারে! তাই এই সময় মাস্ক না
পরাটাই শ্রেয় বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।এছাড়া খুব ভারী ধরনের কাজ, খুব বেশি দৈহিক পরিশ্রম হয়, এমন কাজের সময় মাস্ক পরে থাকলে শরীরে প্রয়োজনীয় অক্সিজেনের ঘাটতি দেখা দেয়। মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চালনের স্বাভাবিক ছন্দ বিঘ্নিত হতে পারে। দেখা দিতে পারে একাধিক আকস্মিক স্বাস্থ্য সমস্যা।

তবে আশপাশে যদি আপনার করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি থাকে তাহলে সে স্হানে না যাওয়াই উত্তম হবে। যেমন শারীরিক অনুশীলন জনবহুল স্থানে না করে একেবারে নির্জন স্থানে করতে হবে, যেখানে কারো কাছ থেকে আপনার দেহে জীবাণু আসবে না। শরীরে অক্সিজেনের ঘাটতির ফলে অস্বাভাবিক ক্লান্তি, শরীরের বিভিন্ন অংশের পেশিতে টান পড়া বা খিঁচুনি, বমি ভাব, মাথা ঘোরানো
এমনকি স্ট্রোক পর্যন্ত হতে পারে। তাই এই সমস্ত ক্ষেত্রে মাস্ক না পরে বিকল্প উপায় অবলম্বন করতে হবে।

যুক্তরাজ্য সরকারের ঘোষনা :

আগামী সপ্তাহ থেকে বিভিন্ন দোকান ও সুপারমার্কেটে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করার ঘোষণা দিয়েছে।
‘প্রধানমন্ত্রী স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন যে লোকজনকে দোকানগুলোতে অবশ্যই মাস্ক পরতে হবে এবং আগামী ২৪ জুলাই থেকে এটি পরা বাধ্যতামূলক হবে।
এতে আরো বলা হয়, ‘বদ্ধ জায়গায় মাস্ক পরলে তা লোকজনকে করোনাভাইরাস থেকে সুরক্ষা দেয়। সূত্র : এএফপি।


২০১৯ সালে জলবায়ু সম্মেলনে কি ছিল :

জলবায়ু পরিবর্তনের শারীরিক লক্ষণ যেমন ভূমি ও সমুদ্রের উত্তাপ বৃদ্ধি, সমুদ্রপৃষ্ঠের উত্থানকে ত্বরান্বিত করা এবং বরফ গলে যাওয়া, বিশ্ব আবহাওয়াবিদ্যালয়ের নেতৃত্বাধীন একটি নেটওয়ার্ক দ্বারা সংকলিত একটি নতুন প্রতিবেদনে
২০১৯ সালকে দ্বিতীয় উষ্ণতম বছরে পরিণত করতে ভূমিকা রেখেছে। যা প্রতিদিন আমাদের সংকটের দিকে নিয়ে যাচ্ছে ।
সংগঠনটি তাদের প্রতিবেদনে জানায় যে ,আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, মানব স্বাস্থ্য, অভিবাসন ও স্থানচ্যুতি, খাদ্য সুরক্ষা এবং ভূমি ও সামুদ্রিক বাস্তুতন্ত্রের উপর আবহাওয়া এবং জলবায়ু সংক্রান্ত ঘটনাগুলির ক্রমবর্ধমান প্রভাব বিস্তার করছে।


সূত্র: জি-নিউজ, সিএনএন, অর্ন্তজাল ।

মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৮

শাহ আজিজ বলেছেন: ঠিক তাই । এই মহামারী এত সহজেই যাচ্ছে না । যে পরিমান মানুষ মধ্যম থেকে গুরুতর অসুস্থ থেকে ভাল হয়েছেন তারা সবাই ফুসফুসের নানা অসুখে ভুগবেন , রক্তনালীর সংকোচন , মস্তিষ্কের বিবিধ অসুখ মানুষকে শান্তিতে থাকতে দেবেনা । মানুষের মধ্যে ছোঁয়াছুঁয়ির ব্যাপারটা বন্ধ হয়ে গেল । আমারতো মনে হয় এটি পরিকল্পিত জীবাণু অস্ত্র । ওষুধের ব্যাবসা রমরমা করতেই এই ভাইরাসের বিস্তার । দুঃখের বা সুখের কোন কবিতাই আমরা আর লিখব না ।

১৫ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৫২

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: মহামারীর সময় নিজকে লুকিয়ে রাখ
তাহলেই বিপদ মুক্ত হতে পারবে ।

...................................................................
এমন একটা কথা প্রচলিত আছে, কিন্ত এই ভাইরাস
সেই সীমা অতিক্রম করতে চলছে ।
আমাদের বোকামী, অহংকার বা লোভ এখনও যায়নি,
জীবনের গভীরতম স্হানে করোনার শিক্ষা কি
আমরা এখনও উপলদ্ধি করতে পারি নাই ???

২| ১৫ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: করোনা বিষয়ক সুরাহা সহজে হবে না। আবার তাদের বক্তব্যগুলো সংঘর্ষিক ফলে তাদের প্রতি আমার আস্থাও কমে গেছে। তার সম্ভাব্য মৃত্যু বিষয়ে যে সংখ্যা বলছে তা সত্য নয়। আমার তা ই মনে হয় ।

১৫ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৫৬

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: করোনা আমাদের গভীরতম শেকড় ধরে টান দিয়েছে,
.......................................................................
আমাদের ভন্ডামী, নোংরামী, অহংকার সব
চুরমার করে ভেঙ্গে দিচ্ছে ।
আমাদের স্বভাব চরিত্র বদলাতে আর কত সময় লাগবে ?

৩| ১৫ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:০৯

মুজিব রহমান বলেছেন: পৃথিবীর কথা বলছে বটে। আসলে মানুষই পিছিয়ে পড়বে তাতে পৃথিবীর কি যায় আসে। কোন কোন দেশ মানুষের কথা একদমই ভাবছে না।

১৫ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৫৯

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: করোনা অনেক গভীরে নিয়ে আমাদের দেখায়ে দিলো
জীবনের মায়া , প্রেম ভালোবাসা কত ক্ষনস্হায়ী !!!

৪| ১৫ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৪৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

কথা সত্য। এই অবস্থা থেকে কখন মুক্তি মিলবে তার কোন সুস্পষ্ট ধারণা কেউ দিতে পারছেন না।
কিন্তু করোনাভাইরাস পরবর্তী বিশ্ব সম্পর্কে যেসব বিশেষজ্ঞ এবং ফিউচারোলজিস্ট এরই মধ্যে
কথাবার্তা বলতে শুরু করেছেন, তারা সবাই একটা বিষয়ে একমত: পৃথিবী আর আগের মতো নেই।
গত কয়েক মাসে যা ঘটেছে, তার প্রভাব হবে সুদূরপ্রসারী।
করোনা মোকাবেলার ক্ষেত্রে বেশ কয়েকটি দেশ ভুল পথেই এগোচ্ছে।
সংক্রমণ রুখতে যদি ন্যূনতম বিধি-নিষেধ না মানা হয়, সে ক্ষেত্রে পরিস্থিতি যে আরো
খারাপের দিকে যাবে, সেটাই স্বাভাবিক! দঃকোরিয়ার উপ স্বাস্থ্যমন্ত্রী কিম গ্যাং লিপ বিশেষজ্ঞদের
উদ্ধৃত করে বলেন, আগামী দুবছর এই প্রাণঘাতী ভাইরাসের প্রভাব থাকবে। আমাদের এটা মেনে নিতে
হবে যে, আগে যেভাবে জীবন উপভোগ করতাম আগামী দিনে সেটা সম্ভব নয়। তাই আমাদের সামাজিক ও
অর্থনৈতিক কাজকর্ম চালু করতে কিছু নিয়ম মেনে চলা দরকার।



১৫ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:০৬

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ৪০ হাজার স্কুলের ৬ লক্ষ শিক্ষক বেকার হয়ে গেল এই বাংলাদেশে
...............................................................................................
টু-লেট দেখতাম বাসা ভাড়া বা মেস ভাড়া হবে
এখন দেখি কিন্ডারগার্ডেন বা শিশুতোষ স্কুল বিক্রি হবে ।

৫| ১৫ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:০১

মা.হাসান বলেছেন: ছন্দ হারাইয়া গেলে সমস্যা নাই, কবিরা গদ্য কবিতা লিখিয়া অভ্যস্থ হইয়া গিয়াছে।
করোনা আরো অনেক দিন স্থায়ী হউক। ইহা মানুষের মুখোশ খুলিয়া দিতেছে।
গরিব চিরকালই মরিয়াছে, এখনও মরিতেছে, ইহাতে ইতর বিশেষ আর কি!

১৫ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:০৮

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: এই করোনায়,
মানুষের অন্তর কি পরিষ্কার হইয়াছে ???

৬| ১৫ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:০৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: স্বপ্নের শঙ্খচিল,




করোনা নিয়ে পৃথিবী জুড়ে যতো কথাই বলা হোক, যতো গবেষণাই করা হোক কোনটাই করোনার নাগাল পাচ্ছেনা। করোনা চলছে সবকিছুর অলক্ষ্যে, নিজের মতো করে। মানুষের ছোঁড়া সব বলই করোনা পিটিয়ে ছাতু ছাতু করে মাঠের বাইরে পাঠিয়ে দিচ্ছে।

পৃথিবীকে এখন চলতে হবে নতুন ছন্দে.......................

১৫ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৪৭

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: করোনা আমাদের চোখ চোখ রেখে অনেক কিছু
শিখতে বলেছে,
আমরা কি তা অনুধাবন করতে পারলাম ???

...................................................................
আমাদের আচরনে কি মনুষ্যত্বর পরীক্ষায় পাশ করবে?
পৃথিবীতে গবেষনা হচ্ছে ভ্যাকসিন নিয়ে, এখানেও
থাকছে অর্থ বানিজ্যর বিশাল ব্যাপার, ভ্যাকসিন যদি ৫০০.০০
টাকা লাগে তবে , প্রায় ৮৫ কোটি মানুষের ক্ষেত্রে কত বিশাল বানিজ্য হবে ভেবে দেখুন

৭| ১৫ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:২৩

ঢাবিয়ান বলেছেন: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মুখে ছাই ঢেলে অনেক দেশই ফিরে গেছে আগের ছন্দে। কারন তানাহলে মানুষকে করোনায় নয় না খেয়ে মরতে হবে।

১৫ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৫৬

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: করোনাকে উপেক্ষা করে কিছু কিছু দেশ
ফুটবল খেলা শুরু করেছে, ক্রিকেট ও শুরু হতে যাচ্ছে সত্য ।

......................................................................................
দেশের অর্থনীতি চাঙ্গা করা এবং জনগনের মনবল অটুট রাখা
দুটোই জাতির জন্য আবশ্যক, তাই বলে করোনা কেউ অস্বীকার করতে
পারছে না, সংক্রমন বাড়ছে, মৃত্যু বাড়ছে ।

.......................................................................................
অষ্ট্রেলিয়া , চীনে দ্বিতীয় দফা সংক্রমন শুরু হয়েছে ।

৮| ১৫ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৪১

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: করোনা দীর্ঘস্থায়ী হলে মানুষের ব্যবহারে একটা পরিবর্তন আসবে।তখন আর কাউকে বলতে হবে না।এটা মানুষের একটা স্বভাব। প্রথম দিকে মেনে নিতে একটু কষ্ট হয় পরে অভ্যাসে পরিনত হয়ে যায়।

১৫ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:০০

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: করোনা সকল দেশেই মেধাবী সিনিয়র পারসনকে কেড়ে নিচ্ছে
যা আমাদের অনেক চিন্তা ও দু:খে র ব্যাপার ।

...................................................................................
আপনজন এভাবে হারায়ে যাক , কারও কাম্য নয় ।

৯| ১৫ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৪৪

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এখন তো পরিস্থিতি অনেক স্বাভাবিক হয়ে উঠছে । আস্তে আস্তে সব স্বাভাবিক হয়ে যাবে। মানুষ মানিয়ে নিবে।

১৫ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:০৭

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: পরিস্থিতি মোটেই স্বাভাবিক হয় নাই,
আমাদের স্বভাব অনুসারে , দেখতে দেখতে গা সহনীয়
এই যা,

........................................................................
আমাদের মাঝে প্রথম প্রথম যে আতন্ক ছিলো তা
অনেকটাই কেটে গেছে তাই আমরা অনেক বেপরোয়া,
কিন্ত এই ভাইরাসের ক্ষেত্রে তা হলে চলবে না ,

.........................................................................
আমেরিকা ও ব্রাজিল এর জলন্ত উদহারন ।

১০| ১৫ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:০৭

কানিজ রিনা বলেছেন: বিশ্বনেতারা ডজন খানিক করনায় আক্রান্ত
হয়ে মৃত্যু হলে বা মৃত্যুর মুখে পতিত হয়ে
ফিরলে পৃথিবীর নেতারা বিবেকবান হোত।
সেই সাথে পৃথিবীর যত যুদ্ধ যুদ্ধ অহংকারী
নেতারা আধা ডজন মৃত্যু হওয়া বিশেষ
প্রয়োজন। ধন্যবাদ,

১৫ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:৩২

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: বিশ্বনেতারা ডজন খানিক করনায় আক্রান্ত
হয়ে মৃত্যু হলে বা মৃত্যুর মুখে পতিত হয়ে
ফিরলে পৃথিবীর নেতারা বিবেকবান হোত।

.............................................................................................
এর সম্ভাবনা ০% , কারন তাদের আছে উন্নতমানের চিকিৎসা ব্যবস্হা ।
ট্রাম্প বা ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট করোনা নিয়ে উপহাস করে ।
গরী্ব মারা গেলে তাদের কিছুই যায় আসেনা ।

.............................................................................................
করোনা ভাইরাস ল্যাব গবেষনায়, যুক্তরাষ্ট্রের অর্থ বিনিয়োগ আছে ,
শুনতে অবাক লাগলে ও, গরীব না মরলে ভ্যাকসিন বানিজ্য হবে কিভাবে ???

১১| ১৫ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:০৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নয়া নির্দেশিকা অনুযায়ী তাহলে তো আরো ভয়াবহ দিন সামনে আসছে।
ভয়ংকর অবস্থার মধ্যে আমরা রয়েছি...

১৫ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:৩৪

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: হ্যাঁ কথাটা ১০০% সত্য
.......................................................
সঠিক স্ব্স্হ্য বিধি মানতে পারলে এবং
সতর্কতা অবলন্বন করতে পারলে ,
ভয়াবহ অবস্হা থেকে পরিত্রান মিলতে পারে ।

১২| ১৫ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:২৭

নেওয়াজ আলি বলেছেন: করোনা ভ্যাকসিন একটু আগে আসলেই ভালো হয়।

১৫ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১১:০০

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: চীন যদি আমাদের প্রতি দয়া দেখায় তবে অগাষ্টের ১৫র মধ্যে পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে,
.......................................................................................................................
অক্সফোর্ড এর ভ্যাকসিন নভেন্বর ডিসেম্বর এর আগে নয় ।
রাশিয়ার কথা সত্য হলে সেপ্টেম্বর নাগাত মিলতে পারে ।
আর আমাদের গবেষনার সাফল্য মিললে ,
জানুয়ারী পার হয়ে যাবে ।

.......................................................................................................................
বাস্তবে তৃতীয় ধাপ সাফল্যর পর এর সঠিক যাত্রাসন বলা যেতে পারে ।
তৃতীয় ধাপের পালা চলছে তিনটি ভ্যাকসিন নিয়ে ।

১৩| ১৫ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:৪৮

অচেনা সমুদ্রের নাবিক বলেছেন: করোনা পরবর্তী সময় বিশ্বজুরে একটা পরিবর্তন আসবে। তবে সে পরিবর্তন টা সুস্থ এবং সুন্দর হবে এমন টা ই আশা করি।

১৫ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১১:০৫

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: করোনা ভয়াবহ মানসিক ও অর্থনীতির ধংসের বার্তা নিয়ে এসছে ।
...............................................................................................
আমাদের মানবিক ও সামাজিক আচার আচরন ভেঙ্গে চুরে দিয়েছে ।
ধংসস্তুপ থেকে নতুন সবুজ চারা গজাবে কিনা তা ভবিষ্যত বলবে ।

১৪| ১৫ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১১:১৭

অচেনা সমুদ্রের নাবিক বলেছেন: সেটার ই অপেক্ষা

১৫ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১১:২০

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: যুক্তরাজ্য সরকার বলছেন :
............................................................................................................
‘বদ্ধ জায়গায় মাস্ক পরলে তা লোকজনকে করোনাভাইরাস থেকে সুরক্ষা দেয়।

১৫| ১৫ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১১:৩৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমি আশাবাদী হতে চাই। বিজ্ঞানীরা ভালো টিকা বা ভালো ওষুধ আবিষ্কার করতে পারবে। খুব বেশী দেরী হবে বলে মনে হয় না। মানব জাতির অস্তিত্তের প্রশ্ন। কাজেই সব বিজ্ঞানীরা জোরেশোরে কাজ করবে। আগে বিজ্ঞান এত অগ্রসর ছিল না। অসুখটা চলে গেলে পৃথিবীর অর্থনীতি স্বাভাবিক হতে কিছু সময় লাগবে।

১৫ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১১:৪৫

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: অসুখটা চলে গেলে পৃথিবীর অর্থনীতি স্বাভাবিক হতে কিছু সময় লাগবে।
......................................................................................................
আমরা সবাই আশাবাদী, জী্বনকে সহজ সরল রেখায় চলতে দেয়া উচিৎ ।
বাস্তবতা হলো, আগামী ২ বৎসর এই তান্ডব চলবে । আমরা সচেতন ভাবে
ব্যবস্হা নিয়ে চলতে শিখলে এর নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব ।

১৬| ১৫ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১১:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা তো মনে ভয় ঢুকিয়ে দিচ্ছে।
আমি আশাবাদী মানুষ। আমার ধারনা বা বলতে পারেন আমি বিশ্বাস করতে চাই আগামী দুই মাসের মধ্যে করোণার প্রকোপ কমতে শুরু করবে।

১৫ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১১:৫০

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আমাদের ভয়কে বিজ্ঞান সম্মতভাবে জয় করতে চাই
.............................................................................
যে কোন যুদ্ধে মোকাবিলা করতে হলে কৌশল শিখতে হয় ।
আমরা এ ব্যাপারে বড় বেশী উদাসিন ।

১৭| ১৬ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১:৪৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
অনেকে চায়। বিশেষ করে মানবতা বিরোধীরা চায় করোনা আরো জোরেশোরে আসুক, মানুষ মরে ছাফা হয়ে যাক।
কদিন আগে পঙ্গপাল আসছে শু্নে কি উল্লাসে লাফালাফি!

দেশে আসলে গ্রামের বাড়ীতে এক যুবক প্রায়ই বলতো - "ভাই শুনতেছিলাম ৩য় বিশ্বযুদ্ধ লাগবে, কিন্তু এখনো লাগতেছে না। কবে লাগবো ভাই?
আমি বলি - এত উতলা হইছিস ক্যান, যুদ্ধ লাগলে তোর কি উপকার?
- "ভাই দেশে পাপ বাইরা গেছে কিছু মানুষ মরা দরকার"
মরা দরকার ভাল কথা .. তো তুই আগে মইরা শুরু কর।

১৬ ই জুলাই, ২০২০ রাত ২:১৮

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: "ভাই দেশে পাপ বাইরা গেছে কিছু মানুষ মরা দরকার"
মরা দরকার ভাল কথা .. তো তুই আগে মইরা শুরু কর।

................................................................................
এমন কিছু কথা গ্রাম কেন ঢাকার কিছু লোকের মুখে শুনেছি,
তারা ধংস বা প্রলয় দেখতে চায়, তাদের মনে অনেক ক্ষোভ
যন্ত্রনা আছে ।

১৮| ১৬ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১২:৪৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মানবতা বিরোধী সমর্থক , হত্যা সমর্থক, ব্লগার হত্যা সমর্থক,
এদের কথিত ক্ষোভ যন্ত্রনা উসিলায় এদের প্রস্রয় দেয়া ঠিক না। এদের সব ক্ষোভই মানবতার বিরুদ্ধে সভ্যাতার বিরুদ্ধে।

১৬ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:৫১

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: সব ক্ষোভই মানবতার বিরুদ্ধে সভ্যাতার বিরুদ্ধে।
...........................................................................
চারপাশে একটু লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন কিছু লোক
আছে প্রেম -ভালবাসা করে বিয়ে করলে একদমই সহ্য
করতে পারেনা, তাদের মনে ইর্ষা , হিংসা কেন জাগে
জানিনা , এরাই যখন করোনা এল প্রচার করতে থাকলো
এটা পা্পের ফল, মুসলমানদের কিছু হবেনা, যখন জানতে
চাইলাম, তাহলে সৌদি বা ইরানে বিখ্যাত আলমেরা কেন
মারা যাচ্ছে, তখন উত্তর এল তারা নিশ্চয়ই তাদের পাপকর্ম আছে !!!


১৯| ১৬ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:৫৩

ডি মুন বলেছেন:
করোনা ভাইরাসকে সাথে নিয়েই চলতে হবে মানুষকে, যতদিন না কার্যকর কোনো ভ্যাকসিন আসছে।
করোনা পরবর্তী পৃথিবীতে অনেক কিছুই বদলে যাবে। মানুষের সাথে মানুষের আচরণ, প্রযুক্তি, চিকিৎসা ব্যবস্থা, ইত্যাদি।

এটা যেন প্রকৃতির একরকম প্রতিশোধ, মানুষের নিষ্ঠুরতা আর দখলের বিরুদ্ধে।

১৬ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১১:০০

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: এটা যেন প্রকৃতির একরকম প্রতিশোধ, মানুষের নিষ্ঠুরতা আর দখলের বিরুদ্ধে।
................................................................................................................
আপনার এই উপলব্ধির জন্য ধন্যবাদ জানাই ।
আমরা প্রতিদিনই প্রকৃতি বিরুদ্ধ কাজ করে যাচ্ছি,
বিশ্বে প্রকৃতির আচরন, নদী,সমুদ্র,আকাশ বাতাস সব কিছুই
স্বকীয়তা হারাচ্ছে শুধু মাত্র আমাদের অসভ্য আচরনের জন্য ।
জলবায়ু পলুশন অনুষ্ঠানে কোন সিদ্ধান্ত নিতে চাইলে তার বাস্তবায়ন
হয়না আমেরিকার ভেটোর কারনে ।

.................................................................................................................
এবার সেই আক্রোশটা দেখছে আমেরিকার জনগন ।

২০| ১৬ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:২২

মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: যারা দায়িত্ব নিয়ে বসে থাকে, দেশ ও দশের কথা ভাবেনা, তাদের অনৈতিক কাজের কারণে অসহায় মানুষ চায় মহাপ্রলয় হোক। তাদের কোন চিন্তা নাই কারণ তাদের হারাবারতো কিছু নাই। তারা ভাবে মরলে শহীদ, বাঁচলে গাজি। কিন্তু যারা অসহায় জনগণের রক্ত চুষে খায় তাদের পতন হোক। এটা আজ গণমানুষের দাবি হয়ে উঠেছে। সে দাবী না হয় করোনা বা পঙ্গপালের মতো গজবের দ্বারাই পূরণ হলো। ক্ষতি কি তাতে?

১৬ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১১:১৫

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: সে দাবী না হয় করোনা বা পঙ্গপালের মতো গজবের দ্বারাই পূরণ হলো।
.......................................................................................................
রোম যখন পুরছিলো, নীরো তখন বাঁশি বাজাচ্ছিলো ।
উন্নত বিশ্বের কোন নেতা মরতে দেখেছেন ?
জলবায়ু সম্মেলনে এটি রোধে যে অর্থ চাওয়া হয়েছে তাতে আমেরিকাসহ অনেক শিল্পান্নত
দেশ সায় দেয়নি, চাহিদা মত অর্থর যোগানও দেয়নি ।



২০১৯ সালে জলবায়ু সম্মলেনে কি ছিল :

জলবায়ু পরিবর্তনের শারীরিক লক্ষণ যেমন ভূমি ও সমুদ্রের উত্তাপ বৃদ্ধি, সমুদ্রপৃষ্ঠের উত্থানকে ত্বরান্বিত করা এবং বরফ গলে যাওয়া, বিশ্ব আবহাওয়াবিদ্যালয়ের নেতৃত্বাধীন একটি নেটওয়ার্ক দ্বারা সংকলিত একটি নতুন প্রতিবেদনে ২০১৯ সালকে
দ্বিতীয় উষ্ণতম বছরে পরিণত করতে ভূমিকা রেখেছে।
সংগঠনটি তাদের প্রতিবেদনে জানায় যে ,আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, মানব স্বাস্থ্য, অভিবাসন ও স্থানচ্যুতি, খাদ্য সুরক্ষা এবং ভূমি ও সামুদ্রিক বাস্তুতন্ত্রের উপর আবহাওয়া এবং জলবায়ু সংক্রান্ত ঘটনাগুলির ক্রমবর্ধমান প্রভাব বিস্তার করছে।

২১| ১৭ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ১১:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


যদি পৃথিবী আগের ছন্দে না ফিরে, ভয়ংকর সমস্যা হবে।

সমবায় রেজিষ্ট্রেশন, ও পরিচালনা কমিটি সম্পর্কে একটা পোষ্ট দিতে পারবেন?

১৭ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০০

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: @চাঁদগাজী বলেছেন:যদি পৃথিবী আগের ছন্দে না ফিরে, ভয়ংকর সমস্যা হবে।
...............................................................................................................
ইউরোপ ফুটবল লীগ চালু করতে চাচ্ছে,
আইসিসি ক্রিকেট ইভেন্ট গুলি চালু করতে চাচ্ছে,
অষ্ট্রেলিয়া তার সকল দর্শনীয় স্হান খুলে দিতে চাচ্ছে,
নিউজিল্যান্ড উৎসাহে আতশ বাজি ফুটায়াছে,
আমিরাত সারা বিশ্বে তার বিমান রুট সমূহ চালু রাখতে চাচ্ছে

.......................................................................................................................
কোনটাই সফল হবে না, কিছু কিছু ক্ষেত্রে সফলতা আসবে তবে পূর্বের সেই উৎসাহ, আগ্রহ
বা অংশগ্রহন থাকবে না ।
যদি ভ্যাকসিন তার সাফল্য দেখাতে পারে, তাহলে ৮০% সফলতা আসতেও পারে,
আর এইক্ষত শুকাতে শুকাতে ৩ থেকে ৫ বৎসর পার হয়ে যাবে, ততদিনে আমরা
নতুন ব্যবস্হাপনায় জীবন যাপনে অভ্যস্হ হয়ে যাব ।

.................................................................................................................................................
(সমবায় রেজিষ্ট্রেশন, ও পরিচালনা কমিটি সম্পর্কে একটা পোষ্ট দিতে পারবেন?, আপনার পোষ্টে বলা আছে )

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.