নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিন্ক সহ পোষ্টের বাহবা/দায়, মূল লেখকের।
মিছে কথা বলে জনসাধারণকে ধোঁকা দেয়া হলে জিব ছিঁড়ে নেয়া হতো। বর্বর যুগের ঘটনা এটি। কোনো কোনো সময় সম্রাট কিংবা রাজা জিব ছিঁড়ে নিত বা মাথা কাটত মিছে কথা বলার জন্য। এটাও বর্বর যুগে কিংবা সামন্তযুগের ঘটনা। এখন এগুলো আর চলে না। মিছে কথা বলে জনসাধারণকে ধোঁকা দেয়ার জন্য কারোরই জিব ছিঁড়ে নেয়ার কোনো আইন নেই। স্বাধীনতার আগে আগে বাংলাদেশের কোথাও কোথাও ‘দুরমুজ’ পার্টি তৈরি হয়েছিল। তারা চোর-ডাকাত ধরে ধরে হাত-পা ভেঙে দিত কিংবা চোখ তুলে নিত। তাদের ধারণা হয়েছিল চোর-ডাকাতদের চোখ তুলে নিলে তারা চুরি-ডাকাতি করতে পারবে না। এভাবে চোখ তুলে নেয়া আইনত অপরাধ। কাউকে অপরাধী হতে উৎসাহ দেখাও অপরাধ। কিন্তু তাই বলে যারা মিছে কথা বলে নিরন্তর জনগণকে ধোকা দিয়ে যাচ্ছে তাদের প্রোপারলি এড্রেস করা যাবে না? অবশ্যই আইন আছে। কিন্তু আইনের প্রয়োগ নেই। যেমন বিএনপির লোকজনদের সাংঘাতিক মিথ্যাচার কিংবা জামায়াতের মিথ্যাচার। জামায়াতীরা প্রচারণা চালাচ্ছে যে আওয়ামী লীগের লোকজনরা বিশেষ করে শেখ হাসিনা এবং তার ছেলেমেয়েরা ইসলাম বিরোধী। এটিকে অবশ্যই এনকাউন্টার করতে হবে। আওয়ামী লীগের লোকজনরা ধার্মিক কিন্তু মৌলবাদী নয়। নেতাদের অনেকেই হজ করেছেন কিংবা নিয়মিত জাকাত দিচ্ছেন। শেখ হাসিনা এবং তার পরিবারের লোকজনও হজ করেছেন, জাকাতও দিয়ে থাকেন। তারা নিয়মিত নামাজ পড়েন। কিন্তু অপপ্রচারে এগুলো জনগোচর হচ্ছে না। বরঞ্চ তাদের অধার্মিক প্রমাণ করার অপচেষ্টা চলছে। এ বিষয়টিকে গুরুত্ব দেয়া দরকার। জনসাধারণকে মিথ্যাচার থেকে রক্ষা করাও সরকারের দায়িত্ব।
বিএনপির রাজনৈতিক মিথ্যাচারের বিরুদ্ধে কেউ কেউ আইনের আশ্রয় নিচ্ছে। আইন আদালত নিয়ে কথা বলায় কোনো লাভ হয় না। তারা তাদের মতো চলে। মনে হয় তারা তাদের তৈরি জাঁতাকলে পড়েছে। মুক্তি পাচ্ছে না। তাই ওই আইন আদালত দিয়ে তথাকথিত মিথ্যাচারের মীমাংসা হবে না। মীমাংসার জন্য অন্য পথ সন্ধান করতে হবে।
আর একটি অভিনব মিথ্যাচারের শুরু হয়েছে মিডিয়া ব্যক্তিদের কারণে। তারা মিথ্যাচার করে জনগণকে ধোঁকা দিচ্ছে এবং ওই ধোঁকা দেয়ার মাধ্যমে জনসাধারণের ক্ষতি করছে। জনসাধারণকে ক্ষতিগ্রস্ত করা অমার্জনীয় অপরাধ। কিন্তু সরকার কোনো কোনো ধোঁকাবাজি বানচাল করতে পারে না। কেননা সরকার চলে আইনে, নিয়মে। সব ধোঁকাবাজি নিয়মে বানচাল করা যায় না। তার জন্য কিছু সামাজিক কায়দাকানুন আছে, আছে কিছু সামাজিক বোলচাল। এসব ধোঁকাবাজি প্রতিহত করার জন্য সামাজিক কায়দাকানুন ব্যবহার করা উচিত। যে সাংঘাতিক মিথ্যাচার নিয়ে কথা বলছি তার সঙ্গে মিডিয়া পিপল জড়িত। যে কারণে তাদের নাম ধরা বাঞ্ছনীয় নয়। নাম না ধরেও বিষয়টি উল্লেখ করা যায়। এখন টকশোতে কিংবা পত্রপত্রিকাতেও অপপ্রচার করা হচ্ছে দুটি বড় দল সম্পর্কে। বলা হচ্ছে দুটি বড় দল পরস্পরের সঙ্গে সংঘাতে লিপ্ত। একটি মিথ্যাচার। আবার এই মিথ্যাচারের সঙ্গে রাজনৈতিকভাবে সচেতন মানুষরা জড়িত। ভাবলে খটকা লাগে। কেন এই মিথ্যাচার করা হচ্ছে? উদ্দেশ্য কি? কোনো বড় ষড়যন্ত্রের অংশ নয়তো?
দুটি বড় দল বলতে আওয়ামী লীগ ও বিএনপিকে বোঝানো হচ্ছে। এটাই ভুল। আওয়ামী লীগ অবশ্যই বড় দল। কিন্তু বিএনপি বড় দল নয়। বিএনপির দলগত অবয়ব আওয়ামী লীগের তুলনায় খুবই ছোট। বিএনপিমনা বুদ্ধিজীবীরাও একই ভুল করছেন। তারা বিএনপির রাজনৈতিক কিংবা সামাজিক ক্ষমতা বোঝানোর জন্য বিএনপি কতবার সরকার গঠন করেছে সেটি বারবার উল্লেখ করে। সরকার গঠন করলেই দল বড় হবে এটি ঠিক নয়। বিএনপি শুরু থেকেই ষড়যন্ত্র ও টাকার খেলা করে সরকার গঠন করেছে। বিএনপি বড় দল হলে ষড়যন্ত্রের আশ্রয় নিত না, টাকার খেলায় মাতোয়ারাও হতো না। আপনারা তো জানেন, জিয়াউর রহমানই প্রথম টাকার খেলায় মাতাল করেছিল রাজনীতিবিদদের। টাকার লোভে বহু বড় রাজনীতিক তার দলে ভিড়েছিল। সেই থেকে টাকার খেলা বাংলাদেশের রাজনীতিতে সাধারণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু টাকার খেলা দলকে বড় করে না। তার প্রমাণ বিএনপির এখনকার অবস্থা। জামায়াত ছাড়া বিএনপি এক পাও চলতে পারে না। বিএনপির অনেক নেতাই নেতৃত্বকে সৎ পরামর্শ দিয়েছে জামায়াত এবং মৌলবাদকে ছাড়ার জন্য। কিন্তু নেতৃত্ব বিএনপির প্রকৃত সামাজিক ও রাজনৈতিক ক্ষমতা সম্পর্কে জ্ঞাত। তাই শত সৎ পরামর্শেই জামায়াতকে ত্যাগ করে না। ঘটনা আরো সাংঘাতিক পর্যায়ে পৌঁছায় তমন, যখন মৌলবাদীরা জেনে যায় বিএনপির কোনো কোনো নেতা জামায়াত বিরোধী এবং ওই সব জামায়াত বিরোধীদের হত্যা করার গোপন উদ্যোগ নেয়। আপনারা অবাক হবেন না, যদি অদূর ভবিষ্যতে জামায়াত বিরোধী বিএনপির নেতাকর্মীরা নিহত হয় কোনো না কোনো ঘটনা-অঘটন সংঘটিত হওয়ার কারণে। দিব্যি চোখে দেখতে পাচ্ছি এখন কেবল আওয়ামী লীগ আর বামপন্থীরাই মৌলবাদের টার্গেট নেই। বিএনপির কোনো কোনো নেতা এবং বিএনপি ঘেঁষা বুদ্ধিজীবী যারা জামায়াত ও মৌলবাদ বিরোধী তারাও টার্গেট হয়েছে।
রাজনৈতিক হানাহানি, যে কোনো লুম্পেন গণতন্ত্রে একটি সাধারণ ঘটনা। দেশের অর্থনীতি যতদিন লুম্পেন থাকবে ততদিন গণতন্ত্রও লুম্পেন থাকবে। পৃথিবীতে এমন কোনো উদাহরণ নেই যে, কোনো দেশ গণতন্ত্রের কারণে উন্নত হয়েছে। বরঞ্চ এমন ভূরি ভূরি উদাহরণ আছে যে, উন্নত দেশে গণতন্ত্রের সুস্থ চর্চা হয়েছে। এশিয়াতে সবচেয়ে উন্নত মানের দেশ হিসেবে জাপানকে ধরা হয়। জাপানের উন্নতি মেইজি স্বৈরতন্ত্রে। গণতন্ত্রের কারণে নয়। এখনো সেখানে বিশেষ অবস্থানে রাজতন্ত্র রয়েছে এবং গণতন্ত্রীরা মনে করে যে, রাজতন্ত্র থাকলেই ভালো। ইউরোপের কোনো দেশেই উন্নয়নের আগে গণতন্ত্র আসেনি। গ্রেট ব্রিটেনের উন্নয়ন রাজার সামনে এবং বিশ্বব্যাপী উপনিবেশ শোষণের কারণে। জার্মানির উন্নয়নের শুরু বিসমার্কের স্বৈরশাসনে। রাশিয়ার মতো ভল্লুকবাদী দেশের উন্নয়ন শুরু হয়েছিল জার পিটারের উদ্যোগে। তিনি নিষ্ঠুর ধরনের স্বৈরশাসক ছিলেন। যদিও রুশ বিপ্লবের পর থেকেই রাশিয়ার প্রকৃত উন্নয়ন হয়েছে বলা হয়ে থাকে। তবুও তারা পিটার দি গ্রেটকে স্মরণ করে। আর বর্তমান রাশিয়ার যে উন্নত চেহারা তা সমাজতন্ত্রের কারণে, গণতন্ত্রের কারণে নয়। চীনের উন্নয়ন গণতন্ত্রের কারণে নয়, সেখানে বিশেষ ধরনের সমাজতন্ত্র চলছে এবং তথাকথিত গণতন্ত্রকামীদের গলা টিপে মারছে। থাইল্যান্ডের উন্নয়ন রাজতন্ত্রে। সেখানে বিকৃত ধরনের গণতন্ত্র চলছে। প্রকৃত অর্থে তা গণতন্ত্রই নয়। মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে ইরানই বেশি উন্নতি করেছিল। ইরানের উন্নতি হয়েছিল শাহ আবমেহেরের স্বৈরশাসনে। ইরাকের উন্নয়নও হয়েছিল সাদ্দামের স্বৈরশাসনে। ইন্দোনেশিয়া মালয়েশিয়ার উদাহরণ দেয়া যায়। এই দুটি দেশে কি প্রকৃত গণতন্ত্র আছে? প্রকৃত গণতন্ত্র কেবলমাত্র উন্নতমানের ধনতন্ত্রী দেশেই চর্চা হতে পারে। যে দেশেই গণতন্ত্র থাকবে যে দেশে রাষ্ট্র শ্রেণির যন্ত্র। কিন্তু তৃতীয় বিশ্বে এটি অসম্ভব চিন্তা। তৃতীয় বিশ্বে যার ঔপনিবেশিক অভিজ্ঞতা আছে তার পক্ষে রাষ্ট্রহীন রাষ্ট্রের কল্পনা একেবারেই অবাস্তব। তৃতীয় বিশ্বে রাষ্ট্র সার্বভৌম, এমন ধরনের রাষ্ট্রে প্রকৃত অর্থে গণতন্ত্র থাকে না। এ ধরনের দেশে থাকে রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রিত রাজনীতি। তা গণতন্ত্রও হতে পারে, কিংবা লুম্পেন গণতন্ত্রও হতে পারে। লুম্পেন গণতন্ত্রই বাংলাদেশে চলছে। আপনারা হয়তো ভারতীয় গণতন্ত্রের উদাহরণ দেবেন। কংগ্রেসের দীর্ঘ শাসন কি গণতান্ত্রিকতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেনি। পশ্চিমবাংলায় দীর্ঘদিনের বামশাসন কি গণতান্ত্রিক ছিল? অনেক প্রশ্নের মিমাংসা এখনো হয়নি। তবে এটা স্বীকার করতে হবে যে, ভারতের উন্নতির জন্য কংগ্রেসের শাসন ভূমিকা পালন করেছে। এর সঙ্গে যোগ করা যায়, ভারতে জাতীয় বুর্জোয়া তৈরি হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশে লুম্পেন বুর্জোয়ারাই মাতব্বরি করছে। গণতন্ত্র হবে কি করে?
লুম্পেন বুর্জোয়ার গণতন্ত্র জনসাধারণকে এক প্রকার ধোঁকায় ফেলে। তারা গণতন্ত্রের নামে নোংরামি সহ্য করতে করতে এক সময় কেবলমাত্র গণতন্ত্রকেই নয়, রাজনীতিকেও ঘৃণা করতে শুরু করে। তৃতীয় বিশ্বের যে কোনো দেশের জন্য তা ক্ষতিকর। এই অবস্থা যাতে সৃষ্টি না হয়, সে জন্য কোনো শর্তেই জনসাধারণকে ধোঁকা দেয়ার অধিকার রাষ্ট্রীয়ভাবে অগ্রহণযোগ্য ঘোষণা করতে হবে।
বাংলাদেশে রাজনীতিকদের এখন আর মানুষ বিশ্বাস করে না। বুদ্ধিজীবীদের ওপরেও তাদের বিশ্বাস উবে গেছে। যৎসামান্য বিশ্বাস টিকে আছে সাংবাদিকদের ওপরে। সাধারণ মানুষ ষড়যন্ত্রের সাংবাদিকতা বোঝে না। সে কারণে এক ধরনের গড় বিশ্বাস সাংবাদিকদের প্রতি এখনো বর্তমান আছে। তা ছাড়া সাংবাদিকদের রাজনৈতিক সচেতনতাও অন্যদের চেয়েও বেশি। এমনকি এও মনে করা হয় যে, রাজনীতিবিদদের গড় রাজনৈতিক সচেতনতার চেয়েও সাংবাদিক বুদ্ধিজীবীদের গড় রাজনৈতিক সচেতনতা বেশি। কিন্তু যখন দেখা যায় যে, স্বনামধন্য সাংবাদিক বুদ্ধিজীবীরাও পরম যতনে মিথ্যাচার করে জনসাধারণকে ধোঁকা দিচ্ছেন তখন খুবই খারাপ লাগে। এ ধরনের ধোঁকা দেয়া বন্ধ করার কি কোনো উপায় আছে?
বর্তমানের রাজনৈতিক সংকট নিয়ে আলোচনায় প্রায়ই বলা হয় দুই বড় দল। প্রকৃত অর্থে বড় দল একটাই। সেটি আওয়ামী লীগ। বিএনপি এখন অনেক ছোট দল। বিএনপির বর্তমান অবয়ব অনেকটা এরশাদের জাতীয় পার্টির মতো। পার্থক্য খুব একটা নেই। থাকলেও উনিশ-বিশ। প্রশ্ন হতে পারে, কারণ কি? যে বিএনপির নেত্রী একাধিকবার প্রধানমন্ত্রী হয়েছে-, সে বিএনপি ছোট দল হলো কি করে? অত্যন্ত স্বাভাবিকভাবে। বিএনপির জন্মসনদ তো সবারই জানা। ক্ষমতা দ্বারা রাজনৈতিক দল তৈরি করেছিলেন জিয়াউর রহমান। একইভাবে ক্ষমতা দ্বারা দল তৈরি করেছিলেন এরশাদ। ক্ষমতা হারানোর পর তার দল দুর্বল হতে থাকে এবং তার দলের মধু লোভীরা ডিগবাজি দিতে শুরু করে। বিএনপিও ক্ষমতায় নেই দীর্ঘদিন। যতদিন ক্ষমতায় ছিল, মধু লোভীরা তার সঙ্গে ছিল। এখন বিপদ বুঝে কেটে পড়েছে। তারা যথেষ্ট সম্পদ বানিয়েছে তারা গা বাঁচিয়ে চলছে। খুব বেশি বিপদ দেখলে বিদেশে পাড়ি দেবে। এখন বিএনপির প্রধানশক্তি হয়েছে জামায়াত। কথায় বলে পাঁঠা কুদে খুঁটির জোরে। বিএনপির আস্ফালন কার জোরে?
গত কয়েকটা আন্দোলনে দেখা গেছে জামায়াতই সক্রিয়। বিএনপির কোনো সক্রিয়তা নেই। বিএনপি বড় দল হলে জামায়াতের আঙুলি হেলনে চলত না। অনেকেই বলে যে, ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে অংশ নিতে জামায়াতই বাধা দিয়েছিল। বিএনপির অনেক নেতাই নির্বাচনের পক্ষে ছিল। এসব কাণ্ডকারখানা দেখে বোঝা যায় যে বিএনপি আর বড় দল নেই। ছোট দলে পরিণত হয়েছে। টকশোতে এবং পত্রপত্রিকায় লেখালেখিতে বারবার করে জনসাধারণকে ধোঁকা দিয়ে বলা হচ্ছে যে বিএনপিও আওয়ামী লীগের মতোই বড় দল। এই অপপ্রচারে দেশের ক্ষতি হচ্ছে। এ ধরনের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে। কাজটা আওয়ামী লীগকেই করতে হবে। ছোট কিংবা বড় জরিপ করে সাধারণ মানুষকে বোঝাতে হবে যে, বিএনপি ছোট দলে পরিণত হয়েছে এবং ওই দলটি এখন জাতির প্রতিনিধিত্ব করে না।
মিথ্যাচার, তা যে কোনো প্রকারের হোক না কেন বন্ধ করতে হবে। গণতন্ত্রকে লুম্পেন চরিত্র থেকে শুদ্ধ করে প্রকৃত গণতন্ত্রে পরিণত করতে হবে। দেশটাকে উন্নত করাই প্রধান কাজ। উন্নত দেশের জাতীয় অর্থনীতি গণতন্ত্র কায়েম করে- উল্টোভাবে গণতন্ত্র জাতীয় অর্থনীতি তৈরি করে না। যা করতে পারে তা হচ্ছে লুম্পেন বুর্জোয়ার অর্থনীতি। এতদিন এত দেখেও কি আপনাদের বোধ কিংবা প্রতীতি জন্মায় না?
©somewhere in net ltd.