![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি আসলে তেমন কোন গুরুত্বপূর্ণ বা জ্ঞানী ব্যাক্তি নই। কিন্তু আমি তাই বলি যাই বলি তা আমি বিশ্বাস করি।
যারা বিএনপির নেতাদের ধরছে দেইখা গলা ফাটাচ্ছেন তাদের বলিঃ
-যখন হাইকোর্টের রায়ে তত্বাবধায়ক সরকার বাতিল হলো তখন আওয়ামী লীগ নির্বাচনকালীন সরকার এর রুপরেখা প্রস্তুত এর জন্য বিএনপিকে আহবান জানালো তখন বিএনপি সেই আহবানে সাড়া না দিয়ে হরতাল/অবরোধ দিয়ে মানুষের জান মালের ক্ষতি করলো।
- আওয়ামীলীগ যখন সর্বদলীয় সরকারের রুপরেখা বাস্তবায়ন এর জন্য বিএনপিকে প্রস্তাব দিলো বিএনপি তখন সংলাপে না গিয়ে হরতাল/অবরোধ দিয়ে মানুষের জানমালের ক্ষয়ক্ষতি করলো।
-নির্বাচন তফসিল যখন ঘোষণা যখন হলো তখনও নির্বাচন কমিশনার বিএনপিকে নির্বাচন এ আসার আহবান জানিয়ে বললো তারা আসলে পুনঃতফসিল ঘোষনা করা যেতে পারে কিন্তু তারা নির্বাচনে না গিয়ে হরতাল/অবরোধ দিয়ে মানুষের জানমালের ক্ষয়ক্ষতি করলো।
- এমনকি এখনো অন্তর্বর্তী সরকার আলোচনায় বসার আহবান জানাচ্ছে বিএনপিকে কিন্তু তারা আলোচনায় না গিয়ে গণআন্দোলনের বদলে চোরাগোপ্তা হামলা চালিয়ে হরতাল/অবরোধ কর্মসূচী পালন করছে। যার ফলে প্রান দিচ্ছে নিরীহ মানুষ।
মূলত বিএনপি জামাতের গোঁয়ার্তুমির কারনেই না সংলাপে, না আলোচনায়, না নির্বাচনে অংশগ্রহন করছে। চারটা সিটি কর্পোরেশন এর নির্বাচনের পরেও বিএনপির নির্বাচন থেকে দূরে থাকা প্রমান করে তারা জামাত শিবিরের কাছে এই মুহূর্তে কতটা অসহায়।আর জামাত এর একমাত্র লক্ষ্য দেশের পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করে যুদ্ধাপরাধীদের মুক্ত করা। এই জন্য যদি পুরো দেশে যুদ্ধ লাগাইয়া দিতে হয় তবে তারা তা করতে প্রস্তুত। তাদের নেতা মানিক ,ত্রিশ লাখ প্রানের বিনিময়ে পাওয়া ৫৬হাজার বর্গমাইলের বাংলাদেশ জ্বালিয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়েছে।
এমতাবস্থায় বিএনপি জামাতের কথামতো চলে শুধুমাত্র নিজেদের ধ্বংসের পথকেই প্রশস্ত করছে। দেশের অন্যতম বড়দলের এমনতর হটকারী কাজে অবাক না হয়ে পারা যায় না।
এখন আপনি বলুন কাউকে যদি বারবার আলোচনার প্রস্তাব দেওয়ার পরও সে যদি বার বার দেশের মানুষের জান মালের ক্ষতি করে তবে তার ব্যাপারে কঠোর না হয়ে আপনি কি করতেন?
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪০
তাজমুল আক্তার বলেছেন: এরশাদ আর শেখ হাসিনাকে এক পাল্লায় মেপে ফেললেন?? ভালো।
২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৬
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: শুনতে কেমন জানি লাগে ভাই এরশাদ আর শেখ হাসিনা। ওদের আবার জাত!সবাই একি। হাছিনা, আর খালেদা, এরশাদ সবার ক্ষমতা চাই।
৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫১
মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: জয়ঁই হো রাজনীতি মাঁতা ।
৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৬
puronodin বলেছেন: ভাই হাসিনা জোর করে ক্ষমতায় না থাকলে এমন হতো না.....
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৪
তাজমুল আক্তার বলেছেন: জোর করে কিভাবে ক্ষমতায় থাকা হলো?
৫| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০০
মুক্তবন্দী বলেছেন: ভাই গাঁয়ে মানে না হাসিনা মোড়ল না হলেই কি নয়...।
৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৫
মদন বলেছেন: আওয়ামীলীগ এবং জনগনকে ৯৬ এ বিএনপি একই জ্ঞান বিতরন করেছিলো। লাভ হয়নি। এখন আওয়ামীলীগেরও লাভ হবে না।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১২
তাজমুল আক্তার বলেছেন: ভাই ৯৬ আর ২০১৩ এক না। আপনি স্থির থাকলেও পৃথিবী এগিয়ে চলেছে। ৯৬ এ দাবিটা যতটা যৌক্তিক ছিলো এখন ততটাই অযৌক্তিক।
৭| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৮
রবিউল ৮১ বলেছেন: ১৯৯৬ সালে এই সব জ্ঞান আওয়ামীলীগ কে বি এন পি দিয়েছিলো কিন্তু তখন এই সব জ্ঞান কোন কাজে আসে নাই।এখনো তাই এই সব জ্ঞান কোনই কাজে আসবে না।তবে এই সবগ্যাঞ্জামের মধ্যে পড়ে জীবন হারাতে চাই না।মা এখনো বেচে আছে।এখনো বেচে থাকতে মন চায়।অফিসে আসার সময় আর যাবার সময় মাকে খুব বেশী মনে পড়ে।ক্ষমতায় যেয়ে ক্ষমতায় থাকার লোভে দল গুলো অন্ধ হয়ে যায় তাই আজ এই অবস্থা।
৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: গনতন্ত্রের মূখোশের আড়ালে স্বৈরতন্ত্রের স্বরুপ না হয় প্রকাশ হবে কি করে!!!
ব্রেইন ওয়াশড লেখক সবাইকে ভাবছে তার মতোই
নইলৈ বিএনপি অফিস ৫ বছর পুলীশ দিয়ে বন্ধ রেখে গণতন্ত্রের দাবী করার আগে লজ্জায় ডুবে মরা উচিত ছিল!
সকল নেতাদের গ্রেফতার গুম মিথ্যা মামলা দিয়া অত্যাচারের পরও ক্রমাগত মিথ্যা বলার আগে জিভ পড়িয়ে আসতো!!!!
গভীর রাতে ডাকাতের মতো প্রধান বিরোধী দলের শীর্ষ নেতাকে ঘুমের মধ্যে গ্রেফতারের নামে অত্যাচার জুলূম চালাত না!!
তারপরও তারা মিথ্যা বলতেই থাকে। মিথ্যার উপর মিথ্যা তাদের ভিত্তি।
সংবিধঅন লঙ্গন করে, আদালতের আদেশ উপেক্ষা করে স্বচ্ছাচার আর স্বৈরাচারের যে চূড়ায় তারা বসে আছে- ইতিহাসে শুধু কলংকই বহন করবে।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৬
তাজমুল আক্তার বলেছেন: ৫ বছর পুলিশ দিয়ে বিএনপি অফিস বন্ধ করে রাখা হয়েছিলো এইটা একটা ডাহা মিথ্যা।
যাই হোক , বিরোধী দলে থাকা অবস্থায় আওয়ামী লীগ কম নিপীড়নের স্বীকার হয় নাই । কিন্তু তাই বলে কি আওয়ামী লীগ গণ আন্দোলন বাদ দিয়ে চোরাগোপ্তা হামলা করেছিলো?
বিএনপি সবসময়ই সর্টকার্টে ক্ষমতায় যেতে চায় যার ফলে তারা শুধুই ষরযন্ত্র করে যার প্রমান ইতিহাসে অনেক আছে।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৯
তাজমুল আক্তার বলেছেন: এই লিংকের ছবি গুলো দেখে বুঝুন গণ আন্দোলন কি?
Click This Link
৯| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২০
puronodin বলেছেন: দেশ এখন একদলীয় "ডিজিটাল-বাকশালের" খপ্পরে....
১০| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০২
জন রাসেল বলেছেন: তখন এই দাবী যৌক্তিক ছিল, আর এখন নেই - ভাই অদ্ভুত মংগলগ্রহের কথাবার্তা কেন বলেন?
তখন দুই দলের মধ্যে মিউচুয়াল রেসপেক্ট যতটুক ছিল এখন তারচেয়ে আরো বেশী খারাপ। এই একটা বাক্যই তো যথেষ্ট।
গডফাদার শামীম ওসমান যে দলের হয়ে ইলেকশান করবে সেই দলের অধীনে কি ইলেকশান হবে তাতো খালি চোখেই দেখা যায়, দুরবীন লাগেনা।
আর নেতাকর্মী গ্রেপ্তার করে যেটা করছে সেটা হল ভবিষ্যতে বিএনপিও যাতে এসব করতে পারে সেই রাস্তা তাদের দেখিয়ে দিচ্ছে - আর কিছুই না।
আপনাদের বুঝিয়ে লাভ নেই। জনগন মরবে। বিএনপি এটাকে নাম দেবে আন্দোলন আর আপনারা এটাকে ইস্যু বানাবেন। বিএনপি যেমন সমাধান করতে এগিয়ে আসছেনা, আপনারাও একই। এমনভাবেই তাদের ডাকছেন তারা যেন আসতে না পারে। সবাইকে জেলে ভরে ডাকলে কে আসবে?
আর মেইন ক্যাচালটাই তো আপনারা লাগিয়েছেন। রায়ে আরো দুই মেয়াদের কথা বলা ছিল। সেটা মানলেই এত ক্যাচাল লাগেনা। তাছাড়া এই সিষ্টেম বাতিলের বিপক্ষে লীগের বড় বড় নেতারাও ছিল। আপনি একটা ঘোড়ার পিঠে চড়ে ক্ষমতায় আসবেন তারপর সেটাকে হঠাত অবৈধ বলে দিবেন কারণ সেটা দিয়ে আরেকবার আসা যাবেনা বলে তাহলে তো কেউই মানবেনা। বাতিল করতে হলেও একটা নিরপেক্ষ যায়গা থেকে বাতিল করতে হবে যাতে কেউ ক্ষতিগ্রস্থ না হয়। ক্ষমতার লোভে আপনার দলের যেমন জিব দিয়ে পানি পড়ে, অন্যদলেরও তো পড়ে।
দেশটারে ভাই পুড়ায়া দেন। দুইদল মিলাই পুড়ান। দুইটা তো একই। মোড়ক ভিন্ন, জিনিস একই। এইসব দলের পক্ষে এখনও কেউ সাফাই গায় দেখলে এদেরকে করুনাই করতে ইচ্ছে হয় এদের মানসিক দৈন্যতার কথা ভেবে।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৪
তাজমুল আক্তার বলেছেন: ১৫ ফেব্রুয়ারীর প্রহসনের নির্বাচন দিয়েই বিএনপি প্রমান করেছিলো যে দাবি যৌক্তিক ছিলো।
আর আপনি কি চান দুই মেয়াদ পরে আবার ক্যাচাল লাগুক? আপনি কি চান না নির্বাচনকালীন সরকারের একটা সমাধান হোক?
১১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৪
মদন বলেছেন: যে জেগে ঘুমায় তারে তুলবে কেডায়
পৃথিবীর গনতান্ত্রিক দেশে প্রধান বিরোধীদল ছাড়া নির্বাচন শুধুমাত্র পাগল/নির্বোধ/অর্বাচিনরাই করতে পারে।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৫
তাজমুল আক্তার বলেছেন: আশা করি প্রধান বিরোধী দল নির্বাচনে অংশগ্রহন করবে।।
১২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৭
মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: দেশ শাসনে কোনক্ষেত্রেই আওয়ামি লীগ দলীয় স্বার্থের উর্ধে উঠতে পারে নাই।একগুয়েমি,স্বেচ্ছাচারিতা,দূর্নীতি,লুটপাট,দলীয়করন,গুম,নতজানু পররাষ্ট্রনীতি,যুদ্ধাপরাধী বিচারের ক্ষেত্রে একচোখা নীতি,ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতদানকারীদের প্রশ্রয় দেওয়া,এসবকিছুরই কালিমা আওয়ামি লীগের ললাটে।এসব কারনে দেশের সাধারন মানুষের বিশ্বাস আওয়ামি লিগের উপর থেকে উঠে গেছে,আর তাই দেশের অধিকাংশ মানুষ নির্দলিয় সরকারের অধীনে নির্বাচন চায়।এ দাবিতে সারা দেশ সোচ্চার।বিরোধীদলের নেতাদের দমন করে জনগনের দাবিকে কতদিন দাবিয়ে রাখা যাবে?
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬
তাজমুল আক্তার বলেছেন: জনগন চায় গ্রহনযোগ্য নির্বাচন এবং সর্বদলীয় সরকারের অধীনেই তা হবে।
১৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪১
আল ইফরান বলেছেন: গ্রেফতার করার দরকার কি ?
একেবারে ধরে গুলি করে মেরে ফেল্লেই পারে, সব ল্যাঠা চুকে গেলো আবার ডিজিটাল ফরম্যাটে বাকশালও ফিরে এলো
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৬
তাজমুল আক্তার বলেছেন: আপনার কাছে যদি মনে হয় বাকশাল মানে হচ্ছে যারে ইচ্ছা তারে গুলি মারা তবে বলবো একটু জানুন দয়া করে বাকশাল সম্পর্কে।
নিচের লিঙ্ক গুলো দেখুনঃ-
Click This Link
Click This Link
১৪| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০০
মাজহারুল হুসাইন বলেছেন: ফেসবুকে অনেক গুলা ছবি দিয়া বললেন দেখেন গণ আন্দোলন কি ! ভাই টিনের চশমা পড়ে কি ছবি গুলা দিছিলেন দেখার জন্য ? একটা ছবিতেও দেখলাম না পুলিশ গুলি করছে । এক লাঠি চার্জে যে অবস্থা এরূপ গৃহযুদ্ধ স্টাইলে গোলাগুলি করলে তো হাম্বালীগরে নেয়া লাগত না
১৫| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৪
মাজহারুল হুসাইন বলেছেন: এখন কোম্পানি এসে নিজের প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপন করে, এখন নিজের ঢোল নিজে বাজানোর যুগ । বাজান দেখি সেযুগেই এটা অনুধাবন করেছিলেন । তিনি আসলেই সময়ের আগের মানুষ ! বাংলাদেশ তাকে অনুধাবনে বার্থ হয়েছে
১৬| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৮
জন রাসেল বলেছেন: দুই মেয়াদ পর ক্যাচাল লাগবে কেন? রায় তো আর তখন আকাশ থেকে পড়বেনা। দুই মেয়াদ পর যে আর তত্তাবধায়ক আসবেনা এটার জন্য দুইদল আগে থেকেই প্রস্তুত থাকবে তখন। সেভাবেই প্রিপারেশান নেবে। এখন তো রায় আকাশ থেকে ফেলেছেন আপনারা নিজেদের অবস্থান সুবিধাজনক না হওয়ার। তত্তাবধায়ক যদি ভ্যালিড না হয় তাহলে তো হাসিনাও ভ্যালিড না, উনি তো এই ঘোড়ার পিঠে চড়েই এসেছিলেন। উনি কেন তখনই বললেন না, এর অধিনে আমি ইলেকশানে যাব না।
স্থায়ী সমাধান কি বাংলাদেশের কোন রাজনীতিক দল চায়? স্থায়ী সমাধান হলে তো এদের ক্ষমতার হাড়িতে টান পড়বে। চায় না। চাইলে অমীমাংসিত বিষয়গুলো নিয়ে এরা গনভোটের আয়োজন করত এবং জনগনের মতামতকে শ্রদ্ধা করতো।
যুদ্ধাপরাধের বিচার নিয়ে যেমন গনভোট আয়োজন করা উচিত, তেমনি তত্তাবধায়ক নিয়েও করা উচিত। কেন? কারণ এই বিষয়গুলো নিয়ে বড় দুই দল দুই মেরুতে অবস্থান নিয়েছে। এরা ভোটের আয়োজন করবেনা। কেন জানেন? কারণ, এদের মানসিকতা আপনার মতই। আয়োজন করে যদি হেরে যায়?
আর এভাবে আকাশ থেকে রায় দিয়ে দেশে ক্যাচাল লাগানোটা স্থায়ী সমাধান? আপনার মত করে এক তরফা অন্ধ যুক্তি দেখিয়ে পুরা দুনিয়ার সব কিছুকেই পজেটিভলি দেখানো যায় চাইলে। তাহলে হেফাযতের আন্দোলনকেও ইসলাম রক্ষার আন্দোলন নাম দিয়ে ভ্যালিড করে দেয়া যায় যদি আপনার মত এক তরফা করে ভাবি।
দলের টান টানতে টানতে তো দেখছি কমনসেন্স হারিয়ে ফেলেছেন। আপনাদের মত যারা আছে এদের জন্যই সমঝোতা কোনোদিন হবেনা। এদের এক চোখ অন্ধ হয়ে গেছে। অন্য যেটি অবশিষ্ট আছে সেটি দিয়ে ক্ষমতা ছাড়া এরা আর কিছুই দেখে না।
স্থায়ী সমাধান, হা হা হা হাসিও আসে এদের কথা শুনলে। দেশের মানুষ, বিশিষ্ট নাগরিক, ইভেন আওয়ামী লীগের বড় নেতাদের মতামত অগ্রাহ্য করে দেয়া রায়ে নাকি উনি স্থায়ী সমাধান দেখেন।
তত্তাবধায়ক বাতিলের পক্ষে তো আপনিও ছিলেন না, আমি লিখে দিতে পারি। এখন যেহেতু সিন্ধান্ত নেয়া হয়ে গেছে, তাই এখন জাষ্ট সেই মহিয়সী সিন্ধান্তকে ডিফেন্ড করার চেষ্টা করছেন।
ভালো চালিয়ে যান। বাংলাদেশকে নিয়ে স্বপ্ন দেখার অধিকার তো কেড়েই নিয়েছেন। আর কিছু চাইবার নেইও আপনাদের কাছে।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৬
মো ঃ আবু সাঈদ বলেছেন: ভাই গ্রেফতার না করে উপায় নাই..
তাহলে গুম আর হত্য কেন...
আর এই রকম প্রস্তাব এরশাদ ও আনেক দিছিল...