![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার মনের মাঝে শঙ্খচিল ডানা মেলে প্রতিদিন,ভুলতে পারিনি সেই অভিমান আবার ফিরে আসা তোমার কাছে !
আর্ন্তজাতিক চোখ : এখন লালমনিরহাট এয়ারফিল্ডের দিকে
Co-ordinates : 25°53′15″N 89°25′59″E
আমরা এতদিন জানতাম, গুজব শুনতাম সেন্টমার্টিন দ্বীপ আমেরিকা নিয়ে যাচ্ছে,
আরও জানতাম আরাকানসহ , ভারত , বাংলাদেশ ও চীন ঘেঁষে একটি রাষ্ট্র গঠনে বিদেশীদের
একটি গোপন ইচ্ছে আছে, যা নাকি ইসরায়েলের মতো এই অন্চল শাসন করবে ।
আর্ন্তজাতিক চোখে এই বঙ্গীয় ব-দ্বীপ দিনে দিনে কেন এত গুরুত্ব পূর্ণ হয়ে উঠছে তা অত্যন্ত
আতন্কর বিষয় হয়ে দাড়াঁচ্ছে । বর্তমানে অন্য একটি বিষয় আরও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে
তা হলো ঢাকা থেকে ৩৪০ কি.মি দূরে লালমনিরহাট এয়ারফিল্ডের নূতন করে সাজ সজ্বা ।
১৯৩১ সালে নির্মিত এই মিলিটারি এয়ারফিল্ড এক সময় দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের (১৯৩৯ -১৯৪৫ ) অত্যন্ত কৌশলগত এশিয়ার
গুরুত্বপূর্ণ রানওয়ে ছিল ।
বর্তমানে এই এয়ারফিল্ডে আবার নুতন করে কার্যক্রম শুরু হয়েছে যা চীন দ্বারা নির্মান কাজ চলছে ।
এখানেই ভারতের চরম আপত্তি ...
ঐ এয়ারফিল্ড থেকে ভারতের শিলিগুড়ি মাত্র ১২ কি.মি এবং সে খানে যদি কোন অঘটন ঘটে তাহলে
এবং যুদ্ব লাগে তাহলে বাংলাদেশ বা আর্ন্তজাতিক বাহিনী কয়েক মিনিটে করিডোরটি দখলে নিয়ে নেবে
ফলে 7-Sister খ্যাত ৭টি রাজ্যর দখল ভারত হারাবে । এই কাজে আমেরিকা সহ ইউরোপের অনেক দেশ অতি=
উৎসাহে সাহায্য করছে ।
4 কি.মি লম্বা রানওয়ে সহ এর বিশাল এই এয়ারফিল্ডে অনেক সুযোগ সুবিধা বিদ্যমান করা হবে ।
একই সাথে ৫০-৬০টি যুদ্ব বিমান যেমন উড়তে পারবে , তেমনি যাত্রী সেবার বিমানও উঠা নামা করবে ।
আবার যুদ্ব বিমান তৈরীর সুযােগ সুবিধা থাকবে ।ফলে প্রতিবেশী রাষ্ট্রর ঘুম হারাম হয়ে গেছে
প্রাথমিক ভাবে বলা হচ্ছে যে, এটি একটি আর্ন্তজাতিক বিমান উঠা নামার হাব হবে যা সকল দেশ ব্যবহার করবে,
ভৌগলিক অক্ষ- রেখায় এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণতা পাবে, যা এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম বিমান রুটের মর্যাদা পেতে পারে ।
ছবি ও তথ্য: ইন্টারনেট
২৮ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:২৪
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: অত্যন্ত সংবেদনশীল সময় আমরা অতিক্রম করছি ।
.....................................................................................
আমাদের আরও সচেতন থাকা উচিত
২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৩৯
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
ওখানে যুদ্ধ-বিমানও তোরি হবে? মনে হয়, ঐ এলাকায় অনেক বাঁশ উৎপন্ন হয়!
২৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ২:০৯
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আপনি তথ্য নিয়ে দেখুন
তেমন পরিকল্পনা আছে ।
৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৪১
রাকু হাসান বলেছেন:
এটা কোন সরকারই করতে পারেনি , মুখে নামও নিতে পারেনি । ইউনূস সরকার সামরিক ও নিরাপত্তা বিবেচনায় ভালো কাজ করছে। সেগুলোর মাঝে এটি একটি । লেখাটি আপনার না । কোন ক্রেডিট ও দেন নি , যা একজন ব্লগারের নৈতিক দিকের সাথে সার্ঘষিক ।
২৮ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৫৮
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: এই সব ঘটনা প্রবাহ চলমান, কাহার ও নিজ এখতিয়ার নেই।
সাংবাদিক বা ব্যক্তি সকলেই প্রবাহমান তথ্য ভান্ডার থেকে সংগ্রহ করে।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৫৪
ডার্ক ম্যান বলেছেন: ২০১৯ সালে সম্ভবত একবার একটা প্রজেক্ট হাতে নেওয়ার চেষ্টা করছিলো।
তিস্তা প্রকল্পের কারণে শেখ হাসিনাকে বিদায় নিতে হয়েছে।
ইউনুস সরকার এমন কিছু করে নিজের পায়ে কুড়াল মারবে কিনা সন্দেহ আছে।
২৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৩১
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আমার ব্যক্তিগত ধারনা এবার চীন-পাকিস্হান বিষয়টি
সর্বতোভাবে সহায়তা দিচ্ছে যেন প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হয়।
........................................................................................
তবে অন্যান্য আরও দেশ বিষয়টি সমর্থন করছে,
যাদের স্বার্থ জড়িত আছে ।
৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৫৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: শক্তিশালী প্রতিবেশী থাকলে নিজস্ব নিরাপতাতা জোরদার রাখতে হয়। সরকার সেজন্য কাজ করে থাকলে ঠিক আছে।
২৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৩৭
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: শক্তিশালী প্রতিবেশীর সাথে দ্বন্ধ করে কতদিন টিকে থাকা যায় ???
.....................................................................................................
এরচেয়ে আমাদের দেশের তিস্তা প্রকল্প অত্যন্ত জরুরী ছিলো ।
যা আমাদের গ্রামীণ অর্থণীতি ও জিডিপি তে অবদান রাখত ।
৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৪৭
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
ওখানে আরবদেশ সমুহের পাইলটদের ট্রেনিং দেয়ার জন্য ১টি জয়েন্ট টেকনিল্যাল কলেজ/ইউনিভার্সিটি করার প্রজরক্ট করার জন্য আরবী টাকা পেয়েছিলো সরকার ও ১টি প্রাইভেট সংস্হা
২৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ২:০৭
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: জাপান ও যুক্তরাষ্ট্রর সহায়তায়,
সিভিল এভিয়েশন ও এরোনেটক্যিাল বিশ্ববিদ্যালয় স্হাপন করার পরিকল্পনা
হাতে আছে, যা পরবর্তীতে যুদ্ধবিমান তৈরীর আকাঙ্খা রাখে ।
আরও থাকবে ওয়ার্কশপ যেখানে বিমান মেরামত ও প্রশিক্ষন কার্যক্রম চালাবে ।
৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:২৩
কামাল১৮ বলেছেন: ভারত প্রতিবাদ করবে।না শুনলে বিকল্প চিন্তা করবে।
২৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:০১
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: অবশ্যই চিন্তার বিষয়।
কেননা ওখানে ৫০-৬০ যুদ্ধ বিমান মোতায়েন থাকবে
তা কিছুতেই মানবে না।
৮| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:০৪
ডার্ক ম্যান বলেছেন: লেখাটি কি ফেসবুকে শেয়ার করতে পারবো??
২৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৪
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: অবশ্যই
আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে,
সেজন্যই এই লেখা
৯| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৫
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আপনার ফেসবুক আইডি কি???
১০| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:০৩
৩০ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৩৭
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ধন্যবাদ,
১১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:১৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এই প্রকল্প তো নিশ্চয়ই শেখ হাসিনা পাস করে দিয়ে গেছে। ভারতের তো সায় থাকার কথা। বর্তমান যুগে ক্ষেপণাস্ত্র মারে আর সেটা ৫০০০ কিলো দূরে গিয়ে পরে। সামান্য এয়ার ফিল্ড নিয়ে এতো ভয় কেন ভারত পাবে। ঢাকা থেকে একটা জঙ্গি বিমানের লাল মনিরহাট যেতে কয়েক মিনিট মাত্র লাগবে। তাই জঙ্গি বিমানের ক্ষেত্রে লাল মণিরহাট আর ঢাকা একই।
৩০ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৩১
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আমার ব্লগে আপনাকে অনেক দিন পর দেখলাম
সেজন্য ধন্যবাদ থাকল ।
.....................................................................................
বিষয়টি যতটা হাল্কা ভাবে নিচ্ছেন তারচেয়ে অনেক বেশী উত্তেজনা ও উদ্বেগর বিষয় ।
শুধুমাত্র মিসাইল দিয়ে অন্য দেশকে চাপে রাখা যায়না ।
তাহলে হিজবুল্লাহ অনেক আগে ইসরায়েল দখলে নিতে পারত।
আকাশ প্রতিরক্ষা ও বিমান আক্রমন ব্যবস্হা না থাকার কারনে
প্রতিদিন ২০০/৩০০ মিসাইল ছুড়ে ইসরাঈলকে দমানো যায়নি উপরন্ত ইসরাঈলের বিমান
আক্রমনে হামাস ও হিজবুল্লার বাঘা বাঘা নেতা মারা গেছেন যা তাদের অপূরনীয় ক্ষতি হয়েছে ।
তাছাড়াও লাল মনিরহাট এয়ার ফিল্ডটি আর্ন্তজাতিক হাব হলে তাদের কলকাতা গুরুত্ব হারাবে
বৈদেশিক আয় কমে যাবে, নেপাল, ভুটান,মালদ্বীপ, চীন , পাকিস্হান ও ইউরোপীও ইউনিয়ন এই হাব দিয়ে বিমান পরিচালনা করবে ।
তদোপরি এখানে মিলিটারী বেস ও প্রশিক্ষন ব্যবস্হপনা অত্যন্ত অস্হিকর, যন্ত্রনাদায়ক তাদের জন্য ।
আমার জানা মতে ইতিপূর্বে দুইবার এই প্রকল্প স্হগিত করা হয়েছিলো ।
১২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:২০
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: সুন্দর উদ্বেগ।
৩০ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৩৬
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: উদ্বেগ , সুন্দর না হয়ে আমাদের জন্য আতংকের ।
..........................................................................................
প্রতি বেশীর চাপে আমরা বন্যায় ডুবি
খরায় ধুকে ধুকে মরি !!!
অথচ তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে দিলে এতদিনে কৃষকের মুখে হাসি ফুটত
আমাদের জি.ডি.পি অনেক বৃদ্ধি পেত ।
১৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ২:৩৮
এইচ এন নার্গিস বলেছেন: গুরুত্ব পুর্ন বিষয় । ভাবতে হবে সবায়কে ।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ৩:৪২
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আপনার মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ ।
................................................................
আমাদের অভ্যাস হলো , যদি কেউ বলে চিল কান
নিয়ে গেছে তো যাচাই না করে তাই বিশ্বাস করি ।
সুতরাং আমাদের রিজার্ভ এত নিচে এলো এবং
জিডিপি কমে যাচ্ছে কেন তা না দেখে , রেজিম পরিবর্তন করে
চলমান প্রক্রিয়া বণ্ধ করে গাধার মতো আচরন করছি ।
.............................................................................
আমাদের উন্নতির গ্রাফ কি ভাবে পড়ে যাচ্ছে,
কার কার লাভ হচ্ছে তা যদি এখনই বুঝতে না পারি
তাহলে বর্তমান জার্মানীর অবস্হা হবে ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:২১
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এখন থেকে নজর রাখতে হবে দেখছি!