|
|
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জীবনে অদ্ভূত প্রেমের ঘটনা অনেক শুনেছি কিন্তু বাস্তবে প্রত্যক্ষ করার সৌভাগ্য কিংবা দূর্ভাগ্য কোনটা জানি না সেটা আমার আগে কখনও হয় নি। কিন্তু আজকে সেই দূর্ভাগ্য বলব নাকি সৌভাগ্য, তার সম্মুখীন আল্লাহ আমাকে করিয়ে দিলেন।
আমি যে কলেজে পড়ি সেটা একটা কম্বাইন্ড কলেজ। আমি প্রথম যেদিন কলেজে যাই সেদিন প্রচন্ড বৃষ্টি ছিল, তবু নতুন কলেজে যাও্য়ার উত্তেজনায় বৃষ্টি মাথায় করেই কলেজে উপস্থিত হয়েছিলাম। যথারীতি বৃষ্টির কারনে ছাত্র ছাত্রীদের উপস্থিতি অনেক কম ছিল। তারপর দিন আমার সেই অদ্ভূত প্রেমিক প্রেমিকার সাথে দেখা হয়েছিল। এমনিতে অদ্ভূতের কিছু ছিল না, অদ্ভূত বলছি একারনে যে পুরো ক্লাসেই প্রচলিত ছিল যে ছেলেটা মেয়েটাকে আসলে ভালবাসে না। তখন চিন্তা করতাম যে মেয়েটা এত বোকা কেন? ক্লাসের সবাই জানে, ছেলেটা ওকে ভালবাসে না, অভিনয় করছে তো মেয়েটা কেন বোঝে না।
তারপর আস্তে আস্তে ওদের দুজনের সাথেই আমার ভাল সম্পর্ক গড়ে ওঠে, ভাল সম্পর্ক গড়ে ওঠার একটা কারনও সম্ভবত আছে, ক্লাসের সবাই মেয়েটাকে বুঝানোর চেষ্টা করত যে ছেলেটা ওকে ভালবাসে না, ধীরে ধীরে এভাবে অনেকের সাথেই ওদের তিক্ত সম্পর্ক গড়ে ওঠে। আমার সাথে সেরকম কিছু ছিল না, আমি ভর্তি হয়েছিলাম ফার্স্ট ইয়ারের ক্লাস অর্ধেক হওয়ার পরে। যখন ওদের সাথে আমার বেশ ভাল একটা সম্পর্ক তৈরী হয়ে গেল, আমি ওদেরকে কাছে থেকে জানলাম তখন ওদের দেখে আমার কোন ভাবে মনে হয় নি যে ছেলেটা আসলেই ছলনা করছিল। আমিও একসময় ভাবতে শুরু করলাম ক্লাসের সবার নিশ্চয়ই কোন ভূল ধারনা আছে। ক্লাসের অনেকে আমাকে ওদের সাথে মিশতে নিষেধও করেছিল, আমিও ভাবতাম ওদের দুজনের মাঝে আমার না থাকাই হয়ত ভাল, আমি ওদেরকে একটু এড়িয়ে চলতাম। কিন্তু তারপরেও ওদের ঝগড়া হলে কীভাবে যেন ঝগড়া মেটানোর দায় আমার ঘাড়েই এসে পড়তে লাগল।
একদিন একটা ঝগড়া মিটানোর মাঝে সুযোগ পেয়ে সবুজ আমাকে হঠাৎ করে বলল, তোমার সমস্যা কি তুমি বার বার আমাদের ঝগড়া মিটাও কেন? আমি কষ্ট করে ঝগড়া লাগাই আর তুমি বার বার এসে সব ঠিক করে দাও।
আমি একটু অবাক হয়েই প্রশ্ন করি, মানে কি?
তখন সবুজ আমাকে বলে, আমি তোমাকে এখন এমন কিছু একটা বলব যা শুনলে তোমার ধারনা বদলে যাবে।
তুমি আমাকে কি এমন বলবা? আমি প্রশ্ন করি।
আমি নদীকে ভালবাসি না, সবুজের উত্তর।
তাহলে তুমি ওর সাথে কেন আছ?
তুমি নিশ্চয়ই ক্লাসে আমার নামে অনেক কথা শুনেছ?
হ্যাঁ শুনেছি। সেগুলো কি সত্যি? তুমি কি আসলেই ওরকম?
আমি তুমি যা শুনেছ তেমনও না, আমাকে যেমন দেখছ তেমনও না।
তাহলে তুমি কেমন?
আমি আমার মত মতন।
আমি আর কথা না বাড়িয়ে প্রশ্ন করেছিলাম, তাহলে তুমি কেন নদীর সাথে আছ? তুমি ওর সাথে চিটিং করতেছ কেন?
তুমি আমার নামে যা শুনেছ আমি আসলেই ওতটা খারাপ ছিলাম, আমার সাথে অনেক মেয়ের রিলেশন ছিল। এখন নেই। এসব শুনে নদী একবার আমাকে অপমান করেছিল। তাই আমি প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য এমন করেছি। কিন্তু এখন দেখছি ও অনেক ভাল একটা মেয়ে ও আসলেই আমাকে অনেক ভালবাসে, এখন আমি ওকে ভালবাসতে পারছি না ওকে ছাড়তেও পারছি না।
তুমি ওকে বলে দাও তুমি ওকে ভালবাস না, তুমি ওর ক্ষতি কেন করছ?
না আমি এটা বলতে পারব না, নদী আমাকে অনেক ভালবাসে, আমার ভয় হয় আমি ওকে এভাবে বললে ও নিজের কোন ক্ষতি করে ফেলবে।
তাহলে আমি বলি?
তুমি বললে ও বিশ্বাস করবে না। এখন পর্যন্ত অনেকে চেষ্টা করেছে।
যাই হোক সেদিনের মত কথা আর এগোয় নি, আমি এসব নদীকে বলতে গিয়েও বলতে পারি নি কারন ও কখনওই বিশ্বাস করত না। তবে আমি পরোক্ষভাবে বোঝানোর চেষ্টা করতাম প্রায়ই। ও তেমন গুরুত্ব দিত না।
যাই হোক তারপর থেকে অনেক কথাই শুনতাম, পরে একসময় জানলাম সবুজের অন্য একটা মেয়ের সাথে অনেকদিন ধরে সম্পর্ক রয়েছে। সবকিছু জেনেও আমার কিছু করার ছিল না। কারন অন্ধ প্রেম যাকে বলে ঠিক সেটাই ছিল নদীর মাঝে।
সেকেন্ড ইয়ারে ওঠার পর আমরা তিন জন একই সাথে কেমিস্ট্র পড়া শুরু করি। একদিন কেমিস্ট্রি স্যারের বাসা থেকে বের হওয়ার পর হঠাৎ করে সবুজ আমাকে পিছন থেকে ডাক দেয়, বলে আমাকে তুমি ২ টা নেইল পলিশ কিনে দাও।
আমি তোমাকে কোথা থেকে নেইল পলিশ কিনে দিব?
সামনে এত বড় মার্কেট দেখছ না? ওইখান থেকে কিনে দাও।
পরে আমি ওখান থেকে সবুজকে ৪ টা নেইল পলিশ কিনে দেই। পরে জানতে পারি নেইল পলিশ গুলো নদীর জন্য ছিল না, ছিল তার অন্য প্রেমিকার জন্য।
কিন্তু নদীর বিশ্বাস এতটাই দৃঢ় যে এটাও ওকে এটাও বিশ্বাস করানো অসম্ভব ছিল। যাই হোক আমাকে সঠিক সময়ের জন্য অপেক্ষা করতে হল। আমার মনের মাঝে খচ খচ করত, আমি জেনেও কিছু করতে পারছিলাম না।
গতকালকে হঠাৎ করে একটা ব্যাপার নিয়ে ওদের দুজনের মাঝে প্রচন্ড ঝগড়া হয়, আমি ইচ্ছে করলে ওদেরকে বুঝিয়ে ঝগড়া মিটিয়ে দিতে পারতাম কিন্তু কেন যেন ইচ্ছে করল না।
কলেজ ছুটি হওয়ার পর একটা ব্যাপার নিয়ে ওদের ঝগড়াটা আরো খারাপ রূপ নেয়। সবুজ অনেকটা বাজে ভাষাতেই নদীকে অনেক কথা বলে। আজকে কলেজে যাওয়ার পর এগুলো শুনে আমি প্রথম থেকে যা যা জেনেছি সব নদীকে বলে দেই।
জানি না কীভাবে যেন আজকে ও সব বিশ্বাস করে, ছুটির পর সবুজ কে ডেকে সব কথা জিজ্ঞেস করে নদী( আজকে সবুজ কলেজে আসেনি) সবসময়ের মতই সব অস্বীকার করে সবুজ, এমনকি আমি ওর সামনে সব কথা বলা পরেও।
শেষ পর্যন্ত বেশী দেরি হয়ে যাওয়ায় আমি বাসায় চলে আসি। কিছুক্ষন পর নদীর একটা মেসেজ পাই "Everything is over"
সব থেকে আশ্চর্যের বিষয় হল সে আজকে নদীকে যা যা বলেছে, সে নাকি নদীকে আসলেই ভালবাসে। সে সারাজীবন নদীকে ভালবাসবে, এমনকি এসব বলতে বলতে সে কেঁদে ফেলেছে।
সে কখনও আর কাউকে ভালবাসবে না, কলেজ শেষ হওয়ার পর কোনদিন তার মুখ সে নদীকে দেখাবে না, কিন্তু সে যখন অনেক বুড়ো হয়ে যাবে তখন সে একদিন নদীর সাথে দেখা করবে এটা প্রমান করার জন্য যে সে আসলেই ভাল ছিল।
এসব শোনার পর নদী তাদের সম্পর্কের মাঝে সব কিছু ঠিক করে ফেলতে চায় কিন্তু সে ঠিক করতেও রাজি হয় না।
সব কিছু শোনার পর সত্যি বলতে আমি নিজেই কনফিউজড হয়ে গিয়েছি যে আমি যা শুনেছি তা কি আসলেই সত্যি ছিল? নাকি আমিই ভূল দেখেছি বা শুনেছি।
এই পুরো ঘটনাটা বাস্তব শুধু নাম গুলো ছাড়া। এই ঘটনা থেকে আমি শুধু এটাই এখন পর্যন্ত বুঝলাম না কোনটা সত্যি আর কোনটা মিথ্যা। সব থেকে বড় প্রশ্ন সবুজ যদি নদীকে নাই ভালবাসবে তাহকে সে বার বার কেন এত অভিনয় করত? এমনি আজকেও! আবার সে যদি আসলেই সে নদীকে ভালবাসত তাহলে সবুজ নিজেই কেন সবাইকে বলে বেড়াত যে ও নদীকে ভালবাসে না? অমিমাংসিত রহস্য! 
৭৬ টি 
+১২/-০ ২৭ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:২৯
ভুত. বলেছেন: মাথা থেকে এইটা তাড়াতে পারতেছি না রে 
আর আমি কিন্তু এটার কারনে আমার চরকার কোন ক্ষতি করতেছি না 
২| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:২৮
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: আজবতো 
ভুতে চাইলে সমাধান দিতে পারতো, মেনে যেতো ওরা ডরে হা হা হা 
২৭ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:৩০
ভুত. বলেছেন: ভাই আমিও সমাধান দিতে ব্যর্থ
৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:৩১
রুদ্র শিহাব বলেছেন: মাঝে মাঝে কিছু মানুষের মন হয়ে ওঠে দিদ্ধান্নিত। প্রকৃতিই মনের মিল করায় প্রকৃতিই তার বিচ্ছেদ করায়।
আমার মনে হয় ছেলেটা মরে গিয়েও নিজেকে অমর করে যাওয়ার ব্যর্থ চেষ্টা করছে।
সে নিজের কাছে নিজের আত্ম মর্যাদা রাখতেই শেষ মুর্হুতে মেয়েটাকে ওই কথা গুলো বলে কারন মেয়েটাকে ভালো না বাসলেও মেয়েটাকে যেমনি সে কষ্ট দিতে পারছেনা তেমনি মেয়েটার কাছে হার মানতেও তার বাধছে।
বড়ই গোলমেলে মানুষের মন.......।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:৩৭
ভুত. বলেছেন: আসলেই বড়ই গোলমেলে আপনি যে কথাগুলো বলেছেন এরকম কিছু আমারও মনে হচ্ছে।
আমার খুব খারাপ লাগছে আমার ফ্রেন্ডটার জন্য ও ছেলেটাকে আসলেই অনেক ভালবাসে।
৪| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:৩৯
মিথিলা সায়মা বলেছেন: কিছু অমিমাংসিত রহস্য হয়ত সারাজীবন এমন রহস্যময়ই থেকে যাবে 
২৭ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:৪২
ভুত. বলেছেন: মনে হয়
৫| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:৪২
ইষ্টিকুটুম বলেছেন: আপনি কি নদীকে ভালোবাসেন? 
২৭ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:৪৪
ভুত. বলেছেন: ও আমার ফ্রেন্ড, ফ্রেন্ড হিসেবে আমি অবশ্যই ওকে ভালবাসি।
আর একটা কথা আমি কিন্তু আসলে ভূতনী 
৬| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:৪৭
ইষ্টিকুটুম বলেছেন: অ!!! ভূতনী হইলে তো নদীকে ভালোবাসার কথা না। পুরুষটাকে ভালোবাসার কথা। কিরাম সন্দহ হইতেছে।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:০৮
ভুত. বলেছেন: আমার কি মাথা খারাপ নাকি? জীবনে ওই কথা মনে আনাও নিজের গলায় ফাঁসি দেয়ার থেকেও ভয়ংকর
৭| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:১৯
আধাঁরি অপ্সরা বলেছেন:
আপু এখানে রহস্যের কিছু নাই!
সবুজ ছেলেটা মানসিক রোগী
ওকে দ্রুত ডাক্তার দেখানো উচিত!
নদীর মত গাধা মেয়েগুলারে আমার ঠাশ ঠাশ করে থাব্রা দিতে মন্চায়!!!
তোমাকে ধন্যবাদ আপুনি!
২৮ শে এপ্রিল, ২০১১ সকাল ৭:২৩
ভুত. বলেছেন: ওকে প্রথমে আমার থাব্রা দিতে ইচ্ছা করত, এখন ওর জন্য অনেক মায়া হয়। ও আসলেই অনেক বোকা।
ছেলেটা মানসিক রোগী হলেও হতে পারে, না হলে এমন কূল কিনারাহীন আচরন কীভাবে করে আল্লাহ ই জানে।
৮| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১১ সকাল ৭:৪৫
ফাইরুজ বলেছেন: সবুজের মত ছেলেদের জন্য করুনা হয়।নদীর পাশে থাকুন আপু।সবুজের আসল চেহারাটা ওকে ভালভাবে বুঝতে সাহায্য করুন।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:৩৫
ভুত. বলেছেন: ধীরে ধীরে আসা করি ও সবুজের আসল চেহারাটা বুঝতে পারছে, কিন্তু কতদিন সেটা ধরে রাখতে পারবে সেটাই ভয় হয়।
ওকে সাহস দেয়া এবং বুঝনো দুটোতেই সাহায্য করছি, এখন কাজে লাগলেই হয়।
অন্যদিকে সবুজ কলেজে ওর নামে উল্টা পাল্টা কথাও বলা শুরু করেছে, এটা নিয়ে মেয়েটা খুব হতাশ। এই ব্যাপারে কিছু করার সামর্থ্য ও আমার নেই।
৯| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:২৭
সায়েম মুন বলেছেন: পুরা ভৌতিক কাহিনী
পড়িলাম। এবং ইহাই জানিলাম। ইহা অতি জটিল একটি কাহিনী। যাহার সমাধান নদী আর সবুজের কাছেই।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:৩৮
ভুত. বলেছেন: ভৌতিক না ভাইয়া, পুরা বাস্তব কাহিনী তবে অনেক জটিল।
এর সমাধান একমাত্র সবুজের কাছে আছে, কারন সত্যিটা ও ছাড়া কেউ জানে না।
আমরা শুধু ওর বাইরের রূপটা জানি।
১০| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:৫৩
বৃষ্টিধারা বলেছেন: ওরা নিজেরাই পারে সমাধান করে নিতে ...
আর কারো পক্ষে সম্ভব না এটা ঠিক করা ।
নদীকে কষাইয়া চটকানা দিতে মন চাইতেছে ....
২৮ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:৪১
ভুত. বলেছেন: চটকানা আমারও দিতে মন চায় 
১১| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:৩৮
সুস্ময় পাল বলেছেন: আপনি এখন কী পড়েন? 
২৮ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:৪২
ভুত. বলেছেন: আমি এইচ এস সি সেকেন্ড ইয়ারে পড়ি।
১২| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:৫১
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: সবুজ, নদীল রহস্য গল্পটা পড়লাম। ভাল লাগল
২৮ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:৪৩
ভুত. বলেছেন: ভাল লাগার জন্য ধন্যবাদ। তবে এটা গল্পনা বাস্তব।
১৩| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:৩০
সরলতা বলেছেন: ইষ্টিকুটুম বলেছেন: আপনি কি নদীকে ভালোবাসেন?
আপু আমি ১০০ ভাগ নিশ্চিত ভূতটা আসলেই ভুতনী!
আমার মনে হয় ভূত,সবুজ ছেলেটা একটু কনফিঊজড! তার একবার মনে হচ্ছে সে তো আরেকটা মেয়েকে ভালবাসে আবার আর একবার মন হচ্ছে নদী মেয়েটা এত ভাল। তাকে কিভাবে উপেক্ষা করবে? ত্রিমুখী প্রেম। এটা মনে হয় বয়সের দোষ।
লেখা ভাল হয়েছে আপু।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:৩৮
ভুত. বলেছেন: আপু আমার মনে হয় না ছেলেটা কনফিউজড, কারন কালকে তাদের ব্রেক আপ হওয়ার পর ইতিমধ্যেই সে মেয়েটার দুর্নাম রটানো শুরু করেছে ক্লাসে। তার মাঝে যদি মেয়েটার প্রতি খানিকটাও ভালবাসা বা মায়া থাকত তাহলে সে অন্তত এটা করত না। মেয়েটা অনেক ভাল আর সহজ সরল একটা মেয়ে, মেয়েটা অনেক বেশী আপসেট হয়ে গেছে।
১৪| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:৪৯
সরলতা বলেছেন: ছেলেটা যদি দূর্নাম রটায় তাহলে অবশ্যই তার উদ্দেশ্য ভাল না। তবে মেয়েটা যেহেতু ক্লাসে ভাল বলেই পরিচিত সেজন্য সবাই বুঝবে ছেলেটার কথাগুলো ঠিক না।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:৫৬
ভুত. বলেছেন: এটাই একটা ভরসা।
১৫| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১০
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: কনফিউজড পোস্ট,
সবুজ টোটালি অভিনয় করতছে আপু।সো ওকে বিলিভ করা ড্যান্জারাস কাজ।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:২৭
ভুত. বলেছেন: সেটা তো আমরা কয়েকজন ঠিকই বুঝতেছি, কিন্তু যার বোঝাটা বেশী দরকার সেই বুঝতেছে না।
১৬| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১০
খুশবু বলেছেন: আমি তো ভাবলাম ভৌতিক কিছু একটা হবে । যে যা করুক ,যে ভাবে ভাবুক ।নিজের ব্যাপারের অভার আছে
২৮ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:২৮
ভুত. বলেছেন: নিজের ব্যাপারের অভার আছে মানে কি?
১৭| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২৮
নীরব 009 বলেছেন: জটিল প্যাচ।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:২৯
ভুত. বলেছেন: হ্যাঁ ভাইয়া
১৮| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৫৪
ৈহমনতী বলেছেন: পোলাটা পুরাই একটা ডিস্টার্ব।ধইরা ধোলাই দেয়া দরকার।এই যে জেনে শুনে মেয়েটাকে কষ্ট দিলো তার আবার ভালো মানুষী কি।আর নদী,আহারে মাইয়াটা..
নিশ্চই সময়ে সব ঠিক হয়ে যাবে।মেয়ে টা যে সরে আসতে পেরেছে,সেটাই হল খুশির ব্যাপার।ওকে বলো যে,ছেলেটার কারবার দেখে যেন বুইজ্জা নেয়।পোলাটা কিমন ফাউল
২৮ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:১২
ভুত. বলেছেন: আপু বুঝাইতে বুঝাইতে আমার মাথার চুল পাইকা যাওয়ার অবস্থা হইছে। এখন দেখি আমার পাকা চুল কতটুকু সফলতা আনে।
ছেলের কান্না দেইখা আবার ভুইলা গেলে সব শেষ। সেই ফাঁদে আবারও পড়ে যাবে।
১৯| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:০২
শায়মা বলেছেন: নাহ সবুজকে সোজা বানাতে নদী টাইপ ভালো মানুষ না দরকার ছিলো একজন করলা মারকা সবজী টাইপ মেয়ে। একদম আলিফ বানায় দিতো।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:১৬
ভুত. বলেছেন: ১০০% খাঁটি কথা বলেছেন আপু। শুধু করলা না তার সাথে যে পাতা গায়ে লাগলে গা চুলকায় সেই পাতার মিশ্রন থাকলে উচিত শিক্ষা হ্ত
২০| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:৩৯
সুস্ময় পাল বলেছেন: তারমানে আপনি কি ২০১০ সালে এসএসসি দিয়েছেন??
২৮ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:২০
ভুত. বলেছেন: হ্যাঁ আমি ২০১০ এ এসএসসি দিয়েছি। কিন্তু কেন?
২১| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:০০
শায়েরী বলেছেন: পোলাটা কিমন ফাউল
২৮ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:২১
ভুত. বলেছেন: চরম এর উপরে চরম ফাউল
২২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:২০
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: শায়েরী বলেছেন: পোলাটা কিমন ফাউল
তো বোকা মাইয়াটা পিছে পিছে ঘুরে কেনো ?
২৯ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ৩:০১
ভুত. বলেছেন: কেন যে ঘুরে সেটা তো আমিও বুঝি না
২৩| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:০৬
ডেইফ বলেছেন:
ওদের ভালবাসায় যেমন রহস্য ছিল আবার বয়স কম বলে বাস্তব জীবনের অভিজ্ঞতাটিও মনে হয় ঘাটতি ছিল। একটি বয়সে আমরা আসলে ঠিক বুঝতে পারিনা যে কোনটা ভাল লাগা বা কোনটা ভালবাসা।
ভাল লাগলো আপনার লেখাটি।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:১৭
ভুত. বলেছেন: বাস্তব জীবনে অভিজ্ঞতার ঘাটতি ছিল বলেই মেয়েটা ছলনা বুঝতে পারে নি। তবে ছেলেটা বুঝে শুনেই মেয়েটার সাথে ভালবাসার অভিনয় করেছে।
লেখা ভাল লাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ
২৪| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:২৩
চানাচুর বলেছেন: এই সমস্ত পোলাপানের এইসব ব্যাপার নিয়ে কখনো ঢুকতে যাবা না। তারা তারা মিলবে, তারা তারা ঝগড়া করবে। মাঝখান থেকে তুমি খলনায়ক হবে।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:৫৫
ভুত. বলেছেন: মাঝে মাঝে যে এটা মনে হয় না তা না। কিন্তু কেন যেন অন্যায় দেখলে চুপ থাকতে পারি না
২৫| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৭
তেরো বলেছেন: এইরকম এক ঘটনা আমার খুব ক্লোজ একজনের সাথেও ঘটেছে। সেই ছেলে আমার ফ্রেন্ডের সাথেও রিলেশন রাখতে চায় আবার অন্য মেয়ের সাথে বিয়ের কথা বার্তা বলতে চায় আবার আমার ফ্রেন্ড কে বলে যে তুমি ছাড়া কোনো মেয়েকে আমি ভালোবাসতে পারবো না। অদ্ভুত চরিত্র। এইসব লোকগুলারে মাইরের উপর রাখা দরকার। আমার ফ্রেন্ডটা অনেক মানসিক কষ্টের মাঝ দিয়ে গিয়েছিলো। এখনো যাচ্ছে। হয়তো মানসিক ভাবে শক্ত বলে নিজেকে এখনো শক্ত রাখতে পারছে।এই টাইপের সবুজ গুলার উচিত শিক্ষার দরকার !!
২৯ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৩৮
ভুত. বলেছেন: এরকম ছেলে গুলো যে মেয়েগুলোকে কষ্ট দিয়ে কি মজা পায় বুঝি না। এরা আমার মনে হয় একধরনের স্যাডিস্ট।
২৬| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:১৫
আদ্রিতা বলেছেন: হাহাহা। লিখুন। শুভকামনা
৩০ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:২২
ভুত. বলেছেন: ধন্যবাদ
২৭| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:২২
পটল বলেছেন:
ভূতের কাচে কি সমাধান পাওয়া যায়! 
অদ্ভূত কিচু ছা ড়া!
অমীমাংসিত ই ভালুইচে!
৩০ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:৪৭
ভুত. বলেছেন: হুম অমিমাংসিত একদিক দিয়ে ভালু হইচে আমি একটা লেখার টপিক পাইয়া গেচি। তবে মেয়েটার জন্য মায়া লাগছে
২৮| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:২৯
পটল বলেছেন:
ৈহমনতী বলেছেন: পোলাটা পুরাই একটা ডিস্টার্ব।ধইরা ধোলাই দেয়া দরকার
তেরো বলেছেন: সবুজ গুলা অদ্ভুত চরিত্র। । এই টাইপের সবুজ গুলার উচিত শিক্ষার দরকার।
পোলাটা পুরাই একটা ডিস্টার্ব।
ধইরা ধোলাই দেয়া দরকার
এইসব লোকগুলারে মাইরের উপর রাখা দরকার
৩০ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:৪৯
ভুত. বলেছেন: পুরাই স্যাডিস্ট আমার মনে হয়। মানুষরে কষ্ট দিতে খুব মজা লাগে, ধইরা যদি ওরে অনেক কষ্ট দেয়া যাইত তাইলে বুঝত কষ্টের কি মজা। সাথে ধোলাই তো ফ্রি!
২৯| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:৫৬
পটল বলেছেন:
ভূতনী হ্য়া তু কামের কাম কিচু করতে পার্লা না! বেচারা সবুজ তার প্রাপ্য ধোলাই খাওয়া থ্যাইক্যা বনচিতু হৈলু
৩০ শে এপ্রিল, ২০১১ সকাল ৮:৪৯
ভুত. বলেছেন: সবুজ আমার থেইকা অনেক লম্বাতো তাই হাতে পাই না। বুদ্ধি দিয়া তাই ধোলাই দিছি, হাত দিয়া দিতে পারি নাই
তার সকল গুমর ফাঁসতো আমিই করছি
৩০| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:৪৫
ইমন জুবায়ের বলেছেন: পড়লাম।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:৪১
ভুত. বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ
৩১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:১২
আরিশ ময়ুখ বলেছেন: ভালো লাগল আপনার লেখাটি। তেইশ নাম্বার কমেন্টের সাথে একমত
৩০ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:৪৯
ভুত. বলেছেন: লেখা ভাল লাগার জন্য ধন্যবাদ
৩২| ০১ লা মে, ২০১১ বিকাল ৫:৪৪
হনলুলু বলেছেন: হুম
০১ লা মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৬
ভুত. বলেছেন: হুম..
৩৩| ০১ লা মে, ২০১১ রাত ১১:৫৪
রাষ্ট্রপ্রধান বলেছেন: 
০২ রা মে, ২০১১ রাত ১২:১০
ভুত. বলেছেন: কি হল ভাই? 
৩৪| ০২ রা মে, ২০১১ সকাল ১০:১৮
বৃষ্টি ভেজা শিকারী বলেছেন: চরমজ্জজ্জজ্জজ্জজ্জজ্জজ্জ একখান পাগলামি মার্কা গল্প
০২ রা মে, ২০১১ সকাল ১১:২১
ভুত. বলেছেন: পুরাই
৩৫| ০৪ ঠা মে, ২০১১ রাত ১০:৪৩
অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: হারায়ে পাওয়ার সাধ বেড়েছে সবুজের?
নাকি...সে নিজের জাল থেকেও বের হতে পারছেনা?
নদীটা যে শুরু থেকে আগাগোড়া কষ্ট পেয়ে আসল-সেটা?
মাথা ঝিমঝিম করে! এসব ভাঙন দেখতে দেখতে অসহ্য লাগে মাঝেমধ্যে।কোনটা যে সত্যি আর কোনটা যে মিথ্যা-গোলমেলে লাগে ভীষণ!!!
০৪ ঠা মে, ২০১১ রাত ১১:২৯
ভুত. বলেছেন: আপু সব থেকে অবাক ব্যাপার কি জানো? মেয়েটা ছেলেটাকে আবারও বিশ্বাস করেছে, ওর সাথে আবার সম্পর্কটা ঠিক করে ফেলেছে। এরপরে আর কি বলার থাকে বল?
সত্য মিথ্যার মিশ্রন খুব ভয়াবহ জিনিস!
৩৬| ০৫ ই মে, ২০১১ রাত ১২:১৩
অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: এই মেয়েটা হয়ত আবারও ধাক্কা খাবে!! মেয়েগুলো এত বোকা কেন হয় বলো তো?? এত কিসের মায়া!!! ভালবাসা যে দুর্বলতা হিসেবে ধরে নেয় মানুষজন কেন বুঝেনা ওরা? নাকি বুঝতে চায়না কষ্ট পাবার ভয়ে?? সেই ছেলেটার কি ওর জন্য এত মায়া হয়?হবে???
মেয়েটা আবারও কষ্ট পেয়ে যেন থেতলে না যাক!! বেঁচে থাকে যেন নিজের জন্য।প্রার্থনা!!
০৫ ই মে, ২০১১ রাত ১২:২৫
ভুত. বলেছেন: এত বোকা যে কেন হয়, কীভাবে হয় আমি নিজেও ভেবে কূল কিনারা পাই না আপু। ছেলেটার ওর প্রতি মায়া কখনওই হবে না, সেটা সবাই বোঝে শুধু যার বোঝা দরকার সেই বোঝে না।
আমি এখন ওকে কিছু বলা ছেড়ে দিয়েছি, ও যা ভাল বোঝে করুক, আমার কিংবা আরো যারা ওর ভাল চেয়েছিলাম তাদের আর কিছু করার নেই। তবুও ও ভাল থাকুক এটাই চাই।
৩৭| ০৫ ই মে, ২০১১ দুপুর ২:৫৪
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: পড়তেছি...
০৫ ই মে, ২০১১ বিকাল ৫:৪৮
ভুত. বলেছেন: আচ্ছা..
৩৮| ০৫ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২০
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: আরে কি অবস্থা! কিন্তু আমার মনে হচ্ছে এইরকম হয়। সবুজ নিজেকে বুঝতে পারছেনা। তার নদীকে ভাল লাগছে আবার তার আরেকজনকেও একই সাথে। কিন্তু সে নিজের কাছে পরিস্কার হবার জন্য এমন করছে। মানুষের মন টা সত্যি অদ্ভুত!
০৫ ই মে, ২০১১ রাত ১১:২১
ভুত. বলেছেন: ও যে কি করছে আর নদী যে কি করছে তা ওরাই জানে ওদেরকে আমার আর বলার কিছু নাই। মানুষের মন অদ্ভূত কিন্তু ওরা দু'জন মনে হয় একটু বেশীই অদ্ভূত
৩৯| ০৫ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:২৭
সকাল রয় বলেছেন:
ভূত আপনার এই লেখাটা
আমাদের ঈদ সংখ্যার ই-বুকের এর জন্য এই লেখাটা চাই
০৫ ই জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৭
ভুত. বলেছেন: হুম... কিন্তু দেব কীভাবে? জানালে ভাল হয়।
লেখাটা পছন্দ করার জন্য অনেক ধন্যবাদ
৪০| ২৫ শে জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:৩৮
সকাল রয় বলেছেন: লেখা নিলাম
এখন আপনার রিয়েল নেম (মানে যে নামে আপনার লেখাটা প্রকাশ করতে চান)
সেটা মেইল করুন কিংবা অন্য কোন লেখা দিতে চাইলে মেইল করুন [email protected]
আর বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন
Click This Link
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:২৪
আমিনুল ইসলাম বলেছেন: তোকে এইটা নিয়ে মাথা ঘামাতে না করেছি। ভুলে যাসনে, তোর নিজের একটা চড়কা আছে।