![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একসময় ব্লগ দিয়ে দুনিয়া বদলানোর স্বপ্ন দেখতাম। এখন সাংবাদিকতায় সেই স্বপ্ন দেখি। ফেসবুক প্রোফাইলঃ https://www.facebook.com/ItsTajul
মদীনায় হিজরত করে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) ইসলাম প্রচারের উপযোগী পরিবেশ পেলেন। এখানে তিনি নিরাপদে ইসলাম প্রচার শুরু করলেন। তিনি মক্কা থেকে হিজরতকারী (মুহাজির) মুসলমানদের মদীনায় আশ্রয়দাতা (আনসার) মুসলমানদের সাথে ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ করে দেন।
মহানবী (স) হিযরত করে মদীনাকে ইসলাম প্রচারের কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে গড়ে তুলতে উদ্যোগী হন। তিনি এখানে একটি ইসলামী প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেন এবং এর নিরাপত্তা ও হিফাজতের স্বার্থে কতগুলো ব্যবস্থা গ্রহন করেন। তার মধ্যে মদীনার সনদ অন্যতম। মহানবী (স) মদীনার মুসলমান, খ্রিস্টান, ইয়াহূদী ও পৌত্তলিক সম্প্রদায়ের লোকদের একত্রিত করে পরস্পরের মধ্যে শান্তি, সম্প্রীতি ও শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য একটি সনদ সম্পাদন করেন। ইতিহাসে একে মদীনার সনদ নামে অভিহিত করা হয়। মদীনায় নবগঠিত ইসলামী রাষ্ট্রের এ সনদই ছিল পৃথিবীর ইতিহাসে সর্বপ্রথম লিখিত চুক্তি বা সংবিধান।
সনদে মোট ৪৭টি ধারা ছিল। নিম্নে প্রধান কয়েকটি উল্লেখ করা হলঃ
১. সনদে স্বাক্ষরকারী সম্প্রদায় সমূহকে নিয়ে একটি সাধারণ জাতি গঠিত হবে।
২. সনদের স্বাক্ষরকারী সম্প্রদায় সমূহের কারও উপর যদি বাইরের শত্রু আক্রমণ করে তবে সকল সম্প্রদায় মিলে শত্রুকে প্রতিহত করবে।
৩. কেউ মদীনাবাসীদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে কুরাইশদের কোনরূপ সাহায্য সহযোগীতা করতে পারবে না কিংবা তাদের সাথে কোনরূপ গোপন চুক্তিও করতে পারবে না।
৪. সকল সম্প্রদায় স্বাধীননিজ নিজ র্ম পালন করবে কেউ কারও ধর্ম পালনে বাধা সৃষ্টি করবে না।
৫. কেউ যদি কোনরূপ অপরাধ করে, তবে তার জন্য তাকেই ব্যাক্তিগতভাবে দায়ী করা হবে। এ জন্য তার সম্প্রদায়কে দোষারোপ করা যাবে না।
৬. অসহায়, দূর্বল, অত্যাচারিতকে সর্বতোভাবে সাহায্য সহযোগীতা হবে।
৭. হত্যা, রক্তারক্তি, বলৎকার ইত্যাদি কাজকর্ম এখন থেকে নিষিদ্ধ করা হল।
৮. মহানবী হযরত মুহাম্মদ (স) মদীনা রাষ্ট্রের প্রধান হবেন এবং তিনিই পদাধিকার বলে প্রধান বিচারপতি হিসেবে অধিষ্ঠিত থাকবেন।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ দুপুর ২:০৫
তাজুল ইসলাম মুন্না বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ দুপুর ২:১৫
আওরঙ্গজেব বলেছেন: সালাম,
এমন সুন্দর পোস্টের জন্য আল্লাহ আপনাকে অনেক পুরস্কার দিন, আমিন।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ বিকাল ৪:১৩
তাজুল ইসলাম মুন্না বলেছেন: ধন্যবাদ। দোয়ার জন্য।
৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ দুপুর ২:২৬
সুখী মানুষ বলেছেন: বাকী ৩৯ টা কই? +
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ দুপুর ২:২৯
তাজুল ইসলাম মুন্না বলেছেন: বাকি ৩৯টা আমার কাছে নাই।
৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ দুপুর ২:৩০
রুবেল শাহ বলেছেন: এমন পোষ্টের জন্য কোন কিছুই বলেত হয়না--- +
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ বিকাল ৪:১৫
তাজুল ইসলাম মুন্না বলেছেন: রেটিং ও কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ।
৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ বিকাল ৪:১৭
নিহন বলেছেন: রুবেল বলেছেন: এমন পোষ্টের জন্য কোন কিছুই বলেত হয়না---
+++++
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ বিকাল ৫:০১
তাজুল ইসলাম মুন্না বলেছেন: ধন্যবাদ
৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ বিকাল ৪:২০
নিহন বলেছেন: রুবেল বলেছেন: এমন পোষ্টের জন্য কোন কিছুই বলেত হয়না---
+++++
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ বিকাল ৫:০১
তাজুল ইসলাম মুন্না বলেছেন: ধন্যবাদ
৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ বিকাল ৪:৩৪
সত্যদা বলেছেন: এই তথ্য এবং সত্যের বাস্তবতা আজকের সমাজে বিশেষত ধর্মীয় নেতাদের মধ্যে আছে কি?
ধর্ম যে পরিমান বাস্তবানুগ হতে শিখিয়েছে.. আমরা তা থেকে এত দূরে কেন? জীবন এবং রাষ্ট্র বিশ্বাস এবং কর্মের যে চমৎকার নমুনা আলোকিত করল পৃথিবীকে ..তার বর্তমান এই উপাসনা সদৃশ বিস্তৃতি আদৌ কি সত্যের অনুসরন?
আপনার কি মত?
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ বিকাল ৪:৫৮
তাজুল ইসলাম মুন্না বলেছেন: হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বিদায় হাজ্জ্বের দিন বলেছিলেন, "তোমাদের পথ প্রদর্শনের জন্য আল্লাহর বাণী এবং তার রাসুলের আদর্শ রেখে যাচ্ছি। একে তোমরা যতদিন আঁকরে রাখবে, ততদিন তোমরা বিপদগামী হবে না।"
আমরা কি বিপদগামী হচ্ছি না? হচ্ছি। বারবার হচ্ছি। এ থেকেই প্রমাণ হয় যে আমরা মহান আল্লাহর বাণী ও তার রাসুলের আদর্শকে ঠিকভাবে আঁকরে রাখতে পারছিনা।
৮| ০১ লা জানুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ১:৫০
তাসনুভা রহমান বাবলী বলেছেন: আমি মন্তব্য দিতে পারছি।
০১ লা জানুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৫:৩৭
তাজুল ইসলাম মুন্না বলেছেন: তার মানে তুমি প্রথম পাতায় এক্সেস পেয়েছ।
০১ লা জানুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৫:৩৯
তাজুল ইসলাম মুন্না বলেছেন: কনগ্রাচুলেশান
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ দুপুর ২:০৪
সাইফুর বলেছেন: +৫