নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তাজুল_ইসলাম

তাজুল_ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

নাস্তিক ভাইদের মৃত্যু নিয়ে টেনশান।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:২৮

ব্লগে নাস্তিকদের অনেক জ্ঞান দেখে বিস্মিত হই। আরেকটা ব্যাপার দেখে অবাক হই, যে ওনাদের বেশি ভাগই জন্ম মুসলিম পরিবারে। আর সারাজীবন মহান আল্লাহ, রাসুল এর বিরুদ্ধে আচরন করেও মৃত্যুর পর অবশেষে ইসলামের নিয়মে দাফন কাপন করানো হয়। অবশ্যই সবার স্বাভাবিক মৃত্যু হবে, সেটাই আশা করি। কিন্তু আমার প্রশ্ন হচ্ছে, নাস্তিক ভাইরা কেন বলে যায়না যে তাদের মৃত্যুর পর তাদের লাশ কি করা হবে? নিশ্চয় ইসলামের নিয়মে তাদের জানাজা হবে এটা তাদের কাম্য নয়। তাই নাস্তিক ভাইদের আহবান করছি, আপনাদের মৃত্যুর পর যাতে লাশের সমাধি কিভাবে করা হবে , এটা অন্তত বলে যাবেন, যেন লাশ নিয়ে কোন জটিলতা সৃষ্টি না হয়। নাকি স্রষ্টাকে অবিশ্বাস করতে করতে নিজের মৃত্যু কে অস্বীকার করবেন?:P

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৫১

নিমচাঁদ বলেছেন: প্রথামাফিক নাস্তিক অন্য জিনিশ , তারা যুক্তি এবং জ্ঞান দ্বারা নাস্তিকতা প্রচার করে , কোন ধর্মকে সরাসরি আঘাত করে না ।বাংলাদেশের বেশ কয় জনেরে দেখলাম তারা হইলো , শুইনা নাস্তিক । নিজেরা ও জানে না , সে যা বলতেছে , তা ঠিক কিনা। কিছু একটা মার্কেটে ছেড়ে দিয়ে মজা দেখে।হাতের মধ্যে ভদকার বোতল দেখিয়ে প্রচার করে ,পারলে কেউ প্রমাণ করুক আল্লাহ আছে কিনা (নাউজুবিল্লাহ ) আর নিজের বিয়ার সময় মোনাজাত ধরে , আর মরার পরে তাদের জানাজা হয় ।

কেউ যদি নিজের মতবাদে বিশ্বাসী হয় , তা যদি মানুষ্কে বুঝাতে চায় , তাতে সমস্যা দেখি না । কিন্তু কেউ যদি বলে নিজের বয় র সাথে যা করা যায় , বোন আর মায়ের সাথে ও তা করা যায় , ওই গুলা রে সিমপ্লি জুতা পেটা করতে ইচ্ছে করে ।

২| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩১

বাতাসের রূপকথা বলেছেন: @ নিমচাঁদ, আপনি দেখছি এক কমেন্টে এই ব্লগের তিনটা নাস্তিককে ঘায়েল করে ফেললেন।

আল্লাহ খাটের নীচে বসে গাঁজা টানতেছিল এবং পরবর্তীতে ট্রাফিক জ্যামে আটক ছিল । এখন আল্লাহ এগুলোর কোন কিছুতে নাই। তাদেরও আর দেখা মিলেনা।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪৭

তাজুল_ইসলাম বলেছেন: সহমত।
কিন্তু নাস্তিক ভাইদের কাছ থেকে কোন মন্তব্য পেলাম না।

৩| ০৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২৯

জিয়ান আহমেদ বলেছেন: একদা রাসুল সা. সাহাবায়ে কেরামকে নিয়ে মসজিদে বসে ছিলেন, এমন সময়ে এক বেদুঈন মসজিদে আগমণ করল এবং সকলের সম্মুখেই মসজিদে পেশাব করে দিল। উপস্থিত সাহাবীরা তাকে ধরে উত্তম মাধ্যম দিতে চাইলে রাসুল সা. বললেন, না, তাকে ছেড়ে দাও। অত:পর সব শেষে রাসুল সা. তাকে ডেকে বললেন, শোনো, নিশ্চয় মসজিদ পেশাব-পায়খানা কিংবা কোন নোংড়া কাজের জায়গা নয়, এই ঘর হল ইবাদতের জন্য, এখানে নামাজ এবং আল্লাহর জিকির হবে। রাসুল সা. রাগ প্রকাশ না করে ঠান্ডা মাথায় তাকে কথাগুলো এভাবে বললেন...... তারপর লোকটি তার গোত্রে চলে গেল..... এবং সেখানে গিয়ে চিৎকার করে বলতে লাগল ... মা যাজারানি ওয়া মা কাহারানি.... আমি মসজিদে পেশাব করে দিলাম অথচ তিনি আমাকে ধমক ও দিলেন না, তিরষ্কার ও করলেন না.. গাল মন্দ ও করলেন না...... এমন সুন্দর ব্যবহার আমি কখনো পাইনি..... তারপর লোকটি তার কওমের লোকদের নিয়ে রাসুল সা. এর নিকট এল এবং সকলে ইসলামের সুশীতল ছায়াতলে আশ্রয় গ্রহণ করল। (বুখারী ও মুসলিম)।

শিক্ষণীয়: নাস্তিকরা মানবতার নামে পশুবৃত্তির চর্চা করে থাকে। আমাদের উচিত তাদের গালি গালাজ না করে ভদ্র ব্যবহার করা এবং ধৈর্য্যের সাথে উত্তর দেয়া আর যদি সহ্য সীমার বাইরে হয় তবে সযত্নে এড়িয়ে চলাই উত্তম।
কমপেক্ষ আমরা যেন সবসময় ভাল এবং ভদ্র থাকতে পারি আল্লাহ তায়ালা তাওফীক দান করুন।

০৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩৮

তাজুল_ইসলাম বলেছেন: আল্লাহ তাদের হেদায়েত দান করুন, আমিন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.