![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একসময় ব্লগ দিয়ে দুনিয়া বদলানোর স্বপ্ন দেখতাম। এখন সাংবাদিকতায় সেই স্বপ্ন দেখি। ফেসবুক প্রোফাইলঃ https://www.facebook.com/ItsTajul
ফেসবুকে লক্ষাধিক মেম্বারসহ দুইটা বিশাল ফেসবুক গ্রুপ থাকলে এবং সেই গ্রুপগুলির সিংহভাগ তরুণ প্রজন্মের "এক্টিভ মেম্বার" হলে ভালো অনেক কিছুই করা সম্ভব। আপনি কোথাও হ্যারাসমেন্টের শিকার হচ্ছেন? একটা পোস্ট করে দিলে সাথে সাথে আশেপাশের কোথাও না কোথাও কেউ না কেউ সেই লেখাটি দেখে আপনাকে সাহায্য করতে এগিয়ে আসতে পারবে। তারুণ্যে ভরপুর এই গ্রুপগুলি থেকে জন্ম নিতে পারতো জঙ্গীবিরোধী আন্দোলনের। তারুণ্যের জয়োগান গাইতো সবাই।
কিন্তু না... লেখায় "জঙ্গী" শব্দটা দেখা মাত্রই গ্রুপের কলেজপড়ুয়া এডমিনদের ব্লাডারে চাপ পড়বে। দেশের সিরিয়াস যেকোনো ইস্যুতে লিখলেও একই ফলাফল! কয়েক সেকেন্ড যেতে না যেতেই পোস্ট উধাও হয়ে যাবে! এ সকল গ্রুপে পর্ণোগ্রাফি ছড়িয়ে বেড়ালেই আপনি স্টার! হ্যাঁ, এতো সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও গ্রুপ দুটি ব্যবহৃত হয়ে আসছে পর্ণ ছড়ানোর মাধ্যম হিসাবে। বরং উল্টো অনেক ক্ষেত্রে এমনটা বলা আছে যে পর্ণোগ্রাফির পোষ্ট করে লিংক না দিলে কিছুতেই চলবে না! নিজেদের কাব্যিক প্রতিভা তারা বিকশিত করছে পর্ণের লিংক চাওয়ার জন্যে নানান রকমের ছন্দ লিখে।
এতোকিছুর পরেও মূল সমস্যা শুরু হয়েছে গত কয়েক মাস ধরে। এখন পর্ণের বিদেশের কালেকশন ছাড়িয়ে সেটা দেশে চলে এসেছে! একের পর এক মেয়ের জীবন নষ্ট হচ্ছে এই গ্রুপগুলির মাধ্যমে। কোনো প্রতিবাদ করতে গেলেই গালির তুবরি ছোটাবে গরম রক্তের এই সো কলড "তারুণ্য"। ফেসবুকে রীতিমতন একটা আলাদা জগৎ তৈরি করে ফেলেছে তারা। শুধুমাত্র পর্ণোগ্রাফি না, ফেসবুকের নারী সেলিব্রিটি থেকে শুরু করে সাধারণ ব্যবহারকারী কেউই বাদ যায় না তাদের হয়রানির তালিকা থেকে। কারও উপরে ক্ষুব্ধ? শুধু তার প্রোফাইল খুঁজে একটা ছবি বের করে পোষ্ট করে দিলেই নোংরা মন্তব্য আসতে থাকবে।
দৃষ্টি আকর্ষণ করছি প্রশাসনের। কিছু একটা অন্তত করুন। নোংরা কাজ যারা করে তাদের চেয়ে বেশি ভয়াবহ যারা এই কাজে উৎসাহ দেয় তারা। এইসব গ্রুপে থাকা ছেলেমেয়েগুলি বেশিরভাগই এখনো স্কুলে বা কলেজে পড়ছে। এখনই যদি লাগাম না টানেন তাহলে দেশের ভবিষ্যতে লাগাম টানার মতোন কেউই আর থাকবে না। সব চলে যাবে নষ্টদের দখলে।
গ্রুপ নম্বর ১: Desperately Seeking - Uncensored (DSU)
গ্রুপ নম্বর ২: Mairala Group
সামহোয়্যার ইন ব্লগে লেখাটা শেয়ার করলাম কারণ একটা সময়ে ব্লগবাসীর হাতে বাংলার সাইবার জগতের নিয়ন্ত্রণটা ছিলো। যেকোনো অন্যায়ের বিরুদ্ধে সবাই এক হয়ে প্রতিবাদ করতাম এবং ভালো ফলাফল আসতো। এখন যেভাবে চলছে সেভাবে আসলে চলতে দেওয়া যায় না। তাই সাহায্য চাইছি ব্লগারদের। প্লিজ, গ্রুপগুলিকে রিপোর্ট করুন বা সংশ্লিষ্ট কারো পরিচিত কেউ আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীতে থেকে থাকলে পুরো ব্যাপারটা তার নজরে আনুন। প্লিজ...
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:২৮
তাজুল ইসলাম মুন্না বলেছেন: ডিএসইউ ইতোমধ্যে আলাদা ওয়েবসাইট বানিয়ে ফেলেছে। পরিস্থিতি যেদিকে যাচ্ছে সেটা মোটেও সুবিধাজনক হচ্ছে না।
২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:২০
কবি এখানে নিরব বলেছেন: ভয়াবহ!
৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:২৯
Bootable Ishraque বলেছেন: লিংক সহ তাদের পাবলিসিটি করে দিলেন...
ভালো তো, ভালো না?
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:২৫
তাজুল ইসলাম মুন্না বলেছেন: ব্লগে পাবলিসিটি করলে সমস্যা নাই। ব্লগাররা অন্তত গ্রপগুলিতে গিয়ে লিংক খুঁজে বেড়াবে না। সে বিশ্বাস আমার আছে।।
৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৩
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: এই গ্রুপ একটা ব্যান করা হবে, হাজারটা আবার জন্মাবে। যেটা করতে হবে তা হলো সবার মধ্যে এদের ঘৃণা করার প্রবনতা সৃষ্টি। আর একটু সচেতনতা। সব বিষয় নিয়ে যে ট্রল করা যায় না, সেটাও বোঝা উচিৎ তরুণদের
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২০
তাজুল ইসলাম মুন্না বলেছেন: গ্রুপগুলি চালাচ্ছেই বাচ্চা বাচ্চা ছেলেমেয়েরা। ওদেরকে কে বোঝাবে?
৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: এখন পুলাপান সব ধর্মীয় পুস্ট দিতাছে। হাহাহা!
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০০
তাজুল ইসলাম মুন্না বলেছেন: কী বলবো আর।।
৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৩
ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ভয়াবহ অবস্থা দেখছি ।
৭| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৮
ছদ্দবেশি লৌকিক বলেছেন: তারাইতো বলে গ্রপে ১৮+ কোন কিছু পোষ্ট দেওয়া যাবেনা আবার তারাই দেয় অদভূত।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৮
তাজুল ইসলাম মুন্না বলেছেন: আনসেন্সরড বলতে ওরা বোঝাচ্ছেই এডাল্ট কন্টেন্ট। শুরুতে কিছু বাধা থাকলেও এখন কোনোপ্রকার নিয়মের তোয়াক্কা করে না কেউ।।
৮| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১৩
প্রামানিক বলেছেন: ভয়াবহ অবস্থা দেখছি।
৯| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৭
মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: ট্রলিং-সার্কাস্টিক পোস্ট পর্যন্তই থাকলেই হতো। এইসব ভিডিও ভাইরাল করে দেয়ার পেছনে এই গ্রুপ গুলোর হাত অনেক বেশি। খালি এই দুটা গ্রুপ আইডেন্টিফাই করে লাভ নাই। এমন সিক্রেট গ্রুপ হাজার হাজার আছে। কে দেখবে?
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৫
তাজুল ইসলাম মুন্না বলেছেন: পাবলিকগুলোর একটা ব্যবস্থা করা গেলে সিক্রেটগুলোর দিকে নজর দেওয়া যেত। গ্রুপইতো... মেম্বাররা থাকলে কারো না কারো কাছ থেকে খোঁজ বের করা সম্ভব।।
১০| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৩
চন্দ্রনিবাস বলেছেন: হয়তো বিশ্বাস করবেন না, আমি এমন ছেলেপেলেও দেখেছি যারা অনেকগুলো আইডি তৈরি করে রেখেছে কেবল এই জাতীয় গ্রুপগুলোতে সময় কাটানোর জন্য।
যার রিয়েল আইডিতে হয়তো একটা ভিন্ন মুখোশের মানুষ। আর প্রকৃত মানুষটা আছে ওই গ্রুপগুলোতে।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪২
তাজুল ইসলাম মুন্না বলেছেন: পাবলিক গ্রুপ এই দুইটাই আছে যতদূর জানি। আরো গ্রুপের নাম জানা থাকলে মন্তব্যে জানান। সবগুলি গ্রুপের লিংকসহ সাইবার ক্রাইম ইউনিটে মেইল করবো। ডিএমপির ফেসবুক পাতায় মেসেজ পাঠিয়ে কোনো রেসপন্স পাইনি।।
১১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩২
আবু ইশমাম বলেছেন: কোন নিয়ম নীতি না থাকায় এমন গ্রুপের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২৯
তাজুল ইসলাম মুন্না বলেছেন: বেশ কয়েক বছর আগে মডারেশন বিহীন ব্লগ সাইট তৈরি হয়েছিলো একটা। নাম "আমার ব্লগ"। মডারেশন না থাকার মানে যদি পর্ণোগ্রাফির আখড়া হয় তাহলে আমার ব্লগ এখন বাংলা অনলাইন জগতের সবচেয়ে বড় পর্ণোগ্রাফির ওয়েবসাইট হতো, যা একেবারেই হয় নি। বরং নানান সময় এমন সব টপিক নিয়ে সেখানে আলোচনা করা হয়েছে যা নিয়ে মডারেশনের কারণে সামহোয়্যার ইন ব্লগ বা অন্য কোথাও আলোচনা করা যেতো না। নিয়ম নীতি থাকুক বা না থাকুক কিছু বাউন্ডারি সবসময় থাকা উচিত। আমার ব্লগের বাউন্ডারি তৈরি করে দিতো সাধারণ ব্লগাররাই।
স্কুল-কলেজপড়ুয়া ছেলেমেয়েদেরকে নিয়ম নীতির বাইরে ফেলে দিলে তার ফলাফল কখনো ভালো আসবে না। কারণ তারা জীবন সম্পর্কে এখনো সেভাবে করে সচেতন না। তারা খুব কমই একটা কাজের ফলাফল কী হতে পারে সেটা নিয়ে চিন্তা করে না। নৈতিক অবক্ষয়টা এভাবে করেই শুরু হয়।।
১২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১৫
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: অভ্যেস বানিয়ে নিচ্ছে।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪০
তাজুল ইসলাম মুন্না বলেছেন: একবার অভ্যাস হয়ে গেলে সেটা ছাড়ানো খুব কষ্টকর হয়ে যাবে।।
১৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩২
রুবিনা পাহলান বলেছেন: আমি একটি গ্রুপ জানি যেখানে যত ইসলামী টাইপের ..মানেটা হলো----লাইক না দিয়ে যাবেন না, কমেন্ট না করে যাবেন না টাইপ পোস্ট হয় বেশি। আশ্চর্যের ব্যাপার তাদের মেম্বার লক্ষ লক্ষ। আর যারা পোস্ট করেন তাদের টাইমলাইন মাছি মারে কিন্তু ওখানে হাজার হাজার লাইক! সেখানে আবার আমাদের http://www.somewhereinblog.net/ ব্লগের কেউ কেউ পোস্টও করেন---------!!!
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৫:০৫
তাজুল ইসলাম মুন্না বলেছেন: পাবলিসিটির জন্যে ব্যবহার করা হয় নাকি গ্রুপগুলিকে? বিস্তারিত বলুন।।
১৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১৯
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
নৈতিকতার অধঃপতন হলে যা হয় তাই হচ্ছে। এসবের মূল আমাদের সমাজের অন্ধকার চোরাগলি!
কে দায়ী??
আমরা সবাই!
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৫:০৭
তাজুল ইসলাম মুন্না বলেছেন: অবশ্যই দায় আমাদের সবার আমরাই একের পর এক ইন্সিডেন্ট চুপচাপ ইগনোর করেছি বলে আজ এ অবস্থা।
১৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:০৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সমস্যা শুরু চলছে গত কয়েক মাস ধরে। এখন পর্ণের বিদেশের কালেকশন ছাড়িয়ে সেটা দেশে চলে এসেছে! একের পর এক মেয়ের জীবন নষ্ট হচ্ছে এই গ্রুপগুলির মাধ্যমে। কিছু ছেলেপেলেও আছে যারা অনেকগুলো বেনামি আইডি তৈরি করে রেখেছে কেবল এই জাতীয় গ্রুপগুলোতে সময় কাটানোর জন্য।
এভাবে চলতে দেওয়া যায় না।
১৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:১১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: কিভাবে লাগাম টানবেন?
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৫:০২
তাজুল ইসলাম মুন্না বলেছেন: ম্যাস রিপোর্ট? আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দৃষ্টি আকর্ষণ?? আপনার মাথায় কোনো আইডিয়া আসলে সেটাও শেয়ার করুন।
আপাতত ব্লগারদের নজরে আনলাম। যাতে পরবর্তীতে এরকম ঘটনা ঘটতে শুরুতেই কিছুটা প্রতিরোধ তৈরি হয়।।
১৭| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৪১
উঠতি বুদ্ধিজীবী বলেছেন: গ্রুপের পেছনে না লেগে কামের সময় ক্যামেরা অফ করা নিয়ে লিখেন, একটা গ্রুপে কয়জন মেম্বার? যেই সাইটগুলোতে আপ হচ্ছে ভিডিও, ঐগুলার ভিজিটর কত, ধারণা আছে?
আকাম করবে, সমস্যা নাই
ভিড্যু করবে, সমস্যা নাই
পর্ন সাইটে আপ হবে সমস্যা নাই
গ্রুপে গেলেই দোষ?
দেশী ভিডিও যেই সাইটগুলোয় আপ হয়, ঐ সিট নিয়ে আপনার কোন পোস্ট নাই কেন?
কেমন সচেতনতা আপনার এটা?
এইভাবে লিক হবার পরেও অবাধ যৌনাচার কেম্নে করার সাহস পায়, ঐডা নিয়া ভাবেন?
অবাধ যৌনাচার বন্ধ করার ট্রাই করেন, এইগুলা বন্ধ হলে গ্রপের লোকজন আর কিছু শেয়ার করার জন্যে পাবে না
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:৫৪
তাজুল ইসলাম মুন্না বলেছেন: আপলোড হচ্ছে বিদেশী সাইটগুলিতে। সেগুলি বন্ধ করার ক্ষমতা আমারতো ভালো কথা, আমাদের দেশের রাষ্ট্রপ্রধানেরও আছে বলে মনে হয় না। বিদেশে পর্ণ ইন্ডাস্ট্রি দুই একদিনের না। ফেসবুকে বাচ্চা বাচ্চা ছেলেপেলেরা বিভিন্ন পর্ণ ভিডিও নিয়ে, মেয়েদের ছবি নিয়ে যে নোংরা ফাজলামো করে বেড়াচ্ছে সেটা বন্ধ করার ক্ষমতা কর্তাব্যক্তিদের আছে। দুই একটা ঝারি খেলে এদের কাউকেই আর খুঁজে পাওয়া যাবে না।
আমেরিকায় বসে একজন বিদেশী এই ভিডিওগুলি দেখলে যা হচ্ছে বাংলাদেশের এই ইয়াং ছেলে-মেয়েরা দেখলে একই ফলাফল আসছে না। ইতোমধ্যে সেই মেয়ের পরিচয় পর্যন্ত বের করে ফেলেছে এরা!
আরেকটা কথা বলে রাখা ভালো, ভিডিও করা নিয়ে কোনো আইন না থাকলেও কারো অমতে সেই ভিডিও আপলোড করা নিয়ে কিন্তু শক্ত আইন আছে এ দেশে। আইন পরিপন্থী না হলে এই লেখা লিখতাম না।
১৮| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৪৪
মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: আমি তো দেখি দুনিয়ার ক্ষ্যাত! আজই গ্রুপ গুলর নাম প্রথম শুনলাম!
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:৫৭
তাজুল ইসলাম মুন্না বলেছেন: ট্রাস্ট মি, অনেক ভালো আছেন। অন্তত বসে বসে আবর্জনা ঘাটতে হচ্ছে না।।
১৯| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:০৩
জাহাজী বলেছেন: একটা ছোট্ট তথ্য দেই,
১হাজার গ্রুপ মেম্বার ১২/১৩ টাকা। আর এক লাখ গ্রুপ মেম্বার ১হাজার টাকা। যারা এ ধরনের গ্রুপ চালায় তারা ১/২ লাখ না কয়েক মিলিয়ন মেম্বারের অনেকগুলো গ্রুপ চালায়। এটা ফেসবুক মার্কেটিং। এখানে সাইটের প্রমোটের জন্য এডাল্ট সেমিএডাল্ট লিংক শেয়ার করা হয়।
আর আপনি যে দুটো গ্রুপ শেয়ার করলেন এগুলো তো পোনা-বাচ্চা গ্রুপ। ঐসব গ্রুপের মালিকেরা বিনোদনের জন্য ভাই-বেরাদার নিয়ে গ্রুপ করছে যা এখন মহামারি আকার ধারণ করছে। অসুস্থ গ্রুপ-সাইট মালিকেরা সুস্থ বিনোদন নিয়ে গিয়ে বিকারগ্রস্তদের আড্ডাখানা বানায় ফেলছে।
যাকগে, কথা হলো গ্রুপে রিপোর্ট করে ফেসবুক থেকে রিমুভ করানো এটা কোনো সমাধান নয়। আমাদের মতো উঠতি বসয়ী পোলাপানের মানসিকতা এখন মা*বাজি, নেশা-মাদক ছাড়া দ্বিতীয় কিছু দেখি না।(অল্প সংখ্যক ভালোও আছে)
সরকারের সাইবার আইন করেও খুব একটা লাভ হবে না। আমাদের নৈতিকতায় ঘুণ লাগছে। আর তাহাদের গোড়া পক্ত হয়ে গেছে। সমাধান একটাই নিজে ভালো হই পরিবারের বাকিদের ভালো করি, বাবা-মা'রা সন্তানদের, বড় ভাই বোনেরা ছোটদের কিছু সময় দেই, সুস্থ জ্ঞানের চর্চা করি, গুণীজনের সম্মান করি, ভালো খারাপের মাঝে পার্থক্য করা শিখি। অন্তত এখন যে কাঠে ঘুণ ধরে নাই তা তো ঠিক থাকবে।
২০| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১০
অন্য পথিক বলেছেন: উঠতি বুদ্ধিজীবীরে মনে হচ্ছে তিনি ঐ গ্রুপগুলো এক্টিভ মেম্বার এবং লিংক প্রস্তুত ও সরবরাহকারী। এই গ্রুপটাকে বিকৃত মানসিকতার পাবলিক ছাড়া আর কেউই সমর্থন করবে না।
২১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৪
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: সরকারের সাইবার ক্রাইম ইউনিটের কাছে রিপোর্ট করে এগুলো বন্ধ করার উদ্যোগ নিন।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:০২
তাজুল ইসলাম মুন্না বলেছেন: ভুক্তোভোগী কাউকে লাগবে সেজন্যে।
২২| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:০৮
বিজন রয় বলেছেন: ব্লগে ফিরে আসুন, নতুন পোস্ট দিন।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:১৩
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: গ্রুপগুলো তৈরি হয়েছিল কিন্তু সবকিছু থেকে মুক্ত হয়ে সার্কাজম, ট্রলিং-এর মাধ্যমে বিনোদন নেওয়ার জন্য। ভাষা আনসেন্সরড হলেও শুরুর দিকে হাসাহাসি করে ফ্রেশ হতে কাজেই দিত গ্রুপগুলো। সাথে প্রচুর মেম্বার। জরুরী প্রয়োজনেও সাড়া পাওয়া যেত।
তবে, বিকৃত মানুষের সংখ্যাও কম না। অবশ্য তারা সংখ্যায় অল্প কয়টা থাকলেও তাদের দল ভারী করতে সময় লাগে না। ঐসব ঢুকে যাওয়াতে গ্রুপগুলোতে অশ্লীল গালিগালাজ, খিস্তিতে ভরে গেছে। ইভেন ভাল কথা বললেও যে হারে বাজে মন্তব্য করে।
সেইদিনই তো এক মেয়ের ভাল একটা পোস্টে দেখলাম - প্রতিটা কমেন্টেই গালিগালাজ পূর্ণ কথা লিখে রেখেছে বিকৃতরা।
এখন এসবকে না দমালে চলবেও না আর। এরা দিন দিন বাড়ছেই দেখছি। ভালগুলোও খারাপের দিকে যাচ্ছে। সবাই মিলেই আগাতে হবে।