![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একসময় ব্লগ দিয়ে দুনিয়া বদলানোর স্বপ্ন দেখতাম। এখন সাংবাদিকতায় সেই স্বপ্ন দেখি। ফেসবুক প্রোফাইলঃ https://www.facebook.com/ItsTajul
ছেলেটার নাম রিফাত, দেশের স্বনামধন্য একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পড়ালেখা করছে। সিজিপিএ বরাবরই খারাপ আসে। বাবা-মা সারাদিন এ নিয়ে কথা শোনায়। কিন্তু সেদিকে কোন মন নেই ছেলের। সারাদিন কম্পিউটারে কালো একটা স্ক্রিনে সবুজ অক্ষরে কি সব টাইপ করে। কেউ আসলেই সাথে সাথে কিবোর্ডের কোথায় যেন চাপ দিয়ে সরিয়ে ফেলে সব।
ব্যাপারটা প্রথম লক্ষ করলো রিফাতের মা, মিসেস সাবরিনা বেগম। আজিমপুর গার্লস স্কুলের সহকারী শিক্ষক তিনি। একদিন বাসায় ফিরে এসে দেখলেন রিফাত চাপা স্বরে কার সাথে যেন কথা বলছে। আর ওর কথার সাথে সাথে মনিটরের লেখাগুলোও নিজে থেকে বদলে যাচ্ছে। তিনি ঘরে ঢোকা মাত্রই মনিটরে কেউ রিফাতকে কিছু একটা বললো আর রিফাত সাথে সাথে সব সরিয়ে নিয়ে মা’র দিকে তাকালো। তার চোখেমুখে আতংক। ছেলের এরকম চেহারা দেখে খুবই অবাক হলেন মিসেস সাবরিনা। ছেলেকে কিছু জিজ্ঞেস করতে যাবেন, তার আগেই ছেলে চিৎকার করে উঠলো, “মা! ওরা তোমাকে বাঁচতে দেবে না। তুমি জলদি বাসা থেকে বের হও! আর মাত্র দুই মিনিট পরেই পুরো এশিয়াজুড়ে ভয়াবহ একটা ভূমিকম্প হবে।”
. . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . .
সাল ২০৫০০, মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির সবগুলো কম্যুনিকেশন মডিউলগুলোর ডিসপ্লে একইসাথে কালো হয়ে গেলো। কালো ডিসপ্লেতে ফুটে উঠলো সবুজ অক্ষরের দুর্বোধ্য কিছু লেখা। পুরো মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সিজুড়ে আতংক ছড়িয়ে পড়লো। এটা কোন এলিয়েন রেসের আক্রমণ নাতো! কম্যুনিকেশন ব্যবস্থা প্রায় অচল হয়ে পড়লো।
মিল্কিওয়ে ইন্টেলিজেন্স অফ এক্সট্রাটেরোট্রিয়াল এটাকের প্রধান মিস্টার বদরুজ্জামান মিল্কিওয়ের তুখোড় সব হ্যাকারদেরকে নিয়ে বিশেষ দল গঠন করলো। হ্যাকারদলের প্রধান তিয়ানা পুরো দলকে নিয়ে নেমে পড়লো সিগন্যালটার সোর্স বের করার জন্যে। কিন্তু কিছুতেই সিগন্যালটার সোর্স বের করতে পারলো না তারা। অবাক হয়ে তারা লক্ষ্য করলো যে পুরো সিগন্যালটা প্রচুর পরিমাণে ডেটা ট্রান্সমিট করছে গ্যালাক্টিক আর্কাইভ থেকে যা জনসাধারণের জন্যে উন্মূক্ত। একটা উন্মুক্ত আর্কাইভের ডেটা হ্যাক করা জন্যে পুরো গ্যালাক্সিজুড়ে কম্যুনিকেশন ব্যবস্থা ধ্বংস করে দেবার প্রয়োজন পড়বে কেন!
ব্যাপারটা তিয়ানাকে খুব ভাবিয়ে তুললো। সিগন্যালটি নিঃসন্দেহে মিল্কিওয়ের পুরো ডিফেন্স বা ব্যাংকিং সিস্টেমকে ধ্বংস করে দিতে পারে। সিগন্যালটির ওপারে যে আছে সে সন্দেহাতীতভাবে খুবই দক্ষ একজন হ্যাকার। কিন্তু এতোকিছু রেখে আর্কাইভের দিকে নজর কেন! কোন কূলকিনারা না পেয়ে তিয়ানা মিল্কিওয়ে ইন্টেলিজেন্সের কাছ থেকে পাওয়া বিশেষ যোগাযোগ মডিউলটি ব্যবহার করে যোগাযোগ করলো মিস্টার বদরুজ্জামানের সাথে,
: হ্যালো ইয়াং লেডি! গিভ মি সাম গুড নিউজ।
- স্যার, খুবই দূঃখের সাথে জানাচ্ছি যে আমরা কিছুই করতে পারি নি। তবে এই হ্যাকারের সকল কেন্দ্রবিন্দু আমাদের মিল্কিওয়ে আর্কাইভ।
: হোয়াট! আর্কাইভ থেকে তথ্য নিতে হ্যাক করার দরকারটা কি? সেটাতো সবার জন্যেই উন্মুক্ত।
- সেটাই আমরা বুঝতে পারছি না। সিগন্যালটি জাস্ট হাওয়া থেকে বের হচ্ছে। এর কোন সোর্স আমরা খুঁজে বের করতে পারছি না। এরকম কখনো হয় না। একটা সিগন্যাল থাকলে সেটার একটা সোর্সও থাকবে। যদি না…
: যদি? কোনপ্রকার সংকোচ করো না। যা বলতে চাও বলে ফেলো।
- স্যার, ব্যাপারটা খুব হাস্যকর শোনালেও আমার মনে হয় হ্যাকারটি আমাদের সময়ক্রমের না।
: মানে! কী বলতে চাও তুমি?
- স্যার, আমার ধারণা ভবিষ্যৎ থেকে কেউ আমাদের আর্কাইভ থেকে তথ্য নিতে চাচ্ছে।
: দ্যাটস নট গনা হ্যাপেন।
- আপনি কীভাবে এতোটা নিশ্চিত হচ্ছেন?
: দ্যাট ইনফরমেশন ইজ ক্লাসিফায়েড ইয়াং লেডি। তবে তুমি নিশ্চিত থাকতে পারো যে ভবিষ্যতের কোন মানুষ এই কাজ করছে না।
- …
: আর কিছু বলবে?
- নো স্যার। আপনাকে ধন্যবাদ।
যোগাযোগ মডিউলটা নামিয়ে রেখে বদরুজ্জামান চিন্তিত দৃষ্টিতে জানালা দিয়ে শনির বলয়ের দিকে তাকিয়ে রইলেন। অল্প বয়স্ক এই তিয়ানা মেয়েটাকে তিনি খুব পছন্দ করেন। তার মেয়েটা বেঁচে থাকলে আজ তিয়ানা বয়সেরই হতো। তিয়ানাকে তিনি প্রথম দেখেন ভেনাসের মার্সের প্রিজনে। মিল্কিওয়ের টপ হিটলিস্টে তার নাম ছিলো। কেপলার৩৭সি-তে অবস্থিত মিল্কিওয়ের সেন্ট্রাল ব্যাংক হ্যাক করে বিপুল পরিমাণ অর্থ চুরি করার সময় ধরা পড়ে সাজা খাটছিলো মেয়েটা। তাকে দেখেই বিভিন্ন সময়ে ধরা পড়া হ্যাকারদের নিয়ে একটি বিশেষ দল গঠনের চিন্তাটা প্রথম তার মাথায় আসে। মেয়েটাকে তিনি আসল সত্যিটা বলতে চেয়েছিলেন যে সময়ক্রমকে রক্ষার জন্য ভবিষ্যৎ থেকে করা সকল প্রকার যোগাযোগকে নিয়ন্ত্রণ করার প্রযুক্তি তাদেরকে অনেক আগেই দিয়েছে ভবিষ্যতের মানুষরাই। তাদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করা হয়। পুরো ব্যাপারটা গোপনে করা হয় কারণ ভবিষ্যতের মানুষদের কাছ থেকে তারা কোন একটি বিশেষ তথ্য পাওয়ামাত্র সেটা পুরো সময়ক্রমকে বদলে দিতে পারে। ধ্বংস করে দিতে পারে সবকিছু। কী হবে সেটা কেউ জানে না। ভবিষ্যতের মানুষরাও সেগুলো সম্পর্কে কখনো কিছু বলে না। শুধু এটা নিশ্চিত করে যাতে ভবিষ্যৎ থেকে অন্য কেউ তাদের সাথে কোনপ্রকার যোগাযোগ করতে না পারে।
হঠাৎ তার যোগাযোগ মডিউলে নীল আলো জ্বলে উঠলো। তার মানে এটা সাধারণ কোন যোগাযোগ না। ভবিষ্যৎ থেকে যোগাযোগ করা হয়েছে। ভবিষ্যতের মানুষরা তাদের কারো নাম পর্যন্ত বলেনি। তাই আপাতত কোডনেম দিয়েই যোগাযোগ রক্ষা করতে হয়।
: হ্যালো।
- মিস্টার বদরুজ্জামান। হচ্ছেটা কি!
: কী বলতে চান?
- কী বলতে চাই মানে? আপনি জানেন না?
: কী জানবো?
- আমি আপনাকে কখনো প্রযুক্তি কতোটা অগ্রসর হয়েছে সে সম্পর্কে কোন তথ্য দেই নি। আপনি আমার নামটা পর্যন্ত জানেন না। এটা করা হয়েছে যাতে সময়ক্রমটাকে রক্ষা করা সম্ভব হয়।
: জ্বী। আপনি এগুলো আগেও বলেছেন।
: ডোন্ট ইন্টারাপ্ট মি!! যা বলছি মন দিয়ে শুনুন। আমি প্রথমবারের মতোন আপনাকে একটি তথ্য দিচ্ছি। সেটা হলো আমরা পুরো সময়ক্রমের কোথায় কি হচ্ছে সেটা মনিটর করতে পারি। আমরা যখনই টাইমলাইনে টাইম ট্রাভেলের ক্ষতিকর প্রভাবগুলো নিয়ে জানতে পেরেছি তখনই এই যন্ত্রটাকে তৈরি করেছি। আমাদের এই যন্ত্রটা সরাসরি সময়কে নিয়ন্ত্রণ করে। আপনারা সময়কে দেখেন একটি প্রবাহমান অনিয়ন্ত্রণযোগ্য বিষয় হিসাবে। কিন্তু আমাদের কাছে সময় নিয়ন্ত্রণাধীন। মানে আমরা চাইলে যেকোন মূহুর্তে আপনাদের সময়ক্রমের সময়টাকে স্থির করে দিতে পারবো। কিন্তু তার প্রভাব ভয়াবহভাবে আমাদের এখানেও পড়বে।
: আপনি আমাকে এগুলো বলছেন কেন?
- কারণ ঠিক এই মূহুর্তে আপনাদের আর্কাইভ থেকে বিপুল পরিমাণে তথ্য অতীতে যাচ্ছে। যেখানে ২০১৬সালের জুলাইয়ে এশিয়ায় বেশ বড়সড় একটা ভূমিকম্প হবার ঘটনাটাও আছে।
: হোয়াট!!
- হ্যাঁ। এই তথ্যটা যে নিচ্ছে তার নাম রিফাত। সে এটা করছে প্রাচীনকালের একটা সাধারণ ডুয়েল কোর প্রসেসরের কম্পিউটার ব্যবহার করে। আমরা ইতোমধ্যেই আমাদের সময়ক্রমকে নিয়ন্ত্রণের সুবিধাটি ব্যবহার করে তার সাথে যোগাযোগও করেছি।
: আমি কি বলবো বুঝতে পারছি না। আপনাদের নিয়ন্ত্রণ থাকা সত্ত্বেও এটা কীভাবে সম্ভব?
- মিস্টার বদরুজ্জামান, মানুষের মস্তিষ্ক অনেক বৈচিত্র্যময়। কম্পিউটার অনেক দ্রুত কাজ করতে পারে ঠিক। আপাতদৃষ্টিতে হয়তো মনে হয় যে কম্পিউটার আপনার চেয়ে অনেক দ্রুত। কিন্তু সেটা সম্পূর্ণ মিথ্যা। মানুষের মস্তিষ্ক সবসময়ই কম্পিউটারের চেয়ে দ্রুত ছিলো এবং বর্তমানেও আছে। প্রযুক্তির এতো উৎকর্ষতার পরেও আমরা মানুষের মস্তিস্কের কাজ করতে সক্ষম এমন কোন কম্পিউটার তৈরি করতে পারিনি।
: আপনাকে আবারো জিজ্ঞেস করছি। আপনি আমাকে এগুলো কেন বলছেন?
- কারণ মিস্টার বদরুজ্জামান, আমরা কোন উপায় না পেয়ে সময়ক্রমকে রক্ষা করার স্বার্থে রিফাত ছেলেটাকে ভবিষ্যতে নিয়ে আসছি। উই ক্যান রিয়েলি ইউজ হিম। একইসাথে আপনার হ্যাকার টিমের প্রধান তিয়ানা মেয়েটাকেও ভবিষ্যতে নিয়ে আসতে হবে। মেয়েটা বুদ্ধিমান। সে ইতোমধ্যেই আর্কাইভে ঘাটাঘাটি করে বের করে ফেলেছে যে আক্রমণকারী সিগন্যালে ব্যবহৃত ভাষাটি ইংরেজি। জানতে পেরেছে যে কাজটা অতীত থেকে কেউ করছে। এরকম কোন তথ্য আপনার সময়ের কারো কাছে থাকলে তা সময়ক্রমের জন্যে ক্ষতিকর হতে পারে। কিন্তু এখানে আমাদের আপনার সাহায্য প্রয়োজন।
: কিরকম সাহায্য?
- আপনি এই পুরো যোগাযোগ মড্যুিউল ধ্বংস করে গ্যালাক্সিজুড়ে যুদ্ধ করার পরিকল্পনার দায় দিয়ে তিয়ানাকে মৃত্যুদণ্ডে দেবার জন্যে আন্তঃগ্যালাক্টিক আদালতে আবেদন করবেন। আবেদন গ্রহণ করা নিয়ে চিন্তা করবেন না। সেটা গ্রহণ করা হবে। মৃত্যুদণ্ড হিসেবে তিয়ানাকে স্পেসশিপে করে মহাশূণ্যে ছুড়ে ফেলা হবে। আমরা ওকে সরাসরি সেখান থেকে ভবিষ্যতে নিয়ে আসবো।
: অসম্ভব! আমি এ কাজ কিছুতেই করতে পারবো না। মেয়েটাকে আমি…
- আমরা জানি যে মেয়েটাকে আপনি আপনার নিজের মেয়ের চোখে দেখেন। এজন্যে ওর প্রতি আপনার সীমাহীন স্নেহের কথাও আমাদের অজানা নয়। কিন্তু সময়ক্রমকে রক্ষায় আমাদের এটা করতেই হবে। আর তাছাড়া…
(মাইক্রোফোন থেকে হঠাৎ তিয়ানার কণ্ঠ ভেসে আসলো) স্যার, আমি নিরাপদে আছি। আপনি প্লিজ “মিস্টার জেড” যা বলছে সেটা করুন।
. . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . .
হঠাৎ প্রচণ্ড আলোকচ্ছটায় জ্ঞান হারালেন মিসেস সাবরিনা। তার ঠিক দু’মিনিটের মাথায় ভয়াবহ ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো পুরো এশিয়া মহাদেশ।
১৪ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:১৭
তাজুল ইসলাম মুন্না বলেছেন: আপাতত এটাকে সামনে নেবার ইচ্ছে নেই। তবে এই স্টোরিলাইনের সাথে মেলে এমন কোন নতুন কাহিনী মাথায় আসলে লিখবো।
২| ১৪ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৭:৫৯
জুন বলেছেন: আপনি কি সামহ্যোয়ার ব্লগে আমাদের অতি পরিচিত তাজুল ইসলাম মুন্না? তাই যদি হন তবে বলতে হয় অনেক অনেকদিন পর লিখলেন। সব দিক দিয়েই আতংকিত আমরা। আমাদের যাবার কোন জায়গা নেই মনে হয়
লেখাটা দুবার এসেছে।
১৪ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:১৯
তাজুল ইসলাম মুন্না বলেছেন: জ্বী, আমিই তাজুল ইসলাম মুন্না। শেষ লেখা দিয়েছিলাম বোধহয় গত বছর সেপ্টেম্বরে। এবার আস্তে আস্তে ফিরে আসতে চাচ্ছি।
লেখাটা আমি সবজায়গায় একবারই দেখছি। আমার ব্লগের পাতাটা চেক করলাম মাত্র। সেখানেও একবারই এসেছে।
৩| ১৪ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:১০
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
আগ্রহ জন্মেছিল।
১৪ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:০৫
তাজুল ইসলাম মুন্না বলেছেন: তারপর?
৪| ১৪ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:১৭
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: গল্প শেষ।
১৯ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:৩১
তাজুল ইসলাম মুন্না বলেছেন: এখানেই শেষ করবো না।
৫| ১৪ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:১৮
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: গল্প শেষ।
৬| ১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১:১০
জেন রসি বলেছেন: ভালোই লাগতেছিল। সময় এবং প্রোগরামিং দুটোই সাই ফাই লেখার জন্য ভালো টপিক। তবে গল্পটা শেষ হয়নাই। ফিনিশং নিয়ে আবার ভেবে দেখতে পারেন।
১৫ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:০০
তাজুল ইসলাম মুন্না বলেছেন: কন্টিনিউ করবো এটা।
৭| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৮
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আপনাকে ব্লগে নিয়মিত পেতে চাই!!
০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:৫৩
তাজুল ইসলাম মুন্না বলেছেন: নিয়মিত থাকা হয় না এখন আর। মাসে বছরে দুই একটা পোষ্ট দিয়ে চলে যাই।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৩:৪৪
ইকবাল হোসাইন সুমন বলেছেন: এখানেই কি শেষ?