নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষের জীবন প্রতিদিন তার বেঁচে থাকার লাইসেন্স নবায়ন করে ।প্রকৃতি এটা নিয়ন্ত্রন করে,যেদিন নবায়ন হবেনা,সেদিন মৃত্যু অনিবার্য ।

স্বপ্নের শঙ্খচিল

আমার মনের মাঝে শঙ্খচিল ডানা মেলে প্রতিদিন,ভুলতে পারিনি সেই অভিমান আবার ফিরে আসা তোমার কাছে !

স্বপ্নের শঙ্খচিল › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিদায় : লেডি অব দ্য ওর্য়াল্ড

২৭ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:৫০

বিদায় : লেডি অব দ্য ওর্য়াল্ড


পৃথিবীতে এখন তুমুল আলোচনার বিষয় এঞ্জেলিকা মার্কেলকে নিয়ে
সম্প্রতি তিনি নীরবে বিদায় নিয়েছেন জার্মানির চ্যান্সেলর এর পদ থেকে
তিনি দীর্ঘদিন প্রচন্ড ক্ষমতাশালী একনম্বর মহিলা হিসাবে সম্মানিত হয়ে আসছিলেন ।
ইউরোপের ২৭ দেশের মধ্যে সবথেকে শক্তিশালী অর্থনীতির চালিকা বলতে এঞ্জেলিকা মার্কেলকেল এর জার্মানকে বুঝাত।
(Merkel announced that she would stand down as Leader of the CDU at the party convention, and would not seek a fifth term as Chancellor in 2021.)



আসুন উনার সংক্ষিপ্ত বায়োগ্রাফী দেখি : -

জন্ম: ১৭ই জুলাই, ১৯৫৪ (বয়স ৬৭ বছর), হামবুর্গ, জার্মানি
অফিস: ২০০৫ সাল থেকে জার্মানির চ্যান্সেলর
স্বামী : জোয়াকিম সৌর (মি। ১৯৯৮), উলরিচ মের্কেল (মি। ১৯৭৭–১৯৮২)
শিক্ষা: বার্লিনে জার্মান বিজ্ঞান একাডেমি (১৯৮৬), আরও
পূর্ববর্তী অফিসগুলি: বুন্ডেস্টাগের সদস্য (২০০২-২০০৫), আরও
বই: ৩১ তম সিঙ্গাপুর বক্তৃতা: সিঙ্গাপুর বক্তৃতা, ২ জুন ২০১১, নোবেল পদার্থবিদ উপর পড়াশোনা
২০০৯ সালে জহরলাল নেহরু পদক, শার্লাম্যাগন পুরস্কার, ইত্যাদি ।




পৃথিবীতে এইরকম বিরল নেতা আর কয় জন আছে?
জার্মানি এবং তার নাগরিকদের উন্নতির শিখরে রেখে এঞ্জেলিকা মার্কেল নিঃশব্দে সরে দাঁড়ালেন, প্রায় ছ'মিনিট করতালি ধ্বনি দিয়ে পুরো জার্মানি বিদায় জানালো এঞ্জেলিকা মার্কেলকে কয়েক দিন আগে, যাকে আঠারো বছর আগে জার্মানির
মানুষ বেছে নিয়েছিল তাদের নেত্রী হিসেবে।
বিনিময়ে মার্কেল জার্মানির আট কোটি মানুষকে উপহার দিয়ে গেলেন সুশাসন, অর্থনৈতিক বিকাশ, উন্নত জীবন আর নিরাপত্তা।
শুধু তাই নয় লক্ষ লক্ষ সিরিয়া প্যালেস্টাইনের শরনার্থীদের আশ্রয় দিতে বিশ্ব মানবতার এক অনন্য উদাহরণ রেখে গেছেন।
গত আঠারো বছরে জার্মানিতে তার বিরুদ্ধে একটিও অনৈতিক কাজের অভিযোগ ওঠেনি। একটিও স্বজন পোষণের অভিযোগ নেই।
এই আঠারো বছরে তিনি একবারের জন্যও টিভিতে বা কোনো জনসভায় নিজের কৃতিত্ব দাবী করেন নি।
তার ছবি আর বানী নিয়ে জার্মানির কোনো রাস্তায় কখনো মিছিল হয়নি, কারন শাসন ক্ষমতা জিইয়ে রাখবার জন্য তিনি কোন
বাহিনী তৈরী করেননি, আত্মপ্রচার করবার শিক্ষা তার ছিল না। বিরোধীরা নির্ভয়ে তার বিরোধিতা করেছেন। তার মুখে মানুষ কখনো হাস্যকর, নির্বোধের মত কথাবার্তা শোনেনি। মানুষকে তিনি মিথ্যা আশ্বাস বা প্রতিশ্রুতি দেননি।উন্নতির মিথ্যা খতিয়ান দেননি।
বার্লিনের রাস্তায় তিনি নিজের এবং দলের প্রচারের জন্য একটি ছবিও লাগাননি। বিরোধী নেতাদের চরিত্র হনন করেননি।
এঞ্জেলিকা মার্কেলকে বিশ্ব চেনে 'Lady of the world' নামে।

প্রবাদ আছে , তিনি নাকি একাই ষাট লক্ষ পুরুষের সমান।
তার বিদায়কালে মানুষ যে ভাবে আবেগতাড়িত হয়েছেন, জার্মানির ইতিহাসে তা নজিরবিহীন। সারা জার্মানি জুড়ে মানুষ বাড়ির ব্যালকনিতে এসে প্রায় ছ' মিনিট ধরে তাকে হাত তালি দিয়ে বিদায় জানিয়েছেন।কেউ তার নামে কবিতা লিখে ছাপায়নি।
কোনো চিত্রকর ছবি এঁকে তার প্রচার করেনি। তবু মানুষ আবেগে ভেসে গিয়েছেন। সমস্ত জার্মানি এক হয়ে দাঁড়িয়ে, ভেদাভেদ ভুলে, তাদের নেত্রীকে বিদায় জানিয়েছেন, সভ্য জাতি হিসাবে চরম শিখরে আজ তাদের অবস্হান ।
মার্কেল পূর্ব জার্মানির মানুষ। অনাড়ম্বর সাধারণ জীবন যাপনে অভ্যস্ত। ক্ষমতার শিখরে থেকেও তার জীবন অনাড়ম্বরই ছিল। একটি সাধারণ নিজস্ব গাড়ি ছাড়া তার ব্যক্তিগত প্লেন, ইয়ট এমনকি বিলাস বহুল কোনো এপার্টমেন্ট বা বাড়ি নেই।
অন্যান্য ছাপোষা জার্মান নাগরিকের মত তিনি একটি অতি সাধারন এপার্টমেন্টে থাকেন ।
অবিশ্বাস্য শোনালেও মার্কেলকে মানুষ একই পোশাকে আঠারো বছর ধরে দেখে এসেছে। একটি প্রেস কনফারেন্সে একজন মহিলা সাংবাদিক জানতে চেয়েছিলেন, তার কি অন্য স্যুট নেই।
মার্কেল উত্তরে বলেন তিনি রাজনীতিবিদ, মডেল নন।
অন্য একটি সন্মেলনে সাংবাদিকেরা জানতে চান, তিনি এত ব্যস্ত, তার বাড়ির কাজ কে করেন?
তার বাড়িতে কাজের লোক, রান্নার লোক আছে কিনা।
উত্তরে মার্কেল জানান, তার বাড়িতে একজন মহিলা এবং একজন পুরুষ কাজের লোক আছে।
মহিলাটি তিনি নিজে, এবং পুরুষটি তার স্বামী। সাংবাদিকেরা মজা করে জানতে চান, কাপড় জামা কে ধোয়? তিনি না তার স্বামী? মার্কেল জানান, তিনি কাপড় জামা ওয়াশিং মেশিনে ঢোকান। সাবানের গুড়ো ঢেলে দেন।
তার স্বামী মেশিন চালান।তারা রাতে ওয়াশিং মেশিন চালান, কারন এই সময় বিদ্যুতের চাহিদা কম থাকে।
এরপর সাংবাদিকদের তিনি জানান,
তিনি আশা করবেন অবান্তর প্রশ্ন না করে সংবাদ কর্মীরা যেন তার সরকারের সাফল্য এবং ব্যর্থতা নিয়ে প্রশ্ন করে।


.. . ............. এঞ্জেলিকা মার্কেল। ইউরোপের সব থেকে শক্তিশালী অর্থনীতির চালিকা। ...............

তিনি কেন পদত্যাগ করেছেন , এই প্রশ্নটি ভাইরাল :


*জার্মানির অ্যাঞ্জেলা মার্কেল জানিয়েছেন, সাম্প্রতিক নির্বাচনী ব্যর্থতার পরে ২০২১ সালে তিনি চ্যান্সেলর পদ থেকে পদত্যাগ করবেন।

** তিনি বার্লিনে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছিলেন,আমার মেয়াদ শেষ হওয়ার পরে আমি কোনও রাজনৈতিক পদ চাইব না,"

***তিনি আরও বলেছিলেন যে তিনি ডিসেম্বরে কেন্দ্রীয়-ডান সিডিইউ দলের নেতা হিসাবে পুনরায় নির্বাচন চাইবেন না।
২০০০ সাল থেকে তিনি এই পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন।

****রোববারের হেসে রাজ্যের জরিপে সিডিইউ মারাত্মকভাবে দুর্বল হয়ে পড়েছিল, এটি আরেকটি গুরুতর ধাক্কা।

*****সিডিইউ এবং এর জাতীয় জোটের অংশীদার, সোশ্যাল ডেমোক্র্যাটস, উভয়ই সেখানে আগের জরিপে দশ শতাংশ
পয়েন্ট হ্রাস পেয়েছিলো।

****** রাজ্য সংসদের ভোটে মিসেস মের্কেলের বাভেরিয়ান বোন দল, সিএসইউর বিশাল ক্ষতির মুখোমুখি হওয়ার
মাত্র কয়েক সপ্তাহ পরে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে।



..................................... ধন্য এসব দেশের মানুষ আর তাদের নেত্রী এঞ্জেলিকা মার্কেল।............................
সুত্র : অর্ন্তজাল, দৈনিক পত্রিকা (সংকলিত)

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৫:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:



আধুনিক বিশ্বের সবচেয়ে সফল রাষ্ট্র-নায়ক ও রাজনীতিবিদ।

২৭ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৫:১৩

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মতামতের জন্য
.......................................................................
আমরাও অল্প কিছু ভুলের জন্য এরকম একজন নেতা
সম্ভাবনার দ্বার থেকে হারায়ে ফেলেছি ।
এই জাতির মেধা ও উৎকর্ষে মাত্রা যথেষ্ট উচ্চতায় যা
বিশ্বব্যাপী সমাদৃত, কিন্ত কাজে লাগাতে পারি নাই,
তাই স্বাধীণতার এই ৫০ বর্ষর্পুতিতে মনে কোন আনন্দ নেই ।
.....................................................................................
পাস্পরিক হিংসা, লোভ আর পরিবারতন্ত্রর উর্ধে না উঠলে,
এদেশ কখোনই সোনার বাংলা হবে না ।

২| ২৭ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৫:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি বলেছেন, "আমরাও অল্প কিছু ভুলের জন্য এরকম একজন নেতা সম্ভাবনার দ্বার থেকে হারায়ে ফেলেছি । "

-কার কথা বলছেন?

২৮ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১:৪০

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: উত্তরটা আপনারও জানার কথা
.............................................................................
উত্তাল জনসমুদ্র যখন একদিকে ধাবিত হয় তখন প্রয়োজন
সঠিক নির্দেশনা এবং এঞ্জেলিকা মার্কেল এর মতো দৃষ্টান্তমুলক
পদচারনা ।

৩| ২৭ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৫:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: এই লেডি কি আমাদের শেখ হাসিনার চেয়ে মহৎ?

২৮ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১:৪১

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: তার কর্মকান্ড গুলি পড়ে দেখুন
উত্তরটা পেয়ে যাবেন ।

৪| ২৭ শে মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমাদের দেশের নেতা/নেত্রীরা অঙ্কুরেই বিনষ্ট হয়। ভুয়া গনতন্ত্রে আপনি কি আশা করেন?

২৮ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১:৪৩

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আমি সারাজীবন আশাবাদী,
...................................................................
এখন যা আমাদের অর্জন তা স্বীকার করতে হবে,
তবে তা আরও ২৫ বৎসর আগে হওয়ার আবশ্যকতা ছিলো ।

৫| ২৭ শে মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৩

শাহ আজিজ বলেছেন: আমি তাকে তার রাষ্ট্রের স্বর্ণ শিখর উন্নতির জন্য ভালবাসতাম


স্যালুট লেডী ।।

২৮ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১:৪৪

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: স্যালুট ফরম মি ওলসো

৬| ২৭ শে মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৫

জুন বলেছেন: একজন প্রকৃত দেশ প্রেমিক ও রাজনীতিবিদ

২৯ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১:৫১

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: তিনি বলেছিলেন :
জার্মানির অ্যাঞ্জেলা মের্কেল জানিয়েছেন, সাম্প্রতিক নির্বাচনী ব্যর্থতার পরে
২০২১ সালে তিনি চ্যান্সেলর পদ থেকে পদত্যাগ করবেন।

..................................................................................................
তার জবান তিনি রক্ষা করেছেন অথচ মালয়শিয়ায় শ্রদ্ধেয় মাহাথির
তার প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেন নাই ।

৭| ২৭ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১০:০৯

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: একজন আধুনিক মানুষ সফল রাষ্ট্র পরিচালক।দীর্ঘদিন পূর্ব জার্মানিতে বেড়ে উঠায় সহজ জীবন যাপনে অভ্যস্ত হয়ে যান।

২৯ শে মার্চ, ২০২১ রাত ২:০৩

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: সাম্প্রতিক নির্বাচনী ব্যর্থতার পরে , তিনি ঘোষনা দিয়েছিলেন
২০২১ সালে তিনি চ্যান্সেলর পদ থেকে পদত্যাগ করবেন।

......................................................................................
তিনি ওয়াদা পালন করেছেন , অথচ না করলে ও পারতেন ।

৮| ০২ রা এপ্রিল, ২০২১ রাত ৩:২৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



বর্তমান শতকের সবচেয়ে সফল রাষ্ট্রনায়কের অবসর প্রত্যক্ষ করল জগতবাসী ।
নিজের সুদীর্ঘকালীন দায়িত্ব পালনকালে পাঁচ ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে দেখেছেন মার্কেল।
দেখেছেন চার ফরাসি প্রেসিডেন্ট, সাত ইতালিয়ান প্রধানমন্ত্রীকে। বাইডেন ২০ জানুয়ারি
দায়িত্ব গ্রহণ করার পর ৪র্থ মার্কিন প্রেসিডেন্ট যার মার্কেলের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা হয়েছে।
এ সময় জাপানেও পালাবদল হয়েছে আট প্রধানমন্ত্রীর।এই অনন্য অভিজ্ঞতার পরেও মার্কেলকে তার
দায়িত্ব পালনের অধিকাংশ সময় নিজেকে প্রমাণ করতেই লেগে গেছে। তার প্রতিদ্বন্দ্বীরা প্রায়শই তাকে
অপমানের চেষ্টা করেছেন। কুকুর ভয় জেনে রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিন একবার মার্কেলের সঙ্গে বৈঠকের
সময় একটি ল্যাব্রাডর কুকুর নিয়ে এসেছিলেন। ছাড় দেননি ট্রাম্পও।সরাসরি গর্দভ বলে গালি দিয়েছিলেন
মার্কেলকে। ইতালির প্রধানমন্ত্রী সিলভিও বার্লুসকোনি তাকে ১৫ মিনিট বসিয়ে রেখে ফোনে কথা বলছিলেন।
সব কিছুর পেছনে কারণ ছিল একটাই-তিনি নারী। ২০০৫ সালে তিনি যখন প্রথম নারী হিসাবে জার্মান
চ্যান্সেলরের দায়িত্ব নেন, অনেকেই ভেবেছিল তিনি বেশিদিন টিকবেন না।
কিন্তু ঘটেছে তার উল্টো। এই দীর্ঘ সময় বিশ্বের অনেক নেতা এসেছেন আবার চলেও গেছেন। কিন্তু মার্কেল ছিলেন।
কেউ তাকে নড়াতে পারেনি। তিনি তখনই গেছেন , যখন তিনি যেতে চেয়েছেন।
তথ্যসুত্র : দৈনিক যুগান্তর

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২১ রাত ২:০৩

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: তথ্য যোগ করার জন্য ধন্যবাদ ।
...........................................................
তবে উনার যেমন বয়স হযেছে তেমনি তার দল ভোটে
ভালো করতে পারেনি , এমনকি
দলের মধ্যে দুইজন শক্তিশালী প্রতিদন্ধী দেখা যাচ্ছে ।

৯| ০২ রা এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১১:২৯

এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: আপনি যাচাই না করেই ৩ বছরের পুরোনো এক সংবাদকে সমকালীন হিসেবে ও ভুলভাবে উপস্থাপন করেছেন। মার্কেল এখনও জার্মানির চ্যান্সেলর, এ বছরই তাঁর শেষ টার্ম। জার্মানির মানুষ বাংলাদেশের মানুষের মতো এত অবাস্তব রাজনীতপ্রিয় না যে নিজেদের বাড়ির ব্যালকনিতে গিয়ে ৬ মিনিট হাত তালি দিবে, হাত তালির ঘটনা ঘটেছে ২০১৮ সালে যখন তিনি পার্টির এক সম্মেলনে পার্টির ক্ষমতা ত্যাগ করেন। এছাড়া অন্য অনেক তথ্য ঠিক আছে, তবে সামগ্রিকভাবে পোস্টটি বিভ্রান্তিমূলক। নিচে ইন্টারনেট থেকে কিছু তথ্য যোগ করলেও মূল পোস্ট সংশোধন করেননি, এতে বিভ্রান্তি আরও বেড়েছে। তথ্যের ব্যাপারে আমাদের আরও তীক্ষ্ণ দৃষ্টি রাখা উচিত। :)

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২১ রাত ১:২৬

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ল্যাশেট বলেছেন যে তিনি এবং খ্রিস্টান সোশ্যাল ইউনিয়নের নেতা এবং বাভারিয়ান গভর্নর,
যিনি চ্যান্সেলর পদে প্রার্থী হওয়ার জন্য গুরুতর প্রতিযোগী, তিনি এপ্রিল বা মে মাসে
মার্কেলকে সফলভাবে কেন্দ্রের অধিকারী প্রার্থী সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেবেন।

..............................................................................................................................................
তিনি এখন যা করছেন , কাজ চালায়ে যাচ্ছেন পরবর্তী নেতা নির্বাচন না হওয়া পর্যন্ত ।

১০| ০২ রা এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১২:০১

এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: এছাড়া, পুরষ্কার-এ লিখেছেন নোবেল পদার্থবিদ পুরষ্কার। মার্কেল কীভাবে পদার্থবিদ্যায় নোবেল পেতে পারেন! এমনকি শান্তিতেও তিনি এখনও পুরষ্কারটি পাননি।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২১ রাত ১:৫৯

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: শান্তিতে পুরস্কার একথা কোথাও বলা হয় নাই ।
.............................................................................
তার প্রাপ্ত এওয়ারগুলো নীচে যোগকরা হলো :-
Awards
In 2006, Merkel was awarded the Vision for Europe Award for her contribution toward greater European integration.
She received the Karlspreis (Charlemagne Prize) in 2008 for distinguished services to European unity.[220][221]
In March 2008, she received the B'nai B'rith Europe Award of Merit.[222]
Merkel topped Forbes magazine's list of "The World's 100 Most Powerful Women" in 2006, 2007, 2008, 2009, 2011, 2012, 2013, 2014, 2015, 2016, 2017, 2018 and 2019.[223]
In 2010, New Statesman named Merkel as one of "The World's 50 Most Influential Figures".[224]
On 16 June 2010, the American Institute for Contemporary German Studies at Johns Hopkins University in Washington D.C. awarded Merkel its Global Leadership Award (AICGS) in recognition of her outstanding dedication to strengthening German-American relations.[225]
On 21 September 2010, the Leo Baeck Institute, a research institution in New York City devoted to the history of German-speaking Jewry, awarded Merkel the Leo Baeck Medal. The medal was presented by former U.S. Secretary of the Treasury and current Director of the Jewish Museum Berlin, W. Michael Blumenthal, who cited Merkel's support of Jewish cultural life and the integration of minorities in Germany.[226]
On 31 May 2011, she received the Jawaharlal Nehru Award for the year 2009 from the Indian government. She received the award for International understanding.[227]
Forbes list of The World's Most Powerful People ranked Merkel as the world's second most powerful person in 2012, the highest ranking achieved by a woman since the list began in 2009; she was ranked fifth in 2013 and 2014
On 28 November 2012, she received the Heinz Galinski Award in Berlin, Germany.
In 2013, she received the Indira Gandhi Peace Prize.[228]
In December 2015, she was named Time magazine's Person of the Year.[229]
In May 2016, Merkel received the International Four Freedoms Award from the Roosevelt Foundation in Middelburg, the Netherlands.[230]
In 2017, Merkel received the Elie Wiesel Award from the United States Holocaust Memorial Museum.[231]
In 2020, Merkel received the Henry A. Kissinger Prize from the American Academy in Berlin.[232]

১১| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:০২

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: আমাদের শেখ হাসিনা ও খালেদাদের জন্য আফসোস হয়!

২০ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ২:২৯

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আমাদের বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর এই উচ্চতায় অতিক্রম করার সুযোগ ছিলো,
উনার আশপাশের কিছু লোভি চামচারা নিজ স্বার্থের জন্য তা হতে দেয়নি ।

১২| ২০ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৩:০৭

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: তারা তো নিজেকে শেখ হাসিনার সাচ্চা খাদিম ভাবে! কী কন আপনি এসব B:-) ?

২০ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৩:১১

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করে না ,
অপেক্ষা করুন, দেখুন ইতিহাসের পাতায় তাদের স্হান
কোথায় হয় !!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.