নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষের জীবন প্রতিদিন তার বেঁচে থাকার লাইসেন্স নবায়ন করে ।প্রকৃতি এটা নিয়ন্ত্রন করে,যেদিন নবায়ন হবেনা,সেদিন মৃত্যু অনিবার্য ।

স্বপ্নের শঙ্খচিল

আমার মনের মাঝে শঙ্খচিল ডানা মেলে প্রতিদিন,ভুলতে পারিনি সেই অভিমান আবার ফিরে আসা তোমার কাছে !

স্বপ্নের শঙ্খচিল › বিস্তারিত পোস্টঃ

আসুন সমবায়ের মাধ্যমে দারিদ্র বিমোচন করি : প্রধানমন্ত্রী

১২ ই মে, ২০২৪ ভোর ৪:১০



বিগত শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী নিজ সংসদীয় এলাকায় সর্বসাধারনের মাঝে বক্তব্য প্রদান কালে উক্ত আহব্বান করেন ।
আমি নিজেও বিশ্বাস করি এই ব্যাপারে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী খুবই আন্তরিক ।
তিনি প্রত্যন্ত অন্চলের দাড়িয়ারকুল গ্রামের উন্নয়ন সমিতির সদস্যদের সহিত আন্তরিক ভাবে মতবিনিময় করেন এবং
সেলাই মেশিন , সাইকেল , ভ্যান, শিক্ষা উপকরন, ল্যাপটপ ও আর্থিক অনুদান বিতরন করেন ।
তিনি মনে করেন যে, খাদ্যর নিশ্চয়তা,আর্থ সামাজিক উন্নয়ন ও ব্যক্তিগত জীবন মান উন্নয়নের জন্য সমবায়ের বিক্ল্প নাই ।
এসব কারনে তিনি, ''একটি বাড়ী একটি খামার '' সামাজিক আন্দোলন বেগবান করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন ।
সন্প্রতি তিনি বিভিন্ন অনুষ্ঠানে মিল্ক ভিটার পণ্যর প্রচার করছেন এবং বিভিন্ন সরকারী প্রতিষ্ঠানের সভায় মিল্কভিটার
দুধ,কেক ,লাবাং, ঘি ইত্যাদি ক্রয়ের আহব্বান জানাচ্ছেন ।
সমবায়ের মাধ্যমে উৎপাদন বৃদ্ধি, ন্যায্য দাম প্রাপ্তি, দারিদ্র বিমোচন ও ক্ষুদ্র সণ্চয় করা যায় ।
যা আমি দেখেছি , জাপান, থাইল্যান্ড ও ভারতে ।
একসময়ে বাংলাদেশে ও এর সুফল সাধারন প্রান্তিক সমবায়ীরা ভোগ করেছে । দু:খের বিষয় এখন কেন আমরা
পারচ্ছিনা । যেখানে সরকার প্রধান এ বিষয়ে খুবই আন্তরিক ।
বিষয়টি নিয়ে বিগত ০৯/০৫/২০২৪ তারিখ একটি ঘরোয়া আলোচনা হচ্ছিল, যেখানে সংল্শিষ্ট মন্ত্রনালয়ের
একজন পদস্হ ব্যক্তি,বিভাগীয় কর্মকর্তা, সমবায়ের প্রতিনিধিরা ছিলেন ।
ভারতে যদি সমবায় কার্যক্রম সুনামের সহিত চলতে পারে তবে বাংলাদেশে কেন বারবার হোচঁট খাচ্ছে ???
কিছু সংখ্যক সমবায় কর্মকর্তার দুর্নীতি ও হাতগেোনা কয়েকটি টাউট সমবায় প্রতিষ্ঠানের কর্মকান্ডর জন্য সাধারন
সমবায়ীরা ক্ষতিগ্রস্হ হচ্ছে ।
সাধারন সমবায়ীরা ৪৯ ধারা ও অডিটের মারপ্যাচঁ আতন্কে স্বত:ফূর্ত কার্যক্রম থেকে বিরত থাকে ।
ভারতে সমবায়ীরা অত্যন্ত সম্মানের সহিত সমবায় আন্দোলন করে যাচ্ছে, তাদের কার্যক্রমে দাপ্তরিক কোন সরকারী
কর্মকর্তা বাধা হয়ে দাঁড়ায়না বা হুমকি দেয়না , যা আমাদের দেশে বিশ্বাস করা কষ্টকর ।
শুধু এটুকু বলতে পারি , মা'র থেকে মাসীর দরদ বেশী হলে এদেশে দিকভ্রান্ত সমবায় আন্দোলন
সঠিক ট্র্যাকে ফিরে আসবে না। পক্ষান্তরে কিছু সুবিধাভোগীর পকেট ভারী হবার রাস্তা খোলা থাকবে ।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই মে, ২০২৪ ভোর ৪:৫৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:




অত্যন্ত মুল্যবান একটি পোষ্ট ।
পোষ্টটিতে পরে আবার এসে আলোচনায়
অংশ নিব ।

শুভেচ্ছা রইল

১২ ই মে, ২০২৪ ভোর ৫:০০

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: উক্ত ঘরোয়া আলোচনায় আমিও ছিলাম
............................................................................
সব কিছু বুঝে ও কেন আমরা এই দুষ্ট চক্র থেকে বের হতে
পারছি না ।
বিড়ালের গলায় ঘন্টা বাধবে কে ???

২| ১২ ই মে, ২০২৪ সকাল ৭:৩৫

কামাল১৮ বলেছেন: আমরা বাংলাদেশিরা খুব বেশী আত্মকেন্দ্রীক।সবাই মিলে সুখে দুঃখে বাঁচার যে প্রেরণা সেটার বড় অভাব।সবে মিলে করি কাজ ,হারি জিতি নাহি লাজ।এই আপ্তবাক্যটি যদিও বহুল প্রচলিত কিন্তু এর প্রয়োগ নাই।

১২ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৪৮

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: বাংলাদেশের সমবায় নিয়ে একসময় গর্ব করার মতো অনেক কার্যক্রম ছিলো,
.............................................................................................................
ভারতের দিল্লীতে এক অনুষ্ঠানে আমাদের সমবায় গল্প নিয়ে অনেক প্রশ্নের উত্তর
দিতে হয়ে ছিলো ।

৩| ১২ ই মে, ২০২৪ সকাল ৯:২৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:




পোষ্টে বলা গত ০৯/০৫/২০২৪ তারিখে ঘরোয়া মিটিংএ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা প্রসঙ্গটিতে একটু
কনফিউসড হয়ে গেলাম । মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১০ তারিখ শুক্রবারে টুঙ্গিপাড়া উপজেলা
আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে দরিয়ারকুল গ্রাম উন্নয়ন সমিতির সদস্যদের সাথে মতবিনিময় কালে প্রতিটি
এলাকায় সমবায় সমিতি গঠণ করার আহ্বান জানান।তাই একটু কনফিউসড হয়ে গেলাম, ৯ তারিখের
ঘরোয়া মিটিংটি কোথায় হয়েছিল , এটা কি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দরিয়ারকুল গ্রাম উন্নয়ন সমিতির
সদস্যদের সাথে মতবিনিময় সভার পুর্ব প্রস্তুতিমুলক সভা ছিল , যেখানে কি সমবায় সমতি গঠনের
বিষয়াবলী নিয়ে আলোচনা হচ্ছিল।

যাহোক, অলোচ্য বিষয়ে সংস্লিষ্ট মন্ত্রনালয় ও বিভাগ সমুহের উচ্চ পর্যায়ের পার্শোনালিটিদের
উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত ঘরোয়া সভাটি যে বেশ গুরুত্বপুর্ণ সভা ছিল তাতে কোন সন্দেহ নেই।সে
সভায় আপনার উপস্থিতি আমাদের জন্য একটি আশা জাগানিয়া বিষয়। ধারনা করি আমাদের
এই সামু ব্লগে কোন গঠনমুলক আলোচনা আপনার মাধ্যমে উচ্চ পর্যায়ের ঘরোয়া মিটিং এ
আলোচিত হওয়ার একটা সুযোগ পেলেও পেতে পারে :)


যাহোক , এখানে উল্লেয্য যে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রনালয় ও সংস্লিষ্ট বিভাগীয়
পর্যায়ের উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাগন অবশ্যই দেশের একজন প্রখ্যাত উন্নয়নকর্মী এবং সমাজ বিজ্ঞানী
হিসাবে পরিচিতড.আখতার হামিদ খান এর কথা জানেন ।তাঁর বিশেষ অবদান ছিল পল্লী উন্নয়নে
১৯৫৯ সালে সম্বন্বিত প্রকল্পপ্রতিষ্ঠা যা ‘কুমিল্লা মডেল’ হিসাবে সুপরিচিত। ‘কুমিল্লা মডেল’ এর একটি
অন্যতম অঙ্গ ছিল দ্বি-স্তর সমবায় পদ্ধতি যা বর্তমানে বিআরডিবি ( BRDB)কর্তক বাস্তবায়িত হচ্ছে।
অমার মনে পড়ে ১৯৬৭/৬৮ সনের কথা, যখন কুমিল্লা মডেলের আদলে আমাদের গ্রামে ততকালীন
Integrated Rural Development of Pakistan ( IRDP) এর সহায়তায় প্রাথমিক সমবায় সমিতি গঠন
করা হয় । আমার দাদাকে করা হয়েছিল সমবায় সমিতির প্রেসিডেন্ট । আমাদের বাড়ীতেই কাচারী
ঘরে গ্রামের সকলকে নিয়ে দাদার সভাপতিত্বে সমিতির মিটিং হতো নিয়মিতভাবে । আমার উপরে
দায়িত্ব এসে যেতো সেই মিটিং এর কার্যবিবরনী লেখার । তাই প্রাথমিক সমবায় সমিতির অনেক
খুটিনাটি বিষয় আমার এখনো মনে আছে । সমবায় সমিতিটি বেশ সফলভাবে চলছিল , সে সময়
সমবায় সমিতির মাধ্যমে প্রতিটি সমবায় সমিতিকে সম্পুর্ণ ফ্রিতে একটি করে পাওয়ার পাম্প দেয়া হতো
ইরিগেশন সুবিধার জন্য, পাওয়ার পাস্পটি চালানোর জন্য সাথে দেয়া হতো ফ্রি ড্রাইভার । দেয়া হতো
সুলভ মুল্যে কৃষি উপকরণ এবং সম্পুর্ণ জামানত বিহীন কৃষি ঋণ । খুবই সফল ভাবে চলছিল প্রাথমিক
সমবায় সমিতির কার্যকলাপ , গ্রামের মানুষের ভাগ্য বদল হতে শুরু হয়েছিল । পরে ১৯৭১ এ মুক্তি যুদ্ধ
শুরু হলে প্রাথমিক সমবায় সমিতির কাজ থমকে যায়, তখন শুধু কি সমিতি, দেশের সব কিছুই ওলটপালট
হয়ে যায়, শুরু হয় বেচে থাকার সংগ্রাম, মুক্তি যুদ্ধ।দেশের বীর মুক্তিযোদ্ধা ও স্বাধিনতাপ্রিয় সকল দেশবাসীর
সক্রীয় সহযোগীতা ও অনেক আত্মত্যগের বিনিময়ে অর্জিত হয় আমাদের প্রাণপ্রিয় স্বাধিনতা । স্বাধিনতার
পরে Bangladesh Rural Development Board ( BRDB)এর মাধ্যমে আবার শুরু হয় সেই IRDP এর
সহযোগীতায় গড়া সেই কুমিল্লা মডেলের দ্বি স্তর বিশিষ্ট প্রাথমিক সমবায় সমিতির কাজ । কিন্ত সে সময়ে
দ্বি-স্তর বিশিষ্ট সমিতির থানা সমবায় সমিতিতে চলে রাজনৈতিক প্রভাব বলয়ের কার্যকলাপ, যা প্রাথমিক
সমবায় সমিতির কার্যকলাপে বিবিধ ধরনের বিরোপ প্রভাব ফেলে , সে আরো অনেক কথা ।

যাহোক, আমাদের স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রনালয়, আর BRDB ভাল করেই জানে
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সমবায় সমিতি গঠনের আহ্বানকে কিভাবে কার্যকরী ও সাফল্যমন্ডিত করতে
হবে । বিষয়টির সফল বাস্তবায়ন ও অগ্রগতি নিয়ে দেশের প্রতিজন সাংসদ যদি নিয়মিতভাবে
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রনালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রীর প্রতি তারকা চিহ্নিত প্রশ্ন
উত্থাপন করে জানতে চান বিস্তারিত তথ্য তাহলে কর্মসুচীটির বাস্তবায়ন সংস্লিষ্ট সকলে অনেক
বেশী তৎপর হবে, বিষয়টি গতিময়তা পাবে , প্রধানমন্ত্রীর এই গুরুত্বপুর্ণ আহ্বান মুখ থুবরে পড়ে
থাকার সম্ভাবনা কমে যাবে।বিষয়টিকে জাতীয় অগ্রাধিকার মুলক কর্মসুচী হিসাবে ঘোষনা দিতে
হবে । শুধু ঘরোয়া মিটিং এ নয়, গুরুত্বপুর্ণ এই বিষয়টিকে নিয়ে যেতে হবে দেশের প্রতিটি
গ্রামের মাঠ পর্যায়ে , বাস্তবায়ন করতে হবে সুচারুরূপে, এবিষয়ে কোন দুর্নিতি ,ও আমলাতান্ত্রিক
প্রতিবন্ধকতাকে দমন করতে হবে কঠোরভাবে । তাহলেই কেবল মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সমবায়
সমিতি গঠনের কাংখিত সুফল পাওয়া যাবে। তা না হলে এর সুফল ভোগ করে যাবে সুবিধাবাদী
কিছু মহল বিশেষ।

জাতীয় গুরুত্বপুর্ণ একটি বিষয়ে পোষ্ট দিয়ে আলোচনার সুযোগ করে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।

শুভেচ্ছা রইল ।




১২ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:৩৭

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার আলোচনায় অতীতের সমবায় আন্দোলনের
সাফল্য ও ঘটনাক্রম তুলে ধরার জন্য ।

.....................................................................................
এই সমবায়কে সঠিক নেতৃত্ব দেবার জন্য ''জাতীয় সমবায় ইউনিয়ন''
ছিলো একমাত্র শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান, যা আজ নেতৃত্ব শুন্য ও অর্থনৈতিক দুরবস্হার কারনে
নখদন্তবিহীন বাঘে পরিনতি লাভ করেছে ।
বিভিন্ন সময়ে রাজনৈতিক ধাক্কা , কিছু অসাধু সমবায়ীর আচরনে আজ ''জাতীয় সমবায় ইউনিয়ন'' মৃতপ্রায়।
অথচ এই প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে আমাদের সেরা সমবায়ীরা বিশ্বের নানা দেশে সভা সেমিনারে যেতে পারতেন ,
তাদের উন্নত কলাকৗেশল রপ্ত করতে পারতেন, নিজেদের কার্যক্রম প্রর্দশন করা যেতো ও সমবায়ের উপর
প্রশিক্ষন নেয়া যেতো ।
সমবায় হচ্ছে একে বারে মাঠ পর্যায়ে কৃষক, খামারীদের সুখ দুখ এর সংগঠন, এখানে আমলাদের কোন স্হান নেই ।
অথচ প্রতিষ্ঠানটির উপর ছড়ি ঘুড়ানোর জন্য অনেক আমলা ব্যতিব্যস্ত । সমবায়ের টাকায় প্রিন্টারে র কালি কেনে,
গাড়ীর তৈলে হাজার হাজার টাকা যায় কিন্ত কতশত বৎসর আগের নেয়া লোনের জন্য মামলা খেতে হয়,
পালায়ে বেড়াতে হয় । এখন আর সমবায়ের অর্থ প্রকৃত সমবায়ীরা ভােগ করতে পারেনা ।
দেশ তো সোনার বাংলা হয়ে যাচ্ছে কিন্ত সোনার ছেলে তো খুঁজে পাচ্ছিনা ।

৪| ১২ ই মে, ২০২৪ সকাল ৯:৩৬

রাসেল বলেছেন: হ্যাঁ, এটি একটি ভাল উদ্যোগ হবে তবে দুর্নীতি সবকিছুকে নষ্ট করে দেবে।

১২ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৩৮

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: উদ্যোগটি শুধুমাত্র আজকের নয়,
অন্যান্য দুর্ণীতিগ্রস্হ প্রতিষ্ঠানটির মতো
সমবায়ও কভিড জ্বরে আক্রান্ত

............................................................................
সকলের আত্নশুদ্বির মাধ্যমে এর শুভ সূচনা করা যেতে পারে ।

৫| ১২ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৩৬

নয়ন বিন বাহার বলেছেন: আমাদের সমাজে সবাই নেতা হতে চায়। কিন্তু স্কিলড হবে না। শুধু অন্যের নিন্দা করবে। এসব কারণে সমবায় টিকলো না।

১৪ ই মে, ২০২৪ রাত ১২:২৮

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: সমবায় আন্দোলন বেগবান না হবার কারন হলো,
অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও দূর্ণীতি ।

.....................................................................
দীর্ঘ এক যুগ কাছে থেকে দেখা,
যতই চেষ্টা করিনা কেন ,
সাপের মতো প্রতিটি রন্দ্রে রন্দ্রে অসততা আর দুর্নীতি ঢুকে আছে,
এর প্রতিকার করতে হলে শক্তিশালী ধাক্কা না দিলে
যিনি এগিয়ে আসবেন তার মৃত্যু অনিবার্য ।

৬| ১২ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:৫৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:




মুল্যবান তথ্যসমৃদ্ধ প্রতি মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
ভাবছি বিষয়টি নিয়ে আলাদা একটা লেখা
পোষ্ট করব । বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত
গঠনমুলক আলোচনা , পর্যালোচনা
ও নীতি নির্ধারণীমুলক ভাল একটি
দিক নির্দেশনা সামুর বিজ্ঞ অনেক
ব্লগারদের কাছ হতে পাওয়া
যাবে ।

শুভেচ্ছা রইল

১৪ ই মে, ২০২৪ রাত ১২:৫৭

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: এই সমবায় আন্দোলনের সাথে প্রায় এক যুগ পর্যালোচনা করে আসছি ।
..................................................................................................
এক সময় ''জাতীয় সমবায় ইউনিয়ন'' এর সদস্য পদ ছিলো ।
ঐ সময় ICA (International Cooperative Aliance ) এর সহিত আমার
যোগাযোগ গড়ে উঠেছিলো, বৎসরে ৪/৫ টি বহুজাতিক অনুষ্ঠানে আমন্ত্রন পেয়েছি,
কিন্ত সমবায় থেকে কোন আর্থিক সহায়তা না পেয়ে যোগদান করা যেত না ।
২/১ টি অনুষ্ঠানে নিজ খরচে যোগদিতে গিয়েছিলাম ।
পক্ষান্তরে উচ্চপদস্হ কর্মকর্তারা সম্পূর্ণ সরকারী টাকায় ভ্রমন করত যা সমবায়ীদের ফান্ড থেকে সমন্বয় হতো ।
সবচেয়ে দু:খজনক ছিল যে, উক্ত র্কমর্কতা ২/৩ মাস পর উক্ত মন্ত্রনালয় থেকে অন্নত্র বদলি হয়ে চলে গেছেন
অর্থাৎ উনার ঐ ভ্রমন যাষ্ট প্লেজার ট্রিপ ।উনার অর্জিত অভিজ্ঞতা সমবায়িদের একবিন্দু কাজে আসল না ।
এখনও গ্রামে গন্জে আমি প্রচুর ব্যবসায়ী সমবায় সংগঠন দেখতে পাই, তাদের নিজ প্রয়োজনে এই সংগঠন,
প্রতি সিজনে তাদের বেশ কিছু অর্থের প্রয়োজন পড়ে, কে দেবে সেই অর্থ ?
''জাতীয় সমবায় ইউনিয়ন'' তো অকার্যকর ।সরকারের সহিত আলোচনা ক্রমে এই অর্থ দেয়া যায় ।
কেননা, সমবায় ফান্ডে প্রচুর অর্থ অলস ভাবে পড়ে আছে ।
ফলে এই অর্থ অধীদপ্তরের কর্মর্কতারা অনৈতিক ভাবে খরচ করে চলছে !!!
অন্যদিকে সমবায় ব্যাংকে প্রচুর লুটপাটের ফলে, রুগ্ন খোড়া প্রতিষ্ঠানে হাহাকার চলছে ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.