নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তানিম তানভীর

তানিম তানভীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

যাদের আজ থাবা বাবার জানাজা নামাযে অংশ গ্রহনে সন্দেহ রয়েছে এই ব্লগটি তাদের জন্য

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩২



আমার পড়া কিছু হাদিসঃ



1233

(حديث مرفوع) حَدَّثَنَا مُعَاذُ بْنُ فَضَالَةَ ، حَدَّثَنَا هِشَامٌ ، عَنْ يَحْيَى ، عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ بْنِ مِقْسَمٍ ، عَنْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا , قَالَ : مَرَّ بِنَا جَنَازَةٌ ، فَقَامَ لَهَا النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَقُمْنَا بِهِ ، فَقُلْنَا : يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنَّهَا جِنَازَةُ يَهُودِيٍّ ، قَالَ : إِذَا رَأَيْتُمُ الْجِنَازَةَ فَقُومُوا

হাদীস নং ১২৩৩

মুআয ইবনে ফাযালা রহ………জাবির ইবনে আবদুল্লাহ রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমাদের পাশ দিয়ে একটি জানাযা যাচ্ছিল। নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তা দেখে দাঁড়িয়ে গেলেন। আমরাও দাঁড়িয়ে পড়লাম এবং আরয করলাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ ! এ তো এক ইয়াহুদীর জানাযা। তিনি বললেন : তোমরা যে কোন জানাযা দেখলে দাঁড়িয়ে পড়বে।



1234

(حديث مرفوع) حَدَّثَنَا آدَمُ ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ ، حَدَّثَنَا عَمْرُو بْنُ مُرَّةَ , قَالَ : سَمِعْتُ عَبْدَ الرَّحْمَنِ بْنَ أَبِي لَيْلَى , قَالَ : كَانَ سَهْلُ بْنُ حُنَيْفٍ ، وقَيْسُ بْنُ سَعْدٍ قَاعِدَيْنِ بِالْقَادِسِيَّةِ فَمَرُّوا عَلَيْهِمَا بِجَنَازَةٍ فَقَامَا ، فَقِيلَ لَهُمَا : إِنَّهَا مِنْ أَهْلِ الْأَرْضِ أَيْ مِنْ أَهْلِ الذِّمَّةِ ، فَقَالَا : إِنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَرَّتْ بِهِ جِنَازَةٌ فَقَامَ , فَقِيلَ لَهُ : إِنَّهَا جِنَازَةُ يَهُودِيٍّ ، فَقَالَ : أَلَيْسَتْ نَفْسًا ” ، وَقَالَ أَبُو حَمْزَةَ ، عَنِ الْأَعْمَشِ عَنْ عَمْرٍو ، عَنِ ابْنِ أَبِي لَيْلَى , قَالَ : كُنْتُ مَعَ قَيْسٍ وسَهْلٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا , فَقَالَا : كُنَّا مَعَ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ، وَقَالَ زَكَرِيَّاءُ : عَنِ الشَّعْبِيِّ ، عَنِ ابْنِ أَبِي لَيْلَى : كَانَ أَبُو مَسْعُودٍ وقَيْسٌ يَقُومَانِ لِلْجَنَازَةِ

হাদীস নং ১২৩৪

আদম রহ………আবদুর রহমান ইবনে আবু লায়লা রহ. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, সাহল ইবনে হুনাইফ ও কায়স ইবনে সা’দ রা. কাদেসিয়াতে বসাছিলেন, তখন লোকেরা তাদের সামনে দিয়ে একটি জানাযা নিয়ে যাচ্ছিল। (তা দেখে) তাঁরা দাঁড়িয়ে গেলেন। তখন তাদের বলা হল, এটাতো এ দেশীয় জিম্মী ব্যক্তির জানাযা।। তখন তাঁরা বললেন, (একবার) নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সামনে দিয়ে একটি জানাযা যাচ্ছিল। তখন তিনি দাঁড়িয়ে গেলে তাকে বলা হল, এটা তো এক ইয়াহুদীর জানাযা। তিনি এরশাদ করলেন : সে কি মানুষ নয় ? আবু হামযা রহ………ইবনে আবু লায়লা রহ. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি সাহল এবং কায়স রা.-এর সাথে ছিলাম। তখন তাঁরা দু’জন বললেন, আমরা নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সংগে ছিলাম। যাকারিয়া রহ. সূত্রে ইবনে আবু লায়লা রহ. থেকে বর্ণনা করেন, আবু আবু মাসউদ ও কায়স রা. জানাযা যেতে দেখলে দাঁড়িয়ে যেতেন।



1282

(حديث مرفوع) حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ بُكَيْرٍ ، حَدَّثَنِي اللَّيْثُ ، عَنْ عُقَيْلٍ ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ ، عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ ، عَنْ عُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمْ ، أَنَّهُ قَالَ : لَمَّا مَاتَ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ أُبَيٍّ ابْنُ سَلُولَ دُعِيَ لَهُ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لِيُصَلِّيَ عَلَيْهِ ، فَلَمَّا قَامَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَثَبْتُ إِلَيْهِ , فَقُلْتُ : يَا رَسُولَ اللَّهِ ، أَتُصَلِّي عَلَى ابْنِ أُبَيٍّ وَقَدْ ؟ , قَالَ : يَوْمَ كَذَا وَكَذَا كَذَا وَكَذَا أُعَدِّدُ عَلَيْهِ قَوْلَهُ ، فَتَبَسَّمَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَقَالَ : أَخِّرْ عَنِّي يَا عُمَرُ ، فَلَمَّا أَكْثَرْتُ عَلَيْهِ قَالَ : إِنِّي خُيِّرْتُ فَاخْتَرْتُ لَوْ أَعْلَمُ أَنِّي إِنْ زِدْتُ عَلَى السَّبْعِينَ فَغُفِرَ لَهُ لَزِدْتُ عَلَيْهَا , قَالَ : فَصَلَّى عَلَيْهِ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ , ثُمَّ انْصَرَفَ ، فَلَمْ يَمْكُثْ إِلَّا يَسِيرًا حَتَّى نَزَلَتِ الْآيَتَانِ مِنْ بَرَاءَةٌ وَلا تُصَلِّ عَلَى أَحَدٍ مِنْهُمْ مَاتَ إِلَى قَوْلِهِ وَهُمْ فَاسِقُونَ سورة التوبة آية , قَالَ : فَعَجِبْتُ بَعْدُ مِنْ جُرْأَتِي عَلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَوْمَئِذٍ , وَاللَّهُ وَرَسُولُهُ أَعْلَمُ

হাদীস নং ১২৮২

ইয়াহইয়া ইবনে বুকাইর রহ………..উমর ইবনে খাত্তাব রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, (মুনাফিক সর্দার) আবদুল্লাহ ইবনে উবাই ইবনে সালুল মারা গেলে তার জানাযার সালাতের জন্য নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে আহবান করা হল। নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম (সালাত আদায়ের উদ্দেশ্যে) দাঁড়ালে আমি দ্রুত তাঁর কাছে গিয়ে বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ ! আপনি ইবনে উবাই-র জানাযার সালাত আদায় করতে যাচ্ছেন ? অথচ সে অমুক অমুক দিন (আপনার শানে এবং ঈমানদারদের সম্পর্কে) এই এই কথা বলেছে। এ বলে আমি তার উক্তিগুলো গুনেগুনে পুনরাবৃত্তি করলাম। নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মুচকি হাসি দিয়ে বললেন, উমর, সরে যাও। আমি বারবার আপত্তি করলে তিনি বললেন, আমাকে (তার সালাত আদায় করার ব্যাপারে) ইখতিয়ার দেওয়া হয়েছে। কাজেই আমি তা গ্রহণ করলাম। আমি যদি জানতাম যে, সত্তর বারের অধিক মাগফিরাত কামনা করলে তাকে মাফ করা হবে তাহলে আমি অবশ্যই তার চাইতে অধিক বার মাফ চাইতাম । উমর রা. বলেন, এরপর নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার জানাযার সালাত আদায় করেন এবং ফিরে আসেন। এর কিছুক্ষণ পরেই সূরা বারাআতের এ দুটি আয়াত নাযিল হল: “ তাদের কেউ মারা গেলে আপনি কখনো তার জানাযার সালাত আদায় করবেন না। এমতাবস্থায় যে তারা ফাসিক। (আয়াত : ৮৪) রাবী বলেন, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর সামনে আমার ঐ দিনের দুঃসাহসিক আচরণ করায় আমি বিস্মিত হয়েছি। আল্লাহ এবং তাঁর রাসূলই সমধিক অবগত।



1311

(حديث مرفوع) حَدَّثَنَا آدَمُ ، حَدَّثَنَا شُعْبَة ، عَنِ الْأَعْمَشِ ، عَنْ مُجَاهِدٍ ، عَنْ عَائِشَةَ رَضِيَ اللهُ عَنْهَا , قَالَتْ : قَالَ الّنَبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ : لَا تَسُبُّوا الْأَمْوَاتَ فَإِنَّهُمْ قَدْ أَفْضَوْا إِلَى مَا قَدَّمُوا ، وَرَوَاهُ عَبْدُ اللهِ بْنُ عَبْدِ الْقُدُّوسِ ، وَمُحَمَّدُ بْنُ أَنَسٍ ، عَنِ الْأَعْمَشِ ، تَابَعَهُ عَلِيُّ بْنُ الْجَعْدِ ، وَابْنُ عَرْعَرَةَ ، وَابْنُ أَبِي عَدِيٍّ ، عَنْ شُعْبَةَ

হাদীস নং ১৩১১

আদম রহ………..আয়িশা রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন : তোমরা মৃতদের গালমন্দ কর না। কেননা, তারা আপন কৃত কর্মের ফলাফল পর্যন্ত পৌছে গেছে। (ইমাম বুখারী রহ. বলেন) আবদুল্লাহ ইবনে আবদুল কুদ্দুস ও মুহাম্মদ ইবনে আনাস রহ. আমাশ রহ. থেকে হাদীসটি বর্ণনা করেছেন। আলী ইবনে জা’দ, ইবনে আরআরা ও ইবনে আবু আদী রহ. শু’বা রহ. থেকে হাদীস বর্ণনায় আদম রহ. এর অনুসরণ করেছেন।



(সূত্রঃ http://hadisinbangla.com)

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৬

দায়িত্বশীলভাই বলেছেন: আগা মাথা না বুইঝাই তো কিছু আরবি কপি পেস্ট কৈরা দিলেন,
নিহত জঘন্য নাস্তিক "থাবা বাবার" জানাযার নামাজ পড়া যাবে কিনা সহীহ বুখারির একদিন হাদীস পড়ে বুঝে নিন।

"হজরত আব্দুল্লাহ ইবন ওমর (রা) থেকে বর্ণিত, মুনাফিক নেতা আব্দুল্লাহ বিন উবাই যখন মৃত্যুবরণ করলো, তখন তার ছেলে আব্দুল্লাহ এসে রাসূল (সাঃ) এর কাছে আরজ করলোঃ হে রাসূল (সাঃ), আপনার পরিধেয় কাপড়টি চাই আমার পিতার কাফন দিতে। আপনি জানাজার নামাজ পড়াবেন এবং আমার বাবার রুহের মাগফেরাতের জন্য দোয়া করবেন।

রাসূল (স) তাঁর কাপড় দিলেন এবং যথাসময়ে জানাজার নামাজ পডানোর জন্য প্রস্তুতি নিলেন। এই সংবাদ পাওয়া মাত্রই হজরত ওমর (রা) রাসূল (স) এর জামা টেনে ধরে বললেন, আল্লাহ আপনাকে মুনাফিকদের জানাযা পড়তে কি নিষেধ করেন নি? জবাবে রাসূল (স) বললেন, দোয়া করা না করা উভয়ই আমার এখতিয়ার। আল্লাহ আমাকে এই ব্যাপারে পূর্ণ স্বাধীনতা দিয়েছেন। যেমন আল্লাহ বলেনঃ
"হে রাসূল (স), আপনি তাদের জন্য মাগফেরাত কামনা করুন আর নাই করুন, উভয়ই সমান। আপনি সত্তুর বার ক্ষমা প্রার্থনা করলেও আল্লাহ তাদের ক্ষমা করবেন না।"

অতঃপর রাসূল (স) আব্দুল্লাহ বিন উবাইয়ের জানাযার নামাজ পড়ালেন। তারপর রাসূল (স) এর উপর মুনাফিকদের জানাযার নামাজ না পডানোর নির্দেশ দিয়ে আল্লাহর পক্ষ থেকে ওহী নাযিল হলোঃ "হে রাসূল (স), মুনাফিকদের মাঝে কেউ মারা গেলে আপনি তাদের কারো কখনো জানাযার নামাজ আদায় করবেন না। এমনকি তার কবরের পাশেও দাডাবেন না।"

সূত্রঃ মূল কিতাবের ১৬৯ পৃষ্ঠা
অধ্যায়ঃ কাফনের জন্য জামা দান প্রসঙ্গ
সহীহুল বুখারী

এই হাদীস থেকে প্রমান হয়ে গেল ঐ নাস্তিকটার জানাযার নামাজ পড়া যাবেনা। সারাজীবন যে আল্লাহ-রাসূলের (সাঃ) বিরোধীতা মরার পর তার আবার জানাযার নামাজ!! ঐটাকে মাটি দিয়ে পুতে রাখা হোক।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৯

তানিম তানভীর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমি তো না বুঝে কপি পেস্ট করলাম। আপনি এত বুঝদার মানুষ এটা বুঝলেন না, যে আমি আপনার মন্তব্যে উল্লেখিত হাদীসটিও এখানে উল্লখ করেছি।

১/ কে আস্তিক আর কে নাস্তিক হবে, সেটা সে নিজে নির্ধারন করবে। আল্লাহ মানুষকে সেই সিদ্ধান্ত নেবার স্বাধীনতা দিয়ে রেখেছেন

‘’বলুনঃ সত্য তোমাদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে আগত। অতএব, যার ইচ্ছা, বিশ্বাস স্থাপন করুক এবং যার ইচ্ছা অমান্য করুক (১৮/২৯)”
And say: ”The truth is from your Lord.” Then whosoever wills, let him believe, and whosoever wills, let him disbelieve.

২/ আল্লাহ নবীজি (স) কে আদেশ করছেন নাস্তিকদের তাদের মত ছেড়ে দিতে। তাদের বিচার আল্লাহই করবেন

“কোন সময় কাফেররা আকাঙ্ক্ষা করবে যে, কি চমৎকার হত, যদি তারা মুসলমান হত। (১৫/২)
Perhaps will those who disbelieve wish that they were Muslims

আপনি ছেড়ে দিন তাদেরকে, খেয়ে নিক এবং ভোগ করে নিক
এবং আশায় ব্যাপৃত থাকুক। অতি সত্বর তারা জেনে নেবে। (১৫/৩)
Leave them to eat and enjoy, and let them be preoccupied with (false) hope. They will come to know!

আমি কোন জনপদ ধবংস করিনি; কিন্ত তার নির্দিষ্ট সময় লিখিত ছিল।(১৫/৪)”
And never did We destroy a township but there was a known decree for it.

৩/ নবীজির কাজ একজন উপদেশদাতা হিসাবে। তিনি নাস্তিকদের শাসক নন। কেউ যদি নাস্তিক হয়ে যায় তাকে রক্ষা করার দায়িত্ব দিয়েছেন আল্লাহ, জবাই করার কথা বলেননি।

“অতএব, আপনি উপদেশ দিন, আপনি তো কেবল একজন উপদেশদাতা, (৮৮/২২)
So remind them (O Muhammad (Peace be upon him)), you are only a one who reminds.

আপনি তাদের শাসক নন, (৮৮/২৩)
You are not a dictator over them.

যে মুখ ফিরিয়ে নেয় ও কাফের হয়ে যায়, তাকে রক্ষা করুন (৮৮/২৪)”
Save the one who turns away and disbelieves

৪/ যার যার ধর্ম সে পালন করবে। নাস্তিকতাও একটা বিশ্বাস বা ধর্ম।
“তোমাদের ধর্ম তোমাদের জন্যে এবং আমার ধর্ম আমার জন্যে। (১০৯/৬)”
To you be your religion, and to me my religion

২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮

মুসা ভাই বলেছেন: http://www.somewhereinblog.net/blog/musabhai

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪১

তানিম তানভীর বলেছেন: http://nuranichapa.wordpress.com/ যাকে থাবা বাবার ব্লগ বলে প্রচার করা হচ্ছে, তার সত্যতাঃ

ব্লগটি দেখাচ্ছে ২০১২ সালে কিন্তু এলেক্সাতে এর কোন রেকর্ড নেইঃ Click This Link

ব্লগটি ১ বছর আগে হলে ওয়েব আর্কাইভ এ এর কোন হুদিস নেইঃ http://web.archive.org/web/*/http://nuranichapa.wordpress.com/

কিছু লেখা একই দিনে একই তারিখে লেখা, যা সন্দেহজনক। আপনিই বলুন আপনার একটা ব্লগ থাকলে ৫-৭টা লেখা কি একই দিনে লেখবেন নাকি কয়েক দিন পর পর লেখবেন?

এত সমালোচিত লেখা অথচ একটাও কমেন্ট নেই? কেন? এধরনের একটা লেখা দিলেই তো কমেন্ট এর বন্যা বয়ে যায়।

এর মানে কি? এর মানে WordPress এর এই ব্লগটি ১-২ দিন আগে তৈরী করা, এবং লেখাগুলো আগের তারিখ দিয়ে পাবলিশ করা -হ্যা এটা সম্ভব!

এরপর থাবা বাবার নাম দিয়ে লেখা যেন তার খুনের মামলা চাপা পড়ে যায় আর আমরা তাকে ঘৃনা করি।

তাহলে কে এগুলো লেখলো? অবশ্যই যারা তার খুনের সাথে জড়িত। যদি ২০১২ সালে কেউ এব্যাপারে লেখে থাকে তাহলে তো তার খুন হত ২০১২ সালে তাই না?

এটা হল তাদের চক্রান্ত যারা চায় শাহাবাগ আন্দোলন ভন্ডুল হয়ে যাক।

৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪২

এস. এম. রায়হান বলেছেন: আপনার ব্লগে ইসলাম নিয়ে একটিও পোস্ট নাই অথচ থাবা বাবা'র জানাযার পক্ষে হাদিসের অপ্রাসঙ্গিক উদ্ধৃতি দিয়ে পোস্ট দিলেন!

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৭

তানিম তানভীর বলেছেন: সবগুলো হাদিস ঠিক মত পড়ে পক্ষ-বিপক্ষ নির্বাচন করুন। আর যিনি কখনো ইসলাম নিয়ে পোস্ট দেননি তিনি কখনও তা লিখতে পারবেন না এটা যদি আপনার যুক্তি হয়। তাহলে আমিও ত আমার কোন লেখায় আপনার মন্তব্য দেখিনি। এটাও প্রথম। তাহলে কি আমি এটা অযৌক্তিক ধরে নেব?

৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৫

রাসেল মেটামোরফোজ বলেছেন: তোমরা মৃতদের গালমন্দ কর না। কেননা, তারা আপন কৃত কর্মের ফলাফল পর্যন্ত পৌছে গেছে।

৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৬

িবদ্রহী বলেছেন: ব্লগার থাবা বাবাকে (আহমেদ রাজীব হায়দার) নৃশংসভাবে জবাই করে হত্যা করা হয়েছে । এখন জানাজা নিয়ে প্রষহ্ন উঠেছে।

যদিও ব্লগার থাবা বাবা ইসলামিক কোনো কিছু তার জিবদ্বশায় অনুসরন করেননি তার পরও যদি তার পরিবার জানাজার ব্যপারে রাজি হন তাহলে আমার অনুরোধ .।দেশের সবচেয়ে বড় ইদ জামায়াতের ইমাম বা খতীব "মাওলানা ফরিদ উদ্দিন মাসউদ" সাহেব কে দি্যে যেনো তার জানাজা পড়ানো হয়।

কারন উনি এইপ্রজন্মের অহংকার , শাহবাগের সাথে একাত্ততা ঘোষনা করেছেন ।

৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৬

বৈরী বসন্ত বলেছেন: দায়িত্বশীলভাই, আপনার সাথে সহমত।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৯

তানিম তানভীর বলেছেন: আপনি যেহেতু দায়িত্বশীল ভাই এর সাথে একমত তাই আপনার মন্তব্যের জবাবও উপরে পেয়ে যাবেন

৭| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০২

মাহফুজ আনাম (শান্ত) বলেছেন: সে শুধু নাস্তিক নয়। সে ছিল একটা মহা শয়তান। একজন নবী (স) এবং তার ধর্মকে নিয়ে জগন্যতম কটুক্টি করেছে। তার অধিকার তাকে কে দিয়েছে? নবী (স) নিয়ে কটুক্টি ইসলামে জগন্য অপরাধ। সে জাহান্নামের সবচেয়ে নিকৃষ্ট কীট।

৮| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৫

রানা িসরাজুল বলেছেন: দায়িত্বশীলভাই, আপনার সাথে সহমত।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪০

তানিম তানভীর বলেছেন: আপনি যেহেতু দায়িত্বশীল ভাই এর সাথে একমত তাই আপনার মন্তব্যের জবাবও উপরে পেয়ে যাবেন

৯| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৮

তাজুল_ইসলাম বলেছেন: "হে রাসূল (স), আপনি তাদের জন্য মাগফেরাত কামনা করুন আর নাই করুন, উভয়ই সমান। আপনি সত্তুর বার ক্ষমা প্রার্থনা করলেও আল্লাহ তাদের ক্ষমা করবেন না।"
যে জীবন দশায় আল্লাহকে বিশাস করেনি।
তার মরনে জানাজা দেওয়ার কোন অর্থ নেই।
তবে জাগরণের তরুণ বলে আমরা ফুল দিয়ে সম্মান করতে পারি।

১০| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১২

সরোজ রিক্ত বলেছেন: আমি বুঝলাম না, যে ব্যক্তি আল্লাহ্‌ বা রাসূল (সাঃ )-কে কটূক্তি করতো তাকে জানাজা দেয়ার জন্য কোর'আন হাদিস ব্যবহার করছেন? জানাজা উনাকে কি দেবে শুনি? জানাজা হোক বা পোড়ানো হোক তাতে উনার কৃতকর্মে কোন্‌ প্রভাব ফেলবে বলুন তো!! অবাক বিষয় তো!!

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৫

তানিম তানভীর বলেছেন: আসলে কোরান হাদিস একজন থাবা বাবার জন্য নয়। আমরা যে বর্তমান সময়ের মধ্যে বাস করছি তা কি সব আলোচনা কে এক দিকে নিয়ে যাচ্ছে না? আমার লেখার মুখ্য উদ্দেশ্য সব সময় শান্তির দিকে নিয়ে যাওয়া

১১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৪

িট.িমম বলেছেন: সরোজ রিক্ত বলেছেন: আমি বুঝলাম না, যে ব্যক্তি আল্লাহ্‌ বা রাসূল (সাঃ )-কে কটূক্তি করতো তাকে জানাজা দেয়ার জন্য কোর'আন হাদিস ব্যবহার করছেন? জানাজা উনাকে কি দেবে শুনি? জানাজা হোক বা পোড়ানো হোক তাতে উনার কৃতকর্মে কোন্‌ প্রভাব ফেলবে বলুন তো!! অবাক বিষয় তো!!

সহমত।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৭

তানিম তানভীর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আসলে কোরান হাদিস একজন থাবা বাবার জন্য নয়। আমরা যে বর্তমান সময়ের মধ্যে বাস করছি তা কি সব আলোচনা কে এক দিকে নিয়ে যাচ্ছে না? আমার লেখার মুখ্য উদ্দেশ্য সব সময় শান্তির দিকে নিয়ে যাওয়া

১২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০০

দখিনা সমীরণ বলেছেন:

আপনার দেয়া ২য় হাদিসটিতেই আপনি কোরানের আয়াত দিয়েছেন

তাদের কেউ মারা গেলে আপনি কখনো তার জানাযার সালাত আদায় করবেন না। এমতাবস্থায় যে তারা ফাসিক। (আয়াত : ৮৪)


এরপরও জানাযায় অংশনিতে বলছেন ? বুঝলাম না।

থাবা নিজেও জানাযা নিয়ে মাথা ঘামাতেন কিনা সন্দেহ , আপনারা কেন যে মুসলমানদের দিয়ে জানাযা পড়ানোর জন্য খেপেছেন।


ব্লগার থাবার হত্যাকান্ডের শাস্তি দাবি করছি।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৩

তানিম তানভীর বলেছেন: http://nuranichapa.wordpress.com/ যাকে থাবা বাবার ব্লগ বলে প্রচার করা হচ্ছে, তার সত্যতাঃ

ব্লগটি দেখাচ্ছে ২০১২ সালে কিন্তু এলেক্সাতে এর কোন রেকর্ড নেইঃ Click This Link

ব্লগটি ১ বছর আগে হলে ওয়েব আর্কাইভ এ এর কোন হুদিস নেইঃ http://web.archive.org/web/*/http://nuranichapa.wordpress.com/

কিছু লেখা একই দিনে একই তারিখে লেখা, যা সন্দেহজনক। আপনিই বলুন আপনার একটা ব্লগ থাকলে ৫-৭টা লেখা কি একই দিনে লেখবেন নাকি কয়েক দিন পর পর লেখবেন?

এত সমালোচিত লেখা অথচ একটাও কমেন্ট নেই? কেন? এধরনের একটা লেখা দিলেই তো কমেন্ট এর বন্যা বয়ে যায়।

এর মানে কি? এর মানে WordPress এর এই ব্লগটি ১-২ দিন আগে তৈরী করা, এবং লেখাগুলো আগের তারিখ দিয়ে পাবলিশ করা -হ্যা এটা সম্ভব!

এরপর থাবা বাবার নাম দিয়ে লেখা যেন তার খুনের মামলা চাপা পড়ে যায় আর আমরা তাকে ঘৃনা করি।

তাহলে কে এগুলো লেখলো? অবশ্যই যারা তার খুনের সাথে জড়িত। যদি ২০১২ সালে কেউ এব্যাপারে লেখে থাকে তাহলে তো তার খুন হত ২০১২ সালে তাই না?

এটা হল তাদের চক্রান্ত যারা চায় শাহাবাগ আন্দোলন ভন্ডুল হয়ে যাক।

১৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৮

S M Shovon বলেছেন: lol re lol... Ajaira post... Jar iccha poruk, jar iccha na poruk!! Main kotha HE IS DEAD... Tar jnne binomro sroddha.

১৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:২৩

কালোপরী বলেছেন: দখিনা সমীরণ বলেছেন:

আপনার দেয়া ২য় হাদিসটিতেই আপনি কোরানের আয়াত দিয়েছেন

তাদের কেউ মারা গেলে আপনি কখনো তার জানাযার সালাত আদায় করবেন না। এমতাবস্থায় যে তারা ফাসিক। (আয়াত : ৮৪)

এরপরও জানাযায় অংশনিতে বলছেন ? বুঝলাম না।

থাবা নিজেও জানাযা নিয়ে মাথা ঘামাতেন কিনা সন্দেহ , আপনারা কেন যে মুসলমানদের দিয়ে জানাযা পড়ানোর জন্য খেপেছেন।


ব্লগার থাবার হত্যাকান্ডের শাস্তি দাবি করছি।

১৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৯

হাঁসি মুখ বলেছেন: ব্লগার থাবার হত্যাকান্ডের শাস্তি দাবি করছি।

১৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৮

বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: nastikder uchit nastik dormo grohon korar sthesathe tar mritodeho ki kora hobe likhe rakha. kinto tara ta korena. taraki vhoipai? kiservoi mister nastik?

১৭| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৬

শিমুল সৈকত বলেছেন: আপনের জ্ঞানের বহর দেইখা তব্ধা খেয়ে গেলাম!

১৮| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০৭

আব্দুল্লাহ সিদ্দিকী বলেছেন:
বুঝাই যাচ্ছে জামাতের মূল উদ্দেশ্য দুইটা। প্রথমত ব্লগার আর অনলাইন এক্টিভিস্টদের মাঝে ভয় ঢুকানো আর দ্বিতীয়ত আস্তিক নাস্তিক ক্যাচাল বাজিয়ে এই আন্দোলনকে প্রশ্নবিদ্ধ করা। যারা এখনো এই চাল ধরতে পারে নাই তাদের উদ্দেশ্যে আর কিছু বলার নাই

১৯| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০০

এম.ডি জামান বলেছেন: যে ব্যক্তি আল্লাহ্‌ বা রাসূল (সাঃ )-কে কটূক্তি করতো তাকে জানাজা দেয়ার জন্য কোর'আন হাদিস

২০| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০২

এম.ডি জামান বলেছেন: রেফারেন্স ব্যবহার করার প্রয়োজন আযে ব্যক্তি আল্লাহ্‌ বা রাসূল (সাঃ )-কে কটূক্তি করতো তাকে জানাজা দেয়ার জন্য কোর'আন হাদিসের ছে বলে আমি মনে করিনা।

২১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৩

এম.ডি জামান বলেছেন: যে ব্যক্তি আল্লাহ্‌ বা রাসূল (সাঃ )-কে কটূক্তি করতো তাকে জানাজা দেয়ার জন্য কোর'আন হাদিসের রেফারেন্স ব্যবহার করার প্রয়োজন আছে বলে আমি মনে করি না।

২২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৪

htusar বলেছেন: আমি জানাজায় গেছি। পাপ করছি না পুন্য করছি ; সেইটা বিচারের ভার উপরওয়ালার হাতে ছেড়ে দিলাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.