নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তাজুল_ইসলাম

তাজুল_ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

সরকারকে ২৬ তারিখ পর্যন্ত সময় দিলেন প্রগতিশীল নারী নেত্রীরা(কপি-পেষ্ট) :D :D :D

২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:২১

'সাভারের আশুলিয়ার পাঁচটি আবাসিক হোটেলে গোয়েন্দা পুলিশ অভিযান চালিয়ে ১৩৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। এদের মধ্যে ৪০ জন নারী রয়েছেন। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ঢাকা জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ ও আশুলিয়া থানা পুলিশ ডি-লায়ন, রোজ গার্ডেন, রিফাজ ইন্টারন্যাশনাল, হলিডে ইন্টারন্যাশনাল ও হোটেল বাল্যবন্ধু আবাসিক-এ অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারকৃতদের গভীর রাতে সাভার ও আশুলিয়া থানায় সোপর্দ করেছে। গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে বিভিন্ন স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী রয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে। গোয়েন্দা পুলিশের উপ-পরিদর্শক মাসুম খান জানান, আবাসিক হোটেলগুলোতে বিভিন্ন স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা দেহ ব্যবসায় লিপ্ত রয়েছে এমন অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযান চালানো হয়। এ সময় আপত্তিকর অবস্থায় ৫টি হোটেল থেকে হোটেল কর্মচারী, খদ্দের ও পতিতাসহ ১৩৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ ঘটনায় আশুলিয়া থানায় পুলিশ বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেছে। গতকাল তাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে বলেও গোয়েন্দা পুলিশের ওই কর্মকর্তা জানিয়েছেন।'' লিঙ্ক



এদিকে যৌন ব্যবসাকে সম্মানজনক পেশার স্বীকৃতি, গ্রেপ্তারকৃত মেয়েদের মুক্তি, যৌনপেশায় সরকারের আর্থিক ও কারিগরী সহযোগিতা এবং হেফাজতিদেরকে হেফাজতখানায় আটকানোর দাবীতে মাঠে নেমেছে প্রগতিশীল ধারার নারীবাদীরা। আগামি ২৬ তারিখের মধ্যে সরকার যদি তাদের দাবী মেনে না নেয় তবে ২৭ তারিখে ঢাকায় মহাসম্মেলনের মাধ্যমে পরবর্তী কঠোর কর্মসূচীর হুমকী দিয়েছে তারা। আজিজ মোহাম্মদ ভাই সহ সমমনা আরো অনেক গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ মহাসম্মেলনে উপস্থিত থাকতে পারেন বলে জানা গেছে।



হঠাৎ করে এমন কঠোর কর্মসূচীর কারন জানতে চাইলে অত্যন্ত ক্ষোভের সাথে এক নারী নেত্রী জানান, '' সরকারের কোন রকম আর্থিক সহযোগীতা ছাড়াই এই ব্যবসাকে বহুকষ্টে আমরা রুচিশীল শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে এসেছি। আগের মতো শুধু অশিক্ষিত, কুৎসিত আর দরিদ্র মেয়েরা নয়, আমাদের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে এখন বিভিন্ন স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সুন্দরী মেয়েরাও এ পেশায় মনোনিবেশ করছে। সামাজিক, রাষ্ট্রীয় শত বাধাবিপত্তি অতিক্রম করে অনেক মেয়েকে আমরা এ পেশায় বিদেশেও পাঠিয়েছি। অথচ বর্তমানে হেফাজতিদের উত্থানের ফলে উদীয়মান এ ব্যবসা হুমকীর মুখে। কাষ্টমার অনেক কমে গেছে, অভিভাবকরা সচেতন হয়ে পড়ায় সুন্দরী কিশোরী মেয়েদের আমদানী কমে গিয়ে এই ব্যবসা বন্ধ হওয়ার উপক্রম। লস দিতে দিতে আমাদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। হেফাজতিদেরকে যদি এক্ষুণি ঠেকানো না যায় তবে সম্ভাবনাময় এ শিল্প বাংলাদেশ থেকে হারিয়ে যাবে। কঠোর কর্মসূচী ছাড়া তাই আমাদের আর কোন বিকল্প নাই।''



আরেক নারীনেত্রী বিক্ষুদ্ধ কণ্ঠে বলেন, ''আপনারা তো শুধু আমাদের বিরুদ্ধেই লিখেন, একবার কি ভেবে দেখেছেন- আধূনিক সমাজ বিনির্মাণে কতটুকু সময়, শ্রম এবং মেধা বিনিয়োগ করলে এদেশের মতো রক্ষণশীল সমাজের বলয় ভেঙ্গে স্কুল কলেজের মেয়েরাও এ পেশায় আসতে পারে? হেফাজতিরা আমাদের এতদিনের বিনিয়োগ ধুলিস্যা্ৎ করে দিতে চায়। ওরা আমাদের পেটে লাথি দিতে চায়।

একটি কপি পেস্ট, মুল লেখা এখানে

মন্তব্য ০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:০৯

তাজুল_ইসলাম বলেছেন: just fun

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.