নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যাহা বলিব সত্য বলিব

আল্লাহ মহান, যাহা বলিব সত্য বলিব।

তালপাতারসেপাই

লিন্ক সহ পোষ্টের বাহবা/দায়, মূল লেখকের।

তালপাতারসেপাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

তারেক রহমানের ভুল রাজনীতি

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:১৫

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব তারেক রহমানই সম্ভবত সবচেয়ে বেশি সৌভাগ্যবান মানুষ, যাঁর বাবা এ দেশের রাষ্ট্রপতি ও মা প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। পৃথিবীর ইতিহাসে এমন নজির পাওয়া যায় না।

জিয়াউর রহমানকে যেভাবেই মূল্যায়ন করা হোক, তাঁর রাষ্ট্রক্ষমতা দখল এবং তার পরবর্তী সময়ের কর্মকাণ্ড নিয়ে যতই সমালোচনা থাকুক, তিনি যে ব্যাপক জনপ্রিয় ছিলেন, সে কথা নিশ্চয়ই সবাই স্বীকার করবেন। জিয়াউর রহমানের ব্যক্তিগত ভাবমূর্তির কারণেই খালেদা জিয়া গৃহিণী থেকে দেশের সরকারপ্রধান হওয়ার সুযোগ পেয়েছিলেন। এখনো তিনি বিএনপির চেয়ারপারসন। তবে এ দেশের রাজনীতিতে বেগম জিয়ার ত্যাগ ছিল। স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে জেল-জুলুমের শিকার হয়েও তিনি আপসহীন ভূমিকা পালন করেছিলেন। এসব কারণেই ১৯৯১ সালের জাতীয় নির্বাচনে সব জরিপের ফলাফল চুরমার করে দিয়ে বিএনপি বিপুল বিজয় লাভ করে। '৯১ সালের নির্বাচনে মায়ের পাশাপাশি তারেক রহমান নির্বাচনী প্রচারে অংশ নেন। যদিও তিনি রাজনীতিতে পা রাখেন ১৯৮৮ সালে বগুড়া জেলা কমিটির একজন সাধারণ সদস্য হিসেবে। ১৯৯১ সালের বিজয় তাঁকে আরো বেশি আত্মবিশ্বাসী করে তোলে। এর পর থেকে তিনি জিয়াউর রহমানের ১৯ দফাকে সামনে রেখে তৃণমূল পর্যায়ে দলকে সুসংগঠিত করার কাজে মনোযোগ দেন। তখন ক্ষমতার মোহে নিজেকে না জড়িয়ে দল গোছানোর কাজে মনোযোগী হওয়ায় অনেকেই তাঁর কর্মকাণ্ডকে ইতিবাচক দৃষ্টিতে দেখেছিলেন। ২০০১ সালের নির্বাচনে বিজয় লাভের পেছনে নিয়ামক ভূমিকা রেখেছিল তারেক রহমানের রাজনৈতিক কৌশল। এতে দলে ও দলের বাইরে তাঁর ব্যক্তিগত ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। রাজনৈতিক জীবনের শুরুতে তাঁর বাবার জনপ্রিয়তা পুঁজি হলেও পরবর্তীকালে রাজনৈতিক কৌশলে আওয়ামী লীগের (১৯৯৬-২০০১ ক্ষমতাসীন) মতো শক্তিশালী দলকে পরাজিত করে ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেন তারেক। কিন্তু সরকার গঠনের পর থেকেই তিনি ভুল পথে অগ্রসর হতে শুরু করেন। তারেক রহমানের ভুল রাজনীতি হাওয়া ভবন ছিল বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়। নির্বাচনে জয়লাভের পরপরই এই ভবনটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা উচিত ছিল। কিন্তু তা করা হয়নি। দিনে দিনে হাওয়া ভবন হয়ে ওঠে ক্ষমতার ভরকেন্দ্র। আর এটি পরিচালনা করতেন তারেক রহমান। বলা হয়ে থাকে, বেগম জিয়ার মন্ত্রিসভায় তারেক রহমানের পছন্দের ২৬ জন (সিনিয়র-জুনিয়র) এমপি স্থান পেয়েছিলেন। শুধু তা-ই নয়, সামরিক কিংবা বেসামরিক কর্মকর্তাদের নিয়োগ, বদলি, পদোন্নতির ফাইলেও হাওয়া ভবনের 'ক্লিয়ারেন্স' লাগত। বিটিভির অনুষ্ঠান নির্মাণ থেকে শুরু করে যেকোনো ঠিকাদারি কাজের জন্যও হাওয়া ভবনের শরণাপন্ন হতে হতো। এভাবেই হাওয়া ভবন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের বিকল্প শক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। বিএনপি শাসনামলে বিরোধী দল ছাড়াও নাগরিক সমাজ ও গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা হাওয়া ভবন বিলুপ্তির দাবি জানিয়ে আসছিল। কিন্তু সেই সমালোচনাকে আমলে নেননি তারেক রহমান কিংবা খালেদা জিয়া। অভিযোগ আছে, ২১ আগস্ট শেখ হাসিনার ওপর গ্রেনেড হামলার ষড়যন্ত্রও হয় হাওয়া ভবনে বসে। তারেকের অন্যতম সহযোগী সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে সেই ষড়যন্ত্রের কথা স্বীকারও করেন। বাবরের জবানবন্দির ভিত্তিতে তারেকের বিরুদ্ধে মামলা হয়। মামলাটি এখন বিচারাধীন। এই মামলার মুখোমুখি হওয়া তাঁর জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। বিএনপির শরিক জামায়াতকে সরকারের অংশীদার করাও ছিল বড় রাজনৈতিক ভুল। স্বাধীনতাবিরোধী-যুদ্ধাপরাধী মতিউর রহমান নিজামী ও আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদ মন্ত্রী হয়ে স্বাধীন দেশের পতাকা নিয়ে সারা দেশ দাপিয়ে বেড়িয়েছেন। এটা দেশের মুক্তিযোদ্ধারা মেনে নিতে পারেননি। জামায়াত এখনো বিএনপি জোটের অন্যতম শরিক। শোনা যায়, জামায়াতকে সঙ্গে রাখার সিদ্ধান্ত তারেকের। এ ব্যাপারে দলের ভেতরে ও বাইরের চাপ থাকলেও তারেকের কারণেই জামায়াতকে বাদ দেওয়া যাচ্ছে না। যুদ্ধাপরাধের বিচার শুরু হওয়ার পর থেকে বিএনপি-জামায়াত জোট নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়। বিএনপিকে জামায়াতের সঙ্গ ছাড়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। কিন্তু ভোটের হিসাব কষতে গিয়ে বিএনপির কাছে জামায়াত বিশেষ সমাদর পাচ্ছে। কিন্তু এর ফলে যে বিপুলসংখ্যক ভোটার হারাচ্ছে, সে হিসাব কষছেন না তারেক। সাম্প্রতিককালে লন্ডনে বসে তারেক রহমান বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে নেতিবাচক বক্তব্য দিয়ে ব্যাপকভাবে সমালোচিত হন। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কথা বলা তারেক রহমানের শোভা পায় না। এ দেশের মানুষ এটা পছন্দ করে না। ব্যক্তি বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসা নেই- এমন মানুষ এ দেশে খুব কম পাওয়া যাবে। তাহলে কেন কিংবা কার পরামর্শে তারেক রহমান বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে কটূক্তি করেন। সম্প্রতি তিনি মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে উদ্ভট তথ্য দিয়ে রাজনীতিতে বিতর্কের ঝড় তোলেন। তিনি বললেন, দেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। সেনাবাহিনীর একজন মেজর কী করে তখন দেশের রাষ্ট্রপতি হলেন? এই প্রশ্ন কি একবারও তাঁর মনে জাগল না? এর আগে কালের কণ্ঠে আমি লিখেছিলাম, ১৯৭১ সালের ২৭ মার্চ মেজর জিয়া কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে স্বাধীনতার ঘোষণাটি পাঠ করার সময় প্রথমবার ভুলক্রমে তিনি নিজেকে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি হিসেবে ঘোষণা করেন। এর পরই তিনি তাঁর ভুল বুঝতে পারেন এবং বক্তব্যের ভুলভ্রান্তি সংশোধন করে বঙ্গবন্ধুর নামে স্বাধীনতার ঘোষণাটি একাধিকবার পাঠ করেন। ঘোষণা ছিল এ রকম, 'আই মেজর জিয়া, ডিক্লেয়ার ইনডিপেনডেন্স অব বাংলাদেশ; অন বিহাফ অব বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।' মেজর জিয়ার আগে ২৬ মার্চ কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বঙ্গবন্ধুর নামে স্বাধীনতার ঘোষণাটি পাঠ করেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা এম এ হান্নান। তাঁর কণ্ঠ খুব বেশি মানুষ শুনতে পায়নি। জিয়ার কণ্ঠই কালুরঘাট বেতারে বেশি শোনা যায়। এর মাধ্যমে মানুষের কাছে এমন মেসেজও পৌঁছে যে যুদ্ধে সেনাবাহিনীও যোগ দিয়েছে। তাতে মানুষের মনোবল অনেক গুণ বেড়ে গিয়েছিল এবং দেশের আপামর জনতা যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। এই সত্য স্বীকার করতে আমরা বিন্দুমাত্র কুণ্ঠিত নই। তবে জিয়াউর রহমানকে নিয়ে বিএনপি নেতাদের বাড়াবাড়ির বিষয়টিও মেনে নেওয়া যায় না। একাত্তরে মেজর জিয়ার ভুল শব্দচয়নের কারণে যদি তাঁকে দেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি বলা হয়, তাহলে তা হবে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় ভুল। এ ধরনের ভুল ক্ষমার অযোগ্য। একাত্তরে স্বাধীনতাযুদ্ধ পরিচালিত হয়েছে অস্থায়ী সরকারের অধীনে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অনুপস্থিতিতে অস্থায়ী সরকারের রাষ্ট্রপ্রধানের দায়িত্ব পালন করেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম। প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ। তখন সেনাবাহিনীর সর্বাধিনায়ক ছিলেন এম এ জি ওসমানী। এটা ধ্রুবতারার মতো সত্য। মিথ্যা দিয়ে এই সত্য ঢাকা যাবে না। তা ছাড়া মেজর জিয়া যদি প্রথম অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি হয়ে থাকেন, তাহলে রাষ্ট্রপতি হিসেবে তাঁর ভূমিকা কী ছিল? তাঁকে কে শপথ পড়িয়েছিলেন? কত দিন তিনি অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি ছিলেন? আবার রাষ্ট্রপতি থেকে তিনি কেন সেক্টর কমান্ডার হলেন? এসব প্রশ্নের কী জবাব দেবেন তারেক রহমান! এ ধরনের ধূম্রজাল ছড়িয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করার মানে কী! বরং বিএনপিই এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তারেক রহমান কি জেনেবুঝে এসব করছেন? নাকি স্বাধীনতার ইতিহাসকে কলুষিত করার জন্য কাজ করে চলেছেন? এসব করে জিয়াউর রহমানের ভূমিকাকেই বিতর্কিত করা হচ্ছে। জিয়াউর রহমান নিজেই তাঁর লেখায় উল্লেখ করেছিলেন, 'বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ আমাদের কাছে গ্রিন সিগন্যাল হয়ে যায়।

আমরা স্বাধীনতাযুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করি।' জিয়াউর রহমান নিজেই অকপটে সত্যকে স্বীকার করে নিয়েছিলেন। তাঁর জীবদ্দশায় তিনি বঙ্গবন্ধুকে কখনো অসম্মান করেননি। তাঁর সম্পর্কে কোনো ধরনের নেতিবাচক মন্তব্য করেননি। কারণ জিয়া জানতেন, সত্য ইতিহাস পাল্টে দেওয়ার সাধ্য কারো নেই। হাজার বছর পরে হলেও ইতিহাস সত্যটিই গ্রহণ করবে আর মিথ্যাকে ছুড়ে ফেলবে। অথচ জিয়ার উত্তরাধিকার বেগম জিয়া ও তারেক রহমান ভুল তথ্য দিয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করে নিজেরাই বিতর্কিত হচ্ছেন। এর আগেও বেগম জিয়া নিজের জন্ম তারিখ পাল্টে ১৫ আগস্ট করে বিতর্কিত হয়েছেন।
১৯৯১ সালে নির্বাচনে বিএনপির বিজয়ের পর প্রধানমন্ত্রী হয়ে তিনি জন্ম তারিখ পাল্টান। এর আগে তিনি যখন ফার্স্ট লেডি ছিলেন, তখন লাল পাসপোর্টে তাঁর জন্ম তারিখের স্থলে সেপ্টেম্বর লেখা ছিল। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এখনো তা সংরক্ষিত আছে। মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদানের জন্য বীর-উত্তম খেতাবপ্রাপ্ত এবং স্বাধীনতা-উত্তর দেশের পুনর্গঠনে ভূমিকা পালন করে তুমুল জনপ্রিয়তা অর্জন করেন জিয়াউর রহমান।
তাঁর জনপ্রিয়তার কারণেই বিএনপি এখনো একটি বৃহত্তম জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল।
এই দলে এখনো অনেক মুক্তিযোদ্ধা, প্রগতিশীল চিন্তাধারার মানুষ রয়েছেন। অনেক সমর্থক রয়েছেন, যাঁরা বিএনপির সঙ্গে জামায়াতের সখ্য মানতে পারেন না। এর পরও জামায়াতের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে বেগম জিয়া ও তাঁর ছেলে তারেক রহমান বিএনপিকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছেন? আমরা মনে করি, বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে নেতিবাচক মন্তব্য করে তিনি এ দেশের আপামর মানুষের নেতা হতে পারবেন না। বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ এ দেশের মানুষের আবেগের সঙ্গে জড়িত। এমন অনেক মানুষ আছেন, যাঁরা বিএনপির কর্মী-সমর্থক; অথচ তাঁরা বঙ্গবন্ধুকে শ্রদ্ধা করেন, ভালোবাসেন। আবেগে আঘাত করে সাময়িক আত্মতুষ্টি হয়তো পাওয়া যায়; কিন্তু টিকে থাকা যায় না। রাজনীতির দীর্ঘ কণ্টকাকীর্ণ পথে চলতে হলে তারেক রহমানকে কৌশলটাও রপ্ত করতে হবে। অন্যথায় ছিটকে পড়তে হবে। খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের কিছু ভুলের খেসারত দিচ্ছে বিএনপি। কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে দলটি। একদিকে মামলা আর অন্যদিকে দল চাঙ্গা রাখার মতো পরিস্থিতি সামাল দিতে বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিতে হবে বিএনপি নেতৃত্বকে। আর এ জন্য প্রয়োজন বিএনপির একক নেতৃত্ব। শেষ পর্যন্ত রাজনৈতিক খেলায় জিততে হলে কৌশল করেই এগোতে হবে।

এ ক্ষেত্রে তারেক অতীতের ভুল স্বীকার করে নতুনধারার রাজনীতি শুরু করতে পারেন। পারেন কি?

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫২

নিজাম বলেছেন: তারেক রহমান ভুল রাজনৈতিক পদক্ষেপের কবলে পড়েছেন। সম্ভবতঃ তাঁর উপদেষ্টা মন্ডলী পরিবর্তন দরকার। তিঁনি ইদানিং আবোল-তাবোল মন্ডব্য করে নিজের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করতে চলেছেন।

২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৭

এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন: তারেক জিয়া একজন গবেট রাজনৈতিক । সে শুধু বাপের নামের বদৌলতে রাজনৈতিক । ব্যাক্তিগতভাবে সে মেধা শুন্য, সন্ত্রাসী এবং বিপদজনক । এ সমস্ত রাজনৈতিক দ্বারা দেশের ও দশের উন্নয়ন সম্ভব না । তার বিলীন হওয়া শুরূ হয়েছে আরও আগে থেকেই ।

৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:০৯

লাইট ভাই বলেছেন: এ কে এম রেজাউ করিম বলেছেন: তারেক জিয়া একজন গবেট রাজনৈতিক । সে শুধু বাপের নামের বদৌলতে রাজনৈতিক । ব্যাক্তিগতভাবে সে মেধা শুন্য, সন্ত্রাসী এবং বিপদজনক । এ সমস্ত রাজনৈতিক দ্বারা দেশের ও দশের উন্নয়ন সম্ভব না । তার বিলীন হওয়া শুরূ হয়েছে আরও আগে থেকেই ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.