![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেকে নাস্তিক শব্দের এখনো সঠিক অর্থ বোঝেন না। আবার অনেকে এটিকে সাধারণ নীতি মনে করেন, কেউ আবার মনে করেন এটা ব্যাক্তিগত ব্যাপার।
এবার আসুন ‘নাস্তিক’ শব্দের অর্থ হচ্ছে, যে ব্যাক্তি সৃষ্টিকর্তা বিশ্বাস করেনা। অন্য কথায় বলা যায় যে সৃষ্টিকর্তার আনুগত্য স্বীকার করেনা।সংক্ষেপে ‘অবিশ্বাসী’
বিশ্লেষণ(মুসলমানদের জন্য); দয়াময় আল্লাহ আমাদের সৃষ্টি করেছেন তাঁর আনুগত্য প্রকাশ করার জন্য। কিন্তু কেউ যদি বলে কিংবা মনে করে আল্লাহ বলে কেউ নেই(নাউযুবিল্লাহ), তবে সে নাস্তিক ও বেঈমান বলে গণ্য হবে। যার মানে অস্বীকারকারী।
“নিশ্চয়ই যারা অবিশ্বাস করেছে(আল্লাহকে), আপনি তাদের সতর্ক করেন আর নাই করেন, উভয়ই তাদের জন্য সমান, তারা বিশ্বাস স্থাপণ করবে না।
আল্লাহ তাদের অন্তরসমূহের উপর, তাদের কর্নসমূহের উপর মোহরাঙ্কিত করে দিয়েছেন এবং তাদের চক্ষুসমূহের উপর আবরণ পড়ে আছে এবং তাদের জন্য রয়েছে গুরুতর শাস্তি।–বাকারাহ/৬,৭
যারা অবিশ্বাস করেছে, তুমি তাদেরকে বল অচিরেই তোমরা পরাভূত হবে এবং তোমাদেরকে জাহান্নামের দেকে একত্রিত করা হবে এবং ওটা ওদের নিকৃষ্টতর স্থান। (ইমরান১২)
সুতরাং এ আয়াত থেকে স্পষ্ট তাদের স্থান জাহান্নামে।
এমন আরও অনেক আয়াত আছে যেখানে সুস্পষ্ট কঠিন শাস্তির বিধান আছে। এবার আসুন ঈমান কি? ঈমান হল এক আল্লাহ ও তাঁর রসুল এর উপর বিশ্বাস স্থাপন করা। ও একমাত্র আল্লাহর ইবাদত করা, আসমানি কিতাব পবিত্র কোরআনের বিধি-বিধান মেনে চলা।
এগুলোর একটিও যদি কেউ অবিশ্বাস করে বা অস্বীকার করে, তবে সে আল্লাহর কাছে আর মুসলমান হিসেবে থাকবে না, মুশরিক(বেঈমান) বলে গণ্য হবে।
আর তেমনি মুসলমানদের সংবিধান হওয়া উচিত ইসলামের আলোকে,
“আর যে কেউ ইসলাম ব্যাতিত অন্য জীবন ব্যবস্থা অন্বেষন করে তা কক্ষনই তাঁর (আল্লাহর) নিকট পরিগৃহিত হবে না অতএব পরকালে সে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তভুক্ত হবে” -ইমরান৮৫
নিশ্চয়ই যারা বিশ্বাস স্থাপনের পর অবিশ্বাসী হয়েছে, তৎপরে অবিশ্বাসে তারা আরও বেড়ে গেছে। তাদের ক্ষমা প্রার্থনা কখনই পরিগৃহীত হবে না-ইমরান/৯০
সুতরাং মুসলমানদের ঈমান রক্ষা করাটা এখন খুবই কঠিন, কেননা যখন আপনার মনে আল্লাহ অস্তিত্ব সম্পর্কে সামান্য সন্দেহ হবে, আর আপনার ঈমানের ভীত নড়বড়ে হয়ে যাবে। আর শয়তান সব সময়ই চায় যে মুমিনের ঈমান নষ্ট করতে।
তোমরা ঈমানদার দের সাথে থেকে শক্তি বৃদ্ধি করে তাদের সুপ্রতিষ্ঠিত ও অবিচল রাখো, আর যারা কাফের, আমি তাদের মনে ভীত সৃষ্ট করে দেব, অতএব তোমরা তাদের ঘাড়ে আঘাত হানো, আর আঘাত হানো তাদের অঙ্গুলির সমূহের প্রতিটি জোড়ায় জোড়ায়।
এটা এই কারণে যে, তারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূল এর বিরোধীতা করে, যে ব্যক্তি আল্লাহ ও তাঁর রাসূল এর বিরোধিতা করে তার জেনে রাখা উচিত যে, আল্লাহ শাস্তি দানে খুবই কঠোর হস্ত।–আনফাল/১২,১৩
যারা ব্লগ লিখেন বা পড়েন, তারা নিশ্চিত জানেন যে নাস্তিক বা আল্লাহর সাথে কফুরী অথ্যাত বেইমানি করা লেখক কারা।
কেন আপনারা তাদের পক্ষপাতী করে তাদের অন্তভুক্ত হচ্ছেন?যদি না নিজেকে সত্যিকার ইমানদার মনে করে থাকেন।
কেউ যদি নাস্তিকদের সমর্থন করে, তবে তাকে নাস্তিক সমর্থনকারী বা পরোক্ষ ভাবে নাস্তিক বলা যেতে পারে। যেমন, কেউ আওয়ামীতে ভোট দিলে সে আওয়ামীলীগ, বি এন পি তে ভোট দিলে আমরা তাকে ওই দলের অন্তভুক্ত বলি।
আল্লাহ বলেন “আর ওই সব লোকের অন্তভুক্ত হইয়ো না, যারা আল্লাহর আয়াতগুলোকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করেছে, যেন তুমি ধ্বংস হয়ে না যাও” –ইউনুস/৯৫
কোন মুসলমান যদি আল্লাহর একটি আয়াতও অস্বীকার বা অবিশ্বাস করবে, সে মুনাফিকদের অন্তভুক্ত হবে।
আজ হেফাজতে ইসলামের যে একটা দাবি অনেকে সমলোচনা করেছে নারী-পুরুষের অবাধ,বেয়াপনা বন্ধ করার সচেতনতা সৃষ্টি নিয়ে। এখানে অবাধ,বেয়াপনা দুটি শব্দ সব চেয়ে ভদ্র ভাষায় ব্যবহার করা হয়েছে। এখানে প্রকৃত অর্থে অশ্লীলতা ও যৌনতা বোঝানো হয়েছে। আপনারা এখন রাস্তায়,পার্কে বের হলেই প্রেমের নামে যৌনতা ছড়ানো হচ্ছে। এটাকে কোন আধুনিকতা বলবেন? যারা এই যুক্তি বাদ দিয়ে মা-ছেলে, ভাই-বোনের প্রসঙ্গ টানছেন, তারা আসলেই ভণ্ডামি করছেন। যেমন করছে এটিএন টিভির মতো হলুদ মিডিয়াগুলো। যারা সত্য সংবাদ বিকৃত করে মিথ্যা রূপে প্রকাশ করে। ৭ তারিখে ATN এ মাননীয় স্বরাষ্ট মন্ত্রীর সাথে মুন্নী সাহার আলোচনায় দেখলাম,স্বরাষ্ট মন্ত্রীকে কিভাবে বিভ্রান্ত ও অযোক্তিক কথা বলাতে বাধ্য করাচ্ছেন। মন্ত্রীর একটা ভাল কথাকে সে খারাপ করার চেষ্টা করছেন।এবং বরাবরই মুন্নী কাফের,নাস্তিকের পক্ষ নিয়েছেন,যেখানে কিছু কথিত মুসলিম এটা করেছেন, সেখানে তিনি অমুসলিম হয়ে করতেই পারেন।
নাস্তিকের উদ্দেশ্যঃ নাস্তিকদের প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে দুনিয়াতে অশান্তি সৃষ্টি করা, এজন্য তাদের দল ভারি করা জরুরী, তাই তারা আপনার সাথে প্রথমে বন্ধু মতো মিশবে, তারপর এমন কিছু অযৌক্তিক প্রশ্ন করবে, যার উত্তর আপনার কাছে জানা নাই।কারন কোরআন,হাদিস সম্পর্কে আমরা ভাল ভাবে জানি না। কিন্তু এতে আপনার ঈমান অনেকটাই দুর্বল হতে পারে। যেমন, কেউ যদি নিজেকে নবী বলে দাবি করে আপনার মতামত চায় আপনি জবাবে কি বলবেন?
যদি আপনি তার কাছ থেকে প্রমাণ চান, তাহলে আপনার ঈমান চলে যেতে পারে। কারন আপনি জানেন শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ(সঃ) এর পরে আর কোন নবী আসবেন না। এখানে সন্দেহ করার কোন সুযোগ নাই। আপনি প্রমাণ চাওয়া মানে আপনার মনে সন্দেহ আছে কোরআনের আয়াত সম্পর্কে। আর একটা আয়াত সন্দেহ করলেও আপনি কাফের,মুরতাদ হয়ে যাবেন।
সুতরাং ঈমান দুর্বল হওয়ার সম্ভবনা থাকলে নাস্তিকের সঙ্গ ত্যাগ করাই শ্রেয়।
আর একজন ইমানদার মুসলিমের জন্য পৃথিবীর সব কিছুর উদ্ধে ইসলাম,আলকোরআনকে স্থান দিতে হবে। দেশপ্রেম ঈমানের অঙ্গ, তাই একজন সত্যিকারের ইমানদার ব্যক্তির জন্য দেশপ্রেম বাধ্যতা হয়ে দ্বাড়ায়। ইমানদার হতে হলে দেশকে ভালবাসতেই হবে।আর যারা ইসলামের বিরোধীতা করে শুধু মাত্র মুখে জয় বাংলা বললেই দেশপ্রেম হয় না। এটা লোক দেখানো দেশপ্রেম। এটা ভণ্ডামি।
জামায়াত যেমন করে দেশে অশান্তি সৃষ্টি করছে, তারা তার দশ গুন করেছে। শাহাবাগ দেশের একবিন্দু কল্যাণ করেনি বরং ক্ষতি করেছে ঢের বেশী।
আসুন আমরা জামায়াত নয় শাহাবাগও নয়, সত্যিকারের ইমানদার হয়ে দেশপ্রেমে উদ্ভুদ্ধ হই। সে জন্য ইসলামকে জানার আগ্রহ থাকতে হবে, তার জন্য ভাল কোন আলেমের সাহায্য নিতে হবে, বা বাংলা কোরআন পড়তে পারেন। বর্তমানে ইসলাম বিষয়ে নিয়মিত পিস টিভি বাংলাতে ভাল ভাল অনুষ্টান প্রচার করে। নিয়মিত দেখতে পারেন।
অবশেষে দয়াময় আল্লাহ যেন আমাদের হেদায়েত দিন ও ক্ষমা করেন।
আল্লাহ বলেন ‘আমি অবশ্যই ক্ষমাশীল তার প্রতি, যে তওবা করে, ঈমান আনে, সৎকর্ম করে ও সৎপথে অবিচল থাকে’ -ত্বা-হা/82
“আর কোরআনের মাধ্যমে এই হুকুম জারি করে দিয়েছেন যে, যখন আল্লাহ তায়ালার আয়াত সমূহের উপর অস্বীকৃতি জ্ঞাপন ও বিদ্রূপ হতে শুনবে, তখন তোমরা তাদের সাথে বসবে না, যতক্ষণ না তারা প্রসাঙ্গান্তরে চলে যায়, তা না হলে তোমরা তাদের মতো হয়ে যাবে। আল্লাহ দোযকের মাঝে মুনাফেক ও কাফেরদের একই জায়গায় সমবেত করবেন”- আননিসা/১৪০
ভুল হলে ক্ষমা করবেন।
২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:০০
এস. এম. রায়হান বলেছেন: ‘মুক্তবুদ্ধির চর্চা’র মোড়কে মুক্তমনা ব্লগে ইসলাম বিদ্বেষের মহোৎসব
৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১২
প্রিয়তমেষূ বলেছেন: যদি তারা তোমার সাথে বিতর্কে অবতীর্ণ হয় তবে বলে দাও, "আমি এবং আমার অনুসরণকারীগণ আল্লাহর প্রতি আত্নসমর্পণ করেছি।" আর আহলে কিতাবদের এবং নিরক্ষরদের বলে দাও যে, তোমরাও কি আত্নসমর্পণ করেছ? তখন যদি তারা আত্নসমর্পণ করে, তবে সরল পথ প্রাপ্ত হলো, আর যদি মুখ ঘুরিয়ে নেয়, তাহলে তোমার দায়িত্ব হলো শুধু পৌছে দেয়া। আর আল্লাহর দৃষ্টিতে রয়েছে সকল বান্দা।
[সূরাঃ সূরা আল ইমরান , আয়াত নংঃ ২০]
৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১৭
Avnv‡PŠ বলেছেন: খুব ভাল লেগেছে। ধন্যবাদ। আমি মনে করি ইসলাম সম্পর্কে সঠিক জ্ঞানই আমাদের বিভ্রান্তি থেকে মুক্তি দিতে পারে। এটা বারবার রিপোস্ট করুন।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৬
তাজুল_ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ, আমি আসলেই কাঁচা হাতের লেখক। ভাই, আপনি একটা পোষ্ট করেছেন নাস্তিকের ব্যখ্যা জানার জন্য। মূলত, আপনার ওই পোষ্ট আমাকে লেখাটি লিখতে উৎসাহিত করেছে।
৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:১৩
নাম বলবো না বলেছেন: অবিশ্বাসীদেরকে আল্লাহ জাহান্নামের কঠোর শাস্তি দেয়ার শপথ করেছেন।আল্লাহ যেন তাই করেন।
আল্লাহ কি কোরআনের কোথাও নাস্তিকদেরকে হত্যা বা মৃত্যুদন্ডের মাধ্যমে শাস্তি দেয়ার কথা বলেছেন?
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৮
তাজুল_ইসলাম বলেছেন: তোমরা ঈমানদার দের সাথে থেকে শক্তি বৃদ্ধি করে তাদের সুপ্রতিষ্ঠিত ও অবিচল রাখো, আর যারা কাফের, আমি তাদের মনে ভীত সৃষ্ট করে দেব, অতএব তোমরা তাদের ঘাড়ে আঘাত হানো, আর আঘাত হানো তাদের অঙ্গুলির সমূহের প্রতিটি জোড়ায় জোড়ায়।
এটা এই কারণে যে, তারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূল এর বিরোধীতা করে, যে ব্যক্তি আল্লাহ ও তাঁর রাসূল এর বিরোধিতা করে তার জেনে রাখা উচিত যে, আল্লাহ শাস্তি দানে খুবই কঠোর হস্ত।–আনফাল/১২,১৩
বাংলা কোরআন পড়ুন, আরও জানতে পারবেন।
শাস্তি তাদের পাওয়া উচিত, যাতে আর কখনো মুনাফিক ইসলাম নিয়ে বাজে কথা বলতে ঘৃন্ন সাহস না দেখায়। যদি তওবা করে তবে ভিন্ন কথা।
৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:১৪
নাম বলবো না বলেছেন: আল্লাহ শাস্তি দানে খুবই কঠোর হস্ত।
আপনার কোথায় মনে হলো নাস্তিকদেরকে আঘাত করতে বলা হয়েছে, দেশটাকে কি আফগান বানাতে চান!!!
তোমরা ঈমানদার দের সাথে থেকে শক্তি বৃদ্ধি করে তাদের সুপ্রতিষ্ঠিত ও অবিচল রাখো, আর যারা কাফের, আমি তাদের মনে ভীত সৃষ্ট করে দেব, অতএব তোমরা তাদের ঘাড়ে আঘাত হানো, আর আঘাত হানো তাদের অঙ্গুলির সমূহের প্রতিটি জোড়ায় জোড়ায়- এই কাজ করতে আপনাকে বলা হয় নাই, আল্লাহ ফেরেশতাদেরকে এই কাজের দায়িত্ব দিয়েছেন, না বুঝে থাকলে আবার ভালো করে পড়েন বা ভালো কোন আলেমের কাছে যান।
আর আপনারা ফাসি বা মৃত্যুদন্ড চাইছেন কি বুঝে, আজকাল কি নিজেরা আইন বানানো শুরু করেছেন নাকি!!!
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৩৪
তাজুল_ইসলাম বলেছেন: ঠিক আছে। কিন্তু ইসলাম সব সময়ই শান্তি চায়। তাই বলে এই নয় যে, তারা ইচ্ছে মতো ইসলাম নিয়ে, আমাদের প্রানের নবীকে নিয়ে যা ইচ্ছে বাজে কথা বলে যাবে। আর আমরা নীরব ভূমিকা পালন করে যাব। এটা কি করে সম্ভব?
আর আমাদের প্রাণে তারা আঘাত দেওয়ায় আমরা সেই কুলাঙ্গারের বিচার হিসেবে ফাঁসি চাইতেই পারি। এবং সেটা আইনের মাধ্যমে। এখন আইন কি বিচার করবে, সেটা আইনের ব্যাপার। তবে আমরা চাই তারা সংশোধন হোক।
আল্লাহ বলেছেন, তোমরা যখন আল্লাহর আয়াত গুলো অমর্যাদা হতে দেখবে। তোমরা তার প্রতিবাদ করবে।
আপনি সুরা তওবা ১-১৫ পর্যন্ত আয়াত গুলো দেখতে পারেন।
৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২৮
সাব্বির শওকত শাওন বলেছেন: স্রষ্টায় বিশ্বাস কোন অপরাধ নয়।অপরাধ হল নিজের বিশ্বাস অন্যের উপর চাপিয়ে দেয়া।তা সে আস্তিক হোক আর নাস্তিক হোক।ব্যক্তি বিশ্বাস ব্যক্তির কাছে।নাস্তিক এর আরো কয়েকটা ধাপ আছে,অনেক নাস্তিক স্রষ্টায় বিশ্বাস করে কিন্তু ইসলামে বিশ্বাস করে না।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৪২
তাজুল_ইসলাম বলেছেন: কিন্তু আমি বলব, সব মুসলমান নাস্তিক অপরাধী। কেননা তারা আল্লাহর সাথে বেইমানি করেছে। যেমন কোন গোলাম তার মুনিবের সাথে বিনা কারনে বেঈমানি যে ধরনের অপরাধ করে।
৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১৭
নাম বলবো না বলেছেন: কোরআনের আয়াত যদি ইচ্ছাকৃতভাবে বিকৃত করে থাকেন তবে আল্লাহর কাছে তওবা করে মাফ চান, মহান আল্লাহ ইচ্ছা করলে মাফ করতেও পারেন। আর অনিচ্ছাকৃতভাবে ভুল করে থাকলেও মাফ চান এবং যারা যারা আপনার এই লেখা পড়েছে তাদের সবার ব্লগে গিয়ে আপনি যে ভুলভাবে আয়াত উদ্ধৃত করেছেন সেটা বলেন, নয়ত আপনার জন্য সবাই কোরআনের ভুল ব্যাখ্যা করলে আপনি-ই পাপের ভাগীদার হবেন।
ইসলাম সবসময়ই শান্তির ধর্ম। ধর্মে যেটা বলা হয়নি সেটা আগ বাড়িয়ে করবেন না দয়া করে, আল্লাহ কোরআনের অনেক জায়গাতেই বলেছেন এইসব জালেমদেরকে কঠোর শাস্তি দিবেন, আপনাকে আর আমাকে বা আমাদের বাংলাদেশের হুজুরদেরকে সেই শাস্তির ভার দেয়া হয়নি।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:১১
তাজুল_ইসলাম বলেছেন: আল্লাহ মাফ করুন। আপনি বলার পর আমি আয়াত গুলো আবার দেখেছি। কোথাও বিকৃতি হয়েছে বলে মনে হয় না। হয়তো আমার মতো ক্ষুদ্র জ্ঞানের মানুষের পক্ষে আয়াতের ব্যাখ্যা বুঝতে সমস্যা হতে পারে। তবু কোথাও ভুল লিখে থাকলে দয়া করে বলবেন। কৃতজ্ঞ থাকবো।
কিন্তু আমি এটা শুনেছি যে, ইসলাম বলে, "যেখানে তোমরা কোরআনের একটা আয়াতকে নিয়েও বিদ্রূপ করতে দেখবে, সেখানেই তোমরা প্রতিবাদ করবে"
দুনিয়ার সামান্য বিষয় নিয়ে এত প্রতিবাদ করতে পারেন, আর এই বিশ্বের প্রভু যিনি, ও তার রাসুলকে নিয়ে মিথ্যা কটূক্তি করা হচ্ছে। আর আপনি নীরব ভূমিকায় সেটা সম্মতি দিয়ে গেলেন, এটা কি করে সম্ভব?
রাসুলকে কটুক্তি করে বানানো যে মুভির জন্য আপনারা প্রতিবাদ করলেন, আজ কি সেই আপনি নিজ দেশে কটুক্তিকারীদের সমর্থন করছেন?
হাঁ, আমি মানছি হুজুরদের সেই শাস্তির ভার দেওয়া হয়নি, শাস্তির ভার আদালতের। আমরাতো শুধু বিচার চাইতে পারি।
৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৩
তাজুল_ইসলাম বলেছেন: একটি ঘটনা মনে পড়ল। হযরত ইব্রাহিম (সঃ) কে যখন কাফেররা আগুনে নিক্ষেপ করল। তখন একটি প্রাণী (সম্ভবত ব্যাং) তার শরীরের পানি দিয়ে আগুন নেভাতে চাইল। একে তখন প্রশ্ন করা হল যে তোমার এই টুকু পানি দিয়ে কি এত বড় আগুন নেভাতে পারবে? তখন সে উত্তর দিল "আমি জানি এই পানিতে আগুন নেভানো যাবে না। কিন্তু আল্লাহ জানবে আমি নবী ইব্রাহিমের পক্ষে ছিলাম"।
শেষ পর্যন্ত আল্লাহর আদেশে আগুন ইব্রাহিমের একটা পশমও পোড়ায়নি।
সুতরাং ঈমান রক্ষায় মুসলমানদের পক্ষপাতের ভূমিকা অতি গুরুত্বপুর্ন।
১০| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫২
এম এস আই জুেয়ল বলেছেন: পোস্টটি পড়ে ভালো লাগল।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪
তাজুল_ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ
১১| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৮
দিশার বলেছেন: সুন্দর পোস্ট হইসে তাজুল ভাই। একটা প্রশ্ন , বেঙ কি কথা বলে? আর প্রশ্ন কারী টা কে?
২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪
তাজুল_ইসলাম বলেছেন: ঘটনাটি আমার সঠিক মনে নেই। তবে আল্লাহ তায়ালা নিজেই প্রশ্ন করতে পারেন বা আল্লাহর তরফ থেকে ফেরেশতা।
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৩৬
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: নাস্তিকদের গুরু ছিলেন ফরহাদ মাজহার। আর তাদের উস্কানিতে দেশের আজ এই অবস্থা। নাস্তিকদের উস্কানিতেই আজ আস্তিকেরা লাফাচ্ছে। হায় রে ধর্ম