![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কিঞ্চিত কাব্য রচনা করি
“কিছু কল্পলতার প্রলোভনে ভুলে মস্তিষ্কেলোপ,
ও বেলায় ঢের পুড়েছি!
রৌদ্রের তীব্রতা গা সওয়া হতেই আবার নেমেছিনু!
তাতে কি?
রৌদ্রের কি তেজের অভাব? পুড়িয়ে যাচ্ছে ফের্ ।
কিছু স্বল্পঅনুভবতার তীব্র মোহে বিমূঢ় ঝোঁক,
ও বেলার নম্র চন্দ্রালোই শুধু মনে ছিল ।
চন্দ্রআভায় স্নানের মুহূর্তগুলোই কাল!
তাতে কি?
চন্দ্রের মৃত্যুরূপ তো এ বেলা দেখতে পেরেছি!
চির উচ্ছল, চির আকাঙ্খিত, চির অতৃপ্তি ঘুচে গেছে!
কাব্যলতার বাঁধন ডিঙোনো অনুভূতির রাশ টেনেছে!
তবে সায়াহ্নে মিথ্যে বিদারী কুহেলিকার আশা!
প্রলয় নৃত্যে চুরমার হোক শান্ত রিক্ত ভাষা!
ওরে! এই খাপছাড়া সত্যের তরেই কি বেচেছিনু?
প্রচণ্ড বিতৃষ্ণায় সমূলে বিলুপ্তিই বোধহয় নিয়তি!
নিয়তি সে তো সদা বরেণ্য অস্তমিতের কালে,
বাস্তবতার তিক্ত স্বাদে এ বেলার তবে বিদাত্রী।
তবে নিশ্চিত হত্যা,
অনুভূতির আর্তচিৎকার ।
অবিনাশী ইচ্ছেটার এবার ছুটি ।
ঘৃণা কিংবা বিতৃষ্ণায় নয় অর্ঘ্য দানে অন্তরাল ।
বাউণ্ডুলে-ছেলেমানুষীর নিস্তরঙ্গতায় সৎকার !
নির্মমতায় রিক্ত-কথনে,
অনুভূতির দলা-পাকানো অচ্ছ্যুত আরতি!
তুই নীরে ফিরিস নে তবে;
তুই আমার মধ্যরাতের যন্ত্রণার উৎস হবি!
তুই সবার মাঝে একলা থাকার কারণ হবি!
তোর আঁকা স্বপ্নগুলো পুড়িয়ে দেব ,
তোর গড়া কিয়াপাখিটাকে মুক্তি দেব!
ঠিকেই উড়ে নির্ঝঞ্ঝাট নীড় খুঁজে নেবে।”
-তাহমিদ উল্লাস
-০৭.০৮.১৫ইং
-ও বেলার দুষ্প্রাপ্যতা কিংবা কিয়াপাখির মুক্তি!
[ভীষণ রকমের এলোমেলো ছন্দ-তাল-লয়হীন কতগুলো উদ্ভট লাইনের সমাহার এবং এ বিষয়ে আমি পুরোপুরি অবগত !]
©somewhere in net ltd.